আসসালামু আলাইকুম

বৃহস্পতিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

নিয়ে নিন সিডি-ডিভিডি রাইটের জন্য লেটেস্ট নিরো

ttt 12সবাইকে অনেক শুভেচ্ছা । আশা করি সবাই ভালো আছেন ।  কোন ভুল হলে  ক্ষমা করে দিবেন ।

এখন আসল কথার আসি আপনারা যারা নিরো ব্যবহার করেছেন তারা জানেন নিরোর  গুনাগুন ।
নিরো দিয়ে সুন্দর ভাবে ডাটা রাইট করা যায় । এবং এটা  বিশ্বের ভিতর খুবই জনপ্রিয় । আপনি প্রথমে আপনার মেইল এড্রেস  দিয়ে ডাউনলোড অপশন এ ক্লিক করুন ।
প্রথমে এখান হতে নিরোর ট্রায়াল ভার্সন ডাউনলোড করে নিন ।
সাইজ- ৩০৯ মেগাবাইট
ডাউনলোড করার পর ইনস্টল করুন দেখবেন যেন আপনার পিসি নেটফ্রেম ওয়ার্ক ৪ ইনস্টল করা থাকে । যদি না থাকে তাহলে এখান হতে ডাউনলোড করুন ।
সিরিয়াল কি-  
ইনস্টল হলে দেখবেন অনেকগুলো  সফটওয়্যার যেমন————–

Nero Burning ROM,Nero Kwik Media,Nero Video,Nero Recode,Nero BackItUp সফটওয়ারগুলো  ১৫ দিনের জন্য ইনস্টল হবে ।

তারপর আপনার ইন্টারনেট ডিসকানেক্ট  করে অল প্রোগামের মধ্য দিয়ে নিরো তে ক্লিক করলে নিরো কন্টোল স্টোর পাবেন । সেখানে ক্লিক করুন । তারপর এ্্যাড এ ক্লিক করে  আমার দেয়া এই সিরিয়াল টি বসিয়ে  ওকে করুন       তাহলে দেখবেন নিরো ফুল ভার্সন হয়ে গেছে ।
এটা আমার পোস্ট কেমন হলো আপনাদের উওরের আশায় রইলাম ।

PHOTOSHOP-এ বাংলা লেখার পদ্ধতি। (অভ্র SETUP থাকলেও আমরা বাংলা লিখতে পারিনা)।

আজ একটি খুদ্র টিপস শেয়ার করবো।আপনাদের দোয়ায় আল্লাতালার ইচ্ছায় আমি ভালো আছি।
এবার কাজের কথায় আসি।অনেক সময় অভ্র setup দেওয়া থাকলেও
photoshop-এ বাংলা text লিখতে পারি না।এজন্য আমাদের খুব ঝামেলায় পড়তে হয়।
তো আমরা সামান্য একটু কাজ করলে এই ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে পারি।
আসুন পদ্ধতি গুলি দেখি। 
photoshop ওপেন করে নিন।
 capture-20130114-174355
এবার টুল বার থেকে text সিলেক্ট করে নিন।
এবার PHOTOSHOP-র FRONT থেকে SIYAM RUPALI ANSI ফ্রন্টটি সিলেক্ট করে নিন।
তাও যদি বাংলা ঠিক ভাবে লিখতে না পারেন।
DESKTOP-এ থাকা অভ্র টুলবারের উপর ক্লিক করুন এখানে থেকে OPTION-এ ক্লিক করুন।
এরকম একটি WINDOW পাবেন।
abhro
এখানে GLOBAL OUTPUT অপশন দেখতে পাবেন তার উপর ক্লিক করুন।
এরপর OUTPUT AS ANSI(Exprimental)অপশনে টিক দিন।
ansi
এখানে USE ANSI ANYWEY ক্লিক করে apply ok করে বেরিয়ে আসুন।
এবার আরামসে PHOTOSHOP-এ বাংলা লিখুন।
নিচের চিত্রটি দেখুনঃ-
PhotoScape.lnkuii
যদি আমার এই প্রয়াসটি কারও কাজে লাগে দয়া করে কমেন্ট করবেন।
আমি জানি আমার লেখা তেমন ভালো নয়।

ধন্যবাদ সবাইকে।ভালো থাকবেন ।

ফোল্ডার হিডেন করে নাকে তেল দিয়ে ঘুমান (সফটওয়্যার সাইজ মাএ ২ মেগাবাইটের একটু বেশি)।

আজকে আমি আপনাদের সাথে একটি সফটওয়্যার শেয়ার করব । সফটওয়্যার টির নাম WinMend-Folder-Hidden এবং সফটওয়্যার টি খুব শক্তিশালী।সফটওয়্যার টির কাজ হলো ফোল্ডার এবং ফাইল হাইড করা এবং সফটওয়্যার টি পাসওয়্যার্ড দিয়ে খুলতে হয়। আপনি যদি এক বার ফোল্ডার অথবা ফাইল হাইড করেন তাহলে আর কেউ ফোল্ডার অথবা ফাইল টি খুজে পাবে না , এবং আবার উইন্ডোজ সেট আপ দিলে ও ঐ ফাইল এবং ফোল্ডার গুলো খুজে পাবে না আবার যদি কেউ ২ টি উইন্ডোজ এক সাথে ব্যাবহার করেন তাহলে ও কোন ঝামেলা নেই, কারণ একটি উইন্ডোজে ফোল্ডার এবং ফাইল হাইড করলে অন্য উইন্ডোজে হাইড করা ফোল্ডার এবং ফাইল দেখা যাবে না । এই সফটওয়্যার টি ফ্রি তাই কোন লাইসেন্স লাগে না ।
ডাউনলোড লিঙ্ক >  http://www.mediafire.com/?f18ar9qc15p5f3q
এবার ব্যাবহারবিধি বলি : ১. প্রথমে সফটওয়্যার টির zip ফাইল টি ডাউনলোড করেন এবং win-rar দিয়ে extract করুন ।
২. সফটওয়্যার টি ইনস্টল করেন ।
৩. সফটওয়্যার টি ওপেন করেন ।
৪ সফটওয়্যার টি পাসওয়ার্ড চাইবে তখন আপনার মনের ইচ্ছা মত পাসওয়ার্ড দিন আবার confirm পাসওয়ার্ড চাইবে তখন ও প্রথম বারের ঐ পাসওয়ার্ড টি দিয়ে confirm করুন ।

