আসসালামু আলাইকুম

বৃহস্পতিবার, ১০ মে, ২০১২

এবার নিজেই তৈরি করুন আপনার Shutdown, Restart ও Logoff বাটন আপনার Desktop এ …… সফটওয়্যার ছারাই


আপনি যদি ইচ্ছা করেন তাহলে আপনি নিজেই আপনি আপনার Shutdown, Restart ও Logoff এর শর্টকাট মেনু বানাতে পারেন আপনার ডেক্সটপে।
কিভাবে করবেন ? নিচে দেখুন……
১     প্রথমে আপনার মাউস এর রাইট বাঁটনের ক্লিক করুন।
২     তারপর নিউ তারপর শর্টকাট সিলেক্ট করুন।
৩    এবার একটি ডায়ালগ বক্স আসবে একানে লিখুন  Shutdown -s -t 10
<>  আপনি ইচ্চা করলে সময় বাড়িয়ে নিতে পাড়েন, আমি আপনাদের বুঝানুর জন্য ১০ সেকেন্ড টাইম দিলাম। (মানে আপনি ১০ এর জায়গায়  ইচ্ছা  মত সময় নিরধারন করে দিতে পাড়েন )
৪    এবার next বাঁটন এ ক্লিক করুন।
৫    Shortcut এর নাম দিন Shutdown PC
৬    এবার Finis বাঁটন এ ক্লিক করুন।
৮    আপনি ইচ্ছা করলে আইকন পরিবর্তন করে দিতে পাড়েন।
৯   আইকন পরিবর্তন করার জন্য Shutdown PC এর উপর মাউস পয়েন্টার রেখে রাইট বাঁটনে ক্লিক করে properties এ ক্লিক করুন এবং পরে change icon এ  ক্লিক করুন ।
১০   এবার icon সিলেক্ট করে OK বাটনে ক্লিক করুন।
১১   এবার Shutdown PC এর উপর ডাবল ক্লিক করুন এবার দেখবেন কম্পিউটার Shutdown হয়ে যাবে।
Restart বাটন
এটি তৈরি করতে হবে টিক Shutdown এর মত করে, শুধু কোড টি আলাদা হবে। Restart বাটন এর কোড হল  shutdown -r -t 10
Log off বাটন
এটিও তৈরি করতে হবে আগের টির মতই, শুধু কোড টি আলাদা হবে। Log off বাটন এর কোড হল   shutdown -l -t 10
যদি পেরে থাকেন বা যেকোনো সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যয় জানাবেন।

কম্পিউটারের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করুন…৯৯.৮% হ্যাকিং প্রতিরোধী উপায় ◄◄◄……… Keep safe your computer, Desktop Or Laptop


➨ Keep safe your computer, Desktop Or Laptop. Strong And Active একটি পাসওয়ার্ড ব্যবস্থা

“আস্সলামুআলাইকুম” – আশাকরি সবাই নিরাপদেই আছেন। এই পোষ্টটি আরো পূর্বেই দিতে চেয়েছিলাম, কিন্তু আমার প্রোফাইলে ঢুকতে সমস্যা্ হওয়ায় কিছু কমেন্ট করা ছাড়া নতুন লেখা পোষ্ট করা সম্ভব হয়নি। Next time হয়তো বেশী সময় দিয়ে পোষ্ট করতে পারব না বিধায় আজকে আপনাদের সাথে কম্পিউটারের নিরাপত্তার বিষয়ে কিছু কৌশল আলোচনা করছি। 

আজকে এই বিষয়টি অনেকটা এই কারনে যে না’চাইতেও অনেকটা সেই ধরনের লেখা আবার আমায় লিখতে হলো। যদিও বিষয়টি নতুন নয় তবে, এটি পাসওয়ার্ড বিষয়ক না। এটি আমি আমার আগের লেখাতে আপনাদের প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেছিলাম- ‘পাসওয়ার্ড প্রয়োগ-পদ্ধতি সম্পর্কে..’। তারই কিছু অংশবিশেষ।


আমরা অনেক সময় উইন্ডোজ Setup-এর মধ্যে পাসওয়ার্ড দিতে ভুলে যাই। কিংবা অনেক কারনে হয়তো Setup-এর পরে Operating সিষ্টেমে আমাদের পাসওয়ার্ড দেবার প্রয়জন পড়ে। আবার যারা পুরাতন কম্পিউটার কেনেন, তাদেরও অপারেটিং সিষ্টেমে পাসওয়ার্ড দেয়ার প্রয়জন পড়তে পারে।
——————————————————————————

এসকল ক্ষেত্রে সাধারনত আমরা নতুন করে কম্পিউটারে Windows Operating Systemইনষ্ট‌লের মাধ্যমে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকি। কিন্তু এতে আমাদের অনেক মূল্যবান সময়ের অপচয় হয়।

আপনি চাইলে খুব সহজেই আপনার কম্পিউটারে এই সমস্যা দূর করতে পারেন। এমন কী অপারেটিং সিষ্টেমের পাওয়ার্ডের থেকেও অধিক Strong And Active একটি পাসওয়ার্ড ব্যবস্থা Use করতে পারেন এবং সেটি হবে উইন্ডোজ অপারেটিং সিষ্টেম ইনষ্ট‌ল করা ব্যাতীত। অবাক লাগছে? নিন্মে দেখুনঃ-

এই কাজটি করতে আপনি নিন্মের পদ্ধতি অনুসরণ করুনঃ

১. আপনি আপনার কম্পিউটারের Run অপশনটিতে যেয়ে টাইপ করুন syskey এবং Ok করুন অথবাEnter প্রেস করুন। আপনার কম্পিউটারে Security database চালু হবে।

২. এখানে Encryption Enabled অপশনটি সিলেক্ট‌ করা রয়েছে কি’না সেটি লক্ষ করুন। না’থাকলে সেটি সক্রিয় করে দিন আর সিলেক্ট‌ করা থাকলে update অপশনটিতে ক্লিক করুন।

৩. নতুন আসা উইন্ডোবক্সে অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য system generated passwordঅপশনটির store start up key locally অংশে চেকমার্ক করা আছে কি’না দেখে নিন। না’থাকলে সেটি চেকমার্ক করে উপরের পাসওয়ার্ড দেবার অংশে কমপক্ষে ৮টি বর্ণের সমন্বয়ে আপনার কাঙ্খিত পাসওয়ার্ডটি টাইপ করুন।

নিরাপদ পাসওয়ার্ড প্রসঙ্গে জানতে হলে এই স্থানে Click করে দেখে আসতে পারেন আমার করা পূর্বপ্রকাশিত পোষ্ট‌ “আপনার পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত করুন..” শিরোনামে।

এখানে ক্লিক করুন।

৪. ঠিক তার নিচের কনফর্মেশন বক্সেও একই পাসওয়ার্ড টাইপ করে Ok করুন।

৫. একটি নিশ্চিতকরন বার্তা (success message) আসলে সেটিতেও Ok করে দিন। বাকী যদি কোন ম্যাসেজ বক্স থাকে, তবে সেটি বন্ধ করে দিন।

আপনার কাজ এখানেই সমাপ্ত‌। এরপরে প্রত্যেকবার কম্পিউটার চালু হওয়ার পূর্বে আপনার কাছে একটি পাসওয়ার্ড চাওয়া হবে। তখন আপনি আপনার দেওয়া সেই পাসওয়ার্ডটি দিলেই কেবলমাত্র আপনার কম্পিউটার চালু হবে।

অন্যথায় পাসওয়ার্ডটি যদি আপনি ভুলে গিয়ে থাকেন তবে আপনাকে পূনরায় System Drive Format করে অপারেটিং সিষ্টেম নতুনকরে সেটআপ দিতে হবে। এছাড়া পাসওয়ার্ডটি পূনরূদ্ধার (Recover) করার কোন সুযোগ নেই।

যারা অপারেটিং সিষ্টেমে আগে থেকেই পাসওয়ার্ড দিয়ে রেখেছেন এবং সেটি ব্যবহার করছেন, চাইলে তারাও এটি অনুসরণের মাধ্যমে কম্পিউটারের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করতে পারেন। এটি Administrative Password থেকেও ভালোমানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আপনাকে প্রদান করবে। পাসওয়ার্ডটি আপনার সিষ্টেমের অংশ হিসেবে কাজ করবে।

এবারে আসি কিভাবে আপনি আবার পাসওয়ার্ডটি রিমুভ করবেন, সেই প্রসঙ্গে।

এই পাসওয়ার্ডটি যদি আপনি বাতিল করতে চান তবে উপরোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করে update অপশনটিতে যান। সেখানের পাসওয়ার্ডের অংশটি ফাঁকা রাখতে হবে। এবারে system generated password অংশটির উপরে ক্লিক করলে দেখবেন, পাসওয়ার্ডের অংশটি নিস্ক্রিয় অবস্থানে চলে গেছে। এমন অবস্থায় Ok করলে আপনার দেওয়া চলতি পাসওয়ার্ড চেয়ে একটি বক্স‌ আসবে। সেটিতে আপনার দেওয়া সেই পাসওয়ার্ডটি-ই লিখে Ok করুন, যেটি বর্তমানে কার্যকর রয়েছে। একটি নিশ্চিতকরন বার্তা (success message) আসলে সেটিতেও Ok করে দিন।

দেখুন ,পরবর্তীতে আপনার কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় আপনার পিসি- আপনার কাছে সেই পাসওয়ার্ডটি আর চাইছে না।

তবে অবশ্যই পাসওয়ার্ড বাতিলের সময় পাসওয়ার্ডের অংশটি সতর্কতার সাথে নিস্ক্রিয় অবস্থানে নিয়ে তারপর Ok করবেন। নতুবা প্রত্যেকবার আপনার কম্পিউটার চালু হওয়ার সময়ে, আপনি পাসওয়ার্ড চেয়ে একটি বার্তা আপনার কম্পিউটারের পর্দায় দেখতে পারেন। অবশ্য সেখানে পাসওয়ার্ড না দিয়ে শুধু শূন্য বক্সটিতে Ok করে দিলেই আপনার কম্পিউটার স্বাভাবিক উপায়েই চালু হবে।

এই পদ্ধতির একটি সুবিধা হলো যে আপনার ইউনিক পাসওয়ার্ড ছাড়া পিসি কোন উপায়েই চালু করা সম্ভ‌ব নয়। যারা সেটাপের সময় Administrative Password প্রয়োগ করেন, তাদের পাসওয়ার্ড না’জানলেও বিভিন্ন ট্রিকস খাটিয়ে পাসওয়ার্ড হ্যাক করা যায়। যেমন রনি ভাই একটি উপায় বলেছেন। কিন্তু আমি যতদূর জানি, এভাবে দেওয়া পাসওয়ার্ড হ্যাক প্রুফ। আর সেটাপের সময়ে Administrative Password প্রয়োগ করলে পিসি চালু হওয়ার সময় দু’টো পাসওয়ার্ডের-ই প্রয়োজন পড়বে।

আজকে এই পর্যন্তই। পাসওয়ার্ড বা নিরাপত্তা বিষয়ে সামনের পোষ্টগুলো লিখব আপনাদের কমেন্টের উপরে Base করে। যেমনটি আমি আমার বিগত পোষ্টে লিখেছিলাম যে নিরাপত্তা সিলমোহর (Stamp) কিংবা এধরনের যত Security সম্পর্কিত প্রয়োগ-পদ্ধতি-প্রোগ্রাম রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে লিখব। ধন্যবাদ, সাথেই থাকুন এবং নিরাপদে পথ চলুন আর সবসময় ইতিবাচক চিন্তা করুন।

বদলে ফেলুন Windows এর Logon Screen!!!!(Updated link)


Also Works on Windows XP ,Vista ,8!

Software version updated .


আমরা আমাদের কম্পিউটারকে অন্যদের থেকে আলাদা এবং জটিল বানানোর জন্য কত কিছুই না করি।নতুন Theme , Wallpaper ,Icon আরো কত কিছু।কম্পিউটারকে অন্যদের থেকে আলাদা, জটিল , এবং সুন্দর বানানোর একটি পদ্ধতি Share করবো …
আপনি কি Windows 7 P ,Vista ,8 er Logon Screen change করেতে পারেন ? এটা করতে পারলে কিন্তু কম্পিউটার কে অনেক সুন্দর হত।আজকে আমি একটা software দিয়ে Logon Screen Change করা শিখাবো ….
Steps :
1.নিচের Software Link টি ক্লিক করুন Download শুরু হবে
2.Download করে software টি Open করুন .
3.Change Logon Screen ‘ ক্লিক করুন
4.JPG format এর ফাইল সেলেক্ট করুন
5.কাজ শেষ।এবার Enjoy করুন …..

Software download link              (Mediafire Link Given!)

ডাউনলোড করুন মাদারবোর্ডের সিডি


EASY WAY TO DOWNLOAD MOTHER BOARD CD

বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন এবং কম্পিউটারের মাদারবোর্ডে অবস্থিত অন্যান্য কার্ড/যন্ত্রাংশের সাথে যোগাযোগের জন্য মাদারবোর্ডের সিডি/ড্রাইভার সিডি ইনস্টল করা অতি জরুরী। আপনি যখন একই স্থান হতে পুরো পিসি কিনবেন তখন বিক্রেতার কাছ থেকে মাদারবোর্ডের ড্রাইভার, গ্রাফিক্স কার্ডের ড্রাইভার, সাইন্ড কার্ডের ড্রাইভার, মনিটর ড্রাইভার ইত্যাদি ড্রাইভারগুলো পেয়ে যাবেন। আর যদি আলাদাভাবেও নির্দিষ্ট কোনো পেরিফেরাল কিনেন তাহলেও তার সাথে ড্রাইভার পাবেন। সেগুলো যত্ন সহকারে সংরক্ষন করুন। যেমন সাইন্ড কার্ডের কথাই ধরা যায়। অধিকাংশ মাদারবোর্ডেই আজকাল সাইন্ড কার্ড বিল্টইন থাকে। তাই মাদারবোর্ডের সিডিটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি ইন্সটল করে নিলেই আপনার সাইন্ড সংক্রান্ত সমস্যাগুলোর সমাধান হয়ে যাবে। যারা এক্সটার্নাল সাইন্ড কার্ড ব্যবহার করেন তারা কার্ডের সাথে আসা ড্রাইভারটি ইন্সটল করে নিন।

অনেক সময় সাইন্ড কার্ডের মত দরকারি ড্রাইভার গুলো হারিয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর ভোগান্তির শেষ থাকে না।


এ ধরনের ক্ষেত্রে ভবিষ্অনেক সময় ড্রাইভার সংগ্রহ করতে পারেন। এরপরেও যদি যোগাড় করতে ব্যর্থ হন তবে আপনার কাছে শেষ ভরশা হল ইন্টারনেট/পিসিহেলপলাইনবিডি। আপনি যে কোম্পানীর ডিভাইস ব্যবহার করছেন সেই কোম্পানীর ওয়েবসাইটে গিয়ে ড্রাইভার সংগ্রহের চেষ্ঠা করুন। আপনার মতো আরও অসংখ্য ব্যবহারকারীর সাহায্য করার জন্য কোম্পনীগুলো সাধারণত তাদের ওয়েবসাইটে ড্রাইভার ডাউনলোডের সুবিধা রাখে। এছাড়াও ইন্টারনেটে বহু ওয়েব সাইট রয়েছে যারা বিভিন্ন ধরনের ড্রাইভার ডাউনলোডের সুবিধা দিয়ে থাকে। সেখান থেকেও আপনি সাইন্ড কার্ডসহ অন্যান্য ডিভাইসগুলোর ড্রাইভার সংগ্রহ করে নিতে পারেন। একেবারে আনাড়ি হলে ইন্টারনেটে www.google.com এ গিয়ে এর সার্চ বক্সে আপনার মাদারবোর্ডের নাম লিখে সার্চ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে উক্ত ড্রাইভারটি ডাউনলোড করার সাইট আপনি পেয়েও যেতে পারেন। ড্রাইভার ডাউনলোডের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি সাইটের মধ্যে আছে:

http://download.cnet.com/windows/drivers/

http://driver.softpedia.com/

http://downloadcenter.intel.com/Defult.aspx

http://www.driversdown.com/

http://www.soft32.com/

http://www.driverfiles.net/

http://www.driverskit.com/

http://www.nodevice.com/

http://www.techspot.com/drivers/

http://www.downloadatoz.com/driver/


বি:দ্র:  যারা এখনও মাদারবোর্ডের নামই জানেন না, তারা run অপশন এ গিয়ে টাইপ করুন dxdiag এরপর এন্টার প্রেস করুন। মাদারবোর্ডের মডেল সহ অনেক কিছু দেখতে পারবেন। আমার এই গান খানি যদি ভাল লাগে, কোনদিন ভুলে যেও না।

বাঘা বাঘা কিছু Recovery Software Pack এর Portable Version সাথে কিছু Tips and Complete Solution.


আপনি খোঁজ নিলে এমন একজন Computer ব্যবহারকারিও পাবেনেনা যিনি ভুল করে একবারের জন্য হলেও কিছু গুরুত্বপূর্ণ File Delete করেননি। এটিকে আমরা একটি মারাত্মক দুর্ঘটনার সাথে তুলনা করতে পারি। এবং এই সকল ঘটনা গুলো ঘটার পর নিজের উপর এত রাগ হয় যেন মনে হয় নিজের চুল গুলো টেনে ছিরে ফেলি।
কিন্তু আপনি আপনার চুল গুলো কেন ছিঁড়বেন? চুল না থাকলে যে ভালো একটা বিয়ে করে পারবেননা।তো চলুন জেনেনি কিভাবে চুল বাঁচানো যায় আর ভালো একটা বিয়েও করা যায়, মানে আপনার হারানো,ডিলিট কিম্বা ফরমেট করা ফাইল গুলো Recover করা যায়। যারা বিয়ে করেছেন তাদের জন্য নয় কিন্তু।
চলুন এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জিনিস জেনেনি,যা না জানলেই নয়।

Recovery কি?

ধরুন আপনি ভুল করে একটি ফাইল ডিলিট করে ফেলেছেন বা প্রয়োজন নয় মনে করে কোন ফাইল ডিলিট করে ফেলেছেন। এখন আপনি যেই পদ্ধতিতে এই ডিলিট করা ফাইল গুলো ফিরিয়ে আনবেন সেটিই হল Recovery.

কেন করবেন?

এটা আবার কোন প্রশ্ন হল নাকি? আপনি একটা অকাজ করেছেন এখন সেটা কাজে পরিণত করতে চান তাই। আপনি যদি আমার সাথে একমত হন তাহলে পড়ুন

কিভাবে করবেন?

Recovery করার জন্য এটি একটি খুবই গুরুত্ব বিষয়। আপনি যদি আপনার প্রয়োজনীয় file টি delete করে থাকেন তাহলে আপনাকে delete file Recovery Option টি ব্যবহার করে হবে। আর যদি আপনি file/folder/drive Formate করে ফেলেন তাহলে কিন্তু delete file Recovery তে কাজ হবেনা তখন আপনার দরকার Formate Recovery option টি।

এটি কিভাবে কাজ করে?

এখন আপনাকে জানতে হবে যে এটি কিভাবে কাজ করে। এটি না জানলে কিন্তু আপনি Recovery করতে পারবেন না।
আমার যখন একটি ফাইলকে Harddisc এ save করি তখন এটি Harddisc এর নির্দিষ্ট একটি Cluster এর নির্দিষ্ট একটি Sector এর মধ্যে জমা হয়। আপনি যখন ফাইলটি ডিলিট করেন তখন এটি ওই sector টিতে অবস্থান করে যতক্ষণ না পর্যন্ত অন্য একটি ফাইল ওই sector টিতে এসে জমে হয়। এজন্য আপনাকে খুব সতর্ক থাকতে হবে।

কিছু tips:-

১.ফাইল ডিলিট করার পর যত দ্রুত সম্ভব Recovery করতে হবে।
২.ডিলিট কৃত drive টিতে অন্য কোন ফাইল Save করবেননা।
৩.ডিলিটের জন্য Deleted file Recovery  এবং ফরমেটের জন্য Formate Recovery option ব্যবহার করবেন।
৪.মানসম্মত Software ব্যবহার করুন।
আপনিতো আর প্রতিদিন Recovery করবেননা তাই আপনাদের জন্য Portable Varsion শেয়ার করলাম।আশাকরি সকলের উপকার হবে।আর যদি কোথাও কোন ভুল হয় তাহলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

Download:-Recovery Software Pack এর Portable Version Direct Mediafire Link

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More