আসসালামু আলাইকুম

শনিবার, ৩১ মার্চ, ২০১২

মোবাইলে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস দেখুন


নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধকে জানবে নতুনভাবে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস খোঁজার জন্য লাইব্রেরি বা মোটা মোটা বই খোঁজার যুগের অবসান ঘটাল দেশের জনপ্রিয় মোবাইল হ্যান্ডসেট প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নকিয়া। এখন থেকে মোবাইল ফোনেই পাওয়া যাবে আমাদের গর্বের মুক্তিযুদ্ধকে।
সারা দেশের নতুন প্রজন্ম যখন মোবাইল সংস্কৃতির প্রতি ঝুঁকে পড়ছে, ঠিক তখনই অসাধারণ এই সংযোজন উদ্বুদ্ধ করল গোটা দেশকে। পুরো কাজটি সুসম্পন্ন করার পেছনে প্রধান সহযোগী ছিল বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে মোবাইলে সেবা দেওয়ার নতুন ধরনের উদাহরণ সৃষ্টি করল এই মন্ত্রণালয়। আর এই উদ্যোগটির কারিগরি দিক পরিচালনা করেছে দেশের মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিষ্ঠান এমসিসি লিমিটেড।
অ্যাপ্লিকেশনটি নকিয়া স্টোর থেকে নকিয়া ফোন ব্যবহারকারীরা যেকোনো সময় বিনা মূল্যে ডাউনলোড করতে পারবে। পুরো অ্যাপ্লিকেশনটি সাজানো হয়েছে ছয়টি গ্যালারি দিয়ে। শুরু হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের আগের প্রস্তুতি বা যুদ্ধ শুরুর প্রাক্কাল থেকে, এরপর একাত্তরের মার্চ মাস, দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ, আমাদের বিজয়ের ইতিহাস উঠে এসেছে ধীরে ধীরে অনেকটা ভার্চুয়াল জাদুঘরের মতো। এ ছাড়া যুদ্ধকালীন ঐতিহাসিক পোস্টার, লিফলেট এবং আমাদের মিত্রবাহিনীর ভূমিকা সম্পর্কে যে কেউ জানতে পারবে এখান থেকে। অনেকটা ছবি এবং লেখায় মুক্তিযুদ্ধকে দেখা যাবে হাতের মুঠোয়। এতে দুই শতাধিক ছবি এবং তার বর্ণনাও রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের বিখ্যাত অডিওগুলো, যা সেই সময় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে প্রচারিত হয়েছে এবং মুক্তিযুদ্ধকালীন ধারণ করা ভিডিও যুক্ত হবে নতুন সংযোজনে। পুরোপুরি ডায়নামিক এই মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনটির গ্রাফিকস খুবই চমৎকার ও সহজবোধ্য। অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করা যাবে store.ovi.com থেকে।

IDM 6.11


বর্তমানে IDM 6.11 এ serial number অথবা crack অথবা patch করার পর কম্পিউটার রিস্টার্ট করলে IDM পুনরায় serial number চায় .
তখন আমাদের বার বার serial number দিতে হয় অথবা crack অথবা patch করতে হয় . এটা অনেক ঝামেলার . আমরা যখন IDM এ serial number
দেই তখন IDM এটাকে নিয়া নেয় কিন্তু কম্পিউটার রিস্টার্ট করার পর IDM তার সার্ভার এর সাথে যোগাযোগ করে serial number কে fake বলে . সুতরাং
আমরা যদি আমাদের কম্পিউটার এ IDM এর site টা কে ব্লক করে দেই তাহলে IDM IDM তার সার্ভার এর সাথে যোগাযোগ করতে পারবে না এবং আমাদের serial number কে fake বলতে পারবেনা . তাই IDM সেটআপ করার আগে IDM এর website ব্লক করে নিবেন . তাহলে এটা কোনো ঝামেলা করবে না .

IDM এর website http://www.internetdownloadmanager.com . এই address টা ব্লক করবেন .

Patch করার সময় আপনার first নাম এবং লাস্ট নাম দিবেন তাহলেই হবে .

Download IDM with Patch

http://www.mediafire.com/?h53sxtgr8195eab

PC DOCTOR :: কি বোর্ড এর F1 থেকে F12 এর কিছু সাধারণ কাজ

কম্পিউটার কি বোর্ড এর একদম উপরের দিকে তাকালে দেখা যাবে যে F1 থেকে F12 পর্যন্ত এই বাটন গুলোর প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা আলাদা এবং গুরুত্তপূর্ণ ব্যবহার। বিশেষ করে মাউস এর বিকল্প হিসেবে এদের ব্যবহার করা যায় । চলুন দেখে নিই কি গুলোর প্রয়োগঃ

F1 : সাহায্যকারী কি হিসেবেই ব্যবহিত হয়। যখন F1 কি চাপা হয় তখন প্রত্যেক প্রোগ্রামেরই হেল্প পেইজ চলে আসে।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডার Rename করার জন্য ব্যবহার হয় ।
F3: কি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ অপশন চালু হয়।
F4 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed Repeat করা যায়। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়।
F5 : চেপে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয়। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো আরম্ভ করা হয়।
F6 : চেপে মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় এবং মজিলা ফায়ারফক্সের Creat browsing চালু করা হয়।
F8 : কি টি অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালু করার জন্য এই কি টি চাপতে হয়।
F9 : কি চেপে Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করা হয়।
F10 : কি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়।
F11 : চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজারের ফুল-স্ক্রিন মোড অন-অফ করা হয়।
F12 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়।

Kaspersky Internet Security 2012 ডাউনলোড করুন সাথে ৩১১ দিনের অরিজিনাল license Key

কেমন আছেন সবাই?? আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম ক্যাসপারস্কাই ইন্টারনেট সিকুরিটি ২০১২। সাথে ৩১১ দিনের মেয়াদ সহ। এই অশাধারন শক্তিশালী এন্টি ভাইরাস সম্পর্কে নতুন করে বলার আর কিছু নেই সবাই উনাকে ভাল করেই চিনেন তাহলে কথা না বলে তারাতারি ডাউনলোড করুন একদম ফ্রীতে তাও আবার ৩১১ দিনের অরিজিনাল license Key সহ ।


এখানে ক্লিক করে kaspersky internet security ডাউনলোড করে নিন। [৭৬.৪১MB]

এখন license key তা ডাউনলোড করুন এখান থেকে । [216KB]

sathe 90 diner akti license key oo nen QCGUH-J8FF6-33WGA-UBY62

ক্যাসপারস্কাই ডাউনলোড করার পর ইন্সটল করুন। তারপর আপনার PC restart দেন।

পিসি ওপেন হওয়ার পর আপনার নেট connection বন্ধ করুন। তারপর ক্যাসপারস্কাই রান করুন।

এখন license কী টা দিয়ে অ্যাক্টিভ করে নিন।

ভাল থাকবেন।

আপনি কি একজন এক্সট্রাঅরডিনারি পারসন হতে চান?? তাহলে আপনার জন্যই এই টিউন টি!!

এই পোস্টে আমি একটি ওয়েব সাইট সম্পর্কে জানাবো। সাইট টির ঠিকানা www.ypick.me . সাইট টি মুলত একটি CV তৈরির সাইট।

কাজঃ

এই সাইটের মাধমে আপনি আপনার এক্সট্রাঅরডিনারি CV বানাতে পারেন। এছাড়াও আপনি আপনার পারসনাল যে কোনো ডেটা সংরক্ষন করতে পারেন।



আপনার লাভঃ

বর্তমান চাকরীর বাজারের কথা চিন্তা করুন। আপনি যে জায়গায় চাকরীর ইন্টারভিউ দিতে যাবেন সেখানে আরও কতজন ঐ একই উদ্দেশ্যে যাবে। সেখানে আপনি আপনার ক্লায়েন্টের বিশেষ দৃষ্টি পাবেন কিভাবে?? অবশ্যই আপনার যোগ্যতার মাধ্যমে। কিন্তু ঐ একই পরিমান যোগ্যতা আরও অনেকের থাকতে পারে। এক্ষেত্রে কি করবেন?? এক্ষেত্রে আপনার CV টা যদি আর সবার চেয়ে আলাদা, যুগোপযোগী হয় এবং সেটা যদি আপনার এক্সট্রাঅরডিনারি পারসোনালিটি প্রকাশ করে তবে নিশ্চই আপনি আপনার ক্লায়েন্টের সুনজর পাবেন। ( অনেক টা ফ্রিল্যাঞ্চার সাইটে ক্লায়েন্টের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আমরা যে রকম ইউনিক কভার লেটার লিখি সেরকম )আর এজন্য আপনাকে যেটা সাহায্য করবে সেটা হলো www.ypick.me সাইট টি।



আপনাকে যা করতে হবেঃ

খুবই সহজ। প্রথমে www.ypick.me সাইট টি তে যান। সাইন আপ বাটনে ক্লিক করেন। এখানে আপনার ই মেইল আই ডি চাইবে। আপনি আপনার ই মেইল আই ডি প্রবেশ করান। আপাতত আপনার কাজ শেষ। আপনি এখন এই সাইটের রেজিস্ট্রারড মেম্বার।

CV কি ভাবে বানাবেনঃ

প্রথমে আপনাকে মাথায় রাখতে হবে আপনি কি কাজের জন্য CV বানাবেন।

কাজ অনুযায়ী আপনি প্রয়োজনীয় সব ডেটা প্রথমে আপলোড করুন। ধরুন আপনি একটি আই টি ফার্মে জবের জন্য আপ্লাই করেছেন। আপনি আপনার দক্ষতার প্রমান সরূপ আপনার নিজের ডিজাইন করা ওয়েব সাইটের ছবি দিয়ে দিলেন। এজন্য প্রথমে স্ক্রিন শট দেখুন। যেখানে ছবি বা ভিডিও বা অডিও দিতে চান সে জায়গা ঠিক করুন। তারপর নরমাল আপলোড স্টাইলে আপলোড করুন। প্রয়োজনীয় সব ডেটা দিয়ে ফাইল টি সেভ করুন। ফাইল টি আপনি পাবলিক বা পারসোনাল করে রাখতে পারেন। এবার আপনাকে এই ফাইলের জন্য একটি ইউ আর এল দেয়া হবে। আপনি আপনার ক্লায়েন্ট কে এই ইউ আর এল প্রভাইড করুন আর হয়ে যান একজন এক্সট্রাঅরডিনারি আপ্লিকেন্ট।

