আসসালামু আলাইকুম

সোমবার, ৩ অক্টোবর, ২০১১

Google খুজবে আপনাকে? হ্যা কথাটি সত্য, আপনিই হবেন সবার আগে।আসুন জেনে নিই কিভাবে।

ধরে নিন আপনার নাম মোঃ রাহাত আলী (Md Rahat Ali) এই নামটি Best Search Engine Google এ লিখে Search করেন তাহলে কি পাবেন জানেন Rahat Fateh Ali Khan এবং আরো Rahat নামের বিভিন্ন celebrity ,তবে আপনি যদি চান তাহলে আপনার নাম ও ছবি থাকবে সবার উপরে ।তবে এমনি এমনিতেই আপনার আসবে তা নয় কিছু কষ্ট করতে হবে । কষ্টটা ঘরে বসে অনলাইনে থেকেই করতে পারবেন তা হলো, Google earth এ Photo Mapped করতে হবে তার জন্য আপনাকে এই সাইটে Sign Up করে Photo Upload করে Map এ ক্লিক করে Title দিয়ে location দেখিয়ে save করে দিন। এটি হল আপনার আপলোড করা photo এটা তো আপ্পনার নিজের ছবি না একই ভাবে আপনার ছবি Upload করুন Title এর জায়গায় আপনার নিজস্ব পুরো নাম লেখুন, তবে মনে রাখবেন Map করার প্রয়োজন নেই।

Wikimapia তে আপনি নিজের এলাকার নাম ম্যাপ করে দিন মনে রাখবেন আপনার ইউজারনেম দিয়ে পারলে নিজের ইনফরমেশন এড করে দিবেন।

তাছাড়া নিচে আরো কিছু টিপস দেওয়া হল ঃ

Create a profile on every social network

Compose a tasteful LinkedIn, Facebook, and Twitter page. For Twitter, put your name in the URL and handle. This will direct searchers to the information that is most relevant about you and your business. Register your businesses on Yelp and other review databases pertinent to your company.

If you have a website, get your name on it

Make it clear that you are the author of your website. Slap your name on the page here and there. There’s nothing wrong with some shameless self-promotion, provided it comes in moderation.

If you don’t have a website, consider registering a domain that contains your name, such as yourname.com or your-name.com. At the minimum, this page should contain a well-composed autobiography.

Make your site and social network profiles keyword-rich

Keywords are important, because they allow searchers to find your site through search engines. Make sure to find the balance between popular and unique search terms. If you load up on popular or commonly searched terms like “the Bible,” you are competing with too many other sites for the top results. If your terms are too specific, no one will ever search for them.

Use your keywords a lot. To a reasonable extent, the more they appear, the better. However, if you overuse your terms Google penalizes you by devaluing your page in its search algorithms. Everyday writing that references your name once or twice per paragraph is probably adequate. Merely composing paragraphs with the words “water filtration system” written over and over again, for example, will kick you down in search rankings for the phrase “water filtration system”.

Make the keywords relevant to the content of the site. Search engines punish you when you use keywords in some parts of your site that bare no relation to the overall content of the site.

Link to yourself, get linked by others

Search engine algorithms reward oft-linked sites by moving the top of a search results page. To make sure that you have enough links to appear at the top of a search result, link all of your social networking pages on your website, and link your Website on all of your social networking pages.

To get linked by others, your best shot is to provide original insight on a topic in which others will be interested. The next best option is to ask your friends link to your work.

