আসসালামু আলাইকুম

শুক্রবার, ১১ নভেম্বর, ২০১১

আপনার সাইট/ব্লগে ব্যবহার করুন হিডেন ভিজিটর কাউন্টার

আমরা যারা কাজে বা অকাজে সাইট বা ব্লগ তৈরী করি তারা সবসময় সাইটের ভিজিটর দেখতে চাই আর জন্য আমরা সাইটে কাউন্টার ব্যবহার করি।কিন্তু সাইটে কাউন্টার নতুন সাইটের জন্য অনেক সময় ভিজিটর কমিয়ে দেয় ।কারণ কোন ভিজিটর যদি দেখে সাইটে ভিজিটর কম তাহলে সাইটটি যতই ভাল হোক তার সাইটের ব্যাপারে একটি বিরুপ ধারণা হবে ।আবার অধিকাংশ কাউন্টার দিয়ে সব কিছু ডিটেইলস জানা সম্বব নয় যেমন সাধারণ কাউন্টারে আপনার সাইটের ভিজিটরদের মাঝৈ কত শতাংশ সার্চ দিয়ে এসেছৈ কত শতাংশ সরাসরি আর কত শতাংশ লিংক হতে আবার ভিজিটর বৃদ্দির হার মোট পেজ ভিউ ,পেইজ ভিউয়ের হার এসব Advanced ফিচার থাকেনা আবার ডিটেইল সবার জন্য উন্মুত্ত করে দেয়াটাও বোকামী।আর এজন্য সবচেয়ে ভাল আর নিরাপদ উপায় হল সাইটে বা ব্লগে হাইডেন কাউন্টার ব্যবহার করা।আজ আমি আপনাদের সামনে Histats নামের হাইডেন ভিজিটর ট্রাকার সাইটটি নিয়ে আলোচনা করব।

প্রথমে চলুন Histats ফিচারগুলো এক নজরে দেখে নেই
::আপনি ইচ্ছা করলে এই কাউন্টারটি হাইড করে রাখতে পারবেন।আপনি ছাড়া আর কেউ দেখতে পারবে না।
::আপনার সাইটের প্রতিদিনের ভিজিটর, মোট ভিজিটর ,অনলাইনে কতজন আছে এবং ভিজিটরের লোকেশন দেখতে পাবেন।
::ভিজিটররা কিভাবে আপনার সাইটে কিভাবে এসেছে যেমন সার্চ ইন্জিন ব্যবহার করে এসেছে না সরাসরি এসেছে তা জনতে পারবেন।
::একজন ভিজিটর কতক্ষন আপনার সাইটে ছিল কতটি পেজ দেখেছে তাও দেখতে পারবেন।
এছাড়া আরও অনেক ফিচর রয়েছে যা আপনারা ব্যবহার করলেই জানতে পারবেন।

তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে কাজ শুরু করি। প্রথমে এখানে ক্লিক করে Histats যান তারপর রেজিষ্টেশন এ ক্লিক করে রেজিষ্টেশন শেষ করুন ।তবে রেজিষ্টেশন করার সময় একদম নিচের অংশে NOT public stats এর অপশনটি মার্ক করতে ভুলবেন না। এবার আপনাকে কোড দেয়া হবে কোডটি আপনার সাইটে কপি করে পেস্ট করে দিন তাহলেই আপনার কাজ শেষ।পরবর্তীতে আপনি Histats সাইটে এ লগিন করে আপনার সাইটের সব তথ্য দেখতে পারবেন। আর যারা ব্লগার ব্যবহার করেন তারা Layout এ ক্লিক করে Add a Gadget ক্লিক করে কোডটুকু পেস্ট করে দিন ব্যাস হয়ে গেল। আর কোন সমস্যা হলে বা কিছূ জানতে মন্তব্য করুন।

মুছে ফেলুন ভুল রান কমান্ড

অনেক সময় উইন্ডোজের Run কমান্ডে আমরা ভুল কমান্ড লিখে ফেলি।কিন্তু পরে আর সে ভুল কমান্ড Run থেকে সরাতে পারি না।ইচ্ছে করলে খুব সহজেই Run -এ লেখা যেকোন কমান্ড মুছতে পারেন।এজন্য Star/run- এ গিয়ে Regedit লিখে Enter চাপুন।এখন HKEY_USERS\.Default\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Explorer\RunMRU
অপশনে যান। খেয়াল করুন,ডানপাশে রান কমান্ডের একটা তালিকা দেখা যাচ্ছে।এখান থেকে ভুল কমান্ড মুছতে কমান্ডটি নির্বাচন করে মাউসের ডান ক্লীক দিয়ে delete দিতে হবে।
ভাল্র থাকুন ,সুস্থ থাকুন।নিজে জানুন,অন্যকে জানান।

