আসসালামু আলাইকুম

রবিবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১২

গ্রামীনফোনে ডেইলি আনলিমিটেড ইন্টারনেট ইউজ করুন ৩২.৫৮ টাকা

গ্রামীনফোনে ডেইলি আনলিমিটেড ইন্টারনেট ইউজ করুন ৩২.৫৮ টাকা পার ডে



প্রয়োজনীয় উপকরণঃ

(১) ইচ্ছা ও নিজস্ব বিবেক বুদ্ধি

(২) টিজের পোস্টটির প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস

(৩) ইন্টারনেট পোস্ট পেইড সিম (২০০টাকা)

(৪) গ্রামীন/ অন্য নম্বর

(৫)হেল্প লাইন নম্বরে কল করার সামর্থ্য



কাযর্পদ্ধতিঃ প্রথমত, মনে করি টিজে যা বলছেন তা সম্পূর্ণটায় সত্যি । এর চেয়ে বড় সত্যি আর কিছুই নেই ।

দ্বিতীয়ত, নিজের থেকে কোন গ্রামীন পোস্ট ইন্টারনেট পেইড সিম আছে কিনা তা দেখা । না থাকলে গ্রামীন অফিস

থেকে ক্রয় করা । যথাসম্ভব নিজের নামে সিমটি নেয়া । অন্যের নামে হলে ঐ ব্যাক্তির নাম , পিতার নাম, মাতার নাম,ঠিকানা, ই-মেইল জেনে রাখা । কারণ গ্রামীন অফিসে কল করলে ওরা তা জানতে চাইবে ।

তৃতীয়ত, গ্রামীন বা অন্য নম্বর থাকা আবশ্যক কেননা ইন্টারনেট সিম থেকে কল করা যায় না ।

চতুর্থত, হেল্পলাইনের নম্বর জেনে রাখা (১২১/ ০১৭১১-৫৯৪ ৫৯৪)



প্রমাণঃ গ্রামীনফোনে ডেইলি আনলিমিটেড ইন্টারনেট ইউজ করুন ৩২.৫৮ টাকায় তার প্রমাণ আমি নিজেই । আমি নিজেই তা ইউজ করি । প্রয়োজনে গ্রামীন কল সেন্টারে কল করে বা GPC তে গিয়ে তার প্রমাণ নিতে পারেন ।



নিয়মঃ এতে নেট চালু করতে আপনি মেসেজ পাঠাবেন P2 লিখে ৫০০০ নম্বরে । মনে রাখবেন টাকা কাটা হবে , যে দিন চালু কবেন সেইদিন রাত ১২ টার পর । উদাহরণঃ আপনি যদি ০১ জানুয়ারি রাত ১২.৪৫টা বা সকাল ৫টাই চালু করেন তবে আজকের টাকা কাটা হবে ০২জানুয়ারী রাত ১২টায় । আপনার নেট সিমে সব সময় ক্রেডিট লিমিট থাকবে ৫০টাকা । যা কাজে আসবে আপানার বিপদের সময় । কিন্তু অজতা তা খরচ করা যাবে না । খরচ করলে আপনি বিপদে পড়বেন । বিপদ এড়াতে পি২ চালুর আগে ৬৬টাকা রিচার্জ করে নিবেন । এরপর নেট চালু করুন । মনে রাখতে হবে যেই সময়ই নেট চালু করেন না কেন তার সময় শেষ হবে রাত ১১.৫৯ মিনিটে । কনফারমেসন মেসেজ(বিঃদ্রঃ দেখুন) না আসা পরযন্ত আপনি নেট ব্যবহার করতে পারবেন না ।



