আসসালামু আলাইকুম

রবিবার, ৬ নভেম্বর, ২০১১

আপনার pendrive memory card খুব সহজেই ফরমেট করুন

সবাই কে আমার পক্ষ থেকে ছালাম এবং ঈদয়ের অগ্রিম সুভেচ্ছা ,আশা করছি আপনারা সবাই ভাল আছেন,সবাই ভাল থাকেন আপনাদের ঈদ ভাল কাটুক এই কামনা করে সুরু করছি। আজ আমার পোস্ট HP USB Disk Storage format Tool (2.2.3) নিয়ে ।pendrive memory card অনেক সময় ফরমেট নিতে চাইনা ,অনেক জামেলা করে,HP USB Disk Storage format Tool দিয়ে খুব সহজেই ফরমেট করা সম্ভব ,এবং ফরমেট নিতে না চাইলে dos ফাইল দ্বারা খুব সহজেই ফ্ল্যাশ দিতে পারবেন,আর ফাইল সিস্টেম ফ্যাট ,ফ্যাট ৩২, এন টি এফ এস তো আছেই …তা হলে আর দেরি না করে এখনই ব্যবহার করুন।সফটওয়্যার টা মাত্র ৭০০ কেবি…



সফটওয়্যার টা ডাউনলোড করুন

কপি প্রটেক্টেড ডিভিডির ফাইল কপি করতে আর কোন সমস্যা হবে না

পরকরুনাময় আল্লাহপাকের নামে শুরু করছি।আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।
অনেক সময় ইচ্ছে থাকা সত্তেও আমরা পছন্দের সিডি/ডিভিডি কপি করতে পারি না ।

করতে গেলে দেখায় ! “This DVD is copy-protected” !


অর্থাৎ ডিভিডিটি কপিরাইট প্রটেক্টেড তাই কপি করা যাবে না ।রাগে তখন গা জ্বলে যায় । ডিভিডিকে কপি প্রটেক্টেড করার জন্য Content Scramble System (CSS) সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। এর ফলে CSS এনক্রিপ্টেড ডিভিডিগুলোকে ডিক্রিপ্ট না করে কপি করা অসম্ভব। তাই এই ধরনের ডিভিডি করতে ডিক্রিপ্ট করার সফটওয়্যার লাগবে।এরকমই একটি সফট DVD43 এটি সর্ম্পূন ফ্রিওয়্যার ডিক্রিপ্টার।এটি ব্যাকগ্রাউন্ডে থেকে একেবারে রিয়েলটাইমে ডিভিডিকে ডিক্রিপ্ট করতে পারদর্শী। এর ফলে প্রটেক্টেড ডিভিডি থেকে সহজেই কপি করা যায়। সফটটি এখান থেকে ডাউনলোড করুন http://www.dvd43.com/
। ডাউনলোডের পর সেটআপ করুন। ইনস্টলের পর পিসি রিস্টার্ট করুন,এরপর পিসি চালূ করলে সিস্টেম ট্রেতে একটি হলুদ আইকন দেখতে পাবেন। যখনই আপনি কপি প্রটেক্টেড ডিভিডি পিসিতে প্রবেশ করাবেন তখন আইকনটি সবুজ হয়ে যাবে। সবুজ সংকেতের মানে হচ্ছে কপি করতে বাধা নেই । ডিভিডি বার্নিং সফটওয়্যারের সাহায্যে কাংখিত ডিভিডিটি কপি করে ফেলুন ।

ছোট একটি সফট Mp3 Direct Cut দিয়ে Mp3 গানকে কেটে ছোট করতে বেশ উপযোগী।

Mp3 গানকে কেটে ছোট করার জন্য নিয়ে এলাম দারুন এক কার্যকরী সফটওয়্যার। যার নাম যা দিয়ে খুব সহজে Mp3 গানকে কেটে ছোট করা যায়। মাত্র ৪৫৪ কেবি। এখান থেকে ডাউনলোড করুন এবং ইন্সটল করুন। ইন্সটল করার পর ওপেন করতে গেলে একটি উইন্ডো আসবে,তাতে শধু OK করে দিন এবং ভাষা নির্বাচন করে নিন। ডেস্কটপ আইকন থেকে ডাবল ক্লিক দিলে নিচের চিত্রের মত পাবেন।

এখানে আপনাকে যা যা করতে হবে-

১. যে গানটিকে কেটে ছোট করতে চান তা সিলেক্ট করুন

২. আপনি এখান থেকে কতটুকু কাটবেন তা সিলেক্ট করুন। এই কাজটি মাউজ দিয়েও করা যায়।

৩. সিজার এ ক্লিক দিলে গানটি কাটা হয়ে যাবে।

৪. এখানে সেভ করার অপশন পাবেন, ব্রাউজ করে যেখানে সেভ করতে চান তা করে নিন। দেখুন মহুর্তে কাটা অংশ বাদ দিয়ে গানটি সেভ হয়ে গেছে।

৫. এখানে আপনি গানটি কাটার আগে প্লে করে শুনে নিতে পারেন।

৬. এখানে প্লে থামানোর অপশন আছে।

এই পোস্টটি না পড়লে সত্যি অনেক কিছুই মিস করবেন !

পরকরুনাময় আল্লাহপাকের নামে শুরু করছি।আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।
স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাল্টান মনিটরের আলো
কম্পিউটারে কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় চোখে সমস্যা দেখা দেয়। সাধারণত মনিটরের আলো দিনে যতটুকু উজ্জ্বল দেখা যায় রাতেও ততটুকু উজ্জ্বল দেখা যায়। যার ফলে রাতে দীর্ঘ সময় কাজ করলে মনিটরে লেখা বা ছবি ঝাপসা লাগে। দিন-রাতের আলোর পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মনিটরের আলো পরিবর্তন হয় না বলেই এ সমস্যা দেখা দেয়।
‘ফ্লাক্স’ নামের একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে মনিটরের আলো নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। মাত্র ৫৪৬ কিলোবাইটের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি http://ziddu.com/download/ 9813854/Fluxbywww.techinfo.tk.zip.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন। জিপ ফাইলটি আনজিপ করুন।
এরপর সফটওয়্যারটি ইনস্টল করুন। সফটওয়্যারটি চালু করার পর এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করবে। দিন-রাতের আলোর পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এটি মনিটরের আলো পরিবর্তন করবে। খেয়াল করুন, সবার নিচে ডানে টাস্কবারে সফটওয়্যারটির আইকন রয়েছে, এখান থেকে আপনি মনিটরের আলোর সেটিংস নিজের ইচ্ছামতো পরিবর্তন করতে পারেন।

মূল লেখাটি এখানে- http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-05-20/news/64630





নিজের ছবি দিয়ে আইকন
কম্পিউটারের ফোল্ডারের আইকন হিসেবে ইচ্ছে করলে আপনি নিজের ছবি ব্যবহার করতে পারেন। এ জন্য আপনার লাগবে ’ইমেজ আইকন’ নামের একটি সফটওয়্যার। মাত্র ১.০১ মেগার ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি www.ziddu.com/ download/9779577/Imagicon-www.biggani. tk.exe.html ঠিকানার সাইট থেকে নামিয়ে নিন। এরপর সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে চালু করুন। ইমেজ আইকন খুলে যে ছবিটির আইকন তৈরি করতে চান, সেটি মাউস দিয়ে টেনে এনে সফটওয়্যারটির ওপর ছেড়ে দিন।স্বয়ংক্রিয়ভাবে আইকন তৈরি হয়ে যাবে। যে ফোল্ডারের আইকন পরিবর্তন করতে চান সেটির ওপর মাউস রেখে properties/customize/change icon-এ যান। এখন Browse করে আইকনটি নির্বাচন করুন। আপনার পছন্দের ছবিটি ফোল্ডারের আইকন হিসেবে দেখতে পাবেন।

