আসসালামু আলাইকুম

শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১১

আপনার site কে world এর সকল search engine directory তে index করাতে চাইলে এই পোস্টটি দেখুন ।

আসসালুআলাইকুম ,

আজ আমি আপনাদের জন্য এমন একটি সাইট নিয়ে ‍ এসেছি যা আপনার সাইটটিকে (Website or Blog)World এর সকল Search Engine Directory তে Index করতে সাহায্য করবে ।

তাই দেরি না করে নিচের লিংকটাতে Click করুন ।

The Godfather of All SEO Site. A Huge Collection Of Free Search Engines And Advertising Directory

বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১১

আপনার উইন্ডোজ এক্স-পির টাস্ক-বার এবং স্টার্ট মেনু স্বচ্ছ করুন পিএক্সটাস্কবার ট্রানসাইজার দিয়ে

উইন্ডোজ এক্স-পির টাস্ক-বার ও স্টার্ট মেনু সাধারণত উইন্ডোজ সেভেনের মত স্বচ্ছ নয়। এই ছোট সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনি আপনার টাস্ক-বারকে স্বচ্ছ করে তুলতে পারবেন। ছোট সফটওয়্যারটি ডাউন-লোড করতে এখানে ক্লিক করুন। ইন্সটল করতে হবেনা পোর্টেবল।

এই আইকনটিতে ক্লিক করলে নিচের উইন্ডোটি খুলবে।

১)টাস্কবার,২)স্টার্ট মেনু প্রোগ্রাম,৩)স্টার্ট মেনু তিনটির মান পরিবর্তন করলে সেই মান অনুযায়ী স্বচ্ছ হবে।

৪) নং এ টিক চিহ্ন দিলে ১,২,৩, এর মান একসাথে পরিবর্তিত হবে।

কনফিগারেশন উইন্ডোতে স্টার্ট-আপের সময় লোড কর(Load at startup) তে টিক চিহ্ন দিলে কম্পিউটার চালু করার সময় প্রতিবার চালু হবে এবং রিস্টার্ট এক্সপ্লোরার বাটনটি এক্সপ্লোরারকে বন্ধ করে পুনরায় চালু করবে।

ফোল্ডার হাইলাইট(FolderHighlight) দিয়ে রাঙিয়ে দিন ফোল্ডার আইকন


আমাদের কম্পিউটারে যারা উইন্ডোজ এক্স-পি,ভিস্তা বা ৭ ব্যবহার করি তার ফোল্ডার আইকন হলুদ রংয়ের থাকে। ফোল্ডার হাইলাইট(FolderHighlight) ব্যবহার করে রং পরিবর্তন এবং টুল টিপ যুক্ত করতে পারি।
ফোল্ডার হাইলাইট(FolderHighlight) এর মাধ্যমে আপনি যেকোনো ফোল্ডারের রং পরিবর্তন করতে পারবেন।যদিও উইন্ডোজের মাধ্যমে ফোল্ডার আইকন পরিবর্তন করা যায় কিন্তু ফোল্ডার হাইলাইট(FolderHighlight) দিয়ে এক্সপ্লোরারের রাইট ক্লিক মেনুর মাধ্যমে রং পরিবর্তন করা যায়।
কিভাবে ব্যবহার করবেন?

ফোল্ডার হাইলাইট(FolderHighlight) ব্যবহার করা খুবই সহজ আপনি আপনার কম্পিউটার যতটুকুই জানুন না কেন।ফোল্ডারের রং পরিবর্তন করতে,মাউস দিয়ে যে ফোল্ডারের রং পরিবর্তন করবেন তাতে রাইট ক্লিক করুন। তারপর কনট্যাক্স মেনু থেকে ফোল্ডার হাইলাইট(FolderHighlight) সিলেক্ট করুন এবং উপযুক্ত রং নির্বাচন করুন।
ইনফো-টিপ(InfoTip) মেনুর সাহায্যে টুল-টিপ এবং ক্লিন(Clean) মেনু পূর্বের অবস্থায় নিয়ে যাবে।
ইনফো-টিপ(InfoTip) ক্লিক করে এই মেনুতে লেখার পর ওক ক্লিক করুন।

যেসকল অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্ট করে:
উইন্ডোজ ২০০০,উইন্ডোজ ২০০৩,উইন্ডোজ এক্স-পি,উইন্ডোজ ভিস্তা এবং উইন্ডোজ ৭ এর x86 (৩২ বিট) এবং x64(৬৪বিট)
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুনআমার Plasma ব্লগে পূর্বে প্রকাশিত

সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১১

কি করে নিজের ডেস্কটপ আরেকজনকে আর আরেকজনের টা নিজে দেখা যায়।

আসসালামু আলাইকুম ,

সবাই কেমন আছেন? আমি আবার আরেকটা পোস্ট নিয়ে আসছি। এটা আমার তৃতীয় পোস্ট।

আজ আপনাদের জন্য এমন একটা জিনিস নিয়া আসছি আপনাদের মনটা জয় করে ছাড়ব। আপনি যদি আপনার ডেস্কটপ আরেকজনকে আর আর আরেকজনের টা নিজে দেকতে পারেন তাহলে কেমন হয়?

আর যদি তার সাথে সাথে তার কম্পিউটার কন্ট্রোল করতে পারেন তাহলে কেমন হয়? আমার মনে হয় আপনারা ভাবছেন পাগলটা বলে কি। আমি আমার রুমে বসে আমার মাউস দিয়া কি করে আরেকজনের পিসি কন্ট্রোল করব।

হা আজ আমি তাই নিয়া আসছি আপনাদের জন্য। এখনি সুরু করছি। প্রথমে ১ টা সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে হবে। কি ভাবছেন না জানি কত বর। চিন্তা করার কারন নাই ১.৪৯ মেগাবিট। িচে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিন ফ্রী।

http://www.mediafire.com/?9cuas9baxhb7lzu



ডাউনলোড হয়ে জাবার পর রান করতে হবে। রান করার পর আপনার ডেস্কটপ এর উপরে একটা আইকন আসবে। সেই আইকন এর উপরে দেকবেন join.me/993-050-233 এরকম কোড নাম্বার দেয়া থাকবে। যদি না থাকে তাহলে আইকন এর বাম দিকে দেকবেন ফোন এর মত একটা চিহ্ন আছে তার সামনে মাউস এর কারসার নিয়ে ধরলে দেকবেন Get conference number লিখা আসবে। তার উপরে ক্লিক করলে দেকবেন উপরে খালি জায়গাতে কোড আসছে। কোড টা কপি করে আপনার ফ্রেন্ড কে দিবেন। আপনার ফ্রেন্ড সেই কোড টা কপি করে নিচের ওয়েব সাইট এ ক্লিক করে সাইট ওপেন হবে নিচের ফটোর মতঃ

https://join.me/

এখানে আপনার ফ্রেন্ড কে join লেখার পাশে খালি ঘরে paste করতে হবে আপনার দেয়া কোড টা। তাহলে আপনার ফ্রেন্ড আপনি আপনার কম্পিউটার এ কি করছেন সব দেকতে পারবে। এবার ঠিক আগের মত আপনার ফ্রেন্ড এর কোড টা আপনি আপনার কম্পিউটার এ আগের দেয়া সাইট এ গিয়ে ঠিক সেখানে paste করবেন। তাহলে আপনি আপনার ফ্রেন্ড এর ডেস্কটপ দেকতে পারবেন।

এখন দেকা যাক কি করে পিসি কন্ট্রোল করা যায়। তার জন্য আপনাকে আপনার ডেস্কটপ এর যে উপরে আইকন টা আছে তার ডান দিকে দেকবেন নিচে মাউস এর মত চিহ্ন আছে তার উপরে ক্লিক করলে দেকবেন আপনার ফ্রেন্ড এর কম্পিউটার এ request গেয়াছে । আপনার ফ্রেন্ড ইয়েস ক্লিক করলে আপনি তার মাউস কন্ট্রোল করতে পারবেন। ঠিক এভাবে আপনার ফ্রেন্ড আপনাকে request পাঠালে আপনি ইয়েস করে দিবেন এখন আপনার ফ্রেন্ড আপনার মাউস কন্ট্রোল করতে পারবে।

কি খুব মজা না? আপনাদের ভাল লাগছে কি না জানিনা কিন্তু আমার কাছে কুব ভাল লাগছে।

আসলে আমি কোন tune কপি paste করি না। আপনারা কি মনে করেন জানিনা। আর আমি বাংলাদেশ থাকি না তাই বেশি পোস্ট দিতে পারি না। আমি মালায়সিয়া থাকি তাই কাজ করার পর রুমে আসার পর জা সময় পাই তখনি পোস্ট করার চেষ্টা করি।

যাক আর কি লিখব।

আর আমার জন্য দোয়া করবেন। জেন পরবর্তীতে আপনাদের জন্য আরও ভাল কিছু আনতে পারি।

আল্লাহ্‌ হাফেজ।

আমাকে ফেসবুক এ পেতে নিচে ক্লিক করুনঃ

ফেসবুকের গোপন তরিকা-একসাথে লগইন করুন একাধিক আইডিতে

ফায়ারপক্সের এডঅনস সেটাপ করে একসঙ্গে একাধিক ফেসবুক আইডিতে লগ-ইন করা সম্ভব…প্রথমে লিঙ্ক থেকে Cookpie Firefox addons টি ইনস্টল করুন…ব্রাউজারটি আবার খুলে ফেসবুকে লগ-ইন করুন…এবার নতুন ট্যাব খুলুন…নতুন খোলা ট্যাবের ওপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করুন…Toggle on/off cookpie নির্বাচন করে অন্য আইডিতে লগ-ইন করুন

লিঙ্ক:
http://www.nektra.com/products/cookiepie-tab-firefox-extension

ওয়েব সাইট তৈরির বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল(৩৮টা ভিডিও)

ওয়েব সাইট তৈরির ভিডিও টিউটোরিয়াল এবং সি প্রোগ্রামিং শিখার বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল রয়েছে youtube এ ।

ভিডিও দেখার চ্যানেল টি হল : এখানে

ওয়েব সাইট বানানোর জন্য অনেক ভিডিও টিউটোরিয়াল আপনি পাবেব youtube এ। এটা সবার ভালোই জানা আছে। কিন্তু লক্ষ করলে দেখা যাবে যে বাংলায় এর সংখ্যা খুবই কম বা নেই বল্লেই চলে বিশেষ করে প্রোগ্রামিং শাখায়।

মনে হয় আমার তৈরি সি প্রোগ্রামিং টিউটোরিয়াল বাংলায় youtube এ প্রথম। যদিও মাত্র ১১ টা ভিডিও আপনাকে তো সি প্রোগ্রামিং শিখাতে পারবেনা কিন্তু এটা স্টার্ট করার জন্য ভালো আর আমার তৈরি এই ভিডিও টিউটোরিয়াল আপনাকে শুধু basic ধারনা দিবে।

আমি আর টিউটোরিয়াল তৈরি করেছি Web Page Maker এবং এর মধ্যে কিছু PHP কোড ব্যাবহার করে PHP ওয়েবসাইট তৈরি করা যা Advanced Web Page Maker শাখায় আছে।

Advanced Web Page Maker শাখায় এ ৪ টি ভিডিও আপনাকে PHP ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য একটা Standard Template তৈরি করতে সাহায্য করবে এবং সেই Standard Template এর মধ্যে Dynamic Page তৈরি করতে সাহায্য করবে খুব সহজেই।

আমি খুব দুঃখিত যে ভিডিও গুলো খুব ভালো কুয়ালিটির না। আমার কাছে মেইন ফাইল avi থাকা সত্তেও ইন্টারনেট স্পীড খুব স্লো হয়ায় টা upload করতে পারিনি কিন্তু জলদি আমি তা চেষ্টা করব।

এগুলো সব ফ্রী । আর ফেউচারে আরও অনেক বাংলা টিউটোরিয়াল দেখতে পারবেন আমার ওয়েবসাইট এ ।



এই ভিডিও গুলো সব এক সাথে পাবেন এ ওয়েবসাইট যেটা কদিন আগে ছাড়া হয়েছে এর ঠিকানা হল : www.thebdcoder.com

এই ওয়েব সাইট টি শীঘ্রই বাংলায় করার চেষ্টা করব।

ধন্যবাদ সবাইকে

ডেস্কটপ হতে চেক করুন facebook notifications

যারা ফেসবুক ফ্যান তাদের জন্য আজ আমার এই পোস্ট। প্রতিনিয়ত আমাদের ফেসবুকে বিভিন্ন Facebook Notifications আসে বিভিন্ন রিকোষ্ট আসে যা বারবার লগিন করে চেক করাটা অত্যন্ত বিরক্তিকর। আর এই বিরক্ত হতে পরিত্রান করতেই Facebook Notifications সফটওয়্যারটি। ছোট এই সফটওয়্যারটি অত্যন্ত কাজের। এর সাহায্যে সহজেই আপনি friend requests, pokes, event updates, group invites and unread messages গুলো চেক করতে পারবেন ডেস্কটপ হতেই। এই সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার পর যখনই কোন নতুন আপডেট আসবে তা সাথে সাথেই ডেস্কটপ এর পপআপ মেনুতে দেখতে পারবেন। সুতরাং আর দেরি না করে তাড়াতাড়ি ডাউনলোড করে নিন নিচের লিংক হতে।


এখান গিয়ে “download app” তে ক্লিক করুণ

ফেসবুকে সব বন্ধুদের একসাথে ইনভাইটেশন পাঠানো ….

