আসসালামু আলাইকুম

রবিবার, ৬ নভেম্বর, ২০১১

আপনার pendrive memory card খুব সহজেই ফরমেট করুন

সবাই কে আমার পক্ষ থেকে ছালাম এবং ঈদয়ের অগ্রিম সুভেচ্ছা ,আশা করছি আপনারা সবাই ভাল আছেন,সবাই ভাল থাকেন আপনাদের ঈদ ভাল কাটুক এই কামনা করে সুরু করছি। আজ আমার পোস্ট HP USB Disk Storage format Tool (2.2.3) নিয়ে ।pendrive memory card অনেক সময় ফরমেট নিতে চাইনা ,অনেক জামেলা করে,HP USB Disk Storage format Tool দিয়ে খুব সহজেই ফরমেট করা সম্ভব ,এবং ফরমেট নিতে না চাইলে dos ফাইল দ্বারা খুব সহজেই ফ্ল্যাশ দিতে পারবেন,আর ফাইল সিস্টেম ফ্যাট ,ফ্যাট ৩২, এন টি এফ এস তো আছেই …তা হলে আর দেরি না করে এখনই ব্যবহার করুন।সফটওয়্যার টা মাত্র ৭০০ কেবি…



সফটওয়্যার টা ডাউনলোড করুন

কপি প্রটেক্টেড ডিভিডির ফাইল কপি করতে আর কোন সমস্যা হবে না

পরকরুনাময় আল্লাহপাকের নামে শুরু করছি।আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।
অনেক সময় ইচ্ছে থাকা সত্তেও আমরা পছন্দের সিডি/ডিভিডি কপি করতে পারি না ।

করতে গেলে দেখায় ! “This DVD is copy-protected” !


অর্থাৎ ডিভিডিটি কপিরাইট প্রটেক্টেড তাই কপি করা যাবে না ।রাগে তখন গা জ্বলে যায় । ডিভিডিকে কপি প্রটেক্টেড করার জন্য Content Scramble System (CSS) সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। এর ফলে CSS এনক্রিপ্টেড ডিভিডিগুলোকে ডিক্রিপ্ট না করে কপি করা অসম্ভব। তাই এই ধরনের ডিভিডি করতে ডিক্রিপ্ট করার সফটওয়্যার লাগবে।এরকমই একটি সফট DVD43 এটি সর্ম্পূন ফ্রিওয়্যার ডিক্রিপ্টার।এটি ব্যাকগ্রাউন্ডে থেকে একেবারে রিয়েলটাইমে ডিভিডিকে ডিক্রিপ্ট করতে পারদর্শী। এর ফলে প্রটেক্টেড ডিভিডি থেকে সহজেই কপি করা যায়। সফটটি এখান থেকে ডাউনলোড করুন http://www.dvd43.com/
। ডাউনলোডের পর সেটআপ করুন। ইনস্টলের পর পিসি রিস্টার্ট করুন,এরপর পিসি চালূ করলে সিস্টেম ট্রেতে একটি হলুদ আইকন দেখতে পাবেন। যখনই আপনি কপি প্রটেক্টেড ডিভিডি পিসিতে প্রবেশ করাবেন তখন আইকনটি সবুজ হয়ে যাবে। সবুজ সংকেতের মানে হচ্ছে কপি করতে বাধা নেই । ডিভিডি বার্নিং সফটওয়্যারের সাহায্যে কাংখিত ডিভিডিটি কপি করে ফেলুন ।

ছোট একটি সফট Mp3 Direct Cut দিয়ে Mp3 গানকে কেটে ছোট করতে বেশ উপযোগী।

Mp3 গানকে কেটে ছোট করার জন্য নিয়ে এলাম দারুন এক কার্যকরী সফটওয়্যার। যার নাম যা দিয়ে খুব সহজে Mp3 গানকে কেটে ছোট করা যায়। মাত্র ৪৫৪ কেবি। এখান থেকে ডাউনলোড করুন এবং ইন্সটল করুন। ইন্সটল করার পর ওপেন করতে গেলে একটি উইন্ডো আসবে,তাতে শধু OK করে দিন এবং ভাষা নির্বাচন করে নিন। ডেস্কটপ আইকন থেকে ডাবল ক্লিক দিলে নিচের চিত্রের মত পাবেন।

