আসসালামু আলাইকুম

বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৩

windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D

অনেক সময় windows 7 এর পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে দারুণ বিড়ম্বনায় পোহাতে হয়। তাই আজ এমন একটা কোশল দেখাবো যার দ্বারা কোন সফটওয়্যার ব্যাবহার করা ছারাই windows 7 এর পাসওয়ার্ড ভাঙতে পারবেন। তো কথা আর না বারিয়ে কাজের কথায় আসাজাক ।
যা লাগবে :  windows 7 এর একটি সেটআপ ডিস্ক (বুটেবল) ।
১. প্রথমে কম্পিউটার অপেন করার পর windows 7 এর একটি সেটআপ ডিস্ক টি ঢুকিয়ে কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন ।

২. সেটআপ ডিস্ক টি বুটাবেল করেন । তারপর NEXT দিন ।
21 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D ৩. এখন repair your computer এ ক্লিক করুন ।system recovery option না আসা পর্যন্ত  একটু অপেক্ষা করুন ।
31 500x375 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D ৪. system recovery option আসার পর NEXT এ ক্লিক করুন ।
41 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D 51 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D ৫. command prompt এ ক্লিক করুন । এখন ” copy C:\windows\system32\sethc.exe C:\ ” লিখে Enter এ হিট করেন ।
61 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D 7 500x314 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D 8 500x240 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D ৬. এখন command prompt এ আবার লিখেন ” copy C:\windows\system32\cmd.exe C:\windows\system32\sethc.exe ” লিখে Enter এ হিট করেন এবং “y” লিখে আবার Enter এ হিট করেন । exit লিখে Enter এ হিট করে command prompt কেটে দিন ।
91 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D 101 500x181 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D 112 500x164 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D ৭. RESTART করুন ।
122 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D ৮. কম্পিউটার চালু হবার পর “Shift” এ ৫ বার হিট করেন ( চাপ দেন)।  এখন “No” তে ক্লিক করুন ।
132 500x66 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D 142 500x261 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D ৯. এখন  লিখেন ” net user (user name)<< যেমন আমার user name SHAMS >> ( any password)” তারপর Enter এ হিট করেন । আবার exit লিখে Enter এ হিট করে বের হয়ে আসেন ।
151 500x210 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D 162 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D ১০. এখন আপনি আপনার user name টি দিন আর password এর যায়গায় 123456( আপনি যা দিয়েছেন ) তা দিয়ে আপনার কম্পিউটার এ প্রবেশ করুন ।
171 500x265 windows 7 এর পাসওয়ার্ড খুলে ফেলুন কোন সফটওয়্যার ছারাই :D
__________(0_0)__________

রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৩

গ্রামীনফোনের মডেম দিয়ে ব্যবহার করুন Teletalk সহ যেকোন অপারেটরের 3G

দেশীয় অপারেটর Teletalk সহ আরো ৪টি অপারেটর 3G নিয়ে এসেছে, সোশ্যাল ওয়েবসাইট গুলোতে চলছে Teletalk 3G স্পীডের জয়গান, যারাই Teletalk 3G ব্যবহার করছে তাদের প্রশংসা করে চলেছে  দেশীয় অপারেটর টেলিটকের, থ্রিজি আমাদের দেশে নতুন তাই হয়তো আমরা অনেকেই দ্বিদায় আছেন হয়তো থ্রিজির জন্য আলাদা মডেম কিনতে হবে অথবা আলাদা অপারেটরের জন্য আলাদা মডেম কিনতে হবে, বাস্তবে ধারনা ভুল ২০০৯ সালের পরে কেনা গ্রামীনফোনের সকল মডেম দিয়ে যেকোন অপারেটরের থ্রিজি ব্যবহার করা যাবে ।
আসুন দেখে নেই কিভাবে করবেন ?
আমি প্রথম থেকেই গ্রামীনফোনের মডেম দিয়েই সিটিসেল ব্যতিত সকল অপারেটরের ইন্টারনেট ব্যবহার করে আসতেছি, এজন্য কোন সেটিং পরিবর্তন করার দরকার হয়নি তবে থ্রিজি ব্যবহার করা ক্ষেত্রে সামান্য সেটিং পরিবর্তন করার দরকার হবে,
আসুন দেখে নেই কিভাবে করবেন,
প্রথমে আপনি যে অপারেটরের 3G ব্যবহার করতে চান তার যেকোন একটি প্যাকেজ চালু করে মডেমে উঠিয়ে নিন ।
এবার আপনার ব্যবহৃত ডিভাইসের সাথে সংযুক্ত করে নিন ।
তারপর নিচের চিত্রগুলো ফলো করুন
প্রথমে Tools ক্লিক করে ড্রপডাউন মেনু থেকে Option সিলেক্ট করুন ।
option
Option সিলেক্ট করার পর যে পেজ আসবে সেখানে Network সিলেক্ট করুন,
option 1
Network সিলেক্ট করার পর দেখুন WCDMA Preferred বা অন্য কিছু সিলেক্ট করা থাকলে WCDMA Only ও All Bands সিলেক্ট করে Apply>Ok করে বের হয়ে আসুন ।
w only
এবার আপনার মডেম থেকে ২জি Network চলে যাবে ও থ্রিজি নেটওয়ার্কে প্রবেশ করলে WCDMA বা HSDPA দেখাবে
3g 3
এবার আপনার মডেম কানেক্ট করে থ্রিজি উপভোগ করতে থাকুন ।
নোটঃ আপনাকে ২জিতে ফিরে যেতে আবার আগের মত Network সেটিং করতে হবে এজন্য WCDMA Preferred সিলেক্ট করে Apply>Ok করে বের হয়ে আসতে হবে

শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৩

Google Play Store থেকে সরাসরি পিসি তে ডাউনলোড ।।। কোন বেপার ই না ।।।

কম্পিওটার এ Google Play Store থেকে ফ্রি এবং Trail App গুলো Download করার জন্য সবচেয়ে সহজ উপায়।
প্রথমে Google Chrome Browser টি Install দিন। ডাউনলোড এর প্রয়োজনে লিন্কঃ Google Chrome
অতঃপর এই Extension টি ডাউনলোড দিন এবং Unzip করুন। লিন্কঃ Google Play Store Downloader  Extension
Manually ডাউনলোডকৃত Extension টি Browser এ Add করুন ।
Manually Add করার পদ্ধতী পর্যায়ক্রমেঃ
Setting > Extension > Developer Mode > Load unpacked extension > Browse And Select the Unzip Folder > Ok
অতঃপর Extension Enable করুন। Allow in incognito লেখাটিতে টিক মার্ক দিন এবং এর পাশে থাকা Option এ ক্লিক করুন। একটি Tab আসবে। সেখনে আপনি আপনার Email Id এবং Android Device Id এবং Sim Operator দিয়ে Log in করে Save Setting দিন।
Android Device Id দুটি পদ্ধতীতে নির্নয় করতে পারেনঃ
১. *#*#8255#*#* Dial করলে পেয়ে যাবেন।
২. Android Device Id এই Software টি দিয়ে দেখতে পারেনঃ লিন্ক(Android Device Id Detector)
Log in করতে Device Id ব্যবহারের কারন, অনেক সফ্টওয়্যার Device ভেদে ভিন্ন Version এবং Size এর হয়।
কাজ শেষ। এবার Google Play Store এ আপনার প্রয়োজনীয় সফ্টওয়্যারটির ফ্রি অথবা Trail Version এর লিন্ক টি Address Bar কপি করে এই লিন্ক এ পেষ্ট করে Generate Download লিন্ক এ ক্লিক করুন এবং মনের সুখে ডাউনলোড করুনঃ আমি লিন্ক
উপরের সব ‍Step বাদ দিয়ে সরাসরি Google Play Store এ আপনার প্রয়োজনীয় সফ্টওয়্যারটির ফ্রি অথবা Trail Version এর লিন্ক টি কপি করে ঐ লিন্ক এ পেষ্ট করে Mozilla বা, অন্য যে কোন Browser দিয়ে ডাউনলোড করতে পারবেন,তবে Software টি আপনার Device এ Support দিবে কিনা Sure হতে পারবেন না।
ভাল লাগলে জানাবেন।

Google Play Store কে মামা বানান + চির মুক্তি লাইসেন্স Verify এর ঝামেলা থেকে :) !!!!! Bonus আমি Power Amp Full…

android-devices
মামা বাড়ি আর মধুর হাড়ি একই কথা অনেকের জন্য। তাই আজ আমরা Google Play Store কে মামা বানাব  ।
অনেক সফ্টওয়্যার আছে যা নেট এ লাইসেন্স সহকারে পাওয়া যায়। কিন্তু লাইসেন্স Verify হয় না।
তেমন একটি সফ্টওয়্যার হল Power Amp Music Player । যদিও lucky patcher ব্যাবহারে তা ব্যাবহার করা যায়, কিন্তু মাঝে মাঝে সমস্যা দেয়। বিশেষ করে Unroot করলে।
Power Amp সম্পর্কে বলার কিছু নেই। এটিতে সকল ফরমেট Support করে, যা অন্য Player গুলোতে করে না।
বিস্তরিত : Power Amp
Google play store কে মামা বানাতে লাগবে Modify Google play store. আজকের পর মামা সব Verify করে দিবে।
আপনার সেটটি অবশ্যই Root করা থাকতে হবে।
1. প্রথমে Modified Google Play Store (GooglePlay.Installer.apk) টি Install দিন।
2. অতঃপর এটি  “Installer cracked GooglePlay” মেনু থেকে Run করুন।
3.” Modded Google Play 4.2.9 (Android 2.2 or Up)” Select করে “Install and Reboot” এ ক্লিক করুন।
4. Restart হবার পর Internet Enable করুন।
5. “PowerAMP Unlocker.apk” Install দিন। Run করবেন না।
6. Install “PowerAMP v2.0.9.apk” এবং Run করুন লাইসেন্স Verify এর জন্য।
আপনি চাইলে এখন Power Amp unlocker টি রান করে হাইড Option ব্যাবহার করতে পারেন।
আর একটি কথা,অতঃপর কখনো সেট Factory Reset দিলেও আর Modded Google Play Install দিতে হবে না। শুধু লগইন করুন।
কাহিনি খতম  । Hi, Goolge play store Mama.What’s Up ?
সবার সুবিধার্তে সংক্ষেপে পদ্ধতিটি দিলামঃ
1.) Install “GooglePlay.Installer.apk”
2.) Run “Installer cracked GooglePlay” and press “Install and Reboot”.
3.) Enable Internet.
4.) Install “PowerAMP Unlocker.apk”
5.) Install “PowerAMP v2.0.9.apk”
6.) Run “PowerAMP”. Done.
কেও যদি Lucky Patcher ব্যাবহার করতে চান নিম্নের পদ্ধতি অনুসরন করুনঃ
1. Install Poweramp Music Player (Trial) v2.0.7 build-510 APK And Lucky Patcher  . Don’t Run.
2. Install Poweramp Full Version Unlocker v1.1-build-12 APK . Don’t Run.
3. Run Poweramp Music Player
4. Run LuckyPatcher > Apply ‘Custom patch’ > select ‘patch.by.sanx_com.maxmpz.audioplayer. Reboot and Lunch Power Amp again.
5. Don’t Run The unlocker.
Download এর জন্যঃ আমি এখানে

বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৩

আপনার Blogspot blog টির Post গুলোর সম্পূর্ণ Backup নিন

আপনারা title দেখে নিস্চয় বুঝতে পেরেছেন যে আজ আমি আপনাদের কি শিখাবোবর্তমানে আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যাবহার করি তাদের অধিকাংশরই ফেসবুক আইডির পাসাপাসি ১ টি বা তার অধিক blog রয়েছেআর এর বেশিরভাগই ফ্রী তে তৈরী করাফ্রীতে তৈরী করতে সাধারণত WordPress, Blogspot, Weebly & Tumblar ব্যাবহার করা হয়আর বাংলাদেশে এই গুলোর মধ্যে WordPress & Blogspot বেশী পপুলারআমি আজ ২ বছর জাবত Tunerpage Regular Readerবাংলা লিখায় কাঁচা বলে কুনো post করতে পারিনি।আমি আজ পর্জন্ত সুধু দেকছিসবাই সুধু WordPress এর Backup অথবা Blogspot এর template backup সম্পর্কে লিখেকেউই post গুলো backup সম্পর্কে লিখে না আর হয়তো বা লিখে থাকতে পারে কিন্তু কুনো কারনে আমি হয়তো নাও দেখতে পারি(আর যদি এমনটিই হয় তবে আমাকে মাফ করবেন অযথা গালি দিবেন নাকারণ আপনার  প্রতিটি গালির মুল্য অনেককেননা আমাদেরপুর্ব পুরুষেরা বলে গেছেন “আমরা যতো কথা বলি তার সাথে সাথে আমাদের আয়ু কমতে থাকে ” তো অযথা গালি দিয়ে আয়ু কমিয়ে লাভ কি? :p ) ওই সব কথাবাদ দি চলুন কাজের কথাই আসিআমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা অনেক কষ্ট করে Blog তৈরী করে Customize করেন। কিন্তু নানান কারণে আমাদের এই প্রিয় Blog টি নষ্ট বা Delete হয়ে যেতে পারে। যেমন ধরুন আপনার Email ID টা কেউ Hack করল বা কুনো কারণে Copyright Case পড়েAutomatically delete হয়ে গেল যা Google এখন নিজেই তা করে থাকে। আর এই রকম যদি হয় তা হলে আপনার অবস্তা ঠিক ২ বার Heart Attack গ্রস্ত ব্যাক্তির মত হবে যদি আপনার মনোবল মজবুত থাকে তা হলে আপনি বেঁচে জাবেন অর্থাৎ আপনার Blog এর Backup নেওয়া না থাকে তাহলে আপনি তা সহজে ফীরে পাবেন।আর যদি আপনার মনোবল দুর্বল থাকে তা হলে হায় হায় করা ছাড়া উপায় থাকবে না অর্থাৎ যদি আপনার Blog এর Backup নেওয়ানা থাকে তা হলে এতো কষ্ট সব বৃথা। তো আমাদের সবারই Backup নিয়ে রাখা উচিৎ।  Blogspot এরblog কে Backup নেয়ার জন্যআমাদের ৯টি Step follow করলেই হইয়াযাবে
প্রথমে Blogspot এ গিয়ে emailআর password দিয়ে login করেন

১)এই বার dashboard এ আসার পর আপনার যে blog টি backup নিবেন সেটি select করুনঠিক নিচের চিত্রের মতো যেমনঃ আমি Otaku’s Junction select করব।
২) এবার settingsclickকরুন
 

2 আপনার Blogspot blog টির Post গুলোর সম্পূর্ণ Backup নিন
৩) তারপর otherএ যান।
3 আপনার Blogspot blog টির Post গুলোর সম্পূর্ণ Backup নিন
) এখন নিচে নামুন ২নং Arrow মতন ।

4 আপনার Blogspot blog টির Post গুলোর সম্পূর্ণ Backup নিন
৫)এখন Export blogclickকরেন
5 আপনার Blogspot blog টির Post গুলোর সম্পূর্ণ Backup নিন
৬)তারপর Download Blogclick করেন
6 আপনার Blogspot blog টির Post গুলোর সম্পূর্ণ Backup নিন
৭)এখন Okতে clickকরেন
7 আপনার Blogspot blog টির Post গুলোর সম্পূর্ণ Backup নিন
) এই বার downloadচালু হবেpost যতো বেশি হবে file ও ততো বড় হবে
8 আপনার Blogspot blog টির Post গুলোর সম্পূর্ণ Backup নিন
) এবার download complete হলে আপনার computer এর download folder এগিয়ে দেখুন fileটি save হয়ে গেছে