আমাদের অনেকেরই কোন না কোন পেইজ আছে বা কোন গ্রুপ। তো

আমরা যদি সেই গ্রুপে কাউকে ইনভাইট করতে যাই বা যাব তখন কি

করি বলুনতো? নিশ্চয়ই ভাবছেন এ আর নতুন কি? সাজেস্ট বাটনে

গিয়ে একটা একটা করে সিলেক্ট করলেইতো হল, কিন্তু একবার চিন্তা

করুনতো আপনার যদি ফ্রেন্ড সংখ্যা ১০০+ হয়? (অনেকেরতো আরো

বেশি থাকে) সেক্ষেত্রে কি একটা একটা করে সিলেক্ট করবেন? কিন্তু

কিভাবে মাত্র ৩-৪টা সহজ স্টেপে সবাইকে কোন ভাল লাগা বা নিজস্ব

পেজে আমন্ত্রন করবেন, মানে আপনার ফ্রেন্ড লিষ্টকে একসাথে সিলেক্ট

করবেন? তাহলে চলুন বাস্তবেব এর প্রয়োগ দেখা যাক।

ধরুন আমার ফেইসবুকে অন-সলুশান পেইজ। আপনাদের যদি এই

পেইজটি ভাল লেগে থাকে তাহলে আপনার বন্ধুদের জানান খুব সহজে মাত্র

তিন ক্লিকে। প্রথমে পেজ বা গ্রুপের মেইন ওয়ালের বামে ক্লিক করুন

‘Suggest to your friends’।

তারপর একটা পপ-আপ মেনু আসবে আপনার বন্ধুদের তালিকা নিয়ে।

পপ আপ মেনু আসার পর ব্রাউজারের এড্রেস

ev‡i…javascript:fs.select_all কোডটা পেস্ট করুন।

এবার Enter চাপুন। এরপর Send Invitation এ ক্লিক

করুন। ব্যাস আপনার সকল ফেন্ডকে একবারেই ইনভাইটেশন পাঠানো

হয়ে গেল।..অন্য সাইট থেকে সংগৃহিত।।

winrar password ভুলে গেলে যা করতে হবে………।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম আসসালামু আলাইকুম, সবাইকে আমার ভাল লাগা ভালবাসা দিয়ে আজকের টিউন শুরু করছি। কেমন আছেন সবাই? আশা করি মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে খুবই ভাল আছেন। আপনি ভাল থাকবেন ও পৃথিবীর সকল মুসলমানদের জন্য দোআ করবেন। আমি আজ থেকে আপনাদের সাখে শেয়ার করব Arpr winrar password Cracker.

Arpr winrar password Cracker হচ্ছে ছোট,হাল্কা,কিন্তু খুবই দরকারি সফট। আমরা অনেক সময় .rar ফাইল- এর password ভুলে যাই, ফলে কাজ শেষ হয় না।আর মেজাজের কথাতো বাদ দিলাম।তাই হারানো পাসওয়ার্ড ফিরে পাবার জন্য আমার এই ছোট্ট প্রয়াস।



ডাউনলোড



যদি এরকম আরও দরকারি সফটওয়্যারের প্রয়োজন হয় , তবে Visit Here ..

অল প্রোগ্রামস মেনুতে সাবমেনু অটোমেটিক শো বন্ধ করুন:

সাধারণতঃ আমরা যখন মাউস নিয়ে স্টার্টমেনু্র কোন Programs-এর উপর যাই, তখন সেই Programs-এর যদি কোন সাবমেনু থাকে তাহলে automatically খুলে যাই। অনেকসময় এটি বিরক্তির কারণ হয়ে ওঠে। আপনি যদি চান শুধুমাত্র ক্লিক করলে তবেই উক্ত Programs-এর
সাবমেনু প্রদর্শিত হবে তাহলে তা করতে পারেন নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করে রেজিস্ট্রী এডিটরের মাধ্যমে-

প্রথমে Start Menu তে Click করে Run এ গিয়ে regedit লিখে এন্টার চাপুন। Registry Editor Open হবে।

এরপর HKEY_CURRENT_USER \ Control Panel \ Desktop এ যান।

এবার ডানপাশের প্যানেলে গিয়ে দেখুন একটি স্ট্রিং ভ্যালু রয়েছে যার নাম MenuShowDelay এটিকে ভ্যালু ডাটা 65534 দিয়ে Modify করুন।

ব্যস এবার Registry Editor close করে PC Restart দিন।

আর একটি কথা- আগের অবস্থায় আনতে চাইলে Default ভ্যালু ডাটা 400 দিয়ে Modify করলে আগের অবস্থায় ফিরে আসবে।

অথবা,

টাস্কবারের উপর রাইট মাউস ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন, তারপর Start Menu ট্যাবে গিয়ে Customize-এ ক্লিক করুন, Customize Start Menu Dialog Box ওপেন হবে। এবার Advanced ট্যাবে গিয়ে Start Menu Settings-এর Open Submenus When I Pause On Them With My Mouse অপশনটি আনচেক করে দিন এবং Ok > Apply > Ok করে বেরিয়ে আসুন।



(সংগৃহিত)

start menu এর all programs list লুকিয়ে ফেলুন………

সবাইকে সালাম ও শুবেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আরেকটি ব্লক লেখা….এখন আপনাদের দেখাব কিভাবে Start Menu থেকে All programs list লুকিয়ে ফেলতে হয়……………….দেখুন তাহলে…

প্রথমে আপনি আপনার কম্পিউটারে Run গিয়ে gpedit.msc লিখে ok করে User configuration থেকে Administrative template থেকে Start Menu and Taskbar এ ক্লিক করে Remove All programs list from the start menu এ গিয়ে Enable করে দিয়ে ok করুন কাজ শেষ এবার দেখুন আপনার Start Menu থেকে All programs list হাওয়া হয়ে গেছে…ঐ জায়গায় আপনি আরো অনেক কাজ করতে পারবেন যেমন: Run অপসন,User name, clock অপসন,ইত্যাদি আরো অনেক অপসন লুকিয়ে ফেলতে পারবেন………..

পেনড্রাইভে ফাইল আছে কিন্তু দেখতে পারছেন না?

হা হা হা পেন ড্রাইভে ফা্ইল আছে কিন্তু দেখতে পাচ্ছেন না কোন চিন্তা নেই এখুনি বেরিয়ে যাবে বদমাশ ফাইল ‍গুলো

পেনড্রাইভে ফাইল আছে। কিন্তু অনেকসময় দেখা যায় না। এসব ফাইল দেখার জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন System Restore-এ ক্লিক করে Turn off System Restore on all drives-এ ঠিক চিহ্ন দিয়ে OK করুন। নতুন একটি উইন্ডো এলে Yes করুন। এখন My Computer-এর মেনুবারের Tools থেকে Folder options নির্বাচন করে View-তে ক্লিক করুন। Show hidden files and folders-এ ঠিক চিহ্ন দিন এবং Hide extensions… ও Hide protected… বক্স থেকে ঠিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। দেখবেন পেনড্রাইভে আপনার ফাইল, ফোল্ডারগুলো লুকায়িত অবস্থায় দেখা যাচ্ছে এবং সেগুলো ভালো আছে, নষ্ট হয়নি।

এক লাইনের কোড দিয়ে শত্রুর পিসি করে দিন ফরম্যাট

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আসসালামু আলাইকুম, এই বৃষ্টিদিনের অফুরন্ত ভাল লাগা দিয়ে আজকের টিউন শুরু করছি। কেমন আছেন? আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে খুবই ভাল আছেন। আজ আপনাদের জন্য একটি মজার জিনিস নিয়ে এসেছি। এটি হল একটি কোড। আপনি এই কোডটি দিয়ে আপনার শত্রুর কম্পিউটারকে করে দিতে পারবেন পুরোপুরি অচল। মাত্র এক লাইনের এই কোডটি পিসির প্রত্যেকটি হার্ডডিক্স ড্রাইভ করে দিবে ফরম্যাট। হি হি হি। তবে এটির কোন খারাপ ব্যবহার করবেন না বা এটি দিয়ে কারও ক্ষতি করবেন না। কোডটি হল নিচের লাইনটি।

01001011000111110010010101010101010000011111100000

কিভাবে ব্যবহার করবেন

কোডটি কপি করে একটি নোটপ্যাডে পেষ্ট করুন।
এবার নোটপ্যাডটি my computer.exe নামে সেভ করুন।
এবার এই ফাইলটি আপনার পিসির যে কোন ড্রাইভে রাখুন।
এবার মূল ফাইলটির একটি শর্টকাট ফাইল ডেক্সটপে রাখুন।
ফাইলটির উপরে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Properties এ যান।
এখান থেকে Change Icon এ যান।
এবার মাই কম্পিউটারের মতো করে একটি আইকন নিন।
সর্বশেষ কাজ হল ডেক্সটপের মূল My Computer মুছে দিন।
আর কি এবার আপনার শত্রু যখন My Computer খুলবে আর সাথে সাথে…..।
তবে আবারও বলছি কারও ক্ষতি করবেন না এই টিউন দিযে।
তবে আপনাদের জন্য একটি বোনাস কোড নিচে দিলাম

01100110011011110111001001101101011000010111010000
100000011000110011101001011100
0010000000101111010100010010111101011000

আপনার পিসির যদি সি ড্রাইভ ফরম্যাট করতে কখনও সমস্যা হল, তাহলে উপরের কোডটি ব্যবহার করবেন।
নিয়ম আগের মতোই।
নোটপ্যাডে কোডটি পেষ্ট করে tunerpage.exe নামে সেভ করুন।
এবার এটিকে চালু করুন।
তাহলেই কাজ শ্যাষ হয়ে যাবে।
সবাইকে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ……..

এই কোডগুলো “বাংলাদেশ সাইবার আর্মি” থেকে নেয়া হয়েছে।

মজার ৭টি ফেইসবুক স্ট্যাটাস টিপস !!

ফেইসবুক কখনো কখনো কারো জন্য যোগাযোগের জন্য অত্যাবশ্যকীয় মাধ্যম আবার কখনো এটা বিরক্তকর অনুরোধ আর স্প্যামারের আক্রমন । আর ফেইসবুকে নিজের অবস্থানের উপর রয়েছে অনেকের অনেক ধরনের মার্কেটিং ঝড় ঝাপটা। আর এ সবকে একটু বুদ্ধি খাটিয়ে অনেকটা নিয়ন্ত্রন করা যায়। তাহলে শুরু হোক ফেসইবুক টিপস।

১. Dislike বাটন যোগ করা
Like বাটনটি সব জায়গায়ই আছে কিন্তু আপনার স্ট্যাটাস কেউ অপছন্দ করলে সেটা জানার কোন উপায় সাধারনভাবে নেই। একটু বুদ্ধি করে বিনামূল্যে পাওয়া Status Magic এপ্লিকেশনটি ব্যবহার করতে পারেন। এই এপ্লিকেশনের মাধ্যমে প্রকাশিত সব স্ট্যাটাসেই “love,” “hate,” “disagree” এমনকি “LOLs.” বাটন যুক্ত করতে পারবেন।

২. সুনির্দিষ্ট কোন ব্যক্তিকে স্ট্যাটাস দেখানো বন্ধ করা

Account থেকে Privacy Setting এ গিয়ে কাদেরকে আপনার স্ট্যাটাস দেখাবেন কাদের দেখাবেন না তার তালিকা লিখে দিতে পারেন।

৩. সয়ংক্রিয় স্ট্যাটাস আপডেট

এটা নেটওয়ার্কারদের কাজে লাগতে পারে। তাছাড়া ব্যস্ততার কারনে ফেসবুকে অবস্থান না করতে পারলে আপনি এই এপ্লিকেশনটা ব্যবহার করতে পারেন। নির্দিষ্ট সময় সয়ংক্রিয়ভাবে আপনার স্ট্যাটাস আপনার প্রোফাইলে পৌছে দিবে।

৪. কোন ব্যক্তিকে উদ্দেশ্য করে স্ট্যাটাস
বিগত সেপ্টেম্বর থেকে ফেসবুক এ পদ্ধতিটি চালু করেছে। টুইটারের কাউকে উদ্দেশ্য করে যেভাবে স্ট্যাটাস লেখা যায় ঠিক তেমনটাই আপনি করতে পারেন @ দিয়ে বন্ধুর নাম লিখলেই তাকে উদ্দেশ্য করে পোস্ট করা হলো।

৫. স্ট্যাটাসে প্রতীক দেখানো
আপনি চাইলে সুন্দর সুন্দর সিম্বল দেখাতে পারেন আপনার স্ট্যাটাসে। আর এজন্য সিম্বলের তালিকা দেখে নিন। আশা করা যায় এই প্রতিকের মাধ্যমে আপনার স্ট্যাটসের মান আরো সমৃদ্ধ হবে।

৬. স্ট্যাটাস পরিসংখ্যান

এই এপ্রিকেশনটি ব্যবহার করে আপনার ফেসবুকের স্ট্যাটাসের সংখ্যা, গড় শব্দের সংখ্যা,প্রথম স্ট্যাটাসের তারিখ ইত্যাদি তথ্য পেতে পারেন।

৭. একটু মজা করা
আপনার বন্ধুকে একটি ফেসবুক প্রোফাইল লিংক দিয়ে বললেন এই লোকটি কত বাজে …দেখেছো..? আর লিংকটি হলো: http://facebook.com/profile.php?=73322363 আপনার (বন্ধু যদি বেপারটা না জানে তাহলে ) লিংকটিতে ক্লিক করলে তার নিজের প্রোফাইল পাতায় চলে যাবে । হা হা হা…। সে হয়তো প্রথমতো হতবাক হবে..।

তৈরি করুন সারপ্রাইজ File ?? (New)


‘আস্‌সালামূআলাইকুম’-কেমন আছেন সবাই। আজ একটি সাধারন অথচ গুরূত্বপূর্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

‘নাম‍‌‌’ এমন একটি বিষয় যা অনেক গুরুত্ব‌ বহন করে ।আপনি চাইলেই বিভিন্ন নামের Script File সহজেই তৈরি করতে পারেন ।এজন্য আপনি

প্রথমে আপনার ক‌ম্পিউটারে Notepad Open করুন(Start>All Programs>Accessories>Notepad) ।এরপর লিখুন

msgbox (“shakil“)

msgbox লেখার পরে 1টি স্পেস দিয়ে ( চিন্হের পর ডবল কোটেশন চিন্হ, তারপর আপনার Message.

এবার *.vbe নামে File-টি Save করুন ।

এখানে shakil এর স্থলে যা লেখা হবে,তাই Message হিসেবে Show হবে ।

(*) এর বদলে যেকোন নামে File -টি Save করা যায়। তবে নামের শেষে .vbe অবশ্যই যুক্ত করতে হবে।

এখন Save করা File টিতে ডবল ক্লিক করলে Messege টি দেখা যাবে ।

shakil এর পাশে/নিচের লাইনে একই উপায়ে আরো Message লেখা যায় এবং VB Script File তৈরি করা যায় ।

ইন্টারনেটে আমার লেখা থেকে Copy করবেন না। কারন নেটে (“) চিন্হটি vrinda ফন্টে পরিবর্তিত হয়ে যায়। [msgbox এর পরে shakil এর দু'পাশে দেখুন। ] আপনি আপনার PC –তে message লিখা শুরু করার সময় (“) চিন্হটি কম্পিউটারের Default Mode-এ নিজ হাতে Type করবেন।

আপনি চাইলে বিভিন্ন‌‌ উৎ‌সবে কাউকে গিফট হিসেবে কোন Message লিখে VB Script File তৈরি করে পাঠাতে পারেন ।আপনার পাঠানো File টি Open করলেই Message টি দেখা যাবে ।

আবার, Software এর সিরিয়াল Key এভাবে তৈরি করে রাখতে পারেন ।

এছাড়াও আরো অনেক কিছু আপনি করতে পারেন VB Script File তৈরি করে । সময়ের অভাবে লিখলাম না।

অনেকে এটা আগেও জানতে পারেন ।যারা জানেন না, তাদের জন্য লিখলাম ।

কিভাবে বিনামূল্যে ফেসবুক Fans, টুইটার Followers ওয়েবসাইট Hits বাড়াবেন?