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-05-19/news/64380



সিডি বের করার স্বয়ংক্রিয় সুবিধা
ইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে চলা কম্পিউটার থেকে সিডি-ডিভিডির ট্রে সাধারণত বের করা হয় Eject অপশন ব্যবহার করে। কিন্তু সিডি-ডিভিডির ট্রের জন্য উইন্ডোজ এক্সপিতে মাউসের কোনো অপশন নেই। ইচ্ছে করলে আপনি এই অপশনটি তৈরি করে নিতে পারেন। এ জন্য http://ziddu.com/download/9672901/ Cdtray.zip.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে মাত্র ৩০ কিলোবাইটের Cd tray নামের জিপ ফাইলটি নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)। এখন জিপ ফাইলটি আনজিপ করলে closetrayreg ও closetraycmd নামের দুটি ফাইল পাওয়া যাবে। প্রথমে closetraycmd ফাইলে দুই ক্লিক করুন এবং Copy To Windows Directory/Yes/OK অপশনে ক্লিক করুন। এখন closetrayreg ফাইলে দুই ক্লিক দিন এবং Yes/OK দিন। এখন My Computer-এ গিয়ে সিডি-ডিভিডি ড্রাইভের আইকনে ডান ক্লিক করলে closetray অপশন দেখতে পাবেন। সিডি ট্রেতে সিডি রেখে closetray অপশনে ক্লিক করলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিডি ট্রে ভেতরে চলে যাবে।

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-05-15/news/63352



উইন্ডোজ এক্সপিতে শুনুন উইন্ডোজ সেভেনের সাউন্ড ইফেক্ট !
ইচ্ছে করলে আপনি উইন্ডোজ এক্সপিতে ইচ্ছে করলে আপনি উইন্ডোজ সেভেনের শব্দ শুনতে পারেন। এ জন্য http://ziddu.com/download/9722389/Windows_7_SoundsPackwww.biggani.tk.exe.html
ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে উইন্ডোজ ৭-এর সাউন্ডপ্যাকটি নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)।
এখন সাউন্ডপ্যাকটি ইনস্টল করুন। এবার কম্পিউটার পুনরার চালু (রিস্টার্ট) করলেই উইন্ডোজ ৭-এ ব্যবহূত শব্দ শোনা যাবে।পিতেই শুনুন উইন্ডোজ ৭-এর শব্দ

hমূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-05-13/news/62898



সি ড্রাইভের যত্ন নিন
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ব্যবহারের ফলে সি ড্রাইভে (C:\) অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইল জমা হয়, যা কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয়। আপনি ইচ্ছে করলে ‘সি ক্লিনার’ নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে সি ড্রাইভ পরিষ্কার রাখতে পারেন। মাত্র ১.১০ মেগাবাইটের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি www.mediafire.com/?5jytojjhqkj ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন। এরপর জিপ ফাইলটি আনজিপ করুন। এখন সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে খুলুন। এবার Analyze অপশনে ক্লিক করে দেখে নিন কী পরিমাণ অপ্রয়োজনীয় ফাইল সি ড্রাইভে জমা আছে। এ ফাইলগুলো মুছতে Run cleaner-এ ক্লিক করুন। পিসিতে বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহারের ফলেও অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইল জমা হয়। এগুলো মুছতে Application/analyze/run cleaner-এ ক্লিক করুন। এ ছাড়াও এই সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনি যেকোনো সফটওয়্যার আনইনস্টল করতে পারবেন, রেজিস্ট্রি ফাইল পরিষ্কার করতে পারবেন

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-05-10/news/62139





অপ্রয়োজনীয় ফাইল দূর করুন
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে হার্ডডিস্ক ড্রাইভে অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইল জমা হয়। এসব ফাইল কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয় । অপ্রয়োজনীয় ফাইল পরিষ্কার করতে Start/Run-এ গিয়ে cleanmgr লিখে Enter চাপুন। এখন একটি মেন্যু আসবে, এখান থেকে যে ড্রাইভ পরিষ্কার করতে চান, সেটি নির্বাচন করে Ok দিন। এখন যেসব অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলতে চান, সেগুলোতে টিক চিহ্ন দিয়ে Ok করলেই ড্রাইভ পরিষ্কার হয়ে যাবে।

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-04-24/news/58455





রিসাইকেল বিন খালি করেছেন?
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে অনেক সময় রিসাইকেল বিনে জমে থাকা অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলেমুছে ফেলার কথা মনে থাকে না।চাইলে আপনি মাউসের ডান ক্লিকে emtpy recycle bin সুবিধা যোগ করে নিতে পারেন। এ জন্য Start/Run-এ গিয়ে notepad লিখে এন্টার করুন। নোটপ্যাড এলে নিচের প্রোগ্রামিং সংকেত হুবহু লিখুন।
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_CLASSES_ROOT\*\shellex\ContextMenuHandlers\{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}]
@=”Empty Recycle Bin”
[HKEY_CLASSES_ROOT\*\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@=”{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}”
[HKEY_CLASSES_ROOT\Directory\Background\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@=”{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}”
[HKEY_CLASSES_ROOT\Directory\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@=”{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}”
[HKEY_CLASSES_ROOT\Folder\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@=”{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}”
এখন File/Save as থেকে All files নির্বাচন করে Save as type হিসেবে। সব শেষে emptyrecyclebin.reg নামে এটি সেইভ করুন। নতুন একটি রেজিস্ট্রি আইকন তৈরি হবে। এই আইকনে ক্লিক করে Yes নির্বাচিত করুন। এখন যেকোনো ফাইল/ফোল্ডারের ওপর মাউস রেখে ডানে ক্লিক করলেই empty recycle bin অপশন পাবেন। রিসাইকেল বিনে কোনো ফাইল জমে থাকলে এই অপশনটি দেখা যাবে। রিসাইকেল বিন খালি থাকলে অপশনটি দেখা যাবে না।

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-02-08/news/40820





স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ করুন পেনড্রাইভের অটোরান
কম্পিউটারে পেনড্রাইভ সংযুক্ত করার মাধ্যমে ভাইরাস সংক্রমণের ঘটনা বেশিঘটে। সাধারণত পেনড্রাইভগুলো কম্পিউটারে যুক্ত করার পরপরই স্বয়ংক্রিয়ভাবে (অটোরান) চলতে থাকে।ফলে ওই পেনড্রাইভে ভাইরাস বা ওয়ার্ম থাকলেতা সহজেই কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ে। ইচ্ছে করলে ‘অটোরান ইটার’ নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে পেনড্রাইভের অটোরান বন্ধ করা যায়। ১.৩৬ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যার http://ziddu.com/download/9682305/autoruneater2.4www.biggani.tk.exe.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)। এখন সফটওয়্যারটি ইনস্টল করুন। খেয়াল করুন সবার নিচে ডানে টাস্কবারে সফটওয়্যারটির একটি আইকন চলে এসেছে। এর পর থেকে কম্পিউটারে ইউএসবি ড্রাইভ সংযুক্ত করলে ‘অটোরান ইটার’ স্বয়ংক্রিয়ভাবে পেনড্রাইভের অটোরান বন্ধ করে দেবে।

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-05-04/news/60646



পিডিএফ ফাইলে জলছাপ
অনেক সময় পিডিএফ ফাইলে স্বত্ত্বাধিকার নির্দিষ্ট করার জন্য বা অন্য কোনো প্রয়োজনে জলছাপ দিতে হয়। ‘পিডিএফ ওয়াটারমার্ক ক্রিয়েটর’ নামে একটি সফটওয়্যার দিয়ে আপনি পিডিএফ ফাইলে জলছাপ দিতে পারেন। সফটওয়্যারটি www.coolpdf.com/pdfwatermark.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন। এখন সফটওয়্যারটি চালু করে Open অপশনে গিয়ে পিডিএফ ফাইল খুলুন। এবার Text to stamp as watermark অপশনে গিয়ে জলছাপ হিসেবে যা লিখতে চান লিখুন। ইচ্ছে করলে জলছাপের রং, ধরন, বর্ণ ইত্যাদি নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন। সবশেষে Stamp Watermark & Save PDF-এ গিয়ে পিডিএফ ফাইলটি সেইভ করুন। এখন পিডিএফ ফাইলটি খুললেই জলছাপ দেখা যাবে।

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-02-16/news/42678





একের ভিতর তিন টিপস !
জনপ্রিয় মুক্ত সফটওয়্যার মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করার সময় লেখাকে (টেক্সট) কথায় রূপান্তর করা যায়। এ জন্য ‘স্পিক ইট’ নামের অ্যাড অন ইনস্টল করতে হবে। ১০ কিলোবাইটের এই প্রোগ্রাম https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/3552 ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)। ইনস্টলের করে ফায়ারফক্স পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) করুন। এবার পছন্দমতো টেক্সট নির্বাচন করে এবং মাউসে ডান ক্লিক দিয়ে পপআপ মেনুর নিচে Say It অপশনে ক্লিক করলেই টেক্সট শোনা যাবে।

