আসসালামু আলাইকুম

শুক্রবার, ১৭ আগস্ট, ২০১২

ফটোশপ টিপ::: ছবির যে কোনও জায়গার রঙ পরিবর্তন করুন সহজে

অনেকেই হয়তো কাজটা করতে চান, কিন্তু ফটোশপে কিভাবে করা হয়, নতুনরা তা জানেন না ! একটা ছবিতে হয়তো আপনার শার্টের কালার কালো আছে, আপনি সেটাকে ছাই কালার করতে চান, ফটোশপে কাজটা অনেক সহজে করা যায়। চলেন দেখা যাক।

১// প্রথমে ফটোশপে ছবিটি ওপেন করুন।

২// Image>>Adjustments>>Replace Color   এ ক্লিক করুন।

tune1 ফটোশপ টিপ::: ছবির যে কোনও জায়গার রঙ পরিবর্তন করুন সহজে

৩//  নিচের ছবির মত একটা উইন্ডো ওপেন হবে, আপনি যেখানে কালার চেঞ্জ করতে চান, সেখানে মাউস দিয়ে ক্লিক করেন, সেই জায়গাটা সিলেক্ট হয়ে যাবে উইন্ডো তে।

tune2 ফটোশপ টিপ::: ছবির যে কোনও জায়গার রঙ পরিবর্তন করুন সহজে

৪//  এবার নিচের ছবিতে দেখানো অপশনগুলোর মত চেঞ্জ করে দেখেন, প্রিভিউ দেখাবে, তাই আপনি ইচ্ছেমত সবকিছু বাড়িয়ে/ কমিয়ে দেখতে পারেন যে কোনটা ভালো লাগে।

tune3 ফটোশপ টিপ::: ছবির যে কোনও জায়গার রঙ পরিবর্তন করুন সহজে

৫// এবার দেখুন চেঞ্জ হল কিনা।

tune4 ফটোশপ টিপ::: ছবির যে কোনও জায়গার রঙ পরিবর্তন করুন সহজে

টিপসটি একেবারেই নতুনদের জন্য।

এখন ফেসবুক চ্যাট করুন একটু অন্য ভাবে

মনে করুন…, ফেসবুক চ্যাটে অথবা ম্যাসেজে লেখলেন Hai এই লেখার H হবে হলুদ, A হবে নিল, I হবে লাল icon smile এখন ফেসবুক চ্যাট করুন একটু অন্য ভাবে তাহলে কেমন হবে বলুনতো ? নিশ্চয় খারাপ না,, এরকম ব্যাপার ঘটাতে চাইলে আপনাকে নিচের কোড গুলো অনুসরণ করতে হবে,,,, তাহলে জেনে নিন কোড গুলো Code ======= Letter
[[107015582669715]] = A [[116067591741123]] = B [[115602405121532]] = C [[112542438763744]] = D [[115430438474268]] = E [[109225112442557]] = F [[111532845537326]] = G [[111356865552629]] = H [[109294689102123]] = I [[126362660720793]] = J [[116651741681944]] = K [[115807951764667]] = L [[106596672714242]] = M [[108634132504932]] = N [[116564658357124]] = O [[111669128857397]] = P [[107061805996548]] = Q [[106699962703083]] = R [[115927268419031]] = S [[112669162092780]] = T [[108983579135532]] = U [[107023745999320]] = V [[106678406038354]] = W [[116740548336581]] = X [[112416755444217]] = y [[165724910215]] = Z
এখন ভাবছেন যে ধুর-!!! এতো কষ্ট করে এগুলো মনেরাখবে কে? তাইনা? আসলেও মনে রাখলে এভাবে একটা একটা করে অক্ষর খুজে খুজে লেখতে গেলে আপনার বারোটা বেজে যাবে, তাহলে আপনাকে যেটা করতে হবে অপনি প্রথমে এই লিংকে যান http://wapmahmud.mywibes.com/main/Facebook+Tools/fb+own+emo+generator তারপর উপরের বক্ষে লিখুন যেটা লিখতে চান, এবার [Get Emo Code] বাটনে ক্লিক করুন ব্যাস নিচের ঘরে পেয়ে যাবেন আপনার কোডটি. সেটাকে চ্যাট অথবা ম্যাসেজে কপি পেষ্ট করে ব্যাবহার করুন, আর আপনি এক ট্যাবে এই লিংক ওপেন করে আরেক ট্যাবে চ্যাট করতে পারেন, . তাহলে আজ এ পর্যন্তই….. . আল্লাহ হাফেজ

