আসসালামু আলাইকুম

বুধবার, ৮ মে, ২০১৩


অনেক দিন পর আবার ব্লগে ফিরে এলাম। আজ আপনাদের কাছে সামান্য কিছু জ্ঞান বিতরনের উদ্দেশ্যে ফিরে এলাম। যদি আপনাদের সামান্যতম কিছু উপকারে আসে তাহলেই আমার এই পোস্টের সার্থকতা। আসুন কাজের কথায় আসি।
কম্পিউটার কি বোর্ড এর একদম উপরের দিকে তাকালে ১ ডজন  বাটন দেখা যাবে । F1, F2, F3, F4….. । এগুলো ফাংশন কি নামে পরিচিত । এসব বাটনের প্রত্যেকটির রয়েছে বিশেষ বিশেষ গুরুত্ব । আমাদের এগুলো জানা দরকার । নিচে এগুলোর বর্ণনা দেয়া হল -…
f key >>>> জেনে নিন সকল ফাংশন কী এর ব্যাবহার <<<<
ফাংশন কী

 F1 : সাহায্যকারী কি হিসেবেই ব্যবহৃত হয়  যখন F1 কি চাপা হয় তখন প্রত্যেক প্রোগ্রামেরই হেল্প পেইজ চলে আসে 
 F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডার Rename করার জন্য ব্যবহার হয়   “Alt + Ctrl + F2″ চাপ দিলে ডকুমেন্ট মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ওপেন হয় 
 F3 : এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ অপশন চালু হয়। উইন্ডোজ কমান্ডে এটি চাপ দিলে পূর্বের কমান্ডটির পুনরাবৃত্তি ঘটে 
 F4 : এটি চাপলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed Repeat করা যায়  Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। এছাড়া Alt+F4 চেপে পিসি বন্ধ করারঅপশন আনা যায় 
 F5 : আপনার পিসি একবার রিফ্রেশ করে F5 কি চেপে রাখলে পিসি বারবার রিফ্রেশ হতে থাকবে  পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো আরম্ভ করা হয়।
 F6 : এটি চেপে মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের (এক্সপ্লোরার / মজিলাঅ্যাড্রেসবারে নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে খোলা অন্য ডকুমেন্টটিসক্রিয় করা হয়।
 F7 : এটি চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান  গ্রামার ঠিক করা হয়  মজিলা ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করা হয়।
 F8 : কি টি অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode- চালু করার জন্য এই কি টি চাপতে হয়।
 F9 : কি টি চেপে Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করা হয়।
১০ F10 : কি টি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়। এটি চেপে CMOS Setup  প্রবেশ করা যায় 
১১ F11 : কি টি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজারের ফুল-স্ক্রিন মোড অন-অফ করা হয়। Ctrl + F11 দিলে Dell কম্পিউটারের “hidden recovery partition” চালু হয় 
১২ F12 : কি টি চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়। “Ctrl + Shift + F12″ চাপলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ডকুমেন্ট প্রিন্ট হয় 
*************************************
কেমন লাগলো কমেন্ট এ জানাবেন

শর্টকাটে CSS শিখুন প্রেক্টিকেল ক্লাস ১৪ (CSS দিয়ে calendar তৈরি)


কিছুদিন লিখা হয়নি ব্যস্ততার কারনে আসা করি সকলে ভালো আছেন? সিএসএস টিউটোরিয়াল এর ১৪ তম পর্বে আপনাকে স্বাগতম। আসা করি নিয়মিত আমার সাথে ক্লাস করছেন এবং প্রতিদিন প্র্যাকটিস করছেন নিয়মিত? আজকে আমি একটি মারাত্মক সুন্দর ক্যালেন্ডার তৈরি করা শিখাবো আপনাদের। এই সিএসএস টিউটোরিয়াল টি দেখে দেখে আপনি আপনার নিজের ওয়েবসাইট এর জন্য চমৎকার এই ক্যালেন্ডার টি তৈরি করে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন এটির কোডিং গুলো শিখে নেয়া যাক আর দেরি না করে এখুনি। চমৎকার এই ক্যালেন্ডার টীতে ক্লিক করলেই দেখবেন সুন্দর করে ওপেন হচ্ছে তারিখ অনুযায়ী পোস্ট বা ইভেন্ট গুলো দেখতে পারবেন। অবশ্যই ভালো লাগবে। ডাউনলোড করেই দেখুন কোডিং মানে সোর্স ফাইল টি।
calender শর্টকাটে CSS শিখুন প্রেক্টিকেল ক্লাস ১৪ (CSS দিয়ে calendar তৈরি)
দুঃখিত আজকে কোডিং গুলো এখনে দেয়া যাচ্ছে না কাজ করছে না কোডিং সম্পূর্ণ ভেঙ্গে যাচ্ছে। তাই আমি ফাইল আপলোড করে দিয়েছি সম্পূর্ণ কোডিং সহ ডাউনলোড করে নিন। এখনে ২টি ফাইল আছে একটির নাম index.html এটি ওপেন করলেই আপনি সম্পূর্ণ ক্যালেন্ডার টি ব্যবহার করতে পারবেন এবং লাইভ দেখে নিতে পারবেন। তার পর ফাইলটি নোটপ্যাড দিয়ে ওপেন করলেই সমস্ত কোডিং গুলো দেখে নিতে পারছেন। আরেকটি ফাইল আছে স্টাইল নামে সেখনে সমস্ত সিএসএস কোডিং গুলো আছে।
ডাউনলোড করুন এখনে। calendar

ফটোশপে তৈরী করুন Water Drop Effect …


আজকে আমার শিখব কিভাবে Photoshop ব্যবহার করে পানির ফোঁটার মত Effect আনা যায়। প্রথমে আমরা দেখে নিই আমাদের আজকের কাজের ফলাফলঃ
011 ফটোশপে তৈরী করুন Water Drop Effect ...
এটায় আমি Adobe Photoshop CS6 ভার্সন ব্যবহার করেছি। তবে যাদের এটা নেই তাদের দুঃখিত হওয়ার কিছু নেই। অপশনগুলো একটু হয়ত ওলট-পালট থাকতে পারে কিন্তু সব অপশনই আছে।
এবার শুরু করা যাকঃ প্রথমে আমরা 1000 x 500 pixels এর একটি নতুন Document নিব।
021 ফটোশপে তৈরী করুন Water Drop Effect ...
এরপর আমার দেওয়া চিত্রের মত একটা ব্যাকগ্রাউন্ড সিলেক্ট করুন এবং সেটাকে নতুন ‍তৈরী করা Document এর উপর ড্রাগ করে এনে ছেড়ে দিন বা আপনার পছন্দ মত একটি কালার দিয়ে ব্যাকগ্রাউন্ডটিকে ফিল করে ফেলুন। এবার টুল বক্স হতে Horizontal Type Tool সিলেক্ট করে করে লিখুন Tunerpage। Font Size 350 pt এবং Font Style দিন Cooper Black।
02a ফটোশপে তৈরী করুন Water Drop Effect ...
ব্যাস আমাদের প্রাথমিক কাজ শেষ এবার আমাদের মূল কাজ। এখন ম্যানুবার থেকে Layer – Layer Style – Blending Options সিলেক্ট করুন এবং নীচের চেত্রের মত প্রত্যেকটি ধাপ ভালভাবে লক্ষ্য করুণ। এখানে বিস্তারিত অনেক বেশি তাই আমি চিত্রের মাধ্যমে বুঝানোর চেষ্টা করলাম আর আমি যে যে অপশনগুলো পরিবর্তন করেছি আপনারও হুবহু সেটাই করবেন।
03 ফটোশপে তৈরী করুন Water Drop Effect ...
04 ফটোশপে তৈরী করুন Water Drop Effect ...
05 ফটোশপে তৈরী করুন Water Drop Effect ...
06 ফটোশপে তৈরী করুন Water Drop Effect ...
07 ফটোশপে তৈরী করুন Water Drop Effect ...
তাহলে কাঙ্খিত Effect টি পাওয়া গেল। এবার নীচের দিকে যে কয়েকটি ফোটা ও পানির মত দেখা যাচ্ছে সেটা করব।
Layer ম্যানু থেকে নুতন একটি লেয়ার নিন এবং নীচের চিত্রের মত ব্রাশ টুল নিন।
08 ফটোশপে তৈরী করুন Water Drop Effect ...
এবার নতুন তৈরী করা Layer সিলেক্ট থাকা অবস্থায় Document এ ক্লিক করুন (কালার এ কোন সমস্যা নেই যে কোন কালার হতে পারে) এবং ব্রাশ ছোট বড় করে আমি যেভাবে সেপ আকার চেষ্টা করেছি সেভাবে আঁকতে চেষ্টা করুন। ফোটা ও সেপতো আকঁলেন কিন্তু Effect কোথায়, চলুন সেটাও করে ফেলি কিন্তু আগের মত এত কষ্ট করতে হবেনা। আমরা শুধু আগের Layer থেকে Effect টা কপি করে এই Layer এ পেষ্ট করব। এর জন্য আমরা টেক্সট লেয়ারে কারসর রেখে মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে ম্যানু থেকে Copy Layer Style এবং একইভাবে ওই Layer এ গিয়ে Past Layer Style দিন।
09 ফটোশপে তৈরী করুন Water Drop Effect ...
এখন মনে হয় আপনারা আপনাদের কাঙ্খিত Effect টি দেখতে পাচ্ছেন। তাহলে আজকের মত শেষ করছি। আগমীতে হয়ত আবার দেখা হবে। সবাই ভালো থাকবেন ও সুস্থ্য থাকবেন আর আমার জন্য দোয়া করবেন।

উইন্ডোজ এক্সপি বুট না হলে করণীয় কিছু পদক্ষেপ ট্রিকস বা টিপস


নানা কারনে উইন্ডোজ এক্সপি অনেক সময় বুট হয়না বা চালু হয়না এর পেছনে রয়েছে নানান সব কারন সমূহ। ব্যবহারকারীরা চেষ্টা করে দেখতে পারেন কেনো উইন্ডোজ এক্সপি বুট হচ্ছে না এবং সে অনুযায়ী কাজ করে সিস্টেমকে বুট করার কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেন। আসা করি কাজে লাগবে আপনার।
নষ্ট হওয়া Boot.ini ফিক্স করা

যেহেতু উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেম চালু হয় লোড হবার জন্য। Ntldr প্রোগ্রাম Boot.ini ফাইলকে নির্দেশ করে কোথায় অপারেটিং সিস্টেমের ফাইল অবস্থান করে এবং কোন অপশনকে অ্যানাবল রাখতে হবে যাতে অপারেটিং সিস্টেম লোড হতে থাকবে। সুতরাং কোনো সমস্যা যদি Boot.ini ফাইলে দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়, তাহলে এটি উইন্ডোজকে যথাযথভাবে বুটিংয়ের অক্ষম করে দেয়।
যদি আপনি মনে করেন বুটিংয়ের ফাইল নষ্ট হবার কারণেই উইন্ডোজ এক্সপি বুট হচ্ছে না, সেক্ষেত্রে সমস্যা ফিক্স করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন বিশেষ ধরনের রিকোভারি কন্সোল ভার্সন Bootcfg টুল। এজন্য আপনাকে অবশ্যই প্রথমে সিস্টেম বুট করতে হবে উইন্ডোজ এক্সপি সিডি দিয়ে এবং রিকোভারি কন্সোলে এক্সেস করতে হবে। উইন্ডোজ এক্সপি সিডি দিয়ে সিস্টেম বুট করতে চাইলে নিচে বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।
সিডি-রম ড্রাইভে উইন্ডোজ এক্সপি সিডি ঢুকিয়ে Ctrl+Alt+Delete কী চাপতে হবে কমপিউটারকে রিবুট করার জন্য। সিস্টেম সিডি থেকে বুট হবার পর প্রম্পট অনুসরণ করুন, যা সেটআপ রান করানোর জন্য প্রয়োজনীয় প্রাথমিক ফাইলগুলো লোড করবে। ওয়েলকাম স্ক্রিন পর্দায় আবির্ভূত হলে R চাপুন রিকোভারি কন্সোল চালু করার জন্য।
রিকোভারি কন্সোল মেনু প্রদর্শন করে ফোল্ডার যা ধারণ করে অপারেটিং সিস্টেমের জন্য প্রয়োজনীয় ফাইল এবং যে অপারেটিং সিস্টেমে লগ করতে চান, তা সিলেক্ট করার জন্য প্রম্পট করবে। এক্ষেত্রে মেনু নম্বর চাপলেই কাজ হবে। এরপর অ্যাডমিনিস্ট্রেটর পাসওয়ার্ড দিয়ে এন্টার করলেই রিকোভারি কন্সোল পাবেন।
এবার রিকোভারি কন্সোল কমান্ড প্রম্পট থেকে Bootcfg টুল চালু করতে হবে। Bootcfg কমান্ডটি ব্যবহার হয় বুট কনফিগারেশন ও রিকোভারির জন্য। বেশিরভাগ কমপিউটারে এক্ষেত্রে ব্যবহার হয় Boot.ini ফাইল। Bootcfg চালু করতে চাইলে Bootcfg /Parameter টাইপ করে এন্টার চাপুন। এখানে প্যারামিটার বলতে নিচে বর্ণিত প্যারামিটারগুলোর মধ্যে একটিকে বোঝাচ্ছে :
* Bootcfg /Add>বুট লিস্টে উইন্ডোজ ইনস্টলেশন যুক্ত করা ।
* Bootcfg /scan> উইন্ডোজ ইনস্টলেশনের জন্য সব ডিস্ক স্ক্যান করে এবং ফল প্রদর্শন করে।
* Bootcfg /List>Boot.ini ফাইলে প্রতিটি এন্ট্রির লিস্ট করে।
* Bootcfg /Default>মূল বুট এন্ট্রি হিসেবে সেট করে ডিফল্ট অপারেটিং সিস্টেম।
* Bootcfg /Rebuild>Boot.ini ফাইল সম্পূর্ণরূপে নতুনভাবে তৈরি করে ব্যবহারকারীকে প্রতিটি ধাপ নিশ্চিত করতে হবে।
* Bootcfg /Redirect> সুনির্দিষ্ট কনফিগারেশন সম্বলিত বুট লোডারে রিডিরেকশন অ্যানাবল করে। যেমন, Bootcfg /redirect com1 115200 এবং bootcfg /redirect useBiosSettings।
* Bootcfg /Disableredirect>বুট লোডারে রিডিরেকশনকে ডিজ্যাবল করে।
করাপ্ট হওয়া পার্টিশন বুট সেক্টর ফিক্স করা

পার্টিশন বুট সেক্টর হলো হার্ডডিস্ক পার্টিশনের একটি ছোট অংশ, যা ধারণ করে অপারেটিং সিস্টেমের ফাইল সিস্টেমের তথ্য যেমন- এনটিএফএস ও ফ্যাট৩২। যেহেতু এটি খুব ছোট মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রাম, যা অপারেটিং সিস্টেমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সাহায্যকারী হিসেবে লোড হয়। যদি আপনি মনে করেন, পার্টিশন বুট সেক্টরের করাপ্ট বা নষ্ট হওয়ার জন্য উইন্ডোজ এক্সপি কাজ করছে না, তাহলে বিশেষ ধরনের রিকোভারি কন্সোল টুল ব্যবহার করতে পারেন, যা Fixboot হিসেবে পরিচিত। এই টুল সমস্যা ফিক্স করার জন্য ব্যবহার হয়। উইন্ডোজ এক্সপি সিডি সহযোগে সিস্টেম বুট করুন এবং রিকোভারি কন্সোলে এক্সেস করুন।
রিকোভারি কন্সোল কমান্ড প্রম্পট থেকে Fixboot ব্যবহার করতে চাইলে টাইপ করুন Fixboot [drive name].
এখানে ড্রাইভ নেম বলতে সেই ড্রাইভকে বুঝানো হয়েছে, যেখানে আপনি নতুন পার্টিশন বুট সেক্টরকে রাখতে চাচ্ছেন।
অটোমেটিক রিস্টার্ট ডিজ্যাবল করা

যখন উইন্ডোজ মারাত্মক এররের মুখোমুখি হয়, তখন এই এররকে হ্যান্ডেল করার জন্য উইন্ডোজের ডিফল্ট সেটিং সিস্টেমকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রিবুট করে। যদি এক্সপি বুটের সময় এই এরর সংঘটিত হয়, তাহলে অপারেটিং সিস্টেম রিবুট সাইকলের মধ্যে থেমে যাবে স্বাভাবিক রিস্টার্টের পরিবর্তে। এক্ষেত্রে automatically restarting on system failure অপশনকে ডিজ্যাবল করতে হবে।
উইন্ডোজ এক্সপি বুটআপের সময় একটি মেসেজ দেখা যায় Please select the operating system to start বা বিপ সিগন্যাল শোনা গেলে F8 ফাংশন কী চাপুন উইন্ডোজ অ্যাডভান্সড অপশন মেনু প্রদর্শন করার জন্য। এর পর সিলেক্ট করুন Disable the Automatic Restart On System Failure অপশন এবং এন্টার চাপুন। উইন্ডোজ থেমে যাবে যখনই কোনো এররের মুখোমুখি হবে এবং মেসেজ ডিসপ্লে¬ করবে।
ইন-প্লেস আপগ্রেড কার্যকর করা

যদি এক্সপি সিস্টেম রিপেয়ার করতে ব্যর্থ হন এবং আপনার কাছে সাম্প্রতিক ব্যাকআপ নেই, তাহলে কার্যকর করতে পারেন ইন-প্লেস (in-place) আপগ্রেড। এ কাজ করার জন্য একই ফোল্ডারে অপারেটিং সিস্টেমকে রিইনস্টল করতে হবে। মনে হবে আপনি সিস্টেমকে উইন্ডোজের এক ভার্সন থেকে আরেক ভার্সনে আপগ্রেড করছেন। ইন-প্লেস আপগ্রেড আপনার সিস্টেমের অনেক সমস্যা সমাধান করতে পারবে। যদি না পারে তাহলে উইন্ডোজ বুট সমস্যা থাকবে।
উইন্ডোজ এক্সপি’র ইন-প্লেস আপগ্রেড বেশ সহজ। এই কাজটি করতে চাইলে ড্রাইভে উইন্ডোজ এক্সপি সিডি ঢুকিয়ে সিস্টেম রিস্টার্ট করুন এবং বুট করুন সিডি থেকে। উইন্ডোজ এক্সপি সেটআপ স্ক্রিন আবির্ভূত হবার পর এন্টার চাপুন এক্সপি সেটআপ প্রক্রিয়া চালু করার জন্য। লাইসেন্স এগ্রিমেন্ট পেজ আসার পর F8 কী চাপতে হবে সম্মতি জ্ঞাপন করার জন্য। এরপর সেটআপ হার্ডডিস্কে উইন্ডোজের পূর্ববর্তী ইনস্টলেশন খুঁজে দেখবে। পূর্ববর্তী ইনস্টলেশন খুঁজে পেলে আপনি দ্বিতীয় এক্সপি সেটআপ স্ক্রিন পাবেন, যা চিত্র-১-এ দেখানো হয়েছে।
এই স্ক্রিনে আপনাকে প্রম্পট করা হবে R চাপার জন্য যা সিলেক্ট করা ইনস্টলেশনকে রিপেয়ার করবে। অথবা ESC কী চাপতে হবে উইন্ডোজের নতুন কপি ইনস্টল করার জন্য। এক্ষেত্রে রিপেয়ার অপারেশনের উদ্যোগ ইন-প্লেস আপগ্রেডের সমার্থক। সুতরাং আপনাকে R চাপতে হবে। এ কাজটি করলে Setup সিস্টেমের ডিস্ক ড্রাইভ পরীক্ষা করবে। এরপর শুরু করবে ইন-প্লেস আপগ্রেডের কাজ।
লক্ষণীয়, ইন-প্লেস আপগ্রেড বা রিপেয়ার ইনস্টলেশন কার্যকর করার পর আপনাকে অবশ্যই উইন্ডোজের সব আপডেট রিইনস্টল করতে হবে।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More