এবং পাসওয়ার্ড টি ভুলবেন না কারণ ঐ ফাইল গুলো ফেরত পেতে হলে আপনাকে সফটওয়্যার টি ওপেন করতে হবে । সফটওয়্যার টি ওপেন করার সময় ঐ পাসওয়ার্ড চাইবে তখন পাসওয়ার্ড দিতে হবে ।  যদি পাসওয়ার্ড ভুলে যান তাহলে কি করবেন ? তাহলে পরের বার যখন উইন্ডোজ সেট আপ দিবেন তখন এই সফটওয়্যার টি ইনস্টল করবেন এবং নতুন করে একটি পাসওয়ার্ড দিন এবং আগের মত করে সফটওয়্যার টি open করুন , দেখবেন Folder & File  hide হয়ে ই আছে তারপর unhide করুন । নিচে আপনাদের সুবিদ্বার্থে Snapshot দিলাম ।
Snap1
File hide then click on exit .Snap7
For unhide >
 Snap8
আশা করি আমার লিখা আপনাদের কাজে লাগবে । যদি আমার লিখা কারও ভাল লেগে যায় তাহলে ই আমার লিখার উদ্দেশ্য সফল হবে । আশা করি আপনারা comment এর মাধ্যমে জানাবেন ।

খুব সহজে প্রিন্ট কমান্ড বাতিল করুন ।

খুব সহজে প্রিন্ট কমান্ড বাতিল করুন ।
প্রিয় ভাই ও বোনেরা সকলে আমার সালাম নিবেন। আচ্ছালামু আলাইকুম। যদি আমার এই লিখার দ্বারা এক জনের ও উপকার হয় তাহলে আমার লিখাটি স্বার্থক হবে । আর কথা না বাড়িয়ে কাজের কথা বলি । আমি আজ আপনাদের সাথে একটি সফটওয়্যার শেয়ার করব । সফটওয়্যারটির নাম Stalled Printer Repair এবং এটির কাজ হলো কোন প্রিন্ট কমান্ড দেওয়া পর তা বাতিল করা । আমাদের যাদের প্রিন্টার আছে তাদের অনেকেই হয়তো জানি যে, প্রিন্ট কমান্ড দেওয়ার পর তা বাতিল করা অনেক ঝামেলার ব্যাপার । অনেক ক্ষেত্রে কম্পিউটার আবার Restart ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না । কিন্তু এখন এই ঝামেলার দিন শেষ । Stalled Printer Repair নামের একটি ছোট সফটওয়্যার দিয়ে এই কাজটি করা খুবই সহজ । সফটওয়্যারটি portable তাই ইন্সটলের ঝামেলা নেই । সফটওয়্যারটি Windows NT, 2000, XP and Vista তে সার্পোট করবে । সফটওয়্যারটির Zip ফাইল (335 kb) ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক দিন ।
Click Here For Download
এবার ব্যবহার বিধি সম্র্পকে জেনে নিন ।
প্রথমে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার পর Extract করুন, তারপর সফটওয়্যারটি ওপেন করুন ।
প্রিন্ট কমান্ড দেওয়ার পর তা বাতিল করার জন্য সফটওয়্যারটির refresh অপশনে ক্লিক দিন তাহলে সবকটি কমান্ড দেখতে পাবেন । এবার সেখান থেকে Purge Print Jobs-এ ক্লিক করলে সব কমান্ড বাতিল হয়ে যাবে । এভাবে ইচ্ছে করলে আপনি আপনার প্রিন্ট কমান্ড দেওয়ার পর তা বাতিল করতে পারেন । আপনার বুঝতে সুবিধার জন্য নিচে snapshot দেয়া হলো ।
1st step snap Stalled-printer-repair1
2nd step snap Stalled-printer-repair2
আমার এই লিখার মাধ্যমে যদি পাঠকের মনে সাড়া জাগাতে পারি তাহলে আমার লিখার উদ্দেশ্য সফল হবে । আর আপনারা কিন্তু comment করতে ভুলবেন না । আজ এ পর্যন্ত, আশা করি আগামীতে আরও ভাল কিছু নিয়ে উপস্থিত হতে পারব তাই সেই পর্যন্ত অপেক্ষা করুন এবং ভাল থাকবেন । আল্লাহ হাফেজ ।

কিভাবে ল্যাপটপ পরিষ্কার রাখবেন এবং বেশি দিন ব্যবহার করবেন?

কিভাবে ল্যাপটপ পরিষ্কার রাখবেন এবং বেশি দিন ব্যবহার করবেন?
ল্যাপটপ পরিস্কার রাখা খুব সহজ।
শুধুমাত্র কিছু সাধারণ ক্লিনিং ম্যাটারিয়াল আর আপনার মনোযোগ থাকলেই আপনি আপনার ল্যাপটপটি নিজেই পরিস্কার রাখতে পারবেন। এই কাজটি বছরে অন্তত ১ বার অথবা প্রয়োজন হলেই করা উচিত। আর যদি আপনি আপনার ল্যাপটপটি নিয়মিত পরিস্কার রাখতে না পারেন তাহলে ল্যাপটপের পরফরমেন্স কমে যাবে, কাজ করতে করতে হ্যাং করবে, রিস্টার্ট নিবে এবং ল্যাপটপটি শাট ডাউনও হয়ে যেতে পারে। এছাড়া খুব তাড়াতাড়িই ল্যাপটপের ডিসপ্রে, র্যা ম, কীবোর্ড, টাচপ্যাড, ডিভিডি র্যারম নষ্ট হয়ে যেতে পরে।
ল্যাপটপের সাধারণ যন্ত্রাংশ ৫টি-
(১) কেসিং,
(২) এল.সি.ডি স্ক্রীন,
(৩) কীবোর্ড ও টাচ প্যাড,
(৪) পোর্টস এবং
(৫) কুলিং ভেন্টস।
ল্যাপটপ ক্লিনিং করতে আপনার – (১) কটন ক্লথ, (২) ডিসটিল ওয়াটার,
(৩) ১ ক্যান কমপ্রেস্ড এয়ার, (৩) আইসো প্রোপাইল এ্যালকোহোল প্রয়োজন হবে।
3694821-cute-laptop-on-white-background--vector-illustrationতবে মনে রাখবেন- পেপার টাওয়েল, ফেসিয়াল টিস্যু ও ট্যাপের পানি ব্যবহার করা যাবে না। ক্লিনিং শুরু করার পূর্বে অবশ্যই ল্যাপটপের পাওয়ার খুলে রাখূন এবং ব্যাটারীটিও খুলে ফেলুন। পানি এবং এ্যালকোহোল ১:১ অনুপাতে মিশিয়ে একটি সলুশন তৈরি করুন।
(১) কেসিং- কটন কাপড়টি আপনার তৈরিকৃত সলুশনে ভিজিয়ে নিয়ে ল্যাপটপের বাইরের সাইডটি মুছে ফেলুন। দেখুন ল্যাপটপটি দেখতে একেবারে ব্রান্ড নিউ লাগছে। এবার ল্যাপটপের লিডটি তুলূন এবং কীবোর্ড এর চার পাশ ভারেঅ করে খুব সাবধানে মুছে ফেলুন।
(২) এল.সি.ডি স্ক্রীন- স্ক্রীনে কখনো সরাসরি কোন স্প্রে করবেন না। একটি নতুন ও শুকনা কটন কাপড় পূর্বের সলুশনে ভিজিয়ে কাপড়টি দিয়ে স্ক্রীনটি বাম থেকে ডানে এবং উপর থেকে নিচের দিকে খুব সফটলী মুছুন।
(৩) কীবোর্ড ও টাচ প্যাড কীবোর্ডের উপর কমপ্রেস্ড এয়ার স্প্রে করুন এবং খুব সাবধানে আ্ঙ্গুল দিয়ে পরিস্কার করুন। আর বেশি নোংরা হলে প্রত্যেক কী খুলে পরিস্কার করুন। তবে পরিস্কার করা পর অবশ্যই ঠিক ঠিক জায় গায় ঠিক ঠিক কী লাগান। যদি আপনার কীবোরাডটি ওয়াটারপ্রুফ হয়, তাহলে ডিসটিল ওয়াটার দিয়ে ধুয়ে ফেলে শুকিয়ে ফেলুন। শেষে একটি পরিস্কার কটন কাপড় দিয়ে কীবোর্ড ও টাচ প্যাডটি ভালোভাবে মুছে ফেলুন।
(৪) পোর্টস পোর্টস ক্লিন করার জন্য কমপ্রেস্ড এয়ারের ক্যানিটি ব্যবহার করুন।
(৫) কুলিং ভেন্টস কুলিং ভেন্টস ক্লিন করার জন্য ও কমপ্রেস্ড এয়ারের ক্যানিটি ব্যবহার করুন। সরাসরি স্প্রে না করে একটু কৌনিক ভাবে স্প্রে করুন। টুথ পিক ব্যবহার করে খুব সাবধানে ফানের ব্লেডগুলো পরিস্কার করুন।
ল্যাপটপটির পাওয়ার অন করার পূর্বে নিশ্চিত হন যে, ল্যাপটপটি খুব ভারেঅ ভাবে শুকানো হয়েছে।