অভিযোগঃ

অনেকেই অভিযোগ করবেন যে রেজিট্রেশন করার পর আর কিছু করতে পারছেন না। আপনাদের কে জানিয়ে রাখি যে এই সাইট টি আগামি এপ্রিল মাস থেকে সার্ভিস দেয়া শুরু করবে। আপনি যদি আগে সাইন আপ করে থাকেন তবে এপ্রিল মাস থেকে আপনি সেবা পাবেন। আপনি তখনো সাইন আপ করতে পারবেন। তবে কথা হল আপনি যদি এই মাসে অর্থাৎ ৩১ মার্চের মধ্যে সাইন আপ করেন তবে পরবর্তীতে আপনি প্রিমিয়াম মেম্বারশিপের সুবিধা পাবেন। আর এই মাসে সাইন আপ করে কিন্ডল ফায়ার কন্টেস্টে আপনিও সারপ্রাইজ পেতে পারেন।নাউ চয়েস ইস ইওরস।



অন্যান্য সুবিধা সমুহঃ



সাইট টি মূলত Cv তৈরি তে সাহায্য করলেও আপনি এর মাধ্যমে আরও অন্যান্য সুবিধা পেতে পারেন। আপনি এর মাধ্যমে আপনার নিজেকে প্রকাশ করতে পারেন। ধরুন আপনি একজন মিউজিশিয়ান। আপনি আপনার মিউজিক গুলো এখানে আপ লোড করে ফেসবুকে আপনার লিঙ্ক শেয়ার করতে পারেন। অথবা মনেকরুন আপনি ব্যবসায়ী, আপনি আপনার পন্যের বিবরন দিয়ে তার প্রচারনা করতে পারেন। মোটকথা আপনার যদি নিজের পারসোনাল কোন ওয়েব সাইট না থাকে তাহলে আপনি এটা কে আপনার পারসোনাল ওয়েব সাইট হিসাবে নিজের ইচ্ছামতো ব্যবহার করতে পারেন। তো আর দেরি কিসের। ?? এক্ষুনি রেজিট্রেশন করুন এখানে www.ypick.me



শেষ কথাঃ

অনেক প্যাচাল পারলাম। যদি আমার লেখা আপনাদের একটুও ভালো লেগে থাকে এবং যদি মনে হয় এর মাধ্যমে আপনার উপকার হতে পারে তবে দয়া করে কমেন্ট করবেন।

মঙ্গলবার, ২৭ মার্চ, ২০১২

Using command prompt "attrib" to check for Viruses or Malware

Microsoft Command Prompt "attrib" is a very useful tool to check if your hard drives even your flashdisks have been infected by a virus.

You will know if a Malware is inside your hard drive just by looking at the attributes of each files and the file that has the attributes of +s +h +r

The function of attrib is to set and remove file attributes (read-only, archive, system and hidden).

Launch attrib
To start attrib

Go to Start Menu > Run
Type cmd (cmd stands for command prompt)
Press Enter key
The Command Prompt will appear showing us where is our location in the directory.

Using attrib
To use attrib

Go to the root directory first by typing cd\(because this is always the target of Malware / Virus)
2. Type attrib and press Enter key

In this example, I have two files that are considered as malware.

Note that there are two files which I outlined in red (SilentSoftech.exe and autorun.inf). Since you cannot see this file nor delete it (because the attributes that was set on these files are +s +h +r)

+s - meaning it is a system file (which also means that you cannot delete it just by using the delete command)
+h - means it is hidden (so you cannot delete it)


+r - means it is a read only file ( which also means that you cannot delete it just by using the delete command)


Now we need to set the attributes of autorun.inf to -s -h -r (so that we can manually delete it)

Type attrib -s -h -r autorun.inf ( be sure to include -s -h -r because you cannot change the attributes using only -s or -h or -r alone)
Type attrib again to check if your changes have been commited
If the autorun.inf file has no more attributes, you can now delete it by typing del autorun.inf
Since SilentSoftech.exe is a malware you can remove its attributes by doing step 1 and step 3(just change the filename) ex. attrib -s -h -r silentsoftech.exe

There you have it!!!!

NOTE : when autorun.inf keeps coming back even if you already deleted it, be sure to check your Task Manager by pressing CTRL + ALT + DELETE ( a virus is still running as a process thats why you cannot delete it. KILL the process first by selecting it and clicking End Process.

NOTE: You can also apply the attrib -s -h -r command to all the partition of your computer, drive D: drive E: drive F: (all of your drives). For example. for drive D, just type "D:" (minus the double quote) then you can see that your current drive is D.. type there the command "attrib -s -h -r *.exe" for exe files and "attrib -s -h -r *.inf" and then delete the file by "del autorun.inf".

Hope this helps!!!!! :)

Here's an easy step by step procedure how to hide any partition/drive

1. Go to Start > run > type "diskpart".A DOS window will appear with following discription.DISKPART>

2. Then type "list volume"The result will look like : ------Volume ### Ltr Label Fs Type Size Status Info--------------- --- -------- ---- ------ ---- ------ ----Volume 0 F CD-ROMVolume 1 C Window_XP NTFS Partition 7000MB Healthy SystemVolume 2 D Softwares NTFS Partition 8000MB HealthyVolume 3 E Songs NTFS Partition 8000MB Healthy

3. Suppose u wanna hide drive E then type "select volume 3". Then amessage will appear in same winwods { Volume 3 is the selectedvolume}

4. Now type "remove letter E". Now a message will come { DiskpartRemoved the Drive letter }sometime it requires the reboot the computer. Diskpart will remove theletter. Windows XP is not having capabilty to identify the unkownvolume.Your Data is safe now from all unauthorised users. To access thecontent of hidden Drive repeat the process mentioned above. But in4th step replace " remove" to "assign" i mean type "assign letter E"
Good Luck

আপনার কম্পিউটারে USB Port বন্ধ করে দিন সহজ উপায়ে………

সালাম সবাইকে সবাই কেমন আছেন? আসাকরি ভাল আছেন, আপনাদের জন্য একটি মজার টিপস নিয়ে আসছি দেখে মজা পাবেন….ভাল করে লক্ষ্য করুন………..

অর্থাৎ আপনার কম্পিউটারের Pen drive&Modem ডুকালে Show করবে না মজা না! তাহলে এবার চট করে করে ফেলুন

প্রথমে Desktop এ My Computer এর উপর Mouse এর Right button ক্লিক করে অতঃপর Manage এ ক্লিক করে Continue তে ক্লিক করে Device Manager এ ক্লিক করে Universal Serial Bus controllers থেকে USB Root Hub সবার শেষের আগেরটা করে Right button ক্লিক করে Disable দিবেন দেখবেন আপনার কম্পিউটারে আর Pen drive এবং Modem যাই ডুকান আর Show করবে না, আবার Enable করে দিলে Show করবে

Startup Delayer

Can you learn another language in the time it takes for your machine to boot? Do you turn on your PC when you go to bed, so it’s finished booting by the time you get home from work the next day?
When Windows loads it’s Startup file, it attempts to load every program in there at the same time. Therefore if you have quite a lot of programs starting when Windows starts, each program will try and grab CPU time so that it can load.

If each program tries to do this at the same time, you soon notice the slow down that occurs, due to your CPU trying to help all the programs to load, and your hard disk accessing multiple files.

Startup Delayer allows you to setup how many seconds after Windows has started, to load each program.

• For Example:
If you have your mail program and a special clock starting up, then you can make your mail start say 10 seconds after Windows has loaded, and then the special clock start 20 seconds after Windows Starts.

What’s New in Startup Delayer 3.0 :

· Modified AutoUpdate to keep checking when an update is found and only revert to delayed checking after an update. This helps keep users up to date
· Added error prompt when unable to gain access when writing a file and updated the existing localization
· Fixed serialization bug when setting idle values to 0
· Updated all of the Startup Delayer project to completely remove all Krypton controls
· Updated all of the Startup Launcher project to completely remove all Krypton controls
· Threaded the initialization of the Timers so that Startup Launcher starts up faster
· Updated the Install process to remove more old files
· Fixed Zip codepage for the SDXmlUpgrader
· Updated all Forms to ensure they support 120dpi
· Fixed Install upgrade from 2.x removing Local machine Run entry

DOWNLOAD

Earn money from your blog without adsense

Assalamualaikum.
You can easely earn money from your blog without adsense.
Make money from clicks and conversions
You get paid for every visitor that clicks on an ad, and an extra revenue if the click turns into conversion. Our goal is to enable you to make as much as possible from your advertising space, by letting advertisers bid on your ad space. We pay monthly, either by check, wire or instantly through PayPal with a minimum of only $10.

Earn money by directing users to signup with BidVertiser

Place a Referral button or a text link on your site and you will start to earn money when a user clicks on your button or link and signs as an advertiser or a publisher:

When a user signs as an advertiser and first spends $10, we’ll
credit your account with $5. When that same advertiser
spends $50, you will be credited with an additional $20.

When a user signs as a publisher and first earns $10, we’ll
credit your account with $10. When that same publisher
earns $50, you will be credited with an additional $40.

Your earnings will be tracked in your Referral control panel, including clicks, sign-ups and conversions.
We pay monthly, either by check or instantly through PayPal with a minimum of only $10.

Bidvertiser
So please click below link for registration.

http://www.bidvertiser.com/bdv/bidvertiser/bdv_ref.dbm?Affiliate_ID=25&Ref_Option=pub&Ref_PID=435500

Free DVD CD Data Recovery Softwares To Recover Data

Many time you faced the problems like when putting old CD/DVD disk in drive and it takes a lots of time to load or read by drive lens. You’re trying to copy your important data from CD/DVD and it stopped in middle and your drive can’t able to read it for Scratch or Damaged Disk. And you think “How to recover files from damaged scratch CD/DVD? What is the software for CD or DVD data recovery and where to get them free?

