আসসালামু আলাইকুম

বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০১৩

এবার নিজেই তৈরি করুন রিংটোন এবং আরো অনেক কিছু!

অনেকেই তাদের মোবাইলে রিংটোন লোড করার জন্য ছুটে যান অডিও দোকানে। তারপর টাকার বিনিময়ে বাগিয়ে নেন গুটিকয়েক রিংটোন। তবে আপনি চাইলে আপনার পিসি দিয়েই রিংটোন বানাতে পারেন (আমার মতো)।

আপনার পিসি দিয়ে রিংটোন বানাতে চাইলে আপনার যা যা লাগবেঃ

১। একটি স্পিকার/হেডফোন সহ একটি কম্পিউটার।
২। একটি গান বা যেকোন অডিও ফাইল। (যেটা থেকে রিংটোন বানাবেন)
৩। Create Ringtone নামক একটি ছোট্ট সফটওয়্যার।
সফটওয়্যারটির ডাউনলোড লিংক পোষ্টের শেষে দেওয়া আছে। আগে দেখুন , পরে পছন্দ হলে ডাউনলোড করিয়ে নিবেন।
যেভাবে রিংটোন বানাবেনঃ
১। প্রথমে Create Ringtone সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে ফুল ভার্সন একটিভ করে নিয়ে সফটওয়্যারটি ওপেন করুন। নিচের মত একটি বক্স আসবে।

২। এখন সরাসরি Ringtone লেখায় ক্লিক করুন। ক্রিয়েট রিংটোন অডিও কনভার্টটার সফটওয়্যারটি ওপেন হবে।

৩। ফাইল থেকে ওপেন কমান্ড দিন।
ওপেন ডায়ালগ বক্স আসলে আপনার পছন্দের একটি অডিও ফাইল সিলেক্ট করুন যেটি কে রিংটোন এ রুপান-র করবেন।
৪। ফাইলটি ওপেন করলে নিচের মত আসবে।

5। এখানে দেখছেন যে , অডিও ফাইলটি চিত্রাকারে ওপেন হয়েছে। এখন আপনাকে যা করতে হবে তা হলো, গ্রাফের যেকোন জায়গায় মাউসের বাম বাটনটি ক্লিক করে ড্রাগের মাধ্যমে একটি সিলেক্টশন তৈরি করুন। এই সিলেক্টশনকৃত অংশটুকুই হলো রিংটোন।

৬। এখন কয়েকটি বিষয়ের দিকে আপনাকে নজর দিতে হবে। প্রথমত, আপনি যেই সিলেক্টশন টি তৈরি করলেন সেটি গানের / অডিও ফাইলের আপনার পছন্দ মত হয়েছে ত?? এটা জানার জন্য উপরের টুলবারের ডান দিকের প্রথম প্লে -বাটনে ক্লিক করতে হবে। এটিতে ক্লিক করলে শুধুমাত্র সিলেক্টকৃত অংশটি বাজবে।

৭। এখন যদি আপনার সিলেক্টকৃত অংশটি আপনার পছন্দ না হয় তবে সিলেক্টশনের মাঝখানে কার্সরটি নিয়ে গানটির / অডিও ফাইটির আগে / পিছে নিতে পারেন এবং সিলেক্টশন টি বাজাতে পারেন। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গানটির / অডিও ফাইলটির মধ্যে রিংটোন এর জন্য আপনার পছন্দের অংশটি বাছুন।
৮। দ্বিতীয় বিষয়টি হলো, রিংটোন এর দৈর্ঘ্য কতটুকু হবে?
এটি নির্ভর করছে আপনার উপর। সাধারণত একটি ফোনকল ৩০ সেকেন্ড ধরে বাজে। সেই হিসেবে রিংটোন এর সাধারণ দৈর্ঘ্য হচ্ছে ৩০ সেকেন্ড।
আপনি যেই সিলেক্টশনটি তৈরি করলেন সেটির দৈর্ঘ্য আপনি সর্বনিচে দেখতে পারবেন।

৯। এখন হলো সেভ এর পালা।
সিলেক্টকৃত ফাইলটি সেভ করার আগে আপনাকে নির্বাচন করতে হবে যে আপনি কি ফরমেটে ফাইলটি সেভ করবেন।
mp3 & wav এর যেকোন একটি কে রিংটোন ফরমেট হিসেবে বাছুন।
ক) mp3 ফরমেটে সেভ করতে চাইলে আগে নিচের দিকের কনফিগারেশন মেনু থেকে এম.পি.৩ ফরমেট টি কনফিগার করে নিন।

এখানে বিটরেট যত বেশি দিবেন রিংটোনটির অডিও কোয়ালিটি তত ভাল হবে এবং ফাইলের সাইজ বাড়বে। সাধারণত ১২৮ কেবিপিএস দিলেই হয়।