জানি না আজকের এই পোষ্ট টি আপনার কেমন লেগেছে।
ভাল বা খারাপ যাই হোক আজকের এই পোষ্ট সম্পর্কে কমেন্ট করে জানাবেন।
সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।ধন্যবাদ

ইন্টারনেট শেয়ার করুন ফ্রি …

আপনি কি  ইন্টারনেট শেয়ার করতে হয়  কিভাবে জানেন ।।
আপনি সহজেই বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে এই কাজটি করতে পারবেন।। যেমন Connectify, mHotspot, Virtual Router, MyHotspot, Thinix WiFi Hotspot ইত্যাদি যার সাহায্যে আপনি সজেই আপনার ল্যাপটপটিকে আথবা Wireless router ব্যবহার করেন এমন ডেক্সটপকে WiFi Hotspot রূপান্তর করে ইন্টারনেট শেয়ার করতে পারেন সহাজে।।
আজ আমি আপনাদের Connectify সফটওয়্যার সম্পর্কে জানাব। যার সাহায্যে আপনি সহজেই ইন্টারনেট শেয়ার করতে পারবেন।।

1111111


প্রথমে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন।।
ডাউনলোড Connectify Pro 3.6.0.24540 [NepsterJay]. সফটওয়্যার টি …।
এখন Connectify Hotspot সফটওয়্যার টি ইন্সটল করুন।।
সফটওয়্যার টি ওপেন করলেই নিবন্ধন করতে বলবে।। আপনি ইচ্ছা করলে ফ্রী ও ব্যবহার করতে পারবেন।।

আর নিবন্ধন করতে Keygen ওপেন করুন Your E-mail আপনার Email Id দিয়ে Generate এ ক্লিক করুন।। দেখুন একটি নতুন Serial Number তৈরী  হয়ে গাছে।।
2222

আপনি enter License Key তে এবার Keygen তৈরী হওয়া Email Id ও Serial Number Paste করে Ok চাপুন।। আপনার সফটওয়্যার টি এখন নিবন্ধিত।

1


2

এখন wifi চালু করে Hotspot Name ও Password দিয়ে Internet to Share এ Automatic ( Only For registered version) অথবা যেই ইন্টারনেট শেয়ার করতে চাচ্ছেন সেটা নির্বাচন করতে হবে। হতে পারে এটা আপনার মডেম, ব্রডব্যান্ড, বা…

3
Advanced Setting এ Share Over এ Wi-Fi আর Sharing Mode এ Wi-Fi Access Point, …(wpa2)  For security mode,  Wi-Fi Ad-hoc,  For Open mode, নির্বাচন করে Start Hotspot ক্লিক করুন।।
কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।। তারপর Start হয়ে গেলে ব্যবহার করা শুরু করুন সবাই মিলে একসাথে ।।

এটা  ছিল ইন্টারনেট শেয়ার Wi-Fi এর মাধ্যমে।
আপনি কি জানেন ইন্টারনেট শেয়ার করা যাই VAI LAN ??

সিডি/ডিভিড রম (CD/DVD ROM) লক করে রাখুন

অনেক সময় আমাদের বাসায় বা অফিসে অপ্রেয়োজনে অনেকে সিডিরম খুলেন আর লাগান। আবার অনেকে এটার অপব্যবহার করেন, সিনেমা দেখেন। আবার অনেক সময় সমস্যা থাকলেও সিডিরম
নিজে নিজে খুলে যায়। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে LockCD নামের একটা ছোট সফটওয়্যার ইন্সটল করে নিন। ইন্সটল করার পর কোন ড্রাইভ লক করে রাখতে চান সেটা দেখিয়ে দিন। কারন অনেক পিসিতে একের অধিক সিডিরম বা ডিভিডি রম থাকে। লক করে রাখলে Eject বাটন কাজ করবে না।
ডাওনলোড লিঙ্কঃ https://dl.dropbox.com/u/81615100/LockCD.zip

কোয়ালিটি ঠিক রেখে কমিয়ে ফেলুন অডিও গানের সাইজ!!

যারা আমার মত ইংরেজি গানের ভক্ত। তারা অবশ্যই জানেন যে ইংরেজি গানের কোয়ালিটি সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকে। এক একটি গান এর সাইজ ৮ থেকে ১২ মেগাবাইট। সে হিসেবে এক একটি এ্যালবাম সাইজ ৯০ থেকে ১২০ মেগাবাইট। যেখানে আমাদের দেশের এক একটি গান ৩ থেকে ৫ মেগাবাইট এবং এক একটি এ্যালবাম সাইজ ৩০ থেকে ৪০ মেগাবাইট। এবং যারা মোবাইলে অথবা ডিজিটাল ডিভাইসে এইসব হাই কোয়ালিটি গান ভরে শুনে থাকেন তাদের জন্য পীড়াদায়ক হলো সাইজ। আপনার কাছে ১০০০০ গান রয়েছে। সাইজ ১০ গিগাবাইট (আনুমানিক)। কিন’ আজকের সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে গানের কোয়ালিটি ঠিক রেখে আপনি গানের সাইজ ৪০% কমিয়ে ফেলতে পারবেন। সে হিসেবে ১০০০০ গানের ১০ গিগাবাইট হতে ৭ গিগাবাইট করা সম্ভব!