Noted:

example হিসেবে নাম দিলাম কোন ভ্রান্ত ধারনা পোষণ করবেন না।

হার্ডওয়্যার ট্রাবলশ্যুটিং: আজকের বিষয়: কম্পিউটারের বায়োস সংক্রান্ত সমস্যা ও সমাধান

ফেসবুকের অত্যন্ত হেলপফুল একটি গ্রুপ হলো ITzone। যেখানে যে কেউ প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোন সমস্যার কথা লিখে এবং সমাধান পায়। আজকে আমি আপনাদের সেই গ্রুপের যে সকল সমস্যা সুন্দর ভাবে সমধান দেয়া হয়েছে তার কিছু চৌম্বুক অংশ নিজের ভাষায় উপস্থাপন করছি।

সমস্যা-১ : Del বা F2 বা F1 চেপে বায়োসে ঢুকতে পারছি না কিংবা বায়োসের পাসওয়ার্ড ভূলে গেছি।

কারন : কখনও কখনও ভাইরাসের কারনে বায়োস ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

সমধান : এটি খুবই বড় একটি লেকচার যা আমার এই লেখায় পাবেন বায়োস পাসওয়ার্ড

সমস্যা-২ : বায়োস সেভ হচ্ছে না।

কারন :

১. বায়োস জাম্পার ডিসাবল থাকতে পারে।

২. ব্যাটারির চার্জ শেষ হয়ে গেছে।

সমাধান :

১. বায়োস জাম্পার ঠিক আছে কিনা দেখে নিন। ঠিক না থাকলে সেটি এ্যানাবল করে নিন।

২. ব্যাটারির চার্জ শেষ হয়ে গেলে ব্যাটারি পাল্টে নিন।

সমস্যা-৩ : বায়োস হার্ডডিস্ক পাচ্ছে না কিংবা অপারেটিং সিস্টেম না পাবার বার্তা দেখাচ্ছে।

কারন :

১. হার্ডডিস্কে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা আছে সেটি নিশ্চিত থাকলে এই সমস্যা হতে পারে ডেটা ক্যাবল ও পাওয়ার ক্যাবলের যথাযথ সংযোগের অভাবে।

২. বায়োসের CMOS Standard Features এ হার্ডডিস্কটি None করা থাকতে পারে।

৩. CIH ভাইরাসের আক্রমনে বায়োসে হার্ডডিস্ক ডিটেক্ট করতে পারছে না।

সমাধান :

১. হার্ডডিস্কের ডেটা ক্যাবল এবং পাওয়ার ক্যাবল খুলে পুনরায় সঠিকভাবে লাগিয়ে নিন।

২. বায়োসের CMOS Standard Features এ হার্ডডিস্কটি None করা থাকলে তা পরিবর্তন করে IDE বা Auto নির্ধারন করে দিন।

৩. ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত হলে বুটআপ ডিস্ক দিয়ে কম্পিউটার চালু করে ভাইরাস স্কান করুন।

সমস্যা-৪ : বায়োস সেটআপে পূর্ণাঙ্গ অপশন পাওয়া যাচ্ছে না।

কারন : বায়োসের ডিফল্ট সেটিংসটি কোন কারনে কাজ করছে না।

সমাধান : কম্পিউটারের কেসিং খুলে মাদারবোর্ডের সাথে যে ব্যাটারি রয়েছে সেটি খুলে ফেলুন। এর পর আধা ঘন্টা পরে আবার ব্যাটারিটি যথাস্থানে লাগিয়ে দিন। এতে বায়োসের ডিফল্ট সেটিংস কাজ করবে।

সমস্যা-৫ : এরর মেসেজ : CKSUM ERR (Checksum error)

কারন : কম্পিউটার বুট করার সময় Post (Power On self test) করার সময় BIOS থেকে ইনফরমেশন পড়ে নিয়ে এসময় BIOS থেকে কোন ডাটা পড়তে না পারলে এ জাতীয় Checksum এরর মেসেজ দেখায়।

সমাধান : বায়োস চিপটি ভাল করে পরীক্ষা করা উচিৎ। এটি যে আইসি বেস এর মধ্যে লাগানো থাকে সেখানে ময়লা জমতে পারে অথবা এর পিনগুলো ঠিকমতো নাও লাগানো থাকতে পারে। প্রয়োজনে বায়োস চিপটি পরিবর্তন করে পরীক্ষা করুন।