এখানে আপনাকে যা যা করতে হবে-

১. যে গানটিকে কেটে ছোট করতে চান তা সিলেক্ট করুন

২. আপনি এখান থেকে কতটুকু কাটবেন তা সিলেক্ট করুন। এই কাজটি মাউজ দিয়েও করা যায়।

৩. সিজার এ ক্লিক দিলে গানটি কাটা হয়ে যাবে।

৪. এখানে সেভ করার অপশন পাবেন, ব্রাউজ করে যেখানে সেভ করতে চান তা করে নিন। দেখুন মহুর্তে কাটা অংশ বাদ দিয়ে গানটি সেভ হয়ে গেছে।

৫. এখানে আপনি গানটি কাটার আগে প্লে করে শুনে নিতে পারেন।

৬. এখানে প্লে থামানোর অপশন আছে।

এই পোস্টটি না পড়লে সত্যি অনেক কিছুই মিস করবেন !

পরকরুনাময় আল্লাহপাকের নামে শুরু করছি।আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।
স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাল্টান মনিটরের আলো
কম্পিউটারে কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় চোখে সমস্যা দেখা দেয়। সাধারণত মনিটরের আলো দিনে যতটুকু উজ্জ্বল দেখা যায় রাতেও ততটুকু উজ্জ্বল দেখা যায়। যার ফলে রাতে দীর্ঘ সময় কাজ করলে মনিটরে লেখা বা ছবি ঝাপসা লাগে। দিন-রাতের আলোর পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মনিটরের আলো পরিবর্তন হয় না বলেই এ সমস্যা দেখা দেয়।
‘ফ্লাক্স’ নামের একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে মনিটরের আলো নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। মাত্র ৫৪৬ কিলোবাইটের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি http://ziddu.com/download/ 9813854/Fluxbywww.techinfo.tk.zip.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন। জিপ ফাইলটি আনজিপ করুন।
এরপর সফটওয়্যারটি ইনস্টল করুন। সফটওয়্যারটি চালু করার পর এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করবে। দিন-রাতের আলোর পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এটি মনিটরের আলো পরিবর্তন করবে। খেয়াল করুন, সবার নিচে ডানে টাস্কবারে সফটওয়্যারটির আইকন রয়েছে, এখান থেকে আপনি মনিটরের আলোর সেটিংস নিজের ইচ্ছামতো পরিবর্তন করতে পারেন।

মূল লেখাটি এখানে- http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-05-20/news/64630





নিজের ছবি দিয়ে আইকন
কম্পিউটারের ফোল্ডারের আইকন হিসেবে ইচ্ছে করলে আপনি নিজের ছবি ব্যবহার করতে পারেন। এ জন্য আপনার লাগবে ’ইমেজ আইকন’ নামের একটি সফটওয়্যার। মাত্র ১.০১ মেগার ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি www.ziddu.com/ download/9779577/Imagicon-www.biggani. tk.exe.html ঠিকানার সাইট থেকে নামিয়ে নিন। এরপর সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে চালু করুন। ইমেজ আইকন খুলে যে ছবিটির আইকন তৈরি করতে চান, সেটি মাউস দিয়ে টেনে এনে সফটওয়্যারটির ওপর ছেড়ে দিন।স্বয়ংক্রিয়ভাবে আইকন তৈরি হয়ে যাবে। যে ফোল্ডারের আইকন পরিবর্তন করতে চান সেটির ওপর মাউস রেখে properties/customize/change icon-এ যান। এখন Browse করে আইকনটি নির্বাচন করুন। আপনার পছন্দের ছবিটি ফোল্ডারের আইকন হিসেবে দেখতে পাবেন।

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-05-19/news/64380



সিডি বের করার স্বয়ংক্রিয় সুবিধা
ইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে চলা কম্পিউটার থেকে সিডি-ডিভিডির ট্রে সাধারণত বের করা হয় Eject অপশন ব্যবহার করে। কিন্তু সিডি-ডিভিডির ট্রের জন্য উইন্ডোজ এক্সপিতে মাউসের কোনো অপশন নেই। ইচ্ছে করলে আপনি এই অপশনটি তৈরি করে নিতে পারেন। এ জন্য http://ziddu.com/download/9672901/ Cdtray.zip.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে মাত্র ৩০ কিলোবাইটের Cd tray নামের জিপ ফাইলটি নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)। এখন জিপ ফাইলটি আনজিপ করলে closetrayreg ও closetraycmd নামের দুটি ফাইল পাওয়া যাবে। প্রথমে closetraycmd ফাইলে দুই ক্লিক করুন এবং Copy To Windows Directory/Yes/OK অপশনে ক্লিক করুন। এখন closetrayreg ফাইলে দুই ক্লিক দিন এবং Yes/OK দিন। এখন My Computer-এ গিয়ে সিডি-ডিভিডি ড্রাইভের আইকনে ডান ক্লিক করলে closetray অপশন দেখতে পাবেন। সিডি ট্রেতে সিডি রেখে closetray অপশনে ক্লিক করলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিডি ট্রে ভেতরে চলে যাবে।

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-05-15/news/63352



উইন্ডোজ এক্সপিতে শুনুন উইন্ডোজ সেভেনের সাউন্ড ইফেক্ট !
ইচ্ছে করলে আপনি উইন্ডোজ এক্সপিতে ইচ্ছে করলে আপনি উইন্ডোজ সেভেনের শব্দ শুনতে পারেন। এ জন্য http://ziddu.com/download/9722389/Windows_7_SoundsPackwww.biggani.tk.exe.html
ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে উইন্ডোজ ৭-এর সাউন্ডপ্যাকটি নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)।
এখন সাউন্ডপ্যাকটি ইনস্টল করুন। এবার কম্পিউটার পুনরার চালু (রিস্টার্ট) করলেই উইন্ডোজ ৭-এ ব্যবহূত শব্দ শোনা যাবে।পিতেই শুনুন উইন্ডোজ ৭-এর শব্দ

hমূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-05-13/news/62898



সি ড্রাইভের যত্ন নিন
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ব্যবহারের ফলে সি ড্রাইভে (C:\) অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইল জমা হয়, যা কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয়। আপনি ইচ্ছে করলে ‘সি ক্লিনার’ নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে সি ড্রাইভ পরিষ্কার রাখতে পারেন। মাত্র ১.১০ মেগাবাইটের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি www.mediafire.com/?5jytojjhqkj ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন। এরপর জিপ ফাইলটি আনজিপ করুন। এখন সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে খুলুন। এবার Analyze অপশনে ক্লিক করে দেখে নিন কী পরিমাণ অপ্রয়োজনীয় ফাইল সি ড্রাইভে জমা আছে। এ ফাইলগুলো মুছতে Run cleaner-এ ক্লিক করুন। পিসিতে বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহারের ফলেও অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইল জমা হয়। এগুলো মুছতে Application/analyze/run cleaner-এ ক্লিক করুন। এ ছাড়াও এই সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনি যেকোনো সফটওয়্যার আনইনস্টল করতে পারবেন, রেজিস্ট্রি ফাইল পরিষ্কার করতে পারবেন

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-05-10/news/62139





অপ্রয়োজনীয় ফাইল দূর করুন
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে হার্ডডিস্ক ড্রাইভে অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইল জমা হয়। এসব ফাইল কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয় । অপ্রয়োজনীয় ফাইল পরিষ্কার করতে Start/Run-এ গিয়ে cleanmgr লিখে Enter চাপুন। এখন একটি মেন্যু আসবে, এখান থেকে যে ড্রাইভ পরিষ্কার করতে চান, সেটি নির্বাচন করে Ok দিন। এখন যেসব অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলতে চান, সেগুলোতে টিক চিহ্ন দিয়ে Ok করলেই ড্রাইভ পরিষ্কার হয়ে যাবে।

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-04-24/news/58455





রিসাইকেল বিন খালি করেছেন?
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে অনেক সময় রিসাইকেল বিনে জমে থাকা অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলেমুছে ফেলার কথা মনে থাকে না।চাইলে আপনি মাউসের ডান ক্লিকে emtpy recycle bin সুবিধা যোগ করে নিতে পারেন। এ জন্য Start/Run-এ গিয়ে notepad লিখে এন্টার করুন। নোটপ্যাড এলে নিচের প্রোগ্রামিং সংকেত হুবহু লিখুন।
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_CLASSES_ROOT\*\shellex\ContextMenuHandlers\{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}]
@=”Empty Recycle Bin”
[HKEY_CLASSES_ROOT\*\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@=”{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}”
[HKEY_CLASSES_ROOT\Directory\Background\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@=”{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}”
[HKEY_CLASSES_ROOT\Directory\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@=”{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}”
[HKEY_CLASSES_ROOT\Folder\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@=”{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}”
এখন File/Save as থেকে All files নির্বাচন করে Save as type হিসেবে। সব শেষে emptyrecyclebin.reg নামে এটি সেইভ করুন। নতুন একটি রেজিস্ট্রি আইকন তৈরি হবে। এই আইকনে ক্লিক করে Yes নির্বাচিত করুন। এখন যেকোনো ফাইল/ফোল্ডারের ওপর মাউস রেখে ডানে ক্লিক করলেই empty recycle bin অপশন পাবেন। রিসাইকেল বিনে কোনো ফাইল জমে থাকলে এই অপশনটি দেখা যাবে। রিসাইকেল বিন খালি থাকলে অপশনটি দেখা যাবে না।

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-02-08/news/40820





স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ করুন পেনড্রাইভের অটোরান
কম্পিউটারে পেনড্রাইভ সংযুক্ত করার মাধ্যমে ভাইরাস সংক্রমণের ঘটনা বেশিঘটে। সাধারণত পেনড্রাইভগুলো কম্পিউটারে যুক্ত করার পরপরই স্বয়ংক্রিয়ভাবে (অটোরান) চলতে থাকে।ফলে ওই পেনড্রাইভে ভাইরাস বা ওয়ার্ম থাকলেতা সহজেই কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ে। ইচ্ছে করলে ‘অটোরান ইটার’ নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে পেনড্রাইভের অটোরান বন্ধ করা যায়। ১.৩৬ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যার http://ziddu.com/download/9682305/autoruneater2.4www.biggani.tk.exe.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)। এখন সফটওয়্যারটি ইনস্টল করুন। খেয়াল করুন সবার নিচে ডানে টাস্কবারে সফটওয়্যারটির একটি আইকন চলে এসেছে। এর পর থেকে কম্পিউটারে ইউএসবি ড্রাইভ সংযুক্ত করলে ‘অটোরান ইটার’ স্বয়ংক্রিয়ভাবে পেনড্রাইভের অটোরান বন্ধ করে দেবে।

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-05-04/news/60646



পিডিএফ ফাইলে জলছাপ
অনেক সময় পিডিএফ ফাইলে স্বত্ত্বাধিকার নির্দিষ্ট করার জন্য বা অন্য কোনো প্রয়োজনে জলছাপ দিতে হয়। ‘পিডিএফ ওয়াটারমার্ক ক্রিয়েটর’ নামে একটি সফটওয়্যার দিয়ে আপনি পিডিএফ ফাইলে জলছাপ দিতে পারেন। সফটওয়্যারটি www.coolpdf.com/pdfwatermark.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন। এখন সফটওয়্যারটি চালু করে Open অপশনে গিয়ে পিডিএফ ফাইল খুলুন। এবার Text to stamp as watermark অপশনে গিয়ে জলছাপ হিসেবে যা লিখতে চান লিখুন। ইচ্ছে করলে জলছাপের রং, ধরন, বর্ণ ইত্যাদি নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন। সবশেষে Stamp Watermark & Save PDF-এ গিয়ে পিডিএফ ফাইলটি সেইভ করুন। এখন পিডিএফ ফাইলটি খুললেই জলছাপ দেখা যাবে।

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-02-16/news/42678





একের ভিতর তিন টিপস !
জনপ্রিয় মুক্ত সফটওয়্যার মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করার সময় লেখাকে (টেক্সট) কথায় রূপান্তর করা যায়। এ জন্য ‘স্পিক ইট’ নামের অ্যাড অন ইনস্টল করতে হবে। ১০ কিলোবাইটের এই প্রোগ্রাম https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/3552 ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)। ইনস্টলের করে ফায়ারফক্স পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) করুন। এবার পছন্দমতো টেক্সট নির্বাচন করে এবং মাউসে ডান ক্লিক দিয়ে পপআপ মেনুর নিচে Say It অপশনে ক্লিক করলেই টেক্সট শোনা যাবে।

সংযুক্তি ছাড়াই ছবি পাঠান
বিনামূল্যে ই-মেইল সুবিধা প্রদানকারী জিমেইলে সাধারণত ছবি অথবা কোনো ফাইল পাঠাতে সংযুক্তি (অ্যাটাচ) করে পাঠাতে হয়। ইচ্ছে করলে পাঠানো মেইলের মাধ্যমে ছবি যোগ করে মেইল করা যায়। এ জন্য প্রথমে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে ঢুকে (লগ-ইন) করে Settings থেকে Labs অপশনে ক্লিক করুন। এখান থেকে Inserting Images অপশন Enable করুন এবং সেটিংস সেভ করে বের হয়ে আসুুন। খেয়াল করুন, কম্পোজ বক্সে Inserting Images অপশনের আইকন চলে এসেছে। এই আইকনে ক্লিক করে পছন্দের কোনো ছবি বা ছবির ওয়েব লিংক লেখার মাঝখানে যোগ করতে পারবেন।

Ram এর গতি বাড়িয়ে নিন
উইন্ডোজ ব্যবহারের সময় অনেক Page File তৈরি হয়, Page File ভার্চুয়াল মেমোরি হিসেবে কাজ করে। কিন্তু এই Page File কম্পিউটারে জমা হয়ে RAM-এর গতি কমিয়ে দেয়। কম্পিউটার বন্ধ করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে এই ফাইলগুলো আপনি মুছে ফেলতে পারেন। এ জন্য Start থেকে control panel-এ যান। এখান থেকে Administrative Tools/Local Security Policy/Security Settings/Local Policies/Security Options ঠিকানায় যান। ডানপাশের Shutdown : Clear virtual memory page file অপশনে দুই ক্লিক করুন এবং অপশনটি Enable করে OK দিয়ে বের হয়ে আসুন। এখন কম্পিউটার বন্ধের সময় virtual memory page file স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যাবে। এ ছাড়া Start/run-এ গিয়ে Tree লিখে Enter চাপলে Ram-এর গতি কিছুটা বাড়বে। এই কাজটি মাঝেমধ্যে করলে আপনার কম্পিউটার গতিশীল থাকবে।

মূল লেখাটি এখানে-http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-01-06/news/32804


কি এক ডজন টিপসে মন ভরে নাই ? ????? তাহলে নেন বোনাস-


মুছে ফেলুন কম্পিউটার-এ ছড়ানো পেন ড্রাইভ এর ভাইরাস

পেন ড্রাইভ আমদের দৈনন্দিন জীবনের কাজের একটি মুল্যবান বস্তু। কিন্তু এই পেন ড্রাইভ কম্পিউটার এ ব্যবহার করতে গেলে কিছু সমস্যায় পরতে হয়। তার মধ্যে প্রধান হলো ভাইরাস ছড়নো। আর বিভিন্ন কারনে এই ভাইরাস কম্পিউটার এ ছড়ায়। যার ফলে নিম্নের এই সমস্যা গুলো দেখা দেয়ঃ

১. Disk Access নষ্ট করাঃ যদি এই সমস্যা টা হয় তাহলে এর ফলে আপনি কোন ড্রাইভে ডুকতে চেষ্টা করলে “Open With” ডায়ালগ বা “Could not find ‘something” মেসেজ দেখায়। তখন আর ডাইভের ভিতরে ঢোকা যায় না।

২. Folder Option Access নষ্ট করাঃ এই সমস্যাটার ফলে Tools>Folder Option টি হিডেন হয়ে যায়। যার ফলে আর হিডেন ফাইল/ফোল্ডার গুলোকে আনহাইড করা যায়না।

৩. Task Manager Access নষ্ট হওয়াঃ Ctrl+Alt+Del চেপে Task Manager ওপেন করতে গেলে নিচের মেসেজটি দেখা যায়।


এই সমস্যা গুলোর সমাধান করার জন্য “ডিস্ক হিল” নামের একটি সফটওয়্যার আছে যা দিয়ে আপনি ফিক্স করতে পারবেন আতি সহজে। মাত্র ৪২১ কিলোবাইট এর সফটওয়্যারটি এখনি ডাউনলোড করে নিন। এই সফটওয়্যারটি সমস্যার সমাধান করবে অতি সহজেই।


ডাউনলোড লিঙ্ক

কম্পিউটারের সাউন্ড এখন আপনার হাতের মুঠোয়।

আজ নিয়ে এলাম মজার একটি ছোট সফটওয়্যার, জানিনা আপনাদের কাছে কেমন লাগবে তবে আমার কাছে বেশ ভাল লেগেছে। মাউজের হুইল দিয়ে কম্পিউটারের শব্দকে নিয়ন্ত্রন করা যায়। সেটা উইন্ডোজের ডিফাল্ট সাউন্ড হোক আর আপনি যেকোনো প্লেয়ারে অডিও কিংবা ভিডিও দেখুন না কেন, সব সাউন্ডকে নিয়ন্ত্র করা যাবে ছোট একটি সফটের সাহায্যে। এখান থকে ডাউনলোড করুন এবং ইন্সটল করুন। মাত্র ৬৩১ কেবি। ইন্সটল শেষে টাস্কবার আইকনে দেখতে পাবেন হুইল ভলিউমের আইকনটি। আপনাকে আর কিছু করতে হবেনা।

মাউজের হুইল ডেস্কটপের ফাকা জায়গায় রেখে ঘুরিয়ে দেখুন ভলিউমের সিগন্যাল কমছে ও বাড়ছে। আর আপনি যদি বিশেষ কাজে My Computer ওপেন করে কোন কাজ করেন এবং তখন যদি কোন প্লেয়ারে অডিও বা ভিডিও চলে, তবে এড্রেস বারের উপর মাউজের কারসার রেখে হুইল ঘুরাতে থাকুন ও সাউন্ডকে নিয়ন্ত্রন করুন।

কম্পিউটারের কনফিগারেশন জানিয়ে দেবে ছোট একটি সফটওয়্যার।

ছোট একটি পোর্টেবল সফটওয়্যার cpu-z_1.58 দিয়ে আপনি আপনার কম্পিউটারের কনফিগারেশন গুলি এক ক্লিকে দেখে নিতে পারেন। এই জন্য আপনাকে এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে cpu-z_1.58 নামের সফটটি। rar ফাইল Extract করলেই পেয়ে যাবেন আরও দুইটি zip ফাইল। আপনার কম্পিউটার যদি ৩২ বিটের হয় তাহলে cpu-z_1.58-32bits-en কে Extract করুন ৬৪ বিটের হলে cpu-z_1.58-64bits-en এই ফাইলকে Extract করুন। পেয়ে যাবেন cpuz নামের ফাইলটি, এতে ডাবল ক্লিক করলেই নিচের চিত্রের মত আপনার কম্পিউটারের সকল কনফিগারেশন।

এখানে আপনি কম্পিউটারের CPU, Caches, Mainboard, Memory, SPD, Graphics এবং উইন্ডোজের ভার্সন সহ সকল তথ্য। তাহলে বন্ধুরা উপভোগ করুন।

কিভাবে বুঝবেন আপনার কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত

পৃথিবীতে ভাইরাসের যেমন অভাব নেই, তেমনি কোন কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে তার লক্ষণেরও অভাব নেই। সাধারনত নিচের লক্ষণগুলো দেখলে ধরে নেয়া যেতে পারে কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত।

1.টাস্ক ম্যানেজার ডিজ্যাবল হয়ে থাকলে-এটি বুঝার জন্য Ctrl+Alt+Del চাপ দিন কিংবা টাস্কবার এ মাউস রেখে ডান বাটন চাপ দিন। টাস্ক ম্যানেজার উইন্ডোটি না আসলে অথবা টাস্ক ম্যানেজার অপশনটি যদি নিষ্ক্রিয় থাকে তবে বুঝবেন কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।
2.রেজিস্ট্রি এডিটর নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকলে- এটি বুঝার জন্য স্টার্ট মেনু থেকে রানে গিয়ে regedit লিখে এন্টার দিন। যদি রেজিস্ট্রি এডিটর উইন্ডোটি না আসে তাহলে বুঝতে হবে সেটি ভাইরাসে আক্রান্ত।
3.কম্যান্ড প্রমট নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকলে- এটি বুঝার জন্য রান এ গিয়ে cmd লিখে এন্টার দিন। যদি cmd উইন্ডোটি না আসে তাহলে বুঝতে হবে কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত।
4.স্টার্ট মেনুতে সার্চ অপশন না থাকলে।
5.কোন প্রোগ্রাম চালু নেই অথবা কোন ব্যাকগ্রাউন্ড প্রোগ্রাম চালু নেই কিন্তু সিপিইউ এর ব্যবহার ৫% এর উপর দেখালে- এটি বুঝার জন্য Ctrl+Alt+Del চেপে পারফরমেন্স ট্যাবে ক্লিক করুন। এবার উইন্ডোটির একেবারে নিচে স্ট্যাটাস বারে লক্ষ করুন।
6.কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ অথবা পেনড্রাইভে ডাবল ক্লিক করার পর ওপেন না হলে।
7.কম্পিউটারের ড্রাইভে অথবা পেনড্রাইভে ডান মাউস ক্লিক করলে ওপেন অপশনটি দ্বিতীয় অবস্থানে দেখালে কিংবা প্রথম অপশনটি ভিন্ন ভাষায় দেখালে।
8.কম্পিউটার যদি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়।
9.কম্পিউটার যদি থেমে থেমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রিস্টার্ট নেয়। তবে কম্পিউটার অন্যান্য কারনে যেমন উইন্ডোজের সিস্টেম ফাইল মিসিং হলে, লো ভোল্টেজ থাকলে রিস্টার্ট হতে পারে।
9.খুব বেশি প্রোগ্রাম ইন্সটল নেই অথচ কম্পিউটার ওপেন ও শাটডাউন হতে দীর্ঘ সময় লাগলে।
10.কম্পিউটারে কোন প্রোগ্রাম ওপেন করলে, বন্ধ করলে বা অন্য কোন কম্যান্ড দিলে তা এক্সিকিউট হতে বেশি সময় নিলে।
11.ফোল্ডার অপশন না থাকলে- এটি বুঝার জন্য মাই কম্পিউটার ওপেন করে টুলস মেনুতে গিয়ে ফোল্ডার অপশনটি লক্ষ করুন। এটি না থাকলে।
12.Hidden files & folders অপশনটি না থাকলে কিংবা কাজ না করলে। এটি দেখার জন্য মাই কম্পিউটার ওপেন করে টুলস মেনুতে গিয়ে ফোল্ডার অপশন এ ক্লিক করুন। এবার View ট্যাবে ক্লিক করে Show hidden files & folders এ ক্লিক করে ওকে করুন। এই ফাংশনটি কাজ করছে কিনা তা দেখার জন্য অপশনটিতে আবার আসুন। যদি পূর্বের মত Do not show hidden files & folders অপশনটিতে টিক চিহ্ন থাকে তাহলে বুঝবেন এটি ভাইরাসে আক্রান্ত।
13.কম্পিউটার ওপেন হওয়ার সময় C:\windows কিংবা C:\my documents উইন্ডোসহ ওপেন হলে।
14.তেমন কোন প্রোগ্রাম ইন্সটল নেই কিন্তু সি ড্রাইভের স্পেস যদি ফুল বা পূর্ণ দেখায়।
অল্পতে কম্পিউটার ঘন ঘন Hang হলে।
15.কোন মেসেজ যদি নির্দিষ্ট কোন এন্টিভাইরাস ইন্সটল করতে বলে।
16.কোন ওয়েবসাইটে যেতে গিয়ে অন্য ওয়েবসাইট এ চলে গেলে।
17.উইন্ডোজ ট্রে নোটিফিকেশন এরিয়াতে কোন এরর মেসেজ বার বার দেখালে।
18.এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম ইন্সটল হতে না দিলে, এন্টিভাইরাস কাজ না করলে, নিষ্ক্রিয় থাকলে কিংবা এন্টিভাইরাসটি নতুন করে রিস্টার্ট করতে না দিলে।
19.ডেস্কটপে কোন নতুন আইকন দেখলে যা আপনি রাখেননি কিংবা ইন্সটল করা প্রগ্রামের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
20.কেউ কোন ফাইল বা ফোল্ডার হিডেন করেনি অথচ আপনি তা খুজে পাচ্ছেন না, আবার ডিস্ক স্পেস ঠিক দেখাচ্ছে।
21.কম্পিউটার ওপেন হওয়ার সময় লগ ইন অপশন আসে কিন্তু লগ ইন করলে কম্পিউটার ওপেন হয় না।
22.কম্পিউটার ওপেন হয়ে ডেক্সটপ আসে কিন্তু মাউস ও কীবোর্ড কাজ করেনা।
23.এছাড়াও উইন্ডোজ এ অন্য কোন অস্বাভাবিকতা পরিলক্ষিত হলে কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে বলে প্রাথমিক অবস্থায় ধরে নেয়া যেতে পারে। (সংগৃহীত)

আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজারের কিছু সর্ট-কাট নিয়মের টিপস ।

১। Alt + D চাপ দিলে প্রায় সব ব্রাউজারেই মাউস আপনার এড্রেসবারে চলে যাবে । ঠিকানা লিখুন মাউস ছারাই দ্রুত ।
২।Ctrl key ধরে + চাপলে আপনার ব্রাউজারের টেক্স বড় হবে আর – চাপলে ছোট হতে থাকবে ।
৩।backspace key অথবা Alt key + left arrow চাপলে আপনি পূর্ববর্তী পেজে পুনরায় যেতে পারবেন ।
৪। F5 চাপলে আপনার ওয়েব পেজটি refresh অথবা reload হবে ।
৫। F11 চাপলে আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজার ফুল স্কিন হবে ।
৬।Ctrl + B চাপলে আপনার বুকমার্ক ওপেন হবে ।
৭।Ctrl + F চাপলে find নামে নীচে বা উপরে একটা অপসন আসবে যেটা দ্বারা আপনি ওয়েব পেজ খুজতে পারবেন ।

সুন্দর কিছু আয়কন ডউনলোড করুন

মহান আল্লাহর নামে শুরু করছি আরেকটি ব্লক লেখা এই পেইজের পাঠক,লেখক বৃন্দ ভাইয়েরা আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আপনারা সবাই কেমন আছেন? আসা করি ভাল আছেন আমি ও আল্লাহর রহমতে ভাল আছি, আমার লিখতে আসলে ইচ্ছে করে না তারপরেও লিখি কারণ আপনাদের কমেন্ট, উৎসাহ, আন্তরিকতা সবকিছু মিলেই আসলেই লিখতে বসা আচ্ছা যাক সে কথা আপনাদের জন্য আজ নিয়ে এসেছি কিছু সুন্দর সুন্দর আইকন যা দিয়ে আপাদের পিসির ফোল্ডার গুলো সুন্দর জাকজমক করে রাখতে পারবেন আইকন গুলো দেখুন তারপর পছন্দ হলে



ডাউনলোড করুন

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More