শর্তাবলীঃ

শুধুমাত্র ১দিনের জন্য P2 চালু করলে যেই দিন চালু করবেন সেই দিনই রাত ১২টার আগে(৩ ঘণ্টা হাতে সময় রেখে মেসেজ সেন্ড করা ভাল) Cancel 5000 পাঠাতে হবে । রাত ১২টার পাঠালে বাড়তি ৩২.৫৮ টাকা কাটা হবে ।
কখনো P1 ও P3 পেকেজ চালু করা যাবে না । চালু করলে বুঝবেন না যে P2 চালু হল কি হল না ।
অবশ্যই যেকটা দিন P2 চালান না কেন তা হিসেব করে ৩২.৫৮* যা দিন চালাবেন তারা সমপরিমাণ টাকা রিচার্জ(কমপক্ষে ৫০টাকা) করবেন । শেষ দিন মাস্টবি কেন্সেল লিখে মেসেজ ৫০০০ এ পাঠাবেন এবং কনফারমেসান মেসেজ (বিঃদ্রঃ দেখুন) আসছে কিনা চেক করবেন । প্রয়োজনে ১২১ এ কল করে অফ করাবেন এতে করে সাথে সাথে নেট অফ হয় না হলেও বাড়তি টাকা কাটার ঝুঁকি থাকে না ।
মনে রাখবেন নেট অফ না হলে বকেয়া জমতে থাকবে ৩২.৫৮টাকা / দিন । যা আপনাকে পরিশোধ করতে হবে । তাই মনে করে নেট অফ করতে মেসেজ পাঠাবেন Cancel লিখে 5000 নম্বরে অথবা, ১২১ এ কল করে ।
কখনো কারো কথা শুনে P3 পেকেজটি চালু করবেন না । কারণ এতে বকেয়া জমার চান্স বেশী।
নেট সিমে কোন লাইন রেন্ট বা চার্জ নেই ।


চালাকের গলায় পড়বে ফাঁসিঃ আমরা অনেকেই প্রয়োজনের চেয়ে একটু বেশীই চালাক । আর তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি যদি আপনারা মনে করেন ব্যালেন্স ৩২.৫৮টাকা রেখে ইউস করতে থাকব একদিনের স্থলে দুদিন করব । আমার অনুরোধ আপনারা তা ভুলে যান । এতে আপনি নিজেই ক্ষতিগ্রস্থ হবেন। কেননা, ব্যালেন্স ৩২.৫৮ নিচে থাকলে পরের দিন নেট তো আর চলবেনা সাথে আপনার নেটও অফ হবেনা ফলে প্রতিদিন ৩২.৫৮ টাকা করে বকেয়া জমা হবে আপনার জন্যে যা আপনি নিজেও বুঝতে পারবেন না । ফলে পরে টাকা রিচার্জ করে বকেয়া পরিশোধ করতে হবে অতঃপর সিমটি আর ইউজ করতে সক্ষম হবেন না । সো প্লিজ কেঊ বেশি মাস্টার পন্ডিত হতে যাবেন না । কেননা কথায় আছে না বেশি মাস্টারের ভাত নেই ।





***বিঃ দ্রঃ কনফারমেসান মেসেজটি হবে নিম্নরুপঃ

YOUR INTERNET SERVEICE WILL BE ACTIVATE/CANCEL WITH IN 3HOURS.

****আর একাঊন্ট ব্যালেন্স *৫৬৬# দিয়ে দেখা যায় না । পোস্ট পেইড সিম বলে



হিসাব করে টাকা লোড করবেন (৫০টাকার নিচে লোড করা যায় না) ।

নতুন সিমের ক্ষেত্রে ই-বিল চালু করবেন এতে আপনারই লাভ ...

ব্যালেন্স চেক করতে ও P2 এর ইউজেজ জানতে ইমেইল করতে পারেনঃ insta.service@grameenphone.com এ...

এক্ষেত্রে মোবাইল নম্বর , মালিকের নাম , সর্বশেষ রিচার্জ উল্লেখ করে মেইল করবেন...