সমস্যা-৬ : সম্প্রতি আমি একটি সমস্যায় জর্জরিত হয়ে হার্ডডিস্ক ফরমেট করার সিদ্ধান্ত নেই। কিন্তু ফরম্যাটের জন্য কমান্ড দিলে মেসেজ আসে- Disk Boot Sector to be modified. Type Y to accept or press Ese to abort. আমি Y চাপলে হার্ডডিস্ক ফরমেট হয়। আমি নতুন পার্টিশন তৈরি করার পরও মেসেজটি আসতে থাকে।

কারন : BIOS সেটআপে Virus Warning অপশনটি এনাবল করা আছে।

সমাধান : BIOS থেকে সহজেই অপশনটি ডিসাবল করা যায়। মনে রাখা দরকার, এটি ডিসাবল থাকার ফলেই চেরানোবিল ভাইরাস বিশ্বের লাখ লাখ কম্পিউটারকে নষ্ট করতে পেরেছিল। অনেকদিন পেরিয়ে গেলেও ভবিষ্যতেও যে এই ধরনের ক্ষতিকর ভাইরাসের আবির্ভাব হবে না সেটি নিশ্চিত করে বলা যায় না।

সমস্যা-৭ : সফটওয়ার স্টার্ট হবার সময় Illegal Performance দেখায় ।

সমাধান :

১. বায়োসের এক্সটার্নাল ক্যাশ মেমোরি ডিসাবল করে দেখুন। তাতে কাজ হতে পারে।

২. যে সফটওয়ারটিতে সমস্যা করছে সেটি আনইন্সটল করে ফ্রেশ কপি দিয়ে পুনরায় ইন্সটল করে দেখুন।

৩. তারপরেও সমাধান না পেলে খুব সম্ভবত সেটি আপনার মাদারবোর্ডে বা র‌্যামের কোন সমস্যা। র‌্যাম বদলে দেখা যেতে পারে।

হার্ডওয়্যার ট্রাবলশ্যুটিং: আজকের বিষয়: কম্পিউটারের বুট সংক্রান্ত সমস্যা ও সমাধান

ফেসবুকের অত্যন্ত হেলপফুল একটি গ্রুপ হলো ITzone। যেখানে যে কেউ প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোন সমস্যার কথা লিখে এবং সমাধান পায়। আজকে আমি আপনাদের সেই গ্রুপের যে সকল সমস্যা সুন্দর ভাবে সমধান দেয়া হয়েছে তার কিছু চৌম্বুক অংশ নিজের ভাষায় উপস্থাপন করছি।

সমস্যা-১ : কম্পিউটার বুট হতে অনেক সময় নেয়।

কারন:

১. Memory Check অপশনটি এনাবল করা এবং এটি দুবার Memory Count করে।

২. অন্যান্য Device সমূহ প্রত্যেক বার Booting এর সময় Detect করে

৩. প্রত্যেকবার Boot করার সময় এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার অথবা অন্যান্য Utility Software রান করে এবং নির্ধারিত পরীক্ষা করে।

সমধান :

১. Memory Check অপশনটি Disable করুন। এজন্য BIOS Setup এ ঢুকে Quick Boot অপশনটি Enable করে দিন।

২. BIOS Setup থেকে Device Auto Detect অপশনটি Disable করে দিন।

৩. কম্পিউটারে এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার Tool ব্যবহার করা ভাল। তবে প্রত্যেক বার Startup এ Virus check option টি অফ করে দিন।

সমস্যা-২ : কম্পিউটারের Daisy Chain এর সাথে আরও একটি HDD/CD-ROM Drive/ CD-Writer লাগানো হয়েছে। আগে কম্পিউটার ঠিক ভাবে চলতো কিন্তু এখন Boot করছে না।

অথবা Message: Insert System Disk or No drive found

অথবা, নতুন ড্রাইভটি পাচ্ছে না।

অথবা, Message: Press F1 to continue

কারন :

১. একই Daisy Chain এ লাগানো পূর্বের ড্রাইভটি এবং এখনকার ড্রাইভটি একই Configuration এ লাগানো।