ব্লগ বা ওয়েবসাইট promote করার সবচেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ একটি ক্ষেত্র সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট। অনলাইনে হাজার হাজার সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট রয়েছে, তার মধ্যে ফেসবুক, টুইটার, মাইস্পেস, ইউটিউব এবং ডিগ হচ্ছে সবচেয়ে সেরা। আজকে আমি দেখাবো কিভাবে ফেসবুক fans, টুইটার followers মাইস্পেস friends,গুগল friends circle, ইউটিউব subscribers, এবং ডিগ followers বাড়াবেন। এই সব সেবা একসাথে যে সাইটটি দেয় তার নাম হচ্ছে Youlikehits.com.

Youlikehits.com একটি ব্রোকার সাইট। এটি বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইটের ইউজারদের কে একত্রিত করে এবং একজনকে দিয়ে অন্যজনকে follow বা subscribe করিয়ে দেয়।

Follow বা subscribe এর মাপকাঠি নির্ভর করে Points এর উপর। যার যত বেশী পয়েন্ট সে তত বেশী followers পাবে।

পয়েন্ট সংগ্রহ করার দুটি উপায়ঃ

১) অন্যদের follow বা subscribe করে।

২) টাকা দিয়ে পয়েন্ট কিনে।

Youlikehits.com এর সেবা সমুহঃ

ফেসবুক fans,
টুইটার followers
মাইস্পেস friends.
গুগল friends circle
ইউটিউব subscribers.
Stumbleupons followers
ডিগ followers.
ওয়েবসাইট hits ( ২০ সেকেন্ড)।
কিভাবে শুরু করবেন?

প্রথমে Registration করুন।
লগিন করুন।
Password দিতে হবে এইরকম bidROHI123 অর্থাৎ Small Letter, Capital Letter এবং Number mixed করে দিতে হবে্‌
এবার মনিটর এর বাঁ দিকে “your setting” এ ক্লিক করে আপনার নিজের Face book account, twitter account, My space account, you tube account, Google + , digg account , website url জুক্ত করুন।
এবার Payout value set (আপনাকে follow বা subscribe করতে কত পয়েন্ট খরচ করতে চাইছেন) করুন।
এবার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ পয়েন্ট সংগ্রহ করা। মনিটর এর মাঝ বরাবর “Get started tabs” থেকে পয়েন্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।
আরও কিছু তথ্যঃ

প্রতিদিন ৫০ পয়েন্ট আপনাকে ফ্রী দেওয়া হবে।
প্রতি ৩০ দিন অন্তর, অব্যাবহার করা পয়েন্ট Reset হয়ে যায়।
এখানে রেফারেল পদ্ধতি রয়েছে। প্রতি active referral এর জন্য আপনি পাবেন ৫০ পয়েন্ট।
যা করবেন নাঃ

একাধিক অ্যাকাউন্ট খোলা।
অ্যাকাউন্ট কেনা বেচা করা।
ভাল সাইট এর নামে রিপোর্ট ।
Bots, Scripts ব্যবহার।
এটা কি Scam? :

না, এখন পর্যন্ত অনলাইনে যতগুলো রিভিউ দেখেছি , তাতে মনে হয় এটি scam নয়।

পোষ্টটি কপি করা

মুল পোস্ট এইখানে

Skylancers bd free account offer

If any one want to join in our group then you will be sign up free.
For some conditions:
You need to ready for join at least 10 members .
At every leader join in first time offer is valid.
So don,t waste time . Join biggest team in Dhaka.

If any one want to join in our group then you will be sign up free.
For some conditions:
You need to ready for join at least 10 members .
At every leader join in first time offer is valid.
So don,t waste time . Join biggest team in Dhaka.


For Bogra Office: 01916162333,01737161066

রবিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১১


আজ আমি আপনাদের কে মডেম বিষয়ে একটি ছোট্ট টিপস দিব।আশা করি কাজে লাগবে।
আমরা অনেকেই আমাদের মডেম নিয়ে সমস্যাই পড়ি।অনেক সময় এটি ইন্সটল করার পর ও সঠিকভাবে কাজ করতে চায় না।তখন মনে হয় মাথার চুল ছিড়ে ফিলি।ভয় নেই।আর মাথার চুল ছিড়তে হবে না।এবার আপনার মডেম ঠিক ই আপনার কথা শুনবে ।নিচের নির্দেশনা অনুসরন করুনঃ
১। প্রথমেই start থেকে run কমান্ড এ যান এবং লিখুন regedit.
২। এরপর HKEY_LOCAL_MACHINE এ ক্লিক করুন।
৩। এরপর system এ ক্লিক করুন
৪। এরপর currentcontrolset এ ক্লিক করে service এ ক্লিক করুন
৫। এরপর modem এ ক্লিক করে parameter এ ক্লিক করুন
৬। ডান দিকে default এ ক্লিক করে Value 1 করে দিন।

ok করে বের হয়ে আসুন।ব্যাস কাজ শেষ ,এরপর থেকে আপনাকে আর মডেম ঝামেলায় পড়তে হবে না।
ভালো থাকবেন।


আমরা অনেকেই আমাদের কম্পিউটার এর গতি নিয়ে খুব বিপাকে পড়ি ।আমার তো আগে কম্পিউটার এ কাজ করতে গেলেই অনেক সময় লাগতো।এখন আমি সর্বোচ্চ গতি সম্পন্ন Processor বানিয়ে নিয়েছি আমার Processor কে।

আমি একা কেন এই সুবিধা ভোগ করবো??? আমার সারা বাংলাদেশের মানুষ যাতে এই সুবিধা ভোগ করতে পারে তাই আমি আমার সব ব্লগ এবং ওয়েব এ দিয়ে দিয়েছি। আসুন জেনে নেই এর পদ্ধতি।

প্রথমেই start থেকে run এ যান এবং নিচের coding লিখুন
Rundll32.exe advapi32.dll,ProcessIdleTasks

এরপর ok করুন । ব্যস হয়ে গেল,এরপর কম্পিউটার একাই কাজ করে নিবে।কাজ হয়ে গেলে কম্পিউটার restart করুন।

ভাল লাগলে জানাবেন।

আপনার ইন্টারনেট কানেকশন আছে কি না তা জেনে নিন

প্রিয় টিউনার/ভিজিটরগন,

অনেক দিন পর আমি আবার ফিরে আসলাম আপনাদের মাঝে । জানিনা আমার পূর্বের পোষ্ট গুলো কেমন লেগেছে!! আর টিপি(টিউনারপেজ) কে আমি আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি যে তারা একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। এতে করে অনেক নতুন টিউনার আমরা খুজে পাবো। আর প্রতিযোগিতা হলে সেখানে অংশগ্রহন না করে পারিনা ।তাই আমি শত ব্যস্ততার মাঝে আবার ফিরে আসলাম।

আজ আমি আসলাম ভিন্ন জিনিস নিয়ে। আমরা অনেক সময় বুঝতে পারি না যে আমাদের ইন্টারনেট কানেকশন আছে কি নাই। মাঝে মাঝে প্লাগ-ইন থাকলেও বুঝা যায় না সত্যিকারে কানেকশন আছে কিনা। তাই এ সমস্যা থেকে পরিত্রান পেতে আপনাদের জন্য আমি একটি সফটওয়্যার বানিয়েছি যেটি আপনাকে বলে দিবে আপনার নেট কানেকশন আছে কি নেই। ডাউনলোড লিঙ্ক ঃ সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

ভাইরাস নিয়ে ভাবনা? আর না আর না

কম্পিউটারে ভাইরাস আর না আর না
এসে গেল registry file
আর নেই ভাবনা ।।

হ্যা ভাই ।আজ আমি ভাইরাসের সাথে যুদ্ধে জয়ী হবার পদ্ধতি শিখাবো । আর এ জন্য আপনার হাতিয়ার হিসাবে লাগবে registry file.
তবে ভাইরাস আমাদের এই হাতিয়ার কেড়ে নেয় । এই registry file অনেক সময় disable থাকে। তাই আগে আমাদের registry file এক্টিভ করে নিতে হবে। এর জন্য এখানে ক্লিক করে ফাইল টি ডাউনলোড করে নিন.

এটি আপনার কম্পিউটার এ নিম্নোক্ত ফাইল গুলি enable করবে :

1.Registry file
2.Task manager
3.MSCONFIG

ডাউনলোড হলে unzip করে xp_emergencyutil.exe ফাইল টি ডাবল ক্লিক করুন ।
create copies এ ক্লিক করুন ।

ব্যাস হয়ে গেল task manager & registry file এনাবল করা ।

এবার আসুন আসল যুদ্ধে নামা যাক ।

1. FOLDER OPTION ফিরিয়ে আনার যুদ্ধ :-
start থেকে run এ যান & লিখুন regedit

এরপর ক্লিক করতে থাকুন সিরিয়াল অনুযায়ী
HKEY_CURRENT_USERSoftwareMicrosoftWindowsCurrentVersionPoliciesExplorer

এবার রাইট ক্লিক করে new—>dword value তে ক্লিক করুন


এবার এটির নাম দিন NoFolderOptions
এবার এটিকে ডাবল ক্লিক করুন & ভ্যালু দিন 0

ok করুন
এরপর নিচের প্রগ্রাম টি নোটপ্যাড এ লিখে সেভ করুন sr.reg নামে

Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_CURRENT_USERSoftwarePoliciesMicrosoftInternet ExplorerRestrictions]
“NoBrowserOptions”=dword:00000000

এরপর ফাইল টিকে ডাবল ক্লিক করুন & yes + ok চাপুন।

ব্যাস ভাইরাসের যুদ্ধে আপনি হয়ে গেলেন জয়ী।আপনার folder option আর hidden হবে না।

ভাল থাকবেন।আগামিতে ভাইরাসের সাথে আরো যুদ্ধ নিয়ে হাজির হব

পূর্বে এখানে প্রকাশিত

পাল্টে ফেলুন ফেসবুকের থিম


আমরা সবাই জানি এবং সবাই মানি এখনকার সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হল ফেসবুক। সামাজিক যোগাযোগের এই সাইটে সময় পেলে একবারের জন্য হলেও ঘুরে আসি প্রতিদিন। কিন্তু ফেসবুকের একই রকমের চেহারা দেখতে দেখতে প্রতিদিন আর ভালো লাগে না। অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি অতি সহজে থিম পালটে ফেলতে পারেন। ফলে অনেক মজার মজার থিম ইচ্ছে করলেই পাল্টানো যায়। আমরা সবাই জানি ফেসবুকে তা করা যায় না। তাই খুঁজতে লাগলাম কি ভাবে ফেসবুকে এই কাজটা করা যায়। খুঁজতে খুঁজতে পেয়ে ও গেলাম । খুব মজা পেয়েছিলাম তখন। তাই ভাবলাম এই মজাটুকু আপনাদের সাথেও শেয়ার করি। আশা করি আপনারা ও এই মজাটুকু উপভোগ করবেন। আসা যাক কি ভাবে ফেসবুকে এটা করা যায়। আপনি ও পারবেন কঠিন কিছু নয়, খুব শহজ। প্রথমে এই লিংকে যান http://www.chameleontom.com/ দেখবেন হাতের বাম পাশে লিখা আছে install plugin ডাউনলোড করুন। ডাউনলোড শেষে সেটাপ করুন। SKIP THIS STEP এ CLICK করুন। এরপর Done এবার Facebook Login Page আসবে । Login করুন । দেখতে পাবেন Facebook এ অনেক গুলো মজার মজার থিম দেয়া আছে। View তে ক্লিক করে আপনি থিমটার বড় ছবি দেখতে পাবেন। যে থিমটি আপনার ভালো লাগবে সেটিকে install করুন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ। এখন ফেসবুকে দেখে আসুন কেমন লাগে। মনে রাখবেন Chameleon Tom toolbar টি বন্ধ করা যাবে না। আমি Mozilla Firefox এ ব্যবহার করেছি। Internet Explorer এ ডিস্টার্ব করে । আরেকটা কথা, অন্য কে‌উ আপনার প্রোফাইলে ঢুকলে থিম দেখতে পাবেনা শুধু আপনিই লগিন করেই আপনার Modified Facebook দেখতে পাবেন। এতটুকু করতে পারাটাও অনেক বড় ব্যপার, কি বলেন?

