আসসালামু আলাইকুম

রবিবার, ৬ নভেম্বর, ২০১১

ফেসবুক চ্যাট window তে emotion বার যোগ করুন

বিশ্বের সবচেয়ে বড় social নেটওয়ার্ক ফেসবুক-এতে কার কুনো সন্দেহ নেই। আমরা প্রতিনিয়ত ফেসবুক এ বন্ধু-বান্ধব অথবা প্রিয়জন ের সাথে চ্যাট করি। সেই সময় আমরা অনেক emotion ব্যাবহার করি। এগুলো আমাদের কোড চেপে insert করতে হয়। যেমনঃ :- পাঠাতে চাইলে আমরা চেপে প্রবেশ করাই। এতে করে কিছু সমস্যা দেখা যায়। অনেক সময় কোড ভুলে যাই অথবা অনেক কোড মনে না রাখার কারনে খুব বেশী পরিমান emotion ব্যাবহার করতে পারি না। কিন্তু যদি এমন হয় যে, চ্যাটের সময় প্রত্যেকটা window-তে আলাদা আলাদা emotion বার যুক্ত হবে। তাহলে অনেক সহজ হয়ে যাবে। আমরা অনেকগুলো emotion রেডি পেয়ে যাব। যখন দরকার হবে তখন মাউস দিয়ে ক্লিক করে এন্টার দিলেই চলে যাবে। নিচের ছবিটি দেখুনঃ

এখানে বাড়তি সুবিধা হিসেবে আপনার লেখা কে bold অথবা underline করার সুযোগ পাবেন।
এই script টি আপনার ফায়ারফক্স ব্রাউজারে দেখাবে যদি Greasemonkey টি ইন্সটল করা থাকে।
আপনি যদি আমার মত google chrome ব্যাবহার করেন তাহলে userscript.org থেকে ফেসবুক emotion বার ইন্সটল করে নিন।
যারা এটা ইন্সটল করতে চান না কিন্তু emotion কোড জানতে চান তাদের জন্য নিচে সবগুলো কোড দিয়ে দেওয়া হলঃ
:p 8| >:( :/ :’( O:) :* <3 ^_^ -_- o.O >:O :v :3 ] (^^^) :putnam: <(“) :42: * _bold_ *

facebook ব্যবহারকারীদের জন্য কিছু ট্রিকস

স্ট্যাটাসে লাইক বাটনের পাশাপাশি ডিসলাইক বাটনও যুক্ত করতে পারেন…এজন্য লগ-ইন করেএই এপলিকেশনটি এলাও করুন…এবার স্ট্যাটাস শেয়ার করার পর লাইক বাটনের পাশাপাশি ডিসলাইক বাটনও যুক্ত হবে

ফায়ারফক্সের এডঅনস সেটাপ করে একসঙ্গে একাধিক আইডিতে লগ-ইন করা সম্ভব…প্রথমেথেকে Cookpie Firefox addons ইনস্টল করুন…ব্রাউজারটি পুনরায় খুলে ফেসবুকে লগ-ইন করুন…এবার নতুন ট্যাব খুলুন…নতুন ট্যাবের ওপর মাউসে রাইট বাটন ক্লিক করুন…toggle on/off cookpie নির্বাচন করে অন্য আইডিতে লগ-ইন করতে পারেন

ফেসবুকে স্ট্যাটাস আপডেট করলে তা প্রাইভেসি অনুযায়ী ব্যবহারকারীদের প্রদর্শন করে…তবে কাস্টমাইজ করে স্ট্যাটাস দিলে তা নির্দিষ্ট কিছু বন্ধু হতে লুকাতে পারেন…এজন্য স্ট্যাটাস লিখার পর স্ট্যাটাস বক্সের নিচে তালা চিহ্নিত বক্সে ক্লিক করুন…এবার Customize এ ক্লিক করে নিচের Hide this from থেকে বন্ধুর নাম টাইপ করুন…সাজেশন হিসেবে কিছু নাম আসবে,সেখান থেকে বন্ধুর নাম নির্বাচন করুন…সর্বশেষ Save Settings ক্লিক করে স্ট্যাটাস আপডেট করুন