২. নতুন লাগানো ড্রাইভটি নষ্ট অথবা Daisy Chain টি খারাপ।

৩. BIOS Setup ভুল।

সমাধান :

১. একটি Daisy Chain এ লাগানো দুটি ড্রাইভ একই কনফিগারেশনে অর্থাৎ দুটিই মাস্টার অথবা দুটিই Slave থাকলে যে ড্রাইভ থেকে Boot হবে সেটিকে মাস্টার এবং অন্যটিকে Slave হিসেবে Configure করুন।

২. নতুন লাগানো ড্রাইভটি নষ্ট কিংবা Power Connector লাগানো হয়নি অথবা Daisy Chain নষ্ট থাকতে পারে এগুলো পরীক্ষা করুন।

৩. BIOS Setup এ Auto Detect অপশনটি Enable করা না থাকলে Setup এ গিয়ে নতুন ড্রাইভটি assign করে দিন।

সমস্যা-৩ : Boot Disk Failure মেসেজ দেখায়।

কারন :

১. IDE ক্যাবল ঢিলাঢিলা অবস্থায় থাকতে পারে।

২. হার্ডডিস্ক নষ্ট থাকতে পারে।

সমাধান :

১. IDE ক্যাবল ঢিলা অবস্থায় থাকলে সেটি যথাযথভাবে লাগান। এরপর কম্পিউটার চালু করুন। আশা করা যায় এবার কম্পিউটারটি বুট করবে।

২. হার্ডডিস্ক নষ্ট কিনা সেটি বের করার জন্য অন্য একটি হার্ডডিস্ক আপনার কম্পিউটারে লাগিয়ে পরীক্ষা করুন।

হার্ডওয়্যার ট্রাবলশ্যুটিং: আজকের বিষয়: পাওয়ার সংক্রান্ত সমস্যা ও সমাধান

ফেসবুকের অত্যন্ত হেলপফুল একটি গ্রুপ হলো ITzone। যেখানে যে কেউ প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোন সমস্যার কথা লিখে এবং সমাধান পায়। আজকে আমি আপনাদের সেই গ্রুপের যে সকল সমস্যা সুন্দর ভাবে সমধান দেয়া হয়েছে তার কিছু চৌম্বুক অংশ নিজের ভাষায় উপস্থাপন করছি।

সমস্যা-১ : কম্পিউটার ও মনিটরে পাওয়ার আসে না।

কারন :

১. পাওয়ার কর্ড খারাপ থাকতে পারে।

২. পাওয়ার সাপ্লাই খারাপ।

৩. কম্পিউটারের পাওয়ার সাপ্লাইয়ের সাথে পাওয়ার কানেকশন লুজ থাকতে পারে।

৪. সকেটের প্লাগের কানেকশনে সমস্যা থাকতে পারে।

সমাধান :

১. মাল্টিমিটারের সাহায্যে পাওয়ার কর্ডের পরিবাহিতা পরীক্ষা করতে হবে। সমস্যা থাকলে পরিবর্তন করুন।

২. পাওয়ার সাপ্লাইয়ের ফ্যান ঘুরছে কিনা পরীক্ষা করুন। এর আউটপুট ভোল্টেজ +5V, -5V, +12V, এবং -12V পরীক্ষা করুন। প্রয়োজনে পরিবর্তন করুন।

৩. কম্পিউটারের পাওয়ার সাপ্লাইয়ের সাথে পাওয়ার কানেকশনটি পরীক্ষা করুন। লুজ থাকলে সেটি মজবুত করে লাগিয়ে দিন।

৪. সকেটের প্লাগের কানেকশনে ত্রুটি পেলে তা ঠিক করে নিন।

সমস্যা-২ : কমপিউটারে পাওয়ার আসে না (প্রসেসর এর Cooling Fan ঘুরে না) কিন্তু মনিটরে পাওয়ার আসে (মনিটরের পাওয়ার আলাদা নয়, কমপিউটারের পিছন থেকে নেয়া হয়েছে বা মনিটরের পাওয়ার আলাদা ক্যাবল এর মাধ্যমে নেয়া হয়েছে।)

