আসসালামু আলাইকুম

বৃহস্পতিবার, ৩০ আগস্ট, ২০১২

কিভাবে পার্মানেন্ট ডিলেট করা ফাইল ফিরে পাবেন (আরেকটি সফটওয়্যার)

undefined
আমরা ভুলবশত অনেক সময় প্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলি কম্পিউটার। আর সেই পরিস্থিতি থেকে বাচার জন্য আপনাদের কাছে আজ শেয়ার করব একটি সফটওয়্যার। অনেকেই হয়তবা ব্যাবহার করেছেন। যারা করেননি তাদের জন্য এই সফটওয়্যার।
নামঃ Kissass Undelete
ডাউনলোড লিঙ্কঃ http://sourceforge.net/projects/kickassundelete/files/latest/download
সব প্রচলিত উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে ব্যাবহার করতে পারবেন।
ফ্রী এবং ওপেন-সোর্স।
কিভাবে ব্যাবহার করবেন?
হাতের বাম দিক থেকে আপনার ফ্ল্যাশ-ড্রাইভ অথবা, ডিরেক্টরি সিলেক্ট করুন। তারপর, হাতের ডান দিকের বড় করে স্ক্যান (SCAN)বাটন ক্লিক করুন।
দেখুন, কিছু ফিরে পেলেন কিনা…
ফিচারঃ
- FAT এবং NTFS দুই ধরনের ফরমেটের ফাইল রিকভার করতে সক্ষম।
- ফাইল নেম, অথবা এক্সটেনশন দিয়ে স্ক্যান করতে পারবেন।
- খুব সহজ ইন্টারফেস
আশা করি, এই সফটওয়্যার থেকে অনেকেই উপকার পাবেন।

dll ফাইল মিসিং ? তাহলে File Fixer দিয়ে ঠিক করে নিন (২ মেগা)

কম্পিউটারে কাজ করতে করতে অনেক সময় DLLফাইল মিসিং বা ইরর দেখায়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য ছোট একটি এপলিকেশন নিয়ে আসলাম আপনাদের জন্য। DLL-files  Fixer নামের এ সফ্টওয়্যারটি আসলেই দারুন কাজের।

যেসব সুবিধা আছে এটাতে তা দেখে নিন :
> Registry অপটিমাইজ করতে পারবেন,
> রেজিষ্ট্রি Defrag  করতে পারবেন,
> সমস্ত DLL ফাইলগুলোর সমস্যা খুজে বের করা এবং সমাধান করতে পারবেন,
> বিভিন্ন এপলিকেশন ক্র্যাশ করা বন্ধ করতে পারবেন,
> কম্পিউটারের কার্যদক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারবেন,
> সবথেকে বড় কথা যে ফাইলটা মিসিং পাবেন তা সরাসরি ডাউনলোড করতে পারবেন।

লিংক http://www.mediafire.com/?st9om7sriwgb2uv

এটার ওজন খুবই সামান্য এবং পোর্টেবল, তাই ইনষ্টল করতে হবে না।

পেন-ড্রাইভকে এমনভাবে প্রটেক্ট করুণ ফ্রীতে এবং সবচেয়ে কার্যকরী উপায়ে যাতে কেউ ক্র্যাক করতে না পারে


আমরা অনেকেই পেন-ড্রাইভ ব্যাবহার বিভিন্ন কম্পিউটারে। মানুষ মাত্রই ভুল বলে অনেক সময় ভুলে যাই কোথায় রেখে এসেছি। তাই, আমরা কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করতে পারি যেন আমাদের যাবতীয় তথ্য সুরক্ষিত থাকে অথবা, অন্যের হাতে না চলে যায়।
আজ আপনাদের সবচেয়ে কার্যকরী একটি ইনক্রিপ্সন মেথড সম্পর্কে জানাবো, যাতে করে আপনার ইউএসবি/পেন-ড্রাইভ অন্যের হাতে চলে গেলেও তা আপনি ছাড়া অন্য কেউ ক্র্যাক করতে পারবে না।
কি কি লাগবে?
- অবশ্যই পেন-ড্রাইভ
- TrueCrypt নামে সফটওয়্যার যা আপনি এখান থেকেঃ http://www.truecrypt.org/downloads আপনার অপারেটিং সিস্টেম অনুযায়ী ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
কিভাবে ইনক্রিপ্ট করবেন?
- ইউএসবি / পেন-ড্রাইভ প্লাগ-ইন করুণ।
- Truecrypt ইন্সটল করে রান করুণ।
- “Create Volume.” ক্লিক করুণ
- একটি নতুন উইজার্ড ওপেন হবে।
- “encrypt a non-system drive.” ক্লিক করুণ।
- “next” ক্লিক করুণ
- “Volume Type” জানতে চেয়ে নতুন স্ক্রিন আসবে
- “Standard TrueCrypt Volume.” সিলেক্ট করুণ
- “next.” ক্লিক করুণ
- এখন, “Volume Location” স্ক্রীন আসবে
- “select device” ক্লিক করুণ স্ক্রীনের ডান দিক থেকে।
- “next.” ক্লিক করুণ।
- “Volume Creation Mode” স্ক্রীন আসবে
- “create encrypted volume and format it.” ক্লিক করুণ
- “next.” ক্লিক করুণ
- “Encryption Options” স্ক্রীন আসবে
- কোন কিছু পরিবর্তন না করে “next.” ক্লিক করুণ
- “Volume Size” স্ক্রীন আসবে
- “next.” ক্লিক করুণ
- “Volume Password” স্ক্রীন আসবে
- ২০ অক্ষরের একটি পাসওয়ার্ড দিন
- “next.” ক্লিক করুণ
- “Large Files” স্ক্রীন আসলে “no” দিন
- “next.” ক্লিক করুণ
- “Volume Format” স্ক্রীন আসবে
- এখন, মাউস নিয়ে স্ক্রিনের ভেতরে নাড়াচাড়া করুণ। যতই নাড়বেন ততই সুরক্ষিত হবে আপনার ড্রাইভ।
- “format” ক্লিক করুণ (পুরনো ডাটা ব্যাকআপ করতে ভুলবেন না যেন)
- “ok” ক্লিক করুণ
- ব্যাস আপনার ড্রাইভকে এখন Uncrackable বলা চলে।
আশা করি অনেকএই এই পোস্ট থেকে উপকার পাবেন।
ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।

Download করুন আজই Latest Version IDM 6.12 Beta Build 10 PreActivated

আসসালামু-আলাইকুমঃ কেমন আছেন সবাই , আশা করি ভাল আছেন। টিউনারপেজে এটি আমার প্রথম পোষ্ট। কোন প্রকার ভূল হলে ক্ষমা করবেন। এখন আসল প্রসঙ্গে আসা যাক।
আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম Latest version IDM 6.12 BETA Build 10 PreActivated।
যা আগের তুলনাই এই ভার্সন টা অনেক উন্নত। তাছাড়া  IDM PreActivated এর সম্পর্কে কারও অজানা নাই বলে আশা করছি । তারপরও যারা জানেন না, তাদের জন্য একটু বলিঃ PreActivated এর কাজ হচ্ছে, কোন ঝামেলা ছাড়াই মানে, লাইসেন্স কী / Crack   ফাইল বাদেই ইন্সটল দেওয়া যাই। এবং অটো Registry হয়ে যাই। এক কথাই কোন বাড়তি ঝামেলা নাই।
তাহলে আর দেরি কেন? এখনিই  জলদি করে ডাউনলোড করে নিন।

ডাউনলোড করুন Latest version IDM 6.12 BETA “এখান থেকে
“Install এর পদ্ধতি ডাউনলোড ফাইল এর ভেতরে পাবেন”
সবাইকে ধন্যবাদ।

কিভাবে Windows Genuine Advantage Notifications Nag Screen ডিজেবল/আনইন্সটল করবেন

Windows Genuine Advantage Notifications Nag Screen এই প্রবলেমটা অনেকরই বিরক্ত বোধ মনে হয়। তাই আমি একটি সহজ সমাধান দেওয়ার জন্য চেষ্টা করলাম মাত্র। যাদের প্রয়োজন লাগবে তারা দেখতে পারেন।

কার্যপ্রণালী:

১. ধাপ: কিবোর্ড থেকে Clt + Alt + Del চেপে Windows Task Manager ওপেন করুন, তারপর Process ট্যাবে ক্লিক করে wgatray.exe তে ক্লিক করে End Process এ ক্লিক করুন এবং ইহা ক্লোজ করুন।
২. ধাপ: কম্পিউটার Restart দিয়ে Safe Mode ওপেন করুন (safe mode এ ওপেন করার জন্য কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় F8 চাপতে থাকেন)
৩. ধাপ: C:\Windows\System32 এই ডাইরেক্টরীতে গিয়ে WgaTray.exe ডিলিট করে ফেলি ডিলিট ।
৪. ধাপ: C:\Windows\System32\dllcache এই ডাইরেক্টরীতে গিয়েও WgaTray.exe ডিলিট করে ফেলি ডিলিট ।
৫. ধাপ: Start \ Run: regedit টাইপ করুন, তারপর HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\Current Version\Winlogon\Notify তে গিয়ে WgaLogon ফোল্ডারটি Delete করে দিই।
৬. ধাপ: কম্পিউটার Restart দিই। ব্যস হয়ে গেল! ভালো লাগলে Comment  করতে ভূলবেন না।

শুক্রবার, ১৭ আগস্ট, ২০১২

ফটোশপ টিপ::: ছবির যে কোনও জায়গার রঙ পরিবর্তন করুন সহজে

অনেকেই হয়তো কাজটা করতে চান, কিন্তু ফটোশপে কিভাবে করা হয়, নতুনরা তা জানেন না ! একটা ছবিতে হয়তো আপনার শার্টের কালার কালো আছে, আপনি সেটাকে ছাই কালার করতে চান, ফটোশপে কাজটা অনেক সহজে করা যায়। চলেন দেখা যাক।

১// প্রথমে ফটোশপে ছবিটি ওপেন করুন।

২// Image>>Adjustments>>Replace Color   এ ক্লিক করুন।

tune1 ফটোশপ টিপ::: ছবির যে কোনও জায়গার রঙ পরিবর্তন করুন সহজে

৩//  নিচের ছবির মত একটা উইন্ডো ওপেন হবে, আপনি যেখানে কালার চেঞ্জ করতে চান, সেখানে মাউস দিয়ে ক্লিক করেন, সেই জায়গাটা সিলেক্ট হয়ে যাবে উইন্ডো তে।

tune2 ফটোশপ টিপ::: ছবির যে কোনও জায়গার রঙ পরিবর্তন করুন সহজে

৪//  এবার নিচের ছবিতে দেখানো অপশনগুলোর মত চেঞ্জ করে দেখেন, প্রিভিউ দেখাবে, তাই আপনি ইচ্ছেমত সবকিছু বাড়িয়ে/ কমিয়ে দেখতে পারেন যে কোনটা ভালো লাগে।

tune3 ফটোশপ টিপ::: ছবির যে কোনও জায়গার রঙ পরিবর্তন করুন সহজে

৫// এবার দেখুন চেঞ্জ হল কিনা।

tune4 ফটোশপ টিপ::: ছবির যে কোনও জায়গার রঙ পরিবর্তন করুন সহজে

টিপসটি একেবারেই নতুনদের জন্য।

এখন ফেসবুক চ্যাট করুন একটু অন্য ভাবে

মনে করুন…, ফেসবুক চ্যাটে অথবা ম্যাসেজে লেখলেন Hai এই লেখার H হবে হলুদ, A হবে নিল, I হবে লাল icon smile এখন ফেসবুক চ্যাট করুন একটু অন্য ভাবে তাহলে কেমন হবে বলুনতো ? নিশ্চয় খারাপ না,, এরকম ব্যাপার ঘটাতে চাইলে আপনাকে নিচের কোড গুলো অনুসরণ করতে হবে,,,, তাহলে জেনে নিন কোড গুলো Code ======= Letter
[[107015582669715]] = A [[116067591741123]] = B [[115602405121532]] = C [[112542438763744]] = D [[115430438474268]] = E [[109225112442557]] = F [[111532845537326]] = G [[111356865552629]] = H [[109294689102123]] = I [[126362660720793]] = J [[116651741681944]] = K [[115807951764667]] = L [[106596672714242]] = M [[108634132504932]] = N [[116564658357124]] = O [[111669128857397]] = P [[107061805996548]] = Q [[106699962703083]] = R [[115927268419031]] = S [[112669162092780]] = T [[108983579135532]] = U [[107023745999320]] = V [[106678406038354]] = W [[116740548336581]] = X [[112416755444217]] = y [[165724910215]] = Z
এখন ভাবছেন যে ধুর-!!! এতো কষ্ট করে এগুলো মনেরাখবে কে? তাইনা? আসলেও মনে রাখলে এভাবে একটা একটা করে অক্ষর খুজে খুজে লেখতে গেলে আপনার বারোটা বেজে যাবে, তাহলে আপনাকে যেটা করতে হবে অপনি প্রথমে এই লিংকে যান http://wapmahmud.mywibes.com/main/Facebook+Tools/fb+own+emo+generator তারপর উপরের বক্ষে লিখুন যেটা লিখতে চান, এবার [Get Emo Code] বাটনে ক্লিক করুন ব্যাস নিচের ঘরে পেয়ে যাবেন আপনার কোডটি. সেটাকে চ্যাট অথবা ম্যাসেজে কপি পেষ্ট করে ব্যাবহার করুন, আর আপনি এক ট্যাবে এই লিংক ওপেন করে আরেক ট্যাবে চ্যাট করতে পারেন, . তাহলে আজ এ পর্যন্তই….. . আল্লাহ হাফেজ

গরম গরম ডাউনলড করে নিন Ek Tha Tiger মুভি।

আসসালামু আলাইকুম  সবাইকে। সবাইকে টিউনারপেজ এ স্বাগতম। আসা করি ভাল আসেন।কি করব বলেন আবার আপনাদের সামনে আসতে হল নতুন মুভি নিয়ে।
মুভি এর নামঃEk Tha Tiger (2012) Hindi Movie 700mb

ek tha tiger bollywood movie poster 206x300 গরম গরম ডাউনলড করে নিন Ek Tha Tiger মুভি।
Director: Kabir Khan
Release Date: 15 August 2012
Genre: Action | Romance | Thriller
Stars: Salman Khan, Katrina Kaif and Bella Boyd

trans গরম গরম ডাউনলড করে নিন Ek Tha Tiger মুভি।Storyline:

 Ek Tha Tiger is a romantic thriller which tells the story of a Trinity College scientist suspected of selling missile technology secrets to Pakistan. The Indian government sends a secret agent, codenamed Tiger (Salman Khan), to find out about the professor’s activities. Tiger falls in love with the professor’s caretaker Zoya (Katrina Kaif) who is studying at a fictional dance academy located at TCD, and together they embark on a roller-coaster journey that takes them from Dublin to Istanbul then to Kazakhstan and Chile.
ettsc গরম গরম ডাউনলড করে নিন Ek Tha Tiger মুভি।


downlaod করে নিন এখান থেকে

Adobe Photoshop Plugins Collection DVD 2012 Retail— ফটোশপ প্লাগিন এর বিশাল কালেকশন

যারা গ্রাফিক্স  ডিসাইনার/ ফটোশপ পাগল তারা ফটোশপের বিভিন্ন প্লাগিনের জন্য উন্মুখ হয়ে থাকেন। প্লাগিন হল একটা প্রোগ্রাম যা স্পেসিফিক কাজের জন্য তৈরি হয়, যেই কাজটা সেই সফটওয়্যার দিয়ে করা অনেক কঠিন। উইকিপিডিয়ার ভাষায়:::

Photoshop plugins (or plug-ins) are add-on programs aimed at providing additional image effects or performing tasks that are impossible or hard to fulfill using Adobe Photoshop alone. Plugins can be opened from within Photoshop and several other image editing programs (hosts compatible with the appropriate Adobe’s specifications) and act like mini-editors that modify the image.