মডেম কম স্পীড?এবার বাংলাদেশে তৈরি হল modem speed developer

কথা দিয়েছিলাম মডেম এর স্পীড বাড়ানোর সফটওয়্যার নিয়ে হাজির হব।তাই আবার এলাম আপনাদের আর একবার জ্বালাতন করতে। আমরা অনেকেই মডেম ব্যাবহার করি ,তবে ভালো স্পীড পাইনা। অনেকে অনেক সফটওয়্যার ব্যাবহার করি,কিন্তু কোন ফলাফল পাইনা। তাই একবার এই মডেম,একবার ঐ মডেম ব্যাবহার করে বিরক্ত হয়ে যাই।

আবার অনেকে ব্রডব্যান্ড কানেকশন ব্যাবহার করি। কিন্তু ভালো স্পীড পাইনা, কিন্তু আর কোন গ্রাহক কে অসুবিধায় পড়তে হবে না।

প্রথমে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন

এরপর .exe ফাইল টি কে ডাবল ক্লিক করুন, এবার আপনার সামনে আসবে গ্লোবাল আইটি এর ব্যানার। এরপর এটি কে ডাবল ক্লিক করুন

এরপর আপনি যেই কানেকশন ব্যাবহার করুন সেটি কে চিহ্নিত করুন (ছবির মত)।এরপর

windows XP select করুন

এরপর Time to Alive এ default সেট করুন

apply changes এ ক্লিক করুন। ok করুন । PC রিষ্টার্ট দিন ।ব্যাস বেড়ে গেল আপনার মডেম স্পীড।
পূর্বে এখানে প্রকাশিত

ডাউনলোড লিঙ্কঃ
ভালো লাগলে এই পেজ টি কে লাইক করবেন প্লীজ ITzone

শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১১

মোবাইলে কল করে বারবার অনাকাংখিত কেউ বিরক্ত করলে তাকে যেভাবে উচিত শিক্ষা দেবেন…

পরকরুনাময় আল্লাহপাকের নামে শুরু করছি।আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।

আজ অনেকদিন পর লিখতে বসলাম ।একটি মজার জিনিস শেখাবো আজ আপনাদের ।অনেকেই জানেন এটা,আবার অনেকেই জানেন না।

অনেক সময় মোবাইলে বিরক্তিকর কল আসে ।তখন আমরা বিরক্তিকর কলারের হাত থেকে বাচতে নানা উপায় খুজে বের করি ।কল ব্লক করি ,আবার সফটওয়্যার ইউজ করি কল ব্লকের ।আজকে আমি আপনাদের যে ট্রিকস দেখাবো তাতে বিরক্তিকর কলারদের সহজেই সমুচিত জবাব দিতে পারবেন….যাতে তারা আর বিরক্ত না করে এতে করে না লাগবে কল ব্লকের পয়সা,না লাগবে সফটওয়্যার ।তো দেখুন তাহলে কি করবেন -

প্রথমে মোবাইলের Call divert অপশনে যান ।

এখন Divert when busy > If busy> Activate সিলেক্ট করুন ।

এখন To other number অপশনে আপনি আপনার অপারেটর সিলেক্ট করুন ।

১. জিপি ইউজার- ১২৬৬ চাপুন

২. রবি ইউজার- ৮১২১ চাপুন

৩. এয়ারটেল ইউজার- ৭৮৯ চাপুন

৪. বাংলালিংক ইউজার ৭৭০ চাপুন



ব্যস ! আপনার কাজ শেষ J এখন আপনাকে কেউ কল করে বারবার বিরক্ত করলে জাস্ট কলটি রিসিভি না করে কেটে দিন ।তার মোবাইলে অহেতুক কলচার্জ কাটা শুরু হয়ে যাবে তাহলে

আর যদি বিরক্তিকর কলারকে দমিয়ে রাখতে না চান তাহলে মোবাইলের কল ডাইভার্ট অপশন থেকে Divert when busy / If busy >cancel অপশনে গিয়ে এই সিস্টেম অফ করে দিন ।

ফেসবুকে না ঢুকেই ফেসবুকের খবর রাখুন!

পরকরুনাময় আল্লাহপাকের নামে শুরু করছি।আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।

জনপ্রিয় ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারের সাহায্যে ইচ্ছে করলে automatic ফেসবুকের হালনাগাদ তথ্য জানতে পারেন।এজন্য আপনার ফেসবুক টুলবার নামের একটি অ্যাডঅন প্রোগ্রাম লাগবে।এই প্রোগামটি https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/3794 ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন।এরপর ফায়ারফক্স পুনরায় চালু করুন।লক্ষ্য করুন ব্রাউজারের এ্যাড্রেসবারের নিচে নতুন একটি টুলবার এসেছে।ডানপাশের Log in to facebook অপশন থেকে ফেসবুকে লগইন করে নিন।এরপর অন্য কোন সাইটে প্রবেশ করলেও ফেসবুকে আপনার প্রোফাইলের সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্য ওপরের টুলবারে দেখতে পারবেন।কোন কোন তথ্য আপনি automatic জানতে চান তা আপনি নিজেই ঠিক করে নিতে পারেন। GRb¨Tools/addon/extensions/facebook toolbar/option-G গিয়ে যে তথ্যগুলো automatic হালনাগাদ জানতে চান তাতে টিক চিহ্ন দিন।

একটি নকল ভাইরাস তৈরী করুন নিজে নিজে……..

সবাইকে সালাম সবাই আসা করি ভাল আছেন আমি এখন আপনাদের কিভাবে একটি নকল ভাইরাস তৈরী করতে হয় সে বিষয়ে বলছি ……….

প্রথমে আপনার পিসিতে মাউসের Right button এ click করে New থেকে shortcut এ click করে Type the location of the item এর নিছের বাক্সে এই লেখাটি লিখতে হবে

shutdown –s –t 500 –c “You have a virus” অতঃপর Next এ click করে Finish দিতে হবে, এবার হয়ে গেল আপনার ফেইক ভাইরাস বা নকল ভাইরাস …….এবার আপনি যদি এটাতে click করেন তাহলে কিছুক্ষণ পর আপনার পিসিতে এই রকমের একটি বার্তা আসবে Your computer will be shutdown at 2/3 minute এর আগে আগে আপনার কম্পিউটার Restart করে ফেলবেন বিপদ মুক্ত থাকবেন না হয় সমস্যা হতে পারে এর পর পিসি অন হওয়ার পর আর এটাতে click না করলে কোন সমস্যা হবে না যদি আবার click করেন অটোমেটিক Shutdown হওয়ার আগে আগে Restart করে ফেলবেন বিপদ মুক্ত থাকবেন…….…….ভাল থাকবেন সবাই ….আমার জন্য দোয়া করবেন ……………………

রিকোভার করুন ১০ বছর আগের হারিয়ে যাওয়া ডাটা!!!!!!!

রিকোভার করুন ১০ বছর আগের হারিয়ে যাওয়া ডাটা!!!!!!! (The strongest data recovery software in the WORLD)



কিছুদিন আগে একটি পোষ্ট দেখলাম ডাটা রিকোভার নিয়ে। সেটি এতই জনপ্রিয় হয়েছিল যে তা দেখে আমি আমার এই “দূলর্ভ” সফটওয়্যারটি শেয়ার না করে পারলাম না। এটির দ্বারা আপনি সবোর্চ্চ ১০ বছর আগের হারিয়ে যাওয়া ডাটা রিকোভার করতে পারবেন!!!



সফটওয়্যারটির নাম Active Partition Recovery.



এটি অন্যান্য যেকোন সফটওয়্যার থেকে শক্তিশালী। আপনারা হয়তো বা বিশ্বাস করবেন না যে এই সফটওয়্যারটির দ্বারা আমি আমার পি.সি থেকে ৮ বছর আগের একটি ভিডিও ফাইল রিকোভার করেছি মাত্র ৩ ঘন্টায়!!!!



এটি একটি শেয়ারওয়্যার সফটওয়্যার এবং এর দাম বাংলাদেশী টাকায় ১৪ হাজার টাকা। তবে চিন্তার কিছুই নেই আমি সফটওয়্যারটির সাথে ÒBuild In Crack” দিয়ে দিয়েছি তার মানে অটোমেটিক্যালি ক্রাক হয়ে যাবে।



এটিকে ইনস্টল করার পর আপনি একের ভিতর ৪টি সফটওয়্যার পেয়ে যাবেন। তবে আমার মতামত হল আপনি “ Active File Recovery” সফটওয়্যারটির ব্যবহার করুন।



এটি ওপেন করার পর আপনি সবোর্চ্চ ৫ ঘন্টায় পেয়ে যাবেন আপনার ১০ বছর আগের হারিয়ে যাওয়া ফাইল!!!





সফটওয়্যারটির ডাউনলোড লিংকঃ

http://www.mediafire.com/download.php?dp878fecbgf5x8w



ধন্যবাদ।।।

partition magic বুটেবল পেন ড্রাইভ থেকে চালু করুন

সালাম সবাইকে, আসা করি সবাই ভালো আছেন। হার্ডডিস্কের পার্টিশন সংক্রান্ত কাজের জন্য Partition Magic সফটওয়্যারটি অদ্বিতীয়। এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে কোন রকম ডাটা নস্ট না করেই পার্টিশনের সাইজ বড়/ছোট করা, FAT/NTFS এ কনভার্ট করা সহ আরো অনেক কিছু করা যায়।


Partition Magic এর পারফরম্যান্স আরো বাড়ানো যায় যদি এটাকে উইন্ডোজের অধীনে ইনস্টল না করে আলাদাভাবে সিডি/পেন ড্রাইভ থেকে বুট করে চালানো যায়। বুটেবল পেন ড্রাইভ থেকে কিভাবে Partition Magic চালু করবেন তা এখন আপনাদেরকে শেখাবো। প্রথমে এই লিংক থেকে এক্সিকিউটেবল rar ফাইলটি ডাউনলোড করুন। ফাইলটির সাইজ ২.৬৮ মেগাবাইট। ফাইলটি চালু করলে পাসওয়ার্ড চাইবে। পাসওয়ার্ড হবে cae.com.bd। আনজিপ করার পর 1_USB_Format, 2_DOS_System_Files এবং 3_Partition_Magic_8.05 নামে তিনটা ফোল্ডার পাবেন। কম্পিউটারে একটা খালি পেন ড্রাইভ সংযুক্ত করুন। 1_USB_Format ফোল্ডারের ভেতরে HP USB Format for Windows চালু করুন। Cerate a DOS startup disk এ টিক চিহ্ন দিন। using DOS system files located at: এ ব্রাউজ করে 2_DOS_System_Files ফোল্ডারটি দেখিয়ে দিয়ে OK দিন। Start বাটনে ক্লিক করুন। একটা সতর্কতামূলক মেসেজ আসবে Yes ক্লিক করুন। ফরম্যাট শেষ হয়ে গেলে OK -> Close ক্লিক করুন। এবার 3_Partition_Magic_8.05 ফোল্ডারের সব ফাইল কপি করে পেন ড্রাইভে পেস্ট করুন। তৈরী হয়ে গেল বুটেবল Partition Magic পেন ড্রাইভ। মনে রাখবেন, পেন ড্রাইভ থেকে বুট করার জন্য আপনার পিসিতে অপশন থাকতে হবে নয়ত বুট করতে পারবেন না। তবে চিন্তার কিছু নেই বিগত ২/৩ বছর থেকেই মাদারবোর্ডে এই অপশন দেওয়া শুরু হয়ে গেছে। আপনার পিসি যদি আরো পুরনো হয় সেক্ষেত্রে হয়ত নাও থাকতে পারে।

আপনার পিসি কেউ অনুমতি ছাড়া খুললে নিজের বানানো এরর মেসেজ দিন

সালাম সবাইকে। আসা করি সবাই ভালো আছেন তাই না? অনেক সময় আমাদের বাসায় বন্ধু বান্ধব আসে, এবং ছোট ভাই বোন অনেক সময় আমাদের পিসি বিনা অনুমতি তে অন করে। চলেন আজকে তাদের সবাইকে চলকে দেই নিজের বানানো একটি এরর ম্যাসেজ দিয়ে। এটির কাজ হল যে কেউ আপনার পিসি অন করলেই সাথে সাথে এই ম্যাসেজ দেখতে পারবে ফলে সে ভয় পাবে এবং পিসি বন্ধ করে দিবে।


1. Run এ গিয়ে টাইপ করুন regedit

2.এখানে যান।এখন পর্যায় ক্রমে এখানে যান।

প্রথমে এখানে HKEY_LOCAL_MACHINE\

তারপরে SOFTWARE\

তারপরে Microsoft\

তারপরে Windows\

তারপরে CurrentVersion\

তারপরে policies\

তারপরে system


3. system এ চলে আসার পড়ে ডান পাশে দেখুন এটা আছে “legalnoticecaption“, এখন এটার উপরে ডাবল ক্লিক করুন এবং আপনার একটি ক্যাপশন টাইপ করুন। যে কনো কিছু লিখুন।

4.এখন এখানে “legalnoticetext” এবং এখানে আপনার যা ইচ্ছা সেই ম্যাসেজ টা টাইপ করে দিন। তাহলে পিসি অন করলে এই ম্যাসেজ টা সবাইকে দেখাবে।

5.অবশ্যই এখন আপনার পিসি রি স্টার্ট দিতে হবে। ভিসতা এবং এক্সপি তে এই ট্রিকস কাজ করবে শুধু। রি স্টার্ট দিতে হবে। ভিসতা এবং এক্সপি তে এই ট্রিকস কাজ করবে শুধু।

আপনার কম্পিউটারের bios পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনি যদি কখনো আপনার কম্পিউটারের BIOS বা CMOS পাসওয়ার্ড ভুলে যান তাহলে নিচের এই বায়োস পাসওয়ার্ড গুলো ব্যবহার করে দেখতে পারেন। সাধারনত বায়োস প্রস্তুতকারকরা বায়োসের মধ্যে কিছু ব্যাকডোর পাসওয়ার্ড সেট করে রাখে যা পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কাজে লাগে। নিচে সেই ধরনের কিছু ব্যাকডোর পাসওয়ার্ডের তালিকা দেওয়া হল:

AMI BIOS পাসওয়ার্ড:
A.M.I.
AAAMMMIII
AMI?SW
AMI_SW
AMI
BIOS
CONDO
HEWITT RAND
LKWPETER
MI
Oder
PASSWORD

AWARD BIOS পাসওয়ার্ড:
01322222
589589
589721
595595
598598
ALFAROME
ALLy
aLLy
aLLY
ALLY
aPAf
award
award
AWARD_SW
AWARD?SW
AWARD SW
AWARD PW
AWKWARD
awkward
BIOSTAR
CONCAT
CONDO
Condo
d8on
djonet
HLT
J64
J256
J262
j332
j322
KDD
Lkwpeter
LKWPETER
PINT
pint
SER
SKY_FOX
SYXZ
syxz
shift + syxz
TTPTHA
ZAAADA
ZBAAACA
ZJAAADC

PHOENIX BIOS পাসওয়ার্ড:
BIOS
CMOS
phoenix
PHOENIX

কিছু কমন পাসওয়ার্ড:
ALFAROME
BIOSTAR
biostar
biosstar
CMOS
cmos
LKWPETER
lkwpeter
setup
SETUP
Syxz
Wodj

অন্যান্য প্রস্তুতকারকদের কিছু পাসওয়ার্ড:
Biostar – Biostar
Compaq – Compaq
Dell – Dell
Enox – xo11nE
Epox – central
Freetech – Posterie
IWill – iwill
Jetway – spooml
Packard Bell – bell9
QDI – QDI
Siemens – SKY_FOX
TMC – BIGO
Toshiba – Toshiba
VOBIS & IBM – merlin

নিচে বায়োস পাসওয়ার্ড রিমুভ করার জন্য কিছু সফটওয়্যারের নাম দিলাম:
KILL CMOS
!BIOS
CMOS PWD

প্রিন্টার নিয়ে যত ধরনের সমস্যা ও তার সমাধান !!!!!

