আসসালামু আলাইকুম

রবিবার, ১১ মার্চ, ২০১২

হ্যাকার থেকে ই-মেইল অ্যাড্রেস ও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট সুরক্ষা এবং ip address দিয়ে কম্পিউটার এর নাম বের করুন …

হ্যাক বা হ্যাকিং সম্পর্কে সবাই কমবেশি জানেন। বিশেষ করে যেসব ব্যবহারকারী প্রায় সময় ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন, তারা এই দু’টি শব্দের সাথে ভালোভাবেই পরিচিত। কেউ হ্যাকড হয়ে, কেউ অন্যের হ্যাকড হওয়া কথা জানতে পেরে এই নাম দুটির সাথে পরিচিতি লাভ করেছেন। তাই অনেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রায় সময় তাদের ব্যক্তিগত তথ্যের সিকিউরিটির কথা ভেবে নানা ধরনের চিন্তায় মগ্ন থাকেন। এই সিকিউরিটির কথা বিবেচনা করে অনেকেই নানা ধরনের প্রদক্ষেপও নিয়ে থাকেন। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর বেশ কিছু মারাত্মক ভুলের কারণে তাদের ই-মেইল ও ফেসবুক অ্যাকাউন্টগুলো সহজেই হ্যাকারের কবলে পড়ে যায়। এবারের সংখ্যায় ই-মেইল ও ফেসবুকের সিকিউরিটির বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে, যা অনুসরণ করে আপনার অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তার ব্যাপারে নিশ্চিত থাকতে পারবেন।

ফেসবুক সুরক্ষা :

বর্তমানে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট হিসেবে ফেসবুকের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। ফলে এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচিত-অপরিচিতদের সাথে খুব সহজেই যোগাযোগ করা যায়। তাই অনেকেই তাদের বিভিন্ন ধরনের তথ্য এই ফেসবুকে যুক্ত করে থাকেন। যেমন-ফেসবুক ব্যবহারকারীরা তাদের ব্যক্তিগত অনেক তথ্য বা ফটো বা ই-মেইল নাম্বার, ফোন নাম্বার যুক্ত করে থাকেন। ফলে কারো অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে তারা নানা ধরনের চিন্তা ও ঝামেলায় পড়ে যান। বিশেষ করে মহিলারা এই সমস্যায় বেশি পড়ে থাকেন। কারো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকড হলে ওই অ্যাকাউন্টের যাবতীয় প্রয়োজনীয় তথ্য, ছবি হারাতে হয় এবং নানা ধরনের ঝামেলার মুখোমুখি হয়ে থাকেন। ফেসবুকের তথ্যকে সুরক্ষার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন :

ফেসবুক পাসওয়ার্ড :

অনেক ব্যবহারকারী ফেসবুকের পাসওয়ার্ড সাদামাটাভাবে দিয়ে থাকেন। যেমন-sweetbangladesh, iloveyou, missme, mynameis… ইত্যাদি ধরনের। কিন্তু এই ধরনের পাসওয়ার্ড দেয়া মানে আপনার অ্যাকাউন্টকে অনেকাংশ উন্মুক্ত করে দেয়া। তাই ফেসবুকের পাসওয়ার্ড দেয়ার ক্ষেত্রে অনেক বড় কোনো পাসওয়ার্ড দিন। পাসওয়ার্ড দেয়ার ক্ষেত্রে নাম্বারসহ ছোট-বড় হাতের লেখাযুক্ত (স্মল-ক্যাপিটাল লেটার) পাসওয়ার্ড দিন এবং সহজে অনুমান করা যাবে এমন কোনো পাসওয়ার্ড দেবেন না।

ই-মেইল অ্যাড্রেস লুকানো :

একজন হ্যাকারের কাছে ফেসবুক অ্যাকাউন্টের ই-মেইল অ্যাড্রেসটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে ই-মেইল অ্যাড্রেস লুকিয়ে রাখুন এবং যেসব ই-মেইল অ্যাড্রেস বেশি প্রয়োজনীয় নয়, সেসব ই-মেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করতে পারেন। মনে রাখবেন, ফেসবুকে লগইন করার জন্য ই-মেইল অ্যাড্রেসটি ব্যবহার করে লগইন করতে হয় বলে হ্যাকাররা এই ই-মেইল অ্যাড্রেসকে টার্গেট করে থাকে। ই-মেইল অ্যাড্রেসের সুরক্ষা সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হয়েছে। তাই প্রয়োজনে ফেসবুকের জন্য আলাদা ই-মেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করুন।