সিস্টেম রিষ্টোর পয়েন্ট তৈরী করতে চান**??**

উইন্ডোজে তথ্য মুছে গেলে বা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে আমরা সাধারণত সিস্টেম রিস্টোর করে থাকি। সিস্টেম রিস্টোর সক্রিয় থাকলে আপনি এই সুবিধা পাবেন। আর এজন্য প্রয়োজন হয় সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট। কিন্তু ম্যানুয়ালী সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট তৈরী করার সাধারণ পথ নেই। কিন্তু একটি ভিবিএস ফাইলের দ্বারা আপনি সহজেই সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট তৈরী করতে পারেন। এজন্য নিচের লাইনের সংকেতগুলো নোটপ্যাডে লিখে RestorePoint.vbs নামে করুন।
Set IRP = getobject(“winmgmts:\\.\root\default:Systemrestore”)
MYRP = IRP.createrestorepoint (“My Restore Point”, 0, 100)
ব্যাস এরপর থেকে যখনই আপনি Restore Point ফাইলে ডাবল ক্লিক করবেন তখনই সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট তৈরী হবে।

my কম্পিউটার থেকে প্রোপার্টিজ অপশন মুছে ফেলুন ……………..

বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম শুরু করছি আরেকটি মজার টিউন.........

আপনি যদি চান My কম্পিউটার থেকে প্রোপার্টিজ অপশন মুছে ফেলতে পারেন অর্থাৎ আমরা My কম্পিউটার এর উপর ডান বাটন ক্লিক করলে যে প্রোপার্টিজ অপশন আসে সেটা মুছে ফেলতে পারেন নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করে .........

প্রথমে আপনাকে Start Menu তে Click করে Run এ গিয়ে regedit লিখে এন্টার চাপুন। Registry Editor Open হবে।

এরপর HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer এ যান, অতঃপর

এবার ডানপাশের প্যানেলে গিয়ে একটি নতুন DWORD ভ্যালু তৈরী করুন এবং ভ্যালু নাম-
NoPropertiesMyComputer, ডাটা টাইপ-REG_DWORD (DWORD Value), ভ্যালু ডাটা-(0 = Properties, 1 = No Properties অর্থাৎ প্রোপার্টিজ অপশন মুছে দিতে ভ্যালু ডাটা 1 এবং আগের অবস্থায় আনতে চাইলে ভ্যালু ডাটা 0 ) দিয়ে Modify করুন।

ব্যস এবার Registry Editor close করে PC Restart দিন।

এবার থেকে মাই কম্পিউটারের উপর গিয়ে রাইট ক্লিক করলে পুর্বের মতন প্রোপার্টিজ অপশন আর দেখা যাবে না, এমনকি কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে System-এ ডাবল ক্লিক করেও “System Properties” খুলা যাবে না।........

একটি ড্রাইভ দিয়ে সিডি থেকে সিডি রাইট করুন:

বুটাবল সিডি বা অপারেটিং সিস্টেমের সিডিগুলো সাধারণত সিডি থেকে সিডি রাইট করার প্রয়োজন হয়। কিন্তু আপনার ড্রাইভ যদি থাকে একটি অর্থাৎ শুধু সিডি রাইটার তাহলেও সিডি থেকে সিডি রাইট করতে পারবেন। এর জন্য প্রথমে মূল/উৎস সিডিটা সিডি/ডিভিডি রাইটারে প্রবেশ করুন। তারপর Nero সফটওয়্যারটি রান করে Copy CD-তে ক্লিক করলে দেখবেন একটি উইন্ডো এসেছে সেটি থেকে Copy-তে ক্লিক করুন।
সিডি/ডিভিডিটা নিজে নিজেই হার্ডডিস্কের সি ড্রাইভে কপি হবে। কপি হওয়ার পর সিডিটা নিজে নিজেই বেরিয়ে আসবে। তারপর ফাঁকা সিডি/ডিভিডিটা প্রবেশ করালে সেটিতে ডাটাগুলো নিজে নিজেই রাইট হবে।
(সংগৃহিত)

যে কনো কিছুর run command তৈরি করুন ইচ্ছে মতন

আজকে দেখবো কিভাবে নিজের ইচ্ছে মতন নিজেই বানিতে নিতে পারেন যে কনো কিছুর একটি Run Command। এটি দিয়ে আপনি সহজে রান কমান্ড দিয়ে আপনার ইচ্ছে মত প্রোগ্রামে ঠুকতে পারবেন কম সময়ে। ছবি,গান, সফটওয়্যার মানে আম্নার ২ নয়নে যা ধরে তাই বানিতে নিতে পারেন রান কমান্ড। আজকে আমি একটি ছবির রান কমান্ড বানিয়ে দেখাবো এক্সাম্পল হিসাবে। খেলাম করুন আমার ছবিটির নাম linuxdj2.jpg এবং এটি আছে এই ফোল্ডারে C:Documents and SettingsAdministratorDesktopNew Folder