Many time you give your CD or DVD collections for movies or application to your friends and they make too many scratches and when you got them back, you find that they are badly damaged and beyond readable. And the the question of recovery and searching softwares for same comes in mind on that time. To overcome from this condition here some nifty free CD or DVD data recovery software available for free to recover data from your damaged disk and supported any type of media. Here the list:
~CD Recovery Toolbox: This tool was developed for recovering damaged files from different disk types: CD, DVD,HD DVD, Blu-Ray, etc. You can use it to restore information lost as a result of some mechanical damage of the disk (scratches, chips, different spots on thesurface) or as a result of incorrect recording. Thus, the program can recoverdata that was considered lost. The CD Recovery Toolbox Free tool scans any CD and DVD disks and finds files and folders located there. We should mention that there can be some information on the disk that cannot berecovered. Not all of the files and folders can be found – that depends on the degree and location of the damage. The tool is compatible with Windows 98, Windows Me, Windows NT 4.0, Windows 2000, Windows XP, Windows XP SP2, Windows 2003, Windows Vista.
Download Link: CD Recovery ToolboX (647 KB)

Roadkil’s Unstoppable Copier5.2: Recovers files from disks with physical damage. Allows you to copy files from disks with problems such as bad sectors, scratches or that just give errors when reading data. The program will attempt to recover every readable piece of a file and put the pieces together. Using this method most types of files can be made useable even if some parts of the file were not recoverable in the end. Supports Windows 2000, Windows XP, Windows Vista and Windows 7.
Download Link: unstopable copier (129 KB)

~CDCheck: is a utility for the prevention, detection and recovery of damaged files on CD-ROMs with an emphasis on error detection. With CDCheck you can check your CDs and discover which files are corrupted. By using the program proactively, you can insure that your data on CD-ROMs are safe — before it’s too late! CDCheck provides the following features: readability verification, binary compare, CRC file creation (and verification) and file recovery.
Download Link: CDCheck (1.4mb)
~MiniTool Power Data Recovery Free: All in one free data recovery suite supports 32/64 bit Windows Operating System including Windows XP, Vista and Windows 7. This file recovery sotrware to recover their lost data in any condition for free. MiniTool Power Data Recovery Free Edition includes five data recovery modules: Undelete Recovery, Damaged Partition Recovery, Lost Partition Recovery, Digital Media Recovery and CD/DVD Recovery.
Download Link: MiniTool Power Data Recovery Free (5.24 MB)

~IsoPuzzle 1.7 Beta: This program is to recover as much as possible data of damaged, bad burned or scratched CDs or DVDs. The purpose of this program is to recover as much as possible data of damaged, bad burned or scratched CDs or DVDs. This version is experimental and supports only data CDs and DVDs with sectorsize of 2048 byte – Audio CD, VCD and SVCD are not supported. ASPI layer. Please put the WNASPI32.dll together to Your IsoPuzzle.exe folder
Download Link: iso puzzle (93 KB).

How to Write-Protect USB Flash Drive

Many a time, it becomes necessary for us to write protect our USB flash drive so as to protect it from viruses and other malware programs. Because flash drives are so popular and most widely used to move data between computers, they are the prime target for attackers as a means to get infections spread around the computer world. Also, since USB drive is not a Read-Only Memory (ROM), the data inside it can easily be modified or deleted by malware programs.

But unfortunately, most of the new flash drives do not come with a write-protect feature as the manufacturers wish to cut down the cost of production. Hence, the only way to write-protect your USB flash drives is to enable this feature on your own computer.

This can be done by adding a small entry to the Windows registry which acts as a switch that can be enabled to make use of the write protection or disabled to allow write access. Just follow these steps:

1. Open the Registry Editor (Open the “Run” dialog box, type regedit and hit “Enter”).

2. Navigate to the following Registry key:

HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\
3. Create a New Key named as StorageDevicePolicies. To do this right-click on Control, and click on New->Key and name it as StorageDevicePolicies.

4. Now right-click on StorageDevicePolicies and create a New->DWORD (32-bit) Value and name it as WriteProtect.

nd name it as WriteProtect

5. Double-click on WriteProtect and set the Value data to 1.

Now the right-protection for USB drives is enabled on your computer (no restart required) and thus it would not be possible for anyone or any program to add/delete the contents from your USB flash drive. Any attempt to copy or download the files onto the USB drive will result in the following error message being displayed.

To revert and remove the write-protection, all you need to do is just change the Value data for WriteProtect (Step-5) from 1 back to 0. Now write access to all the USB devices is re-enabled.

Sometimes it may seem difficult to remember and follow the above mentioned steps each time you want to enable/disable the write protection. Hence as an alternative way, there are many tools available to automatically enable/disable the write-protection feature. One of my favorite tool is USB Write Protect by Naresh Manadhar. Using this tool you can limit write access to your USB drives with just a click of a button. You can download this tool from the following link:

USBWriteProtect

Hide My MAC Address


Hide your MAC Address from hackers, government agencies, your ISP, WiFi networks, online games, and more! Anyone with the right tools can track your Internet activity if they know your MAC Address. Public Wireless Access Points are all over, some less secure than others. Every time you open your laptop, it automatically attempts to contact to wireless networks, regardless if you use WEP/WPA Encryption. Fool MAC-based ACLs (Access Control Lists) by cloning the MAC address of a computer that is already authorized to use a WiFi network. Don’t let your MAC Address to get out in the open, download Hide My MAC Address now.

Benefits & Features

-Change your MAC Address with only one click!
-Prevent online games from banning you based on your MAC Address.
-Clone the MAC Address of another computer. Bypass some ISP registration requirements.
-Get back into online games that banned you based on your MAC Address.
-Hide your real MAC Address from hackers, WiFi networks, and ISPs.


Size: 1.12 MB

Its password is doh

Download

Trojan Remover 6.8.2 Build 2599

Assalamualiku. Welcome back to Tuner Page. Everybody how are you? I wish you are well. I shall share u a new tools. That name is Trojan Remover 6.8.2 Build 2599.


Trojan Remover 6.8.2 Build 2599
Trojan Remover – program to remove and protect against Trojan horses, even unknown to the standard anti-virus. Checks all system files, including Windows Registry and finds programs that load at startup. For each identified Trojan Horse, or other malware Trojan Remover gives a warning (showing the location and file name), offering to remove the link from the system file and rename the file itself. There is a good library of “Trojans” which is constantly updated via the Internet. The program has a friendly interface and very easy to use.
Trojan Remover aids in the removal of Malware – Trojan Horses, Worms, Adware, Spyware – when standard anti-virus software either fails to detect them or fails to effectively eliminate them. Standard antivirus programs are good at detecting this Malware, but not always good at effectively removing it. The majority of Anti-Malware Scanners are well able to detect malicious software – Trojan Horses, Internet Worms, Adware / Spyware etc. – But are not always efficient in removing them once they have been triggered.

Download

Password: moviesnhacks

Ok, no more today. See you next time, Allah Hafiz………..

Facebook Anti Virous !!! Click here >>>>>

Facebook spam ! Id ses ! Risky application !
ai sob prblem solve korta aybr ami post korbo “FACEBOOK ANTI VIROUS” !!!

Facebook joto popular hocca, totoi jano barca spam,scam,fake app. Ja amdar procur koti kora. Spam ar jalay sobai kom besi birokto.
A doronar Spam/virous ar juki komata use kora jay trusted app “Norton safe web”

Ati facebook profile k always protect rakta help korba. Ati Bibinno group and share kora link gulu scan kora dakba. Spam/virous jukto kono link pala ati nija thaka block kora diva. And sudu safe link gulu apnar home page a show korba.

Step 1: fb ta login korun.

Step 2: arpor jan >>> http:apps.facebook.com/nortonsafeweb/

Step 3: “Request for permission ” ar gora “Allow” click korun.
Akhana ” Please grant us permission to access your News Feed and Wall” a click kora “Allow”, sobsesa “continue” dita hova.

Step 4: arpor “pop-up” window thaka “Enable Auto-scan” a click kora “Allow” dilai ati run korba.

Aybr apni niscinto mona fb use korun. Ar pora kicu bujta problem hola ask korban. R post ti valo lagla Like korean. . . R obossoi comment korban..

সহজেই Backup রাখুন আপনার SMS এবং Call Logs এর ।

Worried of creating backup your messages and call logs ? No need to worry, you can easily create backup of your messages and call logs with ‘Message Mirror’

Message Mirror is one of the tools you must have on your phone.
Message Mirror can help you to -
* Find deleted messages and call log.
* Restore deleted messages to INBOX and SENTBOX folders.
* Create Backup of messages and call log.
* Keep secret your private messages.

Message Mirror monitors all incoming and outgoing messages (SMS and MMS) and call log on your phone and backups them in a database.

The database is a “mirror” of your messages and call activities.

Therefore you can browse messages and call log in this application even if you have deleted them from the phone.

¤¤¤ Features :
* Realtime backup incoming and outgoing SMS in database.
* Realtime backup incoming and outgoing MMS (text part, up to 1000 characters) in database.
* Realtime backup call activities in database.
* Restore deleted messages to INBOX and SENTBOX folders.
* Generate message log in various format (TEXT/HTML/CSV/XML).
* Transfer message log to PC/Email/MMS address/Phone storage.
* Support online backup (Service provided by www.caremyphone.com ).
* Password protection.
* Auto start, work in background.
* Flexible black and white list and content sensitive filter.

¤¤¤ Download Links :

* Full Version : here

* Lite Version : here

¤¤¤ Compatible Devices :Message Mirror supports all Symbian S60 3rd, 5th edition and Symbian^3 phones.

:: Trick of Backuping and restoring messages form Memory Card ::

Do you want to back up your all messages for your mobile before formatting your Memory Card ?
It’s very simple and easy. It takes just 5 minutes !!!

Follow the steps below to do it :
* At first connect your mobile to PC in Mass Storage Mode.
* You will see folders like SYS, PRIVATE, RESOURCE, DATA etc.
* Now navigate through PRIVATE folder.
* The folder contains ’1000484b’ and you will see ‘Mail2′ folder (this is the folder where all your messages get stored)
* Copy the “1000484b” folder and make a backup in your PC.
* After formatting your Memory Card again activate your mass media and copy the ’1000484b’ folder to the same location and restart your mobile.
* Its done. Now all the messages are restored.

A simple Trick to hide your Disk Drive

To hide your Disk Drive, just go through following steps :

>> Open control panel

>> Go to administrative tools

>> Click on computer management

>> A new window will be appeared

>> Click on disk management

>> In the left column you will see all disk drives

>> Now right click on local disk which you want to hide

>>Suppose you want to hide local disk E, right click on local disk E and choose change drive letter and paths now a small window will appear showing ur letter”E” click remove and then ok

Open My Computer, you will not see local disk E to bring back repeat the above steps but when you open disk management the drive that is hidden will be without any letter
>>Right click on it and
>>Choose change drive letter and paths
>>Press add and click on Ok

আপনার কম্পিউটারের ড্রাইভ বাড়ান এভাবে……….