আপনারা কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভাল আছেন এবং ভাল থাকেন সবসময়। আনেকেরই প্রিন্টার নিয়ে নানা সময় বিভিন্ন সমস্যায় পরতে হয়। তাই আজকে প্রিন্টার এর সমস্যা এবং সমাধান নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা করি অনেকের কাজে লাগতে পারে।


*সঠিক নিয়মে প্রিন্ট নিন

কম্পিউটারের সঙ্গে প্রিন্টারের সংযোগ ঘটিয়ে যেকোনো সফটওয়্যারের প্রিন্ট কমান্ড দিলেই প্রিন্ট পাওয়া যায়। কিন্তু ভালো প্রিন্ট নেওয়ার জন্য কিছু বিষয় সম্পর্কে একটু জানা থাকা দরকার।

*প্রিন্টার সংযোগ এবং ড্রাইভার:

প্রিন্টার কিনে আনার পর প্রথম কাজটি হচ্ছে সঠিকভাবে কার্ট্রিজ বা টোনার প্রিন্টারে লাগানো।এবারে বৈদ্যুতিক তারটি প্রিন্টারে
লাগিয়ে সেটিকে কম্পিউটারে সংযুক্ত করা। এরপর কম্পিউটার চালু করে Start>
Settings থেকে প্রিন্টারে ক্লিক করুন। Add Printer-এ ক্লিক করুন। এবারে Next বাটনে ক্লিক করে প্রিন্টারের নাম ও মডেল নম্বর দিয়ে দিন। (প্রিন্টারের সঙ্গে দেওয়া সিডি বা ফ্লপি হতে:- এতে প্রিন্টারের চালক সফটওয়্যার থাকে)। Have a disk অপশন সিলেক্ট করে পোর্ট সেটিংস ঠিক করে Next বাটনে ক্লিক করুন। প্রিন্ট পরীক্ষা করার জন্য Yes ও Finish ক্লিক করুন। প্রিন্টার একটি পরীক্ষামূলক প্রিন্ট দেবে।

*প্রিন্ট করা:

কোনো কিছু প্রিন্ট করার আগে প্রিন্টার ট্রেতে প্রয়োজনীয় কাগজ আছে কি না দেখে নিন। এবার ফাইল মেনুতে ক্লিক করে Printer-এ ক্লিক করুন। এবার একটি উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে অপশনগুলো ঠিক করে দিন। ( প্রায় সব সফটওয়্যারেই একই নিয়ম)। ফাইলে যদি একাধিক পৃষ্ঠা থাকে এবং সব পৃষ্ঠাই প্রিন্ট করতে চান তবে All সিলেক্ট করুন। যে পৃষ্ঠায় মাউসের কারসর আছে যদি সেটির প্রিন্ট নিতে চান তবে Current Page সিলেক্ট করুন। যদি কয়েকটি পৃষ্ঠা প্রিন্ট করতে চান তবে Pages সিলেক্ট করে পৃষ্ঠার নম্বর দিয়ে ( যেমন- ১-৪, বা ১, ৫-৯) OK করুন।

*প্রোপার্টিজ:

কাগজের আকার, কালির ধরন এবং প্রকার ঠিক করার জন্য প্রিন্ট উইজার্ডের প্রোপার্টিজে ক্লিক করুন। এখান থেকেই কাগজের ধরন, উলম্ব প্রিন্টের জন্য পোট্রেট আর অভিলম্ব প্রিন্টের জন্য ল্যান্ডস্কেপ সিলেক্ট করা যায়। সাদা-কালো প্রিন্ট করার জন্য গ্রেস্কেল আর রঙিন প্রিন্টের জন্য অটোমেটিক সিলেক্ট করা যায়। সবচেয়ে মজার কথা, খসড়া প্রিন্ট করার সময় কালি বাঁচাতে ইকোনমিক সক্রিয় করে দিতে পারেন।
অনেকগুলো প্রিন্ট: একবার কমান্ড দিয়েই একই ফাইলের একাধিক কপি প্রিন্ট করা যায়। একাধিক প্রিন্ট নেওয়ার জন্য প্রিন্ট উইজার্ডের Number of copies
-এর পাশের বক্সে সংখ্যা উল্লেখ করে দিতে হবে। যদি পাতার নম্বর অনুসারে
সাজিয়ে প্রিন্ট দিতে চান, তবে Collate সিলেক্ট করে OK করতে হবে।

*প্রিন্ট নমুণা:

ছাপার পর তা কেমন দেখাবে, সেটি মনিটরে দেখে নেওয়া যায়। এ জন্য ডকুমেন্ট খুলে ফাইল মেনু থেকে Print Preview সিলেক্ট করতে হবে। নতুন উইন্ডোতে প্রিন্টের প্রিভিউ দেখা যাবে। প্রিন্ট প্রিভিউ উইন্ডোর একেবারে বাঁদিকের চিহ্নে ক্লিক করে সরাসরি প্রিন্ট নেওয়া যায়।

*কাগজের ধরন:

কোনো কিছু প্রিন্ট করার আগে প্রিন্টার ট্রেতে প্রয়োজনীয় কাগজ আছে কি না দেখে নিন। সব সময় সাধারণ কাগজে প্রিন্ট করা হয় না। ফটো, আর্ট বা গ-­সি পেপারের মতো মোটা কাগজে প্রিন্ট নিতে চাইলে প্রিন্ট উইজার্ডে কাগজের ধরন পরিবর্তন করতে হয়। প্রিন্ট উইজার্ডের প্রোপার্টিজ বাটনে ক্লিক করে Media Type থেকে কাগজের ধরন পছন্দ করা যায়।

*প্রিন্ট নিয়ন্ত্রণ:

প্রিন্ট কমান্ড দেওয়া হলে এবং প্রিন্টার সংযুক্ত থাকলে প্রিন্ট করা শুরু হয়। যদি কোনো কারণে প্রিন্ট বন্ধ করার প্রয়োজন হয়, তবে Start-এর Settings থেকে Print Que সিলেক্ট করে ক্লিক করুন। যে ফাইলের প্রিন্ট কমান্ড বাতিল করতে চান, সেটি সিলেক্ট করে মেনু থেকে Pause বা Cancel Printing-এ ক্লিক করুন।

*লেখাকে একটিমাত্র পেজে সীমাবদ্ধ রাখা

অনেক সময় কোন একটি ডকুমেন্টের শেষ পেজটিতে দু একটি লাইন থেকে যায়, এ কারণে ডকুমেন্টটি দেখতে বাজে লাগে। বিশেষ করে প্রিন্ট করতে হলে তো আরো সমস্যা, কারণ দু-এক লাইনের জন্য অনেকগুলো পৃষ্ঠা নষ্ট হয়। অনেক সময় লেখাকে একটি পেজে সীমাবদ্ধ রাখার জন্য আমরা পেজ মার্জিন কমাই, কোথাও কোথাও ফন্ট সাইজ ছোট করে দেই। অথচ একটি কমান্ড দিয়েই এ কাজটি করা সম্ভব। ওয়ার্ড ২০০৩-এ এটি করার জন্য-

File মেনু থেকে Print Preview তে গিয়ে সেখানে Shrink to Fit (Tools মেনুর নীচে) বাটনে ক্লিক করলেই লেখাগুলো এক পৃষ্ঠায় চলে আসবে (ওয়ার্ড ২০০৭-এ এটির নাম হচ্ছে Shrink One Page)।

দেখতে ভালো না লাগলে আবার আনডু করে আগের আবস্থায় যেতে পারেন।

*কম খরচে প্রিন্টিং

সাধারণভাবে কম্পিউটারে প্রিন্ট আউট নেওয়ার ক্ষেত্রে কার্টিজ, কাগজ ইত্যাদি মিলিয়ে যে খরচ পড়ে তা কিছুটা কমানো সম্ভব। এ জন্য কিছু টিপস এখানে দেওয়া হলো
১. ফাইনাল প্রিন্ট বের না করে ডিফল্ট প্রিন্ট মোড ব্যবহার করুন।

২. শুধু কারেকশন করার জন্য ছোট ফন্টে প্রিন্ট আউট নিন।

৩. প্রিন্টার প্রতিবার অন করলে প্রিন্ট হেড পরিস্কার করার জন্য বাড়তি কিছু
কালি খরচ হয়। তাই প্রিন্টার বার বার অন-অব না করে কাজ চলাকালীন
অন রাখাই ভালো।

৪. যে সব প্রিন্টরের প্রতিটি রঙের কালির জন্য আলাদা আলাদা কার্টিজ বা ট্যাংক
থাকে, সে ধরনের প্রিন্টার ব্যবহার করা লাভজনক। কারন, কোন একটি
রঙের কালি অধিক ব্যবহারের ফলে যদি তা শেষ হয়ে যায়, তাহলে কেবল
মাত্র সেই রঙের কালি কিনলেই হবে। এক্ষেত্রে সবগুলো রঙের কার্ট্রিজ
কেনার কোন প্রয়োজন হবে না।

৫. একটি কাগজের উভয় পাশে প্রিন্ট করলে কম কাগজ লাগে। কিন্তু, সব
প্রিন্টারে এ ধরনের সুবিধা পাওয়া যায় না। অনেক প্রিন্টারে প্রিন্টার ড্রাইভ
থাকে যার সাহায্যে একটি শীটের উপর একাধিক পেজ প্রিন্ট করা যাবে।
Multi-up প্রিন্টিং-এর মাধ্যমে কাগজ কমানো যায়। কালি কম খরচ হয়
এবং খুব দ্রুত প্রিন্ট করা যায়।

৬. এছাড়াও Final Print 2000-এর মতো কিছু সফটওয়্যার আছে যার সাহায্যে
একটি কাগজে দুই, চার অথবা আটটি পেজের বিষয়বস্ত্তু (কনটেন্ট)একত্রে
প্রিন্ট করা যায়। আপনার প্রিন্টার যদি ডুয়েল সাইড প্রিন্টিং সাপোর্ট নাও করে
তবু এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে একটি কাগজের উভয় পার্শ্বে প্রিন্ট করতে
পারবেন। http://www.fineprint.com ওয়েব সাইটে এই সফটওয়্যারটি
পাবেন।

*দ্রুত প্রিন্ট করতে

ক. আপনি যদি সাধারণ সময়ের চেয়ে দ্রুত প্রিন্ট করতে চান তবে প্রিন্ট ডায়ালগ বক্সের Options সক্রিয় করুন। মনে রাখবেন এ ক্ষেত্রে পুরো প্রিন্ট না হওয়া পর্যমত্ম আপনার সফটওয়্যার ব্যসত্ম থাকবে এবং সে সময়ে সেটিতে কোনো কাজও করতে পারবেন না।

খ. আরেকটা টিপস হলো- এ ক্ষেত্রে পোর্ট সেটিংস(Properties>Details) এর ভেতরে অপশনটি বন্ধ করে দিতে পারেন। এতে আরো দ্রুত প্রিন্ট হবে।

গ. এ ছাড়া প্রিন্ট কোয়ালিটি (মান) কমিয়েও দ্রুত প্রিন্ট আউটপুট পেতে পারেন। সাধারণত প্রিন্টারে হাই কোয়ালিটি, নরমাল এবং ড্রাফট-এ তিন রকম প্রিন্ট কোয়ালিটি থাকে। যদি এমন কোনো ডকুমেন্ট হয় যার প্রেজেন্টেশন ভ্যালু নেই, অথচ আপনার দ্রুত প্রিন্ট চাই, সে ক্ষেত্রে ডকুমেন্টকে লো-কোয়ালিটিতে প্রিন্ট দিলে খুব দ্রুত ফলাফল পাবেন।

*অনেক কম্পিউটারে একটি প্রিন্টার ব্যবহার করুন

আপনার বাসায় বা অফিসে যদি একাধিক কম্পিউটার থাকে এবং সেগুলোর মধ্যে নেটওয়াকিং করা থাকে তবে একটি প্রিন্টার ব্যবহার করে সব কম্পিউটার থেকে প্রিন্ট করা সম্ভব।

প্রথমে সব কম্পিউটারে প্রিন্টার ইনস্টল করে নিন।

এবার Start মেন্যু থেকে Settings-এ গিয়ে প্রিন্টারে ক্লিক করুন।

Add Printers আইকনে ডাবল ক্লিক করুন এবং Next বাটনে ক্লিক করুন।

Network printer সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করে প্রিন্টারের নাম সিলেক্ট করুন এবং আবার Next বাটনে ক্লিক করুন।

Network UNC-এর জন্য সার্ভার ও প্রিন্টারের নাম লিখুন এবং
Next বাটনে ক্লিক করুন।

6. যদি Connection test করতে চান, তবে Yes বাটনে ক্লিক করুন। সবশেষে Finish বাটনে ক্লিক করুন।

*প্রিন্টারের ERROR মেসেজ এড়ানো

কখনো কখনো বড় বড় ডকুমেন্ট প্রিন্ট করার সময় সেটি সব কিছু অ্যাডজাষ্ট করে নেওয়ার আগেই প্রিন্টার রেডি হয়ে যায় এবং Time out Error মেসেজ চলে আসে, যা অত্যন্ত বিরক্তিকর।এই সমস্যা এড়ানোর জন্য প্রিন্টারের Wating Time আরো বৃদ্ধি করে দিতে পারেন। এজন্য-

(K) Control Panelএর Printers অপশনে যান।

(L) আপনার ব্যবহৃত প্রিন্টার আইকনে রাইট ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন।

(M) Details ট্যাবে গিয়ে Not Selected ফিল্ডের মান প্রয়োজনমতো বাড়িয়ে দিন।

এর ফলে আপনার অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামসমূহ প্রিন্ট আউট ডকুমেন্ট রেডি করতে আরও অধিক সময় পাবে। এছাড়াও প্রিন্টারের পারফরমেন্স অনেকটাই তার অবস্থার উপর নির্ভর করে। অর্থাৎ যদি কোনো প্রিন্টার অনেকদিন ধরে ব্যবহার করা সত্ত্বেও সেটা খুলে পরিস্কার করা না হয় অথবা নিয়মিত সেটির পরিচর্যা না করা হয় তাহলে অনেক ভালো প্রিন্টারও বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।এজন্য আপনার ব্যবহৃত প্রিন্টারটির নিয়মিত Maintainance-এর প্রতি নজর রাখুন।

*প্রিন্টারের যন্ত্রপাতি

ঠিকমতো যত্ন ও ব্যবহার করা হলে একটি সাধারন প্রিন্টারও অনেক দিন স্বাভাবিক কাজ চালিয়ে যেতে পারে। প্রিন্টারের সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কিছু নিয়ম-কানুন দেওয়া হলো-