অনলাইন এ ফাইল সিনক্রোনাস করার সহজ উপায়।

আপনি যদি বাসায় এবং অফিস এ একই ফাইল নিয়ে কাজ করে তাহলে আপনাকে অবশ্যই ফাইল সিনক্রোনাস করতে হবে। এর জন্য হয়তোবা আপনি ফ্লাস ডাইভ বা পেন ড্রাইভ ব্যবহার করবেন, কিন্তু যদি পেন ড্রাইভ আনতে ভুলে যান তাহলে তো অবস্থা খারাপ। এর থেকে বাচার উপায় হল অনলাইন সিনক্রোনাস করা (যদি আপনার বাসায় ইন্টারনেট থাকে)। অনলাইন এ ফাইল সিনক্রোনাস করার অনেক উপায় থাকলেও DropBox খুব ভাল একটা সার্ভিস।

DropBox এ ফ্রী একাউন্ট খুলে আপনি পাচ্ছেন ২ গিগা জায়গা, আর প্রো একাউন্ট নিলে পাবেন ৫০ গিগা হতে ১০০ গিগা। DropBox ডেস্কটপ এ খুব ভাল কাজ করে। উইন্ডোস, লিনাক্স এবং ম্যাক এর জন্য রয়েছে ক্লাইন্ট সফটওয়্যার। গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস ব্যবহার করে যে কেউ সহজেই ফাইল ম্যানেজ বা শেয়ার করতে পারবে। এর মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার অফিস বা বাসার ফাইলগুলোকে সিনক্রোনাস করতে পারবেন। আবার আপনার বন্ধুদেরকে ইনভাইট করার মাধ্যমে আপনি ২৫০ মেগা করে স্পেস পাবেন। এভাবে আপনে ফ্রী ৮ গিগা পর্যং স্পেস পেতে পারেন।



এর সবচেয়ে সুবিধা হল যে, আপনি যে ফোল্ডারটি DropBox এর জন্য সিলেক্ট করবেন, সেখাবে কোন ফোল্ডার তৈরি করার সাথে সাথে তা DropBox তৈরি হবে, যে কোন ফাইল রাখার সাথে সাথে তা আপলোড হয়ে যাবে। আপনি বাসায় বা অফিসে গিয়ে DropBox চালু করার সাথে সাথে তা সিনক্রোনাস হবে। ভাল দিকগুলোর পাশাপাশি কিছু খারাপ দিকও রয়েছে। আপনি যে ফোল্ডারটি DropBox এর জন্য ব্যবহার করবেন, সেখান হতে কোন ফাইল মুছে ফেললে তা অন্য সব লোকেশন হতেও মুছে যাবে, যখন অনলাইন এ কানেক্ট হবে, তবে DripBox সাইট এ গেলে হিডেন অবস্থায় সেই ডিলেট করা ফাইল সমুহ দেখতে পারবেন।

তাহলে দেরি না করে এখনি একবার ট্রাই করে দেখুন http://www.dropbox.com

আপনার ব্যবহার করা উইন্ডোজের ফাইল নষ্ট হলে তখন? করণীয়

আমাদের মধ্যে বেশির ভাগ ব্যবহারকারীই উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার করে। আর উইন্ডোজ ইনস্টল করার ফলে উইন্ডোজের বিভিন্ন ফাইল সমূহ ইনস্টল হয়। এই ফাইল গুলো (যেমনঃ .sys, .dll) যদি কোন কারণ বশতঃ মুছে যায় তখন কী করবেন? এক্ষেত্রে আপনাকে বেশ বিপাকে পড়তে হয়, তখন আপনাকে উইন্ডোজ ইন্সটল বা রিপেয়ার করতে হয় এছাড়া আপনার কোন পথ নেই। ফাইল মুছে গেলে কম্পিউটার আর চালু হয় না, কালো পর্দার উপরে This file is missing এধরনে লেখা এবং মিসিং ফাইলের পাথ দেখা যায়।