:D তবে চলুন কোয়ালিটি ঠিক রেখে অডিও গানের সাইজ কমিয়ে ফেলা যাক: :D

স্টেপ:

১। প্রথমে এমপি৩ কোয়ালিটি মডিফাইয়ার নামক পোর্টেবল সফটওয়্যারটি নিচের লিংক হতে ডাউনলোড করে নিন। সাইজ মাত্র ৮০০ কিলোবাইট।
লিংক:

http://www.mediafire.com/?yhbdpbqzx4yiki0


২। ফাইলটি ডিকমপ্রেস (আনজিপ) করুন। এরপর সফটওয়্যারটি চালু করুন। নিচের মতো ডায়ালগ বক্স / পর্দা আসবে।
STP1

বরবরের মতই এই প্রোগ্রামেরও কিছু অপশন রয়েছে। যেমন ফাইন, লিষ্ট, সেটিং, প্রিসেট এবং হেল্প মেনু। এর নিচেই রয়েছে এডড ফাইল, এডড ফোল্ডার, রিমুভ এবং প্রসেস অপশন। এর ডান পাশে রয়েছে নির্মাতা কে কিছু দান-খয়রাত (!!!) করার ডোনেট অপশন! পর্দার মাঝে রয়েছে ফাইল এর স’ান। নিচের দিকে রয়েছে সেটিং সমূহ। যথা বিটরেট, মোডাস এবং সিম্পল ফিকোয়েন্সি। সর্বডানে রয়েছে ডেস্টিনেশন মানে ফাইলটি কোথায় সেভ হবে তার স’ান।

৩। এবার সরাসরি কাজে আশা যাক। এডড ফাইলে ক্লিক করে একক গানের ফাইল অথবা এডড ফোল্ডারে ক্লিক করে নিদির্ষ্ট কয়েকটি গানের ফাইল নির্বাচন করে ওকে করুন। প্রোগ্রামের পর্দার মাঝে গান অথবা গানগুলি আসবে। লক্ষ্য করুন, সফটওয়্যারটি দিয়ে হাই-কোয়ালিটির ফাইল এর সাইজ কমানো যায় তবে লো-কোয়ালিটি থেকে হাই-কোয়ালিটিতে রুপান-র করা যায় না।
STP2
আমি যে গানটি নির্বাচন করেছি তা ৩২০কেবিপিএস রেটের হাই কোয়ালিটির অডিও গান। সাইজ ১৩.৫৪ মেগাবাইট!

৪। এখন আপনার কাজ হলো আমার কিছু সেটিং ব্যবহার করা অথবা আপনি যদি এক্সপার্ট হন তবে নিজেই নিজের সেটিং ঠিক করে নিবেন।
STP 3
প্রোগ্রামের নিচের দিকে বিটরেট অপশনে যান। মোড হিসেবে কনস্টেন্ট সিলেক্ট করুন। রেট এ দিন ১২৮। ১২৮ এর নিচে দিয়ে কোয়ালিটি ঠিক থাকবে না। মোডাস অপশনে জয়েন্ট স্টেরিও দিন। সিম্পল ফিকোয়েন্সি অপশনে দিন ৪৮০০০ হার্টজ। ফিকোয়েন্সি যত কম দিবেন তত ফাইল সাইজ কমবে কিন’ কোয়ালিটি ঠিক থাকবে না। তাছাড়া ফিকোয়েন্সির কম-বেশি ফাইল সাইজে প্রভাব ফেলে না তাই সবোর্চ্চ ফিকোয়েন্সি থাকাই উত্তম। সর্বশেষে ডেস্টিনেশন অপশনে নির্ধারণ করে দিন ফাইলটি কোথায় গিয়ে নতুন ভাবে সেভ হবে। আমি ডেক্সটপে দিয়েছি।
STP 4
উপরের সবকিছু ঠিকঠাক ভাবে করে প্রসেস বাটনে ক্লিক করুন।


৫। এখন কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। গানের ফাইলটির সাইজ কমানো হচ্ছে
STp 5

৬। কাজ হয়ে গেলে নিচের মতো ডায়লগ বক্স রেজাল্ট নিয়ে আসবে। এখানে ১৩.৫৪ মেগার গানকে প্রায় ৬০% সাইজ কমিয়ে ৫.৫৪ মেগায় নিয়ে আসা হয়েছে!
STP 6
এরপরডেক্সটপেগিয়েদেখুনগানেরফাইলটিরসাইজকমেএসেছেএবংগানটিবাজিয়েদেখুনকোয়ালিটিএকটুওকমেনি

আশা করি আজকের সফটওয়্যারটি আপনাদের কাজে দিবে। আমার তো খুউবই কাজে দিয়েছে। ইংরেজি মেটাল গান শুনি। মোবাইলের ৮ গিগাবাইট মেমোরির ৬ গিগাই গান দিয়ে ভর্তি ছিলো। এখন ৩.৫৪ গিগায় কমিয়ে আনতে পেরেছি। তবে সময় লেগেছে অনেননননক! ৫৭৪টিগানফরমেটকরতেপ্রায়আড়াইঘন্টালেগেছে!

Windows 8 ViGlance for Windows7

ddddddddddd
আমরা সবাই আমাদের কম্পিউটার তা কে অনেক ভালবাসি যার জন্য চাই অন্য সবার চেয়ে আমার কম্পিউটার ভাল ও সুন্দর থাকুক তারা এই পোস্ট দেখতে পারেন। আপ্নারা যারা উইন্ডোজ ৭ ব্যাবহার করেন তারা চাইলেই কিন্ত আপনার ৭ কে ৮ এর মত করতে পারেন যারা এই রকম করতে চান তারা এই ফাইল টি দাওন লোড করে নিন । দাওন লোড করতে এখানে  ক্লিক করুন।(মাত্র ২১৬কে বি)।এটি জিপ আকারে আছে। কোন সমস্যা হলে জানাবেন।এটি শুধু ৭ এর জন্য।
জানি না আজকের এই পোষ্ট টি আপনার কেমন লেগেছে।
ভাল বা খারাপ যাই হোক আজকের এই পোষ্ট সম্পর্কে কমেন্ট করে জানাবেন।
সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।ধন্যবাদ
আপনার কাছে যদি সামান্য সময় থাকে তবে একবার ঘুরে আসতে পারেন।
এখানে ক্লিক করুন———>