প্রিন্টার হেড পরিস্কার রাখুন। তা না হলে নজলে কালি জমে আটকে থাকবে, যা পরে পরিস্কার ছাপার কাজে বাধার সৃষ্টি করবে। প্রিন্টার হেড পরিস্কার করার জন্য কার্ট্রিজ সরিয়ে নিন। এরপর নরম সুতির কাপড় সামান্য পানিতে ভিজিয়ে তা দিয়ে হেড পরিস্কার করুন। শুকিয়ে গেলে কার্টিজ পুনরায় স্থাপন করুন।

নিয়মিত প্রিন্টার ব্যবহার করে কালি শুকিয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করুন। সপ্তাহে অন্তত একবার প্রিন্ট করলে কালি সহজে শুকিয়ে যায় না আর প্রিন্টারও ভালো থাকে।

প্রিন্টারের কাগজ রাখার স্থানটি যথাযথভাবে ব্যবহার করুন। প্রিন্টের মাঝপথে কাগজ আটকে গেলে তা টানাটানি করে বের করার চেষ্টা করবেন না। এতে পুরো পিন্টারটি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। প্রয়োজনে এ জাতীয় পরিস্থিতিতে পিন্টারের কারিগরি নির্দেশিকার সাহায্য নিতে পারেন। আর কাগজের ক্ষেত্রে সঠিক আকার, ওজন ও পর্যাপ্ত মার্জিন রেখে তা ব্যবহার করাটাই ভালো।

ব্যবহার না হলে সবসময় প্রিন্টারের পাওয়ার অন করে রাখার কোন দরকার নেই। কেবল কাজের সময় পিন্টারের পাওয়ার অন করে দীর্ঘদিন উঁচুমানের প্রিন্টিং করা সম্ভব। তবে কজের মাঝপথে কখনোই প্রিন্টার অব করা উচিত নয়। আর পাওয়ার অব করার পরই কেবল প্লাগ খুলে নেওয়া যাবে।

আজকাল সফটওয়্যারের সাহায্যেও প্রিন্টারের কালি পরিস্কার করা যায়। এর সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। তবে এ কাজটি প্রয়োজনের অতিরিক্ত বারবার করলে তা কাজের বদলে অকাজই বরং হবে।

কালি শেষ হওয়ার বা কমে আসার সতর্কবার্তা পাওয়া মাত্রই তা বদলে ফেলুন। শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করলে প্রিন্টার হেড ও নজলের উপর চাপ পরে। তাই সময় থাকতেই নতুন কালি প্রতিস্থাপন করুন।

—————————————————————————————————————-

********আজ এ পর্যন্তই********

ইচ্ছামতো লক করুন দরকারি ফাইল বা ফোল্ডার

আসসালামু আলাইকুম।আশা করি সবাই ভাল আছেন।
আজ আমি আপনাদের ফোল্ডার লক কিভাবে করতে হয় তা নিয়ে আলোচনা করব।কম্পিউটারের একাধিক ব্যবহারকারী থাকলে প্রয়োজনীয় ফাইল বা ফোল্ডারের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত থাকতে হয়।ফোল্ডার পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করার বিভিন্ন সফটওয়্যার আছে,তবে এদের মাঝে ইজি ফাইল লকা্র অন্যতম এবং বেশ নির্ভরযোগ্য।মাত্র 226 KB এর ফ্রীওয়্যার এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।এবার সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে সিস্টেম মেনু থাকে পাসওয়ার্ড সেট করে নিন।এবার ফোল্ডার লক করতে Edit মেনু থাকে Add Folder এ ক্লিক করুন এবং setting ডায়ালগ বক্স থেকে ব্রাউজ বাটনে ক্লিক করে যে ফোল্ডারটি লক করতে চান,সেটি নির্বাচন করুন।এবার Accessable,Writeable,Deleteable,visible থেকে দরকারি অপশন গুলো নির্বাচন করে Ok করুন।ব্যাস আপনি যদি Accessable নির্বাচন না করেন,তাহলে ওই ফোল্ডার কেউ পড়তে পারবে না।এভাবে আপনি ইচ্ছামতো ফাইল বা ফোল্ডার বিভিন্ন ভাবে লক করে রাখতে পারেন।পরে সেট করা ফাইল বা ফোল্ডারের এই সেটিংস পরিবর্তন বা মুছতে পারবেন।আরেকটি দারুন ব্যাপার হলো, সফটওয়্যারটি পাসওয়ার্ড ছাড়া কেউ আনইন্সটল করতে পারবে না।

সবাই ভালো থাকবেন।আজ এই পর্যন্ত।

যেকোন ফাইলের সর্টকাট আইকনর দূর করুন…………………..

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহ মাতুল্লাহ সবাইকে ঈদের শুবেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি একটি টিউন যা ছোট কাট একটি টিপস বলা যায় …দেখুন…

সর্টকাট আইকন দূর করুন,..

1.Open-Run-write down Regedit press OK
2.Open the Key HKEY_CLASSES_ROOT
3.Open the Key LNKFILE
4.Delete the value IsShortcut
5.Open the next Key PIFFILE
6.Delete the value IsShortcut
7.Restart the Windows

আপনারা যদি LNKFILE টি খুজে না পান তাহলে Edit-find এ গিয়ে লেখাটি পেস্ট করে খুজে বের করুন অনুরুপভাবে PIFFILE টিও খুজে বের করে ডিলিট করুন…..

নিজে নিজে mac এড্রেস পরিবর্তন করুন

অনেক ইনন্টারনেট সংযোগ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান MAC এড্রেস ভিত্তিক সিকিউরিটি প্রয়োগ করে। ফলে যে পিসির জন্য ইন্টারনেট সংযোগ বরাদ্দ করা হয়েছে সেটি ছাড়া অন্য পিসিতে কানেকশনটি কাজ করে না। কিন্তু আপনি যদি অন্য পিসিটির MAC এড্রেস ও একই করে দিতে পারেন তাহলে কাজ করবে। প্রথমে জেনে নিই MAC এড্রেস কত সেটা জানবেন কিভাবে? Start Menu -> Run এ cmd লিখে এন্টার দিন। কমান্ড প্রম্পট চালু হবে। ipconfig/all লিখে এন্টার দিন। একটা লাইনে আপনি নিচের মত দেখতে পাবেন:
Physical Address. . . . . . . . . : 00-01-6B-9E-AE-0C

এখানে 00-01-6B-9E-AE-0C হচ্ছে MAC এড্রেস(আপনার পিসিতে অন্য সংখ্যা দেখতে পাবেন)। এবার দেখি MAC এড্রেস কিভাবে পরিবর্তন করবেন:
১. ডেস্কটপে My Network Places এ রাইট বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন।
২. Network Connection ফোল্ডার খুলবে। Local Area Connection এ রাইট বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন। Local Area Connection Properties খুলবে।
৩. General ট্যাবে Connect using: এর সাথে দেখবেন কোন কোম্পানীর ল্যান কার্ড তা দেখাচ্ছে। পাশের Configure বাটনে ক্লিক করুন।
৪. Advanced ট্যাবে ক্লিক করুন। Property: এর অধীনে Locally Administered Address এ ক্লিক করুন। ডান পাশে Value এর রেডিও বাটনে ক্লিক করে অন্য MAC এড্রেস দিয়ে OK দিন। এখানে খেয়াল রাখতে হবে MAC এড্রেস টাইপ করার সময় “-” চিহ্নগুলো বাদ দিতে হবে। যেমন:- 00016B9EAE0C।

এবার আগের প্রসঙ্গে ফিরে যাই। যে পিসির জন্য ইন্টারনেট সংযোগ নেওয়া হয়েছে তার MAC এড্রেস জেনে নিন। সেই MAC এড্রেসটা অন্য পিসিটাতে সেট করতে হবে। তাহলে দেখবেন অন্য পিসিটাতে ও ব্রাউজ হচ্ছে।

ভার্চুয়াল সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ তৈরি করুণ

ইন্টারনেট থেকে একটা প্রয়োজনীয় ফাইল ডাউনলোড করেছেন কিন্তু ফাইল ফরমেট আই.এস.ও কিংবা এন.আর.জি। স্বভাবতই ফাইলটি এক্সেস জন্য আপনাকে ফাইলটি সিডি/ডিভিডিতে রাইট করতে হবে। সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ হয়তো আপনার কম্পিউটারে আছে কিন্তু হাতের কাছে ভার্জিন সিডি/ডিভিডি নেই। কি করবেন?

কোন চিন্তা নেই। এ সময়ে আপনার পাশে এসে দাড়াবে ডেয়মন টুলস। এই লিংক থেকে http://www.daemon-tools.cc/eng/downloads ডেয়মন টুলস্ লাইট ৪.৩০.৪ ভার্সনটা ডাউনলোড করে নিন। এটি ফ্রিওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি সহজেই যে কোন ইমেজ ফাইলকে এক্সেস করতে পারবেন।

ইনষ্টল করার পর আপনার সিস্টেম ট্রে থেকে ডেয়মন টুলস্ লাইট আইকনের উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করুন।
সেখান থেকে উপরের ছবির মত করে ভার্চুয়াল সিডি/ড্রাউভের সংখ্যা নির্ধারন করুন। এই ভার্সনটি আপনাকে ম্যাক্সিমাম চারটি ড্রাইভ বানানোর সুযোগ করে দিবে। ড্রাইভ সংখ্যা নির্ধারন করার পর কম্পিউটার রিস্টাট করতে হবে আপনাকে।

কম্পিউটার রিবুট হলে এবার আপনাকে উপরের ছবি অনুসরন করে আপনার কম্পিউটারে সেভ করা কোন একটি ইমেজ ফাইলকে মাউন্ট করতে হবে। কিভাবে মাউন্ট করবেন? ভয় নেই এজন্য আপনাকে তেমন কিছুই করতে হবেনা শুধু ইমেজ ফাইলটার লোকেশান দেখিয়ে দিলেই চলবে। মাউন্ট করা শেষ হলেই দেখেবেন ফাইলটি আপনার সামনে হুকুম করুন মালিক বলে ওপেন হয়ে যাবে।

ভালো থাকবেন সবাই। নতুন কোন টপিকস্ পেলে আবারো আপনাদের সামনে এসে হাজির হব।

তিনশতকের মতো উইন্ডোজ এক্সপির গেজেট (২০১১)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আসসালামু আলাইকুম, সবাইকে আমার ভাল লাগা ভালবাসা জানিয়ে আজকের টুইট শুরু করছি। কেমন আছেন আপনারা? আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে খুবই ভাল আছেন। আজ আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি একটি ভিন্নধর্মী টুইট নিয়ে। চলুন আজকের টিউনে….

আমরা কাজের সুবিধার্থে বিভিন্ন রকম গেজেট ব্যবহার করে থাকি। আজ আমি গেজেট কালেকশানের ১ম পর্ব নিয়ে এসেছি। আজকের পর্বে থাকছে উইন্ডোজ এক্সপির সর্বশেষ গেজেট কালেকশান ২০১১। এই প্যাকে আপনি পাবেন প্রায় ৩১৯টি গেজেট। সবগুলোই নতুন, এখন পর্যন্ত বাজারেই আসেনি, তাই আপনি তাড়াতাড়ি ডাউনলোড করে এখনই ব্যবহার করে ফেলুন এই গেজেট গুলো। নিচে ডাউনলোড লিংক দেয়া আছে, ডাউনলোড করে নিন।

ডাউনলোড লিংক

সবাইকে অনেক ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ……

আপনার ব্লগ এর পোস্টগুলো অটোপোস্ট করুন ফেসবুক ফান পেজে

আপনি যখন একটি ব্লগ তৈরি করেন ঠিক তখন পাশাপাশি আপনি চান জ ফেসবুকেও এর একটি পেজ খুলতে। পেজ ঠিকই খুলেন কিন্তু আপনি আপনার ব্লগ এ পোস্ট করলেও, আপনার ফেসবুক ফান পেজ এ পোস্ট করার টাইম হয় না। তাই আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে আপনার ব্লগ ( ব্লগার.কম) এর পোস্ট ফেসবুক এ অটো পোস্ট করবেন।

নিচের ক্রমানুসারে কাজ করবেনঃ
১) আপনার ফেসবুক এ লগিন করুন
২)সার্চ বক্স এ সার্চ দিন “NetworkedBlogs.”
৩) আপানার ফেসবুক এর “app” থেকে “Register a Blog” এ ক্লিক করুন। এবং আপনার ব্লগ এর বিস্তারিত দিন।
ভাল টপিক দিবেন যেন আপনার ব্লগটি সহজে খুজে পাওা জায়।
৪) রেজিস্টার করার পর আপনার , Edit Details এ ক্লিক করুন এবং RSS or ATOM feed যোগ করুন।
৫) এখন আপনার “NetworkedBlogs. এ জান এবং “Syndication,” এ ক্লিক করুন।
৬) “auto-publish to personal profile” এটি চেক করুন
৭) এবার আপনি একটি টেস্ট পোস্ট পাবলিশ করুন।
৮)যদি টিক মত পাবলিশ হয় তাহলে আপনার কাজ হয়ে গেছে।
এবার আপনার ইচ্ছা মত ব্লগ এ পোস্ট করুন আর দেখুন যে ফেসবুক পোস্ট এ অটো পাবলিশ হচ্ছে সব পোস্ট

মাতৃভাষা বাংলায় ব্যবহার করুন আপনার কম্পিউটার

আসসালামুআলাইকুম, সবাই আশা করি খুব ভাল আছেন। ভাল থাকবেন এটাই কামনা। যাক আসুন, টুইটে…

আমাদের ভাষা বাংলা ভাষা। লাখো শহিদের রক্তে রঞ্জিত এই বাংলা ভাষা। এখন বাংলা আমাদের মাতৃভাষা। লাল সবুজের এই দেশের প্রিয় বাংলা ভাষা বিশ্বের প্রায় ৩৫ কোটি লোক এখন কথা বলে। ভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার অবস্থান ভাল হলেও কম্পিউটারে বাংলা ভাষা এখনও সম্পূর্ণভাবে সচরাচর হয় নি। বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট ব্লগিংয়েও মোটামুটিভাবে বাংলা ভাষা ব্যবহৃত হচ্ছে, তবুও সচরাচর হয় নি। কিছু কিছু সাইটে বাংলা ভাষা যুক্ত করা হলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এখনও করা হয় নি। আসুন এবার মূল পর্বে…

কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম জগতের শীর্ষ স্থানে আছে উইন্ডোজ এক্সপি। উইন্ডোজ এক্সপি তার গঠন কৌশলের কারণে এতটাই জনপ্রিয় যে তা বলার আপেক্ষ রাখে না। উইন্ডোজ এক্সপি ইন্সটল দিলে তা ইংরেজি ভাষা নির্বাচন করে ইন্সটল হয়। ইংরেজি, ইংরেজি, ইংরেজি… করতে করতে আমাদের অবস্থা শেষ। পারলাম না ব্যবহার করতে আমাদের জীবনের একটি উপাদানকে বাংলা ভাষায় ব্যবহার করতে। আমাদের এই চিন্তা-ভাবনার অবসান ঘটিয়ে দিল বিশ্ব বিখ্যাত সফটওয়্যার নির্মাতা কোম্পানী মাইক্রোসফট। তারা বুঝতে পারল আমাদের এই সমস্যা, তাই সমাধান করে দিল।

জ্বী, আমার আপনার মাতৃভাষা বাংলাভাষার “বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ প্যাক” তৈরি করা হল। নিজের ভাষায় বাংলা ব্যবহার করার মজাই আলাদা। কারণ আমি আমার পিসিতে বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ প্যাক ইন্সটল করেছি। খুব মজা । আমি ইন্সটল করে নিয়েছি এটি, আপনারাও করুন। বাংলায় পরিণত করে ফেলুন আপনার পিসিকে। তবে আপনি হয়ত চিন্তা করছেন, যদি ব্যবহারে সমস্যা হয়, তখন কি করব?? সমস্যা যখন সমাধানও তখন! ইচ্ছা করলে আপনি আনইন্সটল করে দিতে পারবেন Add/Remove Programs থেকে।

কোখায় পাবেন??
ডাউনলিংক ১

এখান থেকে ডাউনলোড করতে সমস্যা হলে একটি কাজ করতে পারেন। আর তা হল, গুগল সার্চে গিয়ে LIPSetup.msi লিখে সার্চ দিন। দেখবেন চলে আসবে। এবার ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন। আর মজা করে ব্যবহার করুন আপনার মাতৃভাষা বাংলায় কম্পিউটার।

সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ…..