যাক এখন আসি মিসিং ফাইলকে নিয়ে কি করা যায়? আপনার কাছে যদি উইন্ডোজ এক্সপির লাইভ সিডি থাকে তাহলে কোন চিন্তাই নেই। এবার আসেন কাজে…

১. প্রথমে লাইভ সিডিটি সিডি রমে প্রবেশ করিয়ে কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন এবং লাইভ সিডি দিয়ে কম্পিউটার বুট করান।

২. এবার সিডির I386 ফোল্ডারে যান ও মিসিং ফাইলটি কপি করে।

৩. C:\Windows (যদি আপনার কম্পিউটারে উইন্ডোজ ফোল্ডারে থাকে) ফোল্ডারে পেষ্ট করুন।

৪. এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন ও সিডি খুলে ফেলুন। দেখুন কম্পিউটার আগের মতো ওপেন হচ্ছে।

সবাইকে ধন্যবাদ। ভাল বা খারপ লাগলে মন্তব্য করবেন

এক তুড়িতেই বন্ধ করুন আপনার কম্পিউটার

আজকের টিপস টি খুব বেশি বড় না কিন্তু বেশ কাজের। অনেক সময় তাড়াহুড়া করে কম্পিউটার বন্ধ করার প্রয়োজন হলে দেখা যায় যে কম্পিউটার বন্ধ হতে বেশি সময় নিচ্ছে। তখন মন মেজাজ সব কিছুই গরম হয়ে যায়। তাই কেউ প্লাগ টেনে কেউ আবার পাওয়ার সুইচ চেপে ধরে রেখে কম্পিউটার বন্ধ করে। আমি জানি না যে এই কাজ গুলো করলে আপনার কম্পিউটার এর কতখানি ক্ষতি হয়। তবে আমি আপনাদের সেই বিরক্তের সময় টুকু কিছুটা কমানোর জন্যই এই পোস্ট টি লিখতে বসেছি।
প্রথম ধাপ

এবার স্টার্ট মেন্যু থেকে Run কে ওপেন করুন এবং সেই বক্স এ লিখুন Regedit ওপেন করুন।

এবার খুঁজুনঃ HKEY_CURRENT_USER\Control Panel\Desktop\

পাওয়া গেলে সেই কি গুলোর মধ্যে থেকে WaitToKillAppTimeout নির্বাচন করুন।

এবার মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে Modify নির্বাচন করুন।

এর সেখানে Value তে 1000 করুন এবং OK বাটনে ক্লিক করুন।

এর পর HungAppTimeout নির্বাচন করুন।

এবার মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে Modify নির্বাচন করুন।

এবারোও সেখানে Value তে 1000 করুন এবং OK বাটনে ক্লিক করুন।



দ্বিতীয় ধাপ

এবার খুঁজুনঃ HKEY_USERS\.DEFAULT\Control Panel\Desktop

পাওয়া গেলে সেই কি গুলোর মধ্যে থেকে WaitToKillAppTimeout নির্বাচন করুন।

এবার মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে Modify নির্বাচন করুন।

এর সেখানে Value তে 1000 করুন এবং OK বাটনে ক্লিক করুন।



তৃতীয় ধাপ

এবার খুঁজুনঃ HKEY_LOCAL_MACHINE\System\CurrentControlSet\Control\

পাওয়া গেলে সেই কি গুলোর মধ্যে থেকে WaitToKillAppTimeout নির্বাচন করুন।

এবার মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে Modify নির্বাচন করুন।