ফোন নাম্বার :

বিশেষ করে মহিলাদের প্রোফাইলে ফোন নাম্বার যুক্ত না করাই ভালো। কেউ যদি নাম্বার ব্যবহার করতে চান তাহলে কাস্টোম ব্যবহারকারীর কাছে তা দেখাতে পারেন। ফোন নাম্বারের কারণে নানা ধরনের বিড়ম্বনার শিকার হতে হয়।

ফটো সুরক্ষা :

ফটো থেকে শুরু করে ফেসবুকের অ্যাকাউন্টের নানা ধরনের সুরক্ষা দেয়া যায়। এসব অপশনের জন্য আপনার অ্যাকাউন্টের কাস্টম সেটিং থেকে শুধু আপনার জন্য বা আপনার পরিচিত মানুষের জন্য তথ্যগুলো দেখাতে পারেন।

অন্যান্য :

ফেসবুকের অ্যাকাউন্ট সেটিং থেকে সিকিউরিটি ট্যাবে দেখুন বেশ কিছু অপশন রয়েছে। যেমন-Security Questions, Secure Browsing, Login Approvals, Apps Password, Recognize Device ইত্যাদি ফিচার অ্যাক্টিভ করে নিতে পারেন। প্রয়োজনে ফেসবুকের প্রোফাইল ডাউনলোড করে রাখতে পারেন।

ই-মেইল অ্যাড্রেসের সুরক্ষা :

ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের কাছে তাদের ই-মেইল অ্যাড্রেস অনেক গুরুত্বপূর্ণ অ্যাড্রেস। কারণ, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের প্রায় সময় বিভিন্ন কারণে ই-মেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করতে হয়। তাই এই অ্যাড্রেসের সুরক্ষার কথা বেশি ভাবতে হয়। ই-মেইল অ্যাড্রেসের ক্ষেত্রে কিছু কথা মনে রাখা প্রয়োজন। কাজের ধরন অনুযায়ী একাধিক ই-মেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করতে পারেন, তবে সব ই-মেইল অ্যাড্রেসের পাসওয়ার্ড একই ধরনের রাখবেন না।

ই-মেইল অ্যাড্রেস সুরক্ষার জন্য নিচের আলোচনাটি পড়ুন :
পাসওয়ার্ড :

ফেসবুকের মতো ই-মেইল অ্যাড্রেসের পাসওয়ার্ড অনেকে এত সহজ দিয়ে থাকেন, ফলে শুধু অনুমান করে পাসওয়ার্ড এন্টার করেই ই-মেইল অ্যাড্রেসে প্রবেশ করতে পারে যেকেউ। অনেকেই ই-মেইল অ্যাড্রেসের পাসওয়ার্ড হিসেবে 123456, abc123, bangladesh, ilove you, miss you নামের শেষ অংশ ইত্যাদি ধরনের দিয়ে থাকেন। ফেসবুকের সুরক্ষার জন্য যেভাবে পাসওয়ার্ড দেয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে, তেমনভাবে পাসওয়ার্ড দিন।

কমন পাসওয়ার্ড ব্যবহার :

অনেক ব্যবহারকারী একাধিক ই-মেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করে থাকেন এবং প্রতিটির পাসওয়ার্ড একই ধরনের ব্যবহার করে থাকেন। ফলে তাদের একটি আইডি হ্যাকড হলে যাবতীয় সব ই-মেইল অ্যাড্রেসও হ্যাকড হয়ে যায়। তাই এমন না করে অ্যাকাউন্টের ওপর ভিত্তি করে পাসওয়ার্ডের ধরন পরিবর্তন করুন।

সিকিউরিটি প্রশ্ন ও উত্তর :

ই-মেইল অ্যাড্রেসের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে এই সিকিউরিটি প্রশ্ন ও উত্তর দিয়ে তাদের প্রশ্ন রিট্রাইভ করে থাকেন। কিন্তু অনেক ব্যবহারকারী রয়েছেন যারা সিকিউরিটি প্রশ্ন ও উত্তর এতই সহজ দিয়ে থাকেন যে উক্ত অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের সম্পর্কে কিছু তথ্য জানা থাকলেই প্রশ্ন ও উত্তর দিয়ে পাসওয়ার্ড রিট্রাইভ করে ফেলতে পারে। তাই আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেসের সিকিউরিটি প্রশ্ন ও উত্তর একটু কঠিন দিতে চেষ্টা করবেন বা এমন কোনো উত্তর দিতে চেষ্টা করবেন, যা অন্য কেউ ভুলেও অনুমান করতে পারবে না।