বিস্তারিত এখানে জানুন


1343563508 adobe photoshop plugins collection 2012 Adobe Photoshop Plugins Collection DVD 2012 Retail— ফটোশপ প্লাগিন এর বিশাল কালেকশন

আজকে ফটোশপের বিভিন্ন প্লাগিনের কালেকশন শেয়ার করবো। অবশ্যই মিডিয়াফায়ার না, কারণ প্রায় ৩ গিগা ফাইল একেবারে মিডিয়াফায়ারে একেবারে থাকেনা। যারা আনলিমিটেড নেট ইউস করেন, কালেক্ট করে নিন। ৩টা লিঙ্ক দিবো, যেখান থেকে খুশি নামান। icon smile Adobe Photoshop Plugins Collection DVD 2012 Retail— ফটোশপ প্লাগিন এর বিশাল কালেকশন

Link 01

or

Link 02

or

Link 03

যে নামে ফোল্ডার তৈরি করা যায় না

আসসালামু আলাইকুম, আশাকরি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন, আমরা অনেকেই কম্পিউটার ব্যবহার করি বিভিন্ন প্রয়োজনে, আবার অনেকে ব্যবহার করি শখে তবে যে যেকারনেই ব্যবহার করিনা কেন, কম বেসি সবাই সব সময় নতুন কিছূ শিখতে চাই, আর শিখার কোন শেষ নেই, আমরা প্রতিনিয়তই চলা-ফেরা, কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন কিছু শিখছি, আর নতুন কিছু শিখার যে কত আনন্দ সেটা তারাই বেশি বুঝতে পারে যারা ছোট একটি কাজ শেখার জন্যও মন থেকে অনেক আগ্রহ অনুভব করে। আমি আসলে কম্পিউটারের বিষয়ে খুব বেশি কিছু জানি না, অল্প যা কিছু যানি তাই এখানে নিয়মিত উল্লেখ করার চেষ্টা করব, যারা এই বিষয় গুলো জানেন তাদের পড়ার দরকার নেই, যারা না জানেন তারা জানার আগ্রহ থাকলে পড়তে পারেন। অনেক কথা বললাম, এবার কাজের কথায় আসি, এবার আমি আপনাদের সামনে উল্লেখ করব ফোল্ডারের বিষয়। আমরা কম্পিউটারে বিভিন্ন ফাইল রাখার জন্য বিভিন্ন নামে ফোল্ডার বানাই, কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা এমন কিছু নাম আছে যে নামে কোন ফোল্ডার বানানো যায় না নিচে নাম গুলো উল্লেখ করা হল, আপনারা চেষ্টা করে দেখতে পারেন এই নামগুলো দিয়ে ফোল্ডার বানাতে পারেন কিনা।
PRN, AUX, CLOCK$, NUL, COM1,
COM2, COM3, COM4, COM5, COM6,
COM7, COM8, COM9, LPT1, LPT2,
LPT3, LPT4, LPT5, LPT6, LPT7,
LPT8, LPT9

ফাইল ফরম্যাট

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আসাকরি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন, আজ আর কথা বাড়াব না কাজের কথাই আসি, কাজের খাতিরে বিভিন্ন সময় আমরা কম্পিউটারে বিভিন্ন ফাইল রাখি, যারা সাধারন ব্যবহারকারী তাদের অনেকেই জানে না কোন ফাইলটির কি ফরম্যাট, আর সেটা হয়ত সাধারন ব্যবহারকারীদের জানার তেমন দরকারও হই না, তবে জানা থাকলে ভাল, তাই আজ আমি ফাইলের ফরম্যাট সম্পর্কে বলব, আমরা কম্পিউটারে যে ফাইলগুলো ব্যবহার করি প্রত্যেকটি ফাইলের একেকটি ফরম্যাট আছে যে ফরম্যাটের কারণে কম্পিউটার সহজে ফাইলটিকে চিনতে পারে, এবং বুঝতে পারে কোন ফাইলটিকে কোন সফট্‌ওয়্যার দারা উপেন করতে হবে, যার কারনে আমরা দেখি বিভিন্ন ফাইলে ডাবল ক্লিক করলে নির্দিষ্ট সফট্‌ওয়্যারটি দিয়ে ফাইলটি ওপেন হয়। তবে কোন ফাইলকে কম্পিউটারের চিনতে হলে অবশ্যই এমন একটি সফট্‌ওয়্যার কম্পিউটারে সেটাপ দেয়া থাকতে হবে যে সফট্‌ওয়্যারটির মাধ্যমে ফাইলটি চালানো যাবে।
উদাহরনের জন্য চলুন এম.এস ওয়ার্ডে একটি ফাইল তৈরি করি
এম.এস ওয়ার্ডে উপেন করে নিচের লেখাগুলো টাইপ করি:
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি
চির দিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাশ, আমার প্রাণে বাজায় বাশি
সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি
তারপর ফাইলটি সেভ করার জন্য →File → Save এ ক্লিক করার পর নিচের চিত্রটির মত একটি বক্সটি এসেছে

File name বক্স এ আমরা ফাইল এর নাম লেখি
Save as type বক্স এ ডিফল্ট হিসেবে .doc থাকে, আমরা ইচ্ছে করলে এই বক্সের এরো বাটনে ক্লিক করে এখানে দেয়া যেকোন ফরমেট সিলেক্ট করে ফইলটি সেভ করতে পারি। এখন আমরা Web page (.html) ফরমেটটি সিলেক্ট করে সেভ করব। তারপর MyDocuments থেকে (কেউ যদি অন্য কোন স্থানে সেভ করেন তাহলে সেখান থেকে) এখন সেভ করা ফাইলটির উপরে ডাবল ক্লিক করুন এবং দেখুন ফইলটি Internet Explorer অথবা অন্য কোন ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে নিচের চিত্রটির মত উপেন হয়েছে।

আমরা জানি যে এম.এস ওয়ার্ডের ফাইল ডাবল ক্লিক করলে এম.এস ওয়ার্ডে সফট্‌ওয়্যার দিয়ে উপেন হয়, কিন্তু এই ফাইলটি ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে উপেন হচ্ছে, তার কারন এই ফাইলটির ফরমেট হচ্ছে .html
উল্লেখ্য: ফইল এর ফরমেট সাধারনত হাইড করা থাকে যাতে রিনেম করার সময় ভুলবসত ফইলের ফরমেটও রিনেম না হয়ে যায়।
যদি কারো ফইল এর ফরমেট সো করানোর দরকার হয় তাহলে যে কোন একটি ফোল্ডার উপেন করে Tools→ Folder Options→ View→ Hide extensions for known file type এ ঠিক চিহ্ন উঠিয়ে ওকে করুন।
সাবধানতা:
ফইল সেভ করার সময় এক ফরমেটে সেভ করে অন্যকোন ফরমেটে রিনেম করলে নতুন ফরমেটে কাজ নাও করতে পারে।
আজ এ পর্যন্তই, আরেক দিন উপস্থিত হব অন্য কোন বিষয় নিয়ে।
আল্লাহ হাফেজ।

পেনড্রাইভ/মেমোরি কার্ডের ব্যাকগ্রাউন্ডে ছবি যুক্ত করা।

সকলে আমার সালাম নিবেন, আশাকরি আপনারা সকলে আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন। আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি প্রায় প্রত্যেকের কাছেই পেনড্রাইভ আছে, আমরা সবসময় পেনড্রাইভের ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা দেখে আসছি, আমি আজ আপনাদেরকে দেখাব পেনড্রাইভ/মেমোরি কার্ড এর ব্যাকগ্রাউন্ড এ কি ভাবে আপনার পছন্দের ছবি যুক্ত করবেন। এজন্য প্রথমে একটি ফোল্ডার তৈরি করুন এবং যে ইমেজটি ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে দিবেন সেই ইমেজটি ফোল্ডারের ভিতরে রাখুন, তারপর একটি নোটপ্যাড খুলুন, নিচের কোডটি টাইপ করুন অথবা কপি করে পেষ্ট করুন।
[ExtShellFolderViews]
{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}={BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}

[{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}]
Attributes=1
IconArea_Image=Images\banglatech.jpg

[.ShellClassInfo]
ConfirmFileOp=0
IconFile=%SystemRoot%\system32\SHELL32.dll
IconIndex=161
Save করে বেরিয়ে আসুন
উল্লেখ্য কোডের যে অংশে Images\ banglatech.jpg লেখা আছে সে অংশটিকে আপনার ফোল্ডার এবং ইমেজের নাম দ্বরা রিপ্লেস করুন।
উদাহরন: আপনার ফোল্ডারের নাম যদি হয় Images-2 এবং ফোল্ডারের ভেতরের ইমেজের নাম যদি হয় Computer.jpg তাহলে Images\ banglatech.jpg এর জায়গায় লিখতে হবে Images-2/Computer.jpg
তারপর নোটপ্যাডটিকে রিনেম করুন desktop.ini (.txt ফরমেট এর পরিবর্তে .ini ফরমেট হবে) নামে|
(ফরমেট সম্পর্কে যাদের ধারনা নাই তারা আমার ফাইল ফরমেট নামের লেখাটি দেখতে পারেন নিচের লিং্ক থেকে
http://shakilg-ahc.blogspot.com/2012/08/blog-post_6468.html
এবার ফেল্ডার এবং desktop.ini ফাইলটি কপি বা কাট করে পেনড্রাইভ/মেমোরি কার্ডে পেষ্ট করে পেজটি Refresh করুন।
দেখুন আপনার ইমেজটি ব্যাকগ্রাউন্ডে চলে এসেছে।