আসসালমু আলাইকুম ওয়ারাহ মাতুল্লাহ এই পেইজের সবার শুবকামনায় শুরু করছি আরেকটি মজার টিউন যেটি প্রায় কম্পিউটার ইউজারদের জন্য প্রয়োজন হয় বিশেষ করে লেপটপ ইউজারদের জন্য সেটা হল কম্পিউটার ড্রাইভ বাড়ানোর কৌশল অনেকেই লেপটপ কম্পিউটার নেয়ার পর দেখে যে তার সি ড্রাইভে জায়গা বেশি সে তখন চাইযে তার সি ড্রাইভের জায়গা কমিয়ে অন্য একটি নতুন ড্রাইভ বানাবে তখনই সমস্যা…..আসলে এটা কোন সমস্যা না খুব সহজ নিম্মের পদক্ষেপ অনুসরণ করুন আপনিও পেরে যাবেন.,……..
প্রথমে ডেক্সটপ এর My computer এর উপর মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Manage-Disk management থেকে C drive এর উপর মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে shrink volume এ ক্লিক করে shrink করলে দেখবেন নতুন একটি ড্রাইভ তৈরী হয়ে গেছে …এ ছাড়া জায়গা বেশী থাকলে এবং ২/৩ টা ড্রাইভ বানাতে চাইলে সাইজ নির্ধারণ করে দিয়ে shrink করতে হবে……….


Virus Delete করুন Manually

সবাইকে শুভ বিকাল জানিয়ে টিপিতে আমার প্রথম টিউন শুরু করছি । আজকের টিউনটি করব ভাইরাস কিভাবে Manually Delete করা যায় তা নিয়ে । তো আসুন শুরু করা যাক ।

কিছু কিছু VIRUS কম্পিউটার START হওয়ার সাথে সাথে RUN করে । যেকারণে NORMALLY তাদের DELETE করা সম্ভব হয়না । কিন্তু BATCH FILE দিয়ে সহজেই যেকোনো FILE DELETE করতে পারেন ।

@ECHO OFF

prompt $p$g

title algeeroidbiletdoux System FlashX

:Shredder

color 02

CLS

ECHO.

ECHO algeeroidbilletdoux System FlashX

ECHO DRIVE SHREDDER

ECHO.

dir /a/w

ECHO.

ECHO “PRESS THE TAB KEY IN YOUR KEYBOARD TO SELECT ON THE DIRECTORY”

ECHO.

SET /P M= SHREDD

IF NOT EXIST %M% GOTO :driveShredderERROR

attrib -s -h -r %M%

del /f /q %M%

IF NOT EXIST %M% GOTO :SHREDCOMP

RD /S %M%

:SHREDCOMP

COLOR 0A

echo MyBox = MsgBox(“File/Folder has been Shredded. File/Folder deleted this way will never go at the recycle bin.”, 6000, “algeeroidbilletdoux System FlashX”) >driveshredder.vbs

start /w driveshredder.vbs

del /f /q driveshredder.vbs

GOTO :Shredder

:driveShredderERROR

COLOR 0A

echo MyBox = MsgBox(“The File/Folder you type does not exist and match in the directory.”, 6000, “algeeroidbilletdoux System FlashX”) >folderatt.vbs

start /w folderatt.vbs

del /f /q folderatt.vbs

GOTO :Shredder





BATCH FILE টা তৈরি করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করেন…………

১. উপরের CODE টা COPY করেন ।

২. NOTEPAD OPEN করে PASTE করেন ।

৩. FILE টা যেকোনো নামে এবং “.bat” FORMATE এ SAVE করেন ।

৪. যেই DRIVE এ VIRUS আছে সেই DRIVE এ FILE টা COPY করেন ।

৫. DOUBLE CLICK করে FILE টা EXECUTE করেন ।

৬. আপনি যেই FILE টা DELETE করতে চান তা SELECT করার জন্য KEYBOARD থেকে TAB KEY ব্যবহার করেন ।

৭. তারপর DELETE করার জন্য ENTER চাপেন ।

সতর্কতাঃ

এইপদ্ধতিতে DELETE করা কোনো FILE পরবর্তী তে কোনো ভাবেই RECOVERY করা যাবেনা ।

আশা করি টিউনটি সবার কাজে লাগবে ।

আর ভালো লাগলে অবশ্য ই মন্তব্য করবেন ।

নোটপ্যাডের লিখা ভ্যানিশ করুন – ফাইল দেখলেও লিখা দেখা যাবে না

আজকে একটি মজার ট্রিকস শেয়ার করছি। এর আগেও আমি নানা ট্রিকস দেখাইছি যেগুলো দিয়ে কোন সফটওয়্যার ছারাই ফাইল / ফোল্ডার ভ্যানিশ করা যেত মানে হাইড করা যেত। আজকে আজব জিনিশ দেখাবো। আপনার ফাইল ঠিক ই থাকবে কিন্তু সেটা খুলে কেউ পড়তে চাইলে কোন লিখা দেখতে পারবে না। ব্যপারটা চরম মজার তাই না? চলেন তাহলে যাদু শুরু করা যাক।

১. command prompt খুলুন Start–>Run এ গিয়ে টাইপ করুন cmd

২. এখন টাইপ করুন cd.. অথবা টাইপ করুন cd desktop তাহলে আমরা সকল কাজ করব ডেস্কটপে

৩. নিচের কোড গুলো command prompt এ টাইপ করে এন্টার দিন -

notepad ITzone.txt: hidden
৪. এখন একটি নোটপ্যাড ওপেন হবে সেখানে যা ইচ্ছে মতন লিখুন তারপরে ফাইলটি সেভ করুন শর্টকাট save করতে (Ctrl+s) চাপুন।
৫. এখন যেখানে আমরা ফাইলটি বানিয়েছি এবং ফাইলের ভিতরে ইচ্ছে মতন লিখেছি কিন্তু C অথবা ডেস্কটপে দেখুন ITzone.txt নামের একটি ফাইল আছে সেটি ওপেন করুন। কিছুই দেখা যাবে না। হিহি যাদু তাই না?

৬. লিখা যদি পড়তে চান তাহলে command prompt এ গিয়ে নিচের কোড টাইপ করে ইন্টার দিন তাহলেই সব লিখা পড়তে পারবেন।

Notepad ITzone.txt:hidden
[NTFS file system ফাইল সিস্টেম পিসিতে না থাকলে হবে না, কোড গুলো সাবধানে টাইপ করবেন ছোট হাতের n এবং বড় হাতের N আছে খেয়াল করুন। উলটা পাল্টা করলে কাজ করবে না]

সোমবার, ২৬ মার্চ, ২০১২

ফেসবুক থেকে পেন্ডিং ফ্রেন্ড রিকোয়েস্টগুলো বের করুন সহজেই । কোন স্ক্রিপ্ট , এড-অন ছাড়াই !

ইতিপূর্বে অনেকেই ফেসবুক থেকে পেন্ডিং ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট বের করার পদ্ধতি নিয়র টিউন করেছেন । কেউ কেউ স্ক্রিপ্ট কিংবা এড অন দিয়েও চেষ্টা চালিয়েছেন কিন্তু তার কোনটাই আমার পছন্দ হয়নি । কেননা এইসব স্ক্রিপ্ট কিংবা এডঅন ইন্সটল করা যেমন ঝামেলাপূর্ণ তেমনি যন্ত্রনাদায়ক । তাছাড়া অনেক সময় সাইবার ক্যাফে কিংবা অন্যের কম্পিউটারে বসলে এই সুবিধা নাও পাওয়া যাতে পারে আর সেই সাথে উইন্ডোজ সেটাআপ দিলে পুনরায় ইন্সটলের ঝামেলা তো রয়েছেই । তাই মাঝে মাঝে অন্য কিছু খোজার চেষ্টা করতাম ।

বেশ কিছুদিন আগে একটি ফেসবুক এপ্লিকেশনের সাথে পরিচয় হয় যা দিয়ে আপনি খুব সহজেই পেন্ডিং ফ্রেন্ড রিকোয়েস্টগুলো বের করতে পারবেন । আসুন জেনে নেই বিস্তারিত ।

প্রথমে এখানে ক্লিক করে ফেসবুক এপ্লিকেশনটিতে প্রবেশ করুন । এপ্লিকেশনটি আপনার একাউন্টের একসেসের অনুমতি চাইবে । অনুমতি দিন ।

এবার নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন ।

Bulk Load এ ক্লিক করুন । এবার নিচের ছবির মত পেজ আসবে ।


Get Friend Request Data তে ক্লিক করুন । তাহলে উপরের ছবির মত একটি পপ আপ মেনু ওপেন হবে । পপ আপ মেনুতে কিছু লেখা দেখতে পাবেন । ctrl+a চাপ দিএ পুরো লেখাটা কপি করুন । এবার ছবিতে দেখানে অংশে পুরো লেখাটা পেস্ট করে দিন । Load Friend Request এ ক্লিক করুন ।

এর পরে আপনাকে পরবর্তী পেজে নিয়ে যাওয়া হবে । সেখানে গেলেই আপনার পেন্ডিং ফ্রেন্ড রিকোয়েস্টগুলো দেখতে পাবেন ।

আমার একটি পেন্ডিং রিকোয়েস্ট রয়েছে । ডান পাশে Cancel Request এ ক্লিক করে রিকোয়েস্ট ক্যান্সেল করে দিন ।

আশা করি এখন থেকে কোনো সম্যসা ছাড়াই পেন্ডিং ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট বের করতে পারবেন ।

উল্লেখ্য : এই এপ্লিকেশনটি দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ ছিল । এখান আবার চালু হয়েছে তাই মাঝে মাঝে সম্যসা দেখা দিতে পারে । সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।

মাদারবোর্ডের ড্রাইভার পাবেন যেখানে!