১০)ব্লগটি RecoverকরতেImport BlogClickকরে,File টিপুনঃরাই Upload করেদিন।

উইন্ডোজ ৮ কাজ করতে সক্ষম কিনা সেটা জানতে হার্ডওয়্যারের কম্প্যাটিবিলিটি চেক করুন

আপনার পিসির সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যারের সাথে উইন্ডোজ ৮-এর সামঞ্জস্য(কম্প্যাটিবিলিটি) আছে কিনা দেখে নিন। অর্থাৎ আপনার পিসি উইন্ডোজ ৮-এর সাথে কাজ করতে সক্ষম কিনা সেটা আপনি জানতে পারবেন কম্প্যাটিবিলিটি চেক করার মাধ্যমে। খুব সহজেই এই কাজটি করতে পারবেন নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে।
প্রথম ধাপঃ
প্রথমে আপনার ব্রাউজার থেকে মাইক্রোসফটের এই সাইটে প্রবেশ করুন।
দ্বিতীয় ধাপঃ
আপনি টপ বার-এ বিশেষ কোন প্রোডাক্ট খুঁজতে পারেন আর সাইড বারে ‘প্রোডাক্ট ক্যাটাগরি’ নির্বাচন করতে পারেন।
তৃতীয় ধাপঃ
যখন ফলাফল দেখাবে তখন আপনি দেখতে পারবেন কোন নির্দিষ্ট ডিভাইস বা প্যাকেজ আপনার পিসির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা। উপরে ডানদিকে অপশন থাকবে, সেখান থেকে সিলেক্ট করুন আপনার পিসিটি ৩২বিট না ৬৪বিট ভার্সনের।
Compatibility Center 500x300 উইন্ডোজ ৮ কাজ করতে সক্ষম কিনা সেটা জানতে হার্ডওয়্যারের কম্প্যাটিবিলিটি চেক করুন
চতুর্থ ধাপঃ
আপনি যদি আপনার পিসিতে সংযুক্ত হার্ডওয়্যারগুলির নাম এবং মডেল নিশ্চিতভাবে না জানেন, সেক্ষেত্রে কন্ট্রোল প্যানেল থেকে “হার্ডওয়্যার এন্ড সাউন্ড” সিলেক্ট করুন। তারপর সিলেক্ট করুন “ডিভাইস ম্যানেজার”। তাহলে আপনি পিসিতে সংযুক্ত সবগুলি ডিভাইসের লিস্ট দেখতে পাবেন।
এবার লিস্টের সবগুলি ডিভাইস এবং হার্ডওয়্যার উইন্ডোজ ৮-এর সাথে কাজ করার জন্য সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা (কম্প্যাটিবিলিটি আছে কিনা) দেখে নিন উপরের ধাপগুলি অনুসরণ করে।

উইন্ডোজের আইকন ব্যাবহার


উইন্ডোজের অনেক লোগোই খুব সুন্দর, আর এই সুন্দর লোগো বা আইকনগুলো প্রেজেন্টেশন বা অন্য নানা কারণে আপনার প্রয়োজন হতে পারে। এগুলো সংগ্রহ করতে পারলে দারুণ হয় তাই না? এই সুন্দর আইকনগুলো কিন্তু উইন্ডোজের অনেক প্রোগ্রামের মধ্যেই থাকে, তবে সেগুলোকে বের করাটা একটু কঠিন, বিশেষ করে ২৫৬x২৫৬ আকারটি। এক্ষেত্রে বিসাইক্লোন গ্র্যাবার নামের একটি বিনামূল্যের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এই অ্যাপটি ফাইল থেকে আইকনগুলো টেনে বের করতে পারে।
BeCyIconGrabber 01 500x300 উইন্ডোজের আইকন ব্যাবহার
প্রথমে ডাউনলোড করুণ বিসাইক্লোন গ্র্যাবার
যখন আপনি কোন আইকন বের করতে চাইবেন তখন প্রোগ্রামটি চালু করুন। যেই সফটওয়্যারটির আইকন আপনার প্রয়োজন হবে সেই ফোল্ডারে অথবা যেখানে আইকনগুলো থাকতে পারে বলে মনে করছেন সেখানে এই অ্যাপ ব্যবহার করে ব্রাউজ করুন এবং যে কোন ফাইল নির্বাচন করে দেখতে পারেন ভেতরে কোন আইকন রয়েছে কিনা। বিভিন্ন আকারের আইকনের জন্য বেশ কয়েক ধরণের ট্যাব দেখতে পাবেন ডিসপ্লেটিতে।
যে আইকনটি আপনার পছন্দ সেটির উপর রাইট ক্লিক করে সেভ করুন।
কোন আইকন যদি আপনারকে প্রতিনিয়ত ব্যবহার করতে হয় তাহলে ব্যবহার করতে ফেবারিট ট্যাবটি।
ডাউনলোড

বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

করাপ্ট রেজিস্ট্রির সমাধান ! প্রত্যেক উইন্ডোজ ইউজারের জেনে রাখা ভালো !

কম্পিউটার যারা চালাচ্ছেন, মাথা ব্যথার মতই মাঝে মাঝে পিসিতে একটা রোগ দেখা দেয়। সমস্যার নাম করাপ্ট রেজিস্ট্রি ! কোন সফটওয়্যার বা কোন ড্রাইভার ইন্সটলেশনের সময় কম্পিউটারে পাওয়ার সাপ্লাই কমে যায়, হার্ডডিস্ক ড্রাইভ স্বল্প সময়ের জন্য হলেও কার্যক্ষমতা হারায় । ফলাফল ? কম্পিউটার রিস্টার্ট !
(হয়তো এইবার লাফিয়ে উঠেছেন,হ্যা হ্যা আমার হয় আমার হয় বলে ! ) তারপর এইটা করেন সেইটা করেন, ৫-৬ ঘন্টা কোন সমস্যা ছাড়াই কম্পিউটার চলে। তারপর যেই লাউ,সেই কদু  ! ইচ্ছে করে নিজের মাথার চুল ছিড়ি । :P
আসুন এই সমস্যার ঝটপট সমাধান করি ।প্রথমেই এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন । ভয় পাবেন না, সাইজ মাত্র 10.89 MB ।
ডাউনলোড লিংকডাউনলোডেড ফাইলটি আনজিপ করুন, সেটআপ ফাইল পেয়ে যাবেন। এইবার উইন্ডোজ সেভেন রান করান। দেখুন বামপাশে ইনফরমেশন , অপটিমাইজেশনসহ আরো অনেক টুলস আছে। নিচের চিত্রটি লক্ষ্য করুন।
ক্লিনার অপশনটি সিলেক্ট করুন। বেশকিছু সাবমেনু পাবেন, তারমধ্যে রেজিস্ট্রি ক্লিনার সিলেক্ট করুন। রেজিস্ট্রি ক্লিনার সিলেক্ট করার পর যে ডায়ালগ বক্সটি ওপেন হবে, ডায়ালগ বক্সের বামপাশে রেজিস্ট্রি এন্ট্রিজ পাবেন। নিচের চিত্রটি লক্ষ্য করুন।