সিম কার্ড এর নাম্বার কি ভাবে জানবেন

সবাইকে অনেক অনেক সালাম জানিয়ে শুরু করছি আজকের মাইক্রো টিপস্, মনে করেন আপনি নতুন একটি সিম কিনার ১/২ দিন পর রিচার্য করার জন্য দোকানে গিয়ে মনে হল সিমের নাম্বার জানা নেই, তখন কি করবেন? আপনাদের সমস্য দুর করার জন্য আমার এই মাইক্রো টিপস্, নিচে ৪ টি কোম্পানির নাম্বার দেয়া হল, আপনি যে কোম্পানির সিম ব্যবহার করেন সেই কোম্পানির জন্য নির্দধারিত নাম্বারটি টাইপ করে সেন্ড বাটন (যে বাটন চেপে কল করা হয়) চাপুন এবং দেখুন আপনার নাম্বারটি কত সুন্দর ভাবে দেখানো হচ্ছে।
gp user-*2#
banglalink user-*666#
airtel user-*121*6*3#
robi user-*140*2*4#

ম্যক অ্যাড্রেস বের করা

ম্যক অ্যাড্রেস বের করাঃ

ম্যক অ্যাড্রেস বের করার জন্য Start>Run>Cmd টাইপ করে এন্টার প্রেস করুন। এবার কমান্ড প্রম্পডে ipconfig /all টাইপ করুন। এতে আপনার কম্পিউটারের সকল ল্যানকার্ডের তথ্যাবলী প্রদর্শিত হবে- আইটি অ্যাড্রেস, ডিফল্ট গেটওয়ে, ডিএনএস নাম্বার ও ম্যাক অ্যাড্রেস (Physical Address) ই হচ্ছে ল্যানকার্ডের ম্যাক অ্যাড্রেস।

ম্যাক অ্যাড্রেস ক্লোন করাঃ

উপরে বের করা ম্যাক অ্যাড্রেসটি অন্য কম্পিউটারে বসানোর জন্য নিচের কাজগুলো করুন। My Network Places এর উপর রাইট ক্লিক করে প্রপার্টিজ এ জান, যে ল্যানকার্ডের ম্যাক অ্যাড্রেস পরিবর্তন করতে চান তার উপর রাইট ক্লিক করে প্রপার্টিজ এ ক্লিক করুন। এখানে General ট্যাব থেকে কনফিগার এ ক্লিক করুন, এতে NIC কার্ড এর যে প্রপার্টিজ উইন্ডো বের হবে তার এডভান্স ট্যাব এ ক্লিক করুন। এখানে বাম পাশের প্রপার্টি বক্স থেকে Network Address এ ক্লিক করুন। এখন ডান পাশের ভেলু এর ঘরে উপরের ম্যাক অ্যাড্রেসটি হাইফেন (-) ছাড়া (যমন 00C09FA19D4A) বসিয়ে OK করে বের হয়ে আসুন। এবার ল্যানকার্ডের প্রপার্টিজ উইন্ডোতে এসে ইন্টারনেট প্রটোকল (TCP/IP)-তে ক্লিক করুন। এখানে আপনার কম্পিউটারে যে ভাবে আইপি অ্যাড্রেস বসানো ছিল ঐ কনফিগারেশন অনুযায়ী আইপি অ্যাড্রেস বসিয়ে ওকে করে বেরিয়ে আসুন। এবার কমান্ড প্রম্পডে গিয়ে ipconfig /all টাইপ করে দেখুন আপনার যে কম্পিউটারে ইন্টারনেট কানেকশন ছিল উক্ত কম্পিউটারের ইন্টারনেট কানেকশনের মত করে আইপি অ্যাড্রেস, ডিফল্ট গেটওয়ে, ডিএনএস নাম্বার, ম্যাক অ্যাড্রেস এই কম্পিউটারে দেখাচ্ছে কিনা। যদি সব কিছু ঠিকঠাক থাকে তাহলে আপনার ওয়েব ব্রাউজার খুলে ওয়েবসাইট ব্রাউজ করুন।
যদি কনফিগার করার পর ইন্টারনেট সংযোগ না পায় তাহলে কম্পিউটারটি রিস্টার্ট করুন। নতুন কম্পিউটার থেকে পুরানো কম্পিউটারে পুনরায় ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করার পূর্বে নতুন কম্পিউটারের Network Address এর ভেলু এর ঘরে Not Present ক্লিক করে বের হয়ে আসুন, তাহলে নতুন কম্পিউটার থেকে ক্লোন ম্যাক অ্যাড্রেসটি মুছে যাবে এবং এর ডিফল্ট ম্যাক অ্যাড্রেসটি এনাবল হয়ে যাবে।
সর্তকতাঃ
একই নেটওয়ার্কে দুটি কম্পিউটারের আইপি অ্যাড্রেস বা ল্যানকার্ডের ম্যাক অ্যাড্রেস একই হতে পারবে না। সেক্ষেত্রে কনফ্লিক্ট দেখা দেবে। তাই এ দিকটি খেয়াল রাখুন।

মজিলা ব্রাউজারের বুকমার্ক কিভাবে বেকআপ রাখবেন..???

রথমে C Drive এ যান তারপর Users-আপনার User Administrator এর নাম এ ক্লিক করুন-তারপর AppData(এই অপশনটি  Hidden থাকে তাই  Tools Option থেকে Folder Option এ গিয়ে View Tab থেকে Show Hidden Files এ টিক চিহ্ন দিন তাহলে App Data Folder টি Show করবে-তারপর -Roaming এ ক্লিক করুন-Mozilla এ ক্লিক করুন-FireFox এ ক্লিক করুন-Profiels এ ক্লিক করুন- 4nus8as4.default এ ক্লিক করুন – Then Find out -“places.sqlite ” …..এটি কপি করুন এবং আপনার যেকোন ড্রাইভে সেভ করে রাখুন। বাস কাজ শেষ।এখন আপনি নতুন করে উইন্ডোজ দেয়ার পর just এই কপি করা অংশটি পুনরায় কপি করে পূর্বের জায়গায় পেষ্ট করে দিবেন। এটা হলো Software ছাড়া সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। That,s It ♥♥♥ ভাই আমি খুবই সাধারণ মানুষ আর মানুষ মাএই ভূল যদি লিখতে গিয়ে কোন ভূল হয়ে থাকে আশা করি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।দোয়া করবেন।

বুধবার, ১৫ আগস্ট, ২০১২

আর কতকাল সাধারন ইউজার হয়ে মানুষের কাছে ধর্না দিবেন। আসুন কম্পিউটারের এ্যাডভান্স ইউজার হই। netstat কমান্ড শিখি।