তাহলে চলেন শুরু করি।

Step 1: প্রথমে “Start” থেকে “Run” এ গিয়ে টাইপ করেন regedit

Step 2: এখন নিচের জায়গা মত খুঁজে খুঁজে সেখানে যান -

প্রথমে এখানে HKEY_LOCAL_MACHINE

এখন এখানে SOFTWARE

তারপরে Microsoft

তারপরে Windows

তারপরে CurrentVersion

অবশেষে Apps Path এ ক্লিক করুন।

Step 3: এখন Apps Path এর উপরে রাইট ক্লিক করেন। তারপরে “New” এ ক্লিক করে “Key” তে ক্লিক করেন

Step 4: দেখুন একটি ফোল্ডার তৈরি হয়েছে এটার নাম দেন আপনে যে ফাইলের রান কমান্ড বানাতে চান সেই নাম দিন। যেমন আমি দিয়েছি linuxdj2.jpg [অবশ্যই নামের শেসে এক্সটেনশন দিতে হবে যেমন .jpg]

Step 5: আপনার বানানো ফোল্ডার এর উপরে ক্লিক করেন এখন ডান পাসে তাকিয়ে দেখুন default নামের একটি string ফেলু দেয়া আছে সেটির উপরে ডাবল ক্লিক করে ওপেন করুন

Step 6: এখন "value data" এর নিচে লিখার জায়গায় আপনার ফাইলটি যেখানে আছে সেই ঠিকানা টি লিখুন এবং সবার শেসে একটি স্লেশ দিয়ে সেই ফাইলটির নাম দিন। যেমন আমি দিয়েছি C:Documents and SettingsAdministratorDesktopNew Folderlinuxdj2.jpg

Step 7: এখন সাদা জায়গায় রাইট ক্লিক করে তারপরে “New” এ ক্লিক করে “String Value” তে ক্লিক করুন তারপরে দেখুন একটি নতুন ভেলু এড হয়েছে এটির নাম দিতে হবে। নাম দিয়ে দিন Path. এখন উপরে ডাবল ক্লিক করে ওপেন করুন এবং আগের মতন "value data" এর নিচে লিখার জায়গায় আপনার ফাইলটি যেখানে আছে সেই ঠিকানা টি লিখুন এবং সবার শেসে একটি স্লেশ দিয়ে সেই ফাইলটির নাম দিন। যেমন আমি দিয়েছি C:Documents and SettingsAdministratorDesktopNew Folderlinuxdj2.jpg

সব ঠিক মত করলে কাজ হয়ে গেছে।এখন স্টার্ট মেনু থেকে রান এ ক্লিক করুন এবং আপনার কমান্ড টি লিখে ইন্টার দিলেই সেই ছবি বা সফটওয়্যার টি ওপেন হয়ে যাবে। যেমন আমি যদি এখন লিখি linuxdj2.jpg তাহলে আমার ছবিটি ওপেন হয়ে যাবে।

জেনে নিন আপনার নাম এর সাথে চরিএের গুন!!!!

হেয় বন্ধুরা…।।সবাই কেমন আছেন..আসা করি অনেক ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের সাথে মজার একটি Tricks Share করব। যা আপনার নামের সাথে চরিত্রের মিল দেখিয়ে দিবে। তবে আপনিও দেখে নিন আপনার নাম টি।

Write Your Name:

A = Gifted
B = Less Patience
C = Innocent
D = Talented
E = Good Heart
F = Feel 4 Others
G = Logical Thinking
H = Calm
I = Respected
J = Enjoy Life
K = Loved by All
L = Arrogant
M = Great Person
N = Smiling
O = Sportive
P = Intelligent
Q = Cool
R = Unpredictable
S = Romantic
T = Proud
U = Genuine
V = Angry
W = Practical
X = Caring
Y = Crazy
Z = Pretty

For example:
Rifat

R = Unpredictable
I = Respected
F = Feel 4 Others
A = Gifted
T = Proud

আশা করি আমার Tricks & Tune টি আপনাদের ভালো লাগবে।আপনাদের ভালো লাগার নতুন কিছু Technology/মজার সব জিনিস নিয়ে আবার tune করব।জদি লেগে থাকে ভালো তবে Comment করবেন।

ইন্সটল করুন উইন্ডোজ by কয়েক মিনিটে

অনেক কারনেই আমাদের উইন্ডোজ নষ্ট হয়ে যায়। ফলে কয়েক ঘন্টা ব্যায় করে উইন্ডোজ এবং অনান্য এ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইনষ্টল করতে হয়। কিন্তু কয়েক মিনিটেই যদি উইন্ডোজসহ সকল এ্যাপলিকেশন ইনষ্টল করা যায় তাহলে কেমন হয়! হিরেন বুট সিডি দ্বারা আপনি কয়েক মিনিটেই উইন্ডোজসহ উক্ত ড্রাইভে ইনষ্টল করা সকল এ্যাপলিকেশন ইনষ্টল করতে পারেন। এজন্য উইন্ডোজের ড্রাইভ ইমেজ করে রাখতে হবে এবং প্রয়োজনে তা রিস্টোর করলেই হবে। ৯৫-১৭৭ মেগাবাইটের ফ্রি সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে আনজিপ করে সিডিতে রাইট করুন। আর হিরেনস বুট সিডির বিস্তারিত তথ্য (সকল দরকারি টুলসের বর্ণনা) পাওয়া যাবে www.hiren.info এই সাইটে।

নরটন গোস্ট দ্বারা সহজেই উইন্ডোজসহ অনান্য সফটওয়্যার ইনস্টল করা যায় মাত্র করেক মিনিটে। এজন্য গোস্টের সফটওয়্যার প্রয়োজন। হিরেনস বুট সিডিতে নরটন গোস্টসহ মিনি এক্সপি থাকাতে সহজেই (গ্রাফিক্যাল মুডে) এই কাজটি করা যায়।
প্রথমে কম্পিউটারে (C: ড্রাইভে) উইন্ডোজ ইনস্টল দিন এবং উইন্ডোজ চালু করে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করে দরকারী সকল সফটওয়্যার ইনস্টল করুন। এবার হিরেন বুট সিডি কম্পিউটারে প্রবেশ করিয়ে রিস্টার্ট করুন। বুট মেনু আসলে থেকে Mini XP নির্বাচন করে এন্টার চাপুন তাহলে মিনি এক্সপি লোড হবে।
ডেক্সটপ থেকে HBCD Menu চালু করে Menu থেকে Backup>Ghost 32* চালু করুন। কোন সতর্ক বার্তা আসলে OK করে About বার্তাতেও Ok করতে হবে। তাহলে নরটন গোস্ট চালু হবে।
ইমেজ তৈরী করতে নরটন গোস্টের মেনু থেকে Local>Partition>To Image নির্বাচন করে Ok করুন। এখন যে ড্রাইভের (C:) ইমেজ তৈরী করতে চান সেটি নির্বাচন করে Ok করুন এবং অন্য একটি ড্রাইভে নাম লিখে সেভ করুন। এখন ফাইলটি কমেপ্রস সংক্রান্ত (No | Fast | High) ম্যাসেজ আসবে (এখানে No করলে কমেপ্রস হবে না কিন্তু কম সময় লাগবে, Fast করলে দ্রত কম্পেস হবে এবং কিছুটা ধীর গতিতে কাজ করবে এবং High করলে অধিকতর কমেপ্রস হবে এবং বেশী ধীর গতি হবে )। এরপরে Proceed ম্যাসেজে YES করলে কপি শুরু হবে এবং কিছুক্ষণের মধ্যে কপি সম্পন্ন হবে।
যে কম্পিউটারে উইন্ডোজ ইনস্টল করতে (ইমেজ রিস্টোর করতে) চান সেই কম্পিউটার হিরেন বুট সিডি দ্বারা চালু Mini XP চালু করুন। প্রয়োজনে মিনি এক্সপি থেকে সি ড্রাইভ ফরম্যাট করে নিতে পারেন।
এবার ডেক্সটপ থেকে HBCD Menu দ্বারা Ghost 32* চালু করে নরটন গোস্টের মেনু থেকে Local>Partition>From Image নির্বাচন করে Ok করুন। এখন ডিক্স নির্বাচন করে যে পার্টিশনে (C:) ইনস্টল করতে চান সেটি নির্বাচন করে Ok করুন। এরপরে Proceed ম্যাসেজে YES করলে কপি শুরু হবে এবং কিছুক্ষণের মধ্যে উইন্ডোজ কপি সম্পন্ন হবে। অবশেষে কম্পিউটার রিস্টার্ট করে সিডি বের করুন এবং উইন্ডোজ ব্যবহার করুন। উইন্ডোজে অধিক সফটওয়্যার ইনস্টল করলে ইমেজ ফাইলটির সাইজ বেশী হবে। যে কম্পিউটারে ইমেজ রিস্টোর করবেন সেই কম্পিউটারের ড্রাইভের সাইজ লক্ষ্য রাখা উচিত। সি ড্রাইভ ইমেজ করে উক্ত ইমেজ নতুন কম্পিউটারে সি ড্রাইভে রিস্টোর না করলে উইন্ডোজ বুট হবে না। কারণ বুট ফাইল সি ড্রাইভের। সেক্ষেত্রে ম্যানুয়ালী বুট ফাইল পরিবর্তন করতে হবে।