সবগুলো অপশনে টিক চিহ্ন দেওয়া আছে কী না দেখে নিন। এরপর ডায়ালগ বক্সের উপরে বামপাশে লক্ষ্য করুন, স্ক্যান রেজিস্ট্রি নামের একটি অপশন পাবেন। ক্লিক করুন। শুরু হয়ে যাবে রেজিস্ট্রি স্ক্যান।

কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন, উইন্ডোজ সেভেন ম্যানেজার রেজিস্ট্রি এরর সংখ্যা বের করে দেবে।

এবার ডায়ালগ বক্সের উপরে লক্ষ্য করুন, ডিলিট বাটন পেয়ে যাবেন।

ডিলিট বাটনের ঠিক পাশেই পাবেন ব্যাকআপ রেজিস্ট্রি বাটন। যদি রেজিস্ট্রি ব্যাকআপ রাখতে চান তাহলে ব্যাকআপ রেজিস্ট্রি বাটনে ক্লিক করুন। অবশ্য ডিলিট বাটনে ক্লিক করলেও আপনাকে রেজিস্ট্রি ব্যাকআপের কথা বলবে। ইয়েস করুন।

রেজিস্ট্রি ব্যাকআপ সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনি তা দেখতে পারবেন। দেখতে চাইলে ইয়েস বাটনে ক্লিক করুন, না দেখতে চাইলে নো বাটনে ক্লিক করুন।

নো বাটনে ক্লিক করলে সকল ধরনের এরর এবং ফলস এন্ট্রি ডিলিট হয়ে যাবে।

এবং আপনি রেজিস্ট্রি ক্লিনার ডায়ালগ বক্সে আবার ফিরে যাবেন। এইবার লক্ষ্য করে দেখুন,ডায়ালগ বক্সের ডানপাশের লগ খালি ! হয়ে গেল করাপ্ট রেজিস্ট্রর সমাধান। আরও কিছু কথা বলার বিশেষ প্রয়োজন মনে করছি। আপনার উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং সিস্টেমের জন্য আরও অনেক অনেক কারণে উইন্ডোজ সেভেন ম্যানেজার প্রয়োজনীয়। সেগুলো নিয়ে আরেক পোষ্টে আলোচনা করা যাবে ।
পোষ্টটি সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয়েছিল eLogBD ব্লগে ।

পেন ড্রাইভ অথবা মেমোরি কার্ড করাপ্টেড হয়ে গেছে? সমাধান নিন এখুনি

ভাইরাসের কারনে অনেক সময় পেন ড্রাইভ মেমোরি কার্ডে প্রবেশ করতে গেলে করাপ্টেড দেখায়। এমতাবস্থায় আমাদের পেন ড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড ফরম্যাট দেয়া ছাড়া আর কোন গতি থাকে না।
cmd
আমরা ‘চেক হার্ড’ নামের ছোট একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে খুব সহজে এ সমস্যার সমাধান করতে পারি কোন রকম ডেটার ক্ষতি ছাড়ায়।
এখানে ক্লিক করে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
সফটওয়্যারটিতে ডাবল ক্লিক করে প্রবেশ করলে কমান্ড প্রমটে একটি কালো স্ক্রিনের পর্দা দেখবেন। এখানে আপনার যে ড্রাইভ এ সমস্যা সে ড্রাইভ লেটার লিখে কিবোর্ড থেকে enter প্রেস করুন।
এবার আপনাকে কমান্ডটি সম্পূর্ণ করার জন্য একটি মেসেজ দিবে আপনি Y প্রেস করে কিবোর্ড থেকে Enter প্রেস করুন তাহলে কমান্ডটি এক্সিকিউট করবে।
আশা রাখি আপনার পেন ড্রাইভ মেমোরি কার্ডের সমস্যার সমাধান হবে। তবে আপনার ফ্লাশ ড্রাইভ যদি একে বারে নষ্ট হয়ে যায় তবে এ ক্ষেত্রে তেমন কোন ভাল ফলাফল না পাবার সম্ভাবনা বেশী।

কম্পিউটারের ফাইল বা ফোল্ডার ডিলেট হচ্ছে না? সমাধান নিন

যখন কোন ফাইল বা ফোল্ডার ডিলেট করতে চাই তা অনেক সময়ই ডিলেট হতে চায় না বা ডিলেট হয় না। অবাঞ্ছিত এসব ফাইল বা ফোল্ডার বিভিন্ন এরর রিপোর্ট কম্পিউটার স্ক্রিনে প্রদর্শন করে আমাদের বিরক্তির কারন হয়।
Cannot delete file: Access is denied.
There has been a sharing violation.
The source or destination file may be in use.
The file is in use by another program or user.
Make sure the disk is not full or write-protected and that the file is not currently in use.