কারন :

১. পাওয়ার সাপ্লাই খারাপ হতে পারে।

২. মাদারবোর্ড খারাপ হতে পারে।

৩. পাওয়ার সুইচ খারাপ হতে পারে।

সমধান :

১. পাওয়ার সাপ্লাই পরীক্ষা করুন। দেখুন এর কুলিং ফ্যান ঘুরছে কিনা, প্রয়োজনে এর ফিউজ খুলে পরীক্ষা করুন।

২. পাওয়ার সাপ্লাই ঠিক থাকলে মাদারবোর্ড পরীক্ষা করুন। কখনো কখনো মাদারবোর্ডের কানেকশন ঢিলা থাকলে এমনটি হতে পারে।

৩. ATX পাওয়ার সাপ্লাইয়ের ক্ষেত্রে এর সুইচিং মাদারবোর্ডের মাধ্যমে হয়ে থাকে। আবার কখনো পাওয়ার সুইচটিও খারাপ থাকতে পারে। এক্ষেত্রে Reset সুইচ এর Connector টি Power কানেকটরে লাগিয়ে পরীক্ষা করুন।

সমস্যা-৩ : পাওয়ার লাইন ঠিক আছে কিন্তু কম্পিউটারে পাওয়ার আসে না।

কারন :

১. পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিটের ফিউজ পুড়ে যেতে পারে।

২. সার্কিট ভালভাবে কাজ করে না।

সমাধান :

১. পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিটের ফিউজ পুড়ে গেছে কিনা তা চেক করে দেখুন। প্রয়োজনবোধে তা রিপ্লেস করুন।

২. পাওয়ার সাপ্লাইটি খুলে সার্কিটটি বাহ্যিকভাবে খুব ভাল করে দেখা প্রয়োজন যে কোন পার্টস যেমন-রেজিস্টার, ডায়োড, ট্রানজিস্টার, ক্যাপাসিটর অথবা অন্য কোন ছোট পার্টস পড়ে গেছে কিনা। যদি কোন কিছু পড়ে থাকে তবে তা ঐ মানের পার্টস অথবা সেটার সমতুল্য কোন পার্টস দ্বারা রিপ্লেস করতে হবে।

৩. উপরোক্ত উপায়ে যদি সমস্যার সমাধান না হয় তবে মাল্টিমিটারের মাধ্যমে এর বিভিন্ন সন্দেহজনক পার্টস মেপে দেখতে হবে এবং কোন পার্টসের সমস্যা পাওয়া গেলে সেটিকে অনুরূপ পার্টস দ্বারা প্রতিস্থাপন করতে হবে।

৪. অনেক ক্ষেত্রে Dry-Soldering এর কারনে সার্কিট ভালভাবে কাজ করে না। এক্ষেত্রে সেটি ভাল করে আবার সোল্ডারিং করা উচিৎ।

সমস্যা-৪ : খালি পায়ে কম্পিউটারে হাত দিলে শক করে। কখনও কখনও মনিটরের স্ক্রিনে ছুঁলেও শক করে।

কারণ :

১. কম্পিউটারটি আর্থিং করা নাই।

সমাধান :

১. কম্পিউটারটিকে আর্থিং করতে হবে। কম্পিউটারের এবং মনিটরের পাওয়ার সাপ্লাই ক্যাবল/কর্ড কখনও দুই পিনের ব্যবহার করবেন না।

২. ৩ পিনের পাওয়ার সাপ্লাই ক্যাবল/কর্ড ব্যবহার করুন এবং এর আর্থ পিন বা তৃতীয় পিনে আর্থিং ব্যবহার করুন। কোন কোন ফ্ল্যাট বা বাড়িতে ৩ পিনের পাওয়ার সাপ্লাই আউটলেট লাগানো থাকে। কম্পিউটারের জন্য সেগুলো ব্যবহার করুন।