একটা সিপিইউ দিয়ে ১০জন ১০টি মনিটরে এক সাথে কাজ করুন

সালাম সবাইকে আসা করি সবাই ভালো আছে। এজকে আমি যে জিনিসটা নিয়ে এসেছি সেটা অতান্ত্য কাজের একটি জিনিস। এই পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনি একটি মাত্র সিপিইউ ব্যাবহার করে ২জন থেকে ১০জন পর্যন্ত এক সাথে আলাদা আলাদা মনিটরে কাজ করতে পারবেন। জি না ভাই এটি করতে কনো ধরনের বিশেষ কনো হার্ডওয়্যার লাগবে না শুধু মাত্র একটি সফটওয়্যার দিয়ে এই কাজটি করতে পরেন আপনি। ১০জন যদি ব্যাবহার করতে চান তাহলে ১০টি মাউস, ১০টি মনিটর ও ১০টি আলাদা কি বোর্ড লাগবে। তবে সিপিইউ থাকবে মাত্র একটি।

সুবিধা সমূহ পাওয়া যাবে তা হল:

১. নয়েজ অনেক কম হবে(কুলিং ফ্যানের)।

২. জায়গা কম প্রয়োজন হবে।

৩. আপগ্রেড করার খরচ কমে যাবে।

৪. অনেক বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে।

৫. নেটওয়ার্ক করার প্রয়োজন নেই।

যেসব ক্ষেত্রে আপনি এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারবেন:

১. লাইব্রেরী, মিউজিয়াম এবং পড়ার রুম।

২. সাইবার ক্যাফে।

৩. প্রদর্শনী, সেমিনার, কনফারেন্স, প্রেজেন্টেশন ইত্যাদি।

৪. অফিসের একাউন্ট শাখা।

৫. অফিস, ব্যাংক এবং ডাকঘর।

৬. হোটেল, হাসপাতাল এবং বিনোদন কেন্দ্র।

৭. স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়।

৮. বাসা।

কি ধরনের পিসি প্রয়োজন হবে?