সংযুক্তি ছাড়াই ছবি পাঠান
বিনামূল্যে ই-মেইল সুবিধা প্রদানকারী জিমেইলে সাধারণত ছবি অথবা কোনো ফাইল পাঠাতে সংযুক্তি (অ্যাটাচ) করে পাঠাতে হয়। ইচ্ছে করলে পাঠানো মেইলের মাধ্যমে ছবি যোগ করে মেইল করা যায়। এ জন্য প্রথমে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে ঢুকে (লগ-ইন) করে Settings থেকে Labs অপশনে ক্লিক করুন। এখান থেকে Inserting Images অপশন Enable করুন এবং সেটিংস সেভ করে বের হয়ে আসুুন। খেয়াল করুন, কম্পোজ বক্সে Inserting Images অপশনের আইকন চলে এসেছে। এই আইকনে ক্লিক করে পছন্দের কোনো ছবি বা ছবির ওয়েব লিংক লেখার মাঝখানে যোগ করতে পারবেন।

Ram এর গতি বাড়িয়ে নিন
উইন্ডোজ ব্যবহারের সময় অনেক Page File তৈরি হয়, Page File ভার্চুয়াল মেমোরি হিসেবে কাজ করে। কিন্তু এই Page File কম্পিউটারে জমা হয়ে RAM-এর গতি কমিয়ে দেয়। কম্পিউটার বন্ধ করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে এই ফাইলগুলো আপনি মুছে ফেলতে পারেন। এ জন্য Start থেকে control panel-এ যান। এখান থেকে Administrative Tools/Local Security Policy/Security Settings/Local Policies/Security Options ঠিকানায় যান। ডানপাশের Shutdown : Clear virtual memory page file অপশনে দুই ক্লিক করুন এবং অপশনটি Enable করে OK দিয়ে বের হয়ে আসুন। এখন কম্পিউটার বন্ধের সময় virtual memory page file স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যাবে। এ ছাড়া Start/run-এ গিয়ে Tree লিখে Enter চাপলে Ram-এর গতি কিছুটা বাড়বে। এই কাজটি মাঝেমধ্যে করলে আপনার কম্পিউটার গতিশীল থাকবে।

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-01-06/news/32804


কি এক ডজন টিপসে মন ভরে নাই ? ????? তাহলে নেন বোনাস-


মুছে ফেলুন কম্পিউটার-এ ছড়ানো পেন ড্রাইভ এর ভাইরাস

পেন ড্রাইভ আমদের দৈনন্দিন জীবনের কাজের একটি মুল্যবান বস্তু। কিন্তু এই পেন ড্রাইভ কম্পিউটার এ ব্যবহার করতে গেলে কিছু সমস্যায় পরতে হয়। তার মধ্যে প্রধান হলো ভাইরাস ছড়নো। আর বিভিন্ন কারনে এই ভাইরাস কম্পিউটার এ ছড়ায়। যার ফলে নিম্নের এই সমস্যা গুলো দেখা দেয়ঃ

১. Disk Access নষ্ট করাঃ যদি এই সমস্যা টা হয় তাহলে এর ফলে আপনি কোন ড্রাইভে ডুকতে চেষ্টা করলে “Open With” ডায়ালগ বা “Could not find ‘something” মেসেজ দেখায়। তখন আর ডাইভের ভিতরে ঢোকা যায় না।

২. Folder Option Access নষ্ট করাঃ এই সমস্যাটার ফলে Tools>Folder Option টি হিডেন হয়ে যায়। যার ফলে আর হিডেন ফাইল/ফোল্ডার গুলোকে আনহাইড করা যায়না।

৩. Task Manager Access নষ্ট হওয়াঃ Ctrl+Alt+Del চেপে Task Manager ওপেন করতে গেলে নিচের মেসেজটি দেখা যায়।


এই সমস্যা গুলোর সমাধান করার জন্য “ডিস্ক হিল” নামের একটি সফটওয়্যার আছে যা দিয়ে আপনি ফিক্স করতে পারবেন আতি সহজে। মাত্র ৪২১ কিলোবাইট এর সফটওয়্যারটি এখনি ডাউনলোড করে নিন। এই সফটওয়্যারটি সমস্যার সমাধান করবে অতি সহজেই।


ডাউনলোড লিঙ্ক

কম্পিউটারের সাউন্ড এখন আপনার হাতের মুঠোয়।

আজ নিয়ে এলাম মজার একটি ছোট সফটওয়্যার, জানিনা আপনাদের কাছে কেমন লাগবে তবে আমার কাছে বেশ ভাল লেগেছে। মাউজের হুইল দিয়ে কম্পিউটারের শব্দকে নিয়ন্ত্রন করা যায়। সেটা উইন্ডোজের ডিফাল্ট সাউন্ড হোক আর আপনি যেকোনো প্লেয়ারে অডিও কিংবা ভিডিও দেখুন না কেন, সব সাউন্ডকে নিয়ন্ত্র করা যাবে ছোট একটি সফটের সাহায্যে। এখান থকে ডাউনলোড করুন এবং ইন্সটল করুন। মাত্র ৬৩১ কেবি। ইন্সটল শেষে টাস্কবার আইকনে দেখতে পাবেন হুইল ভলিউমের আইকনটি। আপনাকে আর কিছু করতে হবেনা।

মাউজের হুইল ডেস্কটপের ফাকা জায়গায় রেখে ঘুরিয়ে দেখুন ভলিউমের সিগন্যাল কমছে ও বাড়ছে। আর আপনি যদি বিশেষ কাজে My Computer ওপেন করে কোন কাজ করেন এবং তখন যদি কোন প্লেয়ারে অডিও বা ভিডিও চলে, তবে এড্রেস বারের উপর মাউজের কারসার রেখে হুইল ঘুরাতে থাকুন ও সাউন্ডকে নিয়ন্ত্রন করুন।

কম্পিউটারের কনফিগারেশন জানিয়ে দেবে ছোট একটি সফটওয়্যার।

ছোট একটি পোর্টেবল সফটওয়্যার cpu-z_1.58 দিয়ে আপনি আপনার কম্পিউটারের কনফিগারেশন গুলি এক ক্লিকে দেখে নিতে পারেন। এই জন্য আপনাকে এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে cpu-z_1.58 নামের সফটটি। rar ফাইল Extract করলেই পেয়ে যাবেন আরও দুইটি zip ফাইল। আপনার কম্পিউটার যদি ৩২ বিটের হয় তাহলে cpu-z_1.58-32bits-en কে Extract করুন ৬৪ বিটের হলে cpu-z_1.58-64bits-en এই ফাইলকে Extract করুন। পেয়ে যাবেন cpuz নামের ফাইলটি, এতে ডাবল ক্লিক করলেই নিচের চিত্রের মত আপনার কম্পিউটারের সকল কনফিগারেশন।

এখানে আপনি কম্পিউটারের CPU, Caches, Mainboard, Memory, SPD, Graphics এবং উইন্ডোজের ভার্সন সহ সকল তথ্য। তাহলে বন্ধুরা উপভোগ করুন।

কিভাবে বুঝবেন আপনার কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত

পৃথিবীতে ভাইরাসের যেমন অভাব নেই, তেমনি কোন কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে তার লক্ষণেরও অভাব নেই। সাধারনত নিচের লক্ষণগুলো দেখলে ধরে নেয়া যেতে পারে কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত।