৩. যদি ৩ পিনের পাওয়ার সাপ্লাই আউটলেট না থাকে তবে তৃতীয় পিনে নিজেই আর্থিং বানিয়ে ব্যবহার করুন। উল্লেখ্য যে বাসা বাড়িতে অধিকাংশ যন্ত্রপাতিতে যেমন- টেলিভিশনে আর্থিং না থাকায় বজ্রপাতে নষ্ট হয়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে। অতএব ইলেক্ট্রনিক বা ইলেক্ট্রিক যন্ত্রপাতিতে আর্থিং ব্যবহার করা ব্যÃনীয়।

সমস্যা-৫ : কম্পিউটার বার বার হ্যাং হয়ে যায়, কি যে করি?

কারন :

১. পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট পুড়ে গেলে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

২. পাওয়ার সাপ্লাই এর কোন ইউনিট নষ্ট হয়ে থাকতে পারে।

৩. প্রসেসর বা মাদারবোর্ডের সাথে গ্রাফিক্স কার্ড কম্পাটিবল না হয়ে থাকতে পারে।

সমধান :

১. ভালো কোন পাওয়ার সাপ্লাই লাগিয়ে পরীক্ষা করুন। সমস্যা পেলে আপনার নষ্ট পাওয়ার সাপ্লাইটি বদলে ফেলুন।

২. গ্রাফিক্স কার্ড কম্পাটিবল না হলে বায়োস সেটআপে ঢুকে এজিপি’র ইন্টারফেস এক্স বা ২এক্স থাকলে সেটি পরিবর্তন করে দেখা যেতে পারে।

সমস্যা-৬ : কম্পিউটার শাট ডাউন করলে সেটি রিস্টার্ট হয়।

কারন :

১. পাওয়ার সাপ্লাইয়ে সমস্যা থাকতে পারে।

সমাধান :

১. ভালো কোন পাওয়ার সাপ্লাই দিয়ে পরীক্ষা করে দেখুন। ঠিক হয়ে গেলে আপনি নিশ্চিত হবেন যে আপনার বিদ্যমান পাওয়ার সাপ্লাইটি ত্রুটিপূর্ণ। তাই এটি বদলে ফেলুন।

resolution নস্ট করা ছারাই ছবি কম্প্রেস করুন
ইন্টারনেট এ আপলড করতে হলে আমাদের ফটো কম্প্রেস করতে হয়।কারন ডিজিটাল কেমেরার ফটো গুলো একেকটা ৫ এমবি বা তার বেশি।এতে আপলোড এ অনেক সময় লাগে।তাই আমি আজকে একটা ছোট সফটওয়্যার দিব যেটা দিএ রেজোলিউশান নস্ট না করেই ফটো কম্প্রেস করতে পারবেন।সফটওয়্যার টার নামঃFile Minimizer
Download Link:http://www.balesio.com/fileminimizerpictures/eng/download.php

resolution নস্ট করা ছারাই ছবি কম্প্রেস করুন

বিনামূল্যে ফেইসবুকের সব নোটিফিকেশন মোবাইলে পেতে চান?

সামাজিক যোগাযোগ সাইট ফেইসবুক কম্পিউটারে ব্যবহার করার পাশপাশি মোবাইলফোন থেকেও ব্যবহার করার সুযোগ রয়েছে। তবে মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হয়।
ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলেও এখন স্ট্যাটাস আপডেট, কারোও ওয়ালে পোস্ট করা এবং নোটিফিকেশন মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে দেখার সুবিধা রয়েছে। এজন্য ফেইসবুকে কিছু সেটিংস পরিবতন করে নিতে হবে।

এখন কম্পিউটার থেকে প্রথমে ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগ-ইন করুন।
এবার Account থেকে Account Settings যান।

