অন্যতম মৌলিক অধিকার চিকিৎসা সেবা থেকে
বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ বঞ্চিত। এক জরিপে দেখা যায়, এ দেশের প্রায় সাড়ে
সাত লাখ প্রাপ্তবয়স্ক ও ৪০ হাজার শিশু চোখের ছানি এবং অন্যান্য কারণে
দৃষ্টিহীনতায় ভুগছে। আর কিডনি রোগে আক্রান্ত হলে বেশির ভাগ লোক জানতেই
পারেন না, তিনি রোগে আক্রান্ত।
কিডনি রোগের চিকিৎসা এতোই ব্যয়বহুল যে, দেশের ৯৫ পারসেন্ট মানুষেরই দীর্ঘ মেয়াদি এ চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য নেই। সরকারি হসপিটালগুলোতে চিকিৎসা সেবার বেহাল অবস্থা। ৯ তারিখের দৈনিক পত্রিকার খবর, ঢাকার অন্যতম চারটি হসপিটাল ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন অবস্থায় ছিল। চিকিৎসা সেবার যখন এই হাল, তখন আমাদের দেশে কিছু প্রতিষ্ঠান ওয়েবসাইটের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা দেয়ার জন্য এগিয়ে এসেছে। আজ এ নিয়ে আমাদের আলোচনা।
এভারগ্রিন বাংলা ডট কম তাদের অন্যান্য সেবার মতো স্বাস্থ্য বিষয়ক একটি সেবা চালু করেছে। এ সাইটে তারা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত স্বাস্থ্য বিষয়ক রচনা, প্রবন্ধ এবং আলোচনার সঙ্কলন বাংলায় এবং ইউনিকোডে তৈরি করেছে। সাইটটি দেখতে ততোটা সুন্দর না হলেও সেখানে যে তথ্যগুলো সংরক্ষিত হচ্ছে তা অতি মূল্যবান। অনেকে রোগকে অবহেলা করে এক সময় গুরুতর অবস্থায় পড়েন। আবার অনেকে সহকর্মী বা প্রতিবেশীর সঙ্গে পরামর্শ করে ভুল ওষুধ সেবন করে। সবার জন্যই এ সাইটটি তথ্যসমৃদ্ধ সাইট হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। প্রতিটি রোগকে আলাদা ভাবে সাজানো হয়েছে এখানে। বিভিন্ন ডাক্তারের পরামর্শও যুক্ত করা হয়েছে।
এ সাইটটিও চমৎকার একটি উদ্যোগ। বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষায় এখানে বিভিন্ন রোগের বিস্তারিত বিবরণ দেয়া হয়েছে। উপসর্গ এবং লক্ষণ থেকে শুরু করে কি করা উচিত, কখন ডাক্তার দেখানো উচিত এবং রোগ নির্ণয়ের পরে কিভাবে প্রতিষেধক নেবেন এবং রোগ প্রতিরোধের উপায়গুলোও এখানে সুন্দর করে দেয়া আছে। এখানে ডাক্তার এবং হসপিটালের তথ্যসমৃদ্ধ একটি ডেটাবেজ আছে। যেখানে অসুখের নাম দিয়ে ডাক্তার খোজা যায়। সেই ডাক্তার কোথায় এবং কখন বসেন সেসব শেডিউলসহ ডাক্তারের চেম্বারের ফোন নাম্বার পাওয়া যায়। ঢাকা শহরে ২৪ ঘণ্টা যে ওষুধের দোকানগুলো খোলা থাকে সেগুলোর ঠিকানাসহ বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ব্লাড ব্যাংক এবং অ্যাম্বুলেন্স সরবরাহ করে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর ঠিকানা এখানে দেয়া আছে।