1.টাস্ক ম্যানেজার ডিজ্যাবল হয়ে থাকলে-এটি বুঝার জন্য Ctrl+Alt+Del চাপ দিন কিংবা টাস্কবার এ মাউস রেখে ডান বাটন চাপ দিন। টাস্ক ম্যানেজার উইন্ডোটি না আসলে অথবা টাস্ক ম্যানেজার অপশনটি যদি নিষ্ক্রিয় থাকে তবে বুঝবেন কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।
2.রেজিস্ট্রি এডিটর নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকলে- এটি বুঝার জন্য স্টার্ট মেনু থেকে রানে গিয়ে regedit লিখে এন্টার দিন। যদি রেজিস্ট্রি এডিটর উইন্ডোটি না আসে তাহলে বুঝতে হবে সেটি ভাইরাসে আক্রান্ত।
3.কম্যান্ড প্রমট নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকলে- এটি বুঝার জন্য রান এ গিয়ে cmd লিখে এন্টার দিন। যদি cmd উইন্ডোটি না আসে তাহলে বুঝতে হবে কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত।
4.স্টার্ট মেনুতে সার্চ অপশন না থাকলে।
5.কোন প্রোগ্রাম চালু নেই অথবা কোন ব্যাকগ্রাউন্ড প্রোগ্রাম চালু নেই কিন্তু সিপিইউ এর ব্যবহার ৫% এর উপর দেখালে- এটি বুঝার জন্য Ctrl+Alt+Del চেপে পারফরমেন্স ট্যাবে ক্লিক করুন। এবার উইন্ডোটির একেবারে নিচে স্ট্যাটাস বারে লক্ষ করুন।
6.কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ অথবা পেনড্রাইভে ডাবল ক্লিক করার পর ওপেন না হলে।
7.কম্পিউটারের ড্রাইভে অথবা পেনড্রাইভে ডান মাউস ক্লিক করলে ওপেন অপশনটি দ্বিতীয় অবস্থানে দেখালে কিংবা প্রথম অপশনটি ভিন্ন ভাষায় দেখালে।
8.কম্পিউটার যদি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়।
9.কম্পিউটার যদি থেমে থেমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রিস্টার্ট নেয়। তবে কম্পিউটার অন্যান্য কারনে যেমন উইন্ডোজের সিস্টেম ফাইল মিসিং হলে, লো ভোল্টেজ থাকলে রিস্টার্ট হতে পারে।
9.খুব বেশি প্রোগ্রাম ইন্সটল নেই অথচ কম্পিউটার ওপেন ও শাটডাউন হতে দীর্ঘ সময় লাগলে।
10.কম্পিউটারে কোন প্রোগ্রাম ওপেন করলে, বন্ধ করলে বা অন্য কোন কম্যান্ড দিলে তা এক্সিকিউট হতে বেশি সময় নিলে।
11.ফোল্ডার অপশন না থাকলে- এটি বুঝার জন্য মাই কম্পিউটার ওপেন করে টুলস মেনুতে গিয়ে ফোল্ডার অপশনটি লক্ষ করুন। এটি না থাকলে।
12.Hidden files & folders অপশনটি না থাকলে কিংবা কাজ না করলে। এটি দেখার জন্য মাই কম্পিউটার ওপেন করে টুলস মেনুতে গিয়ে ফোল্ডার অপশন এ ক্লিক করুন। এবার View ট্যাবে ক্লিক করে Show hidden files & folders এ ক্লিক করে ওকে করুন। এই ফাংশনটি কাজ করছে কিনা তা দেখার জন্য অপশনটিতে আবার আসুন। যদি পূর্বের মত Do not show hidden files & folders অপশনটিতে টিক চিহ্ন থাকে তাহলে বুঝবেন এটি ভাইরাসে আক্রান্ত।
13.কম্পিউটার ওপেন হওয়ার সময় C:\windows কিংবা C:\my documents উইন্ডোসহ ওপেন হলে।
14.তেমন কোন প্রোগ্রাম ইন্সটল নেই কিন্তু সি ড্রাইভের স্পেস যদি ফুল বা পূর্ণ দেখায়।
অল্পতে কম্পিউটার ঘন ঘন Hang হলে।
15.কোন মেসেজ যদি নির্দিষ্ট কোন এন্টিভাইরাস ইন্সটল করতে বলে।
16.কোন ওয়েবসাইটে যেতে গিয়ে অন্য ওয়েবসাইট এ চলে গেলে।
17.উইন্ডোজ ট্রে নোটিফিকেশন এরিয়াতে কোন এরর মেসেজ বার বার দেখালে।
18.এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম ইন্সটল হতে না দিলে, এন্টিভাইরাস কাজ না করলে, নিষ্ক্রিয় থাকলে কিংবা এন্টিভাইরাসটি নতুন করে রিস্টার্ট করতে না দিলে।
19.ডেস্কটপে কোন নতুন আইকন দেখলে যা আপনি রাখেননি কিংবা ইন্সটল করা প্রগ্রামের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
20.কেউ কোন ফাইল বা ফোল্ডার হিডেন করেনি অথচ আপনি তা খুজে পাচ্ছেন না, আবার ডিস্ক স্পেস ঠিক দেখাচ্ছে।
21.কম্পিউটার ওপেন হওয়ার সময় লগ ইন অপশন আসে কিন্তু লগ ইন করলে কম্পিউটার ওপেন হয় না।
22.কম্পিউটার ওপেন হয়ে ডেক্সটপ আসে কিন্তু মাউস ও কীবোর্ড কাজ করেনা।
23.এছাড়াও উইন্ডোজ এ অন্য কোন অস্বাভাবিকতা পরিলক্ষিত হলে কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে বলে প্রাথমিক অবস্থায় ধরে নেয়া যেতে পারে। (সংগৃহীত)

আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজারের কিছু সর্ট-কাট নিয়মের টিপস ।

১। Alt + D চাপ দিলে প্রায় সব ব্রাউজারেই মাউস আপনার এড্রেসবারে চলে যাবে । ঠিকানা লিখুন মাউস ছারাই দ্রুত ।
২।Ctrl key ধরে + চাপলে আপনার ব্রাউজারের টেক্স বড় হবে আর – চাপলে ছোট হতে থাকবে ।
৩।backspace key অথবা Alt key + left arrow চাপলে আপনি পূর্ববর্তী পেজে পুনরায় যেতে পারবেন ।
৪। F5 চাপলে আপনার ওয়েব পেজটি refresh অথবা reload হবে ।
৫। F11 চাপলে আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজার ফুল স্কিন হবে ।
৬।Ctrl + B চাপলে আপনার বুকমার্ক ওপেন হবে ।
৭।Ctrl + F চাপলে find নামে নীচে বা উপরে একটা অপসন আসবে যেটা দ্বারা আপনি ওয়েব পেজ খুজতে পারবেন ।

সুন্দর কিছু আয়কন ডউনলোড করুন

মহান আল্লাহর নামে শুরু করছি আরেকটি ব্লক লেখা এই পেইজের পাঠক,লেখক বৃন্দ ভাইয়েরা আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আপনারা সবাই কেমন আছেন? আসা করি ভাল আছেন আমি ও আল্লাহর রহমতে ভাল আছি, আমার লিখতে আসলে ইচ্ছে করে না তারপরেও লিখি কারণ আপনাদের কমেন্ট, উৎসাহ, আন্তরিকতা সবকিছু মিলেই আসলেই লিখতে বসা আচ্ছা যাক সে কথা আপনাদের জন্য আজ নিয়ে এসেছি কিছু সুন্দর সুন্দর আইকন যা দিয়ে আপাদের পিসির ফোল্ডার গুলো সুন্দর জাকজমক করে রাখতে পারবেন আইকন গুলো দেখুন তারপর পছন্দ হলে



ডাউনলোড করুন

না দেখলে মিস করবেন..ছোট ১টি soft দিয়ে টেম্প ফাইল ক্লিন করুন.


আবার ও ঝাকা-নাকা পোষ্ঠ নিয়ে হাজির হলাম ।আশা করি সবাই ভাল আছেন । টেম্প ফাইল নিয়ে কাজের একটি পোষ্ঠ । টেম্প ফাইল নিয়ে আমাদের দূরভোগের শেষ নাই ।আর কত এই ভাবে কোড দিয়ে টেম্প ফাইল ক্লিন করবেন । ছোট একটি সফটওয়্যার দিয়ে নিমিশেয় পরিষ্কার করুন টেম্প ফাইল আর স্পীড বাড়ান আপনার কম্পিউটারের। আমি আপনাদের সবাইকে বলবো এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে । সত্যি আপনি না দেখলে বিষ্শাসই করবেন না এটি কী কাজ করে । সফটওয়্যারটি পোর্টেবল তাই ইন্সটলের কোন ঝামেলা নাই । এর সাথে নতুন ও পুরাতন দুটি ভারশন দিলাম আশা করি আপনাদের ভালোই লাগবে । আর সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে চাইলে অবশ্যই জাভা ইন্সটল করা থাকতে হবে । । স্কিনশট নিচে দেখুন …



জাভা সফটওয়্যারটি না থাকলে নিচে লিংক থেকে ডাউনলোড করুন ……


Temp File Cleaner… নিচে লিংক

http://www.ziddu.com/download/16017664/TempFileCleanerPortable.exe.html —1.66 mb

http://www.ziddu.com/download/16017665/TempFileCleaner.exe.html –500kb

ধন্যবাদ । । ।সবাই ভাল থাকবেন। ।

notepad tricks না দেখলে খুব মিস করে ফেলবেন কিন্তু


1. সফটয়ার ছাড়াই ফোল্ডার লক

►মনে করুন আপনি যে ফোল্ডার লক করবেন তার নাম Love এবং এটি রয়েছে E ড্রাইভে,তার মানে এর path E:\love