এর সেখানে Value তে 1000 করুন এবং OK বাটনে ক্লিক করুন।



এখন রেজিস্ট্রি এডিটর বন্ধ করে দিন। একবার পিসি রি-স্টার্ট করুন। ব্যাস কাজ শেষ এর পরে আবার যখন পিসি বন্ধ করবেন তখন আসল রেজাল্ট পাওয়া যাবে যে আপনার পিসি কত দ্রুত বন্ধ হচ্ছে।



নোটঃ এই টিপস টি শুধু উইন্ডোজ এক্সপি তে কাজ করবে উইন্ডোজ ভিস্তা ও সেভেন এ পরীক্ষা করে দেখা নাই।

pdf এ animation দিবেন যেভাবে

কোনো কিছু উপস্থাপনার জন্য এমএস পাওয়ার পয়েন্টের বিকল্প নেই। পাওয়ার পয়েন্টের কিছু সুবিধা যেমন, প্রতি পেজ পরিবর্তনের সময় অ্যা নিমেশন দেয়া, মিউজিক দেয়া বা ফুল স্ক্রিনে চলা ইত্যাদি যদি পিডিএফে দেয়া যেত, তাহলে কেমন হত! এমনই পিডিএফ ফাইল বানানো যায় ‘পিডিএফরিজাটর’ সফটঅয়্যার দ্বারা।

অ্যানিমেশন যুক্ত পিডিএফ বানাতে সফটঅয়্যারটি চালু করে ইচ্ছামত ছবি বা পিডিএফ ফাইল খুলুন।
এবার ডানে Document ট্যাবে গিয়ে Presentation Mode-এর ড্রপ-ডাউন থেকে Yes করুন।
পিডিএফ ফাইলটি চলার সময় কোনো মিউজিক শুনতে চাইলে Background Music-এ মিউজিক আনতে পারেন। এ ছাড়া Metadata-এর দরকারি তথ্য দিতে পারেন।
এবার বিভিন্ন পেজে অ্যানিমেশন দিতে পেজটি নির্বাচন করে Page ট্যাব থেকে Transition effect-এ পছন্দের ইফেক্টস দিন। এভাবে প্রতি পেজে আলাদা আলাদা অথবা একাধিক বা সব পেজ
নির্বাচন করে পছন্দের ইফেক্টস দিতে পারেন।
সবশেষে Convert to PDF-এ ক্লিক করে পিডিএফ ফাইল তৈরি করুন।
এখানে একটা বিষয় উল্লেখ্য যে এই পিডিএফ ফাইলের সব অ্যানিমেশন বা মিউজিক অ্যাডো বি রিডারে ভালভাবে চলবে। অন্যান্য পিডিএফ রিডারে অ্যা নিমেশন বা মিউজিক ঠিকমত না-ও চলতে পারে।

৩ মেগাবাইটের মতো ফ্রিঅয়্যার সফটঅয়্যারটি www.rttsoftware.com/pdfrizator.html থেকে ডাউনলোড করা যাবে।

উইন্ডোস xp কম্পিউটার বার বার “হ্যাং” হওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি চান?

অনেক সময় এমন হয় আপনি কম্পিউটারে কাজ করছেন দেখা গেল হঠাৎ করে কম্পিউটারের প্রোগ্রাম’টি থেমে গেছে কাজ করছে না। যাকে বলা হয় হ্যাং হয়ে যাওয়া। ম্যাসেজ দেখায় Not Responding তারপর আর কোন উপায় থাকে না বাধ্যতামূলক হ্যাং হওয়া প্রোগামটি বন্ধ করতেই হবে

এটা সবার কাছেই চরম বিরক্তিকর। আজই মুক্তি নিন এই বিরক্তকর জামেলা থেকে!!

এর জন্য প্রথমে আপনাকে Start > থেকে> Run
থেকে regedit লিখে Enter চাপুন।

এর পর আপনি HKEY_CURRENT_USER > Control Panel > Desktop এ যান

এবার ডানপার্শ্বের AutoEndTask অপশনে ডাবল ক্লিক করুন এবং এখানে Value data হিসাবে 0-এর পরিবর্তে 1 লিখুন। OK দিয়ে বের হয়ে আসেন।

ব্যাস হয়ে গেল… এখন আসাকরি আর হ্যাং হবে না আপনার কম্পিউটার….

মোবাইল দিয়ে মডেম বানানোর উপায় ।

>

মোবাইল দিয়ে মডেম বানানো পদ্ধতি আগে আমার অনেক গুরু অনেক ভাবে বলেছেন,সেই পোষ্ট গুলো অসম্পূর্ণ বিধায় আমি একটি পূর্নাঙ্গ পোষ্ট লেখার চেষ্টা করবো ,কারন অসম্পূর্ন টিউনস পড়ে আমি চেষ্টা করেছিলাম মোবাইল দিয়ে মডেম কিন্তু সফল হতে পারিনি ।

প্রথমে লাগবে যেকোনো ইন্টারনেট ও

ব্লুটুথ সার্পোটেড নকিয়া সেট এবং

একটি ব্লুটুথ ডিভাইসঃ

এ বার দেখুন কিভাবে এটিকে মডেম হিসাবে ব্যবহার করবেন :

প্রথমে আপনার পিসিতে আপনার ব্লুটুখ ডিভাইসটি লাগান । তারপর নিচের চিত্রের মত Taskbar এ ব্লুটুথ চিহ্নটি দেখতে পাবেন এটিতে মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে Add a Bluetooth Device ক্লিক করুন ।

তারপর আপনার মোবাইলে ব্লুথট ডিভাইসটি চালু করুন । এবং নিচের চিত্রের মত Next বাটনে ক্লিক করুন ।

তারপর আপনার ব্লুটুথ ডিভাইসটি আপনার পিসি খুজবে খুজা শেষ হলে নিচের চিত্রের মত আসবে আপনি Next বাটনে ক্লিক করুন :

তারপর একটা Passkey দেন আমি ১ দিয়েছি :

তারপর আপনার মোবাইলে আবার আপনার দেয়া Passkey টি দেন এবং Next বাটনে ক্লিক করুন ।

সর্বশেষ Finish বাটনে ক্লিক করুন ।

এই ধাপ গুলো শেষ হওয়ার পর Nokia পিসিসুইট সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করুন ।ইনষ্টল হয়ে যাবার পর নিচের চিত্রের মত Click Here to Connected এ ক্লিক করুন তারপর একটি ব্লক্স আসবে এতে Next বাটনে ক্লিক করুন ।

তারপর ব্লুটুথ কানেকশন এ ক্লিক করুন এবং নেক্সট দিন ।

তারপর যা আসে সবগুলোতে নেক্সট সিলেক্ট করুন এবং নিচের চিত্রের মত ইন্টারনেট কানেক্ট দেন ।

এবার চিত্রের মত আসবে :
এটা আসার পর সেটিং চিহ্নটিতে কীক্ল করুন এবার নেক্সট তীর চিহ্নটিতে চাপুন তারপর আপনি যে মোবাইল অপারেটরের সেবা গ্রহন করছেন সেটি সিলেক্ট করে ok ক্লীক করুন (যদি বাংলালিংক অপারেটরের সেবা গ্রহন করে থাকেন সেক্ষেত্রে ম্যানুয়াল সেটিং করতে হবে.এজন্য আপনার কাষ্টমার ম্যানেজারের সাথে কথা বলুন)
ব্যস হয়ে গেল ।এবার Nokia pc suite ওপেন করে ইন্টারনেট কানেক্ট করে উপভোগ করুন ইন্টারনেট সেবা ।আশা করি এতক্ষণে জেনে গেছেন কিভাবে মোবাইল দিয়ে মোডেম বানানো যায় .আর স্পীড পাবেন ১১৫.২ ।


Verify Your Blogspot Blog In Google Webmaster Tools

Hello Everyone, How are you all? I hope you all are fine. Today in this post I will tell you how to you can verify your blogspot.com blog in Google Webmaster Tool. Google Webmaster Tools will help you is Optimizing your blog for SEO in Google Search.

Ok, Let’s see the
· Verification step- 1

1. Go to- Google Webmasters Tools
2. Login your Google account or (you can use your Blogger.com ID and Password to login)
3. Click on Add a site… button
4. Type your Blog Site URL
Then click on -> Continue button

· * Step-2

* Now you need to verify that you are the owner of that blog

· If you are using the same account in Google Webmaster Tools and that you are using in your Blogger.com blog ,Then you don’t need to verify
· If you are using different account then
· Or If you don’t see Verified

(a) After adding your blogspot URL you will see some option to verify,
(b) Select Add a meta tag to your site’s home page radio button.
(c) Then you will see a META tag copy that META tag
(d) And go to Blogger.com and login to your account
(e) Click on-- Design--> Edit HTML
(f) Press Ctrl+F
(g) Search for
(h) Just below HEAD tag () past the META tag you copied from Webmaster Tools page.
(i) to save Template click on SAVE TEMPLATE button
(j) Now again go to http://google.com/webmasters/tools/
(k) login Google Webmaster Tools account
(l) If you can’t see your blog, you see something text like this
Use the table below to manage verified owners of your sites or add new sites to your account. Additional information about your verified sites is available at Webmaster Tools.
Click on Webmaster Tools link
(l) Now click on Verify this site button (at the right-hand side)
(m) Then again select Add a meta tag to your site’s home page radio button
(n) Then click -> Verify button

Ok Now your blog is verified for Google Webmaster Tools.
Thanks to all.

যেভাবে আপনার wordpress blog কে blogger এ এবং blogger কে wordpress blog এ ট্রান্সফার করবেন।

সবাই কে আমার সালাম ও ঈদ মোবারাক জানিয়ে আমার টিউন টি শুরু করছি।

আমরা জানি যে WordPress ব্লগিংয়ের জন্য একটি সেরা প্ল্যাটফরম। কিন্তু আমাদের কিছু প্রয়োজনীয় সাধারন কাজ WordPress এর ফ্রি ইউজারদের জন্য সীমিত , যেমন- JavaScript and Ad sense ব্যাবহার জা শুধু মাত্র প্রিমিয়াম ব্লগারদের জন্য ।

যাইহোক আপনি চাইলে আপনার WordPress blogs এর সকল পোস্ট এবং কমেন্ট খুব সহজেই Blogger এ সফলভাবে ট্রান্সফার করতে পারেন।

নিচের ৩ টি সহজ ধাপ আনুসরন করুন-

আপনার WordPress account এ Login করুন ->Dashbord >Tools>Export> এখন Download Export File button এ ক্লিক করুন। ফাইল টি হার্ডডিস্ক কে Save করুন।
এখন WordPress2Blogger এই সাইট টি তে যান->Choose file button ক্লিক করুনàপূর্বে সংরক্ষিত ফাইলগুলো Browse করে Convert এ ক্লিক করুনà আবার ফইল টি Save করুন।
Blogger এ Login করুন Dashbord>Settings>Blog Tools> Click on Import blog and browse to the location of converted file এবং ইমপোর্ট করুন।


একইভাবে Blogger কে WordPress Blog এ ট্রান্সফার করুন-

Blogger এ সাইন ইন করুন
WordPress account এ যান যেখানে পোস্ট গোলো সরাবেন->Dashboard->Tools-> Import->Click on Authorize button-> Click on Grant Access button–>এখন আপনি আপনার ব্লগার ব্লগ এর পোস্ট গুলো দেখতে পাবেন -> click the Import button and you are done!
ধন্যবাদ সবাই সুস্থ ও সুন্দর থাকবেন।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More