কিভাবে ফেসবুকের চ্যাটে অপ্রয়োজনীয় বন্ধুদের থেকে লুকিয়ে থাক

সমস্ত Facebook বন্ধুরা সেরা বন্ধু হতে পারেন না। চ্যাটিং-এ কখনো কখনো আমরা খুব বিরক্ত হয়ে যাই যেমন যখন আপনি পরিবারের সদস্য অথবা আপনার বিশেষ কারোর সাথে জরুরী বিষয় নিয়ে কথা বলছেন ঠিক সেই মুহূর্তে অন্যান্য বন্ধুরা আপনাকে বিরক্ত করতে পারে। আমার কাছে এটার একটা খুব ভাল সমাধান আছে, সেটা নিয়েই কথা হবে আজ। যাতে করে আপনি আপনার পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলার সময় অন্যরা জানবেই না যে আপনি অনলাইনে আছে বা বন্ধ করে দিলে কখনই জানবেনা কখন আপনি অনলাইনে আসেন। এইটা আগে কেউ শেয়ার করে থাকলে আমার এই লেখা তাকেই উৎসর্গ করলাম।

কিভাবে চ্যাটিং থেকে ফেসবুক বন্ধুদের গোপন করবেনঃ

আপনার ফেসবুক একাউন্টে লগ ইন করুন

Friends বাটনে ক্লিক করুন (প্রোফাইল ফটোর পরে বাম উপরে)

যদি আপনি ইতোমধ্যে একটি বন্ধু তালিকা তৈরি করে থাকেন তাহলে আপনি Manage Friend List পাবেন

আর যদি আপনি না বানিয়ে থাকেন তাহলে Edit Friends পাবেন, ওটাতে ক্লিক করুন
Create a List-এ ক্লিক করুন

নতুন একটা পপ আপ আসবে ওটাতে আপনার ফ্রেন্ড গ্রুপের নাম লিখুন ও ফ্রেন্ড পছন্দ করে নিন


Create List-এ ক্লিক করুন
চ্যাটে ক্লিক করুন (নিচে)
চ্যাট সেটিং-এ ক্লিক করুন
Limit Availability… তে ক্লিক করুন

Make me unavailable-এ ক্লিক করুন এবং only make available to নির্বাচন করে গ্রুপ নির্বাচন করুন (যে গ্রুপের বন্ধুদের সাথে চ্যাট করতে চাচ্ছেন)

Okay ক্লিক করুন।
কিভাবে ফেসবুকে চ্যাটিং সব বন্ধু প্রদর্শন আবার কিভাবে চালু করবেনঃ

Chat-এ ক্লিক করুন
Chat Setting-এ ক্লিক করুন
Limit Availability… তে ক্লিক করুন
Only make me available to – তে ক্লিক করে, make me unavailable এ নির্বাচন করুন

Okay করুন।
শেষ!!! আশা করি এটা ফেসবুকে আপনার গোপনীয়তা বৃদ্ধি হবে। শুভ হোক আপনার ফেইসবুক চ্যাটিং!


আপনি কি ফেসবুক ব্যবহার করেন তবে এ পোস্ট আপনার জন্য ।
১। আপনাকে কে কে আনফ্রেন্ড করল জানেন কি আপনি ??

২। আপনার কতগুলো ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পেন্ডিং আছে তা কি জানেন ??
কোন কোন মাইয়া আপনার ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট এক্সেপ্ট না করে ছেকা দিল আপনি তো তার খবরই রাখেন না ।

৩।আপনার কোন ফ্রেন্ড যদি তার একাউন্ট ডিসএবল করে সে খবর কি কেউ কি জানতে পারছেন ???

আপনার তিনটি প্রশ্নের সব উত্তর যদি হয় না তাহলে আপনার জন্যই এ পোস্ট খানি ।
মজিলা ফায়ারফক্স আমরা প্রায় সবাই ব্যাবহার করি তাই মজিলার ব্যাপারেই শুধু আমি বলব ।
Greasemonkey নামক এডঅনটি ডাউনলোড করুন

অটোমেটিক ইনস্টল হবে এবং ফায়ারফক্স রিস্টার্ট চাইবে । করে নিন রিস্টার্ট ।
Greasemonkey অনেক কাজের এডঅন যাদের আগেই ডাউনলোড করা আছে তাদের আর নতুন করে ডাউনলোড না করলেও হবে তবে লেটেষ্ট ভার্সন ব্যাবহার করা উচিত ।