গরম গরম ডাউনলড করে নিন Ek Tha Tiger মুভি।

আসসালামু আলাইকুম  সবাইকে। সবাইকে টিউনারপেজ এ স্বাগতম। আসা করি ভাল আসেন।কি করব বলেন আবার আপনাদের সামনে আসতে হল নতুন মুভি নিয়ে।
মুভি এর নামঃEk Tha Tiger (2012) Hindi Movie 700mb

ek tha tiger bollywood movie poster 206x300 গরম গরম ডাউনলড করে নিন Ek Tha Tiger মুভি।
Director: Kabir Khan
Release Date: 15 August 2012
Genre: Action | Romance | Thriller
Stars: Salman Khan, Katrina Kaif and Bella Boyd

trans গরম গরম ডাউনলড করে নিন Ek Tha Tiger মুভি।Storyline:

 Ek Tha Tiger is a romantic thriller which tells the story of a Trinity College scientist suspected of selling missile technology secrets to Pakistan. The Indian government sends a secret agent, codenamed Tiger (Salman Khan), to find out about the professor’s activities. Tiger falls in love with the professor’s caretaker Zoya (Katrina Kaif) who is studying at a fictional dance academy located at TCD, and together they embark on a roller-coaster journey that takes them from Dublin to Istanbul then to Kazakhstan and Chile.
ettsc গরম গরম ডাউনলড করে নিন Ek Tha Tiger মুভি।


downlaod করে নিন এখান থেকে

Adobe Photoshop Plugins Collection DVD 2012 Retail— ফটোশপ প্লাগিন এর বিশাল কালেকশন

যারা গ্রাফিক্স  ডিসাইনার/ ফটোশপ পাগল তারা ফটোশপের বিভিন্ন প্লাগিনের জন্য উন্মুখ হয়ে থাকেন। প্লাগিন হল একটা প্রোগ্রাম যা স্পেসিফিক কাজের জন্য তৈরি হয়, যেই কাজটা সেই সফটওয়্যার দিয়ে করা অনেক কঠিন। উইকিপিডিয়ার ভাষায়:::

Photoshop plugins (or plug-ins) are add-on programs aimed at providing additional image effects or performing tasks that are impossible or hard to fulfill using Adobe Photoshop alone. Plugins can be opened from within Photoshop and several other image editing programs (hosts compatible with the appropriate Adobe’s specifications) and act like mini-editors that modify the image.

বিস্তারিত এখানে জানুন


1343563508 adobe photoshop plugins collection 2012 Adobe Photoshop Plugins Collection DVD 2012 Retail— ফটোশপ প্লাগিন এর বিশাল কালেকশন

আজকে ফটোশপের বিভিন্ন প্লাগিনের কালেকশন শেয়ার করবো। অবশ্যই মিডিয়াফায়ার না, কারণ প্রায় ৩ গিগা ফাইল একেবারে মিডিয়াফায়ারে একেবারে থাকেনা। যারা আনলিমিটেড নেট ইউস করেন, কালেক্ট করে নিন। ৩টা লিঙ্ক দিবো, যেখান থেকে খুশি নামান। icon smile Adobe Photoshop Plugins Collection DVD 2012 Retail— ফটোশপ প্লাগিন এর বিশাল কালেকশন

Link 01

or

Link 02

or

Link 03

যে নামে ফোল্ডার তৈরি করা যায় না

আসসালামু আলাইকুম, আশাকরি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন, আমরা অনেকেই কম্পিউটার ব্যবহার করি বিভিন্ন প্রয়োজনে, আবার অনেকে ব্যবহার করি শখে তবে যে যেকারনেই ব্যবহার করিনা কেন, কম বেসি সবাই সব সময় নতুন কিছূ শিখতে চাই, আর শিখার কোন শেষ নেই, আমরা প্রতিনিয়তই চলা-ফেরা, কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন কিছু শিখছি, আর নতুন কিছু শিখার যে কত আনন্দ সেটা তারাই বেশি বুঝতে পারে যারা ছোট একটি কাজ শেখার জন্যও মন থেকে অনেক আগ্রহ অনুভব করে। আমি আসলে কম্পিউটারের বিষয়ে খুব বেশি কিছু জানি না, অল্প যা কিছু যানি তাই এখানে নিয়মিত উল্লেখ করার চেষ্টা করব, যারা এই বিষয় গুলো জানেন তাদের পড়ার দরকার নেই, যারা না জানেন তারা জানার আগ্রহ থাকলে পড়তে পারেন। অনেক কথা বললাম, এবার কাজের কথায় আসি, এবার আমি আপনাদের সামনে উল্লেখ করব ফোল্ডারের বিষয়। আমরা কম্পিউটারে বিভিন্ন ফাইল রাখার জন্য বিভিন্ন নামে ফোল্ডার বানাই, কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা এমন কিছু নাম আছে যে নামে কোন ফোল্ডার বানানো যায় না নিচে নাম গুলো উল্লেখ করা হল, আপনারা চেষ্টা করে দেখতে পারেন এই নামগুলো দিয়ে ফোল্ডার বানাতে পারেন কিনা।
PRN, AUX, CLOCK$, NUL, COM1,
COM2, COM3, COM4, COM5, COM6,
COM7, COM8, COM9, LPT1, LPT2,
LPT3, LPT4, LPT5, LPT6, LPT7,
LPT8, LPT9

