আসসালামু আলাইকুম

বুধবার, ১৫ আগস্ট, ২০১২

আর কতকাল সাধারন ইউজার হয়ে মানুষের কাছে ধর্না দিবেন। আসুন কম্পিউটারের এ্যাডভান্স ইউজার হই। netstat কমান্ড শিখি।

BE AN ADVANCE USER WITH ME
ইন্টারনেট কানেকশন এবং নেটওয়ার্ক চেক করার জন্য দরকারী একটি দরকারী টুল হলো netstat. বিশেষ করে কম্পিউটারে কোন ম্যালওয়ার বা অন্য কোন অদরকারী সফটওয়্যার ইন্টারনেট কানেক্টেড হয়ে আপনারই অজান্তে কোন কিছু ডাউনলোড বা কিছু আপলোড করছে কিনা। পোষ্টটি কিছু সময় নিয়ে পড়ুন। আমি যদি ৩-৪ ঘন্টা ব্যয় করে কষ্ট করে লিখতে পারি তাহলে আপনার কি দশ মিনিট সময়ও হবে না পড়ার? আর এখন সময় না থাকলে এড়িয়ে যান কিন্তু পড়ে আবার এসে অবশ্যই পড়ে নিবেন। আমি যদি আপনাকে আমার এই পোষ্টটি বুঝাতে অক্ষম হই বা কোথাও না বুঝেন, তাহলে লজ্জা না করে নিচে কমেন্টের ঘরে কমেন্ট করবেন।
পোষ্টটি পড়লে আপনি আরও জানতে পারবেন যে,
১.      ইন্টারনেট কানেক্টেড হয়ে কোন ব্রাউজার ওপেন করলাম না বা ব্রাউজার ওপেন করে কিছু না করলেও আমার মেগাবাইট কেন কাটছে
আর আমি ইনশাল্লাহ পরবর্তিতে আরও কিছু এই জাতীয় পোষ্ট করবো। তাই সেই সকল পোষ্ট বুঝতে হলে আপনাকে আগে এই netstat সম্পর্কে ভালভাবে জানতে বা বুঝতে হবে। তো চলুন শুরু করি।
উইন্ডোজ কি+R একসাথে চাপুন। Run কমান্ড চালু হবে। Run অবশ্য আপনি Start হতেও চালু করতে পারবেন। এখন এই Run এ লিখুন cmd এবং enter দিন। কমান্ড প্রম্পট চালু হবে এবং দেখতে পারবেন লেখার জন্য কারসর ব্লিংক করছে। কিবোর্ডের সাহায্যে লিখুন netstat –a  যেভাবে লিখেছি ঠিক সেভাবে লিখে এন্টার দিন অর্থাৎ প্রথমে netstat লিখার পর একটি স্পেস তারপর ‘-’ ড্যাস চিন্হ এরপর কোন স্পেস না দিয়ে a লিখবেন, এবং তার পর এন্টার দিবেন। এন্টার দেবার পর কি দেখলেন তা এখন না দেখলেও চলবে। নিচের লেখাগুলো পড়ুন। এখানে a স্থলে নিচের অক্ষর বা লেখাগুলো দিবেন।
এই netstat কিছু সুইচ (১২ টার মত) আছে। চলুন জেনে নেই সুইচ গুলো কি কি ও তার কাজ।
netstat [-a] [-b] [-e] [-f] [-n] [-o] [-p proto] [-r] [-s] [-t] [-v] [interval]
নিচে একটি টেবিলে এই সুইচ গুলোর কাজ গুলো লিখা হলো।