সাধারণত এই ধরনের ম্যাসেজগুলো দেখায়। তখন আপনি কি করেন? হয়তো বা কোন উপায় খুঁজে পান না।
এমতবস্থায় আপনার সমাধান আনলকার।
যে ফাইল বা ফোল্ডারটি ডিলেট হচ্ছে না, প্রথমে তার উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করুন এবং তা আনলক করুন। নিচের স্ক্রিনশটটি দেখুন।
224248_tutorial1.png
আনলক করার পর আনলককৃত ফাইলগুলো দেখতে পাবেন।

এখন শুধু Unlock All বাটনটিতে ক্লিক করলেই সব ডিলেট হয়ে যাবে।
মাত্র ২৩৭ কিলোবাইটের সফটওয়্যারটি পেতে এখানে ক্লিক করুন।

মাউসের রাইট বাটন মেনুতে যুক্ত করুন Empty Recycle Bin অপশন

মাউসের রাইট বাটন মেনুতে Empty Recycle Bin থাকে না । আপনি চাইলে খুব সহজেই Empty Recycle Bin যুক্ত করতে পারেন
এই কাজটি করার জন্য আপনাকে নিচের পদক্ষেপগুলো অনুসরন করতে হবে—
১)Notepad ওপেন করুন এবং এখানে নিচের লেখাগুলো কপি-পেষ্ট করুন ।
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_CLASSES_ROOT*shellexContextMenuHandlers{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}] @="Empty Recycle Bin" [HKEY_CLASSES_ROOT*shellexContextMenuHandlersEmpty Recycle Bin] @="{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}" [HKEY_CLASSES_ROOTDirectoryBackgroundshellexContextMenuHandlersEmpty Recycle Bin] @="{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}" [HKEY_CLASSES_ROOTDirectoryshellexContextMenuHandlersEmpty Recycle Bin] @="{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}" [HKEY_CLASSES_ROOTFoldershellexContextMenuHandlersEmpty Recycle Bin] @="{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}"
৩) এরপর EmptyRecyclebin.reg নামে ফাইলটি ডেস্কটপে Save As করুন ।
৪) ডেস্কটপে যেই Registry Key তৈরী হবে তাতে ডাবল ক্লীক করে Yes > Ok করুন ।
৫) এবার দেখুন মাউসের রাইট বাটন মেনুতে Empty Recycle Bin যুক্ত হয়েছে ।
প্রথম ধাপ
130103_02
দ্বীতিয় ধাপ

এবার দেখুন হয়ে গেছে।

হার্ড ড্রাইভ ডবল ক্লিকে ওপেন হচ্ছে না

অনেক সময় দেখা যায় ভাইরাসের কারনে আপনি পিসিতে কোন ড্রাইভ যেমন- c,d,e,f মাউসের ডাবল ক্লিকে ওপেন করতে যাচ্ছেন অথচ open With অপশন আসছে অথবা ইরর মেসেজ দিচ্ছে। হঠাৎ এ ধরনের সমস্যা আপনার জন্য সত্যি বেশ একটা বিরক্তির কারন হয়ে দাঁড়ায়।
আবার অনেক সময় দেখা যায় আপনার ফ্ল্যাশ ড্রাইভ বা পেনড্রাইভে অটোরান(autorun.inf) ফাইল রান করছে ডিলিট করতে যাচ্ছেন কিন্তু ডিলিট হচ্ছে না।
কমান্ড প্রমোট এর সাহায্যে আপনি নিজেই এ ধরনের সমস্যার খুব সহজে একটি সমাধান করতে পারেন।
আসুন দেখা যাক কিভাবে আপনি কোন ভাইরাস সম্পৃক্ত অটোরান ফাইল ডিলিট করে ড্রাইভ ওপেন না হওয়ার সমস্যার সমাধান করা যায়।
ধাপ গুলো লক্ষ্য করুন:
  • windows menu+R প্রেস করে Run যান তারপর cmd টাইপ করুন।
  • এবার cd\ টাইপ করে ইন্টার চাপুন ।
  • এবার আপনার ভাইরাস আক্রান্ত ড্রাইভ এর নাম দিন , যদি D ড্রাইভ হয় তাহলে D: লিখে ইন্টার দিন ।
  • এবার টাইপ করুন attrib -r -h -s autorun.inf
  • তারপর টাইপ করুন del autorun.inf
attrib_del_autorun4
দেখুন আপনার পিসির হার্ড ড্রাইভ ডাবল ক্লিকে ওপেন না হওয়ার সমস্যাটি ঠিক হয়ে গেছে। এভাবে ইচ্ছে করলে আপনার ফ্ল্যাশ ড্রাইভ থেকেই autorun.inf ফাইল ডিলিট করতে পারবেন।