ফাইল ফরম্যাট

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আসাকরি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন, আজ আর কথা বাড়াব না কাজের কথাই আসি, কাজের খাতিরে বিভিন্ন সময় আমরা কম্পিউটারে বিভিন্ন ফাইল রাখি, যারা সাধারন ব্যবহারকারী তাদের অনেকেই জানে না কোন ফাইলটির কি ফরম্যাট, আর সেটা হয়ত সাধারন ব্যবহারকারীদের জানার তেমন দরকারও হই না, তবে জানা থাকলে ভাল, তাই আজ আমি ফাইলের ফরম্যাট সম্পর্কে বলব, আমরা কম্পিউটারে যে ফাইলগুলো ব্যবহার করি প্রত্যেকটি ফাইলের একেকটি ফরম্যাট আছে যে ফরম্যাটের কারণে কম্পিউটার সহজে ফাইলটিকে চিনতে পারে, এবং বুঝতে পারে কোন ফাইলটিকে কোন সফট্‌ওয়্যার দারা উপেন করতে হবে, যার কারনে আমরা দেখি বিভিন্ন ফাইলে ডাবল ক্লিক করলে নির্দিষ্ট সফট্‌ওয়্যারটি দিয়ে ফাইলটি ওপেন হয়। তবে কোন ফাইলকে কম্পিউটারের চিনতে হলে অবশ্যই এমন একটি সফট্‌ওয়্যার কম্পিউটারে সেটাপ দেয়া থাকতে হবে যে সফট্‌ওয়্যারটির মাধ্যমে ফাইলটি চালানো যাবে।
উদাহরনের জন্য চলুন এম.এস ওয়ার্ডে একটি ফাইল তৈরি করি
এম.এস ওয়ার্ডে উপেন করে নিচের লেখাগুলো টাইপ করি:
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি
চির দিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাশ, আমার প্রাণে বাজায় বাশি
সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি
তারপর ফাইলটি সেভ করার জন্য →File → Save এ ক্লিক করার পর নিচের চিত্রটির মত একটি বক্সটি এসেছে

File name বক্স এ আমরা ফাইল এর নাম লেখি
Save as type বক্স এ ডিফল্ট হিসেবে .doc থাকে, আমরা ইচ্ছে করলে এই বক্সের এরো বাটনে ক্লিক করে এখানে দেয়া যেকোন ফরমেট সিলেক্ট করে ফইলটি সেভ করতে পারি। এখন আমরা Web page (.html) ফরমেটটি সিলেক্ট করে সেভ করব। তারপর MyDocuments থেকে (কেউ যদি অন্য কোন স্থানে সেভ করেন তাহলে সেখান থেকে) এখন সেভ করা ফাইলটির উপরে ডাবল ক্লিক করুন এবং দেখুন ফইলটি Internet Explorer অথবা অন্য কোন ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে নিচের চিত্রটির মত উপেন হয়েছে।

আমরা জানি যে এম.এস ওয়ার্ডের ফাইল ডাবল ক্লিক করলে এম.এস ওয়ার্ডে সফট্‌ওয়্যার দিয়ে উপেন হয়, কিন্তু এই ফাইলটি ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে উপেন হচ্ছে, তার কারন এই ফাইলটির ফরমেট হচ্ছে .html
উল্লেখ্য: ফইল এর ফরমেট সাধারনত হাইড করা থাকে যাতে রিনেম করার সময় ভুলবসত ফইলের ফরমেটও রিনেম না হয়ে যায়।
যদি কারো ফইল এর ফরমেট সো করানোর দরকার হয় তাহলে যে কোন একটি ফোল্ডার উপেন করে Tools→ Folder Options→ View→ Hide extensions for known file type এ ঠিক চিহ্ন উঠিয়ে ওকে করুন।
সাবধানতা:
ফইল সেভ করার সময় এক ফরমেটে সেভ করে অন্যকোন ফরমেটে রিনেম করলে নতুন ফরমেটে কাজ নাও করতে পারে।
আজ এ পর্যন্তই, আরেক দিন উপস্থিত হব অন্য কোন বিষয় নিয়ে।
আল্লাহ হাফেজ।

