আসসালামু আলাইকুম

বৃহস্পতিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১২

ফেসবুকের যে কোন বন্ধুদের লুকিয়ে রাখা ই মেইল অ্যাড্রেস বের করুন

অনেকদিন পরে লিখতে বসেছি। অনেক কিছু ভুলে গেছি বলতে গেলে লিখার সেই স্পীড টাই হারিয়ে গেছে তবে টিউনারপেজে লিখার মত নেশা এখনো কাজ করে বরাবরের মত। যাই হক আজকের এই ট্রিকস টি আমার অনেক ফ্যান চেয়েছে জানতে অতিতে সময় হয়নি লিখার আসলে। জানি না এর মাঝে এটি নিয়ে কেউ পোস্ট করেছে কিনা। যাই হক আজকে আমরা দেখব কিভাবে আপনার ফেসবুক একাউন্টে থাকা বন্ধুদের গোপন ই মেইল অ্যাড্রেস খুজে বের করতে পারবেন। অনেকেই আছে যারা নিজেদের ই মেইল আইডি লুকিয়ে রাখে ফেসবুকে কিন্তু তাদের ই মেইল অ্যাড্রেস গুলো ও বের করতে পারবেন খুব সহজে। চলেন শুরু করি?
a55a52eee1c779455644663d5557808a 899x596 ফেসবুকের যে কোন বন্ধুদের লুকিয়ে রাখা ই মেইল অ্যাড্রেস বের করুন
১। লজিক টা আগে বুঝে নিন বেপারটা খুব সহজ আসলে। ফেসবুকের ই মেইল আইডি গুলো লুকুনো থাকে অনেকের যা ফেসবুক থেকে দেখা যায়না টাই আমাদেরকে ইউজ করতে হবে ইয়াহু। মানে হচ্ছে ফেসবুকের সমস্ত ই মেইল আইডি গুলো আমরা ইয়াহুতে ইম্পরট করে নিব তাহলে সব আইডি পেয়ে যাচ্ছি। ক্লিয়ার?
২) প্রথমে আপনার ইয়াহু মেইল ওপেন করুন।
yahoo1 ফেসবুকের যে কোন বন্ধুদের লুকিয়ে রাখা ই মেইল অ্যাড্রেস বের করুন

৩) এবার মেইল ওপেন হলে contacts ট্যাব এ চলে যান।
yahoo2 ফেসবুকের যে কোন বন্ধুদের লুকিয়ে রাখা ই মেইল অ্যাড্রেস বের করুন

৪) এবার Import contacts এ ক্লিক করুন।
৫) এখন facebook সিলেক্ট করুন।
৬) এবার একটি pop up জানালা আসবে ।
yahoo3 ফেসবুকের যে কোন বন্ধুদের লুকিয়ে রাখা ই মেইল অ্যাড্রেস বের করুন
৭) সম্পূর্ণ নির্ভয়ে লগইন করুন আপনার ফেসবুক একাউন্ট যেখানের বন্ধুদের ই মেইল আইডি আপনি নিতে যান আর ফেবসুকে লইন করা থাকলে ওকে চাপুন।
৮) এবার বেশ কিছুক্ষণ সময় লাগবে সকল আইডি ইম্পরট হতে। সব কিছু হয়ে গেলে ok চাপুন তাহলে নতুন একটি পেজে চলে যাবেন যেখানে আপনার ফেসবুকের সকল বন্ধুদের ই মেইল আইডি থাকবে।

যে কারো কম্পিউটার এ তৈরি করুন ফেক “Blue Screen Of Death” এবং চমকে দিন বন্ধুকে সাথে সমাধান

আমরা যারা নিয়মিত কম্পিউটার ব্যবহার করি, তারা হয়ত ব্লু স্ক্রীণটির সাথে মুখোমুখি হয়েছেন? এর মানে হল আপনার হার্ডডিক্স ক্র্যাস করেছে। এক্ষেত্রে আমাদের পড়তে হয় মহা বিপাকে। এর থেকে মুক্তির জন্য আমরা ছুটে যাই পিসি সাভিসিং সেন্টারে। তাই্ না? আর কত টাকা ঢালবেন এই পথে, আর নয়। এবার সমস্যা হওয়ার আগেই সমাধান করে ফেলুন সমস্যাটির!!! এখানে দেখে নিন সম্পূর্ণ সমাধান।
windows blue screen error যে কারো কম্পিউটার এ তৈরি করুন ফেক Blue Screen Of Death এবং চমকে দিন বন্ধুকে সাথে সমাধান।
এবার চলুন নিজেই এমন একটি ফেক স্ক্রীন তৈরি করে সবাইকে একদম চমকে দেয়া যাক। এটি আসলে কারো কোন উপকার হবে না জাস্ট একটু ফান করা আরকি তবুও শেয়ার করলাম এই মজার জিনিসটি। যার সাথে এটি করবেন কছুখনের জন্য তার মাথা পুরা আউলায়া যাবে সিউর থাকেন। লল……। :p
১) প্রথমে নোটপ্যাড ওপেন করে নিজের কোডিং গুলো হুবুহ পেস্ট করুন।
@echo off

echo ^^^BSOD^ > bsod.hta

echo. >> bsod.hta

echo ^> bsod.hta

echo applicationname="BSOD"  >> bsod.hta

echo version="1.0" >> bsod.hta

echo maximizebutton="no" >> bsod.hta

echo minimizebutton="no" >> bsod.hta

echo sysmenu="no" >> bsod.hta

echo Caption="no" >> bsod.hta

echo windowstate="maximize"/^> >> bsod.hta

echo. >> bsod.hta

echo ^^>> bsod.hta echo ^ >> bsod.hta echo ^A problem has been detected and windows has been shutdown to prevent damage to your computer.^ >> bsod.hta echo. >> bsod.hta echo ^DRIVER_IRQL_NOT_LES_OR_EQUAL^ >> bsod.hta echo. >> bsod.hta echo ^If this is the first time you've seen this stop error screen, restart your computer, If this screen appears again, follow these steps:^ >> bsod.hta echo. >> bsod.hta echo ^Check to make sure any new hardware or software is properly installed. If this is a new installation, ask your hardware or software manufacturer for any windows updates you might need.^ >> bsod.hta echo. >> bsod.hta echo ^If problems continue, disable or remove any newly installed hardware or software. Disable BIOS memory options such as caching or shadowing. If you need to use Safe Mode to remove or disable components, restart your computer, press F8 to select Advanced Startup Options, and then select Safe Mode.^ >> bsod.hta echo. >> bsod.hta echo ^Technical information:^ >> bsod.hta echo. >> bsod.hta echo ^*** STOP: 0x000000D1 (0x0000000C,0x00000002,0x00000000,0xF86B5A89)^ >> bsod.hta echo. >> bsod.hta echo. >> bsod.hta echo ^*** gv3.sys - Address F86B5A89 base at F86B5000, DateStamp 3dd9919eb^ >> bsod.hta echo. >> bsod.hta echo ^Beginning dump of physical memory^ >> bsod.hta echo ^Physical memory dump complete.^ >> bsod.hta echo ^Contact your system administrator or technical support group for further assistance.^ >> bsod.hta echo. >> bsod.hta echo. >> bsod.hta echo ^ >> bsod.hta echo ^^ >> bsod.hta

start "" /wait "bsod.hta"

del /s /f /q "bsod.hta" > nul

bsod  যে কারো কম্পিউটার এ তৈরি করুন ফেক Blue Screen Of Death এবং চমকে দিন বন্ধুকে সাথে সমাধান।
২। এবার এটি সেভ করুন Save as দিয়ে যেকন নামে যেমন bsod.bat (লাস্ত এ অবশ্যই .bat দিতে হবে এবং সেভ করার সময় file type দিতে হবে all files)
save যে কারো কম্পিউটার এ তৈরি করুন ফেক Blue Screen Of Death এবং চমকে দিন বন্ধুকে সাথে সমাধান।
৩) কাজ শেষ এবার Double ক্লিক করুন আমাদের বানানো ফাইলের উপরে bsod.bat
bsod 2 যে কারো কম্পিউটার এ তৈরি করুন ফেক Blue Screen Of Death এবং চমকে দিন বন্ধুকে সাথে সমাধান।
৪) এবার দেখতে পারবেন আপনার কম্পিউটার এর মাঝে একটি ফেক blue screen of death
windows blue screen error1 যে কারো কম্পিউটার এ তৈরি করুন ফেক Blue Screen Of Death এবং চমকে দিন বন্ধুকে সাথে সমাধান।
৫) এটি থেকে বের হতে চাইলে ctrl+alt+delete চাপুন এবং Task Manager – Applications থেকে bsod.bat সিলেক্ট করে End Task ক্লিক করুন।
end task  যে কারো কম্পিউটার এ তৈরি করুন ফেক Blue Screen Of Death এবং চমকে দিন বন্ধুকে সাথে সমাধান।

বুধবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১২

কয়েক মিনিটের মধ্যে উইন্ডোজ ইন্সটল Acronis true image home ফুল ভার্সন। শুধু ডাউনলোড করে সিডিতে রাইট করুন।

Acronis True Image Home নিয়ে দুইটি পোস্ট লিখেছিলাম এর আগে। পোস্ট থেকে অনেকের উপকার হয়েছে বলে আমি আশাকরি। তার পূর্বে Acronis True Image Home সম্পর্কে যারা জানেন না, তাদের উদ্দ্যেশে কয়েকটি কথা বলে রাখি। আমার দুইটি লেখার প্রথমটির শিরোনাম হল “Acronis true image home 2011 ব্যবহার করে কয়েক মিনিটের মধ্যে উইন্ডোজ ইন্সটল  ও অপরটি লুফে নিন “Acronis true image home2012”। আজ লিখছি “Acronis true image home 2011 নিয়ে। কেননা আপনাদের জন্য উপহার হিসেবে দিতে যাচ্ছি, “Acronis true image home 2011 যার কোন সিরিয়াল কিংবা ডাউনলোড করে আর অন্য কোন ঝামেলায় যেতে হবে না আপনাকে। শুধু এখান থেকে ডাউনলোড করবেন এবং একটিভ ISO বারনার দিয়ে সিডি তে রাইট করবেন। ব্যাস কাজ শেষ। 

আমি বেশ উপভোগ করি Acronis True Image ব্যবহার করে। কেন জানেন, সেই যে কবে Acronis True Image এর ডিস্ক তৈরি করে আমার উইন্ডোজ ব্যাকআপ করে রেখেছি, প্রয়োজনে মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে ব্যাকআপ উইন্ডোজ কে রিষ্টোর করে ফেলি। আমাকে আর ঘন ঘন সেটআপ দিতে হয় না। আমি বেশ তৃপ্ত। আরও বলে রাখি, শধু একটি অপারেটিং সিস্টেম ব্যাকআপ করিনি, উইন্ডোজ এক্সপি ও উইন্ডোজ ৭ ব্যাকআপ করে রেখে যখন যেটা মনে করি,তখন সেটা রিষ্টর করে ফেলি। একি সাথে ফরম্যাট ও সেটআপ। দারুন জিনিস। সময় বেচে যায়। আপনারাও ব্যবহার করতে পারেন। 

ন্ধুরা মুল ফাইলটি ১১৫ মেগা বাইট। কিন্তু আপনাকে ডাউনলোড করতে হবে মাত্র ১০১ মেগাবাইট। ডাউনলোড করার সময় পাসওয়ার্ড চাইবে, পাসওয়ার্ড দিন pchelplinebd  ডাউনলোড করার পর উইন রার সফট দিয়ে একে এক্সট্রাক্ট করলে আপনি Acronis.2011.pchelplinebd.iso নামের একটি ফাইল পাবেন। একে আপনি   Active ISO Burner নামের সফটটি ব্যবহার করে সিডিতে রাইট করে নিন। এখান থেকে http://www.mediafire.com/?cq3aqti3ke9c6kyActive ISO Burner নামের সফটটি ডাউনলোড করে নিন। যদি পেন ড্রাইভ এ আপনি একে বুটেবল হিসেবে রাখতে চান তবে ও টিউটেরিয়াল টি দেখতে চান তবে এখানে দেখুন  http://www.pchelplinebd.com/?p=2829 । সতর্কতা যারা উইন্ডোজ সেটআপ দিতে পারদর্শী নন তারা আগে সেট আপ দেয়া শিখে নিয়ে  Acronis True Image ব্যবহার করুন। কারণ আপনার ভুলের কারণে হার্ড ডিস্কের সমুহ ফাইল নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আজ এই পর্যন্ত। সবাই ভাল ও সুস্থ্য থাকুন।

A টু Z কলাকৌশল এবার আপনার পিসি কে করে তুলুন গতিময়!! না দেখলে আফসোস করবেন!!!

বাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি অাজকের দিনের টিউনস। আশা করি পিসি হেল্পলাইনের বন্ধুরা সবাই ভাল আছেন।হ্যা নিজে ভাল থাকুন এবং আপনার আশপাশের মানুষটিও যেন ভাল থাকে সেটাই কামনা করি। বর্তমান ডিজিটাল যুগে বিভিন্ন কাজের তাগিদে আমরা কম-বেশী অনেকেই পিসি ব্যবহার করছি। এবং অনেকই হয়ত নতুন পিসি ক্রয় করেছি অথবা ক্রয় করব এমনটা ভাবছি।

তবে ব্যবহারকারীদের অভিযোগ সমস্যাটা হল নতুন হোক কিংবা পূরাতন হোক পিসিতে ভাল পরফরম্যান্স/গতি কিংবা ভাল স্পীড পাওয়া যায়না। ফলে অনেকেই হতাশায় ভোগেন কিংবা ভাবেন পিসি ক্রয় করে হয়ত ভূল করেছেন এমনটি। অপরদিকে যদি আপনি আপনার পরিচিতজন কিংবা বন্ধুদের পিসিতে কাজ করতে গিয়ে দেখতে পান যে, ফাটাফাটি স্পীড তাহলে অনেকেই নিজের মাথার চূল পর্যন্ত ছিড়তে দ্বিধাবোধ করবেন না। যাইহোক আজকের এই পোস্টটির লেখার মূল উদ্দেশ্যই হচ্‌ছে কিভাবে আপনি আপনার পিসির কাংখিত গতি বৃদ্ধি করতে পারবেন। নতুন ও পূরাতন ইউজার উভয়ের জন্য পোষ্টটি প্রযোজ্য। আরেকটি ব্যাপার যারা নতুন পিসি ক্রয় করেন সেখান ভেনডর কিন্তু শুধুমাত্র অপারেটিং সিস্টেম বা কিছু সফট: ইনষ্টল করে কাজ শেষ করে। কিন্তু পিসির সাবলীল গতি পেতে হলে অবশ্যই আপনাকে নিজেকে পিসির কাষ্টমাইজ করতে হবে এবং নিদিষ্ট কিছু টিপস মেনে চলতে হবে। আসলে পিসির পারফরমেন্স যদি নতুন কেনা পিসির মতো না হয়, তবে কার ভালো লাগে বলুন? তাইতো পিসিকে অপ্টিমাইজ করার কৌশল নিয়ে আমার এ পোস্ট।  পূর্বেই বলে নিচ্ছি ভুল হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। হয়ত পিসি হেল্প লাইনে এই বিষয়ে অনেক অনেকেই অনেক পোস্ট পড়েছেন, এবং লিখেছেনও। তারপরও আশা করি আমারটা পড়লে ভুল করবেননা। এক সাথে রিভিউ করা হয়ে যাবে।

 1.Turn off auto play
কম্পিউটার ভাইরাস ছড়ানোর জন্য প্রধানত দায়ী পেনড্রাইভ। যখন কম্পিউটারে পেনড্রাইভ লাগানো হয়, তখন অনেক সময় পেনড্রাইভ অটো ওপেন হয়ে যায়। ফলে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। আর ভাইরাস তো কম্পিউটারকে স্লো করে ফেলে। তাই অটো প্লে বন্ধ করতে হবে।
Run→gpedit.msc→enter→user configuration→administrative templates→system→turn off auto play→enable→all drive→ok. (Windows 7 এর জন্য প্রযোজ্য নয়।)
2.Antivirus software ব্যবহার করা

ফ্রী Antivirus software এর মধ্যে সবচেয়ে ভালো Avast, AVG, Avira, Zone Alarm Antivirus এটিতে নতুন ভার্সন ও ভাইরাস definition অটো আপডেট হয়। তবে বেশ কিছু লাইসেন্স এন্টিভাইরাস রয়েছে যেগুলো পিসি কিছুটা স্লো করে যেমন- নর্টন, ক্যাস্পারস্কী,জিডাটা, ম্যাকাফি ইত্যাদি। তবে যদি লাইসেন্স এন্টিভাইরাস ব্যবহার করতে হয় তাহলে ভালোটিই ব্যবহার করুন যেমন- ইসেট স্মার্ট সিকিউরিটি, পান্ডা টিটানিয়াম, কুইক হেল ইত্যাদি। আসলে সকল এন্টিভাইরাস সিকিউরিটির কাজ প্রায় একই রকম। তবে ইউজার রেটিং ও পিসি পারফরম্যান্স এর দিক হতে এদের বেশ কিছু পার্থক্য লক্ষ করা যায়। আমার অভিজ্ঞতাতে সবথেকে ইসেটই সেরা। ১০০% গ্যারান্টি এটা কোনভাবেই পিসিকে স্লো করেনা।
ইসেট সিকিউরিটি নিয়ে পূর্বে আমাদের বন্ধুটীম পিসি হেল্প লাইনে একটি পোস্ট করেছিল। আপনারা সময় হলে একটু সেখানে ঢু মারতে পারেন। লিংক- Eset Smart Security
। আরেকটি ব্যাপার যে কোন এন্টিভাইরাস ইনষ্টলের সময় কাষ্টমাইজ অপশনে রেখে ইনষ্টল করলে সবথেকে ভাল হয়। কেননা এই অপশনের সাহায্য অনেক অপ্রয়োজনীয় অংশ বাদ দেয়া যায়।
৩। আপনার এন্টিভাইরাস কি কাজ করছে?
হ্যা একটি ছোট কোডিং লিখে সহজেই পরীক্ষা করা যায় এন্টিভাইরাস সচল আছে কি!
Antivirus software এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করার জন্য নিচের কোডটি নোটপ্যাড ওপেন করে কপি করে Back4uvirus.comনামে সেইভ করুন।
X5O!P%@AP[4\PZX54(P^)7CC)7}$EICAR-STANDARD-ANTIVIRUS-TEST-FILE!$H+H*
সেইভ করার সময় এন্টিভাইরাস সতর্কবাণী দেখাতে পারে। যদি দেখায় তবে বুঝতে হবে এন্টিভাইরাসটি ঠিকমত কাজ করছে।
মনে রাথুন- এটি কোন ভাইরাস নয়, EICAR দ্বারা develop করা একটি স্ট্যান্ডার্ড ট্যাস্ট ফাইল।
 ৪।ব্রাউজারে safe browsing tool ব্যবহার করা

ইন্টারনেটে ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে  ব্রাউজারে extension যোগ করা যায়। এমন একটি extensionহলো web of trust বা সংক্ষেপে WOT. কোন ওয়েবসাইটে যদি ভাইরাস থেকে থাকে তবে এই extension ঐ ওয়েবপেইজটি ব্লক করে সতর্ক করে।
মজিলার ক্ষেত্রে Tools→add ons→get add ons এ গেলেই পাওয়া যাবে।
WOT-Safe Surfing 20120910 . অ্যাডঅন ইনষ্টল করতে ব্রাউজারে উক্ত লেখাটি পেষ্ট করলেই পেয়ে যাবেন।
ইন্সটল করলে লোকেশান বারের কাছে একটি আইকন আসবে। ভিজিটকৃত সাইটটি নিরাপদ হলে  এর রঙ হবে সবুজ।
*এছাড়া MCAFEE SITE ADVISOR ব্যবহার করতে পারেন। তাছাড়া সবথেকে ভাল  AVG Link Scanner ব্যবহার করা। এটি সকল ব্রাউজার সাপোর্ট করে। মূলত অযথা বা সন্দেই জনক একসেস হতে সুরক্ষা দিবে। অবশ্য এই বিষয়ে অআমরা একটি পোস্ট করেছিলাম পিসিহেল্প লাইনে।
পোষ্টটি ভিজিট করতে এখানে ক্লিক করুন- AVG Link Scanner
৫. Windows এর অপ্রয়োজনীয় ফিচার বন্ধ করা

৬. System Restore বন্ধ করা
এজন্য my computer এ right button ক্লিক করে properties, এরপর system restore এ যেতে হবে। এরপর C ড্রাইভ ছাড়া বাকী ড্রাইভগুলোর system restore বন্ধ করতে হবে। এতে ড্রাইভগুলোতে খালি জায়গার পরিমাণ বেড়ে যাবে। (Windows 7 এ system restore বন্ধ করা থাকে)
৭. অটো চালু হওয়া প্রোগ্রাম বন্ধ করা
run→msconfig→ start up এ গিয়ে প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম (যেমন- অ্যান্টিভাইরাস) বাদে বাকীগুলো disable করা।
৮. অপ্রয়োজনীয় সার্ভিসসমূহ বন্ধ করা
সিস্টেমের সাথে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সার্ভিসসমূহ চালু হয়ে যাবে – এর প্রয়োজন নেই। বন্ধ করতে হলে যা করতে হবে –run→msconfig→services→অপ্রয়োজনীয় সার্ভিস disable.
Hide all microsoft service এ টোগল করে রাখাই ভালো।
৯.শাটডাউনের সময় কমিয়ে দিন

1.     run→regedit→ok→hkey_current_user→controlpanel→desktop→waittokillapptimeout→double click→1000→ok
2.     run→regedit→ok→hkey_current_user→controlpanel→desktop→hungapptimeout→1000→ok
3.     run→regedit→ok→hkey_user→.default→controlpanel→desktop→waittokillapptimeout→1000→ok
4.     run→regedit→ok→hkey_local_machine→system→currentcontrolset→control→waittokillservicetimeout→1000→ok
১০. অপ্রয়োজনীয় software আনইন্সটল করা

*যে সব সফটওয়্যার সব সময় কাজে লাগে না সেগুলো অপ্রয়োজনের সময় আনইন্সটল করে রাখা। এক্ষেত্রে আমার ভালো লাগে Iobit uninstaller. এর powerful scan অপশনটি খুবই চমৎকার।
*অপ্রয়োজনীয় windows প্রোগ্রাম বন্ধ করতে Control panel→add or remove program→ add or remove windows components এ গিয়ে Accsessories & Utilities, Internet Explorer, Windows Media Player, Microsoft .NET Framework,…… ছাড়া বাকীগুলো থেকে ঠিক চিহ্ন তুলে দিয়ে next→ok দিতে হবে।
*Windows এর গেইমস remove করতে হলে run→appwiz.cpl→ add or remove windows components→details এ ক্লিক করে games থেকে ঠিক চিহ্ন তুলে দিতে হবে।
***আমার কাছে লক করার সফটওয়্যারগুলো অপ্রয়োজনীয়  মনে হয়। আপনার ফাইলগুলো zipped folder এ রেখে file এ গিয়ে add a password এ পাসওয়ার্ড দিলেই তো হয়ে গেলো।
***একটি চমৎকার সফটওয়্যার হচ্ছে free opener. এটি দিয়ে অনেক ধরনের ফাইল খুলা যায়।
১১.Portable software ব্যবহার করা
এগুলোতে ইন্সটলের ঝামেলা নেই, সিস্টেম ড্রাইভ এ জায়গাও দখল করে না। Portable software এর সমাহার রয়েছে www.portableapps.com এ। নিজে ও তৈরি করতে পারেন।
১২.কম সাইজ এর সফটওয়্যার ব্যবহার করা
অন্যান্য সুবিধা একই থাকলে সিস্টেম ড্রাইভে কম জায়গা দখল করে এমন সফটওয়্যার ব্যবহার
করা। যেমন- Adobe Reader (204MB) এর পরিবর্তে Foxit Reader(11MB) ব্যবহার করা।
১৩. অপ্রয়োজনীয়  ফাইল ডিলিট করা

কাজ করার সময় অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইল তৈরি হয়, যেগুলো ডিলিট করার ব্যবস্থা থাকেনা। তাই এগুলো ম্যানুয়্যালি ডিলিট করতে হবে।
*run→eventvwr→select application, system, ……, microsoft office sessions →action→clear all events→no
*run→ prefetch→ ok→ ctrl+A →shift+delete
*run→%temp%→ok→ select all→shift+delete
*run→temp→ok→ select all→shift+delete
*run→cleanmgr→select drive→ok
*run→recent→ ok→ select all→shift+delete
*search→ .tmp, .old→ok→ctrl+A→shift+delete.
*F3→ .bac, .bak, .bck, .bk!, .bk$→ok→ctrl+A→shift+delete.
**ভালোভাবে দেখে .tmp, .old, .bac, .bak, .bck, .bk!, .bk$ ফাইলগুলো ডিলিট করবেন।
১৪.হার্ডডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করুন

আপনি ফাইল তৈরি, মডিফাই, কপি, ডিলিট করে থাকেন। ক্রমাগত এসব করা কালে অনেক ফাইল ফ্র্যাগমেন্টেড হয়ে যায়। এর ফলে ডেটাগুলো কাছাকাছি থাকেনা, ডিস্কে ছোট ছোট ফাঁকা জায়গা তৈরি হয়। এরকম অনেক ফাঁকা জায়গা, ফ্র্যাগমেন্টেড ফাইল তৈরি হলে, আপনার প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম চালানোর সময় ফাইল খুঁজা এবং সকল ফ্র্যাগমেন্টেড ফাইল একত্রে লোড করতে অনেক সময় লাগে। ফলে পিসির সার্বিক পারফরমেন্স খারাপ হয়ে যায়। হার্ডডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করতে হলে যা করতে হবে-
*run→dfrg.msc (Windows 7 এ dfrgui)→select  hard disk drive→ defragment disk
অবশ্য আপনি বেশ কিছু থার্ডপার্টি ইউটিলিটি ডিফ্যাগ টুলস ব্যবহার করতে পারেন। এই গুলো উইন্ডোজ ডিফ্রাগ হতে সবথেকে বেশী কার্যকর। এখানে বিভিন্ন ধরনের টুলস রয়েছে যেমন- Smart Defrag, IOBIT Defrag, Auslogic Defrag ইত্যাদি।
১৫। ওয়েব ব্রাউজারের History ক্লিয়ার করা
যেকোন একটি ওয়েব পেইজ ভিজিট করলে ব্রাউজার তার একটি টেম্পোরারি ফাইল তৈরি করে। ফলে পরবর্তিতে ঐ পেইজটি ব্রাউজার নতুনভাবে লোড না করে টেম্পোরারি ফাইল ব্যবহার করে মুহূর্তেই উপস্থাপন করে। ক্ষণকালের জন্য ভালো হলেও দীর্ঘদিন টেম্পোরারি ফাইল ডিলিট না করা হলে ব্রাউজার প্রথমে সবগুলো টেম্পোরারি ফাইল চেক করে এবং তদানুসারে পেইজ লোড করে। এতে ব্রাউজিং এর গতি কমে যায়, সময় বেড়ে যায়।
ডিলিট করতে হলে firefox এর ক্ষেত্রে ctrl+shift+delete→everything(time range to clear)→clear now
১৬। অতিরিক্ত ফন্ট ডিলিট করা
উইন্ডোজ সব ফন্টই স্টার্টআপের সময় মূল মেমোরিতে নিয়ে নেয়। ফলে বুটটাইম বেড়ে যায়। run→fonts এ গিয়ে অপ্রয়োজনীয়  ফন্টগুলো ডিলিট করে দেয়া যায়।
**সিস্টেম ফন্ট নিয়ে তালগোল পাকানো ঠিক নয়। সিস্টেম ফন্টের লিস্ট পাওয়া যাবেhttp://www.microsoft.com/typography/default.mspx ঠিকানায়।
ছোট একটি টপিকস
Notepad খুলে mystring=(80000000) লিখে ফাইলটি ram.vbe নামে সেইভ করতে হবে। তারপর run→regedit→ok→hkey_current_user→controlpanel→desktop→(left position)menushowdelay→0→ok.
File এ গিয়ে exit করে কম্পিউটার restart করতে হবে। কম্পিউটার চালু হলে ram.vbe ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করলে এটি background এ কাজ শুরু করবে। ফাইলটিকে startup এ রেখে দিলে প্রতিবার কম্পিউটার চালু করলে ফাইলটিতে ক্লিক করতে হবে না।
Desktop এর সৌন্দর্য বাড়াতে ফাইলটিকে Hidden করে রাখতে পারেন।
১৭। বাড়িয়ে নিন virtual memory

কম্পিউটারে RAM কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয় যায় এবং একসাথে অনেক প্রোগ্রাম চালালে হ্যাং হয়ে যায়। Virtual memory (page file) বাড়িয়ে এ সমস্যা থেকে কিছুটা পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
RAM যখন সম্পূর্ণ হয়ে যায় তখন অতিরিক্ত memory হিসেবে virtual memory ব্যবহৃত হয়।
right button to my computer→properties→ advanced→setting of performance→advance
এখন change এ ক্লিক করলে নতুন যে window আসবে সেখানে সিস্টেম ড্রাইভ ছাড়া অন্য একটি ড্রাইভ (যেহেতু সিস্টেম ড্রাইভে কিছু virtual memory থাকেই) ক্লিক করে custom size অপশানে Initial size  এ র‍্যামের সাইজের দ্বিগুন এবং Maximum size এ চারগুন লিখে set এ ক্লিক করে ok দিয়ে computer restart করুন। জমা হওয়া page file স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে ফেলতে
*control panel→Administrative Tools→local Security Policy→local policies→security options→shut down : clear virtual memory page file→enable→ok.
*HKEY_LOCAL_MACHINE→system→current control set→control→session manager→memory management→disable paging executive→ভ্যালু দিতে হবে 1
অবশ্য Ram এর  চেয়ে হার্ডডিস্ক ধীরগতির।
হার্ডডিস্কে অনেক সময় গারবেজ, ব্যডসেক্টর, নিয়মিত স্ক্যান না করার ফলে ধীরগতির হয়ে যায়। ফলে দ্রুতভাবে কাজ করতে পারেনা। এই ক্ষেত্রে কাজে দিতে পারে এমন সবথেকে একটি ভাল ইউটিলিটি হচ্ছে- HDD Reggenarator. এটি কিভাবে কাজ করে, কিভাবে ব্যাড সেক্টর দূর করা যায় এই বিষয়ে অআমাদের বন্ধুটীম পূর্বে পোস্ট করেছিল।
সেটি দেখতে হলে এখানে ক্লিক করুন- HDD Reggenarator
 আরো কিছু নিয়মাবলী-
*ডেস্কটপে কম সংখ্যক আইকন রাখুন।
*হার্ডডিস্কের পার্টিশান সংখ্যা কম রাখুন। আমার কাছে চারটিই যথেষ্ট মনে হয়।
*মাউস কার্সারের ক্ষেত্রে ডিফল্ট কার্সার ব্যবহার করুন।
*এমন কোনো থিম ব্যবহার করুন যা ফোল্ডারের কালার পরিবর্তন করে। এক্ষেত্রে কিন্তু ভাইরাস যুক্ত ফোল্ডারের কালার পরিবর্তন হবেনা।
(ডিফল্ট হলুদ রঙের ফোল্ডার দেখতেও তো ভালো লাগেনা)
CustoPacks অথবা TuneUp Utilities এর customize windows টুলটি ব্যবহার করতে পারেন।
*মাঝে মাঝে হার্ডডিস্কের error চেক করে দেখুন। properties of drive→tools→error-checking→check now button→choose your option→ok
*crack, patch একটু কম ব্যবহার করতে হবে।
*software এর আলফা , বিটা ভার্সান ব্যবহার না করাই ভালো।
*যাদের সৌন্দর্যবোধ নিয়ে কোন মাথা ব্যথা নেই, তারা ডেস্কটপে কোন থ্রিডী বা ভারী ওয়ালপেইপার না রাখলেই পারেন।
দু’টি সফটওয়্যার

অযাতিত, অপ্রয়োজনীয়  ফাইল, রেজিস্ট্রি এন্ট্রি ডিলিট করার জন্য দুইটি ভালো সফটওয়্যার হচ্ছে C Cleaner এবং Galary Utilities। এই বিষয়েও আমরা পোস্ট করেছিলম। লিংক- C Cleaner এবং Galary Utilities
Clock speed of CPU
CPU এর ক্লক স্পিড যত বেশি হবে প্রতি সেকেন্ডে পিসি তত বেশি instruction execute করতে পারবে। ক্লক স্পিড হার্জ এককে প্রকাশ করা হয়।
Register size of CPU
এটি হচ্ছে CPU’র মধ্যে মেমোরি এরিয়া। CPU যে ডেটা, ইন্সট্রাকশান প্রসেস করে সেগুলো রেজিস্টারে জমা হয়। রেজিস্টার সাইজ বলতে বুঝায় পিসি একবারে যে পরিমাণ ডেটা নিয়ে কাজ করতে পারে। বর্তমান পিসিগুলো 32, 64 bit registers.
Cache memory
CPU যেগুলো লোড করে সেগুলোই ধারণ করে ক্যাশ মেমোরি যা খুবই দ্রুতগতির। প্রোগ্রাম চালানোর সময় CPU প্রথমে প্রয়োজনীয় নির্দেশ ক্যাশ মেমোরিতে আছে কিনা চেক করে। যদি না থাকে তবে র‍্যাম হতে রিড করে এবং সাথে সাথে এর একটা কপি ক্যাশ মেমোরিতে হোল্ড করে। ফলে পরেরবার আর র‍্যাম এ যেতে হয়না। বুঝতেই পারছেন ক্যাশ মেমোরি কিভাবে সিস্টেমকে গতিময় করে তুলে।
Bus width, bus speed
কত দ্রুতগতিতে (bus speed) এবং কত বিট (bus width) ডেটা ট্রান্সমিট হতে পারবে তা বাস এর উপর নির্ভর করে।
RAM
পিসিতে যদি র‍্যাম কম থাকে তবে পিসি ঘনঘন ডেটা মুভ করতে থাকে র‍্যাম এবং হার্ডডিস্কের মধ্যে (যাকে বলে swapping)। যেটা পিসির performanceকে স্লো করে দেয়।
১৭। Acronis True-

মনে করি আপনি উপরোক্ত আলোচনা অনুযায়ী বেশ কিছু টিপসের কাজ করেছেন। এখন সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ হল-আপনার উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমকে ব্যাকআপ করে রাখা। কেননা, বলা তো যায়না কখন আপনার অপারেটিং ক্রাশ করবে বা নষ্ট হবে। তখন ইনষ্টল করতে ও পিসি সাজাতে প্রায় ৪-৫ ঘন্টা মত সময় নষ্ট করতে হয়। তাছাড়া হয়ত পূর্বের সেটিংসগুলো পাওয়া যায়না। তাই এক্ষেত্রে ব্যাকআপের দরকার পড়ে। কেননা, অপারেটিং নষ্ট হলে তা ব্যাকআপ ফাইল হতে ৫-১০ মিনিটের মধ্যই উইন্ডোকে পূর্বের অবস্থাতে ফেরত আনতে পারবেন। ব্যাকআপের সবচেয়ে ভাল ইউটিলিটি হল- Acronis True

রবিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১২

PC Wizard 2012 এই সফটওয়্যার বলে দেবে আপনার কম্পিউটারের সম্পূর্ণ ইনফরমেশন A to Z পর্যন্ত!

আপনি  কি জানেন আপনার কম্পিউটারের সম্পূর্ণ ইনফরমেশন ? আমি যদি ভুল না করি তাহলে আপনার উত্তর হবে না ।

আসলে আমরা কেও ই জানি  না  একটা সিস্টেম এর সম্পূর্ণ ইনফরমেশন। আর যারা কম্পিউটার এর হার্ডওয়্যার নিয়ে কাজ করেন তাদের কে সিস্টেম এর সম্পূর্ণ ইনফরমেশন অবশ্যই জানতে হয় ।

আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব PC Wizard 2012 মাত্র 7.45 MB এই সফটওয়্যার!

এই সফটওয়্যার-ই বলে দেবে আপনার সিস্টেম এর সম্পূর্ণ ইনফরমেশন A to Z পর্যন্ত !

পিসি উইজার্ড একটি শক্তিশালী বিশেষত হার্ডওয়্যার সনাক্তকরণের জন্য তৈরি।  এটি একটি সিস্টেম এর যে কোন অংশবিশেষ নির্ভুল ভাবে চিহ্নিত করতে সক্ষম. এবং সর্বশেষ প্রযুক্তি ও মান সমর্থন করে।

PC Wizard 2012 দিয়ে কি কি ইনফরমেশন জানতে পারবেন দেখে নিন ভালো করে নীচ থেকে


↓↓↓

Hardware Information

  • Mainboard / Bios (Connectors, ID String, MP Support …)
  • Chipset (FSB Frequency, Norhtbridge, Hub, Direct Media Interface, XMB, NSI, …)
  • Main Memory (FPM, EDO, SDRAM, DDR SDRAM, DDR-2 SDRAM, DDR-3 SDRAM, RDRAM, FB_DIMM, Timings …)
  • Memory Profiles : EPP (SLi Ready), Intel XMP.
  • Cache Memory (L1, L2, L3, Size, Frequency …)
  • Processors (Type, Speed, Multiplier coeff., Features, Model Number, Vanderpool Technology …)
  • Coprocessor
  • APM & ACPI
  • Busses : ISA, PCI, AGP (2x, 4x,8x), SMBus/ i2c, CardBus, Firewire, Hyper-Transport … )
  • DMI / SMBIOS
  • Mainboard Sensors, Processor, Hard Disk & Battery (Voltage, Temperature, Fans)
  • Video (Monitor, Card, Bios, Capabilities, Memory, Integrated Memory, Frequencies …)
  • OpenGL & 3Dfx
  • DirectX (DirectDraw, Direct3D, DirectSound (3D), DirectMusic, DirectPlay, DirectInput, DirectX Media)
  • Keyboard, Mouse & Joystick
  • Drives (Hard Disk, Removable, CD-ROM, CDRW, DVD …)
  • SCSI (Card, Controller, Adapter, Devices …)
  • ATA/ATAPI & S-ATA (Devices, Type, Capabilities, S.M.A.R.T. Features, RAID)
  • Ports (Serial, Parallel, USB, IEEE-1394)
  • IDE & SCSI Devices
  • Twain & WIA Devices
  • PCMCIA (PC Card) Devices
  • Bluetooth Devices
  • Biometric Sensor Devices
  • Sound Card (wave, midi, aux, mix, AC’97 codec, High Definition Audio)
  • Printers (Local & Network)
  • Modem (Features, Speed …)
  • Network (Server, Connexion, Firewall …)
  • Security (Scan Ports …)
  • PocketPC & SmartPhone Devices
  • Virtual Machines
System Information
  • MCI Devices (mpeg, avi, seq, vcr, video-disc, wave) & ACM
  • SAPI
  • Passwords (Outlook, Internet Explorer, MSN Messenger, Dialup …)
  • DOS Memory (base, HMA, UMB, XMS, EMS, DPMI, VCPI)
  • Windows Memory
  • Windows (Version, Product Key, Environment, Desktop, XP Themes …)
  • Windows UpTime (Boot, Shutdown, BlueScreen, System Restore Points …)
  • TrueType & OpenType Fonts
  • WinSock (Internet), Telephony et Remote Access
  • OLE (Objects, Servers …)
  • Microsoft© Applications
  • Activity (Process, Tasks, Threads)
  • Modules (DLL, DRV, 32 & 16-bits) & NT Services
  • Internet Navigator (Microsoft Internet Explorer, Netscape, Mozilla, FireFox)
  • .NET Global Assembly Cache (GAC)
  • ODBC
  • CMOS/RTC
  • Resources (IRQ, DMA, E/S, Memory)
  • System files (.ini, .log, .bat, .nt, .dos …)
System Benchmarks
  • Processor (Dhrystone (MIPS), Whetstone (MFLOPS), Mandelbrot fractal …)
  • L1, L2, L3 Cache, RAM (Bandwidth, Latency …)
  • Main Memory (Bandwidth, Latency …)
  • Hard Drives
  • CD/DVD Rom
  • DirectX
  • Video
  • Removable/Flash Support
  • MP3 Compression
  • VISTA Experience Index
MEMORY and CACHE: These benchmarks measure the maximum achiveable memory bandwidth. The code behind these benchmarks method is written in Assembly (x86, SSE, SSE2, SSE3). Memory benchmarks utilize only one processor core and one thread.
PROCESSOR : These benchmarks measure performance in terms of Integer Millions of Instructions Per Second (Integer MIPS) and Millions of Floating Point Operations Per Second (MFLOPS). The code behind these benchmarks method is written in Assembly (x86, x87, MMX, SSE, SSE2, SSE3, 3DNOW!). Processor benchmarks are HyperThreading, multi-processor (SMP) and multi-core (CMP) aware.
Tools
  • Can save, print, e-mail a report
  • Can save a TXT, RTF, HTML, PDF or CSV report
  • Can export any graphics as BMP file
  • Can export text and graphic with the clipboard
  • Web update Wizard
  • Communicate with Motherboard Monitor
  • Dump (Hardware registers, System BIOS, video BIOS …)
Special Keys
The F3 key allows to search if a path has been installed. Just enter the Microsoft KB reference.
The F5 key allows to refresh information.
The F10 key copies the current page in the clipboard.
The F11 key allows to save a screenshot as a .bmp file.
The F12 allows to save current benchmark results to the database.
The Right Click allows to display a context menu (on graphic benchmark it allows to save graph as a bitmap).
PC Wizard 2012  সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে>  এখানে ক্লিক করুন <
এত্ত ইনফরমেশন দেখে আপনারা হয়তো মনে করতে পারেন না জানি এটা ব্যাবহার করা কতো কঠিন হবে ! আসলে একদম ই না !
PC Wizard 2012 ব্যাবহার  একেবারে ইজি , নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নরমাল নিয়মে ইন্সটল করেন , ডেক্সটপ এর PC Wizard 2012 আইকন এ ক্লিক করলে আপনে নিজে বুঝে নিতে পারবেন আশা করি। না বুঝলে কমেন্ট বক্স এ জানাবেন সমাধান দিতে চেষ্টা করব ।
ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে

মোবাইল দিয়ে পুরো কম্পিউটার নিয়ন্ত্রন করুন।

আজকের সফ্টওয়্যার এবং বিষয় হল ঃ
কি ভাবে মোবাইল এর ব্লুটুথ বা ওয়াইফাই ব্যাবহার করে মোবাইলের স্কিনের মাঝে কম্পিউটার এর সম্পূর্ণ স্কিন বা মনিটর কে নিয়ে আসা যায়,এবং আপনি মাউস দিয়ে যে ভাবে  কাজ করেন বা যে কোন কাজ সমাধা করেন ঠিক সে ভাবে যে কোন কাজ সমাধান করতে পারবেন আপনার ব্লুটুথ বা ওয়াইফাই সাপোর্ট করা যে কোন হ্যান্ড সেট দিয়ে মোবাইল স্কিনে পিসি স্কিন বা মনিটর প্রদর্শন করে।
এ নিয়ে বিষদ বিবরণ আমি দিচ্ছি না,কারন আমি লিখতে গেলে মনে হয় অনেক বড় হয়ে যাবে আমার ব্লগ টি আর খামাখা লিখে লিখে কি লাব,তার ছেয়ে ভাল হয় চলুন আপনাদের কে স্কিন
সর্ট গুল দেখিয়ে দেই, সর্ট গুল দেখলেই এর ব্যাবহার ও কি কি করতে পারবেন আপনারা নিজ
থেকেই বুজে যাবেন।
এবং সব মিলিয়ে সহজ ভাবে বলছি ধরুন আপনি কারো সাথে চ্যাট করছেন ফেইসবুক বা অন্য কোন সফটওয়্যারে কম্পিউটার থেকে,এখন চ্যাট কারীর প্রতিউত্তর করার জন্য/বা চ্যাট লোগো দেখার জন্য অবশ্যই আপনাকে আপনার কম্পিউটার স্কিন দেখে তার প্রতি উত্তর করতে হবে >> আর এই সফ্টওয়্যার টির মাধ্যমে আপনি সেটা দেখতে ও প্রতি উত্তর করতে পারবেন মোবাইলের মাধ্যমে আপনার  ব্লুটুথ বা ওয়াইফাই  এরিয়া/রেঞ্জ যত টুকু কাভার করে
তার ভিতর থেকে + যে কোন ফাইল ওপেন করা,ডিলেট করা,মিউজিক প্লে করা,নেট ব্রাউজিং করা কোন ডকুমেন্ট তৈরী,করা পিসি সার্ট ডাউন করা থেকে সব কিছু সব কিছু করা সম্ভব উহাতে।
প্রথমে সফ্টওয়্যার টি ইনস্টল করে নেন আপনার সিস্টেমে, তারপর রেজিষ্ট্রেশন এন্ট্রি ফাইলে ডাবল ক্লিক করবেন এবং ওকে,ওকে প্রেস করবেন এবার আপনার সফ্টওয়্যার টি ফুল ভার্সন হয়ে গেল ব্যাবহার নিয়ে আর কোন ভয় নেই,তবে রেজিষ্ট্রেশন সাকসেস কিনা দেখে নিতে ভুলবেন না কিন্তু,কারন এটা ফ্রি থাকলে দেখবেন এক ভাবে আর যখন রেজিষ্ট্রেশন করবেন তখন দেখবেন আরেক ভাবে যখন রেজিষ্ট্রেশন হবে তখন আপনি নিজেই বুজবেন আশা করি।

ইন্সটল শেষে ওপেন করুন এর আইকনে ক্লিক করে
এবং খয়েরী রং এর বক্সে ক্লিক করুন install phone client কে

তারপর যে ফোল্ডার টি আসবে ওখান থেকে ৫.২ ওপেন করুন এবং ২টি ফাইল পাবেন,আপনার
ফোনে কোন টা সাপোর্ট করবে সেটি কে কপি নিয়ে ফোনে নিয়ে ইন্সটল করে নিন
কোন কোন ফোনে দেখলাম ২ট ছাড়া ইন্সটল হয়না আপনার ক্ষেএে যদি এমন
হয় তাহলে আপনি ও ২টাকেই একসাথে ফোনে কপি করে নেবেন এবার
১টা বা ২টা লাগুক সমস্যা নেই আর ২টা মিলিয়ে সাইজ মাএ ৯১কেবি

ফোনে ইন্সটল শেষে এই রকম দেখবেন এবং ধরুন আপনার মোবাইল ফোন এখন রেডি বা
তৈরী আপনার পিসি কে কনট্রোল করার জন্য, সিলেক্ট করুন mouse controller,এবং ব্লুটুথ
বা ওয়াইফাই কে আগে থেকে সক্রিয় করে নেবেন ফোন এবং ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ এর

আবার  ক্লিক করুন Settings কে এবং
আপনি ব্লুটুথ না ওয়াইফাই দ্বারা নিয়ন্ত্রন করতে চান সেটা সিলেক্ট করে ওকে দিন এখানে যদি
সার্ভিস পাস কোড চায় তাহলে এখানে যাহা দেখবেন মোবাইল এ ও  তাহা দেবেন

ক্লিক করুন Connect From Pc এবার ক্লিক করুন Select Phone এবং সার্চ করুন,পূর্বে
আপনি যে ফোনে এই সফটওয়্যার ইন্সটল করেছেন অবশ্যই সেই ফোনের ব্লুটুথ অন করে
রাখবেন এবং কিছু সেকেন্ড এর মধ্যে আপনার ফোন কে দেখতে পাবেন এখানে এবার সিলেক্ট
ফোন, দেখুন সফটওয়ারটি তে দেখবেন Nokia0000…Connected এবার ফোন থেকে-
(( কানেক্ট যদি না হয় তাহলে ফোনে ব্লুটুথ কে সার্চ দেবেন এবং পিসিতে সিলেক্ট ফোন কে
ক্লিক করে ২-টাকে এক সাথে সার্চ করাবেন মাস্ট কানেক্ট হবে ইউথ ইন ১০সেকেন্ড))
-Mouse Controller কে ফ্রেশ করা মাএই দেখবেন যাদুরমত আপনার মনিটর স্কিন কে দেখা
যাচ্ছে আপনার মোবাইল স্কিনে এবার ফোন এর কনট্রোল ফাংশান কে একটু এদিক ওদিক
ঘুরিয়ে দেখুন আর লক্ষ্য করুন পিসির কনট্রোল মাউস এর প্রতি সে আপনার ইশারায়
কাজ করছে কিনা।

যারা ডেস্কটপে এর ব্যাবহার করতে চান আপনাকে অবশ্যই এক্সটা ব্লু টুথ ডুংগল দিয়ে
এটা ব্যাবহার করতে হবে,অন্যথায় সম্ভব নয়, এবং ল্যাপটপ ব্যাবহার কারিদের কোন
কিছুর প্রয়োজন নেই কারন ল্যাপ্টপে ব্লু টুথ এবং ওয়াইফাই ২টিই থাকে,কোন কোন
পুরনো ল্যাপটপে আবার থাকেও না সে ক্ষেএে ও ডুংগল  জরুরি।
অনেকেই বলে থাকেন ভাই কাম করেনা কি সফটওয়্যার দিলেন এইডা ফ্রি ভুয়া ইত্যাদি ?????
তো সেটা দেখানোর জন্য এই স্কিন সর্ট দিলাম আপনারা যদি সঠিক ভাবে কাজ করতে না
পারেন তার জন্য আমি দায়ী থাকবো কেন , এই সফটওয়্যার টি আমি যে ভাবে বলছি এই ভাবে
করে দেখুন এবং ক্লিক করুন দেখার জন্য purchase এর মাজে দেখুন ফুল ভার্সন কিনা।

সফটওয়্যার ডাউনলোড করার জন্য ক্লিক করুন এখানে
সাইজ মাএ ৩.২৯ এমবি
এবং একি সাথে ৩টা ফাইল আছে ১টা হল সফটওয়্যার আরেকটা ইংলিশ ব্যাবহার নির্দেশিকা
এবং অন্য টি হল রেজিস্টার করার জন্য ।
আপনাদের কমেন্ট পেলে আরও ভাল কিছু উপহার দেব ইনশাআল্লাহ্‌…।
আমি অনেক দ্রুত ভাবে এর কাজ সম্পন্ন করেছি তাই ভুল হলে দুঃখিত
ভাল থাকুন,এবং ভাল কাজ করুন

উইন্ডোজ XP কে জেনুইন করার আরেকটি সহজ পদ্ধতি!!! (মাত্র ২৫৬ কেবি)

বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম
মহান আল্লাহ-তায়ালা সবাইকে দুনিয়াতে শান্তি ও আখিরাতে মুক্তি দান করুন। আমিন- এই কথা বলেই আমি আজকে আমার পোষ্ট শুরু করলাম।

যা কিছুই বলেন ভাই যত প্রকারের OS আছে তার মধ্যে যার কাছে যেটাই ভালো লাগুক না কেন। আমার কাছে কিন্তু এখনও Windows XP র চাইতে কোনটাই বেশী ভালো লাগে না। যদিও অন্যান্য OS এ আরও অনেক বেশী সুযোগ-সুবিধা আছে। কিন্তু আমার সফটওয়্যার কালেকশনের অনেক প্রয়োজনীয় সফটই বেশীরভাগ সময়ে অন্যান্য OS এ সাপোর্ট করে না। অর্থাত ৩২ বিট এর সফট সাধারণত ৬৪ বিট এ সাপোর্ট করে না। তাই অনেক সময় Windows 7 সেটআপ করেও আবার নতুন করে Windows XP সেটআপ করেতে হয়। তা না হলে যে আমার প্রয়োজনীয় সফটগুলো ব্যবহার করতে পারব না। তাই আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা সব সময়ই Windows XP ব্যবহার করে থাকি।

তাই অনেকেরই মনে চায় যে আমার উইন্ডোজ এক্সপিটাকে যদি জেনুইন করতে পারতাম। অবশ্যই জেনুইন করে ব্যবহার করার একটা আলাদা মজা আছে। আবার মাইক্রোসফট এর অনেক সফটওয়্যারই আছে যেগুলো জেনুইন উইন্ডোজ ছাড়া ব্যবহার করা যায় না। তাই উইন্ডোজকে জেনুইন করা তখন অনেক প্রয়োজনীয় হয়ে পড়ে।

আমার কাছে একটি ছোট্র সফট আছে যার দ্বার আমি আমার এক্সপিকে জেনুইন করতে সক্ষম হয়ছি। ভাবলাম আমার যখন কাজে লেগেছে তাহলে সবার সাথে শেয়ার করি। সফটটির ওজন মাত্র ২৫৬কেবি।

যদি মনেকরেন আপনার প্রয়োজন আছে বা ভবিষ্যতে প্রয়োজন পড়তে পারে তাহলে নিচের লিংকে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

যেকোন সফটই ব্যবহার বিধি ছাড়া কিন্তু  ইউজ করতে সমস্যা হয় তাই সফটটির Instruction ও এক্সির জেনুইন সিরিয়াল ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

[আপলোডের সুবিধার্থে আমি এগুলোকে .rar করে রেখেছি। তাই ডাউনলোড করে WinRAR বা 7zip দিয়ে Extract করে নিন। যদি আপনার কাছে WinRAR বা 7zip না থাকে তাহলে আপনাদের সুবিধার্থে ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংক গুলো ফলো করুন এবং ডাউনলোড করেই WinRAR বা 7zip সেটআপকরে নিন ।( খুবই কাজের সফটওয়্যার)]
“CLICK HERE FOR DOWNLOAD: THE WinRAR”(মাত্র ১.৩৩ এম বি)
“CLICK HERE FOR DOWNLOAD: 7zip” (মাত্র ৯০০ কেবি)
 WinRAR বা 7zip সেটআপ হয়ে গেলে Windows XP Key Finder ফাইলটিকে এবং Instrucatio of Windows XP Key Finder দুইটিকেই Extract করে নিন।
Windows XP Key Finder সেটআপের নিয়মাবলীটি আপনার ডাউনলোড হওয়া ফাইলের সাথেই পাবেন। তবে এখানেও লিখে দিলাম।
#প্রথমে Windows XP Key Finder নামের ফাইলটি ওপেন করুন। তারপর উপরে Option মেনু থেকে Change Windows Key তে ক্লিক করুন।  ফাইলের মধ্যে যে নোটপ্যাড ফাইলটি ছিল সেটা ওপেন করে সিরিয়াল কি পাবেন। সিরিয়াল কী গুলো বক্সের মধ্যে দেখে দেখে সঠিকভাবে লিখে দিন। তারপর Change এ ক্লিক করুন সঠিকভাবে সিরিয়ার নাম্বারটি লেখা হলে মেসেজ শো করবে Your product key has been successfully updated. ব্যাস হয়ে গেল আপননার উইন্ডোস এক্সপি জেনুইন। এখন বলতে পারেন যে উইন্ডোজ জেনুইন কি না? সেজন্য Statr > Run এ যান তারপর oobe/msoobe /a লিখে এন্টার চাপুন নিচের মত ছবি দেখলেই বুঝবেন আপনার উইন্ডোজ জেনুইন হয়েছে।
undefined
ভাই আমিওতো আপনাদের মতই রক্তে মাংসে গড়া একজন মানুষ তাই আমারওতো ভূল-ত্রূটি থাকতেই পারে।

বৃহস্পতিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১২

কম্পিউটারের কনফিগারেশন জানিয়ে দেবে ছোট একটি সফটওয়্যার।



আসসালামু আলাইকুম বন্ধুগণ। সবাই কেমন আছেন। আশা করি ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভাল আছি।
ছোট একটি পোর্টেবল সফটওয়্যার cpu-z_1.58 দিয়ে আপনি আপনার কম্পিউটারের কনফিগারেশন গুলি এক ক্লিকে দেখে নিতে পারেন। এই জন্য আপনাকে এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে cpu-z_1.58 নামের সফটটি। rar ফাইল Extract করলেই পেয়ে যাবেন আরও দুইটি rar ফাইল। আপনার কম্পিউটার যদি ৩২ বিটের হয় তাহলে cpu-z_1.58-32bits-en কে Extract করুন ৬৪ বিটের হলে cpu-z_1.58-64bits-en এই ফাইলকে Extract করুন। পেয়ে যাবেন cpuzনামের ফাইলটি, এতে ডাবল ক্লিক করলেই নিচের চিত্রের মত আপনার কম্পিউটারের সকল কনফিগারেশন।
 এখানে আপনি কম্পিউটারের CPU, Caches, Mainboard, Memory, SPD, Graphics এবং উইন্ডোজের ভার্সন সহ সকল তথ্য। তাহলে বন্ধুরা উপভোগ করুন।

মঙ্গলবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১২

Jism 2 – Hindi Movie 2012 – Download

A porn star (Sunny Leone) is hired by a dashing intelligence officer (Arunoday Singh) to become a ‘Honey-trap’ for a dreaded assassin (Randeep Hooda). In doing so, she not only has to confront her bitter-sweet past, but is also forced to make an impossible choice – one that will put her own life in double jeopardy.
undefined


Starcast : Sunny Leone, Randeep Hooda, Arunoday Singh
undefined
Jism2.2012.DVDScr-PCrip-BLACKY-1.avi [ 9875 Downloaded ]
Jism2.2012.DVDScr-PCrip-BLACKY-1.jpg [ 1935 Downloaded ]
Jism2.2012.DVDScr-PCrip-BLACKY-2.avi [ 5029 Downloaded ]
Jism2.2012.DVDScr-PCrip-BLACKY-2.jpg [ 964 Downloaded ]
মুভিটি কেমন লাগল জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।ভাল থাকবেন ।

Download Raaz 3 2012 Full Movie.

The particular history orbits all around Shanaya (Bipasha Basu), a great celebrity on the elevation of the woman’s achievements. The lady becomes offered the very best functions along with victories all the accolades she’s nominated regarding. Additionally, she has a separate extramarital relationship which has a fine movie director known as Aditya (Emraan Hashmi). This just about all stops when a young celebrity, Sanjana (Esha Gupta) creates the woman’s movie debut. Suddenly, Shanaya would seem forgotten about along with all people solely wants to do business with Sanjana. Suddenly, Aditya also leaves Shanaya regarding Sanjana, along with Shanaya recognizes the woman’s occupation falling aside along with she little by little gets to be outrageous.


Producer : Mahesh Bhatt, Mukesh Bhatt
Director : Vikram Bhatt
Cast : Emraan Hashmi, Jacqueline Fernandez, Esha Gupta
Release Date : 07 September 2012
Raaz-3.(2012).PDVDRip-AAMiRFoReVeR-1.avi [ 5794 Downloaded ]
Raaz-3.(2012).PDVDRip-AAMiRFoReVeR-1.jpg [ 906 Downloaded ]
Raaz-3.(2012).PDVDRip-AAMiRFoReVeR-2.avi [ 3614 Downloaded ]
Raaz-3.(2012).PDVDRip-AAMiRFoReVeR-2.jpg [ 397 Downloaded ]
মুভিটি কেমন লাগল জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।ভাল থাকবেন । 

Joker Full Movie Download

Joker Full Movie Download, Joker Full Movie watch onlin


undefined
Producer : Farah Khan, Shirish Kunder, Akshay Kumar
Director : Shirish Kunder
Cast : Akshay Kumar, Sonakshi Sinha, Jaaved Jaaferi
Release Date : 31 August 2012
undefined
Jocker.(2012).DVDScr-AAMiRFoReVeR-1.avi [ 4460 Downloaded ]
Jocker.(2012).DVDScr-AAMiRFoReVeR-1.jpg [ 664 Downloaded ]
Jocker.(2012).DVDScr-AAMiRFoReVeR-2.avi [ 2853 Downloaded ]
Jocker.(2012).DVDScr-AAMiRFoReVeR-2.jpg [ 307 Downloaded ]
 মুভিটি কেমন লাগল জানাতে ভুলবেন না কিন্তু। ভাল থাকবেন ।

সালমান খানের সেই Ek Tha Tiger এখনি ডাউনলোড করুন।

আসস্লামুয়ালাইকুম। কেমন আছেন আশা করি সবাই ভাল আছ।
আজ আপনাদের দারুন একটি মুভি উপহার দিচ্ছি।মুভি টি নাম Ek Tha Tiger।
undefined


undefined

Producer : Aditya Chopra
Director : Kabir Khan
Cast : Salman Khan, Katrina Kaif, Ranvir Shorey
Release Date : 15 August 2012
undefined
Ek.Tha.Tiger.(2012).PCrip.DVDScr-AAMiRFoReVeR-1.avi
Ek.Tha.Tiger.(2012).PCrip.DVDScr-AAMiRFoReVeR-2.avi 
মুভিটি কেমন লাগল জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।ভাল থাকবেন ।

অন্যের মোবাইলে বা কম্পিউটারে ফেসবুক লগআউট করতে ভুলে গেলে যা করবেন

এই পোস্ট টা ফেসবুক এর সিকিউরিটি নিয়ে ।
যারা বিষয়টি জানেন না , তাদের এটা জানা আকান্ত জরুরি ।
কোন কোন সময় এমন হয় যে, কোন সাইবার ক্যাফের কম্পিউটার বা অন্য কার কম্পিউটারে ফেসবুক লগইন করেছেন কিন্তু আসার সময় বিদ্যুৎ চলে গেছে বা আপনি লগ আউট করতে ভুলে গেছেন বা কারো মোবাইল থেকে ফেসবুক লগইন করেছেন লগ আউট করতে ভুলে গেছেন। এটা একটি বিশাল বিপদ। এখন যে কেউ ওই কম্পিউটার বা মোবাইল দিয়ে আপনার ফেসবুক আক্সেস করতে পারবে । এখন আপনি কি করবেন ? আবার ওই কম্পিউটার বা মোবাইল এ গিয়ে লগ আউট করে আসবেন !! নাহ, ফেসবুক সিকিউরিটি এর দউলতে এটা আপনাকে করতে হবে না । আপনি আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল থেকেই ঐ কম্পিউটার বা মোবাইল এর ফেসবুক লগ আউট করতে পারবেন।
এজন্য যা করতে হবে দেখে নিন ……
১. প্রথমে আপানার PC থেকে ফেসবুক এ লগইন করুন।
২. এবার Account Setting এ যান।
৩. তারপর Security অপশনে Active Sessions এ ক্লিক করুন
৪. এখন Current Session   এ আপনার চলতি PC এর তথ্য দেখাবে আর Also Active এ শিরোনামে লগইন সক্রিয় আছে এমন কম্পিউটারের সময়, ডিভাইসের নাম, কোন শহর, আইপি কত, কোন ব্রাউজার, কোন অপারেটিং সিস্টেম তা দেখাবে।
৫. এবার ঐ আগের কম্পিউটার লগ আউট করতে End Activity ক্লিক করুন তাহলেই Computer থেকে লগ আউট হয়ে যাবে।

হার্ডডিস্কের যেকোনো ড্রাইভ লুকিয়ে রাখুন একদম সহজে [ কোন সফটওয়্যার ছাড়া

শুভ সকাল বন্ধুরা ।


আমাদের কম্পিউটারে অনেক সময় অনেক ব্যক্তিগত  তথ্য থাকতেই পারে, যেগুলো আমরা অন্যদের দেখাতে চাই না।
সে ক্ষেত্রে আপনি চাইলে হার্ডডিস্কের যেকোনো ড্রাইভ সব বাক্তিগত তথ্য রেখে ড্রাইভটি লুকিয়ে রাখতে পারেন।
এজন্য যা  করবেন , দেখে নিন ……
প্রথমে স্টার্ট মেনু থেকে Run-এ যেতে হবে বা কীবোর্ড থেকে Windows+R প্রেস করতে হবে ।
এর পর সেখানে cmd লিখে এন্টার করুন।কমান্ড প্রম্পট চালু হবে।
কমান্ড প্রম্পট চালু হলে  diskpart লিখে এন্টার করুন।
উইন্ডোজ সেভেনের ক্ষেত্রে একটি নোটিফিকেশন আসবে। সেটাতে ইয়েস করে দিলেই নতুন একটি কমান্ড প্রম্পট (নতুন উইন্ডো) চালু হবে।
সেখানে DISKPART> এর পরে লিখুন list volume এবং এন্টার করুন।সব কটি ড্রাইভের একটি তালিকা চলে আসবে।
এখন যে ড্রাইভটি আপনি লুকাতে বা হাইড করতে  চান, সেটির ভলিউম নম্বর লিখুন।
একটু খেয়েল করলে দেখতে পাবেন, প্রতিটি ড্রাইভের পাশেই এর ভলিউম নম্বর দেয়া আছে।
যেমন—আপনি যদি E:\ ড্রাইভ হাইড করতে চান, তাহলে E:\ ড্রাইভের ভলিউম নম্বর লিখে এন্টার করুন।
E:\ ড্রাইভের ভলিউম নম্বর 4 হলে লিখুন DISKPART>-এর পরে লিখুন select volume 4, তাহলে আপনার E:\ ভলিউমটি নির্বাচন করা হবে।
তারপর হাইড করার জন্য DISKPART>-এর পরে লিখুন remove letter E, তাহলে আপনার নির্বাচিত  ড্রাইভটি হাইড হবে।
এবারে মাই কম্পিউটারে গেলে ড্রাইভটি আবার দেখতে পাবেন না ।
যদি ড্রাইভটি আবার দেখতে চান, তাহলে হাইড  ড্রাইভটি একই পদ্ধতিতে নির্বাচন করে লিখুন assign letter E এবং Command Prompt বন্ধ করে দিন।
এবারে মাই কম্পিউটারে গেলে ড্রাইভটি আবার দেখতে পাবেন।
সবাই ভালো থাকুন ।

এখন 10 মিনিটে Xp ইনস্টল করেন

খন 10 মিনিটে Xp ইনস্টল করেন
আমাদের মধ্যে এমন কিছু মানুষ আছে যারা প্রায়ই কারনে / অকারনে Xp ইনস্টল করেন।আর Xp ইনস্টল করতে গেলে ঝামেলাও কম নয়। সময় ও লাগে অনেক। আজ আমি যে টিপসটি দিতে যাচ্ছি সেটা হয়ত অনেকেই জানেন! কিন্তু যারা জানেন না আশাকরি তাদ ের খুব উপকারে আসবে! সাধারণত Xp ইনস্টল করতে 40 মিনিট লাগে, কিন্তু আপনি যদি আমার পদ্ধতিতে ইনস্টল করেন তাহলে আশাকরি আপনি 10 মিনিটে করতে পারবেন! কি ভাবতেই অবাক লাগছে তাইনা?তো কথা না বাড়িয়ে কাজে চলে আসলাম: • Windows Xp সিডি সিডি-রম এ প্রবেশ করান। • এবার ঐ সিডি দিয়ে বুট করান। • সব ফাইল গুলো লোড হবার পর আপনি পার্টিশন নির্বাচন Option পাবেন। • তারপর আপনার পছন্দের ড্রাইভ নির্বাচন করুন। • এবার পার্টিশানটির Format System- NTFS অথবা FAT সিলেক্ট করুন। • Format করা হয়ে গেলে ইনস্টলেশনের জন্য প্রয়োজনীয় সব ফাইল সয়ংক্রীয়ভাবে আপনার সিস্টেমে কপি করতে থাকে। • কপি হয়ে গেলে কম্পিউটার Restart নিবে বা আপনি নিজেই Enter টিপে Restart করুন। এখন 10 মিনিটের ব্যাপারটা দেখুন: • পুনরায় বুট হবার পর আপনি একটি স্ক্রিন দেখতে পাবেন।সেখানে লেখা আছে আপনার উইন্ডোজ সেটআপ নিতে 40 মিনিট সময় লাগবে। • এখন আপনার কি-বোর্ডের Shift+F10 কী প্রেস করুন। • এখন কমান্ড প্রম্পট প্রর্দশিত হবে। • Enter “Taskmgr” কমান্ড দিলে উইন্ডোতে একটি টাস্ক ম্যানেজার খুলবে। • Process ট্যাবে ক্লিক করুন। • এখানে setup.exe লেখাটি খুজে বের করুন। • Setup.exe উপর রাইট ক্লিক করুন। • তারপর Set Priority ক্লিক করুন। • সেখান থেকে High অথবা Above Normal লেখাটি নির্বাচন করুন।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More