এবার যা করন লাগবে :

ক্লিক করেন লিংকে

পেজ লোড হওয়ার পর উপরে ডানপাশে লেখা দেখুন Install ।
তাহলে করে নিন ইনস্টল ।
কাজ শেষ ।
এবার ফেসবুকে ঢুকে দেখুন Unfriend নামক নতুন একটি অপসনযুক্ত হয়ছে ।
আর কোন কাজ নাই আপনার । এখন যারা যারা উপরোক্ত তিনটা অকাম করবে আপনি তাদের ধরে ফেলবেন ।
তবে যেগুলো পেন্ডিং ফ্রেন্ডরিকুয়েস্ট আছে আপনার সেগুলা দেখতে পারবেন এখনই ।

অ্যাসাইনমেন্ট লেখার কিছু কৌশল নিয়েই এ আলোচনা

অনেকেই মনে করেন অফিসিয়াল অ্যাসইনমেন্ট লেখার জন্য নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে পড়াশোনা থাকা জরুরি। ধারণাটি একদম ভুল। কেননা এ বিষয়ে না পড়েও লেখা যায়। কেউ যদি কোনো অফিসিয়াল অ্যাসাইনমেন্ট বা প্রতিবেদন লিখতে চান তবে তার জন্য কিছু কৌশল আয়ত্তে রাখা জরুরি। অ্যাসাইনমেন্ট লেখার কিছু কৌশল নিয়েই এ আলোচনা-

ভাব প্রকাশের জন্য লিখুন : শুরুতেই চিন্তা করে দেখুন, কাউকে ঘটনাটি বলতে গেলে আপনি কিভাবে, কি ঢংয়ে বলতেন_ এবার সেটিই অনুসরণ করে লিখে ফেলুন। সহজ করে কোনো ঘটনা তুলে ধরার মাধ্যমেই যোগাযোগ দক্ষতার পরিচয় পাওয়া যায়, সহজ করে যদি বক্তব্য লিখতে পারেন তাহলে বুঝতে হবে আপনার অ্যাসাইনমেন্ট সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে।

আগে ভাবুন, পরে লিখুন : অ্যাসাইনমেন্ট লেখার জন্য যখন আপনি তথ্য সংগ্রহে ব্যস্ত তখনই মনে মনে গুছিয়ে নিতে হবে কি লিখবেন আর কিভাবেই বা লিখবেন। কর্মস্থলে সহকর্মী বা বসের সামনে কোন বিষয়টি আপনি তুলে ধরতে চাইছেন সেটি যদি নির্ধারণ করে ফেলতে পারেন, তখন মনে মনে একটি খসড়া দাঁড় করানোর কাজ শুরু করা সম্ভব হবে। খসড়াটি যে ধরনেরই হোক না তা অবশ্যই খাতায় লিখে ফেলবেন।

পরিচিত শব্দ ব্যবহার করুন : এ দিকটি সব সময় মাথায় রাখতে হবে। সবার কথা মাথায় রেখে অহেতুক, অপরিচিত, কঠিন, দুর্বোধ্য শব্দ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। এমন শব্দ ব্যবহার করুন যা সবার কাছেই পরিচিত বলে আপনি নিশ্চিত। নিজে ভালোমতো বোঝেন না এমন শব্দ কখনোই ব্যবহার করবেন না। মনে রাখবেন, একটি অবোধ্য শব্দ ব্যবহারের কারণে কর্মস্থলে আপনার অ্যাসাইনমেন্টের প্রতি সবাই আগ্রহ হারিয়েও ফেলতে পারে।

বাক্য ছোট রাখুন : বাক্য যত বড় হবে, তার বিভিন্ন অংশের মধ্যে সম্পর্ক তত জটিল হবে, আর বাক্য যত জটিল হবে ততই তা সবার কাছে দুর্বোধ্য ঠেকবে। বাক্য ছোট হতে হবে কিন্তু ছাড়া-ছাড়া, খণ্ডিত বা বিক্ষিপ্ত হলে চলবে না। কমা, সেমিকোলন ইত্যাদি যতিচিহ্নের ব্যবহার যথাসম্ভব কম করেও বাক্য ছোট রাখার চেষ্টা করতে হবে। ছোট বাক্য পড়তে সহজ, বুঝতে সহজ, অতি ছোট বাক্য ভাষাকে মন্থর করে ফেলে এবং ভাষা তার সাবলীলতা হারিয়ে ফেলে সে দিকেও সজাগ থাকতে হবে।