পেনড্রাইভ/মেমোরি কার্ডের ব্যাকগ্রাউন্ডে ছবি যুক্ত করা।

সকলে আমার সালাম নিবেন, আশাকরি আপনারা সকলে আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন। আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি প্রায় প্রত্যেকের কাছেই পেনড্রাইভ আছে, আমরা সবসময় পেনড্রাইভের ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা দেখে আসছি, আমি আজ আপনাদেরকে দেখাব পেনড্রাইভ/মেমোরি কার্ড এর ব্যাকগ্রাউন্ড এ কি ভাবে আপনার পছন্দের ছবি যুক্ত করবেন। এজন্য প্রথমে একটি ফোল্ডার তৈরি করুন এবং যে ইমেজটি ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে দিবেন সেই ইমেজটি ফোল্ডারের ভিতরে রাখুন, তারপর একটি নোটপ্যাড খুলুন, নিচের কোডটি টাইপ করুন অথবা কপি করে পেষ্ট করুন।
[ExtShellFolderViews]
{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}={BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}

[{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}]
Attributes=1
IconArea_Image=Images\banglatech.jpg

[.ShellClassInfo]
ConfirmFileOp=0
IconFile=%SystemRoot%\system32\SHELL32.dll
IconIndex=161
Save করে বেরিয়ে আসুন
উল্লেখ্য কোডের যে অংশে Images\ banglatech.jpg লেখা আছে সে অংশটিকে আপনার ফোল্ডার এবং ইমেজের নাম দ্বরা রিপ্লেস করুন।
উদাহরন: আপনার ফোল্ডারের নাম যদি হয় Images-2 এবং ফোল্ডারের ভেতরের ইমেজের নাম যদি হয় Computer.jpg তাহলে Images\ banglatech.jpg এর জায়গায় লিখতে হবে Images-2/Computer.jpg
তারপর নোটপ্যাডটিকে রিনেম করুন desktop.ini (.txt ফরমেট এর পরিবর্তে .ini ফরমেট হবে) নামে|
(ফরমেট সম্পর্কে যাদের ধারনা নাই তারা আমার ফাইল ফরমেট নামের লেখাটি দেখতে পারেন নিচের লিং্ক থেকে
http://shakilg-ahc.blogspot.com/2012/08/blog-post_6468.html
এবার ফেল্ডার এবং desktop.ini ফাইলটি কপি বা কাট করে পেনড্রাইভ/মেমোরি কার্ডে পেষ্ট করে পেজটি Refresh করুন।
দেখুন আপনার ইমেজটি ব্যাকগ্রাউন্ডে চলে এসেছে।

সিম কার্ড এর নাম্বার কি ভাবে জানবেন

সবাইকে অনেক অনেক সালাম জানিয়ে শুরু করছি আজকের মাইক্রো টিপস্, মনে করেন আপনি নতুন একটি সিম কিনার ১/২ দিন পর রিচার্য করার জন্য দোকানে গিয়ে মনে হল সিমের নাম্বার জানা নেই, তখন কি করবেন? আপনাদের সমস্য দুর করার জন্য আমার এই মাইক্রো টিপস্, নিচে ৪ টি কোম্পানির নাম্বার দেয়া হল, আপনি যে কোম্পানির সিম ব্যবহার করেন সেই কোম্পানির জন্য নির্দধারিত নাম্বারটি টাইপ করে সেন্ড বাটন (যে বাটন চেপে কল করা হয়) চাপুন এবং দেখুন আপনার নাম্বারটি কত সুন্দর ভাবে দেখানো হচ্ছে।
gp user-*2#
banglalink user-*666#
airtel user-*121*6*3#
robi user-*140*2*4#

ম্যক অ্যাড্রেস বের করা

ম্যক অ্যাড্রেস বের করাঃ

ম্যক অ্যাড্রেস বের করার জন্য Start>Run>Cmd টাইপ করে এন্টার প্রেস করুন। এবার কমান্ড প্রম্পডে ipconfig /all টাইপ করুন। এতে আপনার কম্পিউটারের সকল ল্যানকার্ডের তথ্যাবলী প্রদর্শিত হবে- আইটি অ্যাড্রেস, ডিফল্ট গেটওয়ে, ডিএনএস নাম্বার ও ম্যাক অ্যাড্রেস (Physical Address) ই হচ্ছে ল্যানকার্ডের ম্যাক অ্যাড্রেস।