লক্ষণীয় :

অনেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সাইবার ক্যাফে, ইউনিভার্সিটি বা অফিসে ফেসবুক, ই-মেইল চেক করে থাকেন, তাদেরকে জানাচ্ছি-আপনারা যেসব কমপিউটার ব্যবহার করছেন তা কতটা সুরক্ষিত জেনে নিন। এই কমপিউটারগুলো নানা ধরনের মানুষ ব্যবহার করে থাকেন এবং নানা ধরনের হিডেন সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকেন। ফলে কেউ যা-ই টাইপ করে তা উক্ত সফটওয়্যারে সেভ হয়ে যায়। তাই এসব স্থানে আপনার খুবই প্রয়োজনীয় ই-মেইলগুলো চেক না করাই ভালো। আর কখনও ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেভ করা অবস্থায় রাখবেন না। আরো বিস্তারিত জানার জন্য ভিজিট করুন

http://www.serversolution4u.com

ip address দিয়ে কম্পিউটার এর নাম বের করুন …

ধরুন আপনি একটি নেটওয়ার্কে সংযুক্ত রয়েছেন। আপনার কোনো কাজের জন্য অন্য কম্পিউটারের নাম জানার প্রয়োজন পড়েছে কিন্তু আপনার কাছে শুধু সেই কম্পিউটারের আইপি অ্যাড্রেস রয়েছে। তাহলে আপনি নিচের কমান্ডটি ব্যবহার করে খুব সহজেই সেই কম্পিউটারের নাম বের করতে পারবেন।

১। প্রথমে Run এ গিয়ে cmd টাইপ করে Enter প্রেস করুন।

২। এবার (আপনার কম্পিউটারকে সেই কম্পিউটারের নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত থাকতে হবে)।

c:\>ping -a ipaddress

যেমনঃ c:\>ping -a 192.168.1.1

ওপরের কমান্ড টাইপ করে এন্টার প্রেস করার পর আপনার কাছে উক্ত কম্পিউটারের নাম সহ আইপি’র পিং রিপ্লাই দেখাবে।

সবাই অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন আপনার ভাল লাগা বা খারাপ লাগা এই পোষ্টটি সম্পর্কে

কিভাবে সফটওয়্যার ছাড়া ব্যক্তিগত FOLDER (যেমন আপনার জিএফ ছবি, আরো অনেক ) তালাবদ্ধ করবেন ……

কিভাবে সফটওয়্যার ছাড়া ব্যক্তিগত FOLDER (যেমন আপনার জিএফ ছবি, অশ্লীল ছবি ভিডিওগুলো আরো অনেক ) তালাবদ্ধ করবেন ……

1 ST=> FOLDER ওপর মাউসের RIGHT ক্লিক করুন

2ND=> CLICK TO SECURITY
3RD=> CLICK TO EDIT

4TH=> “CLICK DENY FULL CONTROL”

আপনার ব্যক্তিগত FOLDER তালাবদ্ধ করা যাবে …………………………

এই ছবিটি আপনাকে সাহায্য করবে ..

আপনার ওয়েব সাইট টি পড়ুন যে কোন ভাষায়… (Language Translate Gadget)
আসসালামু আলাইকুম…

সবাইকে শুবেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের পোষ্ট…

আপনার ওয়েব সাইট টি এখন পড়ুন যে কোন ভাষায়… ছোট একটি Gadget এর মাধমে…

এখন সাইট Visitor রা যে কোন ভাষায় আপনার ওয়েব সাইট টি পড়তে পারবে …

ভিডিও টিউটোরিাল টি ডাউনলোড করে নিন…

Click Here

যদি Gadget ভাল লাগে তবে Language Translate Gadget টি Download করে নিন…

Click Here

আজ থেকে আপনিও হয়ে যান একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার (না দেখলে ১০০% মিশ করবেন)