ফেভিকন ও আইকন তৈরি করুন ৫ সেকেন্ডে !!


সবাই নিজের পিসির ফোল্ডার গুলো কে নিজের পছন্দ মতো আইকন দিয়ে সাজাতে চায়। আপনি ও চান নাকি ???

চাইলে নিচের URL এ ক্লিক করুন।

http://www.chami.com/

তারপর খুজে নিন আপনার প্রয়োজনীয় অপশন। কি ফেভিকন বানাবেন না আইকন।

শুধু পিসি থেকে আপনার পছন্দের ছবিটি আপলোড করে দিন বাকি কাজ ওরা ই করে দিবে। তারপর ডাউনলোড করে নিন।

আরও অনেক ওয়েব ডেভেলপার টুলস ও সাইট টি তে পাবেন।

আমি ফেভিকন ও আইকন এর URL দুটি দিয়ে দিলাম। সাইট টি ঘেটে দেখতে পারেন। প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই পেতে পারেন।

ফেভিকন- http://www.chami.com/html-kit/services/favicon/

আইকন- http://www.html-kit.com/e/buddyicon.cgi

না বুজলে প্রশ্ন করুন।

ধন্যবাদ রইলো।

পিসি এর পাওয়ার বাটন এ সমস্যা…???

আপনি খুব সহজেই কীবোর্ড থেকে পাওয়ার অন করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে bios theke ektu customize korte hobe…..
=> পিসি অন করার সময় del বাটন প্রেস করুন তাহলে আপনি আপনার পিসি এর biosযাবেন।( কিছু কিছু পিসিতে f2 বাটন)
=>Power manager system option পাবেন।
=> এখান থেকে আপনি Power on my keyboard সিলেক্ট করুন।
=> পাসওয়ার্ড enter করুন এবং কীবোর্ড এর শর্টকাট কী দিন…
বাস হয়ে গালো … এখন আপনি এই শর্টকাট কী দিয়ে স্টার্ট করতে পারবেন……

সিস্টেম প্রোপার্টিজে যুক্ত করুন আপনার নাম (মিনি পোষ্ট)

আপনি খুব সহজেই সিস্টেম প্রোপার্টিজে আপনার নাম যুক্ত করতে পারেন।

এ জন্য আপনাকে যা করতে হবে-

১। নোডপ্যাডে নিচের কোডগুলো টাইপ করে আপনার বিস্তারিত তথ্য দিয়ে নিন।

[General]
Manufacturer= Type Any Thing Like Your Name Here
Model= Type Anything
[Support Information]
Line1= Type Anything like your address
Line2= Type Anything like your address
Line3= Type Anything like your address
Line4=Type Anything like your address

২। এখনoeminfo.ini নামে সেভ করুন।

৩। সেC:\WINDOWS\system32 তে

**এবার এখনে পেষ্ট করে রিফ্রেশয়ে বে

এবার সিস্টেম প্রোপার্টিজে গিয়ে দেখুন আপনার নাম চলে এসেছে সাথে সাপোর্ট ইনফরমেশনে চলে এসেছে আপনার দেওয়া ঠিকানা।

একটি ডোমেইনের অধীনে সবগুলো পিসিকে রিমোট শাটডাউন করুন

আপনি যদি কোন নেটওয়ার্কের এডমিনিস্ট্রেটর হন এবং আপনার নেটওয়ার্কের সার্ভারে যদি Active Directory ইনস্টল করা থাকে, তাহলে Active Directory এর ডোমেইনের অধীনে যতগুলো পিসি থাকবে সবগুলোকে আপনি Active Directory সার্ভার থেকে রিমোটলি শাটডাউন করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে যা করতে হবে:

১. Start Menu -> Run এ গিয়ে টাইপ করুন shutdown -i এন্টার দিন।
২. Remote Shutdown Dialog থেকে Browse বাটনে ক্লিক করে যে কোন একটা পিসি সিলেক্ট করুন।
৩. তারপর যা করতে চান তা সিলেক্ট করুন (যেমন – Shutdown, Restart, Logoff )

৪. সময় নির্ধারণ করুন। অর্থাৎ কত সেকেন্ড পর উপরের সিলেক্ট করা কাজটা হবে।
৫. Comment এ কিছু লিখুন।
৬. OK দিন।

ব্যাস আপনার নির্বাচিত কম্পিউটারের স্ক্রীনে System Shutdown একটা মেসেজ আসবে এবং আপনার নির্ধারন করে দেওয়া সময় থেকে কাউন্ট-ডাউন শুরু হবে। Message বক্সে আপনার লেখা কমেন্ট দেখা যাবে।

উইন্ডোজে registered owner হিসেবে নিজের নাম লিখুন

সালাম সবাইকে। আজকে দেখাবো কিভাবে নিজের নাম ব্যাবহার করবেন Registered Owner হিসাবে। এটা খুব জরুরী কিছু নয় তবে যারা জানেন না তারা জেনে রাখুন।আসা করি নতুনদের ভালো লাগবে। আপনাদের ভালো লাগাতে পারলেই আমি সার্থক হব। ধন্যবাদ সবাইকে। তাহলে দেখুন কিভাবে করতে হবে কাজটা।

এই জন্য আপনাকে Start Menu -> Run এ regedit লিখে এন্টার দিন। Registry Editor চালু হলে KEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion-এ যান। এরপর ডানদিকের প্যানেলে RegisteredOwner-এ double click করুন এবং নিজের নাম দিন। এছাড়া অভ্র কিবোড দিয়ে বাংলায় ও আপনার নাম লিখতে পারেন।

উইন্ডোজ এর লগন পেজ ঠিক করুন নিজের পছন্দ অনুযায়ী

আমরা সবাই উইন্ডোজ এর কমন লগ অন পেজ দেখতে দেখেতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি।
এবার তাই পরিবর্তন করা দরকার। আমি আপনাদের খুব ছোট একটা সফটওয়্যার এর কথা বলব জার মাধ্যমে আপনারা সহজেই লগ অন পেজ পরিবর্তন করে নিজের করে নিতে পারবেন। আর দেরি কেন এখনি ডাউনলোড করুন।
সফটওয়্যার টি মাত্র ১.৯২ মেগাবাইট।
এই লিঙ্ক এ গিয়ে ডাউনলোড করে নিন

ডাউনলোড করার পরে ইন্সটল করুন।
এবার আপনি মাউস এর লেফট ক্লিক করলে নতুন একটি অপশন পাবেন যেখানে লেখা আছে logon screen.
সেখানে ক্লিক করুন। উইন্ডো টি ওপেন হলে ব্রাউসে সিলেক্ট করে আপনার পছন্দ অনুযায়ী ছবি দিন।
অ্যাপ্লাই এ ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।
এবার কম্পিউটার ওপেন করলে বা শাটডাওন করলে আপনার পিকচার টি দেখাবে।
ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন।

hidden file নিয়ে সমস্যা? খুজে পাচ্ছেন না? জেনে নিন কি করবেন

Hidden File নিয়ে সমস্যা? খুজে পাচ্ছেন না? এমন কনো সমস্যা হলে লুকানো ফাইল দ্রুত খুঁজে বের করতে প্রথমে http://www.filehippo.com/download_recuva/download/3819e6be9c62188fbc76fe823813a312/ থেকে recuva সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে হবে। এবার সফটওয়্যারের ফাইলটি আনজিপ করুন এবং যে ড্রাইভে ফাইল লুকানো রয়েছে, সে ড্রাইভটিতে সফটওয়্যারটি রান করুন। এবার ড্রাইভের সব লুকানো ফাইল দেখা যাবে। কি এবার Hidden File খুজে পেয়েছেন?

যেভাবে বুঝবেন আপনার সাধের পিসিতে ভাইরাস আছে কিনা

প্রতিনিয়ত বের হচ্ছে নতুন নতুন ভাইরাস। সব ভাইরাসও এ্যন্টি-ভাইরাসও ধরতে পারে না । যতক্ষন প্রজন্ত ওই ভাইরাসটি এ্যন্টিভাইরাসের ডাটাবেসে সংযুক্ত হবে ততক্ষন প্রজন্ত ওই ভাইরাসটি ধরতে পারবে না। কিন্তু ততক্ষনে তো আপনার বারো দুগুনে চব্বিশটা বেজে যাবে। আমি দেখাবো যেভাবে বুঝবেন ভাইরাস আছে কিনা এবং কিভাবে মুক্তি পাবেন।



ভাইরাস থাকলে পিসিতে প্রসেস সম্পর্কিত কিছু ব্যাপার লক্ষ্য করা যায়। আসুন দেখে নেই সেগুলো।

*টাস্ক ম্যানেজার এ কিছু অজানা প্রসেস(process) দেখবেন।
*এই প্রসেস গুলোর নাম লিখে গুগল এ সার্চ দিন যদি দেখতে পান ভাইরাস বা ভাইরাস সম্পরকিত কোন কিছু দেখতে পান তাহলে বুঝবেন ওই প্রসেসটা ভাইরাস।
*এবং ওই প্রসেসটা “End Process” করলে এরর আসবে “End” হবে না।
*তাহলে উক্ত প্রসেস এর উপর ডান বাটন চাপুন এবং দেখুন “Open File Location” নামে একটা অপশন আছে ওইটাতে ক্লিক করুন। বেশিরভাগ ভাইরাসের লোকেশন থাকে “C:/system32” তে।
*ফাইলটা ডিলিট করে ফেলুন। যদি ডিলিট না হয় তাহলে এন্টি ভাইরাস দিয়ে স্ক্যান দিন তাও যদি ভাইরাস না পায় তাহলে পিসি অন করে “Safe Mode” এ অন করুন এবং ওই লোকেশন এ যান এবং ডিলিট করুন। এইবার ৮০% ডিলিট হওয়ার সম্ভাবনা। তাও যদি না হয় তাহলে আবার উইন্ডোজ সেটআপ দিন।


সতর্কতাঃ

1. না বুঝে কোনমতেই C:/system32 এর ফাইল ডিলিট করতে যাবেন না। আগে ওই ফাইল এর নাম+লোকেশন নিয়ে গুগল এ সার্চ দিয়ে নিন।

2. কোন প্রসেস না বুঝে “End Process” দিবেন না। আর দিয়ে ফেললে পিসি রিস্টার্ট দিন তাহলে ঠিক হয়ে যাবে।

বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১১

পেনড্রাইভ এর ফাইল কে compress করে জায়গা বাড়ান…

সাধারনত পেন ড্রাইভ FAT, FAT 32 ফাইল সিস্টেমে চলে,ফলে এখানে ফাইল compression বা সংকোচনের কোন সুবিধা পাওয়া যায় না। কিন্তু NTFS ফাইল সিস্টেমে compression সুবিধা রয়েছে।যেমন,৫০ মেগাবাইটের একটি ফাইল NTFS ফরম্যাটের ড্রাইভে মাত্র ৩০ মেগাবাইট জায়গা নেবে।তাই NTFS ফাইল সিস্টেমে পেন ড্রাইভের মেমোরি অনেক সাশ্রয় হয়।আপনার পেন ড্রাইভকে NTFS ফরম্যাটে কনভার্ট করতে Start/Run- এ গিয়ে cmd লিখে কমান্ড খুলন এবং convert X: /FS:NTFS লিখে Enter চাপুন (X এর জায়গায় পেন ড্রাইভ যে ড্রাইভে রয়েছে তার অক্ষর হবে,যেমন L ড্রাইভে হলে হবে L )।এখন My computer এ গিয়ে পেন ড্রাইভের আইকনে ডান ক্লীক করে Properties এ যান।এখান থেকে ’ Compress Drive to Save Disk SpaceÕ অপশনে টিক দিয়ে OK করুন,এখন ’ Apply To Sub Folders and FilesÕ অপশন (যদি আসে) OK করে বের হয়ে আসুন।ব্যস কাজ শেষ। এখন পেন ড্রাইভে কোন ফাইল কপি করলে সেটা খুব বেশী জায়গা নেবে না,ফলে পেন ড্রাইভের মেমোরি অনেক সাশ্রয় হবে।


[বিঃদ্রঃ এটা যদি মোবাইল এর মেমোরি কার্ড এর জন্য ব্যাবহার করতে চান তাহলে পিসি তে শো করলেও মোবাইল এ ফরম্যাট চাবে... সো pendrive এই করা better...

windows 7+activator (highly compressed)full version নিয়ে নিন

হেয়!!!বন্ধুরা…সবাই কেমন আছেন…আসা করি সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন।এবার এর Post এ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম Windows 7+Activator (Highly Compressed) Full Version। (Highly Compressed) নেওয়ার আগে আমি আপাদের সাথে একটু কথা বলব, কিছু মনে করবান না Please। ( Highly Compressed) ফাইল আমি চালাতে পারিনা। কিন্তু আমি যখন আপনাদের ফুল্ ভার্সন দেই তখন আপনারা বলেন যে file size অনেক বড় (Highly Compressed) ফাইল দিতে বলেন। তাই আমি আপনাদের দিলাম (Highly Compressed) ফাইল যদি আপনারা (Highly Compressed) ফাইল চালতে পারেন তবে আমাকে জানাবেন। তাহলে next এ আমি আপনাদের জন্য Windows 8 (Highly Compressed) দিব।আমার কাছে এই রকম অনেক ফাইল Compressed করা আছে।

Windows 7+Activator (Highly Compressed) download link : http://www.megaupload.com/?d=TZTEU3JL

আশা করি আমার কথাম আপনারা কিছু মনে করবেন না। এবং Tune টি আপনাদের ভালো লাগবে। আপনাদের ভালো লাগার নতুন কিছু নিয়ে আবার tune করব। comment করতে ভুলবেন না।

windows 7 all version activator। activate করে নিন আপনার 7!!!