কপি/পেষ্টের জন্য আপডেট TeraCopy ফুল ভার্সন

দ্রুত কপি অথবা মোভ করার জন্য টেরাকপি একটি গ্রেড ইউটিলিটি। এটাতে রিসুম সাপর্ট করবে; অর্থাৎ কপি বা মোভ করার সময় বিরতি নিতে পারবেন।
tera copy 2
এটা সর্বোচ্চ গতি প্রদান করে থাকে আপনার ফাইল কপি/মোভ করার ক্ষেত্রে। যাদের ঘন ঘন কপি/মোভ করার প্রয়োজন হয় তার দেরী না করে চোখ বন্ধ করে এটা ডাউনলোড করে আপনার পিসিতে ইনষ্টল করে ফেলুন।
ডাউনলোড লিংক > http://uppit.com/67hn7w9zpu1d/TeraCopy2.27.exe
সাইজ মাত্র ৪ (চার) মোগাবাইট। আর এটা Windows XP, Vista and Win7 (32/64-bit ) অপারেটিং সিষ্টেমে সাপর্ট করবে।

Shutdown Ur PC Within 2 Second

আজ এমন একটি সফটওয়্যার আপনাদারকে পরিচয় করিয়ে দিব যার সাহায্যে আপনি মুহূর্তেই আপনার কম্পিউটার বন্ধ করতে পারবেন ।।

সফটওয়্যার টি হচ্ছে Super Fast Shutdown ।।
সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন
ডাউনলোড করা হলে ইন্সটল করুন করা হলে আপনার ডেস্কটপে দুটি নতুন লোগো আসবে।।

* Super Fast Shutdown
* Super Fast Reboot

Super Fast Shutdown যার সাহায্যে আপনি মুহূর্তেই কম্পিউটার বন্ধ করতে পারবেন।।
Super Fast Reboot যার আপনি মুহূর্তেই কম্পিউটার Restart করতে পারবেন।।
তাই সহজেই ডাউনলোড করে ব্যবহার করেন আর কম্পিউটার বন্ধ করেন চোখের পলেকে ।।

ফায়ারফক্সে একসাথে একাধিক ফেসবু্ক বা মেইল আইডি তে লগিন করুন !

সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের পোস্ট টি শুরু করছি । আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে
অনেকের এখন কয়েকটা ফেসবুক একাউন্ট থাকে। পার্সোনাল কাজে অথবা মার্কেটিং এর কাজে আমরা একাধিক ফেসবুক আইডি ইউস করে থাকি ।  কিন্তু খুব বিরক্ত লাগে যখন বার বার সাইন আউট করতে হয় বিভিন্ন আইডি চেক করার জন্য। অথবা অনেক গুলো ব্রাউজার ইউস করতে হয়। তাই এই সমস্যার সমাধান নিয়ে হাজির হলাম আজকে। এখন থেকে আপনি মজিলার ছোট একটি এড অন্স দিয়েই একাধিক ফেসবুকে লগইন করতে পারবেন খুব সহজেই।আরেকটি কথা হল যে এটি দিয়ে আপনি জিমেইল এর ও একাধিক আইডি ব্যবহার করতে পারবেন ।
১। এখানে ক্লিক করে আপনার ফায়ারফক্স এর ভার্সন অনুসারে অ্যাডঅন টি ডাউনলোড ও ইন্সটল করে নিন ।
২। Firefox টি এখন রিস্টার্ট দিন।
৩। File এ ক্লিক করে “New Identity Profile” এর মাঝে ক্লিক করুন।
৪।
menu-bookmarks-en

পোস্ট টা মনে হয় বেশি ছোট হয়ে গেল । কিন্তু শুধু শুধু কথা বাড়িয়ে তো লাভ নাই । যদি কোন বিষয় নিয়ে রচনা লেখি কিন্তু আপনাদের কোন কাজে না আসে, তার চেয়ে যদি এসব ছোটখাটো বিষয় উপকারে আসে, তাহলে ছোট পোস্ট হওয়াই শ্রেয় বলে মনে করি । আশা করি এটি আপনাদের কাজে আসবে ।
পোস্ট টি সর্বপ্রথম এই ব্লগ এ প্রকাশিত হয়েছিল।

Windows 8 কে পার্মানেন্টলি এক্টিভেট করে নিন ।

সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের পোস্ট টি শুরু করছি । আশা করি কাজে আসবে ।
windows-8-logo

উইন্ডোজ ৮ মাইক্রোসফট এর নতুন অপারেটিং সিস্টেম । উইন্ডোজ এক্সপি ও উইন্ডোজ ৭ এর সফলতার পর মাইক্রোসফট এই নতুন অপারেটিং সিস্টেম টির সাথে পরিচয় করায় । আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে যা মনে হয়েছে এটিও আরেকটি হিট হতে চলেছে । আমি উইন্ডোজ ৮ ব্যাবহার করি এবং এর NEW Look আর ফিচার গুলো আমার কাছে এক কথায় অসাধারন লেগেছে । উইন্ডোজ ৮ বাজারে নতুন আসায় অনেকেই একে এক্টিভেট করা নিয়ে বেশ ঝামেলায় পরেছেন । আমার নিজেরই এক্টিভেটর খুজতে খুজতে মাথা খারাপ হয়ে গেছিল । ইন্টারনেট এ এক্টিভেটর এর অভাব নেই । কিন্তু সমস্যা হল সবগুলো কাজ করে না। কাজ করলেও পারমানেন্টলি এক্টিভেট করতে পারে না । ফলে এর কিছু ফিচার থেকে আপনি বঞ্চিত হবেন যেমন একাউন্ট এ আপনার ছবি যোগ করতে পারবেন না, স্টার্ট স্ক্রীন এর ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করতে পারবেন না । আমি এই এক্টিভেটরটি দিয়ে উইন্ডোজ কে পারমানেন্টলি এক্টিভেট করে নিয়েছি । তবে আপডেট সম্মন্ধে আপাতত কিছু বলতে পারব না। এখন আপাতত আপডেট না করাই ভাল হবে ।
এক্টিভেটর টি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন (MediaFire)
অথবা এখান থেকে ডাউনলোড করুন (2Shared)
জিপ ফাইল টি কে প্রথমে যেকোনো ফোল্ডারে Extract করে নিন । এরপর P8_v25 অ্যাপ্লিকেশন টি রান করুন ।  এরপর এর কাজ শেষ হওয়ার পর আপনাআপনি Restart হবে । Restart হওার পর আপনার উইন্ডোজ ৮ পারমানেন্টলি এক্টিভেট হয়ে যাবে ।
এই বিষয়ে হয়ত পিসিহেল্পলাইন বিডি তে আর আগেই পোস্ট হয়ে গেছে। কিন্তু আমি এই সফটওয়্যার ব্যাবহার করে পারমানেন্টলি এক্টিভেট করতে পেরেছি বলে এটি শেয়ার করলাম।
আজকে এখানেই শেষ করছি । আশা করি পোস্ট টি আপনাদের কাজে লাগবে । ধন্যবাদ সবাইকে ।
পোস্ট টি সর্বপ্রথম এই ব্লগ এ পাবলিশ করা হয়েছিল ।