শনিবার, ১৮ মে, ২০১৩

উইন্ডোজ কম্যান্ড প্রমট এর দুর্দান্ত কিছু ব্যবহার শিখে নিন


কমপিউটারের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় কাজ সম্পাদন করার জন্য বিশেষ করে কনফিগার ও কমপিউটারজুড়ে নেভিগেট করার জন্য ব্যবহারকারীকে প্রয়োজনীয় সব কমান্ড মুখস্থ রাখত হয় না। পক্ষান্তরে আইকনভিত্তিক গ্রাফিক্স ইন্টারফেসের প্রবণতা হলো অপারেটিং সিস্টেমের ভিত্তিস্বরূপ হবে উল্লেখযোগ্যভাবে নমনীয়। এ অপারেটিং সিস্টেমকে এমনভাবে ডিজাইন করা হয়, যাতে করে শিক্ষানবিসরাও সহজে কাজ করতে পারে। কমান্ড লাইন বা কমান্ড প্রম্পটের মাধ্যমে সহজেই সরাসরি কমপিউটারের সাথে যোগাযোগ করা যায় এবং বিভিন্ন কাজ কার্যকর করার নির্দেশ দেয়া যায়। এজন্য ব্যবহারকারীকে সুনির্দিষ্ট কমান্ড ব্যবহার করতে হয়। কমান্ডগুলো অবশ্যম্ভাবীরূপে সংজ্ঞামূলক নয়। সুতরাং, কমান্ডগুলো জানতে হবে এবং মনে রেখে কাজ করতে হবে।
tree command 500x263 উইন্ডোজ কম্যান্ড প্রমট এর দুর্দান্ত কিছু ব্যবহার শিখে নিন
কমান্ড লাইন ব্যবহার করে দ্রুতগতিতে কাজ সম্পন্ন করা যায়। এছাড়াও কোনো কোনো ক্ষেত্রে কমান্ড লাইন ছাড়া এক্সেস করা যায় না। সুতরাং, কমান্ড লাইন কিভাবে ব্যবহার করতে হয় সে সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা দরকার। এ সত্য উপলব্ধিতে এবারের পাঠশালা বিভাগে উপস্থাপন করা হয়েছে উইন্ডোজ এক্সপি’র কমান্ড লাইন বা প্রম্পটে কিভাবে এক্সেসে করা যায় এবং কিছু কমান্ডের ব্যবহার। উইন্ডোজ এক্সপি’র কমান্ড লাইনে এক্সেসের জন্য Start থেকে Run-এ ক্লিক করে টেক্সট বক্সে cmd টাইপ করে এন্টার চাপুন বা Ok-তে ক্লিক করুন। বিকল্প হিসেবে কমান্ড প্রম্পটে এক্সেস করতে পারবেন Start থেকে All Programms থেকে Accessories-এ ক্লিক করে Command prompt সিলেক্ট করুন। এর ফলে চালু হবে cmd.exe উইন্ডো, যা আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেবে কমপিউটারের পুরনো দিনের কথা। কমান্ড প্রম্পটে সফলভাবে এক্সেসের পর আপনাকে কিছু কমান্ড সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে, যা দিয়ে আপনি কাজ করবেন।
cmd উইন্ডোজ কম্যান্ড প্রমট এর দুর্দান্ত কিছু ব্যবহার শিখে নিন
কমান্ড প্রম্পটজুড়ে নেভিগেট করা

উইন্ডোজ গ্রাফিকাল এনভায়রনমেন্টের মতো করে কমান্ড প্রম্পটও ড্রাইভ, ডিরেক্টরি (ফোল্ডার)-এর ডাটা অর্গানাইজ করে। প্রতিটি লজিক্যাল ড্রাইভের (যেমন- C:, D: ইত্যাদি) নিজস্ব এন্ট্রি রয়েছে এবং ধারণ করে নিজস্ব ডিরেক্টরি এবং ফোল্ডার সেট ও ফাইল।
কমান্ড প্রম্পট উইন্ডো বাই ডিফল্ট বসে C:> ভাবে, যার অর্থ দাঁড়াচ্ছে আপনি লজিক্যাল ড্রাইভ C: তে আছেন। সাধারণত কমপিউটারের প্রথম হার্ডড্রাইভ C: হিসেবে নির্দিষ্ট করা হয়ে থাকে এবং এটি হলো সেই ড্রাইভ যেখানে উইন্ডোজ ইনস্টল করা থাকে। পরীক্ষা করে দেখার জন্য উইন্ডোজে My Computer-এ গিয়ে C: ড্রাইভ ওপেন করে দেখুন। আর এই একই কাজ কমান্ড প্রম্পটে করা যায় DIR টাইপ করে এন্টার চেপে। উভয় ক্ষেত্রে ফল একই তবে একটু ভিন্নভাবে। উইন্ডোজের ক্ষেত্রে এক্সপ্লোরার ফাইলের আগে ফোল্ডারকে রাখে, পক্ষান্তরে DIR কমান্ডে সব কনটেন্টকে বর্ণক্রমিকভাবে বিন্যস্ত করে।
DIR কমান্ড বর্তমান ড্রাইভের ফোল্ডার, ড্রাইভ বা ফাইল লিস্ট প্রদর্শন করে। বর্তমান ফাইল বা ফোল্ডারের লিস্ট আরো কার্যকরভাবে প্রদর্শন করা যায় DIR /d বা DIR /P কমান্ড ব্যবহারের মাধ্যমে।
ফোল্ডারের মধ্যে মুভ করা

কমান্ড প্রম্পটে ফোল্ডারের মধ্যে নেভিগেট করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন CD কমান্ড। ‘CD’ অর্থাৎ ‘Change Directory’-এর সংক্ষিপ্ত রূপ। C:> প্রম্পট থেকে Windows ফোল্ডারে এক্সেস করতে চাইলে cd windows টাইপ করে এন্টার চাপুন। এর ফলে প্রম্পট হবে C:WINDOWS>, যার অর্থ হচ্ছে আপনি বর্তমানে C: ড্রাইভে Windows ফোল্ডারে অবস্থান করছেন।
প্যারেন্ট ফোল্ডারে ফিরে যেতে চাইলে বা বর্তমান ফোল্ডারের ড্রাইভে ফিরে যেতে চাইলে cd.. টাইপ করে এন্টার চাপুন। এর ফলে পূর্ববর্তী ড্রাইভে অর্থাৎ C:> প্রম্পটে ফিরে আসা যাবে। লক্ষণীয়, এভাবে CD কমান্ডের পরে সম্পূর্ণ পাথ উল্লেখ করে মাল্টিপল ডিরেক্টরিতে নেভিগেট করতে পারবেন খুব সহজেই। যেমন-CD:windowssystem32drivers ফোল্ডারে এক্সেস করার জন্য cd windowssystem32drivers কমান্ড টাইপ করে এন্টার চাপলে সরাসরি কাঙ্ক্ষিত ফোল্ডারে নেভিগেট করবে।
সুইচ এবং কমান্ড হেল্প