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে ভাল আছেন। “ভাল থাকুন ও ভাল রাখুন আপনার পাশের মানুষটিকে”।— মোঃ কামাল বিশ্বাস কম্পিউটারে নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করতে মাদারবোর্ডের চালক সফটওয়্যার, অর্থাৎ ড্রাইভার ইনস্টল করতে হয়। মাদারবোর্ডের সঙ্গে ড্রাইভারের সিডি এমনিতে থাকে। তবে কোনো কারণে সেটা হারিয়ে গেলে বিপদ। এই বিপদ থেকে উদ্ধার পেতে আছে ওয়েবসাইট।

নিচে কিছু সাইটের ঠিকানা দেওয়া হলো, এসব সাইটে বিভিন্ন মাদারবোর্ডের ড্রাইভার পাবেন।

http://download.cnet.com/windows/drivers
http://drivers.brothersoft.com
http://driver.softpedia.com
http://downloadcenter.intel.com/Defult.aspx
www.driversdown.com
www.soft32.com
www.driverfiles.net
www.driverskit.com
www.nodevice.com
www.techspot.com/drivers
www.downloadatoz.com/driver

নতুন নতুন চমৎকার সব সমৃদ্ধ Cyberlink Power DVD Ultra 12 ফুলভার্সন


আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমার প্রিয় একটি প্লেয়ার এর সর্বশেষ ভার্সন Cyberlink Power DVD 12 । যারা পূর্বে এর previous ভার্সন গুলো ব্যাবহার করেছেন তারা এতক্ষনে বুঝে গেছেন এর কার্যকারিতা ।

যারা এর previous ভার্সন গুলো ব্যাবহার করেছেন তার আশা করি এটি ডাউনলোড করবেন, যদি না এটি সংগ্রহে থাকে, কেননা আমি সবগুলো সফটওয়্যারই মিডিয়াফায়ার এ আপলোড করি।

আসুন এক নজর দেখে নিই কী আছে এই সর্বশেষ ভার্সনটিতে…………

কী কেমন লাগলো ফিচার গুলো, আশা করি সবার ভালো লেগেছে।

আসুন এবার দেখে নিই কী কিভাবে এই 89.95$ ডলারের সফটওয়ারটিকে ফুলভার্সন করতে হয়।

কাজটি খুবই সহজ, নতুন ইউজারদের জন্য আমি একটু সহজ করে দেই…………

১। সফটওয়ারটি Install করা হয়ে গেলে Crack নামে দেখুন একটা ফোল্ডার আছে, ওটাতে প্রবেশ করুন, x86 এবং x64 নামে ফাইল আছে, আপনার কম্পিউটার যদি ৩২ বিটের হয় তাহলে x86 ফাইলে , আর যদি ৬৪ বিটের হয় তাহলে x64 ফাইলে ডাবল ক্লিক করুন> yes > ok করুন।

আপনি চাইলে দুটোতেই ডাবল ক্লিক করতে পারেন কোন সমস্যা নাই।

২। আপনার Crack ফোল্ডারের এর ভিতর দেখুন PowerDVD12.slim নামে একটা ফোল্ডার আছে ওটা copy করে (C:\Program Files\CyberLink\PowerDVD12) তে যেয়ে paste করুন, ব্যাস দেখুন এবার সফটওয়্যারটি ফুলভার্সন হয়ে গেছে আর আপনার কাছে পাসওয়ার্ড চাইবে না।

তো আজ এ পর্যন্তই সবাই ভালো থাকবেন, কোন সমস্যা হলে বা আমার ভুল হলে কমেন্টে জানাবেন………………………………………

ডাউনলোড লিংক
পাসোওয়ার্ডঃ elip

গোপনীয় ফাইলকে লক করে রাখতে ডাউনলোড করুন Folder Lock 7.0.6 (সর্বশেষ ভার্শন)

গোপনীয় কোন তথ্য লক করার ক্ষেত্রে Folder Lock সফটওয়ারটির তুলনা নেই। আমার মতে লকিং এর জন্য এটিই ওয়ার্ল্ডের সেরা সফটওয়ার, যার মূল্য 39.95$। কিন্তু চিন্তার কারণ নেই, আপনি একদম ফ্রীতেই সফটওয়াটির ফূল ভার্শনই ডাউনলোড করতে পারবেন। Folder Lock নিয়ে আগে ইতোমধ্যে একাধিক টিউন হওয়া সত্তেও আজ আপনাদের সাথে Folder Lock এর Latest Version 7.0.6 টি শেয়ার করার জন্যই পুনরায় টিউনটি করা। আর এই ভার্শনটি রিলিজ হয়েছিল January, 13th 2012 তারিখে।

ফাইল/ফোল্ডার লকিং ছাড়াও আপনি এটি দিয়ে নানান কাজ করতে পারবেন যা নিচের ছবিটি দেখলেই বুঝতে পারবেন। তবে এর মধ্যে উল্লেখযোগ্যটি হল, আপনি আপনার পেনড্রাইভ অথবা খালি ডিস্কের মধ্যেও ডাটা পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করে রাখতে পারবেন। এছাড়া পোর্টেবল লকারও তৈরি করতে পারবেন। নিচের ছবিটির বাম পাশে দেখুন এটি দিয়ে আর কী কী কাজ করা যায়!

এবার কিভাবে পেনড্রাইভে বা খালি ডিস্কে ডাটা পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করে রাখবেন তা সংক্ষেপে বলে দিই। পেনড্রাইভ এবং ডিস্ক বার্ন উভয়ের জন্য আপনাকে প্রথমেই ‘Encrypt Files’ এ গিয়ে একটি Locker তৈরি করতে হবে। তারপর Protect USB/CD তে গিয়ে আপনার পেনড্রাইভ বা সিডি প্রোটেক্ট করতে পারেন। মজার বিষয় হলো, আপনি আপনার Protected পেনড্রাইভ অথবা সিডিটি Folder Lock ইনস্টল করা নেই এমন কম্পিউটারেও ওপেন করতে পারবেন। তাহলে আসুন এবার এখানে ক্লিক করে সিরিয়াল কী সহ Folder Lock 7.0.6 ডাউনলোড করে ফেলি। (ফাইলটি পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড। পাসওয়ার্ড হল – 8801673629567 )

এর সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে Folder Lock এর Official Website থেকে ঘুরে আসতে পারেন অথবা তাদের এই পেইজটিও পড়ে দেখতে পারেন যেখানে ৩১টি টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে এর ব্যবহারবিধি খুবই সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

তারপরও কোন সমস্যা হলে অবশ্যই জানাবেন আর টিউনটি ভাল লাগলে অথবা নূন্যতম উপকারে আসলে দয়া করে আমার ব্লগের ফেইসবুক পেইজটিতে একটি লাইক করুন এখানে ক্লিক করে। ধন্যবাদ!

অনলাইন এ আয়ের ইচ্ছে এবার সত্যি হবেই!! আজ ই ট্রাই করুন!!

অনলাইনে আয়ের ইচ্ছে অনেকেই পোষণ করেন কিন্তু শতবার চেষ্টা করেও মিলে না সেই সোনার হরিন। তবে আজ আমি আপনাদের একটি বৈধ উপায় দেখাব যার মাদ্ধমে ইনশাল্লাহ আপ্নারাও আমার অত অনলাইন এ প্রথম পেমেন্ট পাওয়ার আশা করতে পারেন যদি আমার কথাগুলো মেনে চলেন।

আজকে আমরা ফ্রীলান্সিং করব!! ভয় পেলেন নাকি? হাহা…ভয় পাবেন না।এর জন্য আপনাদের কোনো BID করতে হবে না!! আজ আমাদের যে কাজটা AVAILABLE পাবো ওটাই করতে পারব!! অংশ নিতে হবে না কোনো BID এ!! চলুন শুরু করা যাক।

১। প্রথমে এই লিঙ্ক এ গিয়ে REGISTER করুন।

বুঝতেই পারছেন এটি একটি মাইক্রো ফ্রীলান্সিং সাইট। কিন্তু অন্যান্য সাইট এর মত এর MINIMUM PAYOUT = 10$ নয়। এর MINIMUM PAYOUT মাত্র 5$ !! অবাক হলেন বুঝি!! হা , অবাক হওয়ার ই কথা। কারন মাত্র কয়েকটা কাজ করার পর ই আপনি PAYOUT করতে পারবেন।

২। তারপর আপনার প্রফাইল ৮০% পুরণ করুন।

৩। তারপর HOME PAGE এ AVAILABLE JOBS এ ক্লিক করার পর দেখবেন অনেক সহজ কাজ যেগুলো আপনি সহজেই করতে পারবেন ওগুলোর একটা লিস্ট পাবেন । তারপর বেছে বেছে যেই কাজ গুলো আপনি ১০০% করতে পারবেন শুধুমাত্র অই কাজগুলো করবেন।

৪। ইনশাল্লাহ 5$ হওয়ার পর আপনি paypal/alertpay তে payout পেয়ে যাবেন।

লক্ষ্যনীয় বিষয়ঃ

১। দয়া করে দু – একটি কাজ করার পর ফেলে রাখবেন না।মনোযোগ সহকারে করে যান,আপনই ই জিতবেন!

২। এই সাইট টার সবচেয়ে ভাল দিক হল এতে অনেক কাজ পাওয়া যায়।

৩।নিজের উপর বিসশাস রেখে কাজ করে যান, ইনশাল্লাহ ফ্রীলান্সিং ক্যারিয়ার আপনার নিজের মত করে গড়ে তুলতে পারবেন।

৪।আর কোনো problem হলেই আমাকে জানাবেন। আমার facebook id link holo এইটা।



ধন্যবাদ আপনাকে।

রবিবার, ২৫ মার্চ, ২০১২

Password Recovery Bundle 2011 1.70 পোর্টাবল ভার্সন

আসসালামু আলাইকুম, আবারও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি টুইট। আশা করি বরাবরের মতোই ভাল আছেন। ভাল থাকুন সুস্থ, থাকুন, আপনার পাশের জনকে সুস্থ রাখুন। আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব পার্সওয়ার্ড রিকভারি বান্ডিল নিয়ে।

বিভিন্ন প্রয়োজনে আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় বা ব্যক্তিগত ফাইলকে পাসওয়ার্ড প্রোটেক্ট করে রাখি। যদি কোন রকমে পাসওয়ার্ডগুলো ভুলে যাই তাহলে আমাদের খুবই বিপাকে পড়তে হয়। এই সমস্যার সমাধান দেবে পাসওয়ার্ড রিকভারী বান্ডেল।

Password Recovery Bundle 2011 1.70 এমন একটি রিকভারি টুলস যা আপনার যেকোন হারানো বা ভুলে যাওয়া পাসওয়ার্ড পুনরুদ্ধার করবে একদম সহজ পথে। এটি সকল জনপ্রিয় ম্যাসেঞ্জার, ইমেইল ক্লায়েন্ট, ওয়েব ব্রাউজার, FTP ক্লায়েন্ট এবং অন্যান্য অনেকগুলো সফটওয়্যারের পাসওয়ার্ড রিকভার করবে। ৬০টিরও বেশি সফটওয়্যারের পাসওয়ার্ড রিকভার করবে অত্যান্ত দ্রুত গতিতে। এটি ইনস্টল দেয়ার সাথে সাথে আপনার পিসির সকল পাসওয়ার্ড খুঁজে তা সংরক্ষণ করে রাখবে ও আপনি নতুন করে কোথাও পাসওয়ার্ড দিলেও তা সংরক্ষণ করে রাখবে, যা আপনাকে পাসওয়ার্ড হারানো থেকে ১০০ হাত দূরে রাখবে। আর আপনিও আপনার হারানো পাসওয়ার্ড ফিরে পাচ্ছে মুহূর্তে।

এর গুণাবলিগুলো হল
100pc recovery rate.
ই-মেল ক্লায়েন্ট, ম্যাসেঞ্জার, এফটিপি ক্লায়েন্ট, ওয়েব ব্রাউজার, ইত্যাদির পাসওয়ার্ড রিকভার করা।
৬০টিরও বেশী সফটওয়্যার থেকে এটি পাসওয়ার্ড রিকভার করতে সক্ষম।
আপনাকে আর যেতে হবে না কোন কম্পিউটার সাভিসিং সেন্টারে।
আপনাকে আর কাঁদতে হবে না আপনার পাসওয়ার্ডের জন্য।
পাসওয়ার্ড হারানোর সাথে সাথে রিকভার করতে পারবেন, তাই সময়ও ব্যয় হবে না।
একদম ব্যবহারকারীর উপযোগী। যেকোন ব্যবহারকারীই ব্যবহার করতে পারবেন। মানে বিগিনিয়ার থেকে রেগুলার যে কোন ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারবেন।
বন্ধুভাবাপন্ন ইন্টারফেইস।
তাছাড়া এটি একটি পোর্টাবর ভার্সন, তাই ঝামেলাহীন ব্যবহার।
তাহলে আর দেরি কেন নিয়ে নিন মাত্র ৪ মেগা বাইটের এই সফটওয়্যারটি।

ডাউনলোড লিংক

সবাই্কে অসংখ্য ধন্যবাদ, আল্লাহ হাফেজ….