টেবিল: netstat কমান্ডের কিছু সুইচ

সুইচ
বর্ননা
-a সকল কানেকশন এবং পোর্টসমুহ দেখাবে
-b সফটওয়্যার সমুহের এক্সিকিউটিবল কানেকশন এবং তাদের ব্যবহ্রত পোর্ট সমুহ দেখাবে
-e ইথারনেট statistics  দেখাবে
-f foreign addresses গুলোর Fully Qualified Domain নাম সমুহ দেখাবে (In Windows Vista/7 only)
-n Addresses এবং port নম্বরগুলো numerical ফর্মে দেখাবে
-o প্রতিটি কানেকশনের নিজস্ব process ID দেখাবে।
-p proto TCP, UDP, TCPv6, or UDPv6 কানেকশনগুলো দেখাবে
-r routing টেবিল দেখাবে
-s প্রতিটি protocol এর statistics দেখাবে
-t বর্তমান কানেকশনের offload state দেখাবে, (শুধুমাত্র Windows Vista/7 এর জন্য)
-v যখন –b এর সাথে conjunction করে দেখা হবে তখন সকল সফটওয়্যার এর এক্সিকিউটেবল কম্পোনেন্ট এবং তার নির্ধারিত পোর্টসমুহ ধারাবাহিক ভাবে দেখাবে। (Windows XP SP2, SP3)
interval আমি এখানে interval লিখেছি। আপনারা আবার তা লেইখেন না। এটা আসলে একটি ইন্টিগার যার মাধ্যমে আপনি নিদ্রিষ্ট একটি কমান্ড যত সেকেন্ড লিখে দিবেন তার পর পর এর রেজাল্ট Continues ভাবে দেখতে পারবেন। মানে এই ভাবে লিখবেন netstat –r 5 এখানে লক্ষ্য করুন আমি 5 লিখেছি মানে হলো প্রতি পাচঁ সেকেন্ড পর পর আপনি নতুন রেজাল্ট দেখতে পারবেন।

NETSTAT এর এপ্লিকেশন সমুহ:

NETSTAT হলো নেটওয়ার্ক কানেকশন চেক করার জন্য one of a number of command-line tools. এর মাধ্যমে কম্পিউটারের বিভিন্ন কানেকশনের TCP/IP চেক করা হয়। Windows XP SP2 তে –B নামে একটা নতুন সুইচ এ্যাড করা হয়েছে যার মাধ্যমে সত্যিকার ভাবে বিভিন্ন সফটওয়্যার এর এক্সিকিউটেবল কানেকশন দেখা যাবে। এই নতুন সুইচের মাধ্যমে একটি সুযোগ দেয়া হয়েছে ম্যালওয়্যার ধরার জন্য যা আপনার অজান্তে সে কম্পিউটার হতে মালামাল পাচার করে। একজন সিস্টেম এ্যাডমিনেস্টেটর বিভিন্ন উপায়ে এই সকল অবৈধ পাচার কাজ বন্ধ করতে পারেন। কিন্তু আমি আপনাকে দুইটা উধাহরন দিব যা একজন হোম পিসি ইউজারের জন্য খুবই হেল্পফুল।

TCP/IP কানেকশন চেক করা:


TCP এবং UDP কানেকশনের এবং তাদের IP ও port addresses দেখার জন্য দুইটি কমান্ড লাইন সুইচ সংযুক্তি করেছি: netstat -an
নিচের ছবিটি খেয়াল করুন এই কমান্ড লাইন ব্যবহারের ফলে কি আউটপুট আসলো:


উপরের ছবিতে যে সকল ইনফরমেশন দেখা যাচ্ছে তা হল প্রটোকল, লোকাল এ্যাডড্রেস(local address), the remote (foreign) address এবং বর্তমান কানেকশনের অবস্থা। দেখুন যে এখানে আইপি এ্যাডড্রেস গুলো দেখা যাচ্ছে। কিন্তু ডানের দিকে State এ দেখা যাচ্ছে যে LISTENING, CLOSE_WAIT এইগুলো আবার কি???? ঠিক আছে নিচের টেবিল হতে দেখে নিন এগুলোর মানে কি।

টেবিল: বিভিন্ন প্রকার কানেকশনের বর্ননা:


State বর্ননা
CLOSED এইটা ইঙ্গিত করে যে client হতে ACK নামক একটা সিগন্যাল server গ্রহন করেছে এবং কানেকশনটি বন্ধ হয়ে গেছে।
CLOSE_WAIT এইটা ইঙ্গিত করে যে client হতে first FIN নামক একটা সিগন্যাল server গ্রহন করেছে এবং কানেকশনটি বন্ধ হবার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে।
ESTABLISHED এইটা ইঙ্গিত করে যে client হতে SYN নামক একটা সিগন্যাল server গ্রহন করেছে এবং কানেকশনটি চালু হয়ে গেছে।
FIN_WAIT_1 এইটা ইঙ্গিত করে যে কানেকশনটি এ্যাকটিভ আছে কিন্তু বর্তমানে ব্যবহ্রত হচ্ছে না।
FIN_WAIT_2 এইটা ইঙ্গিত করে যে কানেকশনটি মাত্র server হতে first FIN signal গ্রহন করেছে।
LAST_ACK এইটা ইঙ্গিত করে যে সার্ভার তার নিজের FIN signal পাঠানোর জন্য প্রস্তুত হচ্ছে।
LISTENING এইটা ইঙ্গিত করে যে সার্ভার একটি কানেকশন গ্রহন করবার জন্য প্রস্তুত।
SYN_RECEIVED এইটা ইঙ্গিত করে যে client হতে SYN নামক একটা সিগন্যাল এই মাত্র server গ্রহন করেছে।
SYN_SEND এইটা ইঙ্গিত করে যে নিদ্রিষ্ট একটি কানেকশন open and active
TIME_WAIT এইটা ইঙ্গিত করে যে ক্লায়েন্ট হতে সাড়া পেয়ে কানেকশন এক্টিভ হয়েছে কিন্তু বর্তমানে ব্যবহ্রত হচ্ছে না।

এখন ম্যালওয়ার চেক করার জন্য দেখবো কোন প্রোগ্রাম কানেক্টটেড হচ্ছে বা হতে চাচ্ছে:
কোন কোন প্রোগ্রাম, বর্হিবিশ্বের সাথে আমার কম্পিউটার কানেক্টেড করছে তার বের করার জন্য নিচের কমান্ডটি ব্যবহার করবো
Netstat –b
আসলে সবচেয়ে ভাল হয় যদি একটি নিদ্রিষ্ট সময় পর পর আমরা এইটা চেক করি। কিন্তু আমরাতো মেশিন না, মানুষ তাই আরো ভাল হয় যদি এই সকল রেজাল্টের দিকে সবসময় চোখ না রেখে একটা লিখিত রেকর্ড রাখি। লিখিত রেকর্ড পাবার জন্য কমান্ডটা হবে এই রকম
netstat -b 5 >> C:\connections.txt
এখন আপনি আপনার সি ড্রাইভে গিয়ে দেখুন যে connections.txt নামক একটা রেকর্ড তৈরী হয়েছে। উল্লেখ্য যে, এই কমান্ডটা প্রতি পাচঁ সেকেন্ড পর পর মনিটর করতে থাকবে। এটি বন্ধ করার জন্য Crtl+c চাপুন। এই পদ্ধতি সিঙ্গেল কোন মেশিনের জন্য সিস্টেম স্লো হবার বার্তা দেখাতে পারে। কিন্তু বর্তমান আধুনিক যে কোন সিপিউ তে কোন সমস্যা হবে না। একটি সাধারন আউটপুট নিচের ছবিতে দেখানো হয়েছে।



উল্লেখ্য যে প্রোসেস আইডি (PID) যখন এক্সপি ব্যবহার করবেন তখন দেখানো হবে। আর সেভেনে সুইচ “o” এ্যাড করা হয়েছে প্রোসেস আইডি (PID) দেখার জন্য। এই কমান্ড গুলো অন্যান্য টুলস যেমন       task manager      এর সাথে কম্বাইন্ড করা হয়েছে যার মাধ্যমে এক্সিকিউটেবল ফাইলস ও তাদের প্রোসেস যা ইন্টারনেট কানেক্টেড এর জন্য চেষ্টা করে।

বি:দ্র: আপনারা আবার সুপার এ্যাডভান্স ইউজার হতে গিয়ে আমার দেখান অক্ষর ছাড়া অন্য কিছু দিয়ে ট্রাই করবেন না। ধন্যবাদ।

বার দেখুন জিপি সিম হ্যাক করে কেমন করে ফ্রীতে নেট চালানো যাই।

সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আমার আজকের এই পোস্টটি আরম্ভ করতেসি, সময় ও পড়াশুনার চাপে তেমন একটা পোস্ট করা হয়না তাই আজকে রাতে বসে এই পোস্টটা লিখা আরম্ভ করে দিলাম জানিনা কেমন হবে তবে আপনারা উপকৃত হবেন সেই আশাই এই পোস্টটি লিখতেসি। আপনারা সবাই জানেন আমার পোস্ট সমুহু বেশিরভাগ সময়ি হ্যাকিং-এর উপর হয়। আজকেও আমি একটি হ্যাকিং টিপস লিখব, তবে আজকেরটা একটু অন্যরকম। কি বুজতে পারলেন না ?
থাক আপনাদের আর হতাশ হতে হবে না, আমি বলছি। আজকে আমি আপনাদের দেখাবো কেমন করে জিপি সিম হ্যাক করে আপনার পিসিতে ইন্টারনেট চালানো যাই।
তাহলে দেখুন কেমন করে এই কাজটি করা যাই।
এভাবে ইন্টারনেট চালাতে হলে আপনার ব্রাউজার সিলেক্ট করতে হবে মজিলা ফায়ার ফক্স।
এবার আপনার জিপি সিম টিতে  P1 ইন্টারনেট সার্ভিসটি চালু করুন (সিমে টাকা কম রাখুন, মানে ১৫ টাকার মত)
আপনার মজিলা ফায়ার ফক্সটি ওপেন করুন।
Tools মেন্যু থেকে অপশন নির্বাচন করুন।
এবার সেটিংস সিলেক্ট করে ম্যানুয়েলি প্রক্সি কনফিগারেশন এ ক্লিক করুন।

প্রক্সি ঘরে 66.90.79.172 দিন পোর্ট ঘরে 80 দিন এবং ওকে দিয়ে সেভ করুন।

এবার আপনার মডেমটি পিসিতে লাগিয়ে আপনার ইচ্ছা মত ব্রাউজ ও ডাউনলোড করুন ইচ্ছামত ।
কোন দরনের সমস্যা হলে মন্তব্বের মাধ্যমে জানাবেন, ধন্যবাদ

ইয়াহু মেসেঞ্জার থেকে ফ্রি কল করুন বিশ্বের যে কোন দেশে যে কোন মোবাইল বা ল্যান্ড লাইনে।

আচ্ছালামু আলাইকুম,
শুরুতেই বলে রাখি যাদের ধৈর্য্যধারন ক্ষমতাকম তারা এই কাজটি না করাই ভালো
বা আমার ব্লগটি ভিসিট করার দরকার নেই।
আমি প্রথমে বিশ্বাস করি নাই এই বিষয়টি এবং কাউকে বলতে ও চাইনাই আমি ২/৩ টা কল করে তারপর আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলেছি।
জানিনা কে সাকসেস আর কে আন সাকসেস হন।দয়াকরে বলি কেউ বাজে মন্তব্য বা বেড কমেন্ট করা থেকে বিরত থাকবেন।
আপনার যদি মন ছায় বা আপনি ইচ্ছুক ফ্রি কল করার জন্য তাহলে ধৈর্য্য নিয়ে এই কাজটি করতে হবে।
প্রথমে ইয়াহু মেসেঞ্জার লাগবে আপনাকে ফ্রি কল করতে হলে।
একবারে লেটেস্ট হলে ভালো হয়।
ইয়াহু মেসেঞ্জার ইন্সটল শেষে ইউজার আইডি দিয়ে লগইন করুন।
আপনার মাইক্রোফোন ও হেডসেট টি ঠিক আছে কিনা দেখে নিন।
কারন আপনার হেড সেট যদি ঠিক না থাকে তাহলে জিবনেও পারবেন না কল করতে সাথে আপনার সিস্টেম এর অডিও ছেক করে দেখবেন অডিও রেকর্ড করে।
+18003733411 এই নাম্বারটি ডায়াক করুন (বা কানেক্ট না হওয়া পর্যন্ত সেটা কতবারে হবে বা কখন হবে নির্ভর করবে নেট ওয়ার্ক এর উপর )  আপনি এবার ফ্রি কল অপারেটরে কানেক্ট হবেন যখন কানেক্ট হবে তখন আপনাকে ভিবিন্ন ধরনের অপার করবে আপনি এই গুলো শুনবেন এবং সব শেষে বলবে ফ্রি কল।অথ্যাৎ যখনি শুনবেন ফ্রি কল তখন আপনি ও আপনার মাইক্রোফোনে একটু জোরে ও পরিষ্কার ভাবে বলবেন ফ্রি কল (এখানে ২০/৩০ সেকেন্ড এর জন্য বিজ্ঞাপন দিতে পারে ) এবং বিজ্ঞাপন শেষে বলবে Please dial the phone number & country code  তার মানে আপনি লাইনটি পেয়ে গেছেন।
এবার ডায়ালপ্যাড খুলে ওখানে নাম্বার দিন  ( আর না পেলে এই ভাবে চেষ্টা করে জেতে হবে  বারে বারে  আমি ৩৫বার ট্রাই করে পেয়েছি মাএ ৩বার তবে একটা আইডিয়া পেলাম ও দেখলাম যখন নেট ওয়ার্ক ফ্রি থাকে তখন কল সংযোগ পেতে সহজ হয়।তাই আপনি ও ফ্রি সময়ে ট্রাই করবেন ) এবার কাংখিত দেশের নাম্বার দিয়ে শুরু করুন ফ্রিকল করা।ডায়াল করবেন এই ভাবে যদি বাংলাদেশে করেন তাহলে ৮৮ দিয়ে আর ইন্ডিয়া করলে ৯১ দিয়ে শুরু করবেন।উওর আমেরিকার জন্য সুরুতে ১ ডায়াল করবেন।একবার যদি কানেক্ট হয় তাহলে আনলিমিটেড কথা বলতে পারবেন আমি একটানা ৩ঘন্টা কথা বলেছি।
ব্লগটি আমি তাড়াহুড়ো করে লিখেছি রিপিট করে দেখিনাই কারন আমার ল্যাপটপে চার্জ এখন প্রায় শুন্যর কোঠায় তাই ভুল ভ্রান্তি হলে আমি দুঃখিত।
যে কোন কিছু ফ্রি তে পেতে হলে একটু খাঠুনি দিয়ে হ্য়,তাই যারা খাঠুনি দিতে
পারবেন তারাই সফল হবেন,যেমন আমি অসংখ্যাবার চেষ্টা করে সাকসেস হয়েছি
আমার আশা আপনারা ও সফল হবেন।
আল্লাহ্‌ হাফিজ।
এবার ছিএ গুলো দেখে নিন কি ভাবে কাজ করবেন।

আপনার কম্পিউটারে আপনার অগোচরে বা আপনার অনু উপস্থিতিতে ভাই বোন বা সন্তানরা এবং অন্য যে কেউ কে কি করতেছে বা দেখতেছে যেনে নিন এই অদৃশ্য সফটওয়্যার দ্বারা।

শুরুতেই সকল প্রশংসা মহান প্রভুর নামে।

আচ্ছালামু আলাইকুম,

আশা করি মহান আল্লাহ্‌ তায়ালার অশেষ রহমতে আপনারা সকলেই
ভালো আছেন এবং আমি ও ভালো আছি আমার জন্য দোয়া করবেন।
এটি  একটি অদৃশ্য সফটওয়্যার  যাহা  সকল ব্যবহারকারীর কাজকর্মের রেকর্ড এবং এনক্রিপ্ট করা লগ ফাইলের মধ্যে সংরক্ষণ করে রাখে এবং লগ ফাইল একটি টেক্সট বা ওয়েব পেজ হিসাবে সংরক্ষিত করে রাখে।এই সফটওয়্যারটি খুঁজে বের করতে পারবে  আপনার কম্পিউটারে আপনি সফরে/বা ঘরের বাইরে  থাকাকালীন কে কি করেছে বা দেখেছে বা কি ব্যাবহার করেছেন।
স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনাকে জানিয়ে দেবে,ই-মেইলের মাধ্যমে বা আপনি নিজ থেকে দেখে নিতে পারবেন ডেইট বাই ডেইট অনুযায়ী।এবং প্রত্যাকটি কাজের বা পেইজের আলাদা আলাদা স্কীন সর্ট ও দেখতে পারবেন।
এই অদৃশ্য সফটওয়্যারটির বর্তমান বাজার মুল্য ৪৪.৯৫ ইউএস ডলার।
আর দ্বিতীয় বৈশিষ্ট হলঃ
ব্যাবহার কারির ফটো/ছবি ও দেখতে পারবেন (এই সফটওয়্যারটি নিজ থেকেই ব্যাবহার কারির ছবি সেভ করে রাখবে ) এবং এতে আপনার ওয়েভ ক্যামেরা কোন ফ্লাসিং বা কোন সাউন্ড দিবেনা  বলতে পারেন এক কথায় মশা মাছিও টের পাবেনা আপনার ফটো যে ক্যাপছার হবে বা নিবে) যদি আপনার কম্পিউটারে সেই সিস্টেম থাকে আর কি তার মানে বেশি কিছু নয়। একটা ওয়েভ ক্যামেরা থাকতে হবে।
তাই ওয়েভ ক্যামেরা যদি থাকে।তাহলে আপনার পিসিতে একদিনে যদি ৫জন লোক বসে
আপনি ওই ৫জনের কে কতক্ষন ইউজ করেছে এবং কি কি করেছে তার ছেহারা,তার লগিন টাইম
আউট টাইম একই ব্যাক্তি যদি একদিনে ১০বার লগিন করে আপনি ১০বার ই টের পেয়ে জাবেন
এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে।
ওয়েভ ক্যামেরা  না থাকে তাহলে একটি জিনিস থেকে বঞ্ছিত হবেন সেটি হলো ফেইস/
ছবি দেখা তাই একজনের দোষ আরেকজনের গাড়ে ছাপাবেন না ভুলেও।
বিশেষ দ্রষ্টব্য ঃ  এই সফটওয়্যারটি ব্যাবহার করে কারো কোন ক্ষতি করার চেষ্টা করবেন না
আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম ( আই মেন জাস্ট ফর ফান )
সফটওয়্যারটির নামঃ Ardamax Keylogger
ভার্সনঃ ৩.৮.৯.১
সাইজঃ ২.০১ মেগাবাইট
লাইসেন্স টাইপ এন্ড ভ্যাইলেডিটিঃ
আন রেজিস্টার ভার্সন মেয়াদকাল ঃ ১সপ্তাহ
রেজিস্টার ভার্সন মেয়াদকাল ঃ কোন লিমিট দেখিনি
এই অদৃশ্য সফটওয়্যারটি চালানো যাবে যে সব ইউন্ডোজে > ইউন্ডোজ ২০০০/০৩,এক্সপি,ভিস্তা,এবং ইউন্ডোজ ( ৭ )সেভেন।
ইন্সটল শেষে একবার রানিং করে নিলেই কাজ শেষ আপনাকে আর কিছু করতে
হবেনা তবে আপনি যখন বাসার বাইরে যাবেন। এই সফটওয়্যার কে আপনার টাস্কবার থেকে হাইড করে দিয়ে যাবেন তার কারন হল ইউজার কারি যদি পটু হয় আমাদের মতো মানে ছালাক আর কি তাহলে কান ধরে বের করে দিবে  কিছু বুজে উটার আগেই তাই খেয়াল করে সিস্টেম টাস্কবার থেকে হাইড করতে ভুল করবেন না এবং ছাইলে সার্টডাউন ও করে দিতে পারেন টাস্কবার থেকে হাইড করলে ভাববেন না যে সব বুজি গোল্লায় গেল।নাহ উনার কাজ উনি ঠিক ভাবেই করে জাচ্ছেন সুতরাং নো ছিন্তা ডু ফুর্তি এর নামি হল অদৃশ্য সফটওয়্যার।
আপনি টাস্কবার থেকে হাইড করে পিসি সার্ট ডাউন করার পরে পুনরায় পিসি স্টার্ট দিলে ও  এটি হাইড অবস্তায় সক্রিয় থাকবে। জতক্ষন পর্যন্ত না আপনি একে টাস্কবারে পুনরায় উজ্জীবিত না করছেন।
আশা করি আপনাদের কে বুজাতে পেরেছি এক এক কথা ২/২ বার ও বলেছি যাতে আপনাদের বুজতে কোন কষ্ট না হয়।তার পরে ও কারো যদি কোন অভিযোগ থাকে
আমাকে কমেন্ট করবেন আমি চেস্টা করবো আপনাকে সহযোগিতা করার জন্য।
এত বড় ব্লগ কখনো লিখিনী। তাই ভুল হলে আমি দুঃখিত
এবং আমাকে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
আমি এতক্ষন ধরে শুধুমাএ এর গুনাগুন নিয়েই ব্যাস্ত ছিলাম এর ব্যাবহার বিধি সম্পর্কে কিছুই বলি নাই তাই সেটা তো আর এখানে লিখা বা দেখানো সম্ভবপর নয়।তাই আমি আবার কষ্ট করে আপনাদের জন্য এর ব্যাবহার বিধি নিয়ে একটা পিডিএফ ফাইল বানিয়ে দিলাম যাতে পাবেন A-2-Z এর প্রত্যেকটি ফাংশান নিয়ে আমি
আলোচনা করেছি এবং ছিএ আকারে আপনাদের সামনে উপস্তাপন করে তুলে ধরলাম।
আল্লাহ্‌ আপনাদের সহায় হউক ফী আমানিল্লাহ।
অনেকেই ইদানিং বলছেন যে ডাউনলোড করতে সমস্যায় পড়েন তাই ২টি করে লিং যুক্ত করে দিলাম।একটায় সমস্যা দেখলে অন্য একটি ট্রাই করবেন।
 অদৃশ্য সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে নিছের লিংকে যান।
রেজিস্টার কীজেন এর জন্য নিছে ক্লীক করুন।
এর ব্যাবহার বিধি সম্পর্কে ছিএ সহ পিডিএফ এ পেতে ছাইলে এখানে ক্লীক করুন। ১- ড্রপবক্স লিংক  ২- টুশেয়ারেড লিংক