আপনার যদি একটা পেন্টিয়ান ফোর প্রসেসর, ১গিবাইট ড়্যাম এবং উইন্ডোজ ২০০০/এক্সপি চালিত সিপিইউ থাকে তাহলেই যথেষ্ট। শুধু প্রত্যেক ব্যবহারকারীর জন্য একটি অতিরিক্ত ভিডিও কার্ড(এজিপি, পিসিআই এক্সপ্রেস) লাগাতে হবে। কিছু কিছু ভিডিও কার্ড পাওয়া যায় যা একটা কার্ডেই দুটো মনিটর লাগানো যায়। প্রত্যেক ব্যবহারকারীর জন্য কমপক্ষে দুটো করে ইউএসবি পোর্ট প্রয়োজন হবে(কিবোর্ড এবং মাউসের জন্য)। আপনার পিসিতে যদি ইউএসবি পোর্ট কম থাকে তাহলে ইউএসবি হাব ব্যবহার করে পোর্টের সংখ্যা বাড়িয়ে নিতে পারেন।

সফটওয়্যারটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং ট্রায়াল ভার্শন ডাউনলোডের জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন।

বাংলাদেশে নতুনভাবে ক্লিকসেন্স নামের পিটিসি সাইট

বিসমিল্লাহীর রাহমানির রাহীম।

বাংলাদেশে নতুনভাবে ক্লিকসেন্স নামের পিটিসি সাইট ব্যবহারের সুযোগ দেয়ার পর অনেকেই আগ্রহী হয়ে সদস্য হচ্ছেন।

* * সাইট তৈরি করা হয়েছেঃ ডিসেম্বর ২০০৬

* * যাত্রা শুরু করেছেঃ ফেব্রুয়ারি ২০০৭

* * বাংলাদেশ ও তুরস্কের নিবন্ধন চালুঃ ২৩ নভেম্বর ২০১১

* * যেসব দেশ নিষিদ্ধের তালিকায়ঃ* Niger, Afghanistan, Antarctica, China, Cuba, Iran, Iraq,N.Korea.Vietnam.

*সাধারন পিটিসি সাইট থেকে তাদের:

# সেবার মান ভাল ।

# সহজে টাকা পাওয়া যায় ।

# অনলাইনে আছে ৪ বছরের মত সময় ধরে।

# কোন সরাসরি রেফারেল লিমিট নাই ।

# আছে শক্তিশালী ফোরাম।এতে মেম্বার এবং স্টাফদের মাঝে সবসময় যোগাযোগ থাকে এবং এতে করে যে কেউ যেকোন সমস্যার জন্য ফোরাম ই যথেষ্ট।

# দৈনিক ৫ ডলার আয়ের সুযোগ।

# এ পর্যন্ত এদের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ নেই ।

* টাকা উত্তোলনের জন্য ৪ টা উপায়:

* Alert pay,

* Pay pal,

* Liberty Reserve,

* Checks (sent out monthly) ইত্যাদি জনপ্রিয়তার কারন।



অনেকেই দিনে যথেষ্ট পরিমান ক্লিক করার সুযোগ পান না। এমন কোন পদ্ধতি কি আছে যেখানে আপনি বেশি ক্লিক করার সুযোগ পাবেন। বেশি ক্লিক মানেই যেখানে বেশি টাকা। সদস্য হওয়ার পর আপনি সাইটটি বুকমার্ক করে রাখবেন এটাই স্বাভাবিক।সেখানে গিয়ে হয়ত দেখলেন আপনার নামে ক্লিক করার বরাদ্দ নেই। সাথেসাথে সাইট থেকে চলে না গিয়ে বরং সাইটের অন্যান্য লিংকে ক্লিক করুন। তাদের মেনু বা তথ্যের লিংকে। শতভাগ নিশ্চিত না হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে আপনি ক্লিক করার সুযোগ পাবেন। এটা পরীক্ষিত পদ্ধতি। PTC তাছাড়া আপনি তদের Free Toolbar Download করতে পারেন। এতে যখন ই এ্যাড দিবে তখনই প্রদর্শিত হবে। অবশ্যই আপনি আরো বেশি টাকা আয় করতে পারেন রেফারেল ক্লিক ব্যবহার করে। আপনার লিংকটি বিভিন্নভাবে প্রচার করুন। সেই লিংক থেকে যারা সদস্য হবেন তারা আয় করলে আপনি সেই আয়ের অংশ পাবেন। তাদেরকে টাকা দিয়ে সদস্য হলে আপনার সদস্যের রেফারেন্সে যারা সদস্য হবেন তাদের আয়ের ভাগও পাবেন।এখনও ক্লিকসেন্সের সদস্য না হলে সদস্য হোন।

সদস্য হতে এখানে ক্লিক করুনঃ http://www.clixsense.com/?3919129

অন্য সবকিছুর পাশাপাশি যদি ১০০-২০০ ডলার আয় করা যায় আপত্তি কেন ?

বাংলাদেশে নতুনভাবে ক্লিকসেন্স নামের পিটিসি সাইট

বিসমিল্লাহীর রাহমানির রাহীম।

বাংলাদেশে নতুনভাবে ক্লিকসেন্স নামের পিটিসি সাইট ব্যবহারের সুযোগ দেয়ার পর অনেকেই আগ্রহী হয়ে সদস্য হচ্ছেন।

* * সাইট তৈরি করা হয়েছেঃ ডিসেম্বর ২০০৬

* * যাত্রা শুরু করেছেঃ ফেব্রুয়ারি ২০০৭

* * বাংলাদেশ ও তুরস্কের নিবন্ধন চালুঃ ২৩ নভেম্বর ২০১১

* * যেসব দেশ নিষিদ্ধের তালিকায়ঃ* Niger, Afghanistan, Antarctica, China, Cuba, Iran, Iraq,N.Korea.Vietnam.

*সাধারন পিটিসি সাইট থেকে তাদের:

# সেবার মান ভাল ।

# সহজে টাকা পাওয়া যায় ।

# অনলাইনে আছে ৪ বছরের মত সময় ধরে।

# কোন সরাসরি রেফারেল লিমিট নাই ।

# আছে শক্তিশালী ফোরাম।এতে মেম্বার এবং স্টাফদের মাঝে সবসময় যোগাযোগ থাকে এবং এতে করে যে কেউ যেকোন সমস্যার জন্য ফোরাম ই যথেষ্ট।

# দৈনিক ৫ ডলার আয়ের সুযোগ।

# এ পর্যন্ত এদের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ নেই ।

* টাকা উত্তোলনের জন্য ৪ টা উপায়:

* Alert pay,

* Pay pal,

* Liberty Reserve,

* Checks (sent out monthly) ইত্যাদি জনপ্রিয়তার কারন।



অনেকেই দিনে যথেষ্ট পরিমান ক্লিক করার সুযোগ পান না। এমন কোন পদ্ধতি কি আছে যেখানে আপনি বেশি ক্লিক করার সুযোগ পাবেন। বেশি ক্লিক মানেই যেখানে বেশি টাকা। সদস্য হওয়ার পর আপনি সাইটটি বুকমার্ক করে রাখবেন এটাই স্বাভাবিক।সেখানে গিয়ে হয়ত দেখলেন আপনার নামে ক্লিক করার বরাদ্দ নেই। সাথেসাথে সাইট থেকে চলে না গিয়ে বরং সাইটের অন্যান্য লিংকে ক্লিক করুন। তাদের মেনু বা তথ্যের লিংকে। শতভাগ নিশ্চিত না হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে আপনি ক্লিক করার সুযোগ পাবেন। এটা পরীক্ষিত পদ্ধতি। PTC তাছাড়া আপনি তদের Free Toolbar Download করতে পারেন। এতে যখন ই এ্যাড দিবে তখনই প্রদর্শিত হবে। অবশ্যই আপনি আরো বেশি টাকা আয় করতে পারেন রেফারেল ক্লিক ব্যবহার করে। আপনার লিংকটি বিভিন্নভাবে প্রচার করুন। সেই লিংক থেকে যারা সদস্য হবেন তারা আয় করলে আপনি সেই আয়ের অংশ পাবেন। তাদেরকে টাকা দিয়ে সদস্য হলে আপনার সদস্যের রেফারেন্সে যারা সদস্য হবেন তাদের আয়ের ভাগও পাবেন।এখনও ক্লিকসেন্সের সদস্য না হলে সদস্য হোন।

সদস্য হতে এখানে ক্লিক করুনঃ http://www.clixsense.com/?3919129

অন্য সবকিছুর পাশাপাশি যদি ১০০-২০০ ডলার আয় করা যায় আপত্তি কেন ?

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More