পেনড্রাইভে ফাইল প্রদর্শিত না হলে কী করবেন?

সাধারনত ভাইরাসের খপ্পরে পড়লে পেনড্রাইভের ফাইল আপনার অনিচ্ছাতেও অদৃশ্য হয়ে সিস্টেম ফাইল বনে যায়। দেখা যায়, পেনড্রাইভে আপনি ফাইল রেখেছিলেন ঠিকই, কিন্তু কেন যেন সেগুলো বেমালুম গায়েব, সেগুলোর জায়গায় রয়েছে স্রেফ কতগুলো শর্টকাট! অথচ পেনড্রাইভের জায়গা কিন্তু ঠিকই দখল করে নিয়েছে হারিয়ে যাওয়া ফাইল গুলো। কি, মুখোমুখি হয়েছেন এমন সমস্যার? দুটো পদ্ধতিতে এই সমস্যাটির সমাধান করব আমরা।

প্রথম পদ্ধতিঃ

ইউএসবি পোর্টে আপনার পেনড্রাইভটি প্রবেশ করান।

1. ক্লিক করুন Start মেন্যুর আইকনে। সেখান থেকে নির্বাচন করুন Control Panel>Folder Options>View.

2. “Show hidden files and folders” লেখাটির পাশের বৃত্তটিতে ক্লিক করুন.

3. “Hide protected operating system files (Recommended)” লেখাটির পাশের বক্স থেকে ক্লিক করে টিক চিহ্নটি উঠিয়ে দিন.

4. Apply নির্বাচন করে OK ক্লিক করুন।

এবার আপনার পেনড্রাইভে অদৃশ্য হয়ে যাওয়া ফাইল শো করবে। তবে দাঁড়ান এক মুহূর্ত! ভাবছেন “এতো আমি জানিই! আর এভাবে তো ফাইল গুলো শুধু শো করে। হাইড হয়ে যাওয়ার দরুন ফাইলগুলোর অস্পষ্টতা তো থেকেই যায়!” ঠিকই বলেছেন আপনি। তবে এটা কিন্তু আমার পোস্টের আসল অংশ নয় । উপরের ধাপটি কম্পিউটার নির্ভর, অর্থাৎ যে কম্পিউটারে উপরের ধাপটি সম্পন্ন করা হবে, শুধু সেই কম্পিউটারেই অদৃশ্য হয়ে যাওয়া ফাইল গুলো প্রদর্শিত হবে, পেনড্রাইভে কোন লাভ হবেনা, অন্য কম্পিউটারে সেই পেনড্রাইভ প্রবেশ করালে সেই কম্পিউটার উপরের ধাপটি সম্পন্ন না করা পর্যন্ত অদৃশ্য হয়ে যাওয়া ফাইল গুলো প্রদর্শিত হবেওনা। এছাড়াও, উপরের ধাপ গুলোর আলোকে কাজ করলে প্রতিটি হার্ডডিস্কে System Volume Information আর RECYCLER নামে দুটো সিস্টেম ফোল্ডার শো করে, দেখতে দৃষ্টিকটু লাগে। এদুটোকে দেখে তো অনেকে আবার এক ধাপ বেশি বুঝে “ভাইরাস!” বলে বলে নাক আর চোখের পানি এক করে ফেলতেও পেছপা হয়না! আশ্বস্ত করছি, ভাইরাস না। আপনাদের জন্য আমার পোস্টের আসল অংশ শুরু করছি।



আজ আমি আপনাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে যাচ্ছি মাত্র ৩৯ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার তার ওপর পোর্টেবল একটি সফটওয়ারের সাথে।

নামঃ HiddenFileTool

ভার্শনঃ 2.0.2.136

কাজ শুরুর আগে ডাউনলোড করে নিন নিচের লিংক থেকে।



ফাইলের নামঃ HiddenFileTool 2.0.2.136

লিঙ্কঃ http://www.mediafire.com/?fo9flvxf7fy1g6g



দ্বিতীয় পদ্ধতিঃ

১. সফটওয়্যারটি Open করুন।

২. “Search in” বক্সের পাশে “Browse” বাটনে ক্লিক করে আপনার ইউএসবি পোর্টে প্রবেশকৃত পেনড্রাইভটি নির্বাচন করে OK ক্লিক করুন।

৩. “Attributes” অপশনের নিচ থেকে Hidden, System, Read only, এই তিনটি বক্সে ক্লিক করে টিক চিহ্ন দিন। এরপর “Search” বাটনটিতে ক্লিক করুন।

৪. উইন্ডোতে আপনার পেনড্রাইভে ভাইরাসের কারনে অদৃশ্য কিংবা সিস্টেম ফাইল হয়ে যাওয়া Super Hidden ফাইল গুলোর তালিকা প্রদর্শিত হবে।

৫. সবগুলো ফাইলকে নির্বাচন করতে তালিকার নিচে ক্লিক করে মাউসের লেফট বাটনটি চেপে ধরে কার্সর টিকে থেকে টেনে উপরে নিয়ে যান। অথবা, একটি একটি করে ফাইল নির্বাচন করতে Ctrl চেপে ধরে আপনার কাঙ্ক্ষিত ফাইলগুলোতে ক্লিক করুন।

[Ctrl+A ব্যবহার করে সবগুলো ফাইল নির্বাচন করার অপশনটি এই সফটওয়্যারে কাজ করবেনা। তেমনি ভাবে, উপর থেকে চেপে ধরে সবগুলো ফাইল নির্বাচন করা যাবেনা।]

৬. “Set Attribute” অপশনের নিচে থাকা “Apply” বাটনটিতে ক্লিক করুন।

৭. এবার আপনার পেনড্রাইভটি Open করুন।

কি, অদৃশ্য হয়ে যাওয়া সমস্ত ফাইল স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসেনি এখনো?

আপনার কম্পিউটারের প্রসেসরের নাম পরিবর্তন করে ফেলুন

শুভেচ্ছা নিন। আজ আমি আপনাদের সাথে একটি টিকস শেয়ার করছি যা করে আপনি আপনার প্রসেসরের নাম পরিবর্তন করতে পারবেন।

ধরুন আপনার প্রসেসর হচ্ছে পেন্টিয়াম ৪ আপনি চাইলে আপনার কম্পিউটারে পেন্টিয়াম ৪ জায়গায় core i7 শো করাতে পারবেন আর এই কাজটি করতে হলে আপনাকে যা করতে হবে
START>RUN>TYPE REGEDIT>HKEY_LOCAL_MACHINE>HARDWARE>DISCRIPTION>SYSTEM>CENTRAL

PROCESSOR> এখন ডান দিকে দেখুন PROCESSOR NAMESTRING লেখা এখানে ক্লিক করুন এখন আপনার নিজের মত নাম দিন পেন্টিয়াম ৪ কে কোর আই৭ বা আপনার পছন্দের নাম টি দিয়ে ওকে করুন। ব্যাস কাজ শেষ এবার My Computer রাইট বাটন ক্লিক করে প্রপার্টিজে গিয়ে দেখুন আপনি যেই নামটি দেখেছেন তা শো করছে।

ধন্যবাদ।

অর্জিনাল সিডি/ডিভিডি ছাড়া মাদারবোর্ড ড্রাইভার সেটআপ দেয়া (না দেখলে মিস)

কোন কারণে পিসিতে ভাইরাস আক্রমন করলে বা বিদ্যুতের কারণে পিসি বন্ধ হয়ে গেলে ফাইল মিসিং দেখায় বা উইন্ডোজ রানিং হতে না হতেই বন্ধ হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে আপনাকে নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ করতে হবে। আপনি উইন্ডোজ সেটআপ করলেন। কিন্তু সমস্যা দাঁড়ায় তখন, যখন দেখলেন যে আপনার মাদারবোর্ডের ড্রাইভার সিডি বা ডিভিডি। কারণ মাদারবোর্ডের ড্রাইভার ছাড়া আপনার গ্রাফিক্স বা সাউন্ড শুনতে পাবেন না এবং অন্য প্রয়োজনীয় ড্রাইভার সেটআপ করতে পারবেন না।
এর ফলে প্রয়োজনীয় অনেক সফট বা গেম খেলতে গেলে অথবা কোন ভিডিও গান দেখতে গেলে তা পারবেন না। যাইহোক বর্তমান বাজারে অনেক মাদারবোর্ড ড্রাইভার ডিভিডি/সিডি পাওয়া যায়। যেখানে অনেক ড্রাইভার এর ফাইল থাকে। কিন্তু এতগুলো ড্রাইভারের মধ্যে আপনার মাদারবোর্ড ড্রাইভার কোনটি বুঝবেন কিভাবে? তাই আজকে আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে অন্য কোন মাদারবোর্ডের ড্র্রাইভার সিডি/ডিভিডি দিয়ে মাদারবোর্ড সেটআপ করতে হয়। মানে হলো আপনার পরিচিত অনেকের পিসি আছে। তাদের সকল সিডি বা ডিভিডি সংগ্রহ করে সেইখান থেকে বাছাই করে আপনি আপনার পিসিতে সেটআপ দিবেন।
ধরে নিলাম আপনি নতুন করে উইন্ডোজ এক্সপি সেটআপ করেছেন। এখন আপনি স্টার্ট এ ক্লিক করে মাই কম্পিউটারে কার্সর রেখে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করলে একটি লিষ্ট আসবে তাতে একদম নিচে প্রোপ্রাটিজ এ ক্লিক করুন। নিচে আমার ছবিতে লক্ষ করুন।