কমান্ড প্রম্পটের প্রতিটি কমান্ডের নির্দেশাবলীর জন্য রয়েছে হেল্প সুইচ। খুব সহজেই হেল্পে এক্সেস করা যায় ‘/?’ কমান্ড টাইপ করে। যেমন CD-এর জন্য হেল্প পেতে চাইলে cd ? টাইপ এন্টার করে চাপতে হবে।
লক্ষণীয় কমান্ড এবং সুইচের মধ্যে একটি স্পেস থাকতে হবে। এই হেল্প ফাইল প্রদত্ত কমান্ড সম্পর্কে প্রয়োজনীয় বর্ণনা দ্রুতগতিতে উপস্থাপন করবে, কমান্ড দেয়ার যথাযথ নিয়মসহ প্রয়োজনীয় অন্যান্য দিকনির্দেশনা দেয়া থাকে।
সুইচ হচ্ছে অপশনাল অতিরিক্ত সেটিং যেগুলো কমান্ড প্রম্পট কমান্ডে ব্যবহার করা যায়, যাতে ভিন্নভাবে আচরণ করে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, DIR কমান্ড বর্তমান লোকেশনের লিস্ট অবিরতভাবে স্ক্রলিং করে প্রদর্শন করে। যদি এমন কোনো এক ডিরেক্টরিতে থাকেন যেখানে অনেক ফাইল থাকে যেমন C:WindowsSystem32 তাহলে DIR কমান্ড তেমন কোনো কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে না। এমন অবস্থায় /P সুইচ সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারবে। এই সুইচ ব্যবহারের ফলে ওই ডিরেক্টরির ফাইলসমূহ প্রদর্শিত হলে স্ক্রিনজুড়ে থেমে থেমে অর্থাৎ স্ক্রিনজুড়ে ফাইল প্রদর্শন করা থেমে যাবে যতক্ষণ পর্যন্ত না কীবোর্ডের কোনো কীতে চাপ পড়ছে। অর্থাৎ পেজ বা পেজ ফাইল প্রদর্শিত হবে।
একইভাবে DIR/W সুইচ ব্যবহার করলে ফোল্ডারের লিস্ট প্রদর্শন হবে কয়েকটি কলামে, যাতে করে এক স্ক্রিনে বেশি ফাইল প্রদর্শন করা যায়। একইভাবে এক কমান্ডে একের অধিক সুইচ ব্যবহার করা যায়। যেমন- dir/P Windows/System32 ও dir /S /W /P Windows/System 32.
ফোল্ডার ও ফাইল তৈরি ও ডিলিট করা

কমান্ড প্রম্পট ফোল্ডারটি যথাক্রমে তৈরি ও ডিলিট করা যায় MKDIR এবং RMDIR কমান্ড ব্যবহার করে। MKDIRname> টাইপ করে এন্টার চাপলে ডিরেক্টরি তৈরি হবে। আর RMDIR টাইপ করে এন্টার চাপলে একটি খালি ডিরেক্টরি রিমুভ হবে।
mkdir উইন্ডোজ কম্যান্ড প্রমট এর দুর্দান্ত কিছু ব্যবহার শিখে নিন
কমান্ডের সাথে পাথ উল্লেখ করে কাজের গতিকে আরো বাড়াতে পারেন। যেমন MKDIR Windows/System32/driverCreative.
এক্ষেত্রে C:> প্রম্পট ‘WindowsSystem32drivers’ লোকেশনে তৈরি করবে creative ডিরেক্টরি। লক্ষণীয়, এ ধরনের কমান্ড ব্যবহার করলে ফোল্ডার না থাকলে তৈরি করে নেবে। ডিরেক্টরির মধ্যে কোনো ফাইল ডিলিট করার জন্য DEL কমান্ড ব্যবহার করা যায়। Del এন্টার চাপলে ফাইল মুছে যাবে। আর Del টাইপ করে এন্টার চাপলে ডিরেক্টরির সব ফাইল মুছে যাবে।
উপরে উল্লিখিত কমান্ডগুলো কমান্ড লাইন এনভায়রনমেন্টে সাবলীলভাবে কাজ করার সামান্য কয়েকটি সহজ দৃষ্টান্ত। নিচে আরো কিছু সহায়ক অ্যাডভান্স কমান্ড তুলে ধরা হয়েছে। এগুলো ছাড়া মূলত অন্য কোনো সহজ উপায় নেই।
Drivequery :

এই কমান্ডের মাধ্যমে কমপিউটার সিস্টেমে ইনস্টল করা সব ড্রাইভারের লিস্ট প্রদর্শন করে।
Ping :
কমান্ড লাইন প্রম্পটে জনপ্রিয় এবং অত্যন্ত কার্যকর এক কমান্ড হলো Ping. এই কমান্ড মূলত ব্যবহার হয় আইপি অ্যাড্রেস চেক করে দেখার জন্য এবং সংশ্লিষ্ট কমপিউটার অনলাইনে আছে কি না বা যথাযথভাবে সাড়া দিচ্ছে কি না অর্থাৎ আপনার কমপিউটারের মধ্যে নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা সম্ভব কি না, তা যাচাই করে দেখে।
ipconfig :
এই কমান্ডের মাধ্যমে উন্মোচন করতে পারবেন আপনার কমপিউটারের নেটওয়ার্ক ডাটা, যেমন নেটওয়ার্কে আপনার কমপিউটারের নাম, আপনার আইপি অ্যাড্রেস অথবা আপনার ম্যাক অ্যাড্রেস।
Systeminfo :
এই কমান্ডের মাধ্যমে জানতে পারবেন উইন্ডোজ সিরিয়াল নম্বর, কমপিউটার মডেল ও র্যা ম ইত্যাদিসহ সিস্টেমের ব্যাপক বিস্তৃত তথ্য।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More