আসসালামু আলাইকুম

রবিবার, ২৫ মার্চ, ২০১২

Password Recovery Bundle 2011 1.70 পোর্টাবল ভার্সন

আসসালামু আলাইকুম, আবারও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি টুইট। আশা করি বরাবরের মতোই ভাল আছেন। ভাল থাকুন সুস্থ, থাকুন, আপনার পাশের জনকে সুস্থ রাখুন। আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব পার্সওয়ার্ড রিকভারি বান্ডিল নিয়ে।

বিভিন্ন প্রয়োজনে আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় বা ব্যক্তিগত ফাইলকে পাসওয়ার্ড প্রোটেক্ট করে রাখি। যদি কোন রকমে পাসওয়ার্ডগুলো ভুলে যাই তাহলে আমাদের খুবই বিপাকে পড়তে হয়। এই সমস্যার সমাধান দেবে পাসওয়ার্ড রিকভারী বান্ডেল।

Password Recovery Bundle 2011 1.70 এমন একটি রিকভারি টুলস যা আপনার যেকোন হারানো বা ভুলে যাওয়া পাসওয়ার্ড পুনরুদ্ধার করবে একদম সহজ পথে। এটি সকল জনপ্রিয় ম্যাসেঞ্জার, ইমেইল ক্লায়েন্ট, ওয়েব ব্রাউজার, FTP ক্লায়েন্ট এবং অন্যান্য অনেকগুলো সফটওয়্যারের পাসওয়ার্ড রিকভার করবে। ৬০টিরও বেশি সফটওয়্যারের পাসওয়ার্ড রিকভার করবে অত্যান্ত দ্রুত গতিতে। এটি ইনস্টল দেয়ার সাথে সাথে আপনার পিসির সকল পাসওয়ার্ড খুঁজে তা সংরক্ষণ করে রাখবে ও আপনি নতুন করে কোথাও পাসওয়ার্ড দিলেও তা সংরক্ষণ করে রাখবে, যা আপনাকে পাসওয়ার্ড হারানো থেকে ১০০ হাত দূরে রাখবে। আর আপনিও আপনার হারানো পাসওয়ার্ড ফিরে পাচ্ছে মুহূর্তে।

এর গুণাবলিগুলো হল
100pc recovery rate.
ই-মেল ক্লায়েন্ট, ম্যাসেঞ্জার, এফটিপি ক্লায়েন্ট, ওয়েব ব্রাউজার, ইত্যাদির পাসওয়ার্ড রিকভার করা।
৬০টিরও বেশী সফটওয়্যার থেকে এটি পাসওয়ার্ড রিকভার করতে সক্ষম।
আপনাকে আর যেতে হবে না কোন কম্পিউটার সাভিসিং সেন্টারে।
আপনাকে আর কাঁদতে হবে না আপনার পাসওয়ার্ডের জন্য।
পাসওয়ার্ড হারানোর সাথে সাথে রিকভার করতে পারবেন, তাই সময়ও ব্যয় হবে না।
একদম ব্যবহারকারীর উপযোগী। যেকোন ব্যবহারকারীই ব্যবহার করতে পারবেন। মানে বিগিনিয়ার থেকে রেগুলার যে কোন ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারবেন।
বন্ধুভাবাপন্ন ইন্টারফেইস।
তাছাড়া এটি একটি পোর্টাবর ভার্সন, তাই ঝামেলাহীন ব্যবহার।
তাহলে আর দেরি কেন নিয়ে নিন মাত্র ৪ মেগা বাইটের এই সফটওয়্যারটি।

ডাউনলোড লিংক

সবাই্কে অসংখ্য ধন্যবাদ, আল্লাহ হাফেজ….

পেনড্রাইভে ফাইল প্রদর্শিত না হলে কী করবেন?

সাধারনত ভাইরাসের খপ্পরে পড়লে পেনড্রাইভের ফাইল আপনার অনিচ্ছাতেও অদৃশ্য হয়ে সিস্টেম ফাইল বনে যায়। দেখা যায়, পেনড্রাইভে আপনি ফাইল রেখেছিলেন ঠিকই, কিন্তু কেন যেন সেগুলো বেমালুম গায়েব, সেগুলোর জায়গায় রয়েছে স্রেফ কতগুলো শর্টকাট! অথচ পেনড্রাইভের জায়গা কিন্তু ঠিকই দখল করে নিয়েছে হারিয়ে যাওয়া ফাইল গুলো। কি, মুখোমুখি হয়েছেন এমন সমস্যার? দুটো পদ্ধতিতে এই সমস্যাটির সমাধান করব আমরা।

প্রথম পদ্ধতিঃ

ইউএসবি পোর্টে আপনার পেনড্রাইভটি প্রবেশ করান।

1. ক্লিক করুন Start মেন্যুর আইকনে। সেখান থেকে নির্বাচন করুন Control Panel>Folder Options>View.

2. “Show hidden files and folders” লেখাটির পাশের বৃত্তটিতে ক্লিক করুন.

3. “Hide protected operating system files (Recommended)” লেখাটির পাশের বক্স থেকে ক্লিক করে টিক চিহ্নটি উঠিয়ে দিন.

4. Apply নির্বাচন করে OK ক্লিক করুন।

এবার আপনার পেনড্রাইভে অদৃশ্য হয়ে যাওয়া ফাইল শো করবে। তবে দাঁড়ান এক মুহূর্ত! ভাবছেন “এতো আমি জানিই! আর এভাবে তো ফাইল গুলো শুধু শো করে। হাইড হয়ে যাওয়ার দরুন ফাইলগুলোর অস্পষ্টতা তো থেকেই যায়!” ঠিকই বলেছেন আপনি। তবে এটা কিন্তু আমার পোস্টের আসল অংশ নয় । উপরের ধাপটি কম্পিউটার নির্ভর, অর্থাৎ যে কম্পিউটারে উপরের ধাপটি সম্পন্ন করা হবে, শুধু সেই কম্পিউটারেই অদৃশ্য হয়ে যাওয়া ফাইল গুলো প্রদর্শিত হবে, পেনড্রাইভে কোন লাভ হবেনা, অন্য কম্পিউটারে সেই পেনড্রাইভ প্রবেশ করালে সেই কম্পিউটার উপরের ধাপটি সম্পন্ন না করা পর্যন্ত অদৃশ্য হয়ে যাওয়া ফাইল গুলো প্রদর্শিত হবেওনা। এছাড়াও, উপরের ধাপ গুলোর আলোকে কাজ করলে প্রতিটি হার্ডডিস্কে System Volume Information আর RECYCLER নামে দুটো সিস্টেম ফোল্ডার শো করে, দেখতে দৃষ্টিকটু লাগে। এদুটোকে দেখে তো অনেকে আবার এক ধাপ বেশি বুঝে “ভাইরাস!” বলে বলে নাক আর চোখের পানি এক করে ফেলতেও পেছপা হয়না! আশ্বস্ত করছি, ভাইরাস না। আপনাদের জন্য আমার পোস্টের আসল অংশ শুরু করছি।



আজ আমি আপনাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে যাচ্ছি মাত্র ৩৯ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার তার ওপর পোর্টেবল একটি সফটওয়ারের সাথে।

নামঃ HiddenFileTool

ভার্শনঃ 2.0.2.136

কাজ শুরুর আগে ডাউনলোড করে নিন নিচের লিংক থেকে।



ফাইলের নামঃ HiddenFileTool 2.0.2.136

লিঙ্কঃ http://www.mediafire.com/?fo9flvxf7fy1g6g



দ্বিতীয় পদ্ধতিঃ

১. সফটওয়্যারটি Open করুন।

২. “Search in” বক্সের পাশে “Browse” বাটনে ক্লিক করে আপনার ইউএসবি পোর্টে প্রবেশকৃত পেনড্রাইভটি নির্বাচন করে OK ক্লিক করুন।

৩. “Attributes” অপশনের নিচ থেকে Hidden, System, Read only, এই তিনটি বক্সে ক্লিক করে টিক চিহ্ন দিন। এরপর “Search” বাটনটিতে ক্লিক করুন।

৪. উইন্ডোতে আপনার পেনড্রাইভে ভাইরাসের কারনে অদৃশ্য কিংবা সিস্টেম ফাইল হয়ে যাওয়া Super Hidden ফাইল গুলোর তালিকা প্রদর্শিত হবে।

৫. সবগুলো ফাইলকে নির্বাচন করতে তালিকার নিচে ক্লিক করে মাউসের লেফট বাটনটি চেপে ধরে কার্সর টিকে থেকে টেনে উপরে নিয়ে যান। অথবা, একটি একটি করে ফাইল নির্বাচন করতে Ctrl চেপে ধরে আপনার কাঙ্ক্ষিত ফাইলগুলোতে ক্লিক করুন।

[Ctrl+A ব্যবহার করে সবগুলো ফাইল নির্বাচন করার অপশনটি এই সফটওয়্যারে কাজ করবেনা। তেমনি ভাবে, উপর থেকে চেপে ধরে সবগুলো ফাইল নির্বাচন করা যাবেনা।]

৬. “Set Attribute” অপশনের নিচে থাকা “Apply” বাটনটিতে ক্লিক করুন।

৭. এবার আপনার পেনড্রাইভটি Open করুন।

কি, অদৃশ্য হয়ে যাওয়া সমস্ত ফাইল স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসেনি এখনো?

আপনার কম্পিউটারের প্রসেসরের নাম পরিবর্তন করে ফেলুন

শুভেচ্ছা নিন। আজ আমি আপনাদের সাথে একটি টিকস শেয়ার করছি যা করে আপনি আপনার প্রসেসরের নাম পরিবর্তন করতে পারবেন।

ধরুন আপনার প্রসেসর হচ্ছে পেন্টিয়াম ৪ আপনি চাইলে আপনার কম্পিউটারে পেন্টিয়াম ৪ জায়গায় core i7 শো করাতে পারবেন আর এই কাজটি করতে হলে আপনাকে যা করতে হবে
START>RUN>TYPE REGEDIT>HKEY_LOCAL_MACHINE>HARDWARE>DISCRIPTION>SYSTEM>CENTRAL

PROCESSOR> এখন ডান দিকে দেখুন PROCESSOR NAMESTRING লেখা এখানে ক্লিক করুন এখন আপনার নিজের মত নাম দিন পেন্টিয়াম ৪ কে কোর আই৭ বা আপনার পছন্দের নাম টি দিয়ে ওকে করুন। ব্যাস কাজ শেষ এবার My Computer রাইট বাটন ক্লিক করে প্রপার্টিজে গিয়ে দেখুন আপনি যেই নামটি দেখেছেন তা শো করছে।

ধন্যবাদ।

অর্জিনাল সিডি/ডিভিডি ছাড়া মাদারবোর্ড ড্রাইভার সেটআপ দেয়া (না দেখলে মিস)

কোন কারণে পিসিতে ভাইরাস আক্রমন করলে বা বিদ্যুতের কারণে পিসি বন্ধ হয়ে গেলে ফাইল মিসিং দেখায় বা উইন্ডোজ রানিং হতে না হতেই বন্ধ হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে আপনাকে নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ করতে হবে। আপনি উইন্ডোজ সেটআপ করলেন। কিন্তু সমস্যা দাঁড়ায় তখন, যখন দেখলেন যে আপনার মাদারবোর্ডের ড্রাইভার সিডি বা ডিভিডি। কারণ মাদারবোর্ডের ড্রাইভার ছাড়া আপনার গ্রাফিক্স বা সাউন্ড শুনতে পাবেন না এবং অন্য প্রয়োজনীয় ড্রাইভার সেটআপ করতে পারবেন না।
এর ফলে প্রয়োজনীয় অনেক সফট বা গেম খেলতে গেলে অথবা কোন ভিডিও গান দেখতে গেলে তা পারবেন না। যাইহোক বর্তমান বাজারে অনেক মাদারবোর্ড ড্রাইভার ডিভিডি/সিডি পাওয়া যায়। যেখানে অনেক ড্রাইভার এর ফাইল থাকে। কিন্তু এতগুলো ড্রাইভারের মধ্যে আপনার মাদারবোর্ড ড্রাইভার কোনটি বুঝবেন কিভাবে? তাই আজকে আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে অন্য কোন মাদারবোর্ডের ড্র্রাইভার সিডি/ডিভিডি দিয়ে মাদারবোর্ড সেটআপ করতে হয়। মানে হলো আপনার পরিচিত অনেকের পিসি আছে। তাদের সকল সিডি বা ডিভিডি সংগ্রহ করে সেইখান থেকে বাছাই করে আপনি আপনার পিসিতে সেটআপ দিবেন।
ধরে নিলাম আপনি নতুন করে উইন্ডোজ এক্সপি সেটআপ করেছেন। এখন আপনি স্টার্ট এ ক্লিক করে মাই কম্পিউটারে কার্সর রেখে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করলে একটি লিষ্ট আসবে তাতে একদম নিচে প্রোপ্রাটিজ এ ক্লিক করুন। নিচে আমার ছবিতে লক্ষ করুন।

ক্লিক করার সাথে সাথে সিস্টেম প্রোপ্রারটিজ নামে একটি বক্স ওপেন হবে আমার ছবির মত। লাল দাগ দেয়া হার্ডওয়্যার এ ক্লিক করুন, নিচে আমার ছবিতে লক্ষ করুন।

তারপরে নিচে আমার দেয়া ছবিত্রে লক্ষ করুন যে লাল দাগ দেয়া ডিভাইজ প্রোপ্রারটিজে এ ক্লিক করুন।

এর ফলে ডিভাইজ ম্যানেজার নামে বক্স আসচে আমার ছবির মত।

ধরে নিমাল আমরা প্রথম গ্রাফিক্স ড্রাইভার সেটআপ করব। এই জন্য আমার ছবির মত ভিডিও কন্ট্রোলার(ভিজিএ) এ ক্লিক করে মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে আপডেট ড্রাইভারে ক্লিক করুন।

তারফলে হার্ডওয়্যার আপডেট ইউজার্ড নামক একটি বক্স আসবে।

নিচে দেয়া আমার ছবিতে লক্ষ করুন লাল বর্ডার দেয়া নো নট দিস টাইম এর ক্লিক করে নেক্সট এ ক্লিক করুন।

তারপরে নিচের মত ছবিটি আসলে পূনরায় নেক্সট এ ক্লিক করুন।

নেক্সট ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার সিডি/ডিভিডি রোমে দেয়া সিডি/ডিভিডি থেকে তার প্রয়োজনীয় ড্রাইভারটি খুজবে। এতে অনেক সময় লাগতে পারেন। তাই ধৈর্য্য ধরে বসে থাকুন। যদি আপনার ড্রাইভার টি খুজে পায় তখন নিচের মত ছবিটি আসবে

এখানে আপনার ভিজিএ এর ড্রাইভার এর প্রয়োজনীয় ফাইল কপি হবে। কপি শেষ হলে নিচের মত ছবিটি আসবে।

এখানে আপনাকে ফিনিস এর ক্লিক করতে হবে। ক্লিক করার সাথে সাথে নিচের মত ছবিটি আসবে

এই ছবিটি আসলে আপনার কাছে জানতে চাইবে যে পিসি রি-স্টার্ট নিবে কিনা? আপনি ইয়েজ বাটনে ক্লিক করে পিসি রি-স্টার্ট দিন। তারপরে পূনরায় আপনার পিসি চালু হলে দেখবেন যে ভিজিএ ড্রাইভার সেটআপ হয়ে গিয়েছে।
আমি এখানে দেখালাম শুধু মাত্র ভিজিএ। ঠিক একই নিয়মে আপনরা অন্য সব ড্রাইভার সেটআপ করুন। ধন্যবাদ

একটি মজিলা ফায়ারফক্স দিয়ে একাধিক ফেসবুক/জিমেইল আইডিতে লগইন করুন

অনেকের এখন কয়েকটা ফেসবুক একাউন্ট আছে। পার্সোনাল কাজে অথবা মার্কেটিং এর কাজে আমরা একাধিক ফেসবুক আইদি ইউস করে থাকি তাই না? কিন্তু খুব বিরক্ত লাগে যখন বার বার সাইন আউট করতে হয় বিভিন্য আইদি চেক করার জন্য। তাই এই সমস্যার সমাধান নিয়ে হাজির হলাম আজকে। এখন থেকে আপনি মজিলার ছোট একটি এড অন্স দিয়েই একাধিক ফেসবুকে লগইন করতে পারবেন খুব সহজেই।আরেকটি কথা হল যে এটি দিয়ে আপনি জিমেইল অরকুট ও একাধিক আইডি ব্যবহার করতে পারবেন (ইয়াহু মেইল ট্রাই করি নাই তবে কাজ করার কথা)

ইন্সটলঃ-

১। এই পেজে যান এখানে ক্লিক করে তারপরে multifox এড অন্স টি আপনার মজিলাতে ইন্সটল করুন।

২। Firefox টি এখন রিস্টার্ট দিন।

ব্যবহারঃ-


একটি মজিলা ফায়ারফক্স দিয়ে একাধিক ফেসবুক/জিমেইল আইডিতে লগইন করুন
পোষ্টটি পড়েছেন 3,172 জন 11 February 2012 পুদিনা পাতা 6 টি মন্তব্য হয়েছে
Share

অনেকের এখন কয়েকটা ফেসবুক একাউন্ট আছে। পার্সোনাল কাজে অথবা মার্কেটিং এর কাজে আমরা একাধিক ফেসবুক আইদি ইউস করে থাকি তাই না? কিন্তু খুব বিরক্ত লাগে যখন বার বার সাইন আউট করতে হয় বিভিন্য আইদি চেক করার জন্য। তাই এই সমস্যার সমাধান নিয়ে হাজির হলাম আজকে। এখন থেকে আপনি মজিলার ছোট একটি এড অন্স দিয়েই একাধিক ফেসবুকে লগইন করতে পারবেন খুব সহজেই।আরেকটি কথা হল যে এটি দিয়ে আপনি জিমেইল অরকুট ও একাধিক আইডি ব্যবহার করতে পারবেন (ইয়াহু মেইল ট্রাই করি নাই তবে কাজ করার কথা)

ইন্সটলঃ-

১। এই পেজে যান এখানে ক্লিক করে তারপরে multifox এড অন্স টি আপনার মজিলাতে ইন্সটল করুন।

২। Firefox টি এখন রিস্টার্ট দিন।

ব্যবহারঃ-

3. File এ ক্লিক করে “New Identity Profile” এর মাঝে ক্লিক করুন
4. আবার facebook ওপেন করে নিজের ২য় একাউন্ট এর ডিটেলস দিন।
5. একি ভাবে gmail বা orkut ইউস করতে পারবেন

IDM এর SPEED বাড়ানো

যুগ এখন idm এর। আজকে idm এর স্পিড কিভাবে বাড়ানো যায় তা দেখাব।
প্রথম idm এর option এ গিয়েconnection এ ক্লিক করুন।

connection type এ গিয়ে LAN 10MBS আর তারপরে defult max conn. number এ 16 দিয়ে OK করুন। ব্যাস খেল খতম।
আমার স্পিড ২০ KB এর মতো বেড়েছে । এটা সার্ভার আর CONNECTION এর উপর নির্ভরশীল । আমি 6.07 এ টেস্ট করেছি। এটা মুলত ফাইল টা কে ১৬ ভাগ করে ফেলে ডাউনলোড করে । তাই যে ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করবেন তার সার্ভার স্পিড বেশি হলেই শুধু স্পিড বাড়বে। আমার কয়েকটা ওয়েবসাইট এ কাজ করেছে।
অনেক ধন্যবাদ সবাইকে .

পছন্দের গান কেটে বানিয়ে ফেলুন রিংটোন।


সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করলাম আরো একটা পোস্ট । আজকে দিলাম একটা সফটওয়্যার ।নাম mp3 cutter ।যারা পছন্দের গানের কোন অংশ রিং টোন করে রাখতে চান তারা খুব সহজেই এর সাহায্যে তা করতে পারবেন বিট অপরিবর্তিত রেখেই । স্ক্রীনশট দেখে সহজেই এখন শুরু করুন পছন্দের রিংটোন বানানো ।


পছন্দের গান কেটে বানিয়ে ফেলুন রিংটোন।
পোষ্টটি পড়েছেন 9,714 জন 02 May 2011 হাসান 9 টি মন্তব্য হয়েছে
Share
12



সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করলাম আরো একটা পোস্ট । আজকে দিলাম একটা সফটওয়্যার ।নাম mp3 cutter ।যারা পছন্দের গানের কোন অংশ রিং টোন করে রাখতে চান তারা খুব সহজেই এর সাহায্যে তা করতে পারবেন বিট অপরিবর্তিত রেখেই । স্ক্রীনশট দেখে সহজেই এখন শুরু করুন পছন্দের রিংটোন বানানো ।


1. প্রথমে অপেন এ গিয়ে একটা ফাইল ওপেন করুন ।
2. যেখান থেকে কাটতে চান ক্লিক Set start.
3. যে পর্যন্ত কাটতে চান ক্লিক Set end
4. সেভ করুন Save selection।

ডাউনলোডের জন্য ক্লিক নীচে ক্লিক করুন।

সাইজ ৬.৬ মেগাবাইট।

ফ্রী সফটয়ার।

ডাউনলোড

কিভাবে একটি salary sheet তৈরী করবেন?

আমাদের বিভিন্ন সময় salary sheet দরকার হয়।
বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক কাজে বা ব্যক্তিগত কাজে।
যেই কাজেই হোক না কেন, আমরা আজ একটি salary sheet তৈরী করব।
মনে করি কোন কারখানায় ৮ ঘন্টা কাজ করা বাধ্যতামূলক ।মজুরী ৫০ টাকা/ঘন্টা।

শর্তসমূহ:
মূল মজুরী ৪০০ টাকা। প্রতিদিন ৮ ঘন্টা
overtime ৭৫ টাকা/ঘন্টা
সমাধান:
C2 সেল নির্বাচন করুন।
লিখুন =B2-8
click enter key.
D2 সেল নির্বাচন করুন।
লিখুন =((B2-C2)*50+C2*75)
click enter key.
আপনার ফলাফল বের হয়ে যাবে।
SCREENSHOT সহ দেখুন এখানে।

শুক্রবার, ২৩ মার্চ, ২০১২

পিসি স্বচ্ছন্দে রান করতে ড্রাইভারের ভূমিকা!

আমরা প্রায় সবাই জানি, কম্পিউটারের প্রধান চালিকাশক্তি হলো অপারেটিং সিস্টেম। তাই পিসির বিভিন্ন ধরনের সমস্যার জন্য সাধারণ ব্যবহারকারীরা প্রথমেই দায়ী করে থাকেন অপারেটিং সিস্টেমকে কিংবা হার্ডওয়্যারকে। কিন্তু বিস্ময়কর হলো, পিসির উদ্ভূত সমস্যার জন্য অপারেটিং সিস্টেম বা হার্ডওয়্যার ছাড়া ব্যবহারকারীর আচরণ যেমন দায়ী হতে পারে, তেমনি দায়ী হতে পারে পিসিতে ইনস্টল করা বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস ড্রাইভার, যা আমরা অনেকেই বিবেচনায় আনি না। ডিভাইস ড্রাইভার মূলত ছোট এক ব্যাকগ্রাউন্ড প্রোগ্রাম, যা উইন্ডোজ ও কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশের মাঝে সেতুবন্ধ হিসেবে কাজ করে।
ডিভাইস ড্রাইভার ছাড়া উইন্ডোজ কোনো কোনো পেরিফেরাল বা কম্পোনেন্ট, যেমন প্রিন্টার, মনিটর, সাউন্ডকার্ড, ডিভিডি ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। এসব হার্ডওয়্যার ডিভাইস যাতে যথাযথভাবে কাজ করতে পারে, তার জন্য ড্রাইভার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ লেখায় পাঠশালা বিভাগে ব্যবহারকারীর উদ্দেশে ব্যাখ্যা করে দেখানো হয়েছে ড্রাইভার কী, কীভাবে এগুলো কাজ করে এবং কম্পিউটারে কোনো সমস্যা হলে কী করতে হবে ইত্যাদি।

ড্রাইভার কী?

আপনার পিসি নতুন বা পুরনো যা-ই হোক না, তা অবশ্যই হতে হবে বিভিন্ন ধরনের ড্রাইভারে পরিপূর্ণ। কম্পিউটারের সঙ্গে সংযুক্ত প্রায় সব ডিভাইস গ্রাফিক্স কার্ড থেকে হার্ডডিস্ক, নেটওয়ার্ক কানেক্টর থেকে সাউন্ড কার্ড পর্যন্ত সব কিছুরই ছোট প্রোগ্রাম সেট থাকে, যা ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করে এবং অপারেটিং সিস্টেমের জন্য যা দরকার, তা এই হার্ডওয়্যারে রয়েছে—এমন তথ্য নিশ্চিত করে। আর এ কারণেই ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করা এসব ছোট প্রোগ্রামকে ‘ডিভাইস ড্রাইভার’ বলা হয়। প্রথমে দেখা যাক, যে ড্রাইভার আপনার পিসিতে এরই মধ্যে ইনস্টল করা হয়েছে সে সম্পর্কে। এজন্য উইন্ডোজ ৭ এবং ভিস্তায় ঝঃধত্ঃ বাটনে ক্লিক করে Computer-এ ডান ক্লিক করুন এবং Properties বেছে নিন। এবার ওপেন হওয়া উইন্ডোর বাম দিকের প্যানেলে Device Manager অপশনে ক্লিক করুন। এবার ডিভাইসগুলোর মধ্যে যে কোনো একটিতে ক্লিক করুন, যেটি ভালো। যেমন Sound, video and game controllers ইত্যাদি। এখন লিস্টেড ডিভাইসে ডান ক্লিক করে বেছে নিন Properties. এরপর আবির্ভূত ডায়ালগ বক্সের ওপর Driver ট্যাবে ক্লিক করে Driver Details বাটনে ক্লিক করুন। এক্সপির ক্ষেত্রে উইন্ডোজ ডেস্কটপের গু Computer আইকনে ডান ক্লিক করুন এবং Properties বেছে নিন। এরপর আবির্ভূত ডায়ালগ বক্সের Hardware ট্যাবে ক্লিক করে Device Manager বাটনে ক্লিক করলে ড্রাইভার ডিটেইল যথাযথভাবে প্রদর্শিত হবে।
ড্রাইভার ইনস্টল করা

আমরা সবাই জানি, কম্পিউটারের সঙ্গে সংযুক্ত প্রতিটি ডিভাইস যেমন প্রিন্টার, ইউএসবি মেমোরি কি, সাউন্ড কার্ড ইত্যাদির জন্য দরকার ড্রাইভার। তবে উইন্ডোজ ৭ এবং ভিস্তার ক্ষেত্রে ইউএসবি ডিভাইস ইনস্টলেশনের ঝামেলা নেই। গ্যাজেটে ডিভাইস প্ল্যাগ করলেই কিছুক্ষণের মধ্যে স্ক্রিনের নিচে নোটিফিকেশন এরিয়ার ওপর একটি মেসেজ আবির্ভূত হয়। এতে উল্লেখ থাকে, ড্রাইভার সফটওয়্যার ইনস্টল হচ্ছে। ইনস্টলেশনের কাজ শেষে দ্বিতীয় আরেকটি মেসেজ আবির্ভূত হবে আপনাকে নিশ্চিত করার জন্য।

যদি ডিভাইসটি প্রিন্টার বা স্ক্যানার ধরনের কিছু হয়ে থাকে, তাহলে এর সঙ্গে প্রয়োজনীয় ড্রাইভারসহ সিডি বা ডিভিডি দেয়া হয়। এই ডিস্কে অন্যান্য সফটওয়্যার থাকতে পারে, যেমন বাণিজ্যিক অ্যাপ্লিকেশনের ট্রায়াল বা সংক্ষিপ্ত ভার্সন। ডিস্ক কীভাবে তৈরি করা হয়েছে তার ওপর ভিত্তি করে আপনাকে হয়তো বাধ্য হয়ে সবকিছুই ইনস্টল করতে হতে পারে—আপনার প্রয়োজন থাক বা না থাক অথবা শুধু ড্রাইভার ইনস্টল করে স্পেস সাশ্রয় করতে পারেন। এরপর উইন্ডোজ আপডেটকে যদি automatic-এ সেট করা থাকে, তাহলে উইন্ডোজ ৭ এবং ভিস্তা কমন ডিভাইসের জন্য নতুন ড্রাইভের উদ্দেশে সতর্ক দৃষ্টি রাখবে ওইসব আপডেটের জন্য—যেগুলো Optional হিসেবে চিহ্নিত করা থাকবে। কেননা এগুলো সব সময় নতুন ডিভাইস ড্রাইভার সম্পৃক্ত করে।

উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার করে Start>All Programs-এ ক্লিক করে Windows Update-এ ক্লিক করুন। যখন উইন্ডোজ আপডেটের ওয়েবসাইট আবির্ভূত হবে, তখন Custom বাটনে ক্লিক করে Hardware সিলেক্ট করুন এবং বাম দিকের প্যানেল থেকে Optional আইটেম সিলেক্ট করুন। এরপর ওয়েবসাইট যে কোনো মিসিং ড্রাইভারের লিস্ট প্রদর্শন করবে এবং ড্রাইভার ডাউনলোড ও ইনস্টল করার জন্য অপশন অফার করবে।

ড্রাইভার আপডেট ও ট্রাবলশুটিং

যদি পিসি স্টার্ট হয় বিশ্রী আচরণ করার জন্য, তাহলে সরাসরি Device Manager চেক করে দেখুন। ডিভাইসের অবস্থা চেক করার জন্য ডিভাইস ম্যানেজার চালু করতে হবে। এক্সপির ক্ষেত্রে ডিভাইস ম্যানেজার চালু করার উপায় এ লেখায় এরই মধ্যে বর্ণিত হওয়ায় তা আবার উল্লেখ করা হয়নি। ডিভাইস ম্যানেজারে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা শনাক্ত হতে পারে। এগুলো বুঝতে পারবেন লাল বর্ণের ক্রস (ঢ) চিহ্ন বা হলুদ বর্ণের বিস্ময়কর চিহ্ন দেখে। লাল বর্ণের ক্রস (ঢ) চিহ্ন দিয়ে বোঝানো হচ্ছে ডিভাইসটি অপসারণ বা ডিজঅ্যাবল করা হয়েছে বা উইন্ডোজ লোকেট করতে পারছে না। পক্ষান্তরে হলুদ বর্ণের বিস্ময়কর চিহ্ন দিয়ে বোঝানো হচ্ছে যে উইন্ডোজ বুঝতে পারছে ডিভাইসটিতে সমস্যা রয়েছে, তবে তা নিশ্চিত করে বুঝতে পারছে না বা ডিভাইসটি অন্য হার্ডওয়্যারের সঙ্গে কনফ্লিক্ট করছে এবং ডিভাইসটি যথাযথভাবে কাজ করছে না।

এখানে উল্লিখিত প্রথম সমস্যাটি কখনও কখনও সমাধান তথা ফিক্স করা যায়। এজন্য লিস্টের ডিভাইসে ডান ক্লিক করে পপ-আপ মেনু থেকে Enable বেছে নিতে হবে। এরপরও যদি এটি কাজ না করে, তাহলে হলুদ বর্ণের বিস্ময়কর চিহ্নসংবলিত ডিভাইসে একইভাবে ট্রাবলশুটের চেষ্টা করতে পারেন। এজন্য ডিভাইসে ডান ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন এবং আবির্ভূত ডায়ালগ বক্সের উত্রাবত্ ট্যাবে ক্লিক করুন। এখানে দুটি অপশন রয়েছে। যদি আপনার তাড়াহুড়া থাকে বা ডিভাইসটি অতিসম্প্রতি বিশ্রী আচরণ করতে শুরু করে তাহলে Roll Back Driver বাটনে ক্লিক করে পূর্ববর্তী ইনস্টল করা ভার্সনে ফিরে যেতে পারেন সমস্যা সমাধানের জন্য।

এরপরও যদি কাজ না হয় বা বাটন বাদামি বর্ণ ধারণ করে, তাহলে Update Driver বাটনে ক্লিক করুন। পরে ডায়ালগবক্সে এক্সপি ব্যবহারকারীরা দেখতে পাবেন Hardware Update Wizard ডায়ালগ। এখানে প্রদত্ত নির্দেশ অনুসরণ করুন Windows Update-কে যুক্ত করার জন্য এবং লক্ষ করে দেখুন, সেখানে কোনো ড্রাইভার আছে কি না।

উইন্ডোজ ৭ ও ভিস্তা ব্যবহারকারীরা ড্রাইভারের জন্য পিসি ও ইন্টারনেট উভয় সার্চ করার অফার পাবেন বা আপনাকেই খুঁজে নেয়ার জন্য বলবে। প্রথম অপশন বেছে নিন। অনেক ক্ষেত্রে উইন্ডোজ মিসিং ড্রাইভার খোঁজ করবে এবং একটি ইনস্টলেশন উইজার্ড চালু করবে, যা আপনাকে নিয়ে যাবে আপডেট প্রসেসে। যদি এই ধাপগুলো কাজ না করে, তাহলে কোম্পানির ওয়েবসাইটে গিয়ে ড্রাইভার খুঁজতে হবে, যা ডিভাইসটি তৈরি করেছে। গুগলে ডিভাইস প্রস্তুতকারকের ওয়েবসাইট খোঁজ করে দেখুন পণ্য বা কোম্পানির নাম অনুসন্ধান করে। ওয়েবসাইট সাপোর্ট সেকশন খোঁজ করুন। এটি পুরনো ডিভাইস হয়ে থাকলে আপনাকে আরও অনুসন্ধান করতে হবে। কাঙ্ক্ষিত ড্রাইভার খুঁজে পাওয়ার পর ডাউনলোড ও ইনস্টল করে নিন সর্বশেষ ভার্সন।

যে কোন পাসওয়ার্ড হ্যাক করুন দুর্দান্ত একটি হ্যাকিং কীলগার দিয়ে

সালাম সবাইকে আসা করি বেশ ভালো আছেন সবাই। আজ আমি আপনাদের একটা দুর্দান্ত হ্যাকিং সফটওয়্যার দিতে এলাম! যার মাধ্যমে আপনারা সহজে ফেসবুক বা অন্য যে কোন একাউন্ট এর পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারবেন। এই সফটয়ার টা একটা keylogger কিন্তু খুব সহজ ভাবে ব্যবহার করা যাবে এবং এটি খুব ই কার্যকারী হ্যাকিং সফটওয়্যার। কীলগার এর কাজ হল আপনার শত্রু তার কম্পিউটার এর কীবোর্ড এর মাঝে যা কিছু টাইপ করবে সমস্থ তথ্য আপনার কাছে চলে আসবে। প্রথম কাজ হলো আপনাকে সফটয়ারটা download করতে হবে ।

সম্পূর্ণ ফ্রীতে মিডিয়া ফায়ার লিংক download করার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করেন।

১। ডাউনলোড করার পর এক্সট্রাক্ট করলে আপনি একটা .exe ফাইল দেখতে পাবেন ঠিক সে ফাইল টা ওপেন করেন । (ওপেন করার আগে অবশ্যই antivirus বন্ধ করে নিন। এটা অবশ্য ভাইরাস না। কিন্তু এন্টিভাইরাসের বিশ্বাস নেই)

২। ডাউনলোড শেষ হলে এখন আপনার কাজ হলে কিভাবে keylogger build করবেন ভাবছেন?

৩। যদি করতে চান একবার স্ক্রীন শট টা দেখেন ।

৪। Build server এ ক্লিক করার পর আপনি ৩ টা ফাইল দেখতে পাবেন ছবির মত।

৫। তারপর এই ২ টা ফাইল আপনার ভিকটিম কে পাটিয়ে দেন যাকে আপনি হ্যাক করতে চান কিন্তু মনে রাখবেন ফাইল ২ টা পাটাবেন winrar এর মাধ্যমে ।

৬। এর পর আপনার ভিকটিম যদি এটাতে ক্লিক করে তাহলে তার type করা সব কিছু আপনার কাছে চলে আসবে।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More