অন্যের ছবিতে বিভিন্ন ডিজাইন দেখে নিজেরও সে রকম কাজ করার ইচ্ছা জাগে? তাহলে আজকের এই পোষ্টটি অবশ্যই আপনার জন্য একটি সমাধান । আজ আমি আপনাদের সাথে দারুন একটি ফটো এডিটর সফটয়্যার শেয়ার করবো যা আপনাকে বানিয়ে দিবে প্রফেশনাল ফটো এডিটর । সফটয়্যারটির নাম PhotoShine । যারা ফটোশপের “ফ” ও জানেন না তারাও এর মাধ্যমে ছবিতে বিভিন্ন ইফেক্ট যোগ করতে পারবেন । PhotoShine -এর কার্যপ্রণালী পানির মত সহজ তাই এটা দেখাবার প্রয়োজন দেখছি না । যে কেউ খুব সহজে এর দ্বারা ছবি এডিট এবং বিভিন্ন ইফেক্ট যোগ করতে পারবেন । নিচে PhotoShine দ্বারা এডিট করা কিছু ফটো দিলাম……….



এখানে Portable এবং Install দুটো Version –ই আছে । যার যেটা দরকার ডাউনলোড করে নিন ।
ডাউনলোড লিংক (সফটয়্যার)
সিরিয়াল কী লিংক

মাত্র ৫ মিনিটে পেন্ড্রাইভ থেকে Windows XP সেটআপ দিন

কেমন আছেন সবাই, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজ আমি আপনাদের শিখাবো কিভাবে পেন্ড্রাইভ দিয়ে মাত্র ৫ মিনিটে উইন্ডোজ XP সেটআপ দিবেন, তাহলে চলুন কথা না বারিয়ে শুরু করি

১ম ধাপঃ ১গিবি বা এর বেশি পেন্ড্রাইভ পিসিতে প্রবেশ করান।

২য় ধাপঃ এখান থেকে USBFormat সফটটি (মাত্র ৩৪ কেবি) ডাউনলোড করে নিন, তারপর রান করুন

৩য় ধাপঃ grubinst_gui সফটটি (মাত্র ১৭৯ কেবি) ডাউনলোড করে নিন এবং Run as Administrator

৪র্থ ধাপঃ BootCD (5.1 or newer) সিডি ড্রাইভে প্রবেশ করান ও সব ফাইল পেন্ড্রাইভে কপি করুন।

৫ম ধাপঃ grldr and menu.lst from grub4dos.zip (or from HBCD folder) পেন্ড্রাইভে কপি করুন।

ব্যাস কাজ শেষ।

এবার বায়স সেটিং এর জন্য পর্যায়ক্রমে নিচের ধাপগুলো অনসরন করুন

To Enter the BIOS press the “Del” button on your keyboard. Alternatives are “F1″, “F2″, “Insert”, and “F10″. Some PC’s BIOS might even require a different key to be pressed. Commonly a PC will show a message like “Press [Del] to enter Setup” to indicate that you need to press the “Del” key. Some AMI BIOS require you to enable the option “USB Keyboard Legacy support”!

For AMI BIOS:

Go to “Feature Setup”. “Enable” these options: “USB Function Support”,
“USB Function For DOS” and “ThumbDrive for DOS”. Go to “Advanced Setup”.
Set the “1st Boot Device” to “USB RMD-FDD”.
Reboot the PC and it now should boot from the Usb Stick.
Go to “USB Mass Storage Device Configuration”. Select “Emulation Type”
and set it to “Harddisk”. Go to the “Boot Menu” and set the “1st boot device” to “USB-Stick“. Exit the BIOS, saving the changes.
you can try “Emulation Type” to “Floppy” or “Forced FDD”.
For PHOENIX/AWARD BIOS:

Go to “Advanced BIOS Features”. Go to the “1st Boot device” and set it to “USB-ZIP”.
হিরেনবুট সিডি ডাউনলোড করুন এখান থেকে

এবার নিশ্চিন্তে ৫ মিনিটে Windows XP সেটআপ দিন আর মজা নিন মজা হা হা হা ঃপিপি

আপনার pc তে Security র ব্যাপারে আপনি কতটা জানেন?

