আসসালামু আলাইকুম

শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১১

মোবাইলে কল করে বারবার অনাকাংখিত কেউ বিরক্ত করলে তাকে যেভাবে উচিত শিক্ষা দেবেন…

পরকরুনাময় আল্লাহপাকের নামে শুরু করছি।আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।

আজ অনেকদিন পর লিখতে বসলাম ।একটি মজার জিনিস শেখাবো আজ আপনাদের ।অনেকেই জানেন এটা,আবার অনেকেই জানেন না।

অনেক সময় মোবাইলে বিরক্তিকর কল আসে ।তখন আমরা বিরক্তিকর কলারের হাত থেকে বাচতে নানা উপায় খুজে বের করি ।কল ব্লক করি ,আবার সফটওয়্যার ইউজ করি কল ব্লকের ।আজকে আমি আপনাদের যে ট্রিকস দেখাবো তাতে বিরক্তিকর কলারদের সহজেই সমুচিত জবাব দিতে পারবেন….যাতে তারা আর বিরক্ত না করে এতে করে না লাগবে কল ব্লকের পয়সা,না লাগবে সফটওয়্যার ।তো দেখুন তাহলে কি করবেন -

প্রথমে মোবাইলের Call divert অপশনে যান ।

এখন Divert when busy > If busy> Activate সিলেক্ট করুন ।

এখন To other number অপশনে আপনি আপনার অপারেটর সিলেক্ট করুন ।

১. জিপি ইউজার- ১২৬৬ চাপুন

২. রবি ইউজার- ৮১২১ চাপুন

৩. এয়ারটেল ইউজার- ৭৮৯ চাপুন

৪. বাংলালিংক ইউজার ৭৭০ চাপুন



ব্যস ! আপনার কাজ শেষ J এখন আপনাকে কেউ কল করে বারবার বিরক্ত করলে জাস্ট কলটি রিসিভি না করে কেটে দিন ।তার মোবাইলে অহেতুক কলচার্জ কাটা শুরু হয়ে যাবে তাহলে

আর যদি বিরক্তিকর কলারকে দমিয়ে রাখতে না চান তাহলে মোবাইলের কল ডাইভার্ট অপশন থেকে Divert when busy / If busy >cancel অপশনে গিয়ে এই সিস্টেম অফ করে দিন ।

ফেসবুকে না ঢুকেই ফেসবুকের খবর রাখুন!

পরকরুনাময় আল্লাহপাকের নামে শুরু করছি।আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।

জনপ্রিয় ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারের সাহায্যে ইচ্ছে করলে automatic ফেসবুকের হালনাগাদ তথ্য জানতে পারেন।এজন্য আপনার ফেসবুক টুলবার নামের একটি অ্যাডঅন প্রোগ্রাম লাগবে।এই প্রোগামটি https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/3794 ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন।এরপর ফায়ারফক্স পুনরায় চালু করুন।লক্ষ্য করুন ব্রাউজারের এ্যাড্রেসবারের নিচে নতুন একটি টুলবার এসেছে।ডানপাশের Log in to facebook অপশন থেকে ফেসবুকে লগইন করে নিন।এরপর অন্য কোন সাইটে প্রবেশ করলেও ফেসবুকে আপনার প্রোফাইলের সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্য ওপরের টুলবারে দেখতে পারবেন।কোন কোন তথ্য আপনি automatic জানতে চান তা আপনি নিজেই ঠিক করে নিতে পারেন। GRb¨Tools/addon/extensions/facebook toolbar/option-G গিয়ে যে তথ্যগুলো automatic হালনাগাদ জানতে চান তাতে টিক চিহ্ন দিন।

একটি নকল ভাইরাস তৈরী করুন নিজে নিজে……..

সবাইকে সালাম সবাই আসা করি ভাল আছেন আমি এখন আপনাদের কিভাবে একটি নকল ভাইরাস তৈরী করতে হয় সে বিষয়ে বলছি ……….

প্রথমে আপনার পিসিতে মাউসের Right button এ click করে New থেকে shortcut এ click করে Type the location of the item এর নিছের বাক্সে এই লেখাটি লিখতে হবে

shutdown –s –t 500 –c “You have a virus” অতঃপর Next এ click করে Finish দিতে হবে, এবার হয়ে গেল আপনার ফেইক ভাইরাস বা নকল ভাইরাস …….এবার আপনি যদি এটাতে click করেন তাহলে কিছুক্ষণ পর আপনার পিসিতে এই রকমের একটি বার্তা আসবে Your computer will be shutdown at 2/3 minute এর আগে আগে আপনার কম্পিউটার Restart করে ফেলবেন বিপদ মুক্ত থাকবেন না হয় সমস্যা হতে পারে এর পর পিসি অন হওয়ার পর আর এটাতে click না করলে কোন সমস্যা হবে না যদি আবার click করেন অটোমেটিক Shutdown হওয়ার আগে আগে Restart করে ফেলবেন বিপদ মুক্ত থাকবেন…….…….ভাল থাকবেন সবাই ….আমার জন্য দোয়া করবেন ……………………

রিকোভার করুন ১০ বছর আগের হারিয়ে যাওয়া ডাটা!!!!!!!

রিকোভার করুন ১০ বছর আগের হারিয়ে যাওয়া ডাটা!!!!!!! (The strongest data recovery software in the WORLD)



কিছুদিন আগে একটি পোষ্ট দেখলাম ডাটা রিকোভার নিয়ে। সেটি এতই জনপ্রিয় হয়েছিল যে তা দেখে আমি আমার এই “দূলর্ভ” সফটওয়্যারটি শেয়ার না করে পারলাম না। এটির দ্বারা আপনি সবোর্চ্চ ১০ বছর আগের হারিয়ে যাওয়া ডাটা রিকোভার করতে পারবেন!!!



সফটওয়্যারটির নাম Active Partition Recovery.



এটি অন্যান্য যেকোন সফটওয়্যার থেকে শক্তিশালী। আপনারা হয়তো বা বিশ্বাস করবেন না যে এই সফটওয়্যারটির দ্বারা আমি আমার পি.সি থেকে ৮ বছর আগের একটি ভিডিও ফাইল রিকোভার করেছি মাত্র ৩ ঘন্টায়!!!!



এটি একটি শেয়ারওয়্যার সফটওয়্যার এবং এর দাম বাংলাদেশী টাকায় ১৪ হাজার টাকা। তবে চিন্তার কিছুই নেই আমি সফটওয়্যারটির সাথে ÒBuild In Crack” দিয়ে দিয়েছি তার মানে অটোমেটিক্যালি ক্রাক হয়ে যাবে।



এটিকে ইনস্টল করার পর আপনি একের ভিতর ৪টি সফটওয়্যার পেয়ে যাবেন। তবে আমার মতামত হল আপনি “ Active File Recovery” সফটওয়্যারটির ব্যবহার করুন।



এটি ওপেন করার পর আপনি সবোর্চ্চ ৫ ঘন্টায় পেয়ে যাবেন আপনার ১০ বছর আগের হারিয়ে যাওয়া ফাইল!!!





সফটওয়্যারটির ডাউনলোড লিংকঃ

http://www.mediafire.com/download.php?dp878fecbgf5x8w



ধন্যবাদ।।।

partition magic বুটেবল পেন ড্রাইভ থেকে চালু করুন

সালাম সবাইকে, আসা করি সবাই ভালো আছেন। হার্ডডিস্কের পার্টিশন সংক্রান্ত কাজের জন্য Partition Magic সফটওয়্যারটি অদ্বিতীয়। এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে কোন রকম ডাটা নস্ট না করেই পার্টিশনের সাইজ বড়/ছোট করা, FAT/NTFS এ কনভার্ট করা সহ আরো অনেক কিছু করা যায়।


Partition Magic এর পারফরম্যান্স আরো বাড়ানো যায় যদি এটাকে উইন্ডোজের অধীনে ইনস্টল না করে আলাদাভাবে সিডি/পেন ড্রাইভ থেকে বুট করে চালানো যায়। বুটেবল পেন ড্রাইভ থেকে কিভাবে Partition Magic চালু করবেন তা এখন আপনাদেরকে শেখাবো। প্রথমে এই লিংক থেকে এক্সিকিউটেবল rar ফাইলটি ডাউনলোড করুন। ফাইলটির সাইজ ২.৬৮ মেগাবাইট। ফাইলটি চালু করলে পাসওয়ার্ড চাইবে। পাসওয়ার্ড হবে cae.com.bd। আনজিপ করার পর 1_USB_Format, 2_DOS_System_Files এবং 3_Partition_Magic_8.05 নামে তিনটা ফোল্ডার পাবেন। কম্পিউটারে একটা খালি পেন ড্রাইভ সংযুক্ত করুন। 1_USB_Format ফোল্ডারের ভেতরে HP USB Format for Windows চালু করুন। Cerate a DOS startup disk এ টিক চিহ্ন দিন। using DOS system files located at: এ ব্রাউজ করে 2_DOS_System_Files ফোল্ডারটি দেখিয়ে দিয়ে OK দিন। Start বাটনে ক্লিক করুন। একটা সতর্কতামূলক মেসেজ আসবে Yes ক্লিক করুন। ফরম্যাট শেষ হয়ে গেলে OK -> Close ক্লিক করুন। এবার 3_Partition_Magic_8.05 ফোল্ডারের সব ফাইল কপি করে পেন ড্রাইভে পেস্ট করুন। তৈরী হয়ে গেল বুটেবল Partition Magic পেন ড্রাইভ। মনে রাখবেন, পেন ড্রাইভ থেকে বুট করার জন্য আপনার পিসিতে অপশন থাকতে হবে নয়ত বুট করতে পারবেন না। তবে চিন্তার কিছু নেই বিগত ২/৩ বছর থেকেই মাদারবোর্ডে এই অপশন দেওয়া শুরু হয়ে গেছে। আপনার পিসি যদি আরো পুরনো হয় সেক্ষেত্রে হয়ত নাও থাকতে পারে।

আপনার পিসি কেউ অনুমতি ছাড়া খুললে নিজের বানানো এরর মেসেজ দিন

সালাম সবাইকে। আসা করি সবাই ভালো আছেন তাই না? অনেক সময় আমাদের বাসায় বন্ধু বান্ধব আসে, এবং ছোট ভাই বোন অনেক সময় আমাদের পিসি বিনা অনুমতি তে অন করে। চলেন আজকে তাদের সবাইকে চলকে দেই নিজের বানানো একটি এরর ম্যাসেজ দিয়ে। এটির কাজ হল যে কেউ আপনার পিসি অন করলেই সাথে সাথে এই ম্যাসেজ দেখতে পারবে ফলে সে ভয় পাবে এবং পিসি বন্ধ করে দিবে।


1. Run এ গিয়ে টাইপ করুন regedit

2.এখানে যান।এখন পর্যায় ক্রমে এখানে যান।

প্রথমে এখানে HKEY_LOCAL_MACHINE\

তারপরে SOFTWARE\

তারপরে Microsoft\

তারপরে Windows\

তারপরে CurrentVersion\

তারপরে policies\

তারপরে system


3. system এ চলে আসার পড়ে ডান পাশে দেখুন এটা আছে “legalnoticecaption“, এখন এটার উপরে ডাবল ক্লিক করুন এবং আপনার একটি ক্যাপশন টাইপ করুন। যে কনো কিছু লিখুন।

4.এখন এখানে “legalnoticetext” এবং এখানে আপনার যা ইচ্ছা সেই ম্যাসেজ টা টাইপ করে দিন। তাহলে পিসি অন করলে এই ম্যাসেজ টা সবাইকে দেখাবে।

5.অবশ্যই এখন আপনার পিসি রি স্টার্ট দিতে হবে। ভিসতা এবং এক্সপি তে এই ট্রিকস কাজ করবে শুধু। রি স্টার্ট দিতে হবে। ভিসতা এবং এক্সপি তে এই ট্রিকস কাজ করবে শুধু।

আপনার কম্পিউটারের bios পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনি যদি কখনো আপনার কম্পিউটারের BIOS বা CMOS পাসওয়ার্ড ভুলে যান তাহলে নিচের এই বায়োস পাসওয়ার্ড গুলো ব্যবহার করে দেখতে পারেন। সাধারনত বায়োস প্রস্তুতকারকরা বায়োসের মধ্যে কিছু ব্যাকডোর পাসওয়ার্ড সেট করে রাখে যা পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কাজে লাগে। নিচে সেই ধরনের কিছু ব্যাকডোর পাসওয়ার্ডের তালিকা দেওয়া হল:

AMI BIOS পাসওয়ার্ড:
A.M.I.
AAAMMMIII
AMI?SW
AMI_SW
AMI
BIOS
CONDO
HEWITT RAND
LKWPETER
MI
Oder
PASSWORD

AWARD BIOS পাসওয়ার্ড:
01322222
589589
589721
595595
598598
ALFAROME
ALLy
aLLy
aLLY
ALLY
aPAf
award
award
AWARD_SW
AWARD?SW
AWARD SW
AWARD PW
AWKWARD
awkward
BIOSTAR
CONCAT
CONDO
Condo
d8on
djonet
HLT
J64
J256
J262
j332
j322
KDD
Lkwpeter
LKWPETER
PINT
pint
SER
SKY_FOX
SYXZ
syxz
shift + syxz
TTPTHA
ZAAADA
ZBAAACA
ZJAAADC

PHOENIX BIOS পাসওয়ার্ড:
BIOS
CMOS
phoenix
PHOENIX

কিছু কমন পাসওয়ার্ড:
ALFAROME
BIOSTAR
biostar
biosstar
CMOS
cmos
LKWPETER
lkwpeter
setup
SETUP
Syxz
Wodj

অন্যান্য প্রস্তুতকারকদের কিছু পাসওয়ার্ড:
Biostar – Biostar
Compaq – Compaq
Dell – Dell
Enox – xo11nE
Epox – central
Freetech – Posterie
IWill – iwill
Jetway – spooml
Packard Bell – bell9
QDI – QDI
Siemens – SKY_FOX
TMC – BIGO
Toshiba – Toshiba
VOBIS & IBM – merlin

নিচে বায়োস পাসওয়ার্ড রিমুভ করার জন্য কিছু সফটওয়্যারের নাম দিলাম:
KILL CMOS
!BIOS
CMOS PWD

প্রিন্টার নিয়ে যত ধরনের সমস্যা ও তার সমাধান !!!!!

আপনারা কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভাল আছেন এবং ভাল থাকেন সবসময়। আনেকেরই প্রিন্টার নিয়ে নানা সময় বিভিন্ন সমস্যায় পরতে হয়। তাই আজকে প্রিন্টার এর সমস্যা এবং সমাধান নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা করি অনেকের কাজে লাগতে পারে।


*সঠিক নিয়মে প্রিন্ট নিন

কম্পিউটারের সঙ্গে প্রিন্টারের সংযোগ ঘটিয়ে যেকোনো সফটওয়্যারের প্রিন্ট কমান্ড দিলেই প্রিন্ট পাওয়া যায়। কিন্তু ভালো প্রিন্ট নেওয়ার জন্য কিছু বিষয় সম্পর্কে একটু জানা থাকা দরকার।

*প্রিন্টার সংযোগ এবং ড্রাইভার:

প্রিন্টার কিনে আনার পর প্রথম কাজটি হচ্ছে সঠিকভাবে কার্ট্রিজ বা টোনার প্রিন্টারে লাগানো।এবারে বৈদ্যুতিক তারটি প্রিন্টারে
লাগিয়ে সেটিকে কম্পিউটারে সংযুক্ত করা। এরপর কম্পিউটার চালু করে Start>
Settings থেকে প্রিন্টারে ক্লিক করুন। Add Printer-এ ক্লিক করুন। এবারে Next বাটনে ক্লিক করে প্রিন্টারের নাম ও মডেল নম্বর দিয়ে দিন। (প্রিন্টারের সঙ্গে দেওয়া সিডি বা ফ্লপি হতে:- এতে প্রিন্টারের চালক সফটওয়্যার থাকে)। Have a disk অপশন সিলেক্ট করে পোর্ট সেটিংস ঠিক করে Next বাটনে ক্লিক করুন। প্রিন্ট পরীক্ষা করার জন্য Yes ও Finish ক্লিক করুন। প্রিন্টার একটি পরীক্ষামূলক প্রিন্ট দেবে।

*প্রিন্ট করা:

কোনো কিছু প্রিন্ট করার আগে প্রিন্টার ট্রেতে প্রয়োজনীয় কাগজ আছে কি না দেখে নিন। এবার ফাইল মেনুতে ক্লিক করে Printer-এ ক্লিক করুন। এবার একটি উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে অপশনগুলো ঠিক করে দিন। ( প্রায় সব সফটওয়্যারেই একই নিয়ম)। ফাইলে যদি একাধিক পৃষ্ঠা থাকে এবং সব পৃষ্ঠাই প্রিন্ট করতে চান তবে All সিলেক্ট করুন। যে পৃষ্ঠায় মাউসের কারসর আছে যদি সেটির প্রিন্ট নিতে চান তবে Current Page সিলেক্ট করুন। যদি কয়েকটি পৃষ্ঠা প্রিন্ট করতে চান তবে Pages সিলেক্ট করে পৃষ্ঠার নম্বর দিয়ে ( যেমন- ১-৪, বা ১, ৫-৯) OK করুন।

*প্রোপার্টিজ:

কাগজের আকার, কালির ধরন এবং প্রকার ঠিক করার জন্য প্রিন্ট উইজার্ডের প্রোপার্টিজে ক্লিক করুন। এখান থেকেই কাগজের ধরন, উলম্ব প্রিন্টের জন্য পোট্রেট আর অভিলম্ব প্রিন্টের জন্য ল্যান্ডস্কেপ সিলেক্ট করা যায়। সাদা-কালো প্রিন্ট করার জন্য গ্রেস্কেল আর রঙিন প্রিন্টের জন্য অটোমেটিক সিলেক্ট করা যায়। সবচেয়ে মজার কথা, খসড়া প্রিন্ট করার সময় কালি বাঁচাতে ইকোনমিক সক্রিয় করে দিতে পারেন।
অনেকগুলো প্রিন্ট: একবার কমান্ড দিয়েই একই ফাইলের একাধিক কপি প্রিন্ট করা যায়। একাধিক প্রিন্ট নেওয়ার জন্য প্রিন্ট উইজার্ডের Number of copies
-এর পাশের বক্সে সংখ্যা উল্লেখ করে দিতে হবে। যদি পাতার নম্বর অনুসারে
সাজিয়ে প্রিন্ট দিতে চান, তবে Collate সিলেক্ট করে OK করতে হবে।

*প্রিন্ট নমুণা:

ছাপার পর তা কেমন দেখাবে, সেটি মনিটরে দেখে নেওয়া যায়। এ জন্য ডকুমেন্ট খুলে ফাইল মেনু থেকে Print Preview সিলেক্ট করতে হবে। নতুন উইন্ডোতে প্রিন্টের প্রিভিউ দেখা যাবে। প্রিন্ট প্রিভিউ উইন্ডোর একেবারে বাঁদিকের চিহ্নে ক্লিক করে সরাসরি প্রিন্ট নেওয়া যায়।

*কাগজের ধরন:

কোনো কিছু প্রিন্ট করার আগে প্রিন্টার ট্রেতে প্রয়োজনীয় কাগজ আছে কি না দেখে নিন। সব সময় সাধারণ কাগজে প্রিন্ট করা হয় না। ফটো, আর্ট বা গ-­সি পেপারের মতো মোটা কাগজে প্রিন্ট নিতে চাইলে প্রিন্ট উইজার্ডে কাগজের ধরন পরিবর্তন করতে হয়। প্রিন্ট উইজার্ডের প্রোপার্টিজ বাটনে ক্লিক করে Media Type থেকে কাগজের ধরন পছন্দ করা যায়।

*প্রিন্ট নিয়ন্ত্রণ:

প্রিন্ট কমান্ড দেওয়া হলে এবং প্রিন্টার সংযুক্ত থাকলে প্রিন্ট করা শুরু হয়। যদি কোনো কারণে প্রিন্ট বন্ধ করার প্রয়োজন হয়, তবে Start-এর Settings থেকে Print Que সিলেক্ট করে ক্লিক করুন। যে ফাইলের প্রিন্ট কমান্ড বাতিল করতে চান, সেটি সিলেক্ট করে মেনু থেকে Pause বা Cancel Printing-এ ক্লিক করুন।

*লেখাকে একটিমাত্র পেজে সীমাবদ্ধ রাখা

অনেক সময় কোন একটি ডকুমেন্টের শেষ পেজটিতে দু একটি লাইন থেকে যায়, এ কারণে ডকুমেন্টটি দেখতে বাজে লাগে। বিশেষ করে প্রিন্ট করতে হলে তো আরো সমস্যা, কারণ দু-এক লাইনের জন্য অনেকগুলো পৃষ্ঠা নষ্ট হয়। অনেক সময় লেখাকে একটি পেজে সীমাবদ্ধ রাখার জন্য আমরা পেজ মার্জিন কমাই, কোথাও কোথাও ফন্ট সাইজ ছোট করে দেই। অথচ একটি কমান্ড দিয়েই এ কাজটি করা সম্ভব। ওয়ার্ড ২০০৩-এ এটি করার জন্য-

File মেনু থেকে Print Preview তে গিয়ে সেখানে Shrink to Fit (Tools মেনুর নীচে) বাটনে ক্লিক করলেই লেখাগুলো এক পৃষ্ঠায় চলে আসবে (ওয়ার্ড ২০০৭-এ এটির নাম হচ্ছে Shrink One Page)।

দেখতে ভালো না লাগলে আবার আনডু করে আগের আবস্থায় যেতে পারেন।

*কম খরচে প্রিন্টিং

সাধারণভাবে কম্পিউটারে প্রিন্ট আউট নেওয়ার ক্ষেত্রে কার্টিজ, কাগজ ইত্যাদি মিলিয়ে যে খরচ পড়ে তা কিছুটা কমানো সম্ভব। এ জন্য কিছু টিপস এখানে দেওয়া হলো
১. ফাইনাল প্রিন্ট বের না করে ডিফল্ট প্রিন্ট মোড ব্যবহার করুন।

২. শুধু কারেকশন করার জন্য ছোট ফন্টে প্রিন্ট আউট নিন।

৩. প্রিন্টার প্রতিবার অন করলে প্রিন্ট হেড পরিস্কার করার জন্য বাড়তি কিছু
কালি খরচ হয়। তাই প্রিন্টার বার বার অন-অব না করে কাজ চলাকালীন
অন রাখাই ভালো।

৪. যে সব প্রিন্টরের প্রতিটি রঙের কালির জন্য আলাদা আলাদা কার্টিজ বা ট্যাংক
থাকে, সে ধরনের প্রিন্টার ব্যবহার করা লাভজনক। কারন, কোন একটি
রঙের কালি অধিক ব্যবহারের ফলে যদি তা শেষ হয়ে যায়, তাহলে কেবল
মাত্র সেই রঙের কালি কিনলেই হবে। এক্ষেত্রে সবগুলো রঙের কার্ট্রিজ
কেনার কোন প্রয়োজন হবে না।

৫. একটি কাগজের উভয় পাশে প্রিন্ট করলে কম কাগজ লাগে। কিন্তু, সব
প্রিন্টারে এ ধরনের সুবিধা পাওয়া যায় না। অনেক প্রিন্টারে প্রিন্টার ড্রাইভ
থাকে যার সাহায্যে একটি শীটের উপর একাধিক পেজ প্রিন্ট করা যাবে।
Multi-up প্রিন্টিং-এর মাধ্যমে কাগজ কমানো যায়। কালি কম খরচ হয়
এবং খুব দ্রুত প্রিন্ট করা যায়।

৬. এছাড়াও Final Print 2000-এর মতো কিছু সফটওয়্যার আছে যার সাহায্যে
একটি কাগজে দুই, চার অথবা আটটি পেজের বিষয়বস্ত্তু (কনটেন্ট)একত্রে
প্রিন্ট করা যায়। আপনার প্রিন্টার যদি ডুয়েল সাইড প্রিন্টিং সাপোর্ট নাও করে
তবু এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে একটি কাগজের উভয় পার্শ্বে প্রিন্ট করতে
পারবেন। http://www.fineprint.com ওয়েব সাইটে এই সফটওয়্যারটি
পাবেন।

*দ্রুত প্রিন্ট করতে

ক. আপনি যদি সাধারণ সময়ের চেয়ে দ্রুত প্রিন্ট করতে চান তবে প্রিন্ট ডায়ালগ বক্সের Options সক্রিয় করুন। মনে রাখবেন এ ক্ষেত্রে পুরো প্রিন্ট না হওয়া পর্যমত্ম আপনার সফটওয়্যার ব্যসত্ম থাকবে এবং সে সময়ে সেটিতে কোনো কাজও করতে পারবেন না।

খ. আরেকটা টিপস হলো- এ ক্ষেত্রে পোর্ট সেটিংস(Properties>Details) এর ভেতরে অপশনটি বন্ধ করে দিতে পারেন। এতে আরো দ্রুত প্রিন্ট হবে।

গ. এ ছাড়া প্রিন্ট কোয়ালিটি (মান) কমিয়েও দ্রুত প্রিন্ট আউটপুট পেতে পারেন। সাধারণত প্রিন্টারে হাই কোয়ালিটি, নরমাল এবং ড্রাফট-এ তিন রকম প্রিন্ট কোয়ালিটি থাকে। যদি এমন কোনো ডকুমেন্ট হয় যার প্রেজেন্টেশন ভ্যালু নেই, অথচ আপনার দ্রুত প্রিন্ট চাই, সে ক্ষেত্রে ডকুমেন্টকে লো-কোয়ালিটিতে প্রিন্ট দিলে খুব দ্রুত ফলাফল পাবেন।

*অনেক কম্পিউটারে একটি প্রিন্টার ব্যবহার করুন

আপনার বাসায় বা অফিসে যদি একাধিক কম্পিউটার থাকে এবং সেগুলোর মধ্যে নেটওয়াকিং করা থাকে তবে একটি প্রিন্টার ব্যবহার করে সব কম্পিউটার থেকে প্রিন্ট করা সম্ভব।

প্রথমে সব কম্পিউটারে প্রিন্টার ইনস্টল করে নিন।

এবার Start মেন্যু থেকে Settings-এ গিয়ে প্রিন্টারে ক্লিক করুন।

Add Printers আইকনে ডাবল ক্লিক করুন এবং Next বাটনে ক্লিক করুন।

Network printer সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করে প্রিন্টারের নাম সিলেক্ট করুন এবং আবার Next বাটনে ক্লিক করুন।

Network UNC-এর জন্য সার্ভার ও প্রিন্টারের নাম লিখুন এবং
Next বাটনে ক্লিক করুন।

6. যদি Connection test করতে চান, তবে Yes বাটনে ক্লিক করুন। সবশেষে Finish বাটনে ক্লিক করুন।

*প্রিন্টারের ERROR মেসেজ এড়ানো

কখনো কখনো বড় বড় ডকুমেন্ট প্রিন্ট করার সময় সেটি সব কিছু অ্যাডজাষ্ট করে নেওয়ার আগেই প্রিন্টার রেডি হয়ে যায় এবং Time out Error মেসেজ চলে আসে, যা অত্যন্ত বিরক্তিকর।এই সমস্যা এড়ানোর জন্য প্রিন্টারের Wating Time আরো বৃদ্ধি করে দিতে পারেন। এজন্য-

(K) Control Panelএর Printers অপশনে যান।

(L) আপনার ব্যবহৃত প্রিন্টার আইকনে রাইট ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন।

(M) Details ট্যাবে গিয়ে Not Selected ফিল্ডের মান প্রয়োজনমতো বাড়িয়ে দিন।

এর ফলে আপনার অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামসমূহ প্রিন্ট আউট ডকুমেন্ট রেডি করতে আরও অধিক সময় পাবে। এছাড়াও প্রিন্টারের পারফরমেন্স অনেকটাই তার অবস্থার উপর নির্ভর করে। অর্থাৎ যদি কোনো প্রিন্টার অনেকদিন ধরে ব্যবহার করা সত্ত্বেও সেটা খুলে পরিস্কার করা না হয় অথবা নিয়মিত সেটির পরিচর্যা না করা হয় তাহলে অনেক ভালো প্রিন্টারও বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।এজন্য আপনার ব্যবহৃত প্রিন্টারটির নিয়মিত Maintainance-এর প্রতি নজর রাখুন।

*প্রিন্টারের যন্ত্রপাতি

ঠিকমতো যত্ন ও ব্যবহার করা হলে একটি সাধারন প্রিন্টারও অনেক দিন স্বাভাবিক কাজ চালিয়ে যেতে পারে। প্রিন্টারের সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কিছু নিয়ম-কানুন দেওয়া হলো-

প্রিন্টার হেড পরিস্কার রাখুন। তা না হলে নজলে কালি জমে আটকে থাকবে, যা পরে পরিস্কার ছাপার কাজে বাধার সৃষ্টি করবে। প্রিন্টার হেড পরিস্কার করার জন্য কার্ট্রিজ সরিয়ে নিন। এরপর নরম সুতির কাপড় সামান্য পানিতে ভিজিয়ে তা দিয়ে হেড পরিস্কার করুন। শুকিয়ে গেলে কার্টিজ পুনরায় স্থাপন করুন।

নিয়মিত প্রিন্টার ব্যবহার করে কালি শুকিয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করুন। সপ্তাহে অন্তত একবার প্রিন্ট করলে কালি সহজে শুকিয়ে যায় না আর প্রিন্টারও ভালো থাকে।

প্রিন্টারের কাগজ রাখার স্থানটি যথাযথভাবে ব্যবহার করুন। প্রিন্টের মাঝপথে কাগজ আটকে গেলে তা টানাটানি করে বের করার চেষ্টা করবেন না। এতে পুরো পিন্টারটি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। প্রয়োজনে এ জাতীয় পরিস্থিতিতে পিন্টারের কারিগরি নির্দেশিকার সাহায্য নিতে পারেন। আর কাগজের ক্ষেত্রে সঠিক আকার, ওজন ও পর্যাপ্ত মার্জিন রেখে তা ব্যবহার করাটাই ভালো।

ব্যবহার না হলে সবসময় প্রিন্টারের পাওয়ার অন করে রাখার কোন দরকার নেই। কেবল কাজের সময় পিন্টারের পাওয়ার অন করে দীর্ঘদিন উঁচুমানের প্রিন্টিং করা সম্ভব। তবে কজের মাঝপথে কখনোই প্রিন্টার অব করা উচিত নয়। আর পাওয়ার অব করার পরই কেবল প্লাগ খুলে নেওয়া যাবে।

আজকাল সফটওয়্যারের সাহায্যেও প্রিন্টারের কালি পরিস্কার করা যায়। এর সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। তবে এ কাজটি প্রয়োজনের অতিরিক্ত বারবার করলে তা কাজের বদলে অকাজই বরং হবে।

কালি শেষ হওয়ার বা কমে আসার সতর্কবার্তা পাওয়া মাত্রই তা বদলে ফেলুন। শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করলে প্রিন্টার হেড ও নজলের উপর চাপ পরে। তাই সময় থাকতেই নতুন কালি প্রতিস্থাপন করুন।

—————————————————————————————————————-

********আজ এ পর্যন্তই********

ইচ্ছামতো লক করুন দরকারি ফাইল বা ফোল্ডার

আসসালামু আলাইকুম।আশা করি সবাই ভাল আছেন।
আজ আমি আপনাদের ফোল্ডার লক কিভাবে করতে হয় তা নিয়ে আলোচনা করব।কম্পিউটারের একাধিক ব্যবহারকারী থাকলে প্রয়োজনীয় ফাইল বা ফোল্ডারের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত থাকতে হয়।ফোল্ডার পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করার বিভিন্ন সফটওয়্যার আছে,তবে এদের মাঝে ইজি ফাইল লকা্র অন্যতম এবং বেশ নির্ভরযোগ্য।মাত্র 226 KB এর ফ্রীওয়্যার এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।এবার সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে সিস্টেম মেনু থাকে পাসওয়ার্ড সেট করে নিন।এবার ফোল্ডার লক করতে Edit মেনু থাকে Add Folder এ ক্লিক করুন এবং setting ডায়ালগ বক্স থেকে ব্রাউজ বাটনে ক্লিক করে যে ফোল্ডারটি লক করতে চান,সেটি নির্বাচন করুন।এবার Accessable,Writeable,Deleteable,visible থেকে দরকারি অপশন গুলো নির্বাচন করে Ok করুন।ব্যাস আপনি যদি Accessable নির্বাচন না করেন,তাহলে ওই ফোল্ডার কেউ পড়তে পারবে না।এভাবে আপনি ইচ্ছামতো ফাইল বা ফোল্ডার বিভিন্ন ভাবে লক করে রাখতে পারেন।পরে সেট করা ফাইল বা ফোল্ডারের এই সেটিংস পরিবর্তন বা মুছতে পারবেন।আরেকটি দারুন ব্যাপার হলো, সফটওয়্যারটি পাসওয়ার্ড ছাড়া কেউ আনইন্সটল করতে পারবে না।

সবাই ভালো থাকবেন।আজ এই পর্যন্ত।

যেকোন ফাইলের সর্টকাট আইকনর দূর করুন…………………..

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহ মাতুল্লাহ সবাইকে ঈদের শুবেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি একটি টিউন যা ছোট কাট একটি টিপস বলা যায় …দেখুন…

সর্টকাট আইকন দূর করুন,..

1.Open-Run-write down Regedit press OK
2.Open the Key HKEY_CLASSES_ROOT
3.Open the Key LNKFILE
4.Delete the value IsShortcut
5.Open the next Key PIFFILE
6.Delete the value IsShortcut
7.Restart the Windows

আপনারা যদি LNKFILE টি খুজে না পান তাহলে Edit-find এ গিয়ে লেখাটি পেস্ট করে খুজে বের করুন অনুরুপভাবে PIFFILE টিও খুজে বের করে ডিলিট করুন…..

নিজে নিজে mac এড্রেস পরিবর্তন করুন

অনেক ইনন্টারনেট সংযোগ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান MAC এড্রেস ভিত্তিক সিকিউরিটি প্রয়োগ করে। ফলে যে পিসির জন্য ইন্টারনেট সংযোগ বরাদ্দ করা হয়েছে সেটি ছাড়া অন্য পিসিতে কানেকশনটি কাজ করে না। কিন্তু আপনি যদি অন্য পিসিটির MAC এড্রেস ও একই করে দিতে পারেন তাহলে কাজ করবে। প্রথমে জেনে নিই MAC এড্রেস কত সেটা জানবেন কিভাবে? Start Menu -> Run এ cmd লিখে এন্টার দিন। কমান্ড প্রম্পট চালু হবে। ipconfig/all লিখে এন্টার দিন। একটা লাইনে আপনি নিচের মত দেখতে পাবেন:
Physical Address. . . . . . . . . : 00-01-6B-9E-AE-0C

এখানে 00-01-6B-9E-AE-0C হচ্ছে MAC এড্রেস(আপনার পিসিতে অন্য সংখ্যা দেখতে পাবেন)। এবার দেখি MAC এড্রেস কিভাবে পরিবর্তন করবেন:
১. ডেস্কটপে My Network Places এ রাইট বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন।
২. Network Connection ফোল্ডার খুলবে। Local Area Connection এ রাইট বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন। Local Area Connection Properties খুলবে।
৩. General ট্যাবে Connect using: এর সাথে দেখবেন কোন কোম্পানীর ল্যান কার্ড তা দেখাচ্ছে। পাশের Configure বাটনে ক্লিক করুন।
৪. Advanced ট্যাবে ক্লিক করুন। Property: এর অধীনে Locally Administered Address এ ক্লিক করুন। ডান পাশে Value এর রেডিও বাটনে ক্লিক করে অন্য MAC এড্রেস দিয়ে OK দিন। এখানে খেয়াল রাখতে হবে MAC এড্রেস টাইপ করার সময় “-” চিহ্নগুলো বাদ দিতে হবে। যেমন:- 00016B9EAE0C।

এবার আগের প্রসঙ্গে ফিরে যাই। যে পিসির জন্য ইন্টারনেট সংযোগ নেওয়া হয়েছে তার MAC এড্রেস জেনে নিন। সেই MAC এড্রেসটা অন্য পিসিটাতে সেট করতে হবে। তাহলে দেখবেন অন্য পিসিটাতে ও ব্রাউজ হচ্ছে।

ভার্চুয়াল সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ তৈরি করুণ

ইন্টারনেট থেকে একটা প্রয়োজনীয় ফাইল ডাউনলোড করেছেন কিন্তু ফাইল ফরমেট আই.এস.ও কিংবা এন.আর.জি। স্বভাবতই ফাইলটি এক্সেস জন্য আপনাকে ফাইলটি সিডি/ডিভিডিতে রাইট করতে হবে। সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ হয়তো আপনার কম্পিউটারে আছে কিন্তু হাতের কাছে ভার্জিন সিডি/ডিভিডি নেই। কি করবেন?

কোন চিন্তা নেই। এ সময়ে আপনার পাশে এসে দাড়াবে ডেয়মন টুলস। এই লিংক থেকে http://www.daemon-tools.cc/eng/downloads ডেয়মন টুলস্ লাইট ৪.৩০.৪ ভার্সনটা ডাউনলোড করে নিন। এটি ফ্রিওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি সহজেই যে কোন ইমেজ ফাইলকে এক্সেস করতে পারবেন।

ইনষ্টল করার পর আপনার সিস্টেম ট্রে থেকে ডেয়মন টুলস্ লাইট আইকনের উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করুন।
সেখান থেকে উপরের ছবির মত করে ভার্চুয়াল সিডি/ড্রাউভের সংখ্যা নির্ধারন করুন। এই ভার্সনটি আপনাকে ম্যাক্সিমাম চারটি ড্রাইভ বানানোর সুযোগ করে দিবে। ড্রাইভ সংখ্যা নির্ধারন করার পর কম্পিউটার রিস্টাট করতে হবে আপনাকে।

কম্পিউটার রিবুট হলে এবার আপনাকে উপরের ছবি অনুসরন করে আপনার কম্পিউটারে সেভ করা কোন একটি ইমেজ ফাইলকে মাউন্ট করতে হবে। কিভাবে মাউন্ট করবেন? ভয় নেই এজন্য আপনাকে তেমন কিছুই করতে হবেনা শুধু ইমেজ ফাইলটার লোকেশান দেখিয়ে দিলেই চলবে। মাউন্ট করা শেষ হলেই দেখেবেন ফাইলটি আপনার সামনে হুকুম করুন মালিক বলে ওপেন হয়ে যাবে।

ভালো থাকবেন সবাই। নতুন কোন টপিকস্ পেলে আবারো আপনাদের সামনে এসে হাজির হব।

তিনশতকের মতো উইন্ডোজ এক্সপির গেজেট (২০১১)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আসসালামু আলাইকুম, সবাইকে আমার ভাল লাগা ভালবাসা জানিয়ে আজকের টুইট শুরু করছি। কেমন আছেন আপনারা? আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে খুবই ভাল আছেন। আজ আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি একটি ভিন্নধর্মী টুইট নিয়ে। চলুন আজকের টিউনে….

আমরা কাজের সুবিধার্থে বিভিন্ন রকম গেজেট ব্যবহার করে থাকি। আজ আমি গেজেট কালেকশানের ১ম পর্ব নিয়ে এসেছি। আজকের পর্বে থাকছে উইন্ডোজ এক্সপির সর্বশেষ গেজেট কালেকশান ২০১১। এই প্যাকে আপনি পাবেন প্রায় ৩১৯টি গেজেট। সবগুলোই নতুন, এখন পর্যন্ত বাজারেই আসেনি, তাই আপনি তাড়াতাড়ি ডাউনলোড করে এখনই ব্যবহার করে ফেলুন এই গেজেট গুলো। নিচে ডাউনলোড লিংক দেয়া আছে, ডাউনলোড করে নিন।

ডাউনলোড লিংক

সবাইকে অনেক ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ……

আপনার ব্লগ এর পোস্টগুলো অটোপোস্ট করুন ফেসবুক ফান পেজে

আপনি যখন একটি ব্লগ তৈরি করেন ঠিক তখন পাশাপাশি আপনি চান জ ফেসবুকেও এর একটি পেজ খুলতে। পেজ ঠিকই খুলেন কিন্তু আপনি আপনার ব্লগ এ পোস্ট করলেও, আপনার ফেসবুক ফান পেজ এ পোস্ট করার টাইম হয় না। তাই আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে আপনার ব্লগ ( ব্লগার.কম) এর পোস্ট ফেসবুক এ অটো পোস্ট করবেন।

নিচের ক্রমানুসারে কাজ করবেনঃ
১) আপনার ফেসবুক এ লগিন করুন
২)সার্চ বক্স এ সার্চ দিন “NetworkedBlogs.”
৩) আপানার ফেসবুক এর “app” থেকে “Register a Blog” এ ক্লিক করুন। এবং আপনার ব্লগ এর বিস্তারিত দিন।
ভাল টপিক দিবেন যেন আপনার ব্লগটি সহজে খুজে পাওা জায়।
৪) রেজিস্টার করার পর আপনার , Edit Details এ ক্লিক করুন এবং RSS or ATOM feed যোগ করুন।
৫) এখন আপনার “NetworkedBlogs. এ জান এবং “Syndication,” এ ক্লিক করুন।
৬) “auto-publish to personal profile” এটি চেক করুন
৭) এবার আপনি একটি টেস্ট পোস্ট পাবলিশ করুন।
৮)যদি টিক মত পাবলিশ হয় তাহলে আপনার কাজ হয়ে গেছে।
এবার আপনার ইচ্ছা মত ব্লগ এ পোস্ট করুন আর দেখুন যে ফেসবুক পোস্ট এ অটো পাবলিশ হচ্ছে সব পোস্ট

মাতৃভাষা বাংলায় ব্যবহার করুন আপনার কম্পিউটার

আসসালামুআলাইকুম, সবাই আশা করি খুব ভাল আছেন। ভাল থাকবেন এটাই কামনা। যাক আসুন, টুইটে…

আমাদের ভাষা বাংলা ভাষা। লাখো শহিদের রক্তে রঞ্জিত এই বাংলা ভাষা। এখন বাংলা আমাদের মাতৃভাষা। লাল সবুজের এই দেশের প্রিয় বাংলা ভাষা বিশ্বের প্রায় ৩৫ কোটি লোক এখন কথা বলে। ভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার অবস্থান ভাল হলেও কম্পিউটারে বাংলা ভাষা এখনও সম্পূর্ণভাবে সচরাচর হয় নি। বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট ব্লগিংয়েও মোটামুটিভাবে বাংলা ভাষা ব্যবহৃত হচ্ছে, তবুও সচরাচর হয় নি। কিছু কিছু সাইটে বাংলা ভাষা যুক্ত করা হলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এখনও করা হয় নি। আসুন এবার মূল পর্বে…

কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম জগতের শীর্ষ স্থানে আছে উইন্ডোজ এক্সপি। উইন্ডোজ এক্সপি তার গঠন কৌশলের কারণে এতটাই জনপ্রিয় যে তা বলার আপেক্ষ রাখে না। উইন্ডোজ এক্সপি ইন্সটল দিলে তা ইংরেজি ভাষা নির্বাচন করে ইন্সটল হয়। ইংরেজি, ইংরেজি, ইংরেজি… করতে করতে আমাদের অবস্থা শেষ। পারলাম না ব্যবহার করতে আমাদের জীবনের একটি উপাদানকে বাংলা ভাষায় ব্যবহার করতে। আমাদের এই চিন্তা-ভাবনার অবসান ঘটিয়ে দিল বিশ্ব বিখ্যাত সফটওয়্যার নির্মাতা কোম্পানী মাইক্রোসফট। তারা বুঝতে পারল আমাদের এই সমস্যা, তাই সমাধান করে দিল।

জ্বী, আমার আপনার মাতৃভাষা বাংলাভাষার “বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ প্যাক” তৈরি করা হল। নিজের ভাষায় বাংলা ব্যবহার করার মজাই আলাদা। কারণ আমি আমার পিসিতে বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ প্যাক ইন্সটল করেছি। খুব মজা । আমি ইন্সটল করে নিয়েছি এটি, আপনারাও করুন। বাংলায় পরিণত করে ফেলুন আপনার পিসিকে। তবে আপনি হয়ত চিন্তা করছেন, যদি ব্যবহারে সমস্যা হয়, তখন কি করব?? সমস্যা যখন সমাধানও তখন! ইচ্ছা করলে আপনি আনইন্সটল করে দিতে পারবেন Add/Remove Programs থেকে।

কোখায় পাবেন??
ডাউনলিংক ১

এখান থেকে ডাউনলোড করতে সমস্যা হলে একটি কাজ করতে পারেন। আর তা হল, গুগল সার্চে গিয়ে LIPSetup.msi লিখে সার্চ দিন। দেখবেন চলে আসবে। এবার ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন। আর মজা করে ব্যবহার করুন আপনার মাতৃভাষা বাংলায় কম্পিউটার।

সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ…..

ফেভিকন ও আইকন তৈরি করুন ৫ সেকেন্ডে !!


সবাই নিজের পিসির ফোল্ডার গুলো কে নিজের পছন্দ মতো আইকন দিয়ে সাজাতে চায়। আপনি ও চান নাকি ???

চাইলে নিচের URL এ ক্লিক করুন।

http://www.chami.com/

তারপর খুজে নিন আপনার প্রয়োজনীয় অপশন। কি ফেভিকন বানাবেন না আইকন।

শুধু পিসি থেকে আপনার পছন্দের ছবিটি আপলোড করে দিন বাকি কাজ ওরা ই করে দিবে। তারপর ডাউনলোড করে নিন।

আরও অনেক ওয়েব ডেভেলপার টুলস ও সাইট টি তে পাবেন।

আমি ফেভিকন ও আইকন এর URL দুটি দিয়ে দিলাম। সাইট টি ঘেটে দেখতে পারেন। প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই পেতে পারেন।

ফেভিকন- http://www.chami.com/html-kit/services/favicon/

আইকন- http://www.html-kit.com/e/buddyicon.cgi

না বুজলে প্রশ্ন করুন।

ধন্যবাদ রইলো।

পিসি এর পাওয়ার বাটন এ সমস্যা…???

আপনি খুব সহজেই কীবোর্ড থেকে পাওয়ার অন করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে bios theke ektu customize korte hobe…..
=> পিসি অন করার সময় del বাটন প্রেস করুন তাহলে আপনি আপনার পিসি এর biosযাবেন।( কিছু কিছু পিসিতে f2 বাটন)
=>Power manager system option পাবেন।
=> এখান থেকে আপনি Power on my keyboard সিলেক্ট করুন।
=> পাসওয়ার্ড enter করুন এবং কীবোর্ড এর শর্টকাট কী দিন…
বাস হয়ে গালো … এখন আপনি এই শর্টকাট কী দিয়ে স্টার্ট করতে পারবেন……

সিস্টেম প্রোপার্টিজে যুক্ত করুন আপনার নাম (মিনি পোষ্ট)

আপনি খুব সহজেই সিস্টেম প্রোপার্টিজে আপনার নাম যুক্ত করতে পারেন।

এ জন্য আপনাকে যা করতে হবে-

১। নোডপ্যাডে নিচের কোডগুলো টাইপ করে আপনার বিস্তারিত তথ্য দিয়ে নিন।

[General]
Manufacturer= Type Any Thing Like Your Name Here
Model= Type Anything
[Support Information]
Line1= Type Anything like your address
Line2= Type Anything like your address
Line3= Type Anything like your address
Line4=Type Anything like your address

২। এখনoeminfo.ini নামে সেভ করুন।

৩। সেC:\WINDOWS\system32 তে

**এবার এখনে পেষ্ট করে রিফ্রেশয়ে বে

এবার সিস্টেম প্রোপার্টিজে গিয়ে দেখুন আপনার নাম চলে এসেছে সাথে সাপোর্ট ইনফরমেশনে চলে এসেছে আপনার দেওয়া ঠিকানা।

একটি ডোমেইনের অধীনে সবগুলো পিসিকে রিমোট শাটডাউন করুন

আপনি যদি কোন নেটওয়ার্কের এডমিনিস্ট্রেটর হন এবং আপনার নেটওয়ার্কের সার্ভারে যদি Active Directory ইনস্টল করা থাকে, তাহলে Active Directory এর ডোমেইনের অধীনে যতগুলো পিসি থাকবে সবগুলোকে আপনি Active Directory সার্ভার থেকে রিমোটলি শাটডাউন করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে যা করতে হবে:

১. Start Menu -> Run এ গিয়ে টাইপ করুন shutdown -i এন্টার দিন।
২. Remote Shutdown Dialog থেকে Browse বাটনে ক্লিক করে যে কোন একটা পিসি সিলেক্ট করুন।
৩. তারপর যা করতে চান তা সিলেক্ট করুন (যেমন – Shutdown, Restart, Logoff )

৪. সময় নির্ধারণ করুন। অর্থাৎ কত সেকেন্ড পর উপরের সিলেক্ট করা কাজটা হবে।
৫. Comment এ কিছু লিখুন।
৬. OK দিন।

ব্যাস আপনার নির্বাচিত কম্পিউটারের স্ক্রীনে System Shutdown একটা মেসেজ আসবে এবং আপনার নির্ধারন করে দেওয়া সময় থেকে কাউন্ট-ডাউন শুরু হবে। Message বক্সে আপনার লেখা কমেন্ট দেখা যাবে।

উইন্ডোজে registered owner হিসেবে নিজের নাম লিখুন

সালাম সবাইকে। আজকে দেখাবো কিভাবে নিজের নাম ব্যাবহার করবেন Registered Owner হিসাবে। এটা খুব জরুরী কিছু নয় তবে যারা জানেন না তারা জেনে রাখুন।আসা করি নতুনদের ভালো লাগবে। আপনাদের ভালো লাগাতে পারলেই আমি সার্থক হব। ধন্যবাদ সবাইকে। তাহলে দেখুন কিভাবে করতে হবে কাজটা।

এই জন্য আপনাকে Start Menu -> Run এ regedit লিখে এন্টার দিন। Registry Editor চালু হলে KEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion-এ যান। এরপর ডানদিকের প্যানেলে RegisteredOwner-এ double click করুন এবং নিজের নাম দিন। এছাড়া অভ্র কিবোড দিয়ে বাংলায় ও আপনার নাম লিখতে পারেন।

উইন্ডোজ এর লগন পেজ ঠিক করুন নিজের পছন্দ অনুযায়ী

আমরা সবাই উইন্ডোজ এর কমন লগ অন পেজ দেখতে দেখেতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি।
এবার তাই পরিবর্তন করা দরকার। আমি আপনাদের খুব ছোট একটা সফটওয়্যার এর কথা বলব জার মাধ্যমে আপনারা সহজেই লগ অন পেজ পরিবর্তন করে নিজের করে নিতে পারবেন। আর দেরি কেন এখনি ডাউনলোড করুন।
সফটওয়্যার টি মাত্র ১.৯২ মেগাবাইট।
এই লিঙ্ক এ গিয়ে ডাউনলোড করে নিন

ডাউনলোড করার পরে ইন্সটল করুন।
এবার আপনি মাউস এর লেফট ক্লিক করলে নতুন একটি অপশন পাবেন যেখানে লেখা আছে logon screen.
সেখানে ক্লিক করুন। উইন্ডো টি ওপেন হলে ব্রাউসে সিলেক্ট করে আপনার পছন্দ অনুযায়ী ছবি দিন।
অ্যাপ্লাই এ ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।
এবার কম্পিউটার ওপেন করলে বা শাটডাওন করলে আপনার পিকচার টি দেখাবে।
ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন।

hidden file নিয়ে সমস্যা? খুজে পাচ্ছেন না? জেনে নিন কি করবেন

Hidden File নিয়ে সমস্যা? খুজে পাচ্ছেন না? এমন কনো সমস্যা হলে লুকানো ফাইল দ্রুত খুঁজে বের করতে প্রথমে http://www.filehippo.com/download_recuva/download/3819e6be9c62188fbc76fe823813a312/ থেকে recuva সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে হবে। এবার সফটওয়্যারের ফাইলটি আনজিপ করুন এবং যে ড্রাইভে ফাইল লুকানো রয়েছে, সে ড্রাইভটিতে সফটওয়্যারটি রান করুন। এবার ড্রাইভের সব লুকানো ফাইল দেখা যাবে। কি এবার Hidden File খুজে পেয়েছেন?

যেভাবে বুঝবেন আপনার সাধের পিসিতে ভাইরাস আছে কিনা

প্রতিনিয়ত বের হচ্ছে নতুন নতুন ভাইরাস। সব ভাইরাসও এ্যন্টি-ভাইরাসও ধরতে পারে না । যতক্ষন প্রজন্ত ওই ভাইরাসটি এ্যন্টিভাইরাসের ডাটাবেসে সংযুক্ত হবে ততক্ষন প্রজন্ত ওই ভাইরাসটি ধরতে পারবে না। কিন্তু ততক্ষনে তো আপনার বারো দুগুনে চব্বিশটা বেজে যাবে। আমি দেখাবো যেভাবে বুঝবেন ভাইরাস আছে কিনা এবং কিভাবে মুক্তি পাবেন।



ভাইরাস থাকলে পিসিতে প্রসেস সম্পর্কিত কিছু ব্যাপার লক্ষ্য করা যায়। আসুন দেখে নেই সেগুলো।

*টাস্ক ম্যানেজার এ কিছু অজানা প্রসেস(process) দেখবেন।
*এই প্রসেস গুলোর নাম লিখে গুগল এ সার্চ দিন যদি দেখতে পান ভাইরাস বা ভাইরাস সম্পরকিত কোন কিছু দেখতে পান তাহলে বুঝবেন ওই প্রসেসটা ভাইরাস।
*এবং ওই প্রসেসটা “End Process” করলে এরর আসবে “End” হবে না।
*তাহলে উক্ত প্রসেস এর উপর ডান বাটন চাপুন এবং দেখুন “Open File Location” নামে একটা অপশন আছে ওইটাতে ক্লিক করুন। বেশিরভাগ ভাইরাসের লোকেশন থাকে “C:/system32” তে।
*ফাইলটা ডিলিট করে ফেলুন। যদি ডিলিট না হয় তাহলে এন্টি ভাইরাস দিয়ে স্ক্যান দিন তাও যদি ভাইরাস না পায় তাহলে পিসি অন করে “Safe Mode” এ অন করুন এবং ওই লোকেশন এ যান এবং ডিলিট করুন। এইবার ৮০% ডিলিট হওয়ার সম্ভাবনা। তাও যদি না হয় তাহলে আবার উইন্ডোজ সেটআপ দিন।


সতর্কতাঃ

1. না বুঝে কোনমতেই C:/system32 এর ফাইল ডিলিট করতে যাবেন না। আগে ওই ফাইল এর নাম+লোকেশন নিয়ে গুগল এ সার্চ দিয়ে নিন।

2. কোন প্রসেস না বুঝে “End Process” দিবেন না। আর দিয়ে ফেললে পিসি রিস্টার্ট দিন তাহলে ঠিক হয়ে যাবে।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More