BE AN ADVANCE USER WITH ME
ইন্টারনেট কানেকশন এবং নেটওয়ার্ক চেক করার জন্য দরকারী একটি দরকারী টুল হলো netstat. বিশেষ করে কম্পিউটারে কোন ম্যালওয়ার বা অন্য কোন অদরকারী সফটওয়্যার ইন্টারনেট কানেক্টেড হয়ে আপনারই অজান্তে কোন কিছু ডাউনলোড বা কিছু আপলোড করছে কিনা। পোষ্টটি কিছু সময় নিয়ে পড়ুন। আমি যদি ৩-৪ ঘন্টা ব্যয় করে কষ্ট করে লিখতে পারি তাহলে আপনার কি দশ মিনিট সময়ও হবে না পড়ার? আর এখন সময় না থাকলে এড়িয়ে যান কিন্তু পড়ে আবার এসে অবশ্যই পড়ে নিবেন। আমি যদি আপনাকে আমার এই পোষ্টটি বুঝাতে অক্ষম হই বা কোথাও না বুঝেন, তাহলে লজ্জা না করে নিচে কমেন্টের ঘরে কমেন্ট করবেন।
পোষ্টটি পড়লে আপনি আরও জানতে পারবেন যে,
১.      ইন্টারনেট কানেক্টেড হয়ে কোন ব্রাউজার ওপেন করলাম না বা ব্রাউজার ওপেন করে কিছু না করলেও আমার মেগাবাইট কেন কাটছে
আর আমি ইনশাল্লাহ পরবর্তিতে আরও কিছু এই জাতীয় পোষ্ট করবো। তাই সেই সকল পোষ্ট বুঝতে হলে আপনাকে আগে এই netstat সম্পর্কে ভালভাবে জানতে বা বুঝতে হবে। তো চলুন শুরু করি।
উইন্ডোজ কি+R একসাথে চাপুন। Run কমান্ড চালু হবে। Run অবশ্য আপনি Start হতেও চালু করতে পারবেন। এখন এই Run এ লিখুন cmd এবং enter দিন। কমান্ড প্রম্পট চালু হবে এবং দেখতে পারবেন লেখার জন্য কারসর ব্লিংক করছে। কিবোর্ডের সাহায্যে লিখুন netstat –a  যেভাবে লিখেছি ঠিক সেভাবে লিখে এন্টার দিন অর্থাৎ প্রথমে netstat লিখার পর একটি স্পেস তারপর ‘-’ ড্যাস চিন্হ এরপর কোন স্পেস না দিয়ে a লিখবেন, এবং তার পর এন্টার দিবেন। এন্টার দেবার পর কি দেখলেন তা এখন না দেখলেও চলবে। নিচের লেখাগুলো পড়ুন। এখানে a স্থলে নিচের অক্ষর বা লেখাগুলো দিবেন।
এই netstat কিছু সুইচ (১২ টার মত) আছে। চলুন জেনে নেই সুইচ গুলো কি কি ও তার কাজ।
netstat [-a] [-b] [-e] [-f] [-n] [-o] [-p proto] [-r] [-s] [-t] [-v] [interval]
নিচে একটি টেবিলে এই সুইচ গুলোর কাজ গুলো লিখা হলো।

টেবিল: netstat কমান্ডের কিছু সুইচ

সুইচ
বর্ননা
-a সকল কানেকশন এবং পোর্টসমুহ দেখাবে
-b সফটওয়্যার সমুহের এক্সিকিউটিবল কানেকশন এবং তাদের ব্যবহ্রত পোর্ট সমুহ দেখাবে
-e ইথারনেট statistics  দেখাবে
-f foreign addresses গুলোর Fully Qualified Domain নাম সমুহ দেখাবে (In Windows Vista/7 only)
-n Addresses এবং port নম্বরগুলো numerical ফর্মে দেখাবে
-o প্রতিটি কানেকশনের নিজস্ব process ID দেখাবে।
-p proto TCP, UDP, TCPv6, or UDPv6 কানেকশনগুলো দেখাবে
-r routing টেবিল দেখাবে
-s প্রতিটি protocol এর statistics দেখাবে
-t বর্তমান কানেকশনের offload state দেখাবে, (শুধুমাত্র Windows Vista/7 এর জন্য)
-v যখন –b এর সাথে conjunction করে দেখা হবে তখন সকল সফটওয়্যার এর এক্সিকিউটেবল কম্পোনেন্ট এবং তার নির্ধারিত পোর্টসমুহ ধারাবাহিক ভাবে দেখাবে। (Windows XP SP2, SP3)
interval আমি এখানে interval লিখেছি। আপনারা আবার তা লেইখেন না। এটা আসলে একটি ইন্টিগার যার মাধ্যমে আপনি নিদ্রিষ্ট একটি কমান্ড যত সেকেন্ড লিখে দিবেন তার পর পর এর রেজাল্ট Continues ভাবে দেখতে পারবেন। মানে এই ভাবে লিখবেন netstat –r 5 এখানে লক্ষ্য করুন আমি 5 লিখেছি মানে হলো প্রতি পাচঁ সেকেন্ড পর পর আপনি নতুন রেজাল্ট দেখতে পারবেন।

NETSTAT এর এপ্লিকেশন সমুহ:

NETSTAT হলো নেটওয়ার্ক কানেকশন চেক করার জন্য one of a number of command-line tools. এর মাধ্যমে কম্পিউটারের বিভিন্ন কানেকশনের TCP/IP চেক করা হয়। Windows XP SP2 তে –B নামে একটা নতুন সুইচ এ্যাড করা হয়েছে যার মাধ্যমে সত্যিকার ভাবে বিভিন্ন সফটওয়্যার এর এক্সিকিউটেবল কানেকশন দেখা যাবে। এই নতুন সুইচের মাধ্যমে একটি সুযোগ দেয়া হয়েছে ম্যালওয়্যার ধরার জন্য যা আপনার অজান্তে সে কম্পিউটার হতে মালামাল পাচার করে। একজন সিস্টেম এ্যাডমিনেস্টেটর বিভিন্ন উপায়ে এই সকল অবৈধ পাচার কাজ বন্ধ করতে পারেন। কিন্তু আমি আপনাকে দুইটা উধাহরন দিব যা একজন হোম পিসি ইউজারের জন্য খুবই হেল্পফুল।

TCP/IP কানেকশন চেক করা:


TCP এবং UDP কানেকশনের এবং তাদের IP ও port addresses দেখার জন্য দুইটি কমান্ড লাইন সুইচ সংযুক্তি করেছি: netstat -an
নিচের ছবিটি খেয়াল করুন এই কমান্ড লাইন ব্যবহারের ফলে কি আউটপুট আসলো:


উপরের ছবিতে যে সকল ইনফরমেশন দেখা যাচ্ছে তা হল প্রটোকল, লোকাল এ্যাডড্রেস(local address), the remote (foreign) address এবং বর্তমান কানেকশনের অবস্থা। দেখুন যে এখানে আইপি এ্যাডড্রেস গুলো দেখা যাচ্ছে। কিন্তু ডানের দিকে State এ দেখা যাচ্ছে যে LISTENING, CLOSE_WAIT এইগুলো আবার কি???? ঠিক আছে নিচের টেবিল হতে দেখে নিন এগুলোর মানে কি।

টেবিল: বিভিন্ন প্রকার কানেকশনের বর্ননা:


State বর্ননা
CLOSED এইটা ইঙ্গিত করে যে client হতে ACK নামক একটা সিগন্যাল server গ্রহন করেছে এবং কানেকশনটি বন্ধ হয়ে গেছে।
CLOSE_WAIT এইটা ইঙ্গিত করে যে client হতে first FIN নামক একটা সিগন্যাল server গ্রহন করেছে এবং কানেকশনটি বন্ধ হবার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে।
ESTABLISHED এইটা ইঙ্গিত করে যে client হতে SYN নামক একটা সিগন্যাল server গ্রহন করেছে এবং কানেকশনটি চালু হয়ে গেছে।
FIN_WAIT_1 এইটা ইঙ্গিত করে যে কানেকশনটি এ্যাকটিভ আছে কিন্তু বর্তমানে ব্যবহ্রত হচ্ছে না।
FIN_WAIT_2 এইটা ইঙ্গিত করে যে কানেকশনটি মাত্র server হতে first FIN signal গ্রহন করেছে।
LAST_ACK এইটা ইঙ্গিত করে যে সার্ভার তার নিজের FIN signal পাঠানোর জন্য প্রস্তুত হচ্ছে।
LISTENING এইটা ইঙ্গিত করে যে সার্ভার একটি কানেকশন গ্রহন করবার জন্য প্রস্তুত।
SYN_RECEIVED এইটা ইঙ্গিত করে যে client হতে SYN নামক একটা সিগন্যাল এই মাত্র server গ্রহন করেছে।
SYN_SEND এইটা ইঙ্গিত করে যে নিদ্রিষ্ট একটি কানেকশন open and active
TIME_WAIT এইটা ইঙ্গিত করে যে ক্লায়েন্ট হতে সাড়া পেয়ে কানেকশন এক্টিভ হয়েছে কিন্তু বর্তমানে ব্যবহ্রত হচ্ছে না।