হঠাৎ করে আজ একটা নতুন সফটওয়্যার পেলাম, এটার নাম Security Analyzer 2.0, আপনার কম্পিউটারে Security কেমন আছে সেটা Analyzer করে দেখাবে। এটা সম্পূর্ণ ফ্রী এবং প্রটেবেল।প্রথমে ডাউনলোড করে ডবল ক্লিক করে আপনি যেখানে extract করবেন সেটা সিলেক্ট করে extract প্রেস করুন

এবার দেখাবে successfully extracted 3 file (s) , ওকে করুন, exit করে বেরিয়ে আসুন এবং সেই লোকেশান টি ওপেন করুন যেখানে আপনি extract করলেন।

এবার ওপেন করুন এবং Security Analyzer 2.0 এর উপর ডবল ক্লিক করুন , প্রথম বার ওপেন করলে license ok করে continue করুন, English সিলেক্ট করে save করুন, এবার আপনার কম্পিউটারের Security কেমন আছে তা দেখাবে।

একটা কথা তো বলাই হল না এটা কিন্তু কোন অ্যান্টি ভাইরাস প্রোগ্রাম নয়(It is not an ant-virus or security software)। ডাউনলোড লিঙ্ক

সবাই চাই facebook ফ্রেন্ড বাড়াতে তাই আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম FBP 7.06v Full ভার্সন

FBP – Facebook Blaster Pro 7.06v ডাওনলোড করুন Full version …….. যেটা দিয়ে আপনি অনেক ফ্রেন্ড request পাঠাতে পারবেন । কিন্তু ব্লগ হবে না ………….

এটি আমার দ্বিতীয় টিউন যদি ভালো লাগে তাহলে বলবেন

পিসিতে winrar software টি ইন্সটল থাকতে হবে ।যদি না থাকে তাহলে নিচের গুলো অনুসরণ কারুন

windows xp এর জন্য net fraimwork 2.0 লাগবে এইটা চালাতে windows 7 এ মনে হয় লাগবে না । তবু না পারলে ডাওনলোড করবেন

আমি তিনটার লিঙ্ক দিয়ে দিব

Winrar gaming edictation

http://www.mediafire.com/download.php?vpj82jms767ex2h ( 7.44 MB)

net fraimwork 2.0

http://www.mediafire.com/download.php?pknr1rca4x2w4fr (22.39MB)

Facebook Blaster Pro

http://www.mediafire.com/?i9ul8yuczsqmk9i (1.75MB)



ইন্সটল করবেন যেভাবে

১/ pc তে win rar software টি ইন্সটল করতে হবে যদি ইন্সটল না থাকে । তারপর File দুইটি extrac karun

২/ windows xp হলে net fraimwork 2.0 ইন্সটল করতে হবে, আর windows 7 হলে মনে হয় ,না করলে চলে

বিঃদ্রঃ যদি windows 7 এ না হয় তাহলে net fraimwork 2.0 ইন্সটল করতে হবে ।তবে

Windows 7 হলেও ইন্সটল করলে ভাল ।

৩/ এবার Facebook Blaster Pro ইন্সটল করুন

৪/keygan এ open করে prod key copy kore

৫/ Facebook Blaster Pro অন করেন prod key চাইবে prod key পেস্ট করে দিবেন

৬/বেস হয়ে গেল এবার ইউস করেন



আর তবু যদি না পারেন

কিছু স্ক্রিন short দেখে নি







উইন্ডোজ 7 এর সব কাজ করুন একই জায়গায় থেকে…!!!

কেমন আছেন সবাই? আজকে উইন্ডোজ 7 এর একটি সোফট এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেব। এই সোফট- এর সাহায্যে আপনি যে কোন সেটিংস্ পরিবর্তন করতে পারবেন একই জায়গায় থেকে!

অনেকদিন আগে একটি টেকনোলজি ব্লগে পোষ্ট পড়েছিলাম সেটার 95% শিরোনামেই লেখা। আর আমার এই পোষ্টের 99% -ই শিরোনামে লেখা। হা..হা.. আসলে এর সম্পর্কে বলার কিছুই নেই। এটি একটি পোর্টেবল সোফট। এই সোফটের সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল এর সাইজ 112kB!!!

সোফটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে

বিদায়। ভাল থাকবেন।

এর থেকে সহজে XP বুট করা সম্ভব নয় !

এই একটি পোস্ট, বিভিন্ন সাইটে/ফোরামে বিভিন্ন ভাবে, বিভিন্ন ব্যক্তি উপস্থাপন করেছেন। তবে Windows-7 ব্যবহারকারী কতজন আছেন, যারা কোন ঝামেলা ছাড়াই XP কে বুটেবল করে USB/Pendrive দিয়ে ইনস্টল দিয়েছেন? তারা একটু হাত তোলেন তো!!!

