আসসালামু আলাইকুম

শুক্রবার, ১৩ জুলাই, ২০১২

চটজলদি ডেস্কটপ থেকে আইকন গুলি সরিয়ে দেয়ার পদ্ধতি।

অনেক পুরাতন টিপস। যারা নতুন তাদের জন্য আজকের এই টিপস। যারা ডেস্কটপ থেকে খুব তাড়াতাড়ি আইকন গুলি সরিয়ে ফেলতে চান তারা আমার এই টিপসটি ট্রাই করে দেখতে পারেন। খুব সহজ এই পদ্ধতি। প্রথমে আপনাকে ডেস্কটপের ফাঁকা জায়গায় মাউজের রাইট বাটন এ ক্লিক করে Arrange Icons By এ মাউজ রাখুন এবং নিচের চিত্রের মত আসলে Show Desktop Icons থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিন ব্যাস কাজ শেষ। এবার দেখুন কোন আইকন ডেস্কটপে আর নেই।

 আপনি যদি আবার আইকন গুলি ফেরত আনতে চান একই পদ্ধতি অবলম্বন করে শুধু Show Desktop Icons এ টিক চিহ্ন দিয়ে দিবেন। তো বন্ধুরা পদ্ধতি টি কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।

পিসি সুইট বা অন্য কোন সফ্টওয়ার ছাড়ায় ডায়েল আপ করে ইন্টারনেট ব্রাউজ করুন !!!

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই আল্লাহর অশেষ রহমতে খুব ভালো আছেন।
আপনারা যারা ইন্টারনেট ব্রাউজ করেন, বেশির ভাগ ই মোবাইল ফোন ব্যাবহার করে নকিয়া পিসি এর মাদ্ধমে ব্রাউজ করেন। কিন্তু আপনারা  চাইলে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করে পিসি সুইট বা অন্য কোন সফ্টওয়ার ছাড়ায় ডায়েল আপ করে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারেন।
undefined
প্রথমে আপনার মোবাইল ফোনের Setting>Connectivity>USB তে প্রবেশ করুন তারপর সেখান থেকে USB connection mode এ Connect pc to web সিলেক্ট করুন এবং Ask on connection থেকে No সিলেক্ট করুন।
এখন কেবল দিয়ে আপনার মোবাইল ফোন টি আপনার কম্পিউটারের সাথে সংযোগ করুন, যখ্ন আপনার ফোন টি কম্পিউটারের সাথে সঠিক ভাবে সংযোগ প্রাপ্ত হবে তখন আপনার কম্পিউটারটিতে নকিয়ার একটা কানেকসন ম্যানেজার সেট আপ হবে আর আপনি ওটা দিয়ে মাত্র এক ক্লিকেই ডায়েল আপ করে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারবেন।
আশা করি যারা জানেননা তাদের কাজে লাগবে।
ভাল লাগলে জানাবেন

কম্পিউটারের সাটডাউনের সময় নির্ধারণ করুন কোন সফটওয়্যার ছাড়াই

আসসালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই ? আশাকরি আপনাদের ভাল লাগবে।

কাজের কথায় চলে যাই। মনেকরুন আপনি আপনার কম্পিউটারটিকে নিদ্রিষ্ট সময়ে সাটডাউন করতে চান কিন্তু আপনার কাছে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার নেই! তবে এই কাজটি কোন সফটওয়্যার ছাড়াই করতে পারেন!!! ধরুন আপনি আপনার কম্পিউটারকে ৫ মিনিট পর সাটডাউন করতে চান, তাহলে ৫ মিনিটরে সময় হল ৩০০ সেকেণ্ড। এক্ষেত্রে প্রথমে Start Menu থেকে Run এ ক্লিক করুন। তারপর টাইপ করুন Shutdown.exe-s-t-300 এবং Ok করুন। আপনি যদি ৫ মিনিটের পরিবরতে অন্য কোন সময় কম্পিউটার বন্ধ করতে চান তাহলে সেই সময়কে সেকেণ্ডে প্রকাশ করুন এবং ৩০০ জায়গায় তা টাইপ করুন। আপনার কম্পিউটার নিদ্রিষ্ট সময়ে সাটডাউন হবে। আর যদি আপনি এই টাইমার বন্ধ করতে চান তাহলে Start Menu থেকে Run এ গিয়ে Click করুন তারপর Shutdown.exe-a।

বৃহস্পতিবার, ১২ জুলাই, ২০১২

আপনার কম্পিউটার কি নীল পর্দায় আচ্ছন্ন?এই সমস্যার সমাধান নিন

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন আপনারা আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে খুবই ভাল আছেন। আজ আপনাদের জন্য একটি টিপস নিয়ে এসেছি। আমরা যারা নিয়মিত কম্পিউটার ব্যবহার করি, তারা হয়ত ব্লু স্ক্রীণটির সাথে মুখোমুখি হয়েছেন? এর মানে হল আপনার হার্ডডিক্স ক্র্যাস করেছে। এক্ষেত্রে আমাদের পড়তে হয় মহা বিপাকে। এর থেকে মুক্তির জন্য আমরা ছুটে যাই পিসি সাভিসিং সেন্টারে। তাই্ না? আর কত টাকা ঢালবেন এই পথে, আর নয়। এবার সমস্যা হওয়ার আগেই সমাধান করে ফেলুন সমস্যাটির!!!
windows blue screen error আপনার কম্পিউটার কি নীল পর্দায় আচ্ছন্ন?এই সমস্যার সমাধান নিন
এই সমস্যাটির নাম হল blue screen of death (BSOD). মূলতঃ এই সমস্যাটি ঘটে আপনার সিস্টেমের অত্যান্ত প্রয়োজনীয় কোন ফাইলের সমস্যা, বিকৃত, ফাইলটি মুছে যাওয়া বা এর যে কোন অংশের পরিবর্তনের কারণে।
যখন আপনার হার্ডডিক্স ক্র্যাস করে তখন উইন্ডোজ একটি ফাইল তৈরি করে নিজে থেকেই, এর নাম “dumps”. আর এটি জমা হয় :\Windows\Minidump ফোল্ডারে। আর এই ফাইলটি তৈরি হওয়ার সাথে সাথে এটি খুঁজতে খাকে কোন ফাইলটা মুছে গেছে। যখনই আপনার সিস্টেমের ফাইল মুছে যাবে ব্লু স্ক্রীণটি আসবে, আর আপনার জন্য সাথে করে নিয়ে আসবে যে ফাইলটি মুছে গেছে তার পাথ।  আসুন এর সমাধানের জন্য…….

উইন্ডোজ এক্সপির জন্য

  • My Computer’ >>> Properties এ যান।
  • এবার প্রোপার্টিজ থেকে Advanced ট্যাবে ক্লিক করুন।
  • এবার Advanced ট্যাবে এসে ‘Startup and recovery >>>Settings’ এ যান।
set minidump1 আপনার কম্পিউটার কি নীল পর্দায় আচ্ছন্ন?এই সমস্যার সমাধান নিন
  • এবার নতুল ডা্য়লগ বক্স থেকে নিচের দিকের Write debugging information>>>Small Memory Dump (64KB)” নির্বাচন করুন।
  • এবার OK ক্লিক করুন।
set minidump2 আপনার কম্পিউটার কি নীল পর্দায় আচ্ছন্ন?এই সমস্যার সমাধান নিন
  • ব্যস কাজ শেষ।

উইন্ডোজ সেভেন এর জন্য

  • Start Menu >>> Computer এর উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করুন।
  • এবার মেনু থেকে Properties এ ক্লিক করুন।
  • প্রোপার্টিজ ডায়লগ বক্স থেকে ‘Advanced system settings’ এ ক্লিক করুন।
  • এবার Advanced ট্যাব থেকে ‘Startup and recovery’ অংশের Settings এ ক্লিক করুন।
  • এবার নতুন করে খোলা ডায়লগ বক্সটির নিচের দিক থেকে ‘Write debugging information’ >>>“Small Memory Dump (256KB)” নির্বাচন করুন।
  • এবার ‘System failure’ থেকে‘Automatically Restart’ এটা আনচেক করুন।
  • এবার Ok করে বেরিয়ে আসুন।
এবার মূল কথায় ফিরে আসি। যখনই আপনি বুঝবেন যে আপনার সিস্টেম ক্র্যাস হবে, তখন যে সফটটি ব্যবহারের জন্য সেটআপ করেছেন তা আনইন্সটল করে ফেলবেন। তবে বেশিরভাগই দেখা যায় .sys এক্সটেনশান যুক্ত ফাইলগুলোই এই রকম সমস্যা সৃষ্টি করে। তবে আমরা একটু আগে যে কাজটি করেছি। এর আপনি সচরাচর ভাবে দেখতে পারবেন না। মানে ক্র্যাস কি কারণে হয়েছে এটি সংরক্ষিত থাকে “dumps” ফাইলটিতে। আপনি এই ফাইলটি পড়তে পারবেন। এই ফাইলটি পড়তে হলে আপনাকে একটি সফট ব্যবহার করতে হবে। সফটওয়্যারটির নাম BlueScreenView.ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন। এটি আপনার পিসির “dumps” ফাইল খুঁজে বের করে আপনাকে দেখাবে পিসির কোথায় কোথায় সমস্যা আছে।
  • প্রথমে সফটওয়্যারটি চালু করুন।
  • এবার File মেনু থেকে প্রথম আইকনটি নির্বাচন করুন।
  • ডিফল্টভাবে এটির লোকেশন দেয়া আছে C:\Windows\Minidump এটা।
  • এবার OK ক্লিক করুন। তাহলেই আপনার সামনে ক্র্যাস ফাইলগুলোর তালিকা চলে আসবে।
  • এবার এখান থেকে সর্বশেষ আইটেমটি নির্বাচন করুন।
  • এবার এই পাথে যান Options->Lower Pane Mode নির্বাচন করুন।
  • তাহলে আপনার পিসির ক্র্যাস হওয়া ফাইলগুলো দেখাবে।
  • এবার ভাল করে এটি পড়ুন, বুঝে নিন ও লোকেশানটি মনে রাখুন। আপনার সিস্টেমের কোন ফাইলটির সমস্যা হয়েছে বা সমস্যা করছে।
  • যদি আপনি ফাইলটির সম্পর্কে না বুঝেন, তাহল আপনাদের জন্য রয়েছে টিউনার পেজ। এছাড়াও গুগল মামা তো রয়েছেই।
  • এবার আপনিই যে পদক্ষেপে নেন। যেমন হয় সফটটি মুছে ফেলবেন অথবা আবার ইন্সটল করবেন।
bluescreenview আপনার কম্পিউটার কি নীল পর্দায় আচ্ছন্ন?এই সমস্যার সমাধান নিন
bluescreenview আপনার কম্পিউটার কি নীল পর্দায় আচ্ছন্ন?এই সমস্যার সমাধান নিন
bluescreenview2 আপনার কম্পিউটার কি নীল পর্দায় আচ্ছন্ন?এই সমস্যার সমাধান নিন
সবাইকে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন আল্লাহ হাফেজ………

বুধবার, ১১ জুলাই, ২০১২

গ্রামীনফোনের মেগাবাইট হ্যাক করুন! P4 Service দিয়ে এবার Unlimited ডাউনলোড করুন সবকিছু!!!

সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা। আমাদের ৫৩ তম পোস্টে জযেন করার জন্য সবাইকে অভিনন্দন। আজ একটি ছোট্ট পোস্ট উপহার দিয়ে আজকের দিনের মত পোস্টের কাজ শেষ করব।
হাল সময়ে আমরা সবাই বিভিন্ন ডিভাইসে নেট ব্যবহার করে থাকি যেমন- ডেস্কটপ পিসি, ট্যাবলয়েড ও মোবাইল ডিভাইসে। অবশ্য এই সকল ডিভাইসে নেট ব্যবহার করতে বিভিন্ন সার্ভিস প্রোভাইডারের নেট ব্যবহার করে থাকি যেমন- জিপি, রবি, বাংলালিংক, এয়ারটেল ইত্যাদি। যারা শহুরে এলাকাতে থাকেন তারা বিশেষত বাংলালায়ন, ওলো ও কিউবি সংযোগ ব্যবহার করে থাকেন। তবে এই কথা সত্যি যে, দেশের প্রায় ৮০% ব্যবহারকারী মোবাইল অপারেটরদের নেট সংযোগ ব্যবহার করে থাকেন।
 বর্তমানে সকল মোবাইল অপারেটরদের বিভিন্ন অাকর্ষনীয় ইন্টারনেট প্যাকেজ রয়েছে যেমন- প্রতিদিনের, মাসিক, সাপ্তাহিক, আনলিমিটেড এবং কয়েকটি ভলিউম প্যাক। আসলে মোবাইল কোম্পানীর এই সকল ইন্টারনেট প্যাকেজ মিলিয়ে প্রায় ২০ টির উপরে রয়েছে যা আমাদের মত ব্যবহারকারীদের মনে রাখা অনেকটা কষ্ট সাধ্য। তবে অনেকেই আনলিমিটেড কিংবা প্রিপেইড ভলিউম প্যাকেজ ব্যবহার করে থাকেন। আরেকটি ব্যাপার আমরা যে প্রোভাইডারের নেট সংযোগ ব্যবহার করি না কেন তা মূল্য হিসাবে অনেক বেশী। সহজভাবে বলা যায় যে, ইন্টারনেট ব্যবহার এখনো আমাদের নিকট সুলভ মূল্য হয়ে উঠেনি। যেমন- আপনি যদি প্রফেশনাল ইউজার হোক তাহলে ১/৩ গিগাবাইট শেষ করতে ৫ দিনের বেশী লাগবেনা।
উদাহরন হিসাবে বলছি- আমার নেটে বিভিন্ন লাইনের কাজ করতে হয় যেমন- ফ্রিল্যান্স সাইট, পিসিহেল্প লাইনে ব্লগ করা, নিজের কিছু সাইটে টপিস করা এবং ডাউনলোড করতে পূর্বে ১/৩ গিগাবাইট প্যাকেজ ৩ দিনের বেশী যেত না। পরিশেষে বাধ্য হয়ে এখন আনলিমিটেড সংযোগ ব্যবহার করছি। আবার আনলিমিটেড সংযোগ ব্যবহার করতে গিয়ে আরেক ঝামেলা যেমন- গ্রামীন ও রবিতে ৫ গিগাবাইট ব্যবহারের পর ডাউনলোড স্পীড কমে যায় (ফেয়ার ইউসেজ হিসাবে)। তবে আনলিমিটেড হিসাবে বাংলালিংক ও এয়ারটেল ভাল। কারন এখানে তেমন কোন ফেয়ার ইউসেজ পলিসী নাই। তবে এখানে রবি ও জিপি থেকে নেট স্পীড কিছুটা যেমন- ১০-১৫ KBPS কম থাকে।
মাসে মূলত নেট ব্যবহার করতে সর্বনিম্ন ৫০০/- চলে যায়। আমার মত যারা শিক্ষার্থী তাদের কাছে কিন্তু এই ৫০০/- টাকার মূল্য অনেক বেশী। কেননা, ৫০০/- দ্বারা হলের ৩ মাসের ভাড়া পরিশোধ করা যাবে। সেখানে অনেকে বলবেন যে, এত টাকা দিয়ে নেট ব্যবহারের কি প্রয়োজন আছে? অবশ্য যারা ফ্রিল্যান্স বা ইনকাম সাইটে কাজ করেন তাদের কাছে বিষয়টা অন্যরকম/মামুলী ব্যাপার!

বর্তমানে নেট স্পীডর দিক দিয়ে জিপি ও রবির সার্ভিস অনেক ভাল। তবে অন্য সকল অপারেটরদের তুলনায় এর খরচ বেশী।
আমি ও আমার বন্ধুরা রাজশাহীতে বাংলা লায়ন ব্যবহার করে থাকি পাশাপাশী জিপির বিভিন্ন সার্ভিস ব্যবহার করে থাকি।
আজকের পোস্টে জিপির একটি সার্ভিসের কথা বলব যেখানে আপনি আনলিমিটেড সব কিছু ডাউনলোড করতে পারবেন। এই টপিসটি আমি মাসে ২ বার ব্যবহার করে থাকি মূলত অনেক কিছু ডাউনলোড করার জন্য। আশা করি আপনাদেরও কাজে আসবে। এই সার্ভিসটি হযত অনেকে ব্যবহার করছেন কিংবা টপিসটি জানেন। তবে যারা এই টপিসটি জানেন না পোস্টটি শুধুমাত্র তাদের জন্য।
বর্তমানে গ্রামীনফোনের P4 Service টি আমাদের কাছ হতে দারুন সাড়া পেয়েছে। অনেকেই আজকাল Cyber-Cafe তে না গিয়ে সেই টাকা দিয়ে P4 Service চালাচ্ছে। কিন্তু যারা ডাউনলোড করতে ভালাবাসে তারা গ্রামীনফোনের এই অফারে পুরো সন্তুষ্ট নয় কারন এই অফারে আমাদের Limitation আছে এবং তা হল 150 MB.
কিন্তু অসন্তোষের বেলা আজ শেষ হতে চলেছে।এখন থেকে আপনারা P4 Service দিয়ে আনলিমিটেড ডাউনলোড করতে পারবেন। কি সেই জাদুকরী ট্রিক?? না না আসলে এটা কোনো ট্রিক নয়। আপনাকে কোনো কিছুই করতে হবে না। কেবল আপনি আপনার মত ডাউনলোড অথবা ব্রাউজ চালিয়ে যাবেন Limitation এর কথা ভাবার কোনো দরকারই নাই। দেখবেন 150 MB এর উপরে ডাউনলোড চলে গেলেও আপনার নেট Disconnect হবে না এবং ব্যালেন্স থেকেও অতিরিক্ত টাকা খরচ হবে না।
অবশ্য এই সার্ভিসটি আমি প্রায় ৪ মাসের বেশী সময় ধরে ব্যবহার করছি। যেমন- আজ আমি রাত 12:10 am এ P4 Service (গতকাল) Activate করে ডাউনলোড দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছি সকাল পর্যন্ত ডাউনলোড হয়েছে ৬৮৫ MB । এখনও ডাউনলোড চলছে এবং রাত 11:59 pm পর্যন্ত চলবে।
এর মধ্য কি রহস্য আছে?
আসলে  কি হয়েছিল জানেন, যখন এই অফারটি দেয়া হয় ঠিক শুরুর দিকে তখন একদিন আমি এই অফারটি Activate করে বেশ কিছু ডাউনলোড করি। তারপর হঠাৎ Limitation এর কথা মনে পড়ল। আমি কাষ্টমার কেয়ার-এ কল করলাম। তাদের কাছে আমি কতটুকু নেট ব্যবহার করেছি তা জানতে চাইলাম। তারা বলল তাদের জানার কোনো সিষ্টেম নেই। তখনই আমার মনে সন্দেহ সৃষ্টি হল। তারপর অনেকদিন চলে গেল। ইতিমধ্যেই আমার সকল বন্ধু একবার হলেও এই অফারটি চালিয়ে ফেলেছে। এবার তাদের কাছে জিজ্ঞাসা শুরু করলাম কারও Limitation Exceed এর জন্য নেট Disconnect করা হয়েছে কিনা। সবাই বলল তারা জানে না। ডাউনলোড ব্রাউজ করতে ককরতই নাকি সময় শেষ হয়ে গেছে। তাই আজ আমি আবার নেট নিয়ে ট্রাই করলাম এবং সিউর হলাম যে এই অফারের আসলে কোনো Limitation নাই। গ্রামীনফোন শুধু আমাদের এই কথা বলে ভয় দেখিয়ে রেখেছে যাতে (১৫০ মেগাবাইটের পর)  আমরা আবার পাগলের মত ডাউনলোড শুরু করতে না পারি। সুতরাং আপনিও আমাদের মত উক্ত সুযোগটি কাজে লাগাতে পারেন।
কি রকম খরচ আসবে-
র তেমন কোন খরচ নাই বললেই চলে! P4 Service টি সক্রিয় করতে আপনার মোবাইলে ভ্যাটসহ ৭০ টাকা থাকতে হবে। অতপর রাত ১২.০০ টার পর আপনার ফোনসেটের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে P4 লিখে ৫০০০ পাঠিয়ে দিন। সক্রিয় হলে একটি ম্যাসেজ পাবেন। ব্যাস তার তখন থেকে ডাউনলোড করা শুরু করে দিন > ডাউনলোড চলবে ১১.৫৯ PM পর্যন্ত ২৪ ঘন্টা সময়।
এই সার্ভিসটি আপনার ফোন কিংবা মডেম ডিভাইসে ব্যবহার করতে পারেন। আমি মডেম হিসাবে পিসিতে ব্যবহার করে এখানে ১ দিনে প্রায় ১.৫ জিবির বেশী ফাইল ডাউনলোড করে ফেলি। অবশ্য তার পূর্বে নোটে একটি ছক করে নিই কোন সাইট হতে কি ফাইল ডাউনলোড করব। অাসলে বিষয়টি অনেকটা রহস্যময় ও জোকস! মাত্র ৭০ টাকাতে প্রায় ৫০০ টাকার উপরের কাজ করতে পারছেন।
পরামর্শ-
এখনো P4 Service টি চালু করে উক্ত সুবিধাটি উপভোগ করতে পারবেন। তবে জিপি কোম্পানী যদি এই গোমর ফাসের কথাগুলো জেনে যাই অতপর তারা যদি এই সার্ভসটি বন্ধ করে দেন তাহলে তখন কোন কাজে আসবেনা উক্ত পদ্ধতি। আপনারা যারা মাসে ১ জিবি প্যাকেজ ৩৫০/- দ্বারা ব্যবহার করছেন। তারা ডাউনলোড না করে শুধুমাত্র সাইটগুলো ব্রাউজিং করলে ভাল হয়। এতে নেটের বিলের বা মেগাবাইটের অপচয় হবেনা। অতপর যখন ডাউনলোড করতে যাবেন তখন আলাদা একটি জিপি সীমে P4 Service টি সক্রিয় করে নিলেই হবে। অথবা ১ জিবি ভলিউম প্যাকেজ ক্রয় না করে ৩৫০/- সমান কিস্তিতে ৭০/-গড় হিসাবে মাসে P4 Service টি মাসের যে কোন ৫ দিন ব্যবহার করলেই প্রায় ৮ জিবির উপরে ডাউনলোড করতে পারবেন। আসলে বলা যায়- অনেকটা কৈ এর তৈলে কৈ ভাজা!
অবশ্য গ্রামীন ফোনের আরেকটি মজার অফার আছে তাহলো মাসে ৩০০/- (ভ্যাটসহ) বিনিময়ে P3 সার্ভিসটি সক্রিয় করতে পারবেন। এর সুবিধা হল রাত ১২টার পর থেকে সকাল ১০.০০টা পর্যন্ত পিসিতে নেট ব্যবহার করতে পারবেন। এখানে ৫ জিবি পর্যন্ত ডাউনলোডের সুযোগ পাবেন।

Craagle 4.0 ক্র্যাক/সিরিয়াল খোজার ওস্তাদ (পোর্টেবল 560 kb)

আজ আপনাদের জন্য এমন একটি সফ্টওয়্যার নিয়ে এসেছি; যা দিয়ে বিভিন্ন সফ্টওয়্যার এর ক্র্যাক বা সিরিয়াল খুজতে সহায়তা করবে।
কোন প্রকার ব্রাউজিং ছাড়াই এটা আপনার কাঙ্খিত সিরিয়াল বা ক্র্যাক খুজে দিবে। এটাতে প্রক্সি সাপোর্ট করবে।

অনেক গুলো সিরিয়াল সার্চ ইঞ্জিন থেকে এর সিরিয়াল গুলো খুজে বের করে দেবে সহজেই।
এটা ইনষ্টল করারও প্রয়োজন নাই ; শুধু এটা ব্যবহারের সময় এন্টিভাইরাস ডিসেবল করে রাখতে হবে। কারন অনেক এন্টিভাইরাস এটাকে ভাইরাস হিসেবে ডিটেক্ট করতে পারে ।


এটা Windows XP / Vista তে সাপর্ট করবে ; Win7 টেষ্ট করে দেখি নাই। আপনারা টেষ্ট করতে পারেন।
ডাউনলোড লিংক > http://www.mediafire.com/?v459hid8u4axn65

বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার্থীর জন্য ঊদ্ভিদবিজ্ঞান ও প্রাণীবিজ্ঞান full pdf বই +আরও কিছু দরকারি pdf বই

আসস্লামুয়ালাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন। অনেকদিন হল কোন পোস্ট করছি না কারন এই পিডিএফ টা তৈরী করতে অনেক সময় লেগেছে। আশা করি আপনাদের সকলের বই গুলো ভাল লাগবে। যারা বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার্থীর জন্য বিভিন্ন কোচিং করে তারা একটা বিষয় এর সব শিট গুলো একসাথে পায় না। প্রত্যেকটা লেকচার শেষ হলে তারা শিট গুলো দেয়।। এই কারনে কোন লেকচার মিস হলে শিট গুলো নিতে অনেক সময় (আমি কোন কোচিং এর বিরুদ্ধে বলতেছিনা, আমি নিজেও ভর্তি পরীক্ষার্থীর জন্য কোচিং করেছি তার অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি) ব্যয় হয়, মাঝে মাঝে পাওয়া যায় না। এই কারনে বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার্থীর জন্য ঊদ্ভিদবিজ্ঞান ও প্রাণীবিজ্ঞান এর পিডিএফ বই গুলো তৈরী করলাম…এই বই গুলো পড়ে কেউ যদি সামান্য উপকারিত হয় তাহলে আমার পরিশ্রম সার্থক। আর কথা না বাড়িয়ে বই গুলোর লিঙ্ক নিচে দিয়ে দিলাম…
১. উদ্ভিদবিজ্ঞান ( যারা কম্পিউটারে পড়বেন তাদের জন্য, মোবাইল ভার্সন এর লিঙ্ক নিচে দেওয়া হল)
Download link: http://www.mediafire.com/?fp1nf1c1w3thxep
২. উদ্ভিদবিজ্ঞান ( মোবাইল ভার্সন, মোবাইল ব্যাবহারকারীরা এইটা ডাউনলোড করবেন)
Download link: http://www.mediafire.com/?c51dcj4w72x229u
অথবা,
Download link:
http://www.4shared.com/office/IAaOTZ3J/Botany_for_University__Medical.html
৩. প্রাণীবিজ্ঞান
Download link: http://www.mediafire.com/?sspkctxglloklc0
অতিরিক্ত কিছু পিডিএফ বই…এই গুলো হচ্ছে জাদের জানার ইচ্ছা বেশি তাদের জন্য। বই গুলো সব বাংলায় পরলে আপনারা উপকারিত হতে পারেন…
৪. জানা- অজানা অনেক কিছু
Download link: http://www.mediafire.com/?qwv05ru1vcvroo3
৫. বিজ্ঞান নিয়ে কিছু কথা( সায়েন্স ফ্যাক্ট Solar,Earth & Bio science)
Download link: http://www.mediafire.com/?by3x700h6rt0890

আশা করি আপনাদের সকলের বই গুলো ভাল লাগবে… ভাল লাগ্লে কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু…
এত কষ্ট করে আমার পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।

আসুন চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যতথ্য বিষয়ে কিছু ওয়েব সাইটের সাথে পরিচিত হই!

অন্যতম মৌলিক অধিকার চিকিৎসা সেবা থেকে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ বঞ্চিত। এক জরিপে দেখা যায়, এ দেশের প্রায় সাড়ে সাত লাখ প্রাপ্তবয়স্ক ও ৪০ হাজার শিশু চোখের ছানি এবং অন্যান্য কারণে দৃষ্টিহীনতায় ভুগছে। আর কিডনি রোগে আক্রান্ত হলে বেশির ভাগ লোক জানতেই পারেন না, তিনি রোগে আক্রান্ত।

কিডনি রোগের চিকিৎসা এতোই ব্যয়বহুল যে, দেশের ৯৫ পারসেন্ট মানুষেরই দীর্ঘ মেয়াদি এ চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য নেই। সরকারি হসপিটালগুলোতে চিকিৎসা সেবার বেহাল অবস্থা। ৯ তারিখের দৈনিক পত্রিকার খবর, ঢাকার অন্যতম চারটি হসপিটাল ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন অবস্থায় ছিল। চিকিৎসা সেবার যখন এই হাল, তখন আমাদের দেশে কিছু প্রতিষ্ঠান ওয়েবসাইটের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা দেয়ার জন্য এগিয়ে এসেছে। আজ এ নিয়ে আমাদের আলোচনা।

এভারগ্রিন বাংলা ডট কম তাদের অন্যান্য সেবার মতো স্বাস্থ্য বিষয়ক একটি সেবা চালু করেছে। এ সাইটে তারা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত স্বাস্থ্য বিষয়ক রচনা, প্রবন্ধ এবং আলোচনার সঙ্কলন বাংলায় এবং ইউনিকোডে তৈরি করেছে। সাইটটি দেখতে ততোটা সুন্দর না হলেও সেখানে যে তথ্যগুলো সংরক্ষিত হচ্ছে তা অতি মূল্যবান। অনেকে রোগকে অবহেলা করে এক সময় গুরুতর অবস্থায় পড়েন। আবার অনেকে সহকর্মী বা প্রতিবেশীর সঙ্গে পরামর্শ করে ভুল ওষুধ সেবন করে। সবার জন্যই এ সাইটটি তথ্যসমৃদ্ধ সাইট হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। প্রতিটি রোগকে আলাদা ভাবে সাজানো হয়েছে এখানে। বিভিন্ন ডাক্তারের পরামর্শও যুক্ত করা হয়েছে।

এ সাইটটিও চমৎকার একটি উদ্যোগ। বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষায় এখানে বিভিন্ন রোগের বিস্তারিত বিবরণ দেয়া হয়েছে। উপসর্গ এবং লক্ষণ থেকে শুরু করে কি করা উচিত, কখন ডাক্তার দেখানো উচিত এবং রোগ নির্ণয়ের পরে কিভাবে প্রতিষেধক নেবেন এবং রোগ প্রতিরোধের উপায়গুলোও এখানে সুন্দর করে দেয়া আছে। এখানে ডাক্তার এবং হসপিটালের তথ্যসমৃদ্ধ একটি ডেটাবেজ আছে। যেখানে অসুখের নাম দিয়ে ডাক্তার খোজা যায়। সেই ডাক্তার কোথায় এবং কখন বসেন সেসব শেডিউলসহ ডাক্তারের চেম্বারের ফোন নাম্বার পাওয়া যায়। ঢাকা শহরে ২৪ ঘণ্টা যে ওষুধের দোকানগুলো খোলা থাকে সেগুলোর ঠিকানাসহ বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ব্লাড ব্যাংক এবং অ্যাম্বুলেন্স সরবরাহ করে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর ঠিকানা এখানে দেয়া আছে।

এ সাইটটিও চমৎকার একটি উদ্যোগ। বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষায় এখানে বিভিন্ন রোগের বিস্তারিত বিবরণ দেয়া হয়েছে। উপসর্গ এবং লক্ষণ থেকে শুরু করে কি করা উচিত, কখন ডাক্তার দেখানো উচিত এবং রোগ নির্ণয়ের পরে কিভাবে প্রতিষেধক নেবেন এবং রোগ প্রতিরোধের উপায়গুলোও এখানে সুন্দর করে দেয়া আছে। এখানে ডাক্তার এবং হসপিটালের তথ্যসমৃদ্ধ একটি ডেটাবেজ আছে। যেখানে অসুখের নাম দিয়ে ডাক্তার খোজা যায়। সেই ডাক্তার কোথায় এবং কখন বসেন সেসব শেডিউলসহ ডাক্তারের চেম্বারের ফোন নাম্বার পাওয়া যায়। ঢাকা শহরে ২৪ ঘণ্টা যে ওষুধের দোকানগুলো খোলা থাকে সেগুলোর ঠিকানাসহ বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ব্লাড ব্যাংক এবং অ্যাম্বুলেন্স সরবরাহ করে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর ঠিকানা এখানে দেয়া আছে।

মোট ৭৯১ জন রক্তদাতা এ সাইটের সঙ্গে যুক্ত আছেন। এটি একটি ভার্চুয়াল ব্লাড ব্যাংক। আপনিও ইচ্ছা করলে এখানে একজন মেম্বার হতে পারেন, যা কি না সম্পূর্ণ ফ্রি। এখানে লগইন করার মাধ্যমে আপনি অন্যান্য রক্তদাতার সম্পর্কে তথ্যাদি জানতে পারবেন, তাদের কাছে প্রয়োজনে রক্তের আবেদন করতে পারবেন। আবার সদস্যরা ছাড়াও যে কোনো ব্যক্তির রক্তের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে রক্তের গ্রুপসহ আর্জেন্ট রিকোয়েস্ট জানাতে পারবেন। এটি রক্তদাতাদের কাছে চাহিদা পৌছানোর একটি দ্রুততম মাধ্যম, যা আপনিও ব্যবহার করতে পারেন। এখানকার কমেন্ট সেকশনটি হয়তো কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়নি, হলে অবশ্যই তারা অপ্রয়োজনীয় লিঙ্কগুলো মুছে ফেলতেন।

বাংলাদেশে ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি। এ সমিতির অফিশিয়াল সাইট হলো এটি। এ সাইটটি বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির কার্যক্রম ও তাদের বিভাগগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সরবরাহ করে থাকে। ডায়াবেটিস কি এবং এটি হলে ওষুধ গ্রহণের মাত্রা সম্পর্কে এখানে কিছু তথ্য দেয়া আছে।

Network LookOut Administrator Pro 3.7 দিয়ে মনিটরিং করুন সকল পিসি

আস-সালামু আলাইকুম ; সবাই আশাকরি ভালই আছেন । আজ যে সফ্টওয়্যার টা শেয়ার করবো ; তা দিয়ে আপনারা নেটওয়ার্ক কানেক্টটেড কম্পিউটারগুলো মনিটরিং করতে পারবেন। দেখতে পারবেন ঐ পিসির ইউজার গুলো কি ক করছে । শুধু দেখতেই নয় আপনার মাউস ও কী-বোর্ডের মাধ্যমে সেগুলো নিয়ন্ত্রনও করতে পারবেন।
এছাড়াও তারা তাদের কম্পিউটারে কি করছে তা রেকর্ড করে রাখতে পারবেন ।
তাদের কে কোন ইনষ্ট্রাকশন দেওয়ার প্রয়োজন হলে আপনার ডেস্কটপ ও তাদেরকে দেখাতে পারবেন।
তাদের এটেনশনের জন্য ঐসব পিসিতে ম্যাসেজ পাঠাতে পারবেন। যেমন মনে করুন তারা পিসি তে গেম খেলছে ; আর আপনি তাদেরকে গেম খেলতে নিষেধ করে একটা ম্যাসেজ পাঠালেন।
 সফ্টওয়্যারটি ডাউনলোড করে প্রতিটি পিসিতে ইনষ্টল করে ফেলুন। ইনষ্টল করার সময় পাসওয়্যার্ড দিতে বলবে। তখন আপনার ইচ্ছামতো পাসওয়্যার্ড দিয়ে দিন। পরবর্তীতে এই সফ্টওয়্যারটি ওপেন করতে এই পাসওয়্যার্ড দিতে হবে।
এছাড়াও ইনষ্টল করতে দুটো অপশন পাবেন; সেখান থেকে আপনার পিসি Network LookOut Administrator Console সিলেক্ট করুন
এবং অন্য পিসিগুলোতে ইনষ্টল করার সময় Network LookOut Agent সিলেক্ট করুন।
এরপর স্বাভাবিক নিয়মেই ইনষ্টল শেষকরে; Add Computer থেকে আইপি ও পাসওয়্যার্ড দিয়ে এড করুন। এবং মনিটরিং করতে থাকুন।
ডাউনলোড লিংক >> http://www.mediafire.com/?kmacka156ca6435
এটার সাইজ মাত্র ৭ মেগাবাইট। আর এটা Windows 98/2000/XP/2003/2008/Windows Vista/Windows Vista x64/Windows 7/ Windows 7 x64 অপারেটিং সিষ্টেমে সাপর্ট করবে ।

নস্ট বা ড্যামেজ ডিভিডি ফেলবেন না রিপেয়্যার করে নিন এই সফটওয়্যার টি দিয়ে সাইজ মাএ ১২.৮ মেগাবাইট লাইসেন্স কীসহ।

আচছালামুআলাইকুম

স্মমানিত পিসি হেল্প লাইনের সকল এ্যাডমিন ও ভিজিটর ভাইদের কে আমার সালাম
ও শূভেচছা জানিয়ে শুরু করলাম আমার আজকের এই পোস্ট। আমরা অনেকেই পুরাতন
ডিভিডি জদি একটূ সমস্যা দেখি তাহলে সেটা আর উইজ করিনা।অথ্যাৎ দূই একবার সিডি
ROM এ বা প্লেয়ার এ প্রবেশ করিয়ে না ছল্লে সেটা ফেলে দেই। এখন থেকে সেই ডিভিডি
গূলো আর ফেলবেননা।আমার এই সফটওয়্যারটি দারা সেটাকে ছালানোর উপজোগি বা
আগেরমত ফিরে পাবেন কোন সন্দেহ নেই। এবং এই সফটওয়্যারটির একটা বিশেষ গুন
হলো যে কোন ডিভিডি এর মাধ্যেমে একবার রিপেয়্যার হলে আগামিতে সমস্যা দেখা দেওয়ার
আর কোন সম্ভাবনা নেই।

যে ভাবে করবেন।

( ১ )সফটওয়্যারটি ডাউনলোড শেষে সাধারন ভাবে ইন্সটল করে নিবেন
সফটওয়্যার ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন পাসওয়াড ( বাংলাদেশ১৯৭১ )
( ২ ) তারপর লাইসেন্স কী দিয়ে পাকাপোক্ত করে নিবেন
( ৩ ) লাইসেন্স কীর জন্য এখানে ক্লিক করুন পাসওয়াড ( বাংলাদেশ১৯৭১ )
( ৪ ) যে ভাবে রেজিস্টার করবেন প্রথমে হেল্প বাটম প্রেস করুন দেন ক্লিক
এন্টার রেজিস্টেশন কোড।আপনার নাম লিখুন উপরের খালি ঘরে নিছের ঘরটিতে লাইসেন্স কী গুলো কপি
এন্ড পেস্ট করুন।ওকে দিন
( ৪ ) এরপর নিছে এ্যাবাউট এ ক্লিক করে দেখুন আপনার নামে রেজিস্টার হয়ে গেছে।

এবার কাজের পালা।

নস্ট বা ড্যামেজ ডিভিডি টাকে প্রবেশ করান আপনার পিসির ডিভিডি ROM এ তারপর DVD
তে ক্লিক করে আপনার ডিভিডি কে সিলেক্ট ( ছিএ ১ দেখুন ) ( ছিএ ২ দেখুন ) করুন।এবং ওকে করুন এবার লাল
দাগ ছিন্নিত ( ছিএ দেখুন ) বটমে প্রেস করুন।বাকিটা আশা করি নিজ থেকেই বুজে নিবেন।সমস্যা মনে করলে
আমাকে জানাবেন।আপনি ছাইলে পূরো ডিভিডি কে রিপেয়্যার না করে যে ফোল্ডার বা ফাইল
টি ড্যামেজ হয়ে গেছে শূধূমাএ একক ভাবে ওই ফোল্ডার টিকে সিলেক্ট করতে পারেন।এতে কোন সমস্যা হবেনা এবং
ফলাফলের জন্য ওয়াইট করুন কিছুক্ষন।সব শেষে মেসেজ পাবেন আপনার ডিভিডি রিপেয়্যার হয়েছে বলে।
এবার সেটাকে প্লে করে দেখে নিন। প্লেয়ার বা পিসিতে।আগের মত থেমে থেমে ছলা বা মাজপথে আঠকে যাওয়া যেন
হাওয়ায় মিশে গেছে।আপনাদের মংগল কামনা করে আজকে এখানেই ইতি টানলাম।ভালো লাগলে অবশ্যাই মতামত জানাবেন।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More