এখন ম্যালওয়ার চেক করার জন্য দেখবো কোন প্রোগ্রাম কানেক্টটেড হচ্ছে বা হতে চাচ্ছে:
কোন কোন প্রোগ্রাম, বর্হিবিশ্বের সাথে আমার কম্পিউটার কানেক্টেড করছে তার বের করার জন্য নিচের কমান্ডটি ব্যবহার করবো
Netstat –b
আসলে সবচেয়ে ভাল হয় যদি একটি নিদ্রিষ্ট সময় পর পর আমরা এইটা চেক করি। কিন্তু আমরাতো মেশিন না, মানুষ তাই আরো ভাল হয় যদি এই সকল রেজাল্টের দিকে সবসময় চোখ না রেখে একটা লিখিত রেকর্ড রাখি। লিখিত রেকর্ড পাবার জন্য কমান্ডটা হবে এই রকম
netstat -b 5 >> C:\connections.txt
এখন আপনি আপনার সি ড্রাইভে গিয়ে দেখুন যে connections.txt নামক একটা রেকর্ড তৈরী হয়েছে। উল্লেখ্য যে, এই কমান্ডটা প্রতি পাচঁ সেকেন্ড পর পর মনিটর করতে থাকবে। এটি বন্ধ করার জন্য Crtl+c চাপুন। এই পদ্ধতি সিঙ্গেল কোন মেশিনের জন্য সিস্টেম স্লো হবার বার্তা দেখাতে পারে। কিন্তু বর্তমান আধুনিক যে কোন সিপিউ তে কোন সমস্যা হবে না। একটি সাধারন আউটপুট নিচের ছবিতে দেখানো হয়েছে।



উল্লেখ্য যে প্রোসেস আইডি (PID) যখন এক্সপি ব্যবহার করবেন তখন দেখানো হবে। আর সেভেনে সুইচ “o” এ্যাড করা হয়েছে প্রোসেস আইডি (PID) দেখার জন্য। এই কমান্ড গুলো অন্যান্য টুলস যেমন       task manager      এর সাথে কম্বাইন্ড করা হয়েছে যার মাধ্যমে এক্সিকিউটেবল ফাইলস ও তাদের প্রোসেস যা ইন্টারনেট কানেক্টেড এর জন্য চেষ্টা করে।

বি:দ্র: আপনারা আবার সুপার এ্যাডভান্স ইউজার হতে গিয়ে আমার দেখান অক্ষর ছাড়া অন্য কিছু দিয়ে ট্রাই করবেন না। ধন্যবাদ।

বার দেখুন জিপি সিম হ্যাক করে কেমন করে ফ্রীতে নেট চালানো যাই।

সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আমার আজকের এই পোস্টটি আরম্ভ করতেসি, সময় ও পড়াশুনার চাপে তেমন একটা পোস্ট করা হয়না তাই আজকে রাতে বসে এই পোস্টটা লিখা আরম্ভ করে দিলাম জানিনা কেমন হবে তবে আপনারা উপকৃত হবেন সেই আশাই এই পোস্টটি লিখতেসি। আপনারা সবাই জানেন আমার পোস্ট সমুহু বেশিরভাগ সময়ি হ্যাকিং-এর উপর হয়। আজকেও আমি একটি হ্যাকিং টিপস লিখব, তবে আজকেরটা একটু অন্যরকম। কি বুজতে পারলেন না ?
থাক আপনাদের আর হতাশ হতে হবে না, আমি বলছি। আজকে আমি আপনাদের দেখাবো কেমন করে জিপি সিম হ্যাক করে আপনার পিসিতে ইন্টারনেট চালানো যাই।
তাহলে দেখুন কেমন করে এই কাজটি করা যাই।
এভাবে ইন্টারনেট চালাতে হলে আপনার ব্রাউজার সিলেক্ট করতে হবে মজিলা ফায়ার ফক্স।
এবার আপনার জিপি সিম টিতে  P1 ইন্টারনেট সার্ভিসটি চালু করুন (সিমে টাকা কম রাখুন, মানে ১৫ টাকার মত)
আপনার মজিলা ফায়ার ফক্সটি ওপেন করুন।
Tools মেন্যু থেকে অপশন নির্বাচন করুন।
এবার সেটিংস সিলেক্ট করে ম্যানুয়েলি প্রক্সি কনফিগারেশন এ ক্লিক করুন।

প্রক্সি ঘরে 66.90.79.172 দিন পোর্ট ঘরে 80 দিন এবং ওকে দিয়ে সেভ করুন।

এবার আপনার মডেমটি পিসিতে লাগিয়ে আপনার ইচ্ছা মত ব্রাউজ ও ডাউনলোড করুন ইচ্ছামত ।
কোন দরনের সমস্যা হলে মন্তব্বের মাধ্যমে জানাবেন, ধন্যবাদ

ইয়াহু মেসেঞ্জার থেকে ফ্রি কল করুন বিশ্বের যে কোন দেশে যে কোন মোবাইল বা ল্যান্ড লাইনে।

আচ্ছালামু আলাইকুম,
শুরুতেই বলে রাখি যাদের ধৈর্য্যধারন ক্ষমতাকম তারা এই কাজটি না করাই ভালো
বা আমার ব্লগটি ভিসিট করার দরকার নেই।
আমি প্রথমে বিশ্বাস করি নাই এই বিষয়টি এবং কাউকে বলতে ও চাইনাই আমি ২/৩ টা কল করে তারপর আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলেছি।
জানিনা কে সাকসেস আর কে আন সাকসেস হন।দয়াকরে বলি কেউ বাজে মন্তব্য বা বেড কমেন্ট করা থেকে বিরত থাকবেন।
আপনার যদি মন ছায় বা আপনি ইচ্ছুক ফ্রি কল করার জন্য তাহলে ধৈর্য্য নিয়ে এই কাজটি করতে হবে।
প্রথমে ইয়াহু মেসেঞ্জার লাগবে আপনাকে ফ্রি কল করতে হলে।
একবারে লেটেস্ট হলে ভালো হয়।
ইয়াহু মেসেঞ্জার ইন্সটল শেষে ইউজার আইডি দিয়ে লগইন করুন।
আপনার মাইক্রোফোন ও হেডসেট টি ঠিক আছে কিনা দেখে নিন।
কারন আপনার হেড সেট যদি ঠিক না থাকে তাহলে জিবনেও পারবেন না কল করতে সাথে আপনার সিস্টেম এর অডিও ছেক করে দেখবেন অডিও রেকর্ড করে।
+18003733411 এই নাম্বারটি ডায়াক করুন (বা কানেক্ট না হওয়া পর্যন্ত সেটা কতবারে হবে বা কখন হবে নির্ভর করবে নেট ওয়ার্ক এর উপর )  আপনি এবার ফ্রি কল অপারেটরে কানেক্ট হবেন যখন কানেক্ট হবে তখন আপনাকে ভিবিন্ন ধরনের অপার করবে আপনি এই গুলো শুনবেন এবং সব শেষে বলবে ফ্রি কল।অথ্যাৎ যখনি শুনবেন ফ্রি কল তখন আপনি ও আপনার মাইক্রোফোনে একটু জোরে ও পরিষ্কার ভাবে বলবেন ফ্রি কল (এখানে ২০/৩০ সেকেন্ড এর জন্য বিজ্ঞাপন দিতে পারে ) এবং বিজ্ঞাপন শেষে বলবে Please dial the phone number & country code  তার মানে আপনি লাইনটি পেয়ে গেছেন।
এবার ডায়ালপ্যাড খুলে ওখানে নাম্বার দিন  ( আর না পেলে এই ভাবে চেষ্টা করে জেতে হবে  বারে বারে  আমি ৩৫বার ট্রাই করে পেয়েছি মাএ ৩বার তবে একটা আইডিয়া পেলাম ও দেখলাম যখন নেট ওয়ার্ক ফ্রি থাকে তখন কল সংযোগ পেতে সহজ হয়।তাই আপনি ও ফ্রি সময়ে ট্রাই করবেন ) এবার কাংখিত দেশের নাম্বার দিয়ে শুরু করুন ফ্রিকল করা।ডায়াল করবেন এই ভাবে যদি বাংলাদেশে করেন তাহলে ৮৮ দিয়ে আর ইন্ডিয়া করলে ৯১ দিয়ে শুরু করবেন।উওর আমেরিকার জন্য সুরুতে ১ ডায়াল করবেন।একবার যদি কানেক্ট হয় তাহলে আনলিমিটেড কথা বলতে পারবেন আমি একটানা ৩ঘন্টা কথা বলেছি।
ব্লগটি আমি তাড়াহুড়ো করে লিখেছি রিপিট করে দেখিনাই কারন আমার ল্যাপটপে চার্জ এখন প্রায় শুন্যর কোঠায় তাই ভুল ভ্রান্তি হলে আমি দুঃখিত।
যে কোন কিছু ফ্রি তে পেতে হলে একটু খাঠুনি দিয়ে হ্য়,তাই যারা খাঠুনি দিতে
পারবেন তারাই সফল হবেন,যেমন আমি অসংখ্যাবার চেষ্টা করে সাকসেস হয়েছি
আমার আশা আপনারা ও সফল হবেন।
আল্লাহ্‌ হাফিজ।
এবার ছিএ গুলো দেখে নিন কি ভাবে কাজ করবেন।