আপনি হয়তো খুব সহজেই পেন ড্রাইভ দিয়ে Windows-7 অথবা Vista ইনস্টল করে থাকবেন। কিন্তু আপনি যদি USB ফ্লাস ড্রাইভ/পেন ড্রাইভ দিয়ে Windows-XP সেটআপ দিতে চান, তবে আপনাকে কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। কেননা XP তে USB Booting এর জন্য তেমন কোন বৈশিষ্ট জুড়ে দেয়া হয়নি।

সাধারণত আমরা যে সকল CD/DVD দিয়ে XP Setup দেই, সেগুলো বুটেবল সিডি। তাই যখন আমরা এই সিডিগুলো CD/DVD Rom-এ প্রবেশ করাই, তখন PC স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্ধারণ করে যে এটি একটি বুটেবল সিডি এবং মনিটরে “Press any key to boot from CD…..” শো করে। তখন আমরা ডিস্ক ফরমেট করি, পার্টিশন তৈরি করি এবং ইনস্টলের জন্য যা যা প্রয়োজন সকল কাজ সম্পন্ন করে থাকি। এই একই কাজ আমরা USB Flash Drive দিয়েও করতে পারি। কিন্তু সাধারণত XP-এর জন্য USB Flash Drive তৈরি করা খুব একটা সহজ ব্যপার না। আমি এই পদ্ধতিটি নিচে ধাপে ধাপে আলোচনা করবো…

এই পদ্ধতিটি Windows7 ইউজারদের জন্য খুবই কার্যকরী এবং সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। তবে XP ইউজাররা হতাশ হবেন না, কেননা এটি XP-তেও সমান কার্যকরী।
প্রথমে এখান থেকে সফ্যটওয়ারটি ডাউনলোড করে নিন….
USB Flash

(2.09 MB)

এটি পোর্টেবল তাই ইনস্টলের ঝামেলা নেই। ডাউনলোড শেষে ফাইলটি রান করুন। তাহলে নিচের মত একটি উইন্ডো আসবে…
USB Flash

এখান থেকে Advanced mode ট্যাবে ক্লিক করে আপনার পছন্দ মত অপশন বেছে নিন। তবে আপনি XP-এর জন্য “Transfer Windows XP/2003 setup to USB drive” নির্বাচন করুন।
USB Flash

এরপর পুনরায় Welcome স্কিনে ফিরে যান।
USB Flash

এখান থেকে Windows Setup Transfer Wizard (লাল চিহ্নিত) –এ ক্লিক করলে নিচের মত একটি অপশন আসবে।

এখন আপনার CD/DVD Drive-এ Windwos-XP-এর ডিস্ক ঢোকান আর Pen Drive টি কানেক্ট করুন। এবার Next-এ ক্লিক করলে নিচের মত আরেকটি অপশন পাবেন..

এখান থেকে আপনার CD/DVD Drive এবং USB/Pen Drive-এর পাথ সিলেক্ট করে দিন। এবার Next চাপুন। ভ্যাস কাজ শেষ। এবার শুধু অপেক্ষার পালা। ১০-১২ মিনিটের মধ্যে আপনার পেনড্রাইভটি XP সেটআপের জন্য প্রস্তুত হয়ে যাবে।

মোবাইল থেকে ফেসবুক ব্যাবহারকারী বন্ধুদের জন্য সুপ্পার টিপস

আস্সালামু আলাইকুম
বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই ?
আশা করি নিশ্চয় ভালো আছেন ।
আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মোবাইল থেকে ফেসবুক গ্রুপ তৈরী করার নির্দেশনা ,
জানি অনেক বন্ধুরা জানেন
কিন্তু বরাবরের মতোই আমি আমার এই পোস্ট টি উত্‍সর্গ করলাম সেই সব বন্ধুদের জন্য যারা আমার মতো এই পথের নতুন পথিক তাদের উদ্দেশ্য

তাহলে ,
শুরু করা যাক ,

সোজা চলে যান নিচের এই লিংকে

http://m.facebook.com/groups/create/

তারপর
> পছন্দ মতো গ্রুপ নাম দিন
> প্রাইভেসি নির্বাচন করুন
> continue বাটনে ক্লিক করুন

নতুন একটি পেজ আসবে
এই পেজ থেকে আপনার গ্রুপের সাথে মানানসৈ আইকন সিলেক্ট করুন

আইকন সিলেক্ট করার পর আরেকটি নতুন পেজ আসবে
> এই পেজ এ আপনার গ্রুপের জন্য বন্ধু যোগ করুন
< প্রথমে পাচজন বন্ধু নির্বাচন করে done বাটনে ক্লিক করুন

ব্যস গ্রুপ তৈরি

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More