আসসালামু আলাইকুম

বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১১

প্রিয় বন্ধুরা কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রায় আমাদের কম্পিউটারকে নির্দিষ্ট সময়ে বন্ধ করার প্রয়োজন হয়ে উঠে। যেমন ধরুন আপনি ইন্টারনেট থেকে কিছু ডাউনলোড দিয়েছেন অথবা কম্পিউটার ভাইরাস স্ক্যান দিয়েছেন, যা ডাউনলোড বা স্ক্যান করতে ৩০ মিনিট সময়ের প্রয়োজন। কিন্তু ৩০ মিনিট সময় প্রর্যন্ত কম্পিউটারের সাথে থাকা আপনার সম্ভব হচ্ছে না। অথবা আপনাকে জরুরী কোন কাজে বাহিরে যেতে হচ্ছে। এমতবস্থায় আপনি ইচ্ছে করলে আপনার কম্পিউটারকে নির্দিষ্ট সময় বন্ধ করার জন্য সময় নির্ধারন করে চলে যেতে পারেন, যাতে করে কম্পিউটারটি নির্দিষ্ট সময়ে বন্ধ হয়ে যায়।

এই কাজটি করার জন্য অনেকেই নানান ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকেন। তবে এই ট্রিকসটির মাধ্যমে কোন সফটওয়্যার ব্যবহার না করেই খুব সহজেই কম্পিউটার Shutdown অথবা Restart করতে পারবেন।

সেটিংসটি করার জন্য নিচের ধাপগুলো লক্ষ্য করুন।
Desktop এর খালি যায়গায Right click করে New থেকে Shortcut click করুন।

Text box এ SHUTDOWN -s -t 30 টাইপ করে Next>Finish click করুন।



Desktop এ দেখুন Shutdown.exe নামে একটি আইকন তৈরী হয়েছে।



আইকনটিতে ডাবল ক্লিক করে দেখুন System Shutdown নামে একটি Box দেখা যাচেছ এবং ৩০ সেকেন্ড হওয়ার সাথে সাথে আপনার কম্পিউটারটি Shutdown হয়ে যাবে।

উলেখ্য যে, আপনি ৩০ সেকেন্ড এর বেশি সময় নির্ধারন করতে চাইলে SHUTDOWN -s –t এর পরে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী টাইম সেট করতে পারবেন। যেমন 20 মিনিটের জন্য 1200 second টাইপ করে দিতে পারেন।

Restart করার জন্য SHUTDOWN -s -t 30 “s” এর পরিবর্তে “r” টাইপ করে দিলেই নির্দিষ্ট সময়ে পিসি Restart হবে।

গুরুত্তপূর্ণ প্রোগ্রাম/ফাইল/ফোল্ডার গুলো run দিয়ে একসেস করুন

কিছু কিওয়ার্ড দিয়ে স্টার্ট মেনুর Run থেকে গুরুত্তপুর্ণ সব প্রোগ্রামেই যে একসেস করা যায় তা সবারই জানা। কিন্তু আপনার প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম বা ফাইল বা ফোল্ডারটিতে সহজে একসেস করবেন কিভাবে? গুরুত্তপূর্ণ প্রোগ্রাম বা ফাইল বা ফোল্ডারটিতে Run দিয়ে সহজে একসেস করতে হলে আপনাকে যা করতে হবে তা হলো_

১। Windows 2000 বা XP ব্যবহারকারীরা প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম বা ফাইল বা ফোল্ডারটি কপি করে আপনার যে ড্রাইভে windows ইন্সটল করা আছে সেই ড্রাইভে windows বা winnt ফোল্ডারে (x:\windows বা x:\windows\winNT Drive) সর্টকাট (shortcut) পেস্ট করুন। আর Windows 98 বা ME ব্যবহারকারীরা x:\windows\Command\Folder ডেস্টিনেশনে সর্টকাটটি পেস্ট করুন।
২। সর্টকাটটি (shortcut) রিনেম্ করে একটি সর্টকাট নাম দিন, যা Run দিয়ে একসেস করার কিওয়ার্ড।
৩। কিওয়ার্ডটি ব্যবহার করেই আপনি Run থেকে সহজে একসেস করতে পারবে।

(সংগৃহিত)

speed up your ntfs file system


আমার টিউনে আপনাদের সকলকে স্বাগতম।আশা করি আল্লাহর রহমতে সকলে ভাল আছেন।আমি আপনাদেরকে আজ যে টিউনটি উপহার দেব আশা করি তা আপনাদের কাজে আসবে।

১/ ক্লিক স্টার্ট বাটন এবং Run

২/ টাইপ (regedit) and ok

৩/ Go to:

Run then type regedit:-
then Go to
HKEY_LOCAL_MACHINE>SYSTEM>CurrentControlSet>Control>FileSystem



৪/ খোজ করুন (Find item) NtfsDisableLastAccessUpdate and give her a Value 00000001. যদি এইটা না থাকে তাহলে এক্ষুনি বানিয়ে নিন প্রথমে “ Filesystem ” এর উপর right বাটন click করুন তারপর New —Dword –এ click করুন এবং নাম দিন এই নামে “NtfsDisableLastAccessUpdate” এবং Value তে 00000001 দিন . Base এ দেখুন Hexadecim ক্লিক করুন —



৫/কম্পিউটার Restart দিন …

ধন্যবাদ …

উবুন্টুতে ইন্টারনেট কনফিগার করা

উবুন্টুতে ইন্টারনেট কনফিগার করা যায় দুই ভাবে।
গ্রাফিক্যাল কনফিগারেশনঃ
১। System > Preferences > Network Connections
২। Wired হতে Add বাটনে ক্লিক। Connection Name এ একটা নাম দিতে হবে (যেমন eth1)
৩। IPv4 Settings এর Method হতে Manual সিলেক্ট করতে হবে।
৪। এবার IP দেবার জন্য Add বাটনে ক্লিক করতে হবে।IP Address, Netmask, Gateway এবং DNS দিতে হবে।
৫। উবুন্টু চালু হবার পর অটোমেটিক নেটওয়ার্ক চালু হবার জন্যConnect automatically তে টিক দিতে হবে।
৬। Apply বাটনে ক্লিক করতে হবে।
টারমিনাল কনফিগারেশনঃ
১। Applications > Accessories > Terminal (অথবা Alt+F2 > gnome-terminal > Run)
২। sudo gedit /etc/network/interfaces
এবার কোন কিছু না মুছে নিছে লিখুন
auto eth1
iface eth1 inet static
address your_ip_address
netmask your_subnet_mask
gateway your_gateway
এখানে আপনার ip address, subnet mask and gateway দেবার পর save করুন।
৩। Terminal এ আবার লিখুন
sudo gedit /etc/resolv.conf
nameserver dns1_address
nameserver dns2_address (যদি একাধিক dns address থাকে)
save করে বের হয়ে আসুন। আপনার নেটওয়ার্ক কনফিগার করা শেষ। এখন আপনি Internet ব্যবহার করতে পারবেন।

সহজে রিকভার করুন আপনার ফেসবুক এর হারিয়ে যাও পাসওয়াড।


আজ আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম একটি ছোট সফটওয়্যার যার নাম Facebook Password Decryptor এই সফটওয়্যার দ্বারা আপুনি সহজে আপনার কম্পিউটার এর ব্রাউজারে সংরক্ষিত ফেসবুক এর পাসওয়াড রিকভার করতে পারবেন। সফটওয়্যার টি সাইজ অনেক ছোট মাএ ৩.যাদের প্রয়োজন তারা এখান থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।

Facebook Password Decryptor

Facebook Password Decryptor showing the recovered Facebook password accounts from various applications.৫ এমবি।এটি পোটাবল তাই ইন্সটল করতে হবে না।

কম্পিউটার shutdown করুন মাত্র ২ সেকেন্ডে ”xp” user দের জন্

প্রথমে Ctrl+Alt+Delete key চাপুন তাহলে Windows Task Manager নামে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে । সেখান থেকে সবার উপরে দেখুন shutdown লেখার উপরে ক্লিক করলে Standby, Turn Off , Restart , Log Off , Switch User থেকে Ctrl চেপে ধরে Turn Off সিলেক্ট করলেই কম্পিউটার মাত্র ২ সেকেন্ডে Shutdown হয়ে যাবে । ধন্যবাদ সবাইকে

নামানোর আগেই দেখুন ভাইরাস আছে কি নেই

আসসালামু আলাইকুম।আশা করি সবাই ভাল আছেন।
আজ আমি আপনাদের ভাইরাস সম্বন্ধে বলবো।আমরা সবাই কম বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করি।ইন্টারনেট ব্যবহার করলে বিভিন্ন সফটওয়্যার বা ফাইল কম্পিউটারে নামিয়ে (ডাউনলোড)নিতে হয়।কিন্তু নামানো্র পর যদি দেখা যায় সফটওয়্যার বা ফাইলটিতে ভাইরাস আছে,তাহলে কেমন লাগে!সফটওয়্যার নামানো্র আগেই যদি ২২টি জনপ্রিয় Antivirus সফটওয়্যার দিয়ে পরীক্ষা করে নেওয়া যেত,তবে কেমন হতো!এ জন্য যে সফটওয়্যার বা ফাইল নামাতে চান সেটির ওয়েব ঠিকানা কপি করে http://scanner.novirusthanks.org ঠিকানার ওয়েবসাইটে যান।এবারে Scan Web Address এ ক্লিক করে লিঙ্কটি paste করে Submit Addressএ ক্লিক করুন।কিছুক্ষণের মাঝে ২২টি Antivirus সফটওয়্যার ওই ঠিকানার সফটওয়্যার Scan করে ফলাফল দিবে।বোঝা যাবে সেটিতে কোনো ভাইরাস আছে কি নেই।এখানে ওই সাইটের ঠিকানা Paste করে Scan করলেও ফলাফল পাওয়া যাবে।আর যদি কম্পিউটারের কোনো ফাইল (সব্বোচ ২০ মেগাবাইট) Scan করতে চান তাহলে Scan File থেকে Browse বাটনে ক্লিক করে কম্পিউটারের ফাইলটি নির্বাচন করে Submit File করলেই হবে।
সবাই ভাল থাকবেন।

নিজে নিজে mac এড্রেস পরিবর্তন করুন

অনেক ইনন্টারনেট সংযোগ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান MAC এড্রেস ভিত্তিক সিকিউরিটি প্রয়োগ করে। ফলে যে পিসির জন্য ইন্টারনেট সংযোগ বরাদ্দ করা হয়েছে সেটি ছাড়া অন্য পিসিতে কানেকশনটি কাজ করে না। কিন্তু আপনি যদি অন্য পিসিটির MAC এড্রেস ও একই করে দিতে পারেন তাহলে কাজ করবে। প্রথমে জেনে নিই MAC এড্রেস কত সেটা জানবেন কিভাবে? Start Menu -> Run এ cmd লিখে এন্টার দিন। কমান্ড প্রম্পট চালু হবে। ipconfig/all লিখে এন্টার দিন। একটা লাইনে আপনি নিচের মত দেখতে পাবেন:
Physical Address. . . . . . . . . : 00-01-6B-9E-AE-0C

এখানে 00-01-6B-9E-AE-0C হচ্ছে MAC এড্রেস(আপনার পিসিতে অন্য সংখ্যা দেখতে পাবেন)। এবার দেখি MAC এড্রেস কিভাবে পরিবর্তন করবেন:
১. ডেস্কটপে My Network Places এ রাইট বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন।
২. Network Connection ফোল্ডার খুলবে। Local Area Connection এ রাইট বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন। Local Area Connection Properties খুলবে।
৩. General ট্যাবে Connect using: এর সাথে দেখবেন কোন কোম্পানীর ল্যান কার্ড তা দেখাচ্ছে। পাশের Configure বাটনে ক্লিক করুন।
৪. Advanced ট্যাবে ক্লিক করুন। Property: এর অধীনে Locally Administered Address এ ক্লিক করুন। ডান পাশে Value এর রেডিও বাটনে ক্লিক করে অন্য MAC এড্রেস দিয়ে OK দিন। এখানে খেয়াল রাখতে হবে MAC এড্রেস টাইপ করার সময় “-” চিহ্নগুলো বাদ দিতে হবে। যেমন:- 00016B9EAE0C।

এবার আগের প্রসঙ্গে ফিরে যাই। যে পিসির জন্য ইন্টারনেট সংযোগ নেওয়া হয়েছে তার MAC এড্রেস জেনে নিন। সেই MAC এড্রেসটা অন্য পিসিটাতে সেট করতে হবে। তাহলে দেখবেন অন্য পিসিটাতে ও ব্রাউজ হচ্ছে।

বার বার সিরিয়ল কী প্রয়োগ না করে এম এস অফিস ২০৩ সেটআপ :

আমরা যারা নিয়মিত মাইক্রোসফট অফিস ব্যবহার করি তাদের এই টিটোরিয়ালটি কাজে আসবে। কমপিউটারে নতুন করে অফিস সেটআপ দিতে হলে সব সময় আমাদেরকে সিরিয়াল কী, ইউজার নেম ও কম্পানি নেম দিতে হয়। আপনি যদি একটু ট্রিকস খাটান তাহলে আর প্রতিবার এই তথ্য গুলো দিতে হবে না এবং কষ্ট করে সিরিয়াল কী টাইপ করতে হবে না। আসুন দেখি কি করতে হবেঃ

অফিস সফটওয়ারের ভিতর \FILES\SETUP সাবফোল্ডারের ভিতর হতে setup.ini ফাইলটি খুজে বের করুন। নোটপ্যাড দিয়ে ফাইলটি খুললে নিচের মতো ইনফরমেশন দেখাবেঃ
[Options]
; The option section is used for specifying individual Installer Properties.
;USERNAME=Customer
;COMPANYNAME=my company
;INSTALLLOCATION=C:\Program Files\MyApp

এখানে ইউজারনেম , কম্পানি নেমের আগে সেমিকোলোন ( উঠিয়ে দিন। কাস্টোমার এর জায়গায় আপনার নাম, মাই-কম্পানির জায়গায় আপনার নিজের পছন্দের নাম দিন। ইচ্ছে করলে ইন্সটলেশন লোকেশন চেঞ্জ করে দিতে পারেন তাহলে প্রতি বার নির্দিষ্ট লোকেশনে অফিস সেটআপ হবে। লোকেশনের পরে নিচের লাইনটি লিখুনঃ

PIDKEY=ABCDEFGHIJKLMNOPQRSTUVWXY
এখানে PIDKEY পাশে = চিহ্ন দিয়ে A থেকে Y পর্যন্ত লেটারের জায়গায় আপনার সিডির সাথে দেয়া সিরিয়াল কী টা কোন হাইফেন বা স্পেস ছাড়া লিখুন। সব কিছু ঠিক ঠাক থাকলে কনফিগারেশন টা নিচের মতো দেখাবেঃ

[Options]
; The option section is used for specifying individual Installer Properties.
USERNAME=RONY
COMPANYNAME=RockingZone
;INSTALLLOCATION=C:\Program Files\MyApp
PIDKEY=ABCDEFGHIJKLMNOPQRSTUVWXY

ফাইলটি সেভ করে বের হয়ে আসুন। এখন থেকে আপনাকে আর এই সব তথ্য বার বার টাইপ করতে হবে না। ইচ্ছে করলে চেঞ্জ করা ফাইল সহ পুরো অফিসটি সিডিতে বার্ন করে ব্যবহার করতে পারেন।

অফিস২০০৩ ছাড়া অন্যান্য অফিসেও কাজ করতে পারে। তবে setup.ini ফাইলটি ব্যাকআপ রেখে কাজ করুন।

গ্রামীণফোন মডেমের একটা সমস্যা ও তার সমাধান

আমি যেদিন প্রথম জিপির মডেমটা দেখলাম সেদিন মডেমটা মোটামুটি ভালো লাগলো কিন্তু মডেমটির একটা জিনিষ আমার খুবই অপছন্দ হয়েছে। আর সেটা হলো অটোমেটিক গ্রামীনফোনের ওয়েব সাইটে ঢোকা। মানে যখন মডেমটা পিসিতে লাগিয়ে কানেক্ট বাটনে ক্লীক করলেই কানেক্ট হওয়ার পর অটোমেটিক internet.grameenphone.com ওপেন হয়। যতবারই ইন্টারনেট কানেক্ট করবেন ততবারই ঐ ওয়েব সাইটা চালু হয়। এটা একটা যন্ত্রনার চেয়ে কম নয়। আপনারা ইচ্ছা করলে এই ঝামেলা থেকে খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারেন।

এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুনঃ

১. জিপি মডেম সফটওয়্যারটি যেখানে সেটআপ দিয়েছেন সেখানে যান। সাধারণত জিপি মডেম C:\Program Files\grameenphone internet এ সেটআপ হয়।
২. সেখানে SysSetting.xml নামে একটা ফাইল দেখতে পাবেন।
৩. ফাইলটি যেহেতু xml ফরমেটের তাই খেয়াল রাখবেন ফাইলটি এডিট করার সময় কোন ভুল হলে আপনার সফটওয়্যারটিই নষ্ট হয়ে যাবে। তাই সতকর্তার জন্য ফাইলটির একটি ব্যাকআপ রাখুন।
৪. এবার ফাইলটি নোটপ্যাডের সাহায্যে চালু করুন।
৫. এখন http://internet.grameenphone.com লাইনটি খুজে বের করুন।

নিচের ছবিটি দেখুনঃ

৬. http://internet.grameenphone.com লিংটি মুছে দিন।
৭. তারপর ফাইলটি সেভ করুন।

অথবা
নিচের পদ্ধতিটাও ব্যবহার করে এই কাজটি করতে পারেনঃ

১. জিপির সফটওয়্যারটি চালু করুন।
২. Tools থেকে Options এ যান।
৩. General Tab এ Startup যান।
৪. সেখানে Launch internet.grameenphone.com when connect to internet থেকে টিক mark টি তুলে দিন।
৫. ব্যাস কাজ শেষ।

কাজে লাগলে বা কোন সমস্যা হলে কমেন্টস করতে ভুলবেন না যেন।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More