ছবিতে জ্বলছাপ দিন Mytoolsoft Watermark দিয়ে (২ মেগা)

ব সহজেই যেকোন ছবি/ ফটোতে জ্বলছাপ দেতে Mytoolsoft Watermark  সফ্টওয়্যারটি অতুলনীয়।
এটা দিয়ে টেক্সট এর পাশাপাশি যেকোন ছবিকেও ওয়াটারমার্ক হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।
ছবির যেকোন অংশে জ্বলছাপ দেওয়ার অপশন রয়েছে এটাতে। এবং আউটপুট লোকেশন ইচ্ছেমতো দিতে পারবেন।


এটা দিয়ে লেখাগুলো স্টাইল করে যেকোন এঙ্গেলে জ্বলছাপ দিতে পারবেন। এবং কাজও করবে দ্রুত।
যেসকল ফরমেট সাপর্ট করবে >> .bmp, .jpg, .jpeg, .gif, .png…..

ডাউনলোড লিংক >> http://www.mediafire.com/?2lklj41ols1ox7z

এটা পোর্টেবল; তাই ইনষ্টল করার দরকার নাই। শুধু এক্সট্রাক্ট করেই ওপেন করতে পারবেন।

ভেঙে ফেলুন ম্যামোরি কার্ডের পাসওয়ার্ড ❢ …হ্যাকারদের জন্য নয়

☢ Password bracking trick Of any Mamory Card

 “মোবাইলের ম্যামরি কার্ড (Micro SD Memory Card/T-Flash) পাসওয়ার্ডটি ভুলে গিয়েছেন? বা ম্যামরি কার্ডের হারানো পাসওয়ার্ড পূনরুদ্ধার করুন (Recover) এমন পোষ্টের খোঁজ আমরা তখনি করি যখন, নিরাপত্তার কারণে আমাদের ম্যামরি কার্ডে দেওয়া পাসওয়ার্ডটি হারিয়ে যায়।

এমন পরিস্তিতিতে রীতিমত অসহায় হয়ে কার্ডটি ফ্লাশ দিতে হয়। এতে করে ম্যামরি কার্ডে সংরক্ষিত আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ন তথ্যও চিরতরে মুছে যায়। সেগুলো অনেক সময় শক্তিশালী রিকভারী টুল দিয়েও আর উদ্ধার করা যায়না।

বিষয়টির একটি সহজ সমাধান আছে।

Click Here For More...
Drive-Memory

১. যেকোন সাইট থেকে “File Explorer” অ্যাপটি মোবাইলে ইনষ্ট‌ল (Install) করুন। *পিসি থেকেও লোড দিতে পারেন। তবে অবশ্যই ফোন ম্যামরিতে লোড দেবেন।

2. আপনার পাসওয়ার্ড হারানো ম্যামরি কার্ডটি উক্ত মোবাইলে সংযুক্ত করে কিছু সময় রেখে- পরে বিচ্ছিন্ন করে দিন। *যদি মোবাইল হ্যান্ডসেট থেকে ম্যামোরি কার্ডে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকেন (যেমন নোকিয়া) তবে ঐ সেট ব্যাতীত অন্য কোন হ্যান্ডসেট ব্যাবহার করতে হবে।

৩. এবার “File Explorer” অ্যাপটি চালু করে আপনার ফোন ম্যামোরি (ড্রাইভ C, C:/) ব্রাউজ করে MMCSTORE নামক ফাইলটি খুঁজে বের করুন।

৪. পেয়ে গেলে- সেটিকে রিনেম করে txt ফরম্যাটে নিয়ে যান। (Such as; MMCSTORE.txt)

৫. Then Open this file by using your phone and read. What’re you seeing…

তবে ফাইলটি কম্পিউটারে নিয়েও খুলতে পারেন। ভিতরে পাসওয়ার্ডটি পেয়ে যাবেন।

আরো বেশকিছু উপায় এবং কিছু টুল ব্যাবহার করে কাজটি করা যায়। থাক সে কথা। দয়াকরে অন্যকারো ম্যামোরি কার্ড এই উপায়ে খোলার চেষ্টা করবেন’না। কৌশলটি শুধু প্রকৃত ব্যাবহারকারীদের জন্য যারা পাসওয়ার্ড হারিয়ে বিপাকে পরেছেন।

Click Here For More...
———————————————————————————–

আচ্ছা, লেখাটি কি আকারে ছোট হয়ে যাচ্ছে? নোটিশবোর্ডে দেখলাম ছোট আকারের টিপস লিখতে মানা। যাক অসুবিধা নাই। আকার বাড়িয়ে দেওয়া কোন ব্যাপারই নয়।!