ক্লিক করার সাথে সাথে সিস্টেম প্রোপ্রারটিজ নামে একটি বক্স ওপেন হবে আমার ছবির মত। লাল দাগ দেয়া হার্ডওয়্যার এ ক্লিক করুন, নিচে আমার ছবিতে লক্ষ করুন।

তারপরে নিচে আমার দেয়া ছবিত্রে লক্ষ করুন যে লাল দাগ দেয়া ডিভাইজ প্রোপ্রারটিজে এ ক্লিক করুন।

এর ফলে ডিভাইজ ম্যানেজার নামে বক্স আসচে আমার ছবির মত।

ধরে নিমাল আমরা প্রথম গ্রাফিক্স ড্রাইভার সেটআপ করব। এই জন্য আমার ছবির মত ভিডিও কন্ট্রোলার(ভিজিএ) এ ক্লিক করে মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে আপডেট ড্রাইভারে ক্লিক করুন।

তারফলে হার্ডওয়্যার আপডেট ইউজার্ড নামক একটি বক্স আসবে।

নিচে দেয়া আমার ছবিতে লক্ষ করুন লাল বর্ডার দেয়া নো নট দিস টাইম এর ক্লিক করে নেক্সট এ ক্লিক করুন।

তারপরে নিচের মত ছবিটি আসলে পূনরায় নেক্সট এ ক্লিক করুন।

নেক্সট ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার সিডি/ডিভিডি রোমে দেয়া সিডি/ডিভিডি থেকে তার প্রয়োজনীয় ড্রাইভারটি খুজবে। এতে অনেক সময় লাগতে পারেন। তাই ধৈর্য্য ধরে বসে থাকুন। যদি আপনার ড্রাইভার টি খুজে পায় তখন নিচের মত ছবিটি আসবে

এখানে আপনার ভিজিএ এর ড্রাইভার এর প্রয়োজনীয় ফাইল কপি হবে। কপি শেষ হলে নিচের মত ছবিটি আসবে।

এখানে আপনাকে ফিনিস এর ক্লিক করতে হবে। ক্লিক করার সাথে সাথে নিচের মত ছবিটি আসবে

এই ছবিটি আসলে আপনার কাছে জানতে চাইবে যে পিসি রি-স্টার্ট নিবে কিনা? আপনি ইয়েজ বাটনে ক্লিক করে পিসি রি-স্টার্ট দিন। তারপরে পূনরায় আপনার পিসি চালু হলে দেখবেন যে ভিজিএ ড্রাইভার সেটআপ হয়ে গিয়েছে।
আমি এখানে দেখালাম শুধু মাত্র ভিজিএ। ঠিক একই নিয়মে আপনরা অন্য সব ড্রাইভার সেটআপ করুন। ধন্যবাদ

একটি মজিলা ফায়ারফক্স দিয়ে একাধিক ফেসবুক/জিমেইল আইডিতে লগইন করুন

অনেকের এখন কয়েকটা ফেসবুক একাউন্ট আছে। পার্সোনাল কাজে অথবা মার্কেটিং এর কাজে আমরা একাধিক ফেসবুক আইদি ইউস করে থাকি তাই না? কিন্তু খুব বিরক্ত লাগে যখন বার বার সাইন আউট করতে হয় বিভিন্য আইদি চেক করার জন্য। তাই এই সমস্যার সমাধান নিয়ে হাজির হলাম আজকে। এখন থেকে আপনি মজিলার ছোট একটি এড অন্স দিয়েই একাধিক ফেসবুকে লগইন করতে পারবেন খুব সহজেই।আরেকটি কথা হল যে এটি দিয়ে আপনি জিমেইল অরকুট ও একাধিক আইডি ব্যবহার করতে পারবেন (ইয়াহু মেইল ট্রাই করি নাই তবে কাজ করার কথা)

ইন্সটলঃ-

১। এই পেজে যান এখানে ক্লিক করে তারপরে multifox এড অন্স টি আপনার মজিলাতে ইন্সটল করুন।

২। Firefox টি এখন রিস্টার্ট দিন।

ব্যবহারঃ-


একটি মজিলা ফায়ারফক্স দিয়ে একাধিক ফেসবুক/জিমেইল আইডিতে লগইন করুন
পোষ্টটি পড়েছেন 3,172 জন 11 February 2012 পুদিনা পাতা 6 টি মন্তব্য হয়েছে
Share

অনেকের এখন কয়েকটা ফেসবুক একাউন্ট আছে। পার্সোনাল কাজে অথবা মার্কেটিং এর কাজে আমরা একাধিক ফেসবুক আইদি ইউস করে থাকি তাই না? কিন্তু খুব বিরক্ত লাগে যখন বার বার সাইন আউট করতে হয় বিভিন্য আইদি চেক করার জন্য। তাই এই সমস্যার সমাধান নিয়ে হাজির হলাম আজকে। এখন থেকে আপনি মজিলার ছোট একটি এড অন্স দিয়েই একাধিক ফেসবুকে লগইন করতে পারবেন খুব সহজেই।আরেকটি কথা হল যে এটি দিয়ে আপনি জিমেইল অরকুট ও একাধিক আইডি ব্যবহার করতে পারবেন (ইয়াহু মেইল ট্রাই করি নাই তবে কাজ করার কথা)

ইন্সটলঃ-

১। এই পেজে যান এখানে ক্লিক করে তারপরে multifox এড অন্স টি আপনার মজিলাতে ইন্সটল করুন।

২। Firefox টি এখন রিস্টার্ট দিন।

ব্যবহারঃ-

3. File এ ক্লিক করে “New Identity Profile” এর মাঝে ক্লিক করুন
4. আবার facebook ওপেন করে নিজের ২য় একাউন্ট এর ডিটেলস দিন।
5. একি ভাবে gmail বা orkut ইউস করতে পারবেন

IDM এর SPEED বাড়ানো

যুগ এখন idm এর। আজকে idm এর স্পিড কিভাবে বাড়ানো যায় তা দেখাব।
প্রথম idm এর option এ গিয়েconnection এ ক্লিক করুন।

connection type এ গিয়ে LAN 10MBS আর তারপরে defult max conn. number এ 16 দিয়ে OK করুন। ব্যাস খেল খতম।
আমার স্পিড ২০ KB এর মতো বেড়েছে । এটা সার্ভার আর CONNECTION এর উপর নির্ভরশীল । আমি 6.07 এ টেস্ট করেছি। এটা মুলত ফাইল টা কে ১৬ ভাগ করে ফেলে ডাউনলোড করে । তাই যে ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করবেন তার সার্ভার স্পিড বেশি হলেই শুধু স্পিড বাড়বে। আমার কয়েকটা ওয়েবসাইট এ কাজ করেছে।
অনেক ধন্যবাদ সবাইকে .

পছন্দের গান কেটে বানিয়ে ফেলুন রিংটোন।


সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করলাম আরো একটা পোস্ট । আজকে দিলাম একটা সফটওয়্যার ।নাম mp3 cutter ।যারা পছন্দের গানের কোন অংশ রিং টোন করে রাখতে চান তারা খুব সহজেই এর সাহায্যে তা করতে পারবেন বিট অপরিবর্তিত রেখেই । স্ক্রীনশট দেখে সহজেই এখন শুরু করুন পছন্দের রিংটোন বানানো ।


পছন্দের গান কেটে বানিয়ে ফেলুন রিংটোন।
পোষ্টটি পড়েছেন 9,714 জন 02 May 2011 হাসান 9 টি মন্তব্য হয়েছে
Share
12



সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করলাম আরো একটা পোস্ট । আজকে দিলাম একটা সফটওয়্যার ।নাম mp3 cutter ।যারা পছন্দের গানের কোন অংশ রিং টোন করে রাখতে চান তারা খুব সহজেই এর সাহায্যে তা করতে পারবেন বিট অপরিবর্তিত রেখেই । স্ক্রীনশট দেখে সহজেই এখন শুরু করুন পছন্দের রিংটোন বানানো ।


1. প্রথমে অপেন এ গিয়ে একটা ফাইল ওপেন করুন ।
2. যেখান থেকে কাটতে চান ক্লিক Set start.
3. যে পর্যন্ত কাটতে চান ক্লিক Set end
4. সেভ করুন Save selection।

ডাউনলোডের জন্য ক্লিক নীচে ক্লিক করুন।

সাইজ ৬.৬ মেগাবাইট।

ফ্রী সফটয়ার।

ডাউনলোড

কিভাবে একটি salary sheet তৈরী করবেন?

আমাদের বিভিন্ন সময় salary sheet দরকার হয়।
বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক কাজে বা ব্যক্তিগত কাজে।
যেই কাজেই হোক না কেন, আমরা আজ একটি salary sheet তৈরী করব।
মনে করি কোন কারখানায় ৮ ঘন্টা কাজ করা বাধ্যতামূলক ।মজুরী ৫০ টাকা/ঘন্টা।

শর্তসমূহ:
মূল মজুরী ৪০০ টাকা। প্রতিদিন ৮ ঘন্টা
overtime ৭৫ টাকা/ঘন্টা
সমাধান:
C2 সেল নির্বাচন করুন।
লিখুন =B2-8
click enter key.
D2 সেল নির্বাচন করুন।
লিখুন =((B2-C2)*50+C2*75)
click enter key.
আপনার ফলাফল বের হয়ে যাবে।
SCREENSHOT সহ দেখুন এখানে।

শুক্রবার, ২৩ মার্চ, ২০১২

পিসি স্বচ্ছন্দে রান করতে ড্রাইভারের ভূমিকা!

আমরা প্রায় সবাই জানি, কম্পিউটারের প্রধান চালিকাশক্তি হলো অপারেটিং সিস্টেম। তাই পিসির বিভিন্ন ধরনের সমস্যার জন্য সাধারণ ব্যবহারকারীরা প্রথমেই দায়ী করে থাকেন অপারেটিং সিস্টেমকে কিংবা হার্ডওয়্যারকে। কিন্তু বিস্ময়কর হলো, পিসির উদ্ভূত সমস্যার জন্য অপারেটিং সিস্টেম বা হার্ডওয়্যার ছাড়া ব্যবহারকারীর আচরণ যেমন দায়ী হতে পারে, তেমনি দায়ী হতে পারে পিসিতে ইনস্টল করা বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস ড্রাইভার, যা আমরা অনেকেই বিবেচনায় আনি না। ডিভাইস ড্রাইভার মূলত ছোট এক ব্যাকগ্রাউন্ড প্রোগ্রাম, যা উইন্ডোজ ও কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশের মাঝে সেতুবন্ধ হিসেবে কাজ করে।
ডিভাইস ড্রাইভার ছাড়া উইন্ডোজ কোনো কোনো পেরিফেরাল বা কম্পোনেন্ট, যেমন প্রিন্টার, মনিটর, সাউন্ডকার্ড, ডিভিডি ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। এসব হার্ডওয়্যার ডিভাইস যাতে যথাযথভাবে কাজ করতে পারে, তার জন্য ড্রাইভার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ লেখায় পাঠশালা বিভাগে ব্যবহারকারীর উদ্দেশে ব্যাখ্যা করে দেখানো হয়েছে ড্রাইভার কী, কীভাবে এগুলো কাজ করে এবং কম্পিউটারে কোনো সমস্যা হলে কী করতে হবে ইত্যাদি।

ড্রাইভার কী?