আপনার কম্পিউটারে আপনার অগোচরে বা আপনার অনু উপস্থিতিতে ভাই বোন বা সন্তানরা এবং অন্য যে কেউ কে কি করতেছে বা দেখতেছে যেনে নিন এই অদৃশ্য সফটওয়্যার দ্বারা।

শুরুতেই সকল প্রশংসা মহান প্রভুর নামে।

আচ্ছালামু আলাইকুম,

আশা করি মহান আল্লাহ্‌ তায়ালার অশেষ রহমতে আপনারা সকলেই
ভালো আছেন এবং আমি ও ভালো আছি আমার জন্য দোয়া করবেন।
এটি  একটি অদৃশ্য সফটওয়্যার  যাহা  সকল ব্যবহারকারীর কাজকর্মের রেকর্ড এবং এনক্রিপ্ট করা লগ ফাইলের মধ্যে সংরক্ষণ করে রাখে এবং লগ ফাইল একটি টেক্সট বা ওয়েব পেজ হিসাবে সংরক্ষিত করে রাখে।এই সফটওয়্যারটি খুঁজে বের করতে পারবে  আপনার কম্পিউটারে আপনি সফরে/বা ঘরের বাইরে  থাকাকালীন কে কি করেছে বা দেখেছে বা কি ব্যাবহার করেছেন।
স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনাকে জানিয়ে দেবে,ই-মেইলের মাধ্যমে বা আপনি নিজ থেকে দেখে নিতে পারবেন ডেইট বাই ডেইট অনুযায়ী।এবং প্রত্যাকটি কাজের বা পেইজের আলাদা আলাদা স্কীন সর্ট ও দেখতে পারবেন।
এই অদৃশ্য সফটওয়্যারটির বর্তমান বাজার মুল্য ৪৪.৯৫ ইউএস ডলার।
আর দ্বিতীয় বৈশিষ্ট হলঃ
ব্যাবহার কারির ফটো/ছবি ও দেখতে পারবেন (এই সফটওয়্যারটি নিজ থেকেই ব্যাবহার কারির ছবি সেভ করে রাখবে ) এবং এতে আপনার ওয়েভ ক্যামেরা কোন ফ্লাসিং বা কোন সাউন্ড দিবেনা  বলতে পারেন এক কথায় মশা মাছিও টের পাবেনা আপনার ফটো যে ক্যাপছার হবে বা নিবে) যদি আপনার কম্পিউটারে সেই সিস্টেম থাকে আর কি তার মানে বেশি কিছু নয়। একটা ওয়েভ ক্যামেরা থাকতে হবে।
তাই ওয়েভ ক্যামেরা যদি থাকে।তাহলে আপনার পিসিতে একদিনে যদি ৫জন লোক বসে
আপনি ওই ৫জনের কে কতক্ষন ইউজ করেছে এবং কি কি করেছে তার ছেহারা,তার লগিন টাইম
আউট টাইম একই ব্যাক্তি যদি একদিনে ১০বার লগিন করে আপনি ১০বার ই টের পেয়ে জাবেন
এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে।
ওয়েভ ক্যামেরা  না থাকে তাহলে একটি জিনিস থেকে বঞ্ছিত হবেন সেটি হলো ফেইস/
ছবি দেখা তাই একজনের দোষ আরেকজনের গাড়ে ছাপাবেন না ভুলেও।
বিশেষ দ্রষ্টব্য ঃ  এই সফটওয়্যারটি ব্যাবহার করে কারো কোন ক্ষতি করার চেষ্টা করবেন না
আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম ( আই মেন জাস্ট ফর ফান )
সফটওয়্যারটির নামঃ Ardamax Keylogger
ভার্সনঃ ৩.৮.৯.১
সাইজঃ ২.০১ মেগাবাইট
লাইসেন্স টাইপ এন্ড ভ্যাইলেডিটিঃ
আন রেজিস্টার ভার্সন মেয়াদকাল ঃ ১সপ্তাহ
রেজিস্টার ভার্সন মেয়াদকাল ঃ কোন লিমিট দেখিনি
এই অদৃশ্য সফটওয়্যারটি চালানো যাবে যে সব ইউন্ডোজে > ইউন্ডোজ ২০০০/০৩,এক্সপি,ভিস্তা,এবং ইউন্ডোজ ( ৭ )সেভেন।
ইন্সটল শেষে একবার রানিং করে নিলেই কাজ শেষ আপনাকে আর কিছু করতে
হবেনা তবে আপনি যখন বাসার বাইরে যাবেন। এই সফটওয়্যার কে আপনার টাস্কবার থেকে হাইড করে দিয়ে যাবেন তার কারন হল ইউজার কারি যদি পটু হয় আমাদের মতো মানে ছালাক আর কি তাহলে কান ধরে বের করে দিবে  কিছু বুজে উটার আগেই তাই খেয়াল করে সিস্টেম টাস্কবার থেকে হাইড করতে ভুল করবেন না এবং ছাইলে সার্টডাউন ও করে দিতে পারেন টাস্কবার থেকে হাইড করলে ভাববেন না যে সব বুজি গোল্লায় গেল।নাহ উনার কাজ উনি ঠিক ভাবেই করে জাচ্ছেন সুতরাং নো ছিন্তা ডু ফুর্তি এর নামি হল অদৃশ্য সফটওয়্যার।
আপনি টাস্কবার থেকে হাইড করে পিসি সার্ট ডাউন করার পরে পুনরায় পিসি স্টার্ট দিলে ও  এটি হাইড অবস্তায় সক্রিয় থাকবে। জতক্ষন পর্যন্ত না আপনি একে টাস্কবারে পুনরায় উজ্জীবিত না করছেন।
আশা করি আপনাদের কে বুজাতে পেরেছি এক এক কথা ২/২ বার ও বলেছি যাতে আপনাদের বুজতে কোন কষ্ট না হয়।তার পরে ও কারো যদি কোন অভিযোগ থাকে
আমাকে কমেন্ট করবেন আমি চেস্টা করবো আপনাকে সহযোগিতা করার জন্য।
এত বড় ব্লগ কখনো লিখিনী। তাই ভুল হলে আমি দুঃখিত
এবং আমাকে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
আমি এতক্ষন ধরে শুধুমাএ এর গুনাগুন নিয়েই ব্যাস্ত ছিলাম এর ব্যাবহার বিধি সম্পর্কে কিছুই বলি নাই তাই সেটা তো আর এখানে লিখা বা দেখানো সম্ভবপর নয়।তাই আমি আবার কষ্ট করে আপনাদের জন্য এর ব্যাবহার বিধি নিয়ে একটা পিডিএফ ফাইল বানিয়ে দিলাম যাতে পাবেন A-2-Z এর প্রত্যেকটি ফাংশান নিয়ে আমি
আলোচনা করেছি এবং ছিএ আকারে আপনাদের সামনে উপস্তাপন করে তুলে ধরলাম।
আল্লাহ্‌ আপনাদের সহায় হউক ফী আমানিল্লাহ।
অনেকেই ইদানিং বলছেন যে ডাউনলোড করতে সমস্যায় পড়েন তাই ২টি করে লিং যুক্ত করে দিলাম।একটায় সমস্যা দেখলে অন্য একটি ট্রাই করবেন।
 অদৃশ্য সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে নিছের লিংকে যান।
রেজিস্টার কীজেন এর জন্য নিছে ক্লীক করুন।
এর ব্যাবহার বিধি সম্পর্কে ছিএ সহ পিডিএফ এ পেতে ছাইলে এখানে ক্লীক করুন। ১- ড্রপবক্স লিংক  ২- টুশেয়ারেড লিংক

ছবিতে জ্বলছাপ দিন Mytoolsoft Watermark দিয়ে (২ মেগা)

ব সহজেই যেকোন ছবি/ ফটোতে জ্বলছাপ দেতে Mytoolsoft Watermark  সফ্টওয়্যারটি অতুলনীয়।
এটা দিয়ে টেক্সট এর পাশাপাশি যেকোন ছবিকেও ওয়াটারমার্ক হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।
ছবির যেকোন অংশে জ্বলছাপ দেওয়ার অপশন রয়েছে এটাতে। এবং আউটপুট লোকেশন ইচ্ছেমতো দিতে পারবেন।


এটা দিয়ে লেখাগুলো স্টাইল করে যেকোন এঙ্গেলে জ্বলছাপ দিতে পারবেন। এবং কাজও করবে দ্রুত।
যেসকল ফরমেট সাপর্ট করবে >> .bmp, .jpg, .jpeg, .gif, .png…..