►ফোল্ডারটি লক করার জন্য ডেস্কটপে নোটপ্যাড ওপেন করুন start > all programes > accessories > notepad

►নোটপ্যাড ওপেন হলে লিখুন- ren love love.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}

►নোটপ্যাডটি lock.bat নামে সেভ করুন।

►এবার আরেকটি নোটপ্যাড ওপেন করে লিখুন ren love.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D} love

► দ্বিতীয় নোটপ্যাডটি key.bat নামে সেভ করুন



►তৈরীকৃত lock.bat ও key.bat ব্যাচ ফাইল দুটি E ড্রাইভে নিয়ে আসুন। এখন lock.bat ফাইলে ক্লীক করলেই ফোল্ডারটি লক হয়ে যাবে।আর ফোল্ডারটি আনলক করতে key.bat ফাইলে ক্লীক করুন



2.ওয়ার্ড ফাইলের টেক্সট ক্রাশ



►একটা ডকুমেন্ট খুলে =rand (200, 99) কপি করে সেখানে পেস্ট করেন এবং এন্টার চাপেন

►২০০ প্যরাগ্রাফ এবং ৯৯ সেন্টেন্স অটোমেটিক তৈরী হয়ে যাবে (অর্থহীন ফান..)



3. নোটপ্যাডে ডায়েরী তৈরি



►নোটপ্যাড ওপেন করুন এবং লিখুন .LOG । খেয়াল করবেন অবশ্যই ক্যাপিটাল লেটারে লিখবেন

►এবার যেকোন নামে সেইভ করুন। ফাইলটি ওপেন করুন…প্রতিবার যখন ওপেন করবেন দেখবেন নোটপ্যাডটিতে ডায়েরীর মতো উপরে সময় ও তারিখ আসছে….প্রতিবারই সময় ও তারিখ পরিবর্তিত হবে….এটিকে আপনার ডায়েরি হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন…(চিফ অকাজের ট্রিক্স)



4. জাস্ট ফান



► নিচের লেখাগুলো কপি করে নোটপ্যাডে পেস্ট করুন



6666666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 666666666666

6669966666996699669 9999999669966666 9966666669966666 6996699999999669 9666699666666666 6666696666666666 666666666666

6669966666996699669 9999999669966666 9966666666996666 9966699999999669 9666699666666666 6666999666666666 666666666666

6669966666996699669 9666666669966666 9966666666699669 9666699666699669 9666699666666666 6669969966666666 666666666666

6669966966996699669 9999999669999999 9966666666669999 6666699666699669 9666699666666666 6699666996666666 666666666666

6669969996996699669 9999999669999999 9966666666666996 6666699666699669 9666699666666666 6999999999666666 666666666666

6669999699996699666 6666699669966666 9966666666666996 6666699666699669 9666699666666666 9999999999966666 666666666666

6669996669996699669 9999999669966666 9966666666666996 6666699999999669 9666699666666669 9666666666996666 666666666666

6669966666996699669 9999999669966666 9966666666666996 6666699999999669 9999999666666699 6666666666699666 666666666666

6666666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 666666666666

6666666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 666666666666

6666666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 666666666666

6699666669966666666 6966666666699999 9996699999999669 9666666996666666 6996666699669999 9999669966666996 666666666666

6699666669966666666 9996666666699999 9996699999999666 9966669966666666 6999666699669999 9999669966666996 666666666666

6699666669966666669 9699666666699666 6996699666699666 6996699666666666 6999966699669966 6666669966666996 666666666666

6699999999966666699 6669966666699999 9996699999999666 6699996666666666 6996996699669999 9999669966966996 666666666666

6699999999966666999 9999996666699999 9996699999999666 6669966666666666 6996699699669999 9999669969996996 666666666666

6699666669966669999 9999999666699966 6666699666666666 6669966666666666 6996669999669966 6666669999699996 666666666666

6699666669966699666 6666669966699666 6666699666666666 6669966666666666 6996666999669999 9999669996669996 666666666666

6699666669966996666 6666666996699666 6666699666666666 6669966666666666 6996666699669999 9999669966666996 666666666666

6666666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 666666666666

6666666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 666666666666

6666666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 666666666666

6669966666699669999 9999666666666966 6666666999999996 6666666999999966 9999999966999999 9966999999996666 666666666666

6666996666996669999 9999666666669996 6666666999999996 6666666999999996 9966669966996666 9966996666996666 666666666666

6666699669966669966 6666666666699699 6666666996666996 6666666666666996 9996669966999666 9966996666996666 666666666666

6666669999666669999 9999666666996669 9666666999999996 6666666666669966 9969669966996966 9966999999996666 666666666666

6666666996666669999 9999666669999999 9966666999999996 6666666666699666 9966969966996696 9966999999996666 666666666666

6666666996666669966 6666666699999999 9996666996996666 6666666669966666 9966699966996669 9966666666996666 666666666666

6666666996666669999 9999666996666666 6699666996699666 6666666999999996 9966669966996666 9966666666996666 666666666666

6666666996666669999 9999669966666666 6669966996666996 6666666999999996 9999999966999999 9966999999996666 666666666666

6666666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 6666666666666666 666666666666



►এবার ctrl+H ক্লীক করুন। replace নামে একটা ডায়ালগ বক্স আসবে

►সেখানে find what এ 6 এবং replace what-এ _ দিন।

►replace all এ ক্লিক করুন…এবার দেখুন মজা (_ means under_score sign from keyboard)



5. নোটপ্যাডে ফেইক ভাইরাস বানানো



►নোটপ্যাড ওপেন নিচের কোড কপি করে নোটপ্যাডে পেস্ট করুন





@echo off

title VIRUS

color 06



echo YOU HAVE A VIRUS ON YOUR COMPUTER

pause

echo CONTACTING ANTI-VIRUS….

pause

echo DO YOU WANT TO DELETE VIRUS?

pause

echo ACCESS DENIED

echo ACCESS DENIED

echo ACCESS DENIED

pause

echo ACTIVATING VIRUS…..

echo VIRUS ACTIVATED!!!!

pause

:1

dir/s

goto 1



►এবার এটিকে Hi.bat নামে সেইভ করুন

►এখন ফাইলটিতে ডাবল ক্লীক করে দেখুন মজা



6.আরেক্টা ভাইরাস



►নিচের কোড কপি করে নোটপ্যাডে পেস্ট করুন



Set wshShell = wscript.CreateObject(“WScript.She।।”)

do

wscript.sleep 100

wshshell.sendkeys “You are a fool.”

loop



►“Anything.VBS” নামে সেইভ করুন…এখন যাকে মজাটি দেখাতে চান তাকে ফাইলটি সেন্ড করুন……সে ডাবল ক্লীক করলেই এটি খেলা শুরু হয়ে যাবে ;-/

পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করে রাখুন cd/dvdrom

আনেক সময় দেখা যায়, আপনি আপনার কম্পিউটার চালু রেখে হয়ত কোন কাজে বাহিরে গেছেন। এসে দেখছেন এরই মধ্যে আপনার রুমমেট আপনার কম্পিউটারে CD দিয়ে ছবি দেখা শুরু করল। আপনার একটা জরুরী কাজ ছিল কম্পিউটারে কিন্তু রুমমেট কে কিছু বলতে পারছেন না। শুধু মনে মনে খুব বিরক্তি বোধ করছেন। আপনি চাইছেন কেউ যেন আপনার কম্পিউটারের CDROM বা DVDROM অপনার অনুমতি ছাড়া ব‌্যবহার করতে না পারে। এটা কি সম্ভব? কেন সম্ভব নয়? যদি চাঁদে যাওয়া সম্ভব হয়, তবে এটা আর এমন কি? । একদম পাসওয়ার্ড মেরে লক করে রেখে যান আপনার কম্পিউটারের CDROM বা DVDROM।

১। এজন্য আপনাকে একটা সফটওয়্যার ডা‌উনলোড করতে হবে। সফটওয়্যারটি ১০০% ফ্রি। ডা‌উনলোড করুন নিছের লিংক থেকে।
http://feniradda.com/office/cdrom-lock-0-6-1-free-download