SOFTWARE ছাড়া লক করুন USB পোর্ট।

imagesসবাই কেমন আছেন। আমি ভালো আছি।আমি খুব প্রব্লেমের মধ্যে আছি।তো যাই হোক আজকে একটা ক্ষুদ্র টিপস শেয়ার করব।তবে বিজ্ঞ জনের প্রবেশ নিষেধ।
আনেক সময় নানা নিরাপত্তার কারনে আমাদের USB PORT লক কড়তে হয়।
দুটা বা তিনটা পদ্ধতি অবলম্বন করলে আমরা তা করতে পারি।
তো পদ্ধতি গুলি একটু দেখি। চিত্র দেখলে আপনারা বুঝে যাবেন।
MY COMPUTER-যা রাইট ক্লিক করুন-MANAGE-এ ক্লিক করুন
নিচের মত চিত্র পাবেন।
manegar
                     

 

                                                                 এবার DEVICE MANEGER-এ ক্লিক করুন।
এরপর ডানপাশে UNIVERSAL SERIAL BUS CONTROLLERS-এ ক্লিক করুন 
  ৬টা USB পোর্ট দেখতে পাবেন।
যে পোর্টটা বন্ধ করবেন তার ওপর ডবল ক্লিক করুন।
এ রকম উইন্ডো পাবেন।
vicdejlk;l'p
দেখুন উইন্ডোটির নিচের দিকে DEVICE USAGE অপশন পাবেন।
ওখানে USE THIS DEVICE(ENABLE) করা আছে।
এবার ড্রপ ডাউন লিস্ট থেকে (DISABLE) করে দিন।ব্যস কাজ শেষ।
কোনও কেউ না জানলে কানেক্ট করতে পারবে না।
 অনেকই জানেন তবুও দিলাম হয়ত কারও নাও জানা থাকতে পারে।
বন্ধুরা COMMENT করে উৎসাহ দিন।
ঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃসবাইকে ধন্যবাদঃঃঃঃঃঃঃঃঃ


গ্রাফিক্স,সাউন্ড ড্রাইভার, প্রিন্টার্স, মোডেম, ইথারনেট, সাউন্ড, ইউএসবি, কীবোর্ড,সহ সকল ব্র্যান্ডের ড্রাইভার ডাউনলোড সাইটের তালিকা দিলাম(যারা জানেন না শুধু তাদের জন্য)

আমরা যারা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যাবহার করি প্রতিনীয়ত আমাদের কোন না কোন ড্রাইভার হয়ত থাকেনা বা থাকলে ও সেটা মেসিং বা সঠিক ভাবে কাজ করেনা
এবং অনেকের থাকেই না, তখন আমরা নেটে বা ভিবিন্ন জনের কাছে সেটা খুজতে খুজতে হয়রান হয়ে যাই, বা সঠিক ব্র্যান্ড অথবা মডেলের পাইনা, তাই আমি
আপনাদের জন্য সব ব্রান্ডের এবং সব ড্রাইভার এর কিছু ওয়েভ সাইট সংগ্রহ করে দিলাম আশা করি অনেকে উপকৃত হবেন লিংক গুল থেকে আপনার ব্র্যান্ড এবং
মডেল দেখে ডাউনলোড করতে পারবেন
List Of 30 Driver Sites:
1. http://www.errorforum.com/driver-downloads/
2. http://drivers.softpedia.com
3. http://www.driverguide.com
4. http://www.driverzone.com
5. http://www.opendrivers.com
6. http://www.totallydrivers.com
7. http://www.windrivers.com/
Video/graphics drivers:
1. http://www.errorforum.com/driver-downloads/
2. http://www.nvidia.com/content/drivers/drivers.asp
3. http://www.ageia.com/products/drivers.html
4. http://www.ati.com/support/driver.html
5. http://www.tv-cards.com/drivers.php
6. http://www.microsoft.com/windows/directx/default.aspx
Sound Drivers:
1. http://us.creative.com/support/downloads/
2. http://www.hp.com/country/us/en/support.html
3. http://www.xfxforce.com/web/support/drivers.jspa
4. http://support.asus.com/faq/faq.aspx
5. http://support.dlink.com/downloads/
6. http://www.lge.com/support/software.jsp
7. http://www.usa.canon.com/consumer/controll…ownloadIndexAct
8. http://support.lexmark.com/cgi-perl/select…cs=37:1:0:0:0:0
9. http://www.chaintechusa.com/tw/eng/Download/
10. http://www.msi.com.tw/program/support/driv…pt_dvr_list.php
11. http://www.biostar-usa.com/downloadmain.asp
12. http://www.razerpro.com/index.php?option=c…3&Itemid=27
13. http://www.abit-usa.com/downloads/
14. http://www.epson.ca/cgi-bin/ceStore/suppor…UseBVCookie=yes
15. http://www.machspeed.com/products.htm
16. http://www.linksys.com/servlet/Satellite?c…FVisitorWrapper
17. http://www.linksys.com/
এই লিখাটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছে এই ব্লগে www.amarbhoban.tk
আল্লাহ্ হাফিজ

Windows 7 and Windows 8 ডুয়াল বুটিং

আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম দারুণ এক পোস্ট। কিছুদিন আগে বাজারে এসেছে Windows 8. ইতোমধ্যে আমরা অনেকেই Windows 8 ব্যবহার করা শুরু করে দিয়েছি।তারপরও Windows 7 ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়।তখন অগত্যা Windows 8 ফেলে দিয়ে আবার Windows 7 ইনস্টল দিতে হয়।এই ঝামেলা থেকে আপনাদের মুক্তি দিতে নিয়ে এসেছি কিভাবে দুটি উইন্ডোজ একই কম্পিউটারে ব্যবহার করবেন।
যা যা প্রয়োজনঃ
*১GHz প্রসেসর
*১জিবি র‌্যাম
*২০জিবি হার্ডডিস্ক।
প্রথম ধাপঃ Windows 8 এর জন্য নতুন ভলিউম/ড্রাইভ তৈরি করা
Start menu>right-click Computer> Manage> Disk Management
কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে নিচের চিত্রের মত একটি উইন্ডো হাজির হবে।
Screenshot_3
এরপর Right Click Hard Disk>Shrink Volume
Screenshot_1
কিছুক্ষণের মধ্যে নিচের চিত্রের মত Shrink Volume একটি উইন্ডো হাজির হবে।
Screenshot_2
এখানেEnter the amount of space to shrink  in MB এর পরিমাণ ২০৪৮০MB বা ২০GB এর বেশি হতে হবে।
এরপর shrink এ ক্লিক করুন। এখন দেখুন একটি ড্রাইভ unallocated দেখাচ্ছে।
Screenshot_4
unallocated এর উপর Right Click >New Simple Volume>next>next
এরপর নিচের চিত্রের মত আসবে।
Screenshot_6
এখানে New label পরিবর্তন করে Windows 8 দিতে পারেন। এরপরNext> Finish এ ক্লিক করে ফরম্যাট করুন।ব্যস হয়ে গেল Windows 8 সেটআপ দেওয়ার জন্য নতুন ড্রাইভ।
দ্বিতীয় ধাপঃ
এবার কম্পিউটারে Windows 8 এর DVD প্রবেশ করান এবং Computer Restart দিন। এরপর DVD বুট করান এবং  নতুন Windows 8 ড্রাইভে Windows 8 ইনস্টল দিন।ইনস্টলেশন শেষ হলে কম্পিউটার রিস্টার্ট নিবে এবং নিচের চিত্র দেখতে পাবেন।
Screenshot_8
এখন আপনার ইচ্ছামত Windows 7 বা Windows 8 ব্যবহার করুন।
বিঃদ্রঃ যারা উইন্ডোজ ইনস্টল দিতে পারেন এই পোস্ট তাদের জন্য প্রযোজ্য।

