আসসালামু আলাইকুম

মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর, ২০১১

registy কে ডিসেবল করার পদ্ধতি শিখুন

উইন্ডোজের Registry তে নতুন কোন ভ্যালু যোগ করার পর তা আবার ডিজেবল করা যায়। এজন্য RegistryPath এর পূবে hyphen (-) দিতে হবে। যদি [HKEY_LOCAL_MACHINE\Software\Test] আপনার নতুন যোগ করা ভ্যালু হয় তবে এটাকে ডিজেবল করার জন্য [-HKEY_LOCAL_MACHINE\Software\Test] করুন। উদাহারন হিসেবে আমার আগের লেখাটির কথাই ধরা যাক। আপনারা যদি মাউস এর রাইট বাটন মেনুতে রিসাইকেল বিন পরিষ্কার করার অপশন দুর করতে চান তবে সেখানে উল্লেখিত নিয়মে নিচের কোডগুলো কপি করে No_Empty_Recycle_Bin.reg ফাইল তৈরী করুন।

//

[-HKEY_CLASSES_ROOT\*\shellex\ContextMenuHandlers\{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}]
@=”Empty Recycle Bin”
[-HKEY_CLASSES_ROOT\*\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@=”{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}”
[-HKEY_CLASSES_ROOT\Directory\Background\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@=”{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}”
[-HKEY_CLASSES_ROOT\Directory\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@=”{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}”
[-HKEY_CLASSES_ROOT\Folder\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@=”{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}”

hiding log off button

On the Start menu there is Log Off button. The position is beside Turn Off Computer button. If you don’t want to have Log Off button, you can hide it by doing the following steps:
1. Click Start – Run.
2. Type “regedit”.
3. Go to HKEY_CURRENT USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer.
4. On the right window of registry editor, right-click the empty space.
5. Choose New – DWORD Value.
6. Type the value name “StartMenuLogOff” and press Enter.
7. Right-click the new key you’ve made and choose Modify.
8. On the Value Data type the number “1″ to hide the button.
9. Press OK.
10. Restart your computer.

7 টি প্রয়োজনীয় css3 এডিটর

প্রোগ্রামারদের জন্য বরাদ্দ এই টিউনটি…চিএসএস3 নিয়ে কাজ করুন আর পাশের ট্যাবে রাখুন টিউনারপেজ…এডিটর গুলা খুজে খুজে বের করলাম…তাও গুরুত্ত্বপুর্ন গুলা শেয়ার করতেসি অনেকগুলা থেকে বেচে বেচে

img1
css3generator :

img2
css3maker :

img3
button maker :

css3pie
css3pie :

img5
css3gen :

img6
border image generator :

img7
gradient editor :

ছবি সহ পেনড্রাইভ ফরম্যাটের ৩টি নিয়ম__১০০% কার্যকারী

কেমন আছেন সবাই? আজ আমরা খুব দরকারি একটা টিপস নিয়ে আলোচনা করব। পেনড্রাইভ কিভাবে ফরম্যাট করতে হয়।

পেনড্রাইভ ফরম্যাট হওয়ার বেশ কয়টা কারণ আছে। এর মধ্যে প্রধান হচ্ছে ভাইরাস। ভাইরাসের কারনে বেশিভাগ USB ডিভাইস গুলো ফরম্যাট হয়না।
আজ আমি তিনটি প্রদ্ধতি আলোচনা করব, এর মাধ্যমে যেকোনো USB ডিভাইস ১০০% ফরম্যাট হবেই যদি নষ্ট ডিভাইস না হয়।

এবার শুরু করি নিয়ম গুলোঃ

=> পদ্ধতি ১:


(১)প্রথমে My computer এ গিয়ে right click করুন।

(২)তারপরে Manage এ ক্লিক করুন। দেখবেন computer Management window

আসবে।

(৩)এবার Disk management এ ক্লিক করুন।

দেখবেন আপনার ড্রাইভ গুলো শো করছে।

(৪)এবার আপনার পেনড্রাইভ সিলেক্ট করে রাইট ক্লিক করুন।

(৫)তারপরে Fomat এ ক্লিক করুন।

=>পদ্ধতি ২:


(১)প্রথমে স্টাট বাটন থেকে RUN ক্লিক করুন

(২)তারপরে cmd লিখুন

(৩)এবার কমান্ড প্রমপ্টের মধ্যে লিখুন

convert h:/fs:ntfs লিখে ইন্টার চাপুন।

[এখানে h আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটার]

(৪)এর পরে পেনড্রাইভ নরমাললি ফরমেট করুন ।

=>পদ্ধতি ৩:

(১)রান অপশনে যেয়ে Regedit লিখুন

(২)তারপরে যান Mycomputer>HKEY_LOCAL_MACHINE>SYSTEM>CurrentControlset>Control>Storage Device Policies

(৩)ডিলেট করুন Storage Device Policies এই অপশনটি।

(৪)তারপর নরমাললি পেনড্রাইভ ফরমেট করুন।

আশা করছি উপরের দেওয়া পদ্ধতি গুলো দিয়ে আপনি আপনার পেনড্রাইভ ফরমেট করতে পারবেন।

ব্লগে টিপসঃ পোস্টের শেষে “বিস্তারিত