২। ডা‌উনলোড শেষে এখন সফটওয়্যারটি ইনস্টল করুন।

৩। চালু করলে দেখবেন কম্পিউটারের সিস্টেম ট্রে তে একটা সিডি আইকন।

৪। আইকনটিতে ক্লিক করুন। Bearbeiten -> Optionen -> Sprache তে গিয়ে English সিলেক্ট করে Apply দিন।

৫। Edit -> Preferences এ Password protection এ টিক চিহ্ন দিন।

৬। পাসওয়ার্ড লিখে থেকে OK -> Apply ক্লিক করুন।

৭। all CD/DVD drives টিক চিহ্ন দিয়ে OK ক্লিক করুন(Lock সিলেক্ট থাকতে হবে)।

৮। এখন দেখুন তো আপনার CD/DVD ওপেন হয় কিনা? আর আনলক করতে চাইলে unlock সিলেক্ট করে OK দিন।

৯। পাসওয়ার্ড চাইবে, পাসওয়ার্ড দিয়ে OK দিন আনলক হয়ে যাবে।

উইন্ডোজ এর লগন পেজ ঠিক করুন নিজের পছন্দ অনুযায়ী

আমরা সবাই উইন্ডোজ এর কমন লগ অন পেজ দেখতে দেখেতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি।
এবার তাই পরিবর্তন করা দরকার। আমি আপনাদের খুব ছোট একটা সফটওয়্যার এর কথা বলব জার মাধ্যমে আপনারা সহজেই লগ অন পেজ পরিবর্তন করে নিজের করে নিতে পারবেন। আর দেরি কেন এখনি ডাউনলোড করুন।
সফটওয়্যার টি মাত্র ১.৯২ মেগাবাইট।

এই লিঙ্ক এ গিয়ে ডাউনলোড করে নিন।

ডাউনলোড করার পরে ইন্সটল করুন।
এবার আপনি মাউস এর লেফট ক্লিক করলে নতুন একটি অপশন পাবেন যেখানে লেখা আছে logon screen.
সেখানে ক্লিক করুন। উইন্ডো টি ওপেন হলে ব্রাউসে সিলেক্ট করে আপনার পছন্দ অনুযায়ী ছবি দিন।
অ্যাপ্লাই এ ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।
এবার কম্পিউটার ওপেন করলে বা শাটডাওন করলে আপনার পিকচার টি দেখাবে।
ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন।

ফেসবুক চ্যাট window তে emotion বার যোগ করুন

বিশ্বের সবচেয়ে বড় social নেটওয়ার্ক ফেসবুক-এতে কার কুনো সন্দেহ নেই। আমরা প্রতিনিয়ত ফেসবুক এ বন্ধু-বান্ধব অথবা প্রিয়জন ের সাথে চ্যাট করি। সেই সময় আমরা অনেক emotion ব্যাবহার করি। এগুলো আমাদের কোড চেপে insert করতে হয়। যেমনঃ :- পাঠাতে চাইলে আমরা চেপে প্রবেশ করাই। এতে করে কিছু সমস্যা দেখা যায়। অনেক সময় কোড ভুলে যাই অথবা অনেক কোড মনে না রাখার কারনে খুব বেশী পরিমান emotion ব্যাবহার করতে পারি না। কিন্তু যদি এমন হয় যে, চ্যাটের সময় প্রত্যেকটা window-তে আলাদা আলাদা emotion বার যুক্ত হবে। তাহলে অনেক সহজ হয়ে যাবে। আমরা অনেকগুলো emotion রেডি পেয়ে যাব। যখন দরকার হবে তখন মাউস দিয়ে ক্লিক করে এন্টার দিলেই চলে যাবে। নিচের ছবিটি দেখুনঃ

এখানে বাড়তি সুবিধা হিসেবে আপনার লেখা কে bold অথবা underline করার সুযোগ পাবেন।
এই script টি আপনার ফায়ারফক্স ব্রাউজারে দেখাবে যদি Greasemonkey টি ইন্সটল করা থাকে।
আপনি যদি আমার মত google chrome ব্যাবহার করেন তাহলে userscript.org থেকে ফেসবুক emotion বার ইন্সটল করে নিন।
যারা এটা ইন্সটল করতে চান না কিন্তু emotion কোড জানতে চান তাদের জন্য নিচে সবগুলো কোড দিয়ে দেওয়া হলঃ
:p 8| >:( :/ :’( O:) :* <3 ^_^ -_- o.O >:O :v :3 ] (^^^) :putnam: <(“) :42: * _bold_ *

facebook ব্যবহারকারীদের জন্য কিছু ট্রিকস

স্ট্যাটাসে লাইক বাটনের পাশাপাশি ডিসলাইক বাটনও যুক্ত করতে পারেন…এজন্য লগ-ইন করেএই এপলিকেশনটি এলাও করুন…এবার স্ট্যাটাস শেয়ার করার পর লাইক বাটনের পাশাপাশি ডিসলাইক বাটনও যুক্ত হবে

ফায়ারফক্সের এডঅনস সেটাপ করে একসঙ্গে একাধিক আইডিতে লগ-ইন করা সম্ভব…প্রথমেথেকে Cookpie Firefox addons ইনস্টল করুন…ব্রাউজারটি পুনরায় খুলে ফেসবুকে লগ-ইন করুন…এবার নতুন ট্যাব খুলুন…নতুন ট্যাবের ওপর মাউসে রাইট বাটন ক্লিক করুন…toggle on/off cookpie নির্বাচন করে অন্য আইডিতে লগ-ইন করতে পারেন

ফেসবুকে স্ট্যাটাস আপডেট করলে তা প্রাইভেসি অনুযায়ী ব্যবহারকারীদের প্রদর্শন করে…তবে কাস্টমাইজ করে স্ট্যাটাস দিলে তা নির্দিষ্ট কিছু বন্ধু হতে লুকাতে পারেন…এজন্য স্ট্যাটাস লিখার পর স্ট্যাটাস বক্সের নিচে তালা চিহ্নিত বক্সে ক্লিক করুন…এবার Customize এ ক্লিক করে নিচের Hide this from থেকে বন্ধুর নাম টাইপ করুন…সাজেশন হিসেবে কিছু নাম আসবে,সেখান থেকে বন্ধুর নাম নির্বাচন করুন…সর্বশেষ Save Settings ক্লিক করে স্ট্যাটাস আপডেট করুন

অনলাইন এ ফাইল সিনক্রোনাস করার সহজ উপায়।

আপনি যদি বাসায় এবং অফিস এ একই ফাইল নিয়ে কাজ করে তাহলে আপনাকে অবশ্যই ফাইল সিনক্রোনাস করতে হবে। এর জন্য হয়তোবা আপনি ফ্লাস ডাইভ বা পেন ড্রাইভ ব্যবহার করবেন, কিন্তু যদি পেন ড্রাইভ আনতে ভুলে যান তাহলে তো অবস্থা খারাপ। এর থেকে বাচার উপায় হল অনলাইন সিনক্রোনাস করা (যদি আপনার বাসায় ইন্টারনেট থাকে)। অনলাইন এ ফাইল সিনক্রোনাস করার অনেক উপায় থাকলেও DropBox খুব ভাল একটা সার্ভিস।

DropBox এ ফ্রী একাউন্ট খুলে আপনি পাচ্ছেন ২ গিগা জায়গা, আর প্রো একাউন্ট নিলে পাবেন ৫০ গিগা হতে ১০০ গিগা। DropBox ডেস্কটপ এ খুব ভাল কাজ করে। উইন্ডোস, লিনাক্স এবং ম্যাক এর জন্য রয়েছে ক্লাইন্ট সফটওয়্যার। গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস ব্যবহার করে যে কেউ সহজেই ফাইল ম্যানেজ বা শেয়ার করতে পারবে। এর মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার অফিস বা বাসার ফাইলগুলোকে সিনক্রোনাস করতে পারবেন। আবার আপনার বন্ধুদেরকে ইনভাইট করার মাধ্যমে আপনি ২৫০ মেগা করে স্পেস পাবেন। এভাবে আপনে ফ্রী ৮ গিগা পর্যং স্পেস পেতে পারেন।