খ) wav ফরমেটে সেভ করতে চাইলে আগে নিচের দিকের কনফিগারেশন মেনু থেকে ওয়াভ ফরমেট টি কনফিগার করে নিন
১০। mp3 & wav এর কনফিগারেশন ঠিক করা হয়ে গেলে এখন শুধু রিংটোনটি সেভ করার পালা। যথানিয়মে টুলবার থেকে ফ্লপি-ডিস্ক আইকনে ক্লিক করে অথবা ফাইল মেনু থেকে Save my ringtone অথবা Ctrl+S কমান্ড দিন।
রিংটোন ফাইলটির নাম এবং ফাইলটির টাইপ (mp3 or wav) নির্ধারণ করে রিংটোন টি সেভ করুন।
এই তো, হয়ে গেল। নিজেই তৈরি করে ফেললেন রিংটোন! :D
এতক্ষণ শুধু সফটওয়্যারটির রিংটোন কনর্ভাটার নিয়ে ”বক বক” করছিলাম, এখন সফটওয়্যারটির অন্যান্য বৈশিষ্ট্য নিয়েও হালকা-পাতলা ”বক বক” করি!!
সফটওয়্যারটি শুধুমাত্র রিংটোন এর জন্য তৈরি করা হয় নি। এ সফটওয়্যারটির দ্বারা আপনি একই সাথে অনেক কাজ করতে পারবেন। যেমনঃ
১। যেকোন অডিও ফরমেট এর ফাইলকে এমপি৩ / ওয়াভ ফরমেটে কনর্ভাট করতে পারবেন।
২। এমপি৩ থেকে ওয়াভ কিংবা ওয়াভ থেকে এমপি৩ তে কনর্ভাট করতে পারবেন।
৩। আপনার পিসিতে ব্লু-টুথ এডাপটারের মাধ্যমে বা ল্যাপটপের ব্লু-টুথ এর মাধ্যমে এই সফটওয়্যার আপনার মোবাইলে সরাসরি রিংটোন / যেকোন ফাইল পাঠাতে পারে।
এছাড়াও এই সফটওয়্যারে রয়েছে আরো দুটি এক্সটা ফিচার রয়েছে। আর তা হল Wallpaper Converter & WAP.
WAP ফিচার টি ব্যবহার করতে হলে ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে এবং আরো কিছু ”ঝামেলা”র কাজ রয়েছে। তাই এটি ব্যবহার না করাই ভাল। (এটাকে আমি ”খানদানী” ফিচার বলে থাকি!)
এখন আসেন Wallpaper Converter এ। নাম দেখেই বুঝতে পারছেন এইটার কাজ কি। এই ফিচার এর দ্বারা আপনার পিসিতে সংরক্ষিত ছবি/ওয়ালপেপার সমূহকে আপনার মোবাইলের ব্যবহার উপযোগী করে তুলতে পারেন।

তো দেখলেন তো অনেক কাজের কাজি এই সফটওয়্যারটি।
এবং এই সফটওয়্যারটির ডাউনলোড সাইজ মাত্র ২.৫০ এমবি। সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোড লিংকঃ (২.৫০ এম.বি.)

অল ইন ওয়ান মোবাইল ভিডিও কনভার্টার।

আমরা অনেকেই মোবাইলে বিভিন্ন গান/মুভি/ভিডিও ফাইল লোড করি। এর জন্য বিভিন্ন ধরণের ভিডিও কনভার্টার সফটওয়্যার ব্যবহার করি। এদের মধ্যে আমার মতে সবচেয়ে ভাল একটি কনভার্টার সফটওয়্যার হল “অল ইন ওয়ান মোবাইল ভিডিও কনভার্টার ’’। এই সফটওয়্যারটির বৈশিষ্ট্য এতে বিভিন্ন রকম মোবাইলের ভিডিও (যেমন, এম.পি ৪, থ্রি.জি.পি, এ.ভি.আই ইত্যাদি) ফরমেটের সুবিধা অটোমেটিক্যালি যুক্ত আছে। এর মানে আপনি শুধু আপনার মোবাইল মডেল টি নির্বাচন করবেন তারপর সফটওয়্যারটি নিজে নিজেই আপনার সেটের জন্য ভিডিও ফরমেটে কনভার্ট করে নিবে।
সফটওয়্যারটি এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন। সাইজ মাত্র ৪.৫০ এম.বি। এর সাথে একটি রেজিষ্টেশন ফাইল দেওয়া আছে। সফটওয়্যারটি ইনষ্টল এর পর রেজিষ্টেশন ফাইলে ক্লিক করে ফুল ভার্সনটি একটিভ করে নিবেন।
এখন আমি দেখাচ্ছি যে কিভাবে সফটওয়্যারটি ইনষ্টল থেকে কনভার্ট করবেন।
ডাউনলোড এবং ইনষ্টলেশনঃ
১। প্রথমে উল্লেখিত লিংক হতে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।
২। জিপ ফাইল টি আনজিপ করুন।
৩। স্বাভাবিক নিয়মে সফটওয়্যারটি পিসিতে ইনষ্টল করুন।
৪। এবার ডাউনলোড কৃত ফোল্ডারে Reg.File এ ডাবল ক্লিক করে ওকে বাটনে চেপে ফুল ভার্সনটি একটিভ করুন।
ভিডিও কনভার্টঃ
১। প্রথমে সফটওয়্যারটি ওপেন করুন।
1
২। সবার বামে ইনপুট ডায়ালগ বক্সে এড বাটনে ক্লিক করে আপনার পছন্দের ভিডিও ফাইলটি সিলেক্ট করুন যেটি আপনি কনভার্ট করতে চান।
2
৩। এখন আউটপুট ডায়ালগ বক্স থেকে মোবাইল>মেনুফেকচার থেকে আপনার মোবাইল কোম্পানির নাম (যেমন নোকিয়া)> মডেল থেকে আপনার সেটের মডেল সিলেক্ট করুন
3
৪। এখন ভিডিও এবং অডিও কোয়ালিটি অপশনে আপনার পছন্দ মত অপশন সিলেক্ট করুন।
44444
৫। এখন Save Files to folder অপশন থেকে ব্রাউজ করে আপনার কনভার্ট কৃত ফাইলটি কোথায় সেভ হবে তা সিলেক্ট করে দিন। এবার সবার নিচে কনভার্ট বাটনে ক্লিক করুন।
5
৬। এখন ফাইলটি কনভার্ট হওয়া পযর্ন্ত অপেক্ষা করুন।
66
৭। সবশেষে আপনি যেখানে ফাইলটি সেভ করেছেন সেখানে দেখুন আপনার ফাইলটি আপনার মোবাইলের জন্য উপযুক্ত হয়ে সেভ হয়ে আছে।
উল্লেখিত পদ্ধতিতে যদি কোন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে কমেন্টর মাধ্যমে আমাকে জানান।
ধন্যবাদ।

আসুন এবার নতুন এবং ব্যাতিক্রম একটি প্রিভেসি সফটওয়্যারের সাথে পরিচিত হই

২০১১ সালে আমি একটি ফোল্ডার লকার সফটওয়্যার বানিয়েছিলাম। এতদিন ভাবতাম মানুষ মনে হয় হাসাহাসি করবে, তাই কাউকে বলি নি। আজ ভাবলাম যেহেতু আমি আর আপু এতদিন ধরে ইউজ করে আসছি কোন সমস্যা ছাড়া তাহলে অন্যদের সাথেও শেয়ার করি। আসুন দেখি সফটওয়্যার টি।

Folder Locker 1.0 – Tiny but Xtremely powerful privacy software
shovik_folder_locker
shovik_folder_locker
shovik_folder_locker

এতে নতুন কি আছেঃ
১) মাত্র ১ এমবি সফটওয়্যার যা আপনার হার্ডডিস্কের একটুখানি যায়গা নিবে।
২) যতগুলো ফোল্ডার লক করবেন সবগুলোতে আলাদা আলাদা পাসওয়ার্ড দিতে পারবেন (অন্যান্য সফটওয়্যারগুলোতে সাধারণত একটি মাস্টার পাসওয়ার্ড থাকে যেটি দিয়ে সব ফোল্ডার লক করা লাগে)। একটি মাস্টার পাসওয়ার্ডও থাকবে, কোন ফোল্ডারের ইন্ডিভিজুয়াল পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে এই মাস্টার পাসওয়ার্ড দিয়ে সফটওয়্যারের মেইন ইন্টারফেস থেকে ফোল্ডারটি আনলক করতে পারবেন। অর্থাৎ কোন ফোল্ডারের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলেও সমস্যা নাই।
৩) কোন ফোল্ডার লক করার পর যদি আপনি নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ করেন তাও ফল্ডার লক করা থাকবে এবং নতুন করে Folder Locker ইন্সটল করে আনলক করতে পারবেন।
৪) লক করা ফোল্ডার অন্য কোন কম্পিউটারে বা অন্য কোন অপারেটিং সিস্টেমে (লিনাক্স বা ম্যাক) নিয়ে গেলেও খুলবে না।
৫) সম্পূর্ণ বিনা মুল্যের।
৬) উইন্ডোজ এক্সপি থেকে উইন্ডোজ ৮ পর্যন্ত সব উইন্ডোজ সংস্করণ সমর্থন করে।
৭) এখন পর্যন্ত কোন বাগ পাই নি।
৮) আরো মেলা কিছু এই মুহূর্তে মনে পড়ছে না।
মাত্র ১এমবি একবার ট্রাই তো করে দেখুন, ভাল লাগতেও তো পারে। নিচের লিংক থেকে নামিয়ে নিন সেটআপ সফটওয়্যারটি
Folder Locker 1.0_by_shovik_chowdhury.zip
নামিয়ে ইন্সটল করে নিন। প্রথমবার অন করলে পাসওয়ার্ড চাবে। পাসওয়ার্ড হিসেবে “Admin” লিখুন। এবার User Settings থেকে পাসওয়ার্ড বদলাতে পারবেন। কোন সমস্যা বা মন্তব্য কমেন্টে লিখবেন প্লিজ…

DCE Tools ফটোশপের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্লাগ-ইন {A-Z}

বাই আমার সালাম/নমস্কার নিবেন। আশা করি সবাই ভালো আসেন!! আজ আমি আপনাদের সাথে একটি ফটোশপের প্লাগ-ইন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। প্লাগ-ইন টি প্রফোশনাল ফটোগ্রাফাররা ব্যবহার করে থাকেন। ছবিকে উজ্জ্বল, অটো কালার সেটিং, ছবিতে লাইটিং সেটিং, ছবি অটো ফিনিশিং, ছবি হতে দাগ অপসারন করা সহ ইত্যাদি অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ এই প্লাগ-ইন টি দ্বারা করা যায়।

প্রথমে এই লিংঙ্ক থেকে প্লাগ-ইন টি ডাউনলোড করে নিন।
আর হ্যাঁ প্লাগ-ইনটির সাথে সিরিয়াল কি সহ দেওয়া আছে।
সম্পূর্ণ ফাইলে সাইজ মাত্র ১.৭৯ এমবি।

ইনস্টল করার পদ্ধতি

ডাউনলোড করা ফাইলটি প্রথমে আনরার করুন। তারপর Setup ফাইলটি ডাবল ক্লিক করে ওপেন করি।
তারপর Yes এ ক্লিক করতে হবে।
 দীপ্ত


তারপর Next এ ক্লিক করুন।
দীপ্ত (1)

পরবর্তী চার্ট আসলে উপর থেকে Adobe Photoshop সিলেক্ট করে Install এ ক্লিক করুন।
দীপ্ত (2)

সবশেষে Finish এ ক্লিক করুন।
দীপ্ত (3)

কিভাবে প্লাগ-ইন টি রান করবেন ?


ফটোশপ ওপেন করে মেনু থেকে Fitter এ ক্লিক করে DCE Tools থেকে ইচ্ছা মত অপশন নির্বাচন করে কাজ শুরু করে দিন।


এবার চলুন DCE Tools প্লাগ-ইন দিয়ে করা কিছু কাজ দেখি
tutorial (2)
tutorial (10) tutorial (8)
তাও যদি প্লাগ-ইন টি কিভাবে ব্যবহার করতে হবে তা যদি না বুঝতে পারেন তাহলে এখানে ক্লিক করুন অথবা ইউটিউব এ DCE Tools লিখে সার্চ দিন আশা করি পারবেন।

বুধবার, ১৩ মার্চ, ২০১৩

সকলের চোখের আড়ালে পেনড্রাইভের ডাটা কপি করুন (পিসিতে পেনড্রাইভ লাগালেই পেনড্রাইভে থাকা ডাটা অটোমেটিক আপনার…

ন্ধুরা আজ আমি আপনাদের যে সফট্ওয়ারটি উপহার দেব সেই সফট্ওয়ারটির  নাম নেই বললেই চলে। এই সফট্ওয়ারটি আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল দিলে অন্যের পেনড্রাইভ আপনার কম্পিউটারে ঢুকানো মাত্র পেনড্রাইভে রাখা ফাইল সবার অজান্তে অটোমেটিক ভাবে আপনার কম্পিউটারে কপি হয়ে যাবে ।

প্রথমে সফট্ওয়ারটি এখানথেকে ডাউনলোড করে নিন

ডাউনলোড করার পর এটি ওপেন করুন ওপেন করার পর নিচের মত স্কিন আসবে
এখন আপনি ডান পাশে Browse এ ক্লিক করে যে স্থানে অটোমেটিক পেনড্রাইভের ফাইল কপি হবে সে ফোল্ডারটি ধরিয়ে দিন । এখন স্টার্ট বাটনে ক্লিক করে সফট্ওয়ারটি মিনিমাইজ করুন । আপনার কাজ শেষ । এখন অন্যের পেনড্রাইভ আপনার কম্পিউটারে ঢুকিয়ে অন্যের ফাইল কপি করে নিন সবার অজান্তে ।

মঙ্গলবার, ৫ মার্চ, ২০১৩

File Delete হচ্ছেনা? এই নিন সমাধান.delete করুন autorun সহ সব undeletable file.


আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি ছোট একটি সফট, যার নাম IObit Unlocker যা দিয়ে আপনি আপনার কম্পিউটারের যে সব ফাইল ডিলেট বা এই ধরনের ম্যাসেজ দেখা যায় যেমন- “Can not delete file: Access is denied” or “Can not delete folder: the object being used by another person or program”, “file-sharing violation” “Make sure the disk is not full or write-protected and the file is not busy,” ইত্যাদি সেই সব ফাইল কে এক ক্লিকেই ডিলেট করে দিতে পারেন IObit Unlocker দিয়ে মাত্র ১.৬৫ মেগাবাইট।এবং ইন্সটল করুন, ইন্সটল করার সময় ইংরেজী ভাষা নির্বাচিত করে নিন। ডেস্কটপ আইকন  ডাবল ক্লিক করলেই নিচের চিত্রের মত পাবেন……

Capture5
এখানে আপনি যে ফাইল বা ফোল্ডারকে ডিলেট করতে চান তা সিলেক্ট করুন
Untitled2

এবারে আপনি ফাইলটিকে কি করতে চান তা সিলেক্ট করুন এবং OK করুন উল্লেখ্য আপনি এই সফট দিয়ে ফাইলটিকে “Unlock & Delete”, “Unlock & Rename”, “Unlock & Move”, or “Unlock & Copy” করতে পারবেন।
Download link-এখান থেকে ডাউনলোড করুন

শুক্রবার, ১ মার্চ, ২০১৩

পেনড্রাইভ ব্যবহারের কিছু কৌশল ট্রিকস এন্ড টিপস

আমি আজকে পেন ড্রাইভের কিছু ট্রিকস শেয়ার করব সবার সাথে। আজকে আমার প্রথম পোস্ট এবং পর্ব এ সবাইকে স্বাগতম জানাই। আমরা কমবেশি সবাই পেনড্রাইভ ব্যবহার করি, কিন্তু জনপ্রিয় এই মিডিয়া বিভিন্ন সময় আমাদের বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায় নানা কারণে। এসব সমস্যা খুব সহজেই সমাধান করা যায়। পেনড্রাইভসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সমস্যা ও সমাধান নিচে উপস্থাপন করা হলো :
pen-drive-problems
পেনড্রাইভের সুরক্ষা নিশ্চিত করুন

ভাইরাসের আক্রমণ থেকে পেনড্রাইভকে সুরক্ষিত রাখার জন্য পেনড্রাইভ কখনো সরাসরি Open বা Explore করে না খুলে My Computer-এ গিয়ে Address Bar থেকে ড্রাইভ লেটার লিখে পেনড্রাইভ খুলুন। এছাড়া Tools Folder Options-এ গিয়ে View অপশনে থাকা Show Hidden Files and Folders, Hide Extensions for Known File Types, Hide Protected Operating System Files চেকবক্সে টিকমার্ক দিয়ে হিডেন ফাইল শেষ করুন এবং কোনো সন্দেহজনক হিডেন (.exe) ফাইল পেলে মুছে ফেলুন। পেনড্রাইভে autorun.inf নামে একটি ফোল্টার তৈরি করে রাখুন। ফলে এতে autorun.inf ভাইরাস নিজস্ব ফাইল তৈরি করতে পারবে না।
নষ্ট ফাইল ফিরে পাওয়া

পেনড্রাইভ ভাইরাসে আক্রান্ত হলে অনেক সময় দেখা যায় প্রয়োজনীয় ফাইল বা ফোল্ডার খুলছে না। এ অবস্থায় আমরা সাধারণত আপডেট করা অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে পেনড্রাইভ স্ক্যান করে থাকি। স্ক্যান শেষে অনেক সময় প্রয়োজনীয় ফাইল ও ফোল্ডার খুঁজে পাওয়া যায় না। কারণ অ্যান্টিভাইরাস সেটিকে ভাইরাস হিসেবে চিহ্নিত করে ডিলিট করে দেয়। এই হারানো ফাইল বা ফোল্ডার ফেরত পেতে চাইলে প্রথমেই পেনড্রাইভ আইকনে মাউস পয়েন্টার রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ ক্লিক করলে পেনড্রাইভের কিছু তথ্য পাবেন। কিন্তু আপনার কাঙ্ক্ষিত ফাইল দেখা যাচ্ছে না। সেগুলো দেখার জন্য
My Computer-এর মেনুবারের Tools থেকে Folder Options সিলেক্ট করে View-তে ক্লিক করুন।
এবার Show hidden files and folders-এ টিকমার্ক দিন এবং Hide extensions… ও Hide Protected… বক্স থেকে টিকমার্ক তুলে দিয়ে ok করুন।
এবার দেখুন পেনড্রাইভে আপনার ফাইল ও ফোল্ডারগুলো হিডেন অবস্থায় দেখা যাচ্ছে।
পেনড্রাইভের তথ্য জিপ করা

পেনড্রাইভে করে কোনো ফাইল বা ফোল্ডার অন্য কোনো কমপিউটারে নিতে চাইলে সেগুলো জিপ বারে নেয়া আবশ্যক। জিপ করা ফাইল বা ফোল্ডারে সাধারণত ভাইরাস আক্রমণ করে না। কোনো ফাইল বা ফোল্ডার জিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস পয়েন্টার রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Send to Compressed-এ ক্লিক করলে সেই ফাইলটি বা ফোল্ডারটি জিপ হবে। আবার আনজিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস পয়েন্টার রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Extract All-এ ক্লিক করে পর পর দুইবার Next-এ ক্লিক করলে আনজিপ হবে।

জেনে নিন FAT, FAT32, NTFS ফাইল ফরম্যাট সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য {কাজে লাগবে আশা করি}

আজ আপনাদেরকে  FAT, FAT32, NTFS ফাইল ফরম্যাট সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব। অনেকে হয়ত জানেন কিন্তু যারা জানেন না তাদের জন্য আমার আজকের এই টিউন। তাহলে আসুন টিউনের + কাজের কথায় আছি।
.
কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্য ও ডেটা নিয়ে ফাইল তৈরি হয়। ফাইল হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ হতে পারে। এ অসংখ্য ফাইলসমূহ স্থায়ীভাবে হার্ডডিস্কে সংরক্ষিত থাকে। হার্ডডিস্কে ফাইলসমূহ একটি নির্দিষ্ট রীতিতে নিয়মতান্ত্রিক তালিকায় বিন্যস্ত থাকে। এ নিয়মতান্ত্রিক সুবিন্যস্ত তালিকাই হচ্ছে ফাইল সিস্টেম। এই ফাইল সিস্টেম তৈরি হচ্ছে কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম এর ধারায়। একটি অপারেটিং সিস্টেমে বিভিন্ন টাইপের ফাইল সিস্টেম প্রয়োজন। একটি নতুন কেনা হার্ডডিস্ককে শুরুতেই পার্টিশন করা হয়। একটি নতুন হার্ডডিস্ককে যতগুলো প্রয়োজন ততগুলো পার্টিশনে বিভক্ত করা হয়। প্রতিটি পার্টিশন একটি ডাটাসেটের মতো কাজ করে। উক্ত পার্টিশনকে অপারেটিং সিস্টেম ছোট ছোট সেগমেন্ট বিভক্ত করে। এক একটি সেগমেন্টকে ক্লাস্টার বলা হয়। ক্লাস্টারে বিভক্ত করার সাথে সাথে অপারেটিং সিস্টেম একটি ডিরেক্টরি স্ট্রাকচার গঠন করে যা ফাইলসমূহ ধারণ করে। যখন কোন হার্ডডিস্ক পার্টিশন ফরম্যাট করা হয় তখন উক্ত পার্টিশনকে একটি নির্দিষ্ট ফাইল সিস্টেমে ফরম্যাট করা হয়। একটি হার্ডডিস্কে বিভিন্ন পার্টিশন ভিন্ন ভিন্ন ফাইল সিস্টেমসহ ফরম্যাট করা যায়। একাধিক ফাইল সিস্টেমসহ হার্ডডিস্ক পার্টিশন সম্ভব বিধায় একটি হার্ডডিস্কে একাধিক অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করা সম্ভব হয়।

উইন্ডোজের ফাইল সিস্টেম সমূহ হচ্ছে:
  • FAT
  • FAT32
  • NTFS

FAT সিস্টেম

FAT এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে ফাইল এলোকেশন টেবিল (File Allocation Table)। এটি ১৬ বিট ফাইল সিস্টেমে বা FAT16 নামেও পরিচিত। এর ফাইল সিস্টেম যখন ২ গিগাবাইটের উপরের হার্ডডিস্ককে (যেমন ১০ গিগাবাইট, ২০ গিগাবাইট ইত্যাদি) FAT সিস্টেমে পার্টিশন করা হয় তখন সেটি সর্বোচ্চ ৬৫, ৫৩৫ পর্যন্ত ক্লাস্টার নাম্বার সাপোর্ট করে। হার্ডডিস্কের আকার বৃদ্ধির সাথে সাথে ক্লাস্টার সংখ্যাও বৃদ্ধি পায়। তাই বিভিন্ন সাইজের হার্ডডিস্কের ক্লাস্টার সাইজ ও টেবিলের দুটো কপি ডিস্কের ভলিওম বুট স্ট্রাকচারের পরে সংরক্ষিত অবস্থায় থাকে। হার্ডডিস্কের জায়গার কিছুটা অপচয় হয়।

 FAT32 সিস্টেম

FAT সিস্টেমকে উন্নত করে FAT32 তৈরি করা হয়েছে। FAT32 সিস্টেমে পূর্বে FAT সিস্টেমের গিগাবাইট হার্ডডিস্ক সাপোর্টের সীমাবদ্ধতা নেই। এ ফাইল সিস্টেম এক একটি পার্টিশন ২ গিগাবাইটের উপরেও হার্ডডিস্ক সাপোর্ট করতে পারে। এর ফাইল সিস্টেম ৩২ বিট সম্পন্ন। একটি ২ টেরা বাইটের আকারের একক পার্টিশনেও সাপোর্ট করে। FAT32 সিস্টেমে ক্লাস্টারের নিষ্ক্রিয় অংশ বা স্ল্যাক স্পেস FAT16 এর তুলনায় কম হয়। ফলে হার্ডডিস্কে জায়গার অপচয় কমে যায়। FAT32 সিস্টেমে FAT টেবিলের ব্যাকআপ কপি ব্যবহার করা যায় এবং এই ফাইল সিস্টেম সীমাহীন রুট ডিরেক্টরি সাপোর্ট করে।

NTFS সিস্টেম

New Technology File System বা NT File System এর সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে NTFS।  নেটওয়ার্কিং এর ক্ষেত্রে NTFS একটি বহুল ব্যবহৃত ফাইল সিস্টেম। উইন্ডোজ এর জন্যই মূল্য NTFS ফাইল সিস্টেম তৈরি করা হয়। FAT সিস্টেমের চেয়ে দ্রুততর NTFS সিস্টেম। NTFS যে সব সুবিধা প্রদান করে যা FAT সিস্টেম দিতে পারে না। NTFS বিশেষ সিক্যুরিটি ফিচার (যেমন-ফাইল লেভেল সিকিউরিটি) প্রদান করে যা FAT পারে না। FAT এর মতো NTFS দীর্ঘ ফাইল নেম বজায় রাখতে পারে। এটি ২৫৬টি ইউনিকোড ক্যারেক্টার ব্যবহার করতে পারে। সকল বিদেশী ভাষার অক্ষরসমূহকে একটি একক ক্যারেক্টার সেটে অন্তর্ভূক্ত করার প্রক্রিয়াকে ইউনিকোড বলা হয়। NTFS ডসের ৮.৩ ক্যারেক্টার ফাইল নেমও বজায় রাখতে পারে।
.
.
সবাইকে অসংখ্য ধন্যাবাদ ।।।। ভালো থাকবেন ।।।।

একটি Free Bandwith Monitor



এর আগে আমরা অনেক bandwidth meter ব্যবহার করেছি। অনেক trial version ব্যবহার করেছি । আজ আমি একটা bandwidth meter এর সন্ধান পেলাম যেটা আমার খুব কাজের মনে হল তাই সবার সাথে শেয়ার করলাম।
সফটওয়্যার তির নাম Cucusoft Net Guard. সাইজ মাত্র ৪ এমবি।
এটা দিয়ে Daily Monthly Net Usage এর হিসাব রাখা যাবে। আর এটা Free নয় but Patch বা Crack করতে হয় না। Software টী Download এর পর install করুন। তারপর আপনার E mail ID চাইবে । Email id টা input করলে আপনার Mail এ Serial Key পৌঁছে যাবে। ব্যাস Serial Key টা input করে দিলেই আপনার Product Activated. আর এটা Windows 7 and 8 এ কাজ করে দেখেছি। বাকি Os গুলোতে ও চলছে।
এখানে ক্লিক করে পেজ তই তে গিয়ে Free Download ট্যাবে ক্লিক করে সফটওয়্যার টি Download করুন।

উইন্ডোজ ৭ এ নেটওয়ার্ক কনফিগারেশন করুন (ফুল টিউটোরিয়াল)

অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমের মতো উইন্ডোজ ৭-এ বিভিন্ন নেটওয়ার্ক ফাংশন রয়েছে, যা যথাযথ কনফিগারেশনের মাধ্যমে সক্রিয় করাসহ তা নেটওয়ার্ক অপারেশনের কাজে লাগানো যায়। এ ধরনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ অ্যাডভান্সড কনফিগারেশন নিয়ে নিচে আলোচনা করা হয়েছে :
windows7network
আইপি কনফিগারেশন
আইপি (ইন্টারনেট প্রটোকল) অ্যাড্রেসের মাধ্যমে একটি কমপিউটারকে নেটওয়ার্কে পরিচিত করা হয়। এ অ্যাড্রেস দিয়ে নেটওয়ার্কের অন্যান্য কমপিউটার তাকে খুঁজে বের করবে। অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমের মতোই উইন্ডোজ ৭-এ আইপি কনফিগারেশন বেশ সহজ।
আইপি কনফিগারেশনের জন্য প্রথমে আপনাকে কমপিউটারের কন্ট্রোল প্যানেল (Control Panel) থেকে Network and Sharing Center-এ অ্যাক্সেস করতে হবে। এ ছাড়া সিস্টেম ট্রের নেটওয়ার্ক আইকন থেকেও এটি অ্যাক্সেস করা সম্ভব। তবে এ জন্য নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস প্রথমে সক্রিয় করতে হবে। নেটওয়ার্ক আইকনে ডান ক্লিক করলেই পপআপ মেনুতে Open the Network and Sharing Center অপশনটি পাওয়া যাবে (চিত্র-১)।
আপনি নেটওয়ার্ক অ্যান্ড শেয়ারিং সেন্টার উইন্ডোর ওপরের বাম কোনায় অ্যাডাপ্টার সেটিংস অপশনটি পাবেন। উল্লেখ্য, নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস নেটওয়ার্ক অ্যাডাপ্টার নামেও পরিচিত (চিত্র-২)।
RPS_certificates
ওয়্যারড এবং ওয়্যারলেস দুই ধরনের নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস নেটওয়ার্ক কানেকশনস উইন্ডোতে পাবেন। স্ট্যাটিক আইপি অ্যাড্রেস কনফিগার করার জন্য নেটওয়ার্ক কানেকশনস উইন্ডোতে যেকোনো একটি ওয়্যারড বা ওয়্যারলেস অ্যাডাপ্টার বা ইন্টারফেস সিলেক্ট করতে পারেন (চিত্র-৩)।
ইন্টারফেসটিতে ডান ক্লিক করলে একটি পপআপ বা সাব-মেনু সামনে আসবে এবং এ মেনু থেকে প্রোপার্টিজ অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে।
এবার প্রপার্টিজ অপশন সিলেক্ট করা মাত্রই ইন্টারফেস প্রোপার্টিজ উইন্ডোজ সামনে আসবে। এখানে বিভিন্ন নেটওয়ার্ক প্যারামিটার এন্ট্রি দিতে পারেন (চিত্র-৪)।
আইপি কনফিগারেশনের জন্য প্রোপার্টিজ উইন্ডোর Networking ট্যাব প্রথমে সিলেক্ট করে এরপর TCP/IPv4 অপশনটি বেছে নিতে হবে। এবার IPv4 প্রোপার্টিজ স্ক্রিনে স্ট্যাটিক আইপি বা ডিএনএস অ্যাড্রেস সেট করতে পারেন। এখানে একটি নেটওয়ার্ক ইন্টারফেসের জন্য একাধিক আইপি অ্যাড্রেস কনফিগার করা যেতে পারে। ডিএনএস (ডোমেনইন নেম সার্ভিস) সার্ভার স্ট্যাটিকভাবে কনফিগার করেও নেটওয়ার্ক থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আইপি অ্যাড্রেস কমপিউটার পাবে। এভাবেও কমপিউটারকে কনফিগার করা যাবে। কিন্তু আইপি অ্যাড্রেস স্ট্যাটিক অবস্থায় সেট করে ডিএনএস সার্ভার ডায়নামিকভাবে কনফিগার করা যাবে না।
নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ডের স্ট্যাটিক আইপি অ্যাড্রেস পরিবর্তন করার জন্য Use the following IP address অপশনটি অবশ্যই সিলেক্ট করতে হবে। এরপর নির্ধারিত স্থানে আইপি অ্যাড্রেস এন্ট্রি দিতে সক্ষম হবেন। উদাহরণস্বরূপ, এখানে আইপি অ্যাড্রেস 192.168.1.100, সাবনেট মাস্ক 255.255.255.0 এবং ডিফল্ট গেটওয়ে 192.168.1.1. এন্ট্রি দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া একই উইন্ডো থেকে ডিএনএস সার্ভারের অ্যাড্রেস এন্ট্রি দিতে পারেন। এ উদাহরণে ডিএনএস সার্ভারের অ্যাড্রেস হিসেবে 4.2.2.2. এন্ট্রি দেয়া হয়েছে। এ উদাহরণে ব্যবহার হওয়া এন্ট্রিগুলো চিত্র-৫-এ দেখানো হলো।

স্ট্যাটিক আইপি অ্যাড্রেস কনফিগারেশন এই কমপিউটারের জন্য কার্যকর করতে Ok বাটনে ক্লিক করুন।
উইন্ডোজ ৭-এ অ্যাডভান্সড IPv4 কনফিগারেশন
উইন্ডোজ ৭-এ অ্যাডভান্সড IPv4 সেটিংয়ের জন্য প্রোপার্টিজ উইন্ডোর Advanced বাটনে ক্লিক করুন (চিত্র-৫)। এ সেটিং উইন্ডোতে কনফিগারেশনের জন্য তিনটি ভিন্ন ট্যাব পাবেন (চিত্র-৬)। এগুলো হচ্ছে :
আইপি সেটিং
ডিএনএস সেটিং
উইনস সেটিং
ক. আইপি (IP) সেটিং
এ ট্যাবে একটি নেটওয়ার্ক ইন্টারফেসের জন্য একাধিক আইপি অ্যাড্রেস যোগ করতে পারেন। এ ধরনের সেটিং আপনাকে তখনই করতে হবে যখন এক আইপি নেটওয়ার্ক থেকে অন্য আইপি নেটওয়ার্কে একটি আইপি অ্যাড্রেসের ট্রানজিশন বা অবস্থানগত পরিবর্তন ঘটে। ফলে কমপিউটারটি উভয় নেটওয়ার্কে একই সাথে যোগাযোগ সাধন করতে পারে। এ ছাড়া নেটওয়ার্ক ইন্টারফেসকে মাল্টিপল ডিফল্ট গেটওয়ে হিসেবে ব্যবহার করার ক্ষেত্রে এ ধরনের কনফিগারেশনের প্রয়োজন হতে পারে। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি নেটওয়ার্কে ডিফল্ট গেটওয়ের অ্যাড্রেস যথাযথভাবে নির্দিষ্ট করে দিতে হবে।
কানেকটিভিটির জন্য একের অধিক সংখ্যক ইন্টারফেস ব্যবহার করা হলে শুধু তখনই metric option কনফিগার করা হয়। কোনো কারণে উচ্চ প্রায়োরিটিসম্পন্ন ইন্টারফেসটি অকার্যকর হয়ে গেলে তখন কম মানের মেট্রিকসম্পন্ন ইন্টারফেসটি সংযোগের জন্য প্রায়োরিটি পাবে। আইপি অ্যাড্রেস, গেটওয়ে এবং মেট্রিক সেটিংয়ের ধাপগুলো চিত্র-৬-এ দেখানো হলো।

খ. ডিএনএস (DNS) সেটিং
প্রোপার্টিজ উইন্ডোর দ্বিতীয় ট্যাব হচ্ছে DNS কনফিগার করার জন্য। এখানে আপনি ডিএনএস সার্ভার রেকর্ড যোগ করতে পারেন এবং প্রয়োজনে তা এডিট বা মুছে ফেলতে পারেন। এ ছাড়া ডিএনএস ট্যাবে DNS suffixes কনফিগার করতে সক্ষম হবেন। DNS lookups বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ডিএনএস সাফিক্স ব্যবহার করা হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, যদি test.here.com সার্ভারে অ্যাক্সেস করতে চান, তাহলে এ ক্ষেত্রে here.com-কে ডিএনসি সাফিক্স হিসেবে সেট করতে হবে। এ ওয়েবসাইটে অ্যাক্সেস করার ক্ষেত্রে উইন্ডোজ প্রথমে নিজ থেকে test খুঁজে বের করার চেষ্টা করবে, কোনো কারণে ব্যর্থ হলে উইন্ডোজ তখন here.com এর সাথে test যোগ করে test.here.com’ খুঁজতে থাকবে। এ কনফিগারেশন পদ্ধতি চিত্র ৭-এ দেখানো হলো।
গ. উইনস (WINS) সেটিং
প্রোপার্টিজ উইন্ডোর তৃতীয় এবং সর্বশেষ ট্যাবটি হচ্ছে WINS। নেটওয়ার্কভুক্ত কমপিউটারের NetBIOS নেম (এটি উইন্ডোজ নেম হিসেবেও পরিচিত) রেজ্যুলেশন সম্পর্কিত প্যারামিটার সেট করার ক্ষেত্রে এটি কনফিগার করতে হবে। বাইডিফল্ট নেটবায়োস নেম ব্রডকাস্ট মেকানিজমের মাধ্যমে নেটওয়ার্কে তার উপস্থিতি জানায়। নেটওয়ার্কে উইনস সার্ভার সেটআপ করা থাকলে নেটবায়োস নামসম্পন্ন কোনো কমপিউটার খুঁজে বের করার জন্য সার্ভারে প্রথমে অনুসন্ধান চালানো হবে।
এ ট্যাবের দ্বিতীয় অপশনটি হচ্ছে নেটবায়োস সেটিং। টিসিটি/আইপি অ্যাড্রেসের পরিবর্তে নেটওয়ার্কে কোনো কমপিউটার খোঁজার জন্য নেটবায়োস ব্যবহার করা হবে কি না তা এখানে নির্দিষ্ট করে দেয়া যায়। নেটওয়ার্কে কোনো কমপিউটার যদি আইপি অ্যাড্রেসের পরিবর্তে তার নেটবায়োস বা উইন্ডোজ নেম দিয়ে পরিচিত হতে চায়, তাহলে Enable NetBIOS over TCP/IP অপশনটি ক্লিক করে সক্রিয় করতে হবে। এ সেটিং অপশনটি চিত্র-৮-এ দেখানো হলো।
নেটওয়ার্কে একটি কমপিউটার সঠিকভাবে উপস্থাপন করার জন্য তার আইপি অ্যাড্রেসসহ ডিএনএস এবং উইনস কনফিগারেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ অপশনগুলোর মধ্যে কোনটি আপনি ব্যবহার করতে চান সেটি নির্ভর করছে নেটওয়ার্কের ধরন এবং ব্যাপ্তির ওপর। নেটওয়ার্কে কোনো কমপিউটার বা তার শেয়ারভুক্ত রিসোর্স অ্যাক্সেসে কোনো সমস্যা হলে আইপিসহ এসব সেটিং পরিবর্তন বা এডিটিংয়ের প্রয়োজন হতে পারে। সুতরাং নেটওয়ার্ক ট্রাবলশুটিংয়ের জন্য উক্ত কনফিগারেশন গুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা আবশ্যক।

ফেসবুক বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বাংলাদেশে – দেখে নিন কিভাবে ব্লক ফেসবুক সহ সকল সাইট ভিজিট করবেন


বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার পর থেকে দেশের বিভিন্ন জায়গায় জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ সাইট ফেসবুকে প্রবেশ করতে পারছেন না ব্যবহারকারীরা। বেশির ভাগ আইএসপি থেকেই ফেসবুক ব্যবহার করা যাচ্ছে না। তবে আইএসপি ভেদে কোথাও কোথাও ফেসবুক ব্যবহার করা যাচ্ছে। সরকারি ভাবে এ ব্যাপারে এখনো কোন তথ্য জানানো হয়নি। বিটিআরসি’র সাথে যোগাযোগ করা হলে, তারা এই বিষয়ে কিছু জানেন না বলে জানিয়েছেন। একই সাথে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের সাথে যোগাযোগ করা হলে, তারা বলেন এই বিষয়টি তিনি আমাদের কাছেই প্রথম শোনেন। সেক্ষেত্রে আশা করা হচ্ছে, সরকারের উচ্চ মহল কিংবা আইন প্রয়োগকারী কোনও সংস্থা ফেসবুক বন্ধের বিষয়টি দেখছে। দৈনিক ডেইলী স্টারের অনলাইন ভার্সনে দেখা যাচ্ছে, বিটিআরসি বিয়ষটি নিশ্চিত করেছে। কিন্তু আমাদের সাথে বিটিআরসি’র বেশ কিছু কর্মকর্তার কথা হয়েছে। তারা এই বিষয়ে কিছু জানেন না বলেই জানিয়েছেন।
Tajikistan-blocks-Facebook

দেখে নিন কিভাবে ব্লক ফেসবুক সহ সকল সাইট ভিজিট করবেন

আজ থেকে হঠাৎ করে কোন ঘোষণা ছাড়াই বাংলাদেশে ফেসবুক ব্লক করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও অনেক সাইট অফিস থেকে অথবা ক্যাম্পাসে ফেসবুক সাইট দেখা যায় না। কিন্তু তাই বলে কি ফেসবুক তারা কেউ ব্যাবহার করে না? করে। আপনি চাইলে খুব সহজেই ফেসবুক ব্যবহার করতে পারবেন। এখানে কয়েকটি উপায় বলে দেওয়া হলো।
০১. ফেসবুকে ঢুকতে এই প্রক্সি লিংক ব্যবহার করতে পারবেন।
০২. মোবাইলে ফেসবুক ব্যবহার করতে এই লিংকে গেলেই হবে।
০৩. অথবা প্রথমে এই লিংকে গিয়ে বক্সে টাইপ করুন https://www.facebook.com/ তারপর এনটার প্রেস করুন। যদি কোন এড অপশন আসে তাহলে ডানদিকে কোনায় skip add এ click করেন। দেখবেন ঢুকতে পারছেন।
০৪. কয়েক কিলোবাইটের এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন। প্রতিবার ফেসবুক ব্রাউজ করার আগে শুধু এটা ওপেন করে নেবেন, তাইলেই হবে। ডাউনলোড লিংক এখানে
০৫. এই সমস্যার আরেকটি সমাধান হল টর ব্রাউজার। প্রক্সি সাইট ব্যবহার করা থেকে এইটা আমার কাছে অনেক সহজ মনে হয়েছে। এইটা পোর্টেবল ফায়ারফক্স ও টর বান্ডেল মিলে একটা ব্রাউজার যা দিয়ে সাধারণ ফায়ারফক্স-এর মত করেই ব্রাউজ করা যাবে। আপনার মনেই থাকবে না যে আপনি ব্লকড সাইট ভিজিট করছেন নাকি আনব্লকড। আর এইটা অবশ্যই পোর্টেবল। এখান থেকে টর ব্রাউজারটি ডাউনলোড করুন।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More