পেন ড্রাইভে বহন যোগ্য সফটওয়্যারের মাধ্যমে এক ক্লিকেই জেনে নিন আপনার কম্পিউটার সিস্টেমের সকল ইনফরমেশন ( System Information Viewer )

আপনাকে শুভেচ্ছা জানাই। আমন্ত্রন জানাই আমার এই পোষ্টটি পড়ার জন্য।
সিস্টেম ইনফরমেশন ভিউয়ার (1)
আজকে আপনাকে খুব ছোট্ট একটি সফটওয়্যার গিফট করবো ।সফটওয়্যার টি আমার খুব প্রিয়। এটি আমার পেন ড্রাইভে সব সময় থাকে। আমি যখন কারও কম্পিউটারের ফুল সিস্টেম ইনফর্মেশন জানতে চাই, তখন জাস্ট তার পিসিতে আমার পেনড্রাইভ প্রবেশ করাই। পেন ড্রাইভের ভিতরের এই সফটওয়্যারটা তে একটা ডাবল ক্লিক করি। ব্যাস এক ক্লিকেই তার পিসির সমস্ত তথ্য আমার সামনে ভেসে ওঠে।  উইন্ডোজের ডিফল্ট ভাবে, সিস্টেম ইনফরমেশন বেশি কিছু জানার কোন উপায় নাই। তার জন্য ব্যবহার করতে হয় থার্ড পার্টি অন্যকোন সফটওয়্যার এর। তাই এই কাজের জন্য অত্যন্ত পারদর্শি কিন্তু সাইজে খুব ছোট সেই সফটওয়্যারটি আপনার জন্য শেয়ার করলাম। এর নাম System Information Viewer . এখানে একটি কথা বলে দেই যে সফটওয়্যারটি কোন ইন্সটলেশনের দরকার নাই। জাস্ট একটা ডাবল ক্লিক করবেন আর সকল তথ্য দেখতে পারবেন। যদি অন্য কোন বন্ধুর কম্পিউটারের ইনফরমেশন দেখতে চান, তাহলে সফটওয়্যারটি পেন ড্রাইভে নিন, আর যে কম্পিউটারের ইনফরমেশন দেখতে চান সে কম্পিউটারে পেন ড্রাইভ টি প্রবেশ করে, সফটওয়্যারটিতে একটা ডাবল ক্লিক করুন।
সিস্টেম ইনফরমেশন ভিউয়ার
চলুন এক নজরে  দেখে নেই সফটওয়্যারটি দিয়ে কম্পিউটার সিস্টেমের কি কি তথ্য দেখতে পারবেন:
১.     Network and hardware info
২.     CPU info
৩.     PCI info
৪.     PCMCIA info
৫.     USB info SMBus info
৬.     SPD info
৭.     ACPI methods
৮.    Machine info
৯.     Hardware Sensors
১০.    Networked computers
১১.    Operating System Information and more…..
SIV নামক এই সফটওয়্যারটি তৈরী করা হয়েছে Windows 8, 7, Vista, XP, 2012, 2008, 2003, 2000 and NT4. Windows 95, 98 and Me অপরেটিং সিস্টেমের জন্য।
সিস্টেম ইনফরমেশন ভিউয়ার (2)
সবচেয়ে বড় বিষয় হলো সফটওয়্যারটি একদম ফ্রি। তাই কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই ব্যবহার করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি নিচের লিংক হতে ডাউনলোড করুন।
ডাউনলোড লিংক: http://rh-software.com/
সফটওয়্যারটি যে কোম্পানী বানিয়েছে তাদের অরিজিনাল ওয়েব সাইটের ডাউনলোড লিংকই শেয়ার করলাম। তাই কোন ঝামেলা হবার কথা না।

আপনার পিসির USB পোর্টের সব কিছুর খুঁটিনাঁটি দেখুন এবং জানুন….

আসসালামু আলাইকুম,
আশা করি সকলেই ভালো আছেন। সবার প্রতি আমার প্রীতি ও শুভেচ্ছা রইলো। এখন কিছু দিন পর পর পোস্ট করছি। নেট প্যাকেজ জটিলতা থাকায় বিস্তারিত পোস্ট করতে পারছি না। এজন্য মাফ চেয়ে নিচ্ছি। কিন্তু তাই বলে পোস্ট করবো না, এটা কি হতে পারে! আমার পক্ষ থেকে যত দূর সম্ভব, অনেক কষ্টে টাকা যোগার করে নেট প্যাকেজ তুলে আপনাদের জন্য ছোট-খাটো পোস্ট করে চলেছি। এবং আগামীতেও করে যাবো। ইনশাল্লাহ।

পোস্ট: USB পোর্টের সব কিছুর খুঁটিনাঁটি দেখুন ( USB view-60KB )
USBPort

আজকে আপনাদের কাছে খুব ছোট কিন্তু কাজের একটি সফটওয়্যার নিয়ে এসেছি, USB view- শুধুমাত্র ৬০ KB. আপনার নানা কাজে খুব গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার।আপনি ব্যাবহার করলেই এর সিস্টেম বোঝতে পারবেন। আজ হোক কাল হোক এটি আপনার অনেক কাজে লাগবে।

কার্যক্ষমতা–
*ইউএসবি পোর্টে কোন ডিভাইস লাগানো, কোনটির কি কাজ, সেটা চলছে কিনা এবং তার সকল history দেখতে পারবেন।
*আপনার usb পোর্ট বন্ধ-ওপেন করা। লাগানো ডিভাইস ইনেবল/ ডিসেবল করা।
*ইউএসবি ডিভাইস ভালো মত কাজ না করলে তা, fixing করা।
*আর অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজে লাগবে। যার প্রয়োজনীয়তা আপনি নিজেই বুঝবেন।

তাই দেরি না করে তাড়াতাড়ি DOWNLOAD করে নিন। (only 60KB)
index-2
http://www.mediafire.com/?w8032qhkwqmhsbq

ডাউনলোড হয়ে গেলে সফটওয়্যারটি ওপেন করুন এবং আপনি নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন—-
usbdeview
Capture

উপরের ছবির মত সকল কিছু জানতে এবং দেখতে পারবেন। আমার মনে হয় আজ অনেক বিস্তারিত লেখার প্রয়োজন হবে না, আপনারা নিজেরাই ডাউনলোড করার পর ওপেন করলেই বুঝতে পারবেন।

তবুও একতা গুরুত্বপূর্ণ information দিয়ে রাখলাম- আপনাদের বুঝতে উপকার হবে…

এক নজরে USB-view Icons এর সংকেত

The device is not connected.
The device is connected. It’s safe to physically unplug the device without disconnecting it.
The device is connected. You must disconnect the device from USBDeviewor from Windows “Safely Remove Hardware” option before you physically unplug it.
The device is disabled.