আপনার পিসি নতুন বা পুরনো যা-ই হোক না, তা অবশ্যই হতে হবে বিভিন্ন ধরনের ড্রাইভারে পরিপূর্ণ। কম্পিউটারের সঙ্গে সংযুক্ত প্রায় সব ডিভাইস গ্রাফিক্স কার্ড থেকে হার্ডডিস্ক, নেটওয়ার্ক কানেক্টর থেকে সাউন্ড কার্ড পর্যন্ত সব কিছুরই ছোট প্রোগ্রাম সেট থাকে, যা ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করে এবং অপারেটিং সিস্টেমের জন্য যা দরকার, তা এই হার্ডওয়্যারে রয়েছে—এমন তথ্য নিশ্চিত করে। আর এ কারণেই ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করা এসব ছোট প্রোগ্রামকে ‘ডিভাইস ড্রাইভার’ বলা হয়। প্রথমে দেখা যাক, যে ড্রাইভার আপনার পিসিতে এরই মধ্যে ইনস্টল করা হয়েছে সে সম্পর্কে। এজন্য উইন্ডোজ ৭ এবং ভিস্তায় ঝঃধত্ঃ বাটনে ক্লিক করে Computer-এ ডান ক্লিক করুন এবং Properties বেছে নিন। এবার ওপেন হওয়া উইন্ডোর বাম দিকের প্যানেলে Device Manager অপশনে ক্লিক করুন। এবার ডিভাইসগুলোর মধ্যে যে কোনো একটিতে ক্লিক করুন, যেটি ভালো। যেমন Sound, video and game controllers ইত্যাদি। এখন লিস্টেড ডিভাইসে ডান ক্লিক করে বেছে নিন Properties. এরপর আবির্ভূত ডায়ালগ বক্সের ওপর Driver ট্যাবে ক্লিক করে Driver Details বাটনে ক্লিক করুন। এক্সপির ক্ষেত্রে উইন্ডোজ ডেস্কটপের গু Computer আইকনে ডান ক্লিক করুন এবং Properties বেছে নিন। এরপর আবির্ভূত ডায়ালগ বক্সের Hardware ট্যাবে ক্লিক করে Device Manager বাটনে ক্লিক করলে ড্রাইভার ডিটেইল যথাযথভাবে প্রদর্শিত হবে।
ড্রাইভার ইনস্টল করা

আমরা সবাই জানি, কম্পিউটারের সঙ্গে সংযুক্ত প্রতিটি ডিভাইস যেমন প্রিন্টার, ইউএসবি মেমোরি কি, সাউন্ড কার্ড ইত্যাদির জন্য দরকার ড্রাইভার। তবে উইন্ডোজ ৭ এবং ভিস্তার ক্ষেত্রে ইউএসবি ডিভাইস ইনস্টলেশনের ঝামেলা নেই। গ্যাজেটে ডিভাইস প্ল্যাগ করলেই কিছুক্ষণের মধ্যে স্ক্রিনের নিচে নোটিফিকেশন এরিয়ার ওপর একটি মেসেজ আবির্ভূত হয়। এতে উল্লেখ থাকে, ড্রাইভার সফটওয়্যার ইনস্টল হচ্ছে। ইনস্টলেশনের কাজ শেষে দ্বিতীয় আরেকটি মেসেজ আবির্ভূত হবে আপনাকে নিশ্চিত করার জন্য।

যদি ডিভাইসটি প্রিন্টার বা স্ক্যানার ধরনের কিছু হয়ে থাকে, তাহলে এর সঙ্গে প্রয়োজনীয় ড্রাইভারসহ সিডি বা ডিভিডি দেয়া হয়। এই ডিস্কে অন্যান্য সফটওয়্যার থাকতে পারে, যেমন বাণিজ্যিক অ্যাপ্লিকেশনের ট্রায়াল বা সংক্ষিপ্ত ভার্সন। ডিস্ক কীভাবে তৈরি করা হয়েছে তার ওপর ভিত্তি করে আপনাকে হয়তো বাধ্য হয়ে সবকিছুই ইনস্টল করতে হতে পারে—আপনার প্রয়োজন থাক বা না থাক অথবা শুধু ড্রাইভার ইনস্টল করে স্পেস সাশ্রয় করতে পারেন। এরপর উইন্ডোজ আপডেটকে যদি automatic-এ সেট করা থাকে, তাহলে উইন্ডোজ ৭ এবং ভিস্তা কমন ডিভাইসের জন্য নতুন ড্রাইভের উদ্দেশে সতর্ক দৃষ্টি রাখবে ওইসব আপডেটের জন্য—যেগুলো Optional হিসেবে চিহ্নিত করা থাকবে। কেননা এগুলো সব সময় নতুন ডিভাইস ড্রাইভার সম্পৃক্ত করে।

উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার করে Start>All Programs-এ ক্লিক করে Windows Update-এ ক্লিক করুন। যখন উইন্ডোজ আপডেটের ওয়েবসাইট আবির্ভূত হবে, তখন Custom বাটনে ক্লিক করে Hardware সিলেক্ট করুন এবং বাম দিকের প্যানেল থেকে Optional আইটেম সিলেক্ট করুন। এরপর ওয়েবসাইট যে কোনো মিসিং ড্রাইভারের লিস্ট প্রদর্শন করবে এবং ড্রাইভার ডাউনলোড ও ইনস্টল করার জন্য অপশন অফার করবে।

ড্রাইভার আপডেট ও ট্রাবলশুটিং

যদি পিসি স্টার্ট হয় বিশ্রী আচরণ করার জন্য, তাহলে সরাসরি Device Manager চেক করে দেখুন। ডিভাইসের অবস্থা চেক করার জন্য ডিভাইস ম্যানেজার চালু করতে হবে। এক্সপির ক্ষেত্রে ডিভাইস ম্যানেজার চালু করার উপায় এ লেখায় এরই মধ্যে বর্ণিত হওয়ায় তা আবার উল্লেখ করা হয়নি। ডিভাইস ম্যানেজারে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা শনাক্ত হতে পারে। এগুলো বুঝতে পারবেন লাল বর্ণের ক্রস (ঢ) চিহ্ন বা হলুদ বর্ণের বিস্ময়কর চিহ্ন দেখে। লাল বর্ণের ক্রস (ঢ) চিহ্ন দিয়ে বোঝানো হচ্ছে ডিভাইসটি অপসারণ বা ডিজঅ্যাবল করা হয়েছে বা উইন্ডোজ লোকেট করতে পারছে না। পক্ষান্তরে হলুদ বর্ণের বিস্ময়কর চিহ্ন দিয়ে বোঝানো হচ্ছে যে উইন্ডোজ বুঝতে পারছে ডিভাইসটিতে সমস্যা রয়েছে, তবে তা নিশ্চিত করে বুঝতে পারছে না বা ডিভাইসটি অন্য হার্ডওয়্যারের সঙ্গে কনফ্লিক্ট করছে এবং ডিভাইসটি যথাযথভাবে কাজ করছে না।

এখানে উল্লিখিত প্রথম সমস্যাটি কখনও কখনও সমাধান তথা ফিক্স করা যায়। এজন্য লিস্টের ডিভাইসে ডান ক্লিক করে পপ-আপ মেনু থেকে Enable বেছে নিতে হবে। এরপরও যদি এটি কাজ না করে, তাহলে হলুদ বর্ণের বিস্ময়কর চিহ্নসংবলিত ডিভাইসে একইভাবে ট্রাবলশুটের চেষ্টা করতে পারেন। এজন্য ডিভাইসে ডান ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন এবং আবির্ভূত ডায়ালগ বক্সের উত্রাবত্ ট্যাবে ক্লিক করুন। এখানে দুটি অপশন রয়েছে। যদি আপনার তাড়াহুড়া থাকে বা ডিভাইসটি অতিসম্প্রতি বিশ্রী আচরণ করতে শুরু করে তাহলে Roll Back Driver বাটনে ক্লিক করে পূর্ববর্তী ইনস্টল করা ভার্সনে ফিরে যেতে পারেন সমস্যা সমাধানের জন্য।

এরপরও যদি কাজ না হয় বা বাটন বাদামি বর্ণ ধারণ করে, তাহলে Update Driver বাটনে ক্লিক করুন। পরে ডায়ালগবক্সে এক্সপি ব্যবহারকারীরা দেখতে পাবেন Hardware Update Wizard ডায়ালগ। এখানে প্রদত্ত নির্দেশ অনুসরণ করুন Windows Update-কে যুক্ত করার জন্য এবং লক্ষ করে দেখুন, সেখানে কোনো ড্রাইভার আছে কি না।

উইন্ডোজ ৭ ও ভিস্তা ব্যবহারকারীরা ড্রাইভারের জন্য পিসি ও ইন্টারনেট উভয় সার্চ করার অফার পাবেন বা আপনাকেই খুঁজে নেয়ার জন্য বলবে। প্রথম অপশন বেছে নিন। অনেক ক্ষেত্রে উইন্ডোজ মিসিং ড্রাইভার খোঁজ করবে এবং একটি ইনস্টলেশন উইজার্ড চালু করবে, যা আপনাকে নিয়ে যাবে আপডেট প্রসেসে। যদি এই ধাপগুলো কাজ না করে, তাহলে কোম্পানির ওয়েবসাইটে গিয়ে ড্রাইভার খুঁজতে হবে, যা ডিভাইসটি তৈরি করেছে। গুগলে ডিভাইস প্রস্তুতকারকের ওয়েবসাইট খোঁজ করে দেখুন পণ্য বা কোম্পানির নাম অনুসন্ধান করে। ওয়েবসাইট সাপোর্ট সেকশন খোঁজ করুন। এটি পুরনো ডিভাইস হয়ে থাকলে আপনাকে আরও অনুসন্ধান করতে হবে। কাঙ্ক্ষিত ড্রাইভার খুঁজে পাওয়ার পর ডাউনলোড ও ইনস্টল করে নিন সর্বশেষ ভার্সন।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More