স্বয়ংসম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ : ভোট বাক্যের মতো ছোট অনুচ্ছেদও সবার জন্য পড়তে সহজ, বুঝতে সহজ। দীর্ঘ অনুচ্ছেদ পাঠকের জন্য ক্লান্তিকর ও বিরক্তিকর হতে পারে। অনুচ্ছেদ ছোট হলে একটি মাত্র ভাব, একটি মাত্র প্রসঙ্গ বা ধারণার অতিরিক্ত তাতে যোগ করা সম্ভব হয় না, ফলে পাঠকের জন্য সুবিধা হয়। প্রতিটি অনুচ্ছেদে পাঠক নতুন প্রসঙ্গ বা তথ্যের সঙ্গে পরিচিত হন, যা পাঠের আগ্রহ ও আনন্দ বাড়িয়ে শেষ পর্যন্ত পাঠককে ধরে রাখে।

ভাষা সুনির্দিষ্ট ও স্পষ্ট করুন : অ্যাসাইনমেন্টকে দুর্বল করে কিংবা মনে সন্দেহের উদ্রেক করতে পারে এমন শব্দ পরিহার করুন। প্রচলিত শব্দ ব্যবহার করুন, এমন কোনো শব্দ ব্যবহার করবেন না যা আপনি জানেন না বা যে শব্দের অর্থ জানতে অভিধানের পৃষ্ঠা উল্টাতে হবে। দ্ব্যর্থক শব্দ অবশ্যই ব্যবহার করবেন না।

মুল সুত্রঃ দশদিক (মুল লেখকের নাম নেই তাই দিতে পারছি না। আমি শুধু সকলের জন্য এটি সংগ্রহ করেছি)

gmail এবার hack করা কঠিন হবে

আমার প্রথম POSTএ আপনাদের COMMENTS পেয়ে, উৎসাহিত হয়ে আর একটা TRICK পোষ্ট করছি। এটা তাদেরই জন্য যারা GMAILএর এই FEATURE টা জানেনা।

Google এর Gmailএর জন্য একটা খুব ভালো security system আছে, সেটা হল two step verification. যাদের Gmail account আছে তারা এই two step verification on করে রাখলে, আমার তো মনে হয় সেই Gmail কোনদিন hack হতে পারে না। কারন আপনি যখনই sign in করবেন তখনই আপনার কাছে একটা verification number চাইবে, যেটা আপনার mobile এ আসবে । এবং তার পরই আপনি Gmail এ ঢুকতে পারবেন।

আসুন দেখি কি ভাবে হয়, প্রথমে Gmailএ sing-in করে my account

তারপর start setupএ ক্লিক করুন

আপনার COUNTRY, MOBILE NUMBER দিয়ে সেট করুন, আর চাইলে নাম্বার টা টেস্ট করে নিতে পারেন।

এবার next করুন এবং ৩০ দিনের remember tick টা উঠিয়ে দিন

এবার turn on করুন

এখন add a phone number এ ক্লিক করে এক্স্ট্রা নাম্বার দিতে পারেন ( যদি প্রথম নাম্বার না টা থাকে তবে এখন থেকেও করা যাবে)

এবার show/generate codes এ ক্লিক করুন ,

আপনি যেটা পাবেন সেটা ঠিক মতো save করে রাখুন, যখন কোন mobile number থাকবে না তখন এখন থেকে sing-in করা যাবে।

এবার থেকে যখনই জিমেইল sing-in করবেন তখন verification নাম্বার ছাড়া মেইল open হবে না।
আর এসব যদি মনে হয় খুবই খটমট তবে clear setting এ ক্লিক করে ok করে দিন সব আগের মতো হয়ে যাবে।

এই ধরনের পোস্ট আগে কেউ পোস্ট করলে বা কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন।

জলদি আপনার windows 7 টি genuine করে নিন .সব চাইতে সহজ উপায়


সকলেরি জানা যে windows 7 এখন একটি জনপ্রিয় operating system. কিন্তু অনেক সময় অনেক windows install এর পর তা genuine দেখায় না । এ ক্ষেত্রে আপনাদের জন্য একটি সুন্দর সমাধাণ হতে পারে “WINDOWS 7 LOADER” . যা কিনা মুহুরতেই আপনার windows version টি কে GENUINE করে দিবে …… No Tension….দয়া করে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুণঃ

১. প্রথমে এই লিঙ্ক থেকে ফাইল টি download করে নিন ঃ

http://www.mediafire.com/?g67g1rkqkr6pe6s

২. এরপর আনজিপ করুণ

৩. ব্যাস এবার ক্লিক করুণ এবং কিছুক্ষন অপেক্ষা করুণ

৫. আপনার pc অটো রিস্টার্ট নিবে

এবার আপনার my computer এ গিয়ে properties চেক করুণ। দেখবেন আপনাকে show করছে ” windows activation : Windows is activated”

আমি যখনি উইন্ডোজ 7 install করি সবসময় এটাই ব্যবহার করি। আশা করি ভালমত কাজ করতে পারবেন টিউনটির মাধ্যমে।

ধন্যবাদ

শত্রুর পিসির হার্ডডিস্ক ফরম্যাট করুন সামান্য নোটপ্যাড দিয়ে

নোটপ্যাড দিয়ে খুব সহজেই নিজের কম্পিউটার অথবা শত্রুর কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক ফরম্যাট করা যায়। এজন্য নোটপ্যাড ওপেন করে নিচের কোডটি কপি করে পেস্ট করুন।



010010110001111100100101010101010100000111111 00000



এবার save as এ ক্লিক করে all files এবং যে কোন নাম দিয়ে .exe সেভ করুন। যেমনঃ (dog.exe) ।

এখন এই ফাইলটিতে ক্লিক করলে পুরো হার্ডডিস্ক ফরম্যাট হয়ে যাবে।



ধন্যবাদ।

এক নিমিষেই উধাউ করে দিন সমস্ত রানিং প্রোগ্রাম !!!

আমি আপনাদের ১.২ মেগাবাইটের একটা পোর্টএবল সফ্টওয়ার সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে চাচ্ছি । যেটা আমি সবসময় ব্যবহার করি। এবং আমার প্রিয় একটি সফ্ট। কারন আমি সবসময় ফেইসবুকে আমাদের গ্রুপ ওপেন করে রাখি, আর এখানেই যত সমস্যা । অফিসে সিনিয়র স্যারেরা তো আর এটা বুঝবে না যে, আমি পিসি হেল্পলাইন বা টিপস এন্ড ট্রিকস এর মতো মহৎ গ্রুপে কন্ট্রিবিউট করি। আর তাই আমার এই সফ্টওয়ার ব্যবহার করা । যাতে মূহুর্তের মধ্যেই টাস্কবার থেকে সমস্ত ব্রাউজার উধায় করে দিতে পারি।

প্রথমে সফ্টওয়্যারটি এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন।

Download Link

এবার কনফিগার করে ওপেন করুন।
তার পর Show and Hide ট্যাবে ক্লিক করে পছন্দের কী সেট করুন।(যেই কী চেপে হাইড করতে চান।)
যেমন:- H + Control + Alt
তার পর Apply বাটনে ক্লিক করুন।
ব্যাস কিচ্ছা খতম। এবার দেখুন Ctrl + Alt + H চাপলে সব উধাউ হয়ে গেছে। আবার Ctrl + Alt + H চাপলে সব চলে এসেছে।

পেনড্রাইভ ফরমেট না হলে যা করবেন

কমপিউটারে ভাইরাস আক্রমণ করলে অনেক সময় পেনড্রাইভ ফরমেট হয় না। তখন পেনড্রাইভ ফরমেট করতে চাইলে Start থেকে Control Panel-এ গিয়ে Administrative Tools-এ ডাবল ক্লিক করুন। তারপর Computer Management-এ ডাবল ক্লিক করুন। এখন বাম পাশ থেকে Disk Management-এ ক্লিক করলে ডান পাশে পেনড্রাইভসহ সব ড্রাইভের লিস্ট আসবে। সেখান থেকে পেনড্রাইভের উপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে ফরমেট করলে পেনড্রাইভ ফরমেট হবে।

কিভাবে বুঝবেন আপনার পিসিতে কোন প্রকার কিলগার ইনেস্টল করা নেই

আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো খুবই সামান্য একটি টিপস। ভুল হলে প্লিজ মাফ করবেন এবং ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন, আমি কম্পিউটার সম্পর্কে খুবই কম জানি। কথা না বাড়িয়ে শুরু করি

যদি আপনার পিসিতে কী লগার প্রবেশ করে থাকে তবে Ctrl+Alt+Del চেপে Task Manager থেকে Prosesses ট্যাব এ ক্লিক করুন এবং User Name এর তালিকা থেকে System ও Local Service বাদ দিয়ে সব গুলো একটি একটি করে End Process করে দিন। এছাড়াও User Name এর তালিকা থেকে System ও Local Service বাদ দিয়ে সব গুলো একটি একটি করে End Process করে দিন।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More