আসুন, অতিরিক্ত একটি বোনাস টিপস শেয়ার করি। এই ঈদে অনেকেই বোনাস দিচ্ছে। আমার পাঠকেরা কেন বোনাস টিপস পাবে’না?

বিষয়টি অনেকে জেনে থাকতে পারেন। তবে যারা এখনো জানেন না, তাদের বলি…

উইন্ডোজ সেভেনের জন্য মাইক্রোসফট ডিফল্টভাবেই কয়েকটি থিম আপনার সিস্টেমের ভেতর ঢুকিয়ে দিয়েছে। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে এগুলা সাধারণভাবে খুঁজে পাওয়া যাবেনা। আপনি উইন্ডোজ ইন্সটলেশনের সময় যে দেশ নির্বাচন করেছিলেন, মূলত তার ভিত্তিতেই উইন্ডোজ আপনাকে থিম ব্যবহার করতে দিবে। এই লুকানো থিম গুলো খুঁজে বের করতে আপনাকে ছোট্টো কিছু কাজ করতে হবে।

* স্টার্ট মেনুর সার্চ বক্সে C:\Windows\Globalization\MCT লিখে সার্চ দিন।

* MCT ফোল্ডারের ভেতর আপনি আমেরিকা,অস্ট্রেলিয়া,কানাডা,ব্রিটেনসহ বিভিন্ন regional theme খুঁজে পাবেন। ব্যস কাজ শেষ। এখন শুধু এপ্লাই করুন!

আহা, লেখা যে ফুরিয়ে গেল! :)

আসলে বিগত কিছু সাধারণ এবং ‘গুরূত্বপূর্ন’ সংবাদ শীর্ষক লেখাটির শেষের দিকে এই টিপসটি শেয়ার করাতে অনেকেই আসল ঘটনা বুঝতে পারেন নাই। ব্যাক্তিগতভাবে কয়েকজন আবার অনুরোধ করেছেন যে বিষয়টি নিয়ে যেন আমি আলাদা পোষ্ট করি।

ওখানে অবশ্য একটি পিসি ক্লিনিং ইউটিলিটিও শেয়ার করেছিলাম। তো যারা দেখেন নাই তারা উপরের শিরোনামের উপর অথবা এখানে ক্লিক করে দেখে আসতে পারেন।

আসছে ঈদের জন্য সবাইকে সুভেচ্ছা।

Angry Bird গেম খেলুন এবার আপনার পিসি তে

সবাইকে সালাম। :)
আজকে আপনাদের জন্য একটি অসাধারন গেম নিয়ে এলাম যেটা আগে সুধু মাত্র মোবাইল এ খেলা জেত তাই এখন আর মোবাইল এর ছোট স্ক্রীন এ আর খেলা লাগবে না এবার খেলুন আপনার পিসির বড় মনিটর এ ;)
এই গেম টি মোবাইল গেম এর মাধ্যমে জনপ্রিয়তা পায় এবং সেই জনপ্রিয়তা পেয়ে আজ এসে দাড়িয়েছে পিসি ভার্সন এ। আমি এটির ফুল ভার্সন এর লিঙ্ক শেয়ার করছি তাই আশা করি আপনাদের ডাউনলোড করতে কন প্রকার সমস্যা হবার কথা না, কারন আমি হটফাইল (HOTFILE) থেকে ডাউনলোড এর লিঙ্ক দিয়েছি । আশা করি আপনারা সবাই ডাউনলোড করে খেলবেন এবং যারা সময়ের অভাব এ ডাউনলোড করতে পারলেন না তারা ডাউনলোড শুরু করে পস করে রেখে দিন :P
অনেক কিছু বলে ফেললাম, এই ফেমাস গেম টির সম্পর্কে এত কিছু না বল্লেও হত :P থাক আর কিছু বললাম না চলুন এবার ডাউনলোড করে ফেলি এবং দেখে নেই কিছু স্ক্রীন সুট ;)
ডাউনলোড করতে হলে নিচের ডাউনলোড বাটন এ ক্লিক করুন।


কিছু স্ক্রীন সুট দেখি চলুন ;)







Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More