এবার Account Settings থেকে Mobile লেখা ট্যাব যেতে হবে।
মোবাইল ট্যাবে গেলে একাবারে নিচে লেখা রয়েছে - যেতে হবে `অলরেডি রিসিভড কনফারমেশন কোড?’ এই লেখাটির উপর ক্লিক করুন।

এরপর যে মোবাইল নাম্বার থেকে ফেইসবুক স্ট্যাটাস আপডেট করতে চান এবং নোটিফিকেশন পেতে চান সেঁটির মেসেজ অপশনে গিয়ে ইংরেজি এফ (f) লিখে গ্রামীনফোন ব্যবহারকারীরা ২৫৫৫ নাম্বার এবং বাংলালিংক ব্যবহারকারীরা ৩২৬৬৫ একটি এসএমএস পাঠাতে হবে।
ফিরতি এস.এম.এস ব্যবহারকারীকে একটি Confirmation Code পাঠানো হবে। এবার কম্পিউটার থেকে মোবাইল ট্যাবের নিচে Already received a confirmation code? লেখা বাটনটিতে কিক করুন।
যে Confirmation Code-টি এসএমএস এসেছে সেটি কনফার্মেশন বক্সে লিখতে হবে।

এবার Confirm ক্লিক করুন।
কি কি নোটিফিকেশন মোবাইলে পেতে চান তার সেটিংগুলি ঠিক করে দিন।
এরপর থেকে ফেসবুকের সব ধরণের নোটিফিকেশন এসএমএসের মাধ্যমে পাবেন। এরজন্য অতিরিক্ত কোন চার্জ দিতে হবেনা

বুকমার্ক (BookMark)

আমরা যখন ওয়েব সার্চ করি তখন ভালো সাইট গুলো বা দরকারী সাইট গুলো বুকমার্ক বা ফেভারিট-এ যোগ করে রাখি। কিন্তু কোন কারণে কম্পিউটারটিকে ফরম্যাট করলে বা ব্রাউজারটিকে রি-ইনস্টল করলে অথবা ব্রাউজার চেঞ্জ করলে বুকমার্ক বা ফেভারিট-এ থাকা লিঙ্কগুলো আর পাওয়া যায়না।

এই সমস্যার জন্য কিছু ওয়েব সাইট আছে যেখানে ওনলাইন-এ বুকমার্ক বা ফেভারিট স্টোর করে রাখা যায়। যাতে যে কোন ইন্টারনেট কানেকশান থাকা কম্পিউটার থেকে নিজের বুকমার্ক বা ফেভারিট গুলিকে পাওয়া যায় অথবা নতুন বুকমার্ক বা ফেভারিট যোগও করা যায়। লিঙ্কটি হল http://www.startaid.com/ । এখানে Sign Up করে নিলেই হলো। বুকমার্ক বা ফেভারিট হারাবার ভয় থাকবেনা। আবার Mozilla Firefox এর জন্য এই সাইটে Add-ons ও আছে যাতে আবার এই সাইটে ঢুকতেও হয়না।

শিক্ষকদের জন্য ওয়েবসাইট

শিক্ষকদের জন্য ওয়েবসাইট :

বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষকদের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ইন্টারনেটে চালু হয়েছে স্টুডেন্ট রিলেশন নামের একটি ওয়েবসাইট।
এতে বিনা মূল্যে নিবন্ধনের মাধ্যমে ক্লাসটেস্ট, অ্যাসাইনমেন্ট ফলাফল দেওয়া যাবে

ওয়েবপেজ লোড হতে কত সময় নিল? বের করুন সহজেই

http://www.numion.com/Stopwatch/


এখানে স্টপওয়াচ নামে একটি টুল আছে। এটি দিয়ে আপনার বানানো বা অন্য যেকোনো পেজ লোড হতে কত সময় নিলো তা পরীক্ষা করে দেখতে পারবেন।

সাধারণত ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য এটি খুব কাজের জিনিস। তাদের বানানো পেজগুলো কতটা দ্রুত লোড হচ্ছে সেটা বের করতে খুব কাজে দেবে এই টুলটি

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More