পাঠকগণদের আরেকটা কথাও বলে রাখি- ইউএসবি ৩.০(usb 3.0) নতুন ভার্সন পোর্টে এটি সাপোর্ট করে। তথা আপনারা ইউএসবি ৩.০ এ লাগানো ডিভাইস গুলো সহজেই দেখতে পারবেন।
ডাউনলোড লিঙ্কটা আবার দিলাম .:: মিস করলেই পস্তাবেন ::.
http://www.mediafire.com/?w8032qhkwqmhsbq

কি ভাবে মহা মূল্যবান wiki backlink পাবেন শধু মাত্র নবীনদের জন্য।

বর্তমানে আমাদের দেশে ইনটারনেট মার্কেটারের সংখ্যা অনেটাই বৃদ্ধিশীল।
সকল ইনটারনেট মার্কেটার এবং এই গ্রূপের সম্মানীত পাঠকদের সালাম জানিএ শুরু করছি এই গ্রুপে আমার প্রথম যাত্রা।
শুরুতেই বলে নিই এই লেখাটা শুধু মাত্র নবীনদের জন্যে। তাহলে শুরু করা যাক।
এখন আমি দেখাব কি ভাবে wiki পেজ গুলতে পোস্ট করে নিজের সাইটের জন্য Backlink তইরি করা যাই।
আমি এজন্য http://cyber.law.harvard.edu টাকে ডেমো দেখানর জন্য ব্যাবহার করবো।
১. প্রথমে http://cyber.law.harvard.edu/events/wiki/Special:SpecialPages যেতে হবে।
ওই পেজে গেলে অপরের ডান-ছাইডে login/create account অপশন দেখতে পাবেন।

এখন Create and account অপশন পাবেন অখানে ক্লিক করুন। ## ওল্লেখ্য কোন wiki পেজে যদি এখানে লেখা থাকে request an account ওখানে চেস্টা না করাই ভাল কারন ওতা এডমিন দ্বারা একাউন্টের অনুমুতি নিতে হবে যা আমি আপনি পাবো না।

এখন একটা রেজিস্ট্রেশন ফর্ম পাবেন ওটা পুরন করুন।
ফর্মটি পুরন করে সম্পাদান করলে আপনি অটো লগিন অবস্তাই চলে যাবেন। এখন আমাদের মুল কাজ করতে হবে আর এজন্য অপরে my talk অপশনে ক্লিক করতে হবে।
এখন create/+ ট্যাব-এ ক্লিক করেন। ## ## ওল্লেখ্য কোন wiki পেজে যদি এখানে এই ট্যাব না থাকে তাহলে keyboard থেকে shift+alt+n চাপুন তাহলেই হইএ যাবে।
এখন আপনি আপনার কাঙ্খিত লেখা পোস্ট করাতে পারবেন এবং আপনি এখানে anchor text ব্যাবহার করতে পারবেন। তবে এখানে html সাপোর্ট করে না তাই আপনি এখানে wiki code ব্যাবহার করতে হবে। যেমনঃ keyword এর বদলে [yoursiteurl keyword] এখানে শধুমাত্র url এর পরে একটা space দিয়ে ব্রাকেট শেষ করলেই হবে।
লেখা শেষ হলে Save বাটনে ক্লিক করেন।
এখন আপনি  move নামের একটা ট্যাব পাবেন ওটাতে ক্লিক করেন। ## ওল্লেখ্য কোন wiki পেজে যদি এখানে move ট্যাব না পান তাহলে keyboard থেকে Shift+alt+m চাপুন ওটাতে ও হবে।
এখন আপনাকে সবচেয়ে গুরুত্ত পূর্ণ কাজ করতে হবে আর সেটা হল আপনার পোস্ট এর টাইটেল পরিবর্তন করতে হবে।
Reason এর এখানে কিছু লেখা দরকার নাই। এখন আপনি আপনার পোস্ট টা দেখতে পারবেন আপনার শিরনাম সহ। ## ওল্লেখ্য আপনি যদি এখানে কোন প্রকার spam/pornography পোস্ট না করেন তাহলে এটা স্থায়ী ভাবে থেকবে।
এখন অনেকে বলতে পারেন যে কি ভাবে wiki page এর সন্ধান পাবো। অনলাইনে অনেক ফরাম আছে যেখানে আপনি  বড় বড় শিরনাম দেখতে পাবেন যেমন Unlimited wiki backlink, 10k wiki list ইত্যাদি ওই গুলা কতটা কাজের তা আমরা সবাই জানি। যাইহোক আমি এখন আপনাদের জাল মারা শেখাব এবং একটা ছেরা জাল দেব যেটা দ্বারা আপনি সব সময় মাছ মারতে পারবেন।
যে কেও Google এ যেয়ে এগুলা সার্চ দিলেই আপনি অনেক লিঙ্ক পাবেন যেখানে আপনি আপনার কাজ সাধন করতে পারবেন।
“site:pastebin.com” “wiki title=User:”
site:.edu “powered by mediawiki”
inurl:wiki site:.edu
site:.edu inurl:”special:userlogin”
site:.edu “This page was last modified on” inurl:wiki
site:.edu “main page” “random page” inurl:wiki
site:.edu “mediawiki” “This page was last modified on”
site:.edu “mediawiki” “This page has been accessed”
site:.edu “Log in / create account” inurl:index.php?title=Main_Page
allinurl:”.edu/wiki/index.php”
allinurl:”http://wiki.”
allinurl:”http://mediawiki.”
allinurl:”http://wikka.”
allinurl:”.edu/mediawiki/index.php”
allinurl:”.com/mediawiki/index.php”
allinurl:”.net/mediawiki/index.php”
allinurl:”.org/mediawiki/index.php”
allinurl:”.info/mediawiki/index.php”
allinurl:”.com/wiki/index.php”
allinurl:”.net/wiki/index.php”
allinurl:”.org/wiki/index.php”
allinurl:”.info/wiki/index.php”
এখানে আমি .edu ব্যাবহার করেছি আপনি আপনার ইচ্ছা মত Domain ব্যাবহার করতে পারেন।
তার পরে  ও কিছু লিস্ট আপনাদের সাথে সেয়ার করলাম এখানে থেকে নামিএ নিন।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More