ডাউনলোড লিংক >> http://www.mediafire.com/?2lklj41ols1ox7z

এটা পোর্টেবল; তাই ইনষ্টল করার দরকার নাই। শুধু এক্সট্রাক্ট করেই ওপেন করতে পারবেন।

ভেঙে ফেলুন ম্যামোরি কার্ডের পাসওয়ার্ড ❢ …হ্যাকারদের জন্য নয়

☢ Password bracking trick Of any Mamory Card

 “মোবাইলের ম্যামরি কার্ড (Micro SD Memory Card/T-Flash) পাসওয়ার্ডটি ভুলে গিয়েছেন? বা ম্যামরি কার্ডের হারানো পাসওয়ার্ড পূনরুদ্ধার করুন (Recover) এমন পোষ্টের খোঁজ আমরা তখনি করি যখন, নিরাপত্তার কারণে আমাদের ম্যামরি কার্ডে দেওয়া পাসওয়ার্ডটি হারিয়ে যায়।

এমন পরিস্তিতিতে রীতিমত অসহায় হয়ে কার্ডটি ফ্লাশ দিতে হয়। এতে করে ম্যামরি কার্ডে সংরক্ষিত আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ন তথ্যও চিরতরে মুছে যায়। সেগুলো অনেক সময় শক্তিশালী রিকভারী টুল দিয়েও আর উদ্ধার করা যায়না।

বিষয়টির একটি সহজ সমাধান আছে।

Click Here For More...
Drive-Memory

১. যেকোন সাইট থেকে “File Explorer” অ্যাপটি মোবাইলে ইনষ্ট‌ল (Install) করুন। *পিসি থেকেও লোড দিতে পারেন। তবে অবশ্যই ফোন ম্যামরিতে লোড দেবেন।

2. আপনার পাসওয়ার্ড হারানো ম্যামরি কার্ডটি উক্ত মোবাইলে সংযুক্ত করে কিছু সময় রেখে- পরে বিচ্ছিন্ন করে দিন। *যদি মোবাইল হ্যান্ডসেট থেকে ম্যামোরি কার্ডে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকেন (যেমন নোকিয়া) তবে ঐ সেট ব্যাতীত অন্য কোন হ্যান্ডসেট ব্যাবহার করতে হবে।

৩. এবার “File Explorer” অ্যাপটি চালু করে আপনার ফোন ম্যামোরি (ড্রাইভ C, C:/) ব্রাউজ করে MMCSTORE নামক ফাইলটি খুঁজে বের করুন।

৪. পেয়ে গেলে- সেটিকে রিনেম করে txt ফরম্যাটে নিয়ে যান। (Such as; MMCSTORE.txt)

৫. Then Open this file by using your phone and read. What’re you seeing…

তবে ফাইলটি কম্পিউটারে নিয়েও খুলতে পারেন। ভিতরে পাসওয়ার্ডটি পেয়ে যাবেন।

আরো বেশকিছু উপায় এবং কিছু টুল ব্যাবহার করে কাজটি করা যায়। থাক সে কথা। দয়াকরে অন্যকারো ম্যামোরি কার্ড এই উপায়ে খোলার চেষ্টা করবেন’না। কৌশলটি শুধু প্রকৃত ব্যাবহারকারীদের জন্য যারা পাসওয়ার্ড হারিয়ে বিপাকে পরেছেন।

Click Here For More...
———————————————————————————–

আচ্ছা, লেখাটি কি আকারে ছোট হয়ে যাচ্ছে? নোটিশবোর্ডে দেখলাম ছোট আকারের টিপস লিখতে মানা। যাক অসুবিধা নাই। আকার বাড়িয়ে দেওয়া কোন ব্যাপারই নয়।!

আসুন, অতিরিক্ত একটি বোনাস টিপস শেয়ার করি। এই ঈদে অনেকেই বোনাস দিচ্ছে। আমার পাঠকেরা কেন বোনাস টিপস পাবে’না?

বিষয়টি অনেকে জেনে থাকতে পারেন। তবে যারা এখনো জানেন না, তাদের বলি…

উইন্ডোজ সেভেনের জন্য মাইক্রোসফট ডিফল্টভাবেই কয়েকটি থিম আপনার সিস্টেমের ভেতর ঢুকিয়ে দিয়েছে। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে এগুলা সাধারণভাবে খুঁজে পাওয়া যাবেনা। আপনি উইন্ডোজ ইন্সটলেশনের সময় যে দেশ নির্বাচন করেছিলেন, মূলত তার ভিত্তিতেই উইন্ডোজ আপনাকে থিম ব্যবহার করতে দিবে। এই লুকানো থিম গুলো খুঁজে বের করতে আপনাকে ছোট্টো কিছু কাজ করতে হবে।

* স্টার্ট মেনুর সার্চ বক্সে C:\Windows\Globalization\MCT লিখে সার্চ দিন।

* MCT ফোল্ডারের ভেতর আপনি আমেরিকা,অস্ট্রেলিয়া,কানাডা,ব্রিটেনসহ বিভিন্ন regional theme খুঁজে পাবেন। ব্যস কাজ শেষ। এখন শুধু এপ্লাই করুন!

আহা, লেখা যে ফুরিয়ে গেল! :)

আসলে বিগত কিছু সাধারণ এবং ‘গুরূত্বপূর্ন’ সংবাদ শীর্ষক লেখাটির শেষের দিকে এই টিপসটি শেয়ার করাতে অনেকেই আসল ঘটনা বুঝতে পারেন নাই। ব্যাক্তিগতভাবে কয়েকজন আবার অনুরোধ করেছেন যে বিষয়টি নিয়ে যেন আমি আলাদা পোষ্ট করি।

ওখানে অবশ্য একটি পিসি ক্লিনিং ইউটিলিটিও শেয়ার করেছিলাম। তো যারা দেখেন নাই তারা উপরের শিরোনামের উপর অথবা এখানে ক্লিক করে দেখে আসতে পারেন।

আসছে ঈদের জন্য সবাইকে সুভেচ্ছা।

Angry Bird গেম খেলুন এবার আপনার পিসি তে

সবাইকে সালাম। :)
আজকে আপনাদের জন্য একটি অসাধারন গেম নিয়ে এলাম যেটা আগে সুধু মাত্র মোবাইল এ খেলা জেত তাই এখন আর মোবাইল এর ছোট স্ক্রীন এ আর খেলা লাগবে না এবার খেলুন আপনার পিসির বড় মনিটর এ ;)
এই গেম টি মোবাইল গেম এর মাধ্যমে জনপ্রিয়তা পায় এবং সেই জনপ্রিয়তা পেয়ে আজ এসে দাড়িয়েছে পিসি ভার্সন এ। আমি এটির ফুল ভার্সন এর লিঙ্ক শেয়ার করছি তাই আশা করি আপনাদের ডাউনলোড করতে কন প্রকার সমস্যা হবার কথা না, কারন আমি হটফাইল (HOTFILE) থেকে ডাউনলোড এর লিঙ্ক দিয়েছি । আশা করি আপনারা সবাই ডাউনলোড করে খেলবেন এবং যারা সময়ের অভাব এ ডাউনলোড করতে পারলেন না তারা ডাউনলোড শুরু করে পস করে রেখে দিন :P
অনেক কিছু বলে ফেললাম, এই ফেমাস গেম টির সম্পর্কে এত কিছু না বল্লেও হত :P থাক আর কিছু বললাম না চলুন এবার ডাউনলোড করে ফেলি এবং দেখে নেই কিছু স্ক্রীন সুট ;)
ডাউনলোড করতে হলে নিচের ডাউনলোড বাটন এ ক্লিক করুন।


কিছু স্ক্রীন সুট দেখি চলুন ;)







Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More