ম্যাক অ্যাড্রেস ক্লোন করাঃ

উপরে বের করা ম্যাক অ্যাড্রেসটি অন্য কম্পিউটারে বসানোর জন্য নিচের কাজগুলো করুন। My Network Places এর উপর রাইট ক্লিক করে প্রপার্টিজ এ জান, যে ল্যানকার্ডের ম্যাক অ্যাড্রেস পরিবর্তন করতে চান তার উপর রাইট ক্লিক করে প্রপার্টিজ এ ক্লিক করুন। এখানে General ট্যাব থেকে কনফিগার এ ক্লিক করুন, এতে NIC কার্ড এর যে প্রপার্টিজ উইন্ডো বের হবে তার এডভান্স ট্যাব এ ক্লিক করুন। এখানে বাম পাশের প্রপার্টি বক্স থেকে Network Address এ ক্লিক করুন। এখন ডান পাশের ভেলু এর ঘরে উপরের ম্যাক অ্যাড্রেসটি হাইফেন (-) ছাড়া (যমন 00C09FA19D4A) বসিয়ে OK করে বের হয়ে আসুন। এবার ল্যানকার্ডের প্রপার্টিজ উইন্ডোতে এসে ইন্টারনেট প্রটোকল (TCP/IP)-তে ক্লিক করুন। এখানে আপনার কম্পিউটারে যে ভাবে আইপি অ্যাড্রেস বসানো ছিল ঐ কনফিগারেশন অনুযায়ী আইপি অ্যাড্রেস বসিয়ে ওকে করে বেরিয়ে আসুন। এবার কমান্ড প্রম্পডে গিয়ে ipconfig /all টাইপ করে দেখুন আপনার যে কম্পিউটারে ইন্টারনেট কানেকশন ছিল উক্ত কম্পিউটারের ইন্টারনেট কানেকশনের মত করে আইপি অ্যাড্রেস, ডিফল্ট গেটওয়ে, ডিএনএস নাম্বার, ম্যাক অ্যাড্রেস এই কম্পিউটারে দেখাচ্ছে কিনা। যদি সব কিছু ঠিকঠাক থাকে তাহলে আপনার ওয়েব ব্রাউজার খুলে ওয়েবসাইট ব্রাউজ করুন।
যদি কনফিগার করার পর ইন্টারনেট সংযোগ না পায় তাহলে কম্পিউটারটি রিস্টার্ট করুন। নতুন কম্পিউটার থেকে পুরানো কম্পিউটারে পুনরায় ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করার পূর্বে নতুন কম্পিউটারের Network Address এর ভেলু এর ঘরে Not Present ক্লিক করে বের হয়ে আসুন, তাহলে নতুন কম্পিউটার থেকে ক্লোন ম্যাক অ্যাড্রেসটি মুছে যাবে এবং এর ডিফল্ট ম্যাক অ্যাড্রেসটি এনাবল হয়ে যাবে।
সর্তকতাঃ
একই নেটওয়ার্কে দুটি কম্পিউটারের আইপি অ্যাড্রেস বা ল্যানকার্ডের ম্যাক অ্যাড্রেস একই হতে পারবে না। সেক্ষেত্রে কনফ্লিক্ট দেখা দেবে। তাই এ দিকটি খেয়াল রাখুন।

মজিলা ব্রাউজারের বুকমার্ক কিভাবে বেকআপ রাখবেন..???

রথমে C Drive এ যান তারপর Users-আপনার User Administrator এর নাম এ ক্লিক করুন-তারপর AppData(এই অপশনটি  Hidden থাকে তাই  Tools Option থেকে Folder Option এ গিয়ে View Tab থেকে Show Hidden Files এ টিক চিহ্ন দিন তাহলে App Data Folder টি Show করবে-তারপর -Roaming এ ক্লিক করুন-Mozilla এ ক্লিক করুন-FireFox এ ক্লিক করুন-Profiels এ ক্লিক করুন- 4nus8as4.default এ ক্লিক করুন – Then Find out -“places.sqlite ” …..এটি কপি করুন এবং আপনার যেকোন ড্রাইভে সেভ করে রাখুন। বাস কাজ শেষ।এখন আপনি নতুন করে উইন্ডোজ দেয়ার পর just এই কপি করা অংশটি পুনরায় কপি করে পূর্বের জায়গায় পেষ্ট করে দিবেন। এটা হলো Software ছাড়া সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। That,s It ♥♥♥ ভাই আমি খুবই সাধারণ মানুষ আর মানুষ মাএই ভূল যদি লিখতে গিয়ে কোন ভূল হয়ে থাকে আশা করি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।দোয়া করবেন।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More