হেয়!!!বন্ধুরা…সবাই কেমন আছেন…আসা করি সবাই ভাল আছেন। আপনারা অনেকই Windows 7 ব্যবহার করেন কেও Windows 7 Home Premium, Windows 7 Professional, আবার কেও Windows 7 Ultimate. আমারা সবাই কিন্তু Windows 7 genuine ব্যবহার করি না। কারন উইন্ডোজ ৭ বাংলাদেশএ দাম ১৬০০০ টাকা । তাই আমার copy করা উইন্ডোজ ৭ ব্যবহার করি। আর এই কপি কারনা আমাদের ৩০ দিন পর পর Windows 7 বুট দিতে হয়। এই ঝামেলার থেকে আপনাকে মুক্ত দিতে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম Windows 7 Genuine করার আরেকটি Sofaware। Windows 7 Home Premium, Windows 7 Professional এর মধ্য আপনি যেটাই ব্যবহার করেন না কেন আপনার Windows 7 genuine হবেই।

****ডাউনলোড দেবার আগে আপনার অ্যান্টি-ভাইরাস টি unstall করে নিন।

প্রথমে আপনি নিছের Mediafire লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিন:

Windows 7 all version activator ডাউনলোড লিঙ্ক : http://www.mediafire.com/?qdnr3ovargdgrb8

Download করেই কাজ শেষ না আপনাকে নিচের step গুলি follow করতে হবে:

1.Download the files from link below
2. unrar the files.
3. Disable The internet and Antivirus.
4. Run the Crack click on Revert and wait for few seconds.
5. Windows wil reboot automatically or do it yourself.
6. Now you get rid of message”This copy Of Windows Is not genuine” and activated.
7. Enjoy it.

আশা করি আমার Tune টি আপনাদের ভালো লাগবে। আপনাদের ভালো লাগার নতুন কিছু নিয়ে আবার tune করব। comment করতে ভুলবেন না।

আপনার সাইটে চ্যাট অপশন যুক্ত করুন

সাধারণত প্রতিটা সাইট এর বেশির ভাগই বানানো হয়ে থাকে Blogspot বা WordPress দ্বারা। আপনাদের জন্য আজকে Blogspot সাইটে কিভাবে চ্যাট অপশন যুক্ত করবেন তা দেখিয়ে দিলাম।

আপনি গুগলি দিয়ে সাইট বানানো মানেই আপনার একটি জিমেল আইডি রয়েছে। আপনার জিমেইল আইডি দিয়ে এই সাইটে গিয়ে লগিন করুন>> “চ্যাট অপশন যুক্ত করুন”


লগিন করার পর আপনি নিচের পিকের মতন আপনার টাইটেল,নিক নাম এবং স্টাইল ঠিক করে দিন। অতঃপর Update badge দিয়ে দিন। তাহলে নিচে একটি হটমেইল কোড আসবে, কোডটি কপি করুন।


এবারের কাজ আরো সহজ, মূল কথা সবটাই সহজ। তাই আর স্ক্রীনশর্ট দিয়ে দেখানোর
প্রয়োজন কমে করিনি।>>>>
1. আপনার ব্লগ/সাইটে প্রবেশ করুন
2. ড্যাশবোর্ড থেকে ডিজাইন এ যান
3. এবার মেনু যেভাবে উইজেট বসান ঠিক সেভাবেই একটি Text পেজ নিন
4. পেজের মধ্যে কপি করা হটমেইল কোড টি দিয়ে সেভ করে দিন।
5. সর্বশেষ আপনার সাইটে গিয়ে দেখুন চ্যাট বার যোগ হয়ে গেছে।
“সবাই ভালো থাকুন,ভালো থাকার চেষ্টা করুন”

মোবাইলের যাবতীয় এপ্লিকেশনের গুডাউন

আমাদের দেশে সবচে বেশি ইন্টারনেট ব্যাবহার হয়ে থাকে মোবাইল থেকে। আমরা এখনো এতটা উন্নত হতে পারিনি যে সবার ঘরেই পিসি/ল্যাপটপ থাকবে,কিন্তু এখন মোবাইল দেখা যায় ছোট একটা বাচ্চার হাতেও। যদি জিজ্ঞাস করা হয়ে থাকে বাবু তুমি মোবাইল দিয়ে কি কর? তার সাথে, সাথে উওর “আব্বু-আম্মু” অফিসে গিয়েছে তাই মোবাইল দিয়ে তাদের সাথে কথা বলি। উদাহারণ টা দিলাম বুঝাতে সে সবার কাছেই বলতে গেলে এখন মোবাইল আছে।

নিজের চায়না মোবাইল থেকে শুরু করে ব্র্যান্ডের নামী-দামী সব সেটকেই তার মালিক সুন্দর ও স্মার্ট রাখতে চায়। নিত্যদিনের প্রতিনিয়ত প্রয়োজনীয় এই বস্তুটিকে এভাবে সুন্দর রাখার চেষ্টাই স্বাভাবিক।

এখন প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে মোবাইলের নানা ধরণের সফটওয়্যার এবং পিসির এন্টিভাইরাস,গেমস,থিম,সফটওয়্যার এবং নানান কিছুর মোবাইল ভার্সন। সাধারণ কাজ থেকে নানা ধরণের জটিল কাজ এমন কি এখন হ্যাকিং ও করা হয় এখন মোবাইল থেকে।

এসব কিছুর জন্য আমাদের অবশ্যই সফটওয়্যার এবং আরো নানান ধরণের আপল্যিকেশন এর প্রয়োজন হয়ে থাকে। বাঁজার থেকে মোবাইল কেনার পর নিজের পছন্দ অনুযায়ী মোবাইল টিকে সব কিছু দিয়ে সাঁজিয়ে নেবার ভার পরে নিজের উপরই!! তাই আজকে ২ টা লিঙ্ক শেয়ার করবো আপনাদের সাথে। গুগলিতে সার্চ দিলেই অসংখ্য সাইট এসে যায় আমাদের সামনে। তার পরেও আপনাদের সাথে লিঙ্ক শেয়ার করতে আসা। কারণ লিঙ্ক ২ টিকে আমার কাছে অনেক সাজানো মনে হয়েছে, তাদের ফিচার এবং কালেকশন গুলো ও চমৎকার বলা চলে। এক কথায় বলা যায় “নিট অ্যান্ড ক্লিন” । আমি নিচে লিঙ্কের সাথে তাদের মেনুব্যার এর পিকচার ও আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম। আপনারা এর থেকে অনেকটাই বুঝতে পারবেন আপনার চাহিদা অনুযায়ী কি আছে সাইটের মাঝে এবং সাইটে গেলেই দেখতে পাবেন কতটা যত্ন সহকারে ধাপে,ধাপে সাজিয়ে রাখা হয়েছে প্রতিটা জিনিশ।

সাইটে প্রবেশ করতে ক্লিক করুন


সাইটে প্রবেশ করতে ক্লিক করুন

বদলে ফেলুন “ফোল্ডার” এর ভাব-সাব!!!

আমি জানি এটি অনেক পুরানো একটি software. আপনাদের অনেকেই হয়তো এটি নিয়মিত ব্যবহারও করেন. তারপরও দিতে ইচ্ছে হলো. আমার Office এর PC তে রোজ অনেক ফোল্ডার তৈরী হয়. সেই ফোল্ডার সমুদ্রে তাই অনেক সময় প্রয়োজনীয় ফোল্ডারটি খুঁজে পাই না. “Folderico” আপনার ফোল্ডার গুলোর ভাব-সাব পুরাপুরি বদলে দেবে. ইচ্ছেমতো ফোল্ডার color করা থেকে শুরু করে বিভিন্ন theme change করা কি নেই এতে!


Get Folderico

গুগল সার্চ থেকে আপনার ফেইসবুক একাউন্টটিকে লুকিয়ে ফেলুন

আসসালামু আলাইকুম, সবাইকে আবারও আজকের পোষ্টে স্বাগতম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি পরিবারের সবাইকে নিয়ে খুবই ভাল আছেন। ভাল থাকুন ও ভাল রাখুন আপনার পাশের মানুষটিকে। আরেকটি টিপস নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আজকে আপনাদের দেখাব কিভাবে আপনি আপনার ফেইসবুক একাউন্টটি গুগল সার্চ থেকে লুকিয়ে ফেলবেন।


মনে করেন, আপনি আপনার ফেইসবুক একাউন্ট খুলেছেন। এখন আপনি চাচ্ছেন যে, আপনার একাউন্টটি যাতে কেউ গুগল একাউন্টে খুঁজে না পায়। সেজন্য একটি টিপস খুঁজতেছেন। সেই সময় আপনার জন্য একটি টিপস নিয়ে এল “অনির্বাচিত ফুসকাওয়ালী”। নিন আর একটু করেই দেখুন তো পারেন কিনা।

1. প্রথমে আপনার ফেইসবুক একাউন্টটিকে লগইন করুন।
2. এবার Account —> Privacy settings এখানে যান।
3. এবার “Apps and Websites” category থেকে ‘Edit your settings’ এ ক্লিক করুন।
4. এবার “Public Search” —> ‘Edit Settings’ তে ক্লিক করুন।
5. এবার “Enable public search” button আনচেক করুন।
6. তাহলে একটি confirmation ম্যাসেজ আসবে। confirm করুন।
7. আর যদি বাদ দিতে চান, তাহলে চেক করা অপশানটি আনচেক করুন।

খুবই মজার টিপস মনে হয়। সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন ও আল্লাহ হাফেজ…………
6.

bluetooth টেকনোলজি দিয়ে laptop এবং cell phone এর সংযোগ করুন

আমরা laptop এবং cell phone সংযোগ করতে ব্লুটুথ প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারি।আমরা আমাদের মোবাইল ফোনে একটি ডেস্কটপ computer অথবা একটি ল্যাপটপ থেকে videos, ছবি, ফটো ইত্যাদি move করতে পারি। ল্যাপটপ এবং mobile ফোন এ সংযোগ করতে ব্লুটুথ প্রযুক্তি sopport সংবলিত laptop এবং mobile দরকার । যদি ল্যাপটপ এইটি সমর্থন না করে , আমরা একটি ইউএসবি ব্লুটুথ dongle ব্যবহার করতে পারি। ডেস্কটপ computer অথবা ল্যাপটপের ইউএসবি portএর দিকে শুধুমাত্র plug এটি। মাইক্রোসফ্ট উইন্ডোজে ছেড়ে চলে যান। এইটি নিজেরা ইনস্টল হবে।। যদি এইটি ইনস্টল না হয় , আমরা নিজহাতে ইনস্টল করব। ল্যাপটপ এবং mobile ফোন সংযোগ করতে ব্লুটুথ প্রযুক্তি ব্যবহার করতে এই সহজ ধাপ অনুসরণ করুন: (আমি windows Vista. ব্যবহার করেছি)

১। আপনার mobile এ Bluetooth feature on করুন।

২। setting করুন : my Phone’s visibility -> Shown to all on the cell phone.

৩। Bluetooth Devices এর icon থেকে এটি open করুন।

৪। অথবা Device Manager এর Bluetooth driver এ double-click করুন।
৫। Bluetooth Devices dialog box এ Add button এ Click করুন।

৬। Add Bluetooth Device Wizard dialog box এ “My devices is set up and ready to be found” এ টিক চিহ্ন দিন। Next button click করুন।

৭। device wizard দেথা যাবে। আপনার device টি add করে next button click করুন।

“৮। Let me choose my own key” অথবা “Choose a passkey for me” ‍Select করুন এবং

৯। Next click করুন।

১০। একটি password key দেথা যাবে । এটি আপনার mobile এ বসান।

১১। Finish button এ click করুন।

১২। Bluetooth Devices dialog box এ আপনার cell phone এর Bluetooth device দেখাবে।

১৩। Properties dialog box দেখা যাবে। Services tab Choose করুন। যেসব সেবা পেতে চান তাতে টিক দিন।

১৪। এখন photos, videos transfer করতে পারবেন।

মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১১

এবার remobal disc হবে আপনার দেয়া আয়কন

আসসালামুইলায়কুম কেমন আচেন সবায় আশা করি ভাল আচেন ভাল থাকায় কামন করি । আজকে আমি আপনাদের কে একটা মজার কাজ করে দেখাব ?? কাজ টা খুব সজা কিন্তু মজার । আম্পনারাও করে দেখেন আসা করি ভাল লাগবে ? কাজটা করার জন্য প্রথম এ আপনার কম্পিউটার এর স্টার্ট এ ক্লিক করেন এরপর টাইপ


করেন [notepad] এবার আপনি একটা খালি নোটপ্যাড দেখেেত পাবেন , এবার নোটপ্যাড এ লিখুন [autorun]
open=Autorun\Prince.ico
Icon=PrinceOfPersia.ico
Name=POPT2T_PLAY
Label=POPT2T_PLAY
। এবার সাভে করেন এই নাম এ [Autorun.inf]। এবার আপনার একটা ফটো সিলেক্ট করেন । এবং Edit এ জান । আপনার Face

টা সিলেক্ট করেন । এরপর সিলেক্ট করা জায়গায় Mouse Right বাতন এ ক্লিক করে Copy To সিলেক্ট করেন । এটাকে কুন নামে সাভে করার আেই .ico দিয়া নিবেন । যেমন [Himu.ico] তাহলে আপনার সিলেক্ট করা অংশ টা আয়কন ফাইল হয়ে সাভে হবে । । এবার [Icon] And [Autorun] ২টাই Copy করে আপনার Card এ রাখুন । কাজ সম্পন্ন । এবার আপনার card খুলে আবার লাগান আর েদাখুন মজা …..

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More