এর সবচেয়ে সুবিধা হল যে, আপনি যে ফোল্ডারটি DropBox এর জন্য সিলেক্ট করবেন, সেখাবে কোন ফোল্ডার তৈরি করার সাথে সাথে তা DropBox তৈরি হবে, যে কোন ফাইল রাখার সাথে সাথে তা আপলোড হয়ে যাবে। আপনি বাসায় বা অফিসে গিয়ে DropBox চালু করার সাথে সাথে তা সিনক্রোনাস হবে। ভাল দিকগুলোর পাশাপাশি কিছু খারাপ দিকও রয়েছে। আপনি যে ফোল্ডারটি DropBox এর জন্য ব্যবহার করবেন, সেখান হতে কোন ফাইল মুছে ফেললে তা অন্য সব লোকেশন হতেও মুছে যাবে, যখন অনলাইন এ কানেক্ট হবে, তবে DripBox সাইট এ গেলে হিডেন অবস্থায় সেই ডিলেট করা ফাইল সমুহ দেখতে পারবেন।

তাহলে দেরি না করে এখনি একবার ট্রাই করে দেখুন http://www.dropbox.com

আপনার ব্যবহার করা উইন্ডোজের ফাইল নষ্ট হলে তখন? করণীয়

আমাদের মধ্যে বেশির ভাগ ব্যবহারকারীই উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার করে। আর উইন্ডোজ ইনস্টল করার ফলে উইন্ডোজের বিভিন্ন ফাইল সমূহ ইনস্টল হয়। এই ফাইল গুলো (যেমনঃ .sys, .dll) যদি কোন কারণ বশতঃ মুছে যায় তখন কী করবেন? এক্ষেত্রে আপনাকে বেশ বিপাকে পড়তে হয়, তখন আপনাকে উইন্ডোজ ইন্সটল বা রিপেয়ার করতে হয় এছাড়া আপনার কোন পথ নেই। ফাইল মুছে গেলে কম্পিউটার আর চালু হয় না, কালো পর্দার উপরে This file is missing এধরনে লেখা এবং মিসিং ফাইলের পাথ দেখা যায়।

যাক এখন আসি মিসিং ফাইলকে নিয়ে কি করা যায়? আপনার কাছে যদি উইন্ডোজ এক্সপির লাইভ সিডি থাকে তাহলে কোন চিন্তাই নেই। এবার আসেন কাজে…

১. প্রথমে লাইভ সিডিটি সিডি রমে প্রবেশ করিয়ে কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন এবং লাইভ সিডি দিয়ে কম্পিউটার বুট করান।

২. এবার সিডির I386 ফোল্ডারে যান ও মিসিং ফাইলটি কপি করে।

৩. C:\Windows (যদি আপনার কম্পিউটারে উইন্ডোজ ফোল্ডারে থাকে) ফোল্ডারে পেষ্ট করুন।

৪. এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন ও সিডি খুলে ফেলুন। দেখুন কম্পিউটার আগের মতো ওপেন হচ্ছে।

সবাইকে ধন্যবাদ। ভাল বা খারপ লাগলে মন্তব্য করবেন

এক তুড়িতেই বন্ধ করুন আপনার কম্পিউটার

আজকের টিপস টি খুব বেশি বড় না কিন্তু বেশ কাজের। অনেক সময় তাড়াহুড়া করে কম্পিউটার বন্ধ করার প্রয়োজন হলে দেখা যায় যে কম্পিউটার বন্ধ হতে বেশি সময় নিচ্ছে। তখন মন মেজাজ সব কিছুই গরম হয়ে যায়। তাই কেউ প্লাগ টেনে কেউ আবার পাওয়ার সুইচ চেপে ধরে রেখে কম্পিউটার বন্ধ করে। আমি জানি না যে এই কাজ গুলো করলে আপনার কম্পিউটার এর কতখানি ক্ষতি হয়। তবে আমি আপনাদের সেই বিরক্তের সময় টুকু কিছুটা কমানোর জন্যই এই পোস্ট টি লিখতে বসেছি।
প্রথম ধাপ

এবার স্টার্ট মেন্যু থেকে Run কে ওপেন করুন এবং সেই বক্স এ লিখুন Regedit ওপেন করুন।

এবার খুঁজুনঃ HKEY_CURRENT_USER\Control Panel\Desktop\

পাওয়া গেলে সেই কি গুলোর মধ্যে থেকে WaitToKillAppTimeout নির্বাচন করুন।

এবার মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে Modify নির্বাচন করুন।

এর সেখানে Value তে 1000 করুন এবং OK বাটনে ক্লিক করুন।

এর পর HungAppTimeout নির্বাচন করুন।

এবার মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে Modify নির্বাচন করুন।

এবারোও সেখানে Value তে 1000 করুন এবং OK বাটনে ক্লিক করুন।



দ্বিতীয় ধাপ

এবার খুঁজুনঃ HKEY_USERS\.DEFAULT\Control Panel\Desktop

পাওয়া গেলে সেই কি গুলোর মধ্যে থেকে WaitToKillAppTimeout নির্বাচন করুন।

এবার মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে Modify নির্বাচন করুন।

এর সেখানে Value তে 1000 করুন এবং OK বাটনে ক্লিক করুন।



তৃতীয় ধাপ

এবার খুঁজুনঃ HKEY_LOCAL_MACHINE\System\CurrentControlSet\Control\

পাওয়া গেলে সেই কি গুলোর মধ্যে থেকে WaitToKillAppTimeout নির্বাচন করুন।

এবার মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে Modify নির্বাচন করুন।

এর সেখানে Value তে 1000 করুন এবং OK বাটনে ক্লিক করুন।



এখন রেজিস্ট্রি এডিটর বন্ধ করে দিন। একবার পিসি রি-স্টার্ট করুন। ব্যাস কাজ শেষ এর পরে আবার যখন পিসি বন্ধ করবেন তখন আসল রেজাল্ট পাওয়া যাবে যে আপনার পিসি কত দ্রুত বন্ধ হচ্ছে।



নোটঃ এই টিপস টি শুধু উইন্ডোজ এক্সপি তে কাজ করবে উইন্ডোজ ভিস্তা ও সেভেন এ পরীক্ষা করে দেখা নাই।

pdf এ animation দিবেন যেভাবে

কোনো কিছু উপস্থাপনার জন্য এমএস পাওয়ার পয়েন্টের বিকল্প নেই। পাওয়ার পয়েন্টের কিছু সুবিধা যেমন, প্রতি পেজ পরিবর্তনের সময় অ্যা নিমেশন দেয়া, মিউজিক দেয়া বা ফুল স্ক্রিনে চলা ইত্যাদি যদি পিডিএফে দেয়া যেত, তাহলে কেমন হত! এমনই পিডিএফ ফাইল বানানো যায় ‘পিডিএফরিজাটর’ সফটঅয়্যার দ্বারা।

অ্যানিমেশন যুক্ত পিডিএফ বানাতে সফটঅয়্যারটি চালু করে ইচ্ছামত ছবি বা পিডিএফ ফাইল খুলুন।
এবার ডানে Document ট্যাবে গিয়ে Presentation Mode-এর ড্রপ-ডাউন থেকে Yes করুন।
পিডিএফ ফাইলটি চলার সময় কোনো মিউজিক শুনতে চাইলে Background Music-এ মিউজিক আনতে পারেন। এ ছাড়া Metadata-এর দরকারি তথ্য দিতে পারেন।
এবার বিভিন্ন পেজে অ্যানিমেশন দিতে পেজটি নির্বাচন করে Page ট্যাব থেকে Transition effect-এ পছন্দের ইফেক্টস দিন। এভাবে প্রতি পেজে আলাদা আলাদা অথবা একাধিক বা সব পেজ
নির্বাচন করে পছন্দের ইফেক্টস দিতে পারেন।
সবশেষে Convert to PDF-এ ক্লিক করে পিডিএফ ফাইল তৈরি করুন।
এখানে একটা বিষয় উল্লেখ্য যে এই পিডিএফ ফাইলের সব অ্যানিমেশন বা মিউজিক অ্যাডো বি রিডারে ভালভাবে চলবে। অন্যান্য পিডিএফ রিডারে অ্যা নিমেশন বা মিউজিক ঠিকমত না-ও চলতে পারে।

৩ মেগাবাইটের মতো ফ্রিঅয়্যার সফটঅয়্যারটি www.rttsoftware.com/pdfrizator.html থেকে ডাউনলোড করা যাবে।

উইন্ডোস xp কম্পিউটার বার বার “হ্যাং” হওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি চান?