এ সাইটটিও চমৎকার একটি উদ্যোগ। বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষায় এখানে বিভিন্ন রোগের বিস্তারিত বিবরণ দেয়া হয়েছে। উপসর্গ এবং লক্ষণ থেকে শুরু করে কি করা উচিত, কখন ডাক্তার দেখানো উচিত এবং রোগ নির্ণয়ের পরে কিভাবে প্রতিষেধক নেবেন এবং রোগ প্রতিরোধের উপায়গুলোও এখানে সুন্দর করে দেয়া আছে। এখানে ডাক্তার এবং হসপিটালের তথ্যসমৃদ্ধ একটি ডেটাবেজ আছে। যেখানে অসুখের নাম দিয়ে ডাক্তার খোজা যায়। সেই ডাক্তার কোথায় এবং কখন বসেন সেসব শেডিউলসহ ডাক্তারের চেম্বারের ফোন নাম্বার পাওয়া যায়। ঢাকা শহরে ২৪ ঘণ্টা যে ওষুধের দোকানগুলো খোলা থাকে সেগুলোর ঠিকানাসহ বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ব্লাড ব্যাংক এবং অ্যাম্বুলেন্স সরবরাহ করে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর ঠিকানা এখানে দেয়া আছে।
মোট ৭৯১ জন রক্তদাতা এ সাইটের সঙ্গে যুক্ত আছেন। এটি একটি ভার্চুয়াল ব্লাড ব্যাংক। আপনিও ইচ্ছা করলে এখানে একজন মেম্বার হতে পারেন, যা কি না সম্পূর্ণ ফ্রি। এখানে লগইন করার মাধ্যমে আপনি অন্যান্য রক্তদাতার সম্পর্কে তথ্যাদি জানতে পারবেন, তাদের কাছে প্রয়োজনে রক্তের আবেদন করতে পারবেন। আবার সদস্যরা ছাড়াও যে কোনো ব্যক্তির রক্তের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে রক্তের গ্রুপসহ আর্জেন্ট রিকোয়েস্ট জানাতে পারবেন। এটি রক্তদাতাদের কাছে চাহিদা পৌছানোর একটি দ্রুততম মাধ্যম, যা আপনিও ব্যবহার করতে পারেন। এখানকার কমেন্ট সেকশনটি হয়তো কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়নি, হলে অবশ্যই তারা অপ্রয়োজনীয় লিঙ্কগুলো মুছে ফেলতেন।
বাংলাদেশে ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি। এ সমিতির অফিশিয়াল সাইট হলো এটি। এ সাইটটি বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির কার্যক্রম ও তাদের বিভাগগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সরবরাহ করে থাকে। ডায়াবেটিস কি এবং এটি হলে ওষুধ গ্রহণের মাত্রা সম্পর্কে এখানে কিছু তথ্য দেয়া আছে।
কিডনি রোগের চিকিৎসা এতোই ব্যয়বহুল যে, দেশের ৯৫ পারসেন্ট মানুষেরই দীর্ঘ মেয়াদি এ চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য নেই। সরকারি হসপিটালগুলোতে চিকিৎসা সেবার বেহাল অবস্থা। ৯ তারিখের দৈনিক পত্রিকার খবর, ঢাকার অন্যতম চারটি হসপিটাল ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন অবস্থায় ছিল। চিকিৎসা সেবার যখন এই হাল, তখন আমাদের দেশে কিছু প্রতিষ্ঠান ওয়েবসাইটের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা দেয়ার জন্য এগিয়ে এসেছে। আজ এ নিয়ে আমাদের আলোচনা।
এভারগ্রিন বাংলা ডট কম তাদের অন্যান্য সেবার মতো স্বাস্থ্য বিষয়ক একটি সেবা চালু করেছে। এ সাইটে তারা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত স্বাস্থ্য বিষয়ক রচনা, প্রবন্ধ এবং আলোচনার সঙ্কলন বাংলায় এবং ইউনিকোডে তৈরি করেছে। সাইটটি দেখতে ততোটা সুন্দর না হলেও সেখানে যে তথ্যগুলো সংরক্ষিত হচ্ছে তা অতি মূল্যবান। অনেকে রোগকে অবহেলা করে এক সময় গুরুতর অবস্থায় পড়েন। আবার অনেকে সহকর্মী বা প্রতিবেশীর সঙ্গে পরামর্শ করে ভুল ওষুধ সেবন করে। সবার জন্যই এ সাইটটি তথ্যসমৃদ্ধ সাইট হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। প্রতিটি রোগকে আলাদা ভাবে সাজানো হয়েছে এখানে। বিভিন্ন ডাক্তারের পরামর্শও যুক্ত করা হয়েছে।
এ সাইটটিও চমৎকার একটি উদ্যোগ। বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষায় এখানে বিভিন্ন রোগের বিস্তারিত বিবরণ দেয়া হয়েছে। উপসর্গ এবং লক্ষণ থেকে শুরু করে কি করা উচিত, কখন ডাক্তার দেখানো উচিত এবং রোগ নির্ণয়ের পরে কিভাবে প্রতিষেধক নেবেন এবং রোগ প্রতিরোধের উপায়গুলোও এখানে সুন্দর করে দেয়া আছে। এখানে ডাক্তার এবং হসপিটালের তথ্যসমৃদ্ধ একটি ডেটাবেজ আছে। যেখানে অসুখের নাম দিয়ে ডাক্তার খোজা যায়। সেই ডাক্তার কোথায় এবং কখন বসেন সেসব শেডিউলসহ ডাক্তারের চেম্বারের ফোন নাম্বার পাওয়া যায়। ঢাকা শহরে ২৪ ঘণ্টা যে ওষুধের দোকানগুলো খোলা থাকে সেগুলোর ঠিকানাসহ বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ব্লাড ব্যাংক এবং অ্যাম্বুলেন্স সরবরাহ করে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর ঠিকানা এখানে দেয়া আছে।
এ সাইটটিও চমৎকার একটি উদ্যোগ। বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষায় এখানে বিভিন্ন রোগের বিস্তারিত বিবরণ দেয়া হয়েছে। উপসর্গ এবং লক্ষণ থেকে শুরু করে কি করা উচিত, কখন ডাক্তার দেখানো উচিত এবং রোগ নির্ণয়ের পরে কিভাবে প্রতিষেধক নেবেন এবং রোগ প্রতিরোধের উপায়গুলোও এখানে সুন্দর করে দেয়া আছে। এখানে ডাক্তার এবং হসপিটালের তথ্যসমৃদ্ধ একটি ডেটাবেজ আছে। যেখানে অসুখের নাম দিয়ে ডাক্তার খোজা যায়। সেই ডাক্তার কোথায় এবং কখন বসেন সেসব শেডিউলসহ ডাক্তারের চেম্বারের ফোন নাম্বার পাওয়া যায়। ঢাকা শহরে ২৪ ঘণ্টা যে ওষুধের দোকানগুলো খোলা থাকে সেগুলোর ঠিকানাসহ বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ব্লাড ব্যাংক এবং অ্যাম্বুলেন্স সরবরাহ করে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর ঠিকানা এখানে দেয়া আছে।
মোট ৭৯১ জন রক্তদাতা এ সাইটের সঙ্গে যুক্ত আছেন। এটি একটি ভার্চুয়াল ব্লাড ব্যাংক। আপনিও ইচ্ছা করলে এখানে একজন মেম্বার হতে পারেন, যা কি না সম্পূর্ণ ফ্রি। এখানে লগইন করার মাধ্যমে আপনি অন্যান্য রক্তদাতার সম্পর্কে তথ্যাদি জানতে পারবেন, তাদের কাছে প্রয়োজনে রক্তের আবেদন করতে পারবেন। আবার সদস্যরা ছাড়াও যে কোনো ব্যক্তির রক্তের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে রক্তের গ্রুপসহ আর্জেন্ট রিকোয়েস্ট জানাতে পারবেন। এটি রক্তদাতাদের কাছে চাহিদা পৌছানোর একটি দ্রুততম মাধ্যম, যা আপনিও ব্যবহার করতে পারেন। এখানকার কমেন্ট সেকশনটি হয়তো কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়নি, হলে অবশ্যই তারা অপ্রয়োজনীয় লিঙ্কগুলো মুছে ফেলতেন।
বাংলাদেশে ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি। এ সমিতির অফিশিয়াল সাইট হলো এটি। এ সাইটটি বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির কার্যক্রম ও তাদের বিভাগগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সরবরাহ করে থাকে। ডায়াবেটিস কি এবং এটি হলে ওষুধ গ্রহণের মাত্রা সম্পর্কে এখানে কিছু তথ্য দেয়া আছে।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন