আসসালামু আলাইকুম

শুক্রবার, ১৬ মার্চ, ২০১২

"Resume Maker Pro v.11" চাকুরী প্রার্থীদের জন্য একটি আদর্শ সফটওয়ার।


ভাল ক্যারিয়ার এর জন্য সুন্দর একটি রিজিউম প্রয়োজন কারণ সুন্দর একটি রিজিউম চাকরী পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিদ্ধন্দী থেকে এক কদম এগিয়ে রাখে। কারণ চাকরীদ্বাতা সাধারণত যে কোন রিজিউম দেখতে গড়ে ৫/৭ সেকেন্ড এর বেশী সময় দেয়না। তাই এই কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই আপনাকে তুলে ধরতে হবে আপনার যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা বা আরো বেশী কিছু যদি থেকে থাকে আর তা হতে হবে দৃষ্টিনন্দন এবং নির্ভূল যা অনেক ক্ষেত্রে রিজিউম তৈরী করার পর সেটা সঠিক এবং নির্ভূল হলো কিনা তা নিয়ে শংকায় ভূগী। এ সমস্যা থেকে সমাধান দিতে Resume Maker Pro v.11 সফটওয়ারটি হতে পারে একটি সহজ সমাধান। এতে বেশকিছু প্রয়োজনীয় অপশন বিল্ট-ইন আছে। বিভিন্ন ধরণের পেশার জন্য কয়েকশ সেম্পল রিজিউম যেখান থেকে আপনার পছন্দমতটি বেছে নিয়ে আপনার মত করে তৈরী করতে পারবেন, গ্রামার ও স্পিলিং অটোকারেক্ট, যে কোন ধরণের পদের জন্য যোগ্যতা এবং স্যালারী ভিত্তিক অনলাইন জব সার্চ, যে কোন ওয়েব সাইটে সরাসরি রিজিউম সাবমিট করা, সরাসরি মেইল করা, প্রিন্ট নেয়া ইত্যাদি।

ডাউনলোড লিংকঃ
Click This Link

পাসওয়ার্ড (যদি লাগে)ঃ freshdl.net

গুগলে সার্চ কৌশল। জেনে নিন কয়েকটি দরকারি টিপস

গুগল ওয়েব সার্চ বক্সে কোনো শব্দ প্রবেশ করানো মাত্র সেই শব্দটি আছে_এমন সাইটগুলোর লিংক তার ফলাফল পৃষ্ঠায় প্রদর্শন করে। এ ক্ষেত্রে কিছু কৌশল আছে, যা মেনে চললে অপেক্ষাকৃত ভালো সার্চ ফলাফল পাওয়া যায়।
একটি শব্দের অনুসন্ধান
ব্যবহারকারী যে বিষয়ে তথ্য খুঁজছেন, তার সংশ্লিষ্ট একটি শব্দ দিয়ে সার্চ করলে অনেক বেশি ফলাফল পাওয়া যায়। তবে শব্দটি যদি কোনো বাণিজ্যিক ট্রেডমার্ক কিংবা কোম্পানি ওয়েবসাইট হয়, তবে ব্যবহারকারী সহজেই তাঁর কাঙ্ক্ষিত তথ্য খুঁজে পাবেন।
একাধিক শব্দের অনুসন্ধান
একাধিক শব্দ যদি সার্চ বক্সে প্রবেশ করানো হয়, গুগল ধরে নেয় ব্যবহারকারী শব্দগুলো আছে_এমন সব সাইট দেখতে চাইছেন। এতেও বেশির ভাগ অনাকাঙ্ক্ষিত ফলাফল থাকে। ব্যবহারকারী যদি শব্দগুলো একসঙ্গে আছে_এমন সাইটগুলো দেখতে চান, তাহলে শব্দগুলোকে উদ্ধৃতি ("") চিহ্নের মধ্যে লিখতে হবে। সে ক্ষেত্রে ব্যবহারকারী শব্দগুলো যেই ক্রমে সার্চ বক্সে লিখেছেন, সেই ক্রমে শব্দগুলো যেসব ওয়েবসাইটে থাকবে_কেবল সে সাইটগুলোই ফলাফলে প্রদর্শিত হবে।
নির্দিষ্ট কোনো শব্দ খুঁজলে
নির্দিষ্ট কোনো শব্দ যদি ব্যবহারকারী খুঁজে পেতে চান, তাহলে সার্চ বক্সে শব্দটির সামনে (+) চিহ্ন দিতে হবে।
নির্দিষ্ট কোনো শব্দ বাদ দিতে চাইলে
এ ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীকে নির্দিষ্ট শব্দটির সামনে (-) চিহ্ন দিতে হবে। এতে ফলাফল পাতায় নির্দিষ্ট শব্দটি বাদ পড়ে যাবে।
সুনির্দিষ্ট ধরনের সাইট খুঁজে পেতে
.com যুক্ত সাইট যদি অনুসন্ধান প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটায়, তবে ব্যবহারকারী সাইটের ধরন নির্দিষ্ট করে দিতে পারেন। যেমন:
word1 site:edu ফলাফলে শিক্ষাসংক্রান্ত সাইটগুলো দেখানো হবে।
word1 site:gov ফলাফলে সরকারি সাইটগুলো দেখানো হবে।
word1 site:org ফলাফলে সেবামূলক সাইটগুলো দেখানো হবে।
word1 site:bd ফলাফলে বাংলাদেশের সাইটগুলো দেখানো হবে।
সুনির্দিষ্ট ফাইল টাইপ
ফাইলের ধরন সুনির্দিষ্ট করে দেওয়া সম্ভব গুগল সার্চে। যেমন: filetype:pdf ফলাফলে সব পিডিএফ ফাইল দেখা যাবে। একইভাবে .ppt (পাওয়ার পয়েন্ট ফাইল), .doc (মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ফাইল), .swf (ফ্ল্যাশ প্লেয়ার ফাইল)সহ আরো অনেক ধরনের ফাইলের ধরন নির্দিষ্ট করে দেওয়া সম্ভব।
(সংবাদটি দৈনিক কালের কন্ঠ থেকে নেওয়া)

Google Chrome এর জন্য কাজের একটা এক্সটেনশন!!


ইন্টারনেট হল জ্ঞানের মহাসমুদ্র । এমন কোন বিষয় নেই যা ইন্টারনেট এ পাওয়া যায়না । কিন্তু তার সবই প্রায় ইংরেজীতে……ফলে মাঝে মাঝে আমাদের কিছু word এর meaning বুঝতে একটু problem হয় । এ problem দূর করার জন্য রয়েছে Google Chrome এর Google Dictionary(by google) নামক একটি দারুন Extension! এই extension ইন্সটল করার পর আপনি Chrome দিয়ে open করা কোন webpage এ….যে word এর meaning বুঝতে problem সেই word এর উপর double click করলে browser একটি small window তে word টার meaning show করবে ।
ডাউনলোড করে দেখতে পারেন। এক্সটেনশনটি সত্যিই কাজের!!!
ডাউনলোড

আপনার পিসিতে যদি অলরেডি এইরকম কিছু দেখায় তবে সেটা সারানোর উপায়



আপনার পিসিতে যদি অলরেডি এইরকম কিছু দেখায় তবে সেটা সারানোর উপায় হলো এই ছোট সফটওয়্যারটি: View this link এটি ডাউনলোডের পর রান করলে একবার রিস্টার্ট চাইবে। ব্যস আপনার সমস্যা শেষ! তাই জেনুইন উইন্ডোজের মালিক না হলে আজই উইন্ডোজের অটোমেটিক আপডেট অপশনটি বন্ধ করে দিন। আর যারা জেনুইন উইন্ডোজের মালিক তারা যে অপশনটি আপনাকে উইন্ডোজের আপডেট ডাউনলোড ও ইন্সটলের আগে করবেন

উইন্ডোজ সেভেন এক্টিভেশন ক্র্যাক (আর.সি. সাপোর্টেড)


(এই পোস্ট আমার মতো যাদের টাকা দিয়ে উইন্ডোজ কিনে ব্যবহার করার সামর্থ নেই তাদের জন্য, আপনি সামর্থবান হয়ে থাকলে দয়া করে স্কিপ করুন)

যারা এতোদিন উইন্ডোজ সেভেনের ইভালুয়েশন কপি (রিলিজ ক্যান্ডিডেট) ব্যবহার করছিলেন, মাইক্রোসফটের বেঁধে দেয়া সময় অনুযায়ী হয়তো সেটার মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে / যাবে। ফলে অনেকেই নানান সমস্যা যেমনঃ উইন্ডোজ ঠিকমতো স্টার্ট না নেয়া কিংবা ২ ঘন্টা পর পর শাটডাউন হয়ে যাওয়ার সমস্যায় আছেন। আশা করি এই প্যাচ কিংবা ক্র্যাক যাই বলেন না কেন আপনার উইন্ডোজ কে পুরোপুরি সচল এবং জেনুইন করে দিবে -

- মিডিয়াফায়ার থেকে ডাউনলোড করুন

এবং ইন্সটল করে নিন।

আজ এই পর্যন্তই, ততক্ষণের জন্য শুভরাত্রি!!

এক সফটওয়্যার দিয়েই পিডিএফ পড়ুন,তৈরী করুন ইডিট করুন তাও আবার এডবি রিডার থেকে অনেক দ্রুতগতিতে

নাম তার NitroPDF একদম ফ্রী ।ফক্সিট রিডারের মতোই দ্রুতগতিতে এটিতে পিডিএফ পড়তে পারবেন তবে প্রাথর্ক্য হলো আপনি এটি দিয়ে ৩০০+ এর বেশি ফাইল থেকে পিডিএফ তৈরী করতে পারবেন আবার পিডিএফ ফাইল ইডিটও করতে পারবেন ।কি মজার সফটওয়্যার তাইনা ।?

একনজরে দেখি কি করতে পারবো আমরা এটি দিয়ে

>>>পিডিএফ ফাইল পড়তে পারবো ।
>>>পিডিএফ ফাইল তৈরী করতে পারবো যেকোন পেইজ থেকে
>>>পিডিএফ এ ইচ্ছামত টেক্সট,নোট বা কমেন্টস বসাতে পারবেন
>>>যেকোন পিডিএফ এ আপনি আপনার সিগনেচার বসাতে পারবেন
>>>পিডিএফ ফাইল থেকে ছবিগুলো এবং লেখাগুলো আলাদা করে নিতে পারবেন
>>আরও অনেকসুবিধাই আছে যা ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন

আমি আগে ফক্সিট রিডার ব্যবহার করতাম বর্তমানে এটা ব্যভহার করি এককথায় অসাধারণ ।

ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

ফায়ারফক্সের গতি বাড়ানোর কিছু উপায়



ব্রাউজিংয়ের জগতে ফায়ারফক্স ব্রাউজার এখন তুমুল জনপ্রিয় । দিন দিন এর ব্যবহার বাড়ছেই । ব্রাউজিংয়ের জন্য আরো অনেক ব্রাউজার রয়েছে যার মধ্যে একমাত্র মজিলা ফায়ারফক্স-ই মাইক্রাসফট এর ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার কে সত্যিকারের চ্যালেন্জ জানাতে সক্ষম হয়েছে । অল্প সময়েই যা বর্তমানে ব্রাউজারের জগতে ২২.৯৮ শতাংশ স্থান দখল করে নিয়েছে যা কিছুদিন আগেও ৫-১০ শতাংশ ছিলনা। অনেকেই এখন অন্য ব্রাউজার ছেড়ে ফায়ারফক্স ব্যবহারের দিকে ঝুকছেন । তার প্রধান কারন ফায়ারফক্সের দ্রুতগতি এবং নিরপত্তা এবং প্রচুর এ্যাড অনস । আসুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে ফায়ারফক্স এর গতি আরো বাড়ানো যায় তার উপায় :


১) পাইপলাইনিং এনাবল করুন

সাধারনত ওয়েব পেজ এর জন্য ব্রাউজার একসাথে একটি মাত্র অনুরাধ গ্রহন করে । যখন আপনি পাইপলাইনিং এনাবল করবেন তখন আপনার ব্রাউজার একসাথে অনেক গুলো অনুরোধ গ্রহন করবে । যা পেজ লোডিং গতি বাড়িয়ে দেবে ।

ব্রাউজারের এড্রেস বারে টাইপ করুন : about:config তারপর এন্টার দিন ।

বড় করে দেখতে View this link
একটি সতর্ক বার্তা আসবে । I`l be careful, I promise ক্লিক করুন। নতুন একটি উইন্ডো আসলে সেখানে নিচের লাইনগুলো বের করুন।

network.http.pipelining network.http.proxy.pipelining network.http.pipelining.maxrequests
তারপর নিচের চিত্র অনুযায়ী সেট করুন ।

বড় করে দেখতে View this link

Set "network.http.pipelining" to "true"

Set "network.http.proxy.pipelining" to "true"

Set "network.http.pipelining.maxrequests" to some number like 30. যার অর্থ এটা একসাথে ৩০ টি রিকোয়েষ্ট করবে । আপনি আপনার ইচ্ছামতো এই ভ্যালু সেট করতে পারেন ।
সবার শেষে উইন্ডো এর যে কোন জায়গায় মাইস এর রাইট ক্লিক করে New-> Integer সিলেক্ট করে "nglayout.initialpaint.delay" নাম দিয়ে ভ্যালু "0" দিন। যা ব্রাউজারের ইনফরমেশন রিসিভ দ্রুত করবে । এখন ব্রাউজার রিষ্টার্ট করুন । আপনার কানেকশন যদি হয় ব্রডব্যান্ড তাহলে আরো দ্রুতগতিতে পেজ লোড হবে ।

২) পেজ লোড রেন্ডারিং

সাধারনত ভারী ওয়েব পেজ ডাউনলোত হতে কিছুটা সময় লাগে । ততক্ষন পর্যন্ত আপনাকে ওয়েটিং এ থাকতে হয় । কিন্তু অহেতুক অপেক্ষা করার প্রয়োজন নেই। কারন পেজ লোড রেন্ডারিং প্রতি ০.১২ সেকেন্ডে যা কনটেন্ট ডাউনলোড হচ্ছে তা আপনাকে প্রদর্শন করবে । ফলে আপনার মূল্যবান সময় বাঁচবে ।

এড্রেস বারে about:config টাইপ করে এন্টার দিন । যে কোন জায়গায় রাইট ক্লিক করুন । New > Integer খালি বক্সে content.notify.interval টাইপ করে OK করুন । অতপর 500000 সেট করে OK করে বেরিয়ে আসুন ।

তারপর আবরো রাইট ক্লিক করে New > Boolean সিলেক্ট করে content.notify.ontimer নাম দিন । এবং True সিলেক্ট করে কাজ শেষ করুন ।

৩) ব্লক ফ্লাশ

আজকাল প্রায় সব ওয়েবপেজেই ফ্লাশ কনটেন্ট রয়েছে যার বেশীরভাগই অপ্রোজনীয় । যা আপনার ব্রাউজারের গতি অনেকটাই কমিয়ে দেয় । এসব অপ্রাজনীয় ফ্লাশ কনটেন্ট ব্লক করতে Flashblock নামের কনটেন্টটি ইনষ্টল করুন । যদি কোন ফ্লাশ কনটেন্ট অপ্রোজনীয় মনে না হয় তাহলে যেখানে ফ্লাশ কনটেন্ট টি রয়েছে সেখানে ক্লিক করলে সেটি আপনি দেখতে পাবেন ।

৪) ব্রাউজারের ক্যাশ বৃদ্ধি /কমানো

যখন ওয়েব সাইট ব্রাউজ করা হয় ফায়ারফক্স সেই সাইট এর ইমেজ এবং স্ক্রিপ্ট নিজের লোকাল মেমোরী ক্যাশ এ সংরক্ষন করে । যার ফলে সেই সাইট দ্রুত লোড হয় । যদি আপনার RAM (2 GB of more) হয় তাহলে আপনার ব্রাউজার ক্যাশ মেমোরি বাড়িয়ে নিন ।
about:config টাইপ করে এন্টার দিন । browser.cache.memory.capacity খুজে বের করে ভ্যালু 65536 সেট করে OK করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট দিন ।
ডিফল্ট হিসেবে এই মান 50000 দেয়া থাকে । যাদের RAM (512 MB or 1 GB ) তারা ভ্যালু কমিয়ে 15000 করে OK করুন ।

৫) ইনষ্টল Fasterfox

ওয়েব পেজ দ্রুত লোড না হলে খুব বিরক্তিকর এবং মূল্যবান সময় নষ্ট । আপনি Fasterfox নামের এক্সটেনশনটি ইনষ্টল করে বাউজারের গতি অনেকটা বাড়িয়ে নিতে পারেন । এ এক্সটেনশনটির সাহয্যে অনেক গুলো নেটওয়ার্কিং এবং রেন্ডারিং সেটিংস যেমন simultaneous connections , pipelining , cache, DNS cache, and initial paint delay ইত্যাদি নিয়ে স্বয়ংক্রিয় কাজ করতে পারবেন । Fasterfox না থাকলে অনেক কাজই আপনাকে ম্যানুয়লী সেটিংস করতে হত ।
৬) স্বয়ংক্রিয় পেজ লোড

বড় করে দেখতে View this link

আমরা যখন কোন কিছু সার্চ দেই তখন হাজার হাজার সার্চ রেজাল্ট আসে অনেক পেজ জুড়ে । ফলে আমাদের কে সার্চ রেজাল্ট এর জন্য এক পেজ থেকে অন্য পেজে তথ্য খুঁজতে হয় । যা সময়ের ব্যাপার । যদি এমন হয় সার্চ রেজাল্ট এর একটি পেজ চেক করার সময় পরবর্তী পেজ স্বয়ক্রিয় ভাবে লোড হয়ে যায় তাহলে আপনার সার্চ ব্রাউজিং অনেক দ্রুত হবে । এবং আপনার অনেক সময় বাঁচিয়ে দেবে ।এই চমৎকার সুবিধাটি পাবেন Autopager নামক এক্সটেনশন থেকে । আপনি স্ক্রল করে নিচের দিকে নামলেই একটার পর একটা পেজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত হতে থাকবে । এই এক্সটেনশটি গুগল সহ প্রায় সব ওয়েব সাইটেই কাজ করে ।

৭) শর্টকাট মেথড

জনপ্রিয় ব্রাউজার ফায়ারফক্স বাউজারেরর অনেক কিবোর্ড শর্টকাট রয়েছে যা ব্যবহারে আপনি দ্রুত আপনার কার্য সম্পন্ন করতে পারবেন । ফলে একদিকে যেমন আপনার সময় সাশ্রয় হবে তেমনি আপনি পরিনত হবেন "পাওয়ার ইউজারে" । নিচে তেমনই কিছু ফায়ারফক্সের কিছু কিবোর্ড শর্টকাট দেয়া হলো ।

Ctrl-D = Add bookmark
Backspace = Back
Ctrl-B = Bookmarks
Ctrl-I = Bookmarks
F7 = Caret Browsing
Ctrl-W = Close Tab
Ctrl-F4 = Close Tab
Ctrl-Shift-W = Close Window
Alt-F4 = Close Window
Ctrl-Enter = Add .com to address bar
Shift-Enter = Add .net to address bar
Ctrl-Shift-Enter = Add .org to address bar
Ctrl-C = Copy
Ctrl-X = Cut
Ctrl-- = Shrink text
Delete = Delete
Shift-Delete = Delete Individual Form AutoComplete Entry
Ctrl-Shift-I = DOM Inspector
Ctrl-J = Downloads
Ctrl-G = Find Again
F3 = Find Again
‘ = Find As You Type Link
/ = Find As You Type Text
Ctrl-Shift-G = Find Previous
Shift-F3 = Find Previous
Ctrl-F = Find in This Page
Shift-Backspace = Forward
Alt-Enter = Forward
Down Arrow = Scroll Down
Up Arrow = Scroll Up
Page Down = Scroll Down really fast
Page Up = Scroll Up really fast
End = Go to Bottom of Page
Home = Go to Top of Page
F11 = Full Screen
F1 = Help
Ctrl-H = History
Alt-Home = Go to your homepage
Ctrl-+ = Enlarge text
F6 = Move to Next Frame
Shift-F6 = Move to Previous Frame
Ctrl-M = New Mail Message
Ctrl-T = New Tab
Ctrl-Tab = Next Tab
Ctrl-Page Down = Next Tab
Ctrl-N = New Window
Ctrl-O = Open File
Enter = Activate selected hyperlink
Ctrl-Enter = Open selected hyperlink in a new window
Shift-Enter = Open selected hyperlink in a new window
Alt-Enter = Open address in address bar in a new tab
Ctrl-U = Page source
Ctrl-V = Paste
Ctrl-Shift-Tab = Previous Tab
Ctrl-Page Up = Previous Tab
Ctrl-P = Print
Ctrl-Shift-Z = Redo
Ctrl-Y = Redo
F5 = Refresh
Ctrl-R = Refresh
Ctrl-F5 = SuperRefresh (refreshes the page even if no changes have been made to
the page since you last loaded it)
Ctrl-Shift-R = SuperRefresh (refreshes the page even if no changes have been made
to the page since you last loaded it)
Ctrl-0 = Restore text size
Ctrl-S = Save Page As
Alt-Enter = Save target of selected hyperlink as
Ctrl-A = Select All
Ctrl-L = Select Location Bar
Alt-D = Select Location Bar
Down Arrow = Select Next AutoComplete entry in textbox
Up Arrow = Select Previous AutoComplete entry in textbox
Ctrl-Down Arrow = Select Next Search Engine in Search Bar
Ctrl-Up Arrow = Select Previous Search Engine in Search Bar
Ctrl-1 = Select first tab
Ctrl-2 = Select second tab
Ctrl-3 = Select third tab
Ctrl-4 = Select fourth tab
Ctrl-5 = Select fifth tab
Ctrl-6 = Select sixth tab
Ctrl-7 = Select seventh tab
Ctrl-8 = Select eighth tab
Ctrl-9 = Select ninth tab
Escape = Stop loading a page
Ctrl-Z = Undo
Ctrl-K = Web Search

১০০০০০ ই-বইয়ের ভুবনে স্বাগতম

যারা ইংরেজী ক্লাসিক বই পড়তে ভালবাসেন তাদের জন্য প্রোজেক্ট গুটেনবার্গ মোটামুটি হীরার খনি!প্রোজেক্ট গুটেনবার্গ হচ্ছে পৃথিবীর প্রথম ই-বুক নির্মাতা। প্রোজেক্টের যাত্রা শুরু হয় ১৯৭১ সলে মাইকেল এস হার্ট নামে একজন জনদরদী ব্যক্তির প্রচেষ্টায়। তিনিই প্রথম ডিজিটাল বইয়ের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধী করেন এবং সারা বিশ্বের কপিরাইট মুক্ত বইগুলো ডিজিটালাইজেশন শুরু করেন। বইগুলো মুক্ত ফরম্যাটে এমনভাবে রুপান্তরিত করা হয় যাতে বিশ্বের সকল কম্পিউটারে তা পড়া যায়। এছাড়াও বইগুলো প্ল্যাম, অরগানাইজার ও স্মার্টফোন এমনকি জাভা এনাবল মোবাইলের জন্য বিশেষভাবে তৈরী ফরম্যাটেও পাওয়া যায়।

১৯৭১ সালে মাইকেল এস হার্ট যখন যুক্তরাষ্টের ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তখন তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যাটেরিয়ালস রিসার্স ল্যাবে আনলিমিটেড কম্পিউটার ব্যবহারের সুযোগ পান, সে সময় যার আর্থিক মূল্য বিবেচনা করা হয় প্রায় ১০০০০০ ডলারেরও বেশী। তিনি এই সুযোগ কাজে লাগান জনকল্যাণমুলক কিছু করার জন্য। তখন তাঁর লক্ষ্য ছিল ২০০০ সালের মধ্যে অন্তত ১০০০০ বইয়ের ডিজিটাল ভার্সন প্রকাশ করা যা জনসাধারণ বিনামূল্য বা নামমাত্র মূল্যে পাবে। যুক্তরাষ্টের স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র ছিল প্রোজেক্টের প্রথম ডিজিটাল বই। প্রোজেক্টের নাম রাখা হয় ১৫ শতকের বিখ্যাত প্রকাশক জোহানস গুটেনবার্গের নামানুসারে যিনি বহনযোগ্য ছাপাখানার জন্য বিখ্যাত ছিলেন।

Pietro Di Zmiceli ১৯৯৪ সাল থেকে প্রোজেক্টের অনলাইন ভার্সন চালু করেন । মার্চ ২০০৯ পর্যন্ত প্রোজেক্ট গুটেনবার্গের বইয়ের সংখ্যা ৩০০০০ এরও বেশী। সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগ্রহসহ মোট বইয়ের সংখ্যা ১০০০০০ এরও বেশী। প্রতি সপ্তাহে গড়ে ৫০ টি করে নতুন বই যুক্ত হয় এই ডিজিটাল লাইব্রেরীতে। এই সংগ্রহে রয়েছে গল্প, কবিতা, উপন্যাস, নাটক, রেফারেন্স বই সহ হব ধরণের বই এমনকি রান্নার বইও। এছাড়াও সামান্য কিছু অডিও বই ও গানও রয়েছে। কালের বিবর্তনে শুধু ইংরেজীই নয়, প্রোজেক্টে যুক্ত হয়েছে ফ্রেন্স, জার্মান, ফিনিস, ডাচ, পর্তুগীজ ও চাইনিজ বই। বাংলা সাহিত্যের মধ্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাঁকুরের একটি বই আছে ইংরেজী অনুবাদে।

সারা বিশ্বের ১০০০০ এরও বেশী সেচ্ছাসেবকের অবদানে গড়ে উঠেছে এই বিশাল সংগ্রহ। বিশ্বের যেকেউ অবদান রাখতে পারেন এখানে বই স্ক্যানিং, প্রুফ রিডিং ও সিডি-ডিভিডি বিতরণের মাধ্যমে। যেহেতু প্রোজেক্ট গুটেনবার্গ বইগুলো বিনামূল্যে বিতরণ করে তাই এই সংগ্রহের পুরোটাই কপিরাইট মুক্ত। অধিকাংশ বই-ই ১৯২৩ সালের আগে প্রকাশিত।

বইগুলো ডাউনলোড করা যাবে http://www.gutenberg.org , http://www.manybooks.net এবং মোবাইলের জন্য http://mnybks.net/index.wml ঠিকানা থেকে। আপনি চাইলে তারা বইয়ের সিডি বা ডিভিডি আপনাকে বিনামূল্যেও পাঠাবে। এজন্য আপনাকে আনুরোধ করতে হবে Click This Link ঠিকানায় গিয়ে, তবে এক্ষেত্রে সময় লাগবে ৬ মাসেরও বেশী । সিডিটিতে রয়েছে ৬০০টি বই আর ডিভিডিতে ১৭০০০ বই।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More