অনেক সময় এমন হয় আপনি কম্পিউটারে কাজ করছেন দেখা গেল হঠাৎ করে কম্পিউটারের প্রোগ্রাম’টি থেমে গেছে কাজ করছে না। যাকে বলা হয় হ্যাং হয়ে যাওয়া। ম্যাসেজ দেখায় Not Responding তারপর আর কোন উপায় থাকে না বাধ্যতামূলক হ্যাং হওয়া প্রোগামটি বন্ধ করতেই হবে

এটা সবার কাছেই চরম বিরক্তিকর। আজই মুক্তি নিন এই বিরক্তকর জামেলা থেকে!!

এর জন্য প্রথমে আপনাকে Start > থেকে> Run
থেকে regedit লিখে Enter চাপুন।

এর পর আপনি HKEY_CURRENT_USER > Control Panel > Desktop এ যান

এবার ডানপার্শ্বের AutoEndTask অপশনে ডাবল ক্লিক করুন এবং এখানে Value data হিসাবে 0-এর পরিবর্তে 1 লিখুন। OK দিয়ে বের হয়ে আসেন।

ব্যাস হয়ে গেল… এখন আসাকরি আর হ্যাং হবে না আপনার কম্পিউটার….

মোবাইল দিয়ে মডেম বানানোর উপায় ।

>

মোবাইল দিয়ে মডেম বানানো পদ্ধতি আগে আমার অনেক গুরু অনেক ভাবে বলেছেন,সেই পোষ্ট গুলো অসম্পূর্ণ বিধায় আমি একটি পূর্নাঙ্গ পোষ্ট লেখার চেষ্টা করবো ,কারন অসম্পূর্ন টিউনস পড়ে আমি চেষ্টা করেছিলাম মোবাইল দিয়ে মডেম কিন্তু সফল হতে পারিনি ।

প্রথমে লাগবে যেকোনো ইন্টারনেট ও

ব্লুটুথ সার্পোটেড নকিয়া সেট এবং

একটি ব্লুটুথ ডিভাইসঃ

এ বার দেখুন কিভাবে এটিকে মডেম হিসাবে ব্যবহার করবেন :

প্রথমে আপনার পিসিতে আপনার ব্লুটুখ ডিভাইসটি লাগান । তারপর নিচের চিত্রের মত Taskbar এ ব্লুটুথ চিহ্নটি দেখতে পাবেন এটিতে মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে Add a Bluetooth Device ক্লিক করুন ।

তারপর আপনার মোবাইলে ব্লুথট ডিভাইসটি চালু করুন । এবং নিচের চিত্রের মত Next বাটনে ক্লিক করুন ।

তারপর আপনার ব্লুটুথ ডিভাইসটি আপনার পিসি খুজবে খুজা শেষ হলে নিচের চিত্রের মত আসবে আপনি Next বাটনে ক্লিক করুন :

তারপর একটা Passkey দেন আমি ১ দিয়েছি :

তারপর আপনার মোবাইলে আবার আপনার দেয়া Passkey টি দেন এবং Next বাটনে ক্লিক করুন ।

সর্বশেষ Finish বাটনে ক্লিক করুন ।

এই ধাপ গুলো শেষ হওয়ার পর Nokia পিসিসুইট সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করুন ।ইনষ্টল হয়ে যাবার পর নিচের চিত্রের মত Click Here to Connected এ ক্লিক করুন তারপর একটি ব্লক্স আসবে এতে Next বাটনে ক্লিক করুন ।

তারপর ব্লুটুথ কানেকশন এ ক্লিক করুন এবং নেক্সট দিন ।

তারপর যা আসে সবগুলোতে নেক্সট সিলেক্ট করুন এবং নিচের চিত্রের মত ইন্টারনেট কানেক্ট দেন ।

এবার চিত্রের মত আসবে :
এটা আসার পর সেটিং চিহ্নটিতে কীক্ল করুন এবার নেক্সট তীর চিহ্নটিতে চাপুন তারপর আপনি যে মোবাইল অপারেটরের সেবা গ্রহন করছেন সেটি সিলেক্ট করে ok ক্লীক করুন (যদি বাংলালিংক অপারেটরের সেবা গ্রহন করে থাকেন সেক্ষেত্রে ম্যানুয়াল সেটিং করতে হবে.এজন্য আপনার কাষ্টমার ম্যানেজারের সাথে কথা বলুন)
ব্যস হয়ে গেল ।এবার Nokia pc suite ওপেন করে ইন্টারনেট কানেক্ট করে উপভোগ করুন ইন্টারনেট সেবা ।আশা করি এতক্ষণে জেনে গেছেন কিভাবে মোবাইল দিয়ে মোডেম বানানো যায় .আর স্পীড পাবেন ১১৫.২ ।


Verify Your Blogspot Blog In Google Webmaster Tools

Hello Everyone, How are you all? I hope you all are fine. Today in this post I will tell you how to you can verify your blogspot.com blog in Google Webmaster Tool. Google Webmaster Tools will help you is Optimizing your blog for SEO in Google Search.

Ok, Let’s see the
· Verification step- 1

1. Go to- Google Webmasters Tools
2. Login your Google account or (you can use your Blogger.com ID and Password to login)
3. Click on Add a site… button
4. Type your Blog Site URL
Then click on -> Continue button

· * Step-2

* Now you need to verify that you are the owner of that blog

· If you are using the same account in Google Webmaster Tools and that you are using in your Blogger.com blog ,Then you don’t need to verify
· If you are using different account then
· Or If you don’t see Verified

(a) After adding your blogspot URL you will see some option to verify,
(b) Select Add a meta tag to your site’s home page radio button.
(c) Then you will see a META tag copy that META tag
(d) And go to Blogger.com and login to your account
(e) Click on-- Design--> Edit HTML
(f) Press Ctrl+F
(g) Search for
(h) Just below HEAD tag () past the META tag you copied from Webmaster Tools page.
(i) to save Template click on SAVE TEMPLATE button
(j) Now again go to http://google.com/webmasters/tools/
(k) login Google Webmaster Tools account
(l) If you can’t see your blog, you see something text like this
Use the table below to manage verified owners of your sites or add new sites to your account. Additional information about your verified sites is available at Webmaster Tools.
Click on Webmaster Tools link
(l) Now click on Verify this site button (at the right-hand side)
(m) Then again select Add a meta tag to your site’s home page radio button
(n) Then click -> Verify button

Ok Now your blog is verified for Google Webmaster Tools.
Thanks to all.

যেভাবে আপনার wordpress blog কে blogger এ এবং blogger কে wordpress blog এ ট্রান্সফার করবেন।

সবাই কে আমার সালাম ও ঈদ মোবারাক জানিয়ে আমার টিউন টি শুরু করছি।

আমরা জানি যে WordPress ব্লগিংয়ের জন্য একটি সেরা প্ল্যাটফরম। কিন্তু আমাদের কিছু প্রয়োজনীয় সাধারন কাজ WordPress এর ফ্রি ইউজারদের জন্য সীমিত , যেমন- JavaScript and Ad sense ব্যাবহার জা শুধু মাত্র প্রিমিয়াম ব্লগারদের জন্য ।

যাইহোক আপনি চাইলে আপনার WordPress blogs এর সকল পোস্ট এবং কমেন্ট খুব সহজেই Blogger এ সফলভাবে ট্রান্সফার করতে পারেন।

নিচের ৩ টি সহজ ধাপ আনুসরন করুন-

আপনার WordPress account এ Login করুন ->Dashbord >Tools>Export> এখন Download Export File button এ ক্লিক করুন। ফাইল টি হার্ডডিস্ক কে Save করুন।
এখন WordPress2Blogger এই সাইট টি তে যান->Choose file button ক্লিক করুনàপূর্বে সংরক্ষিত ফাইলগুলো Browse করে Convert এ ক্লিক করুনà আবার ফইল টি Save করুন।
Blogger এ Login করুন Dashbord>Settings>Blog Tools> Click on Import blog and browse to the location of converted file এবং ইমপোর্ট করুন।


একইভাবে Blogger কে WordPress Blog এ ট্রান্সফার করুন-

Blogger এ সাইন ইন করুন
WordPress account এ যান যেখানে পোস্ট গোলো সরাবেন->Dashboard->Tools-> Import->Click on Authorize button-> Click on Grant Access button–>এখন আপনি আপনার ব্লগার ব্লগ এর পোস্ট গুলো দেখতে পাবেন -> click the Import button and you are done!
ধন্যবাদ সবাই সুস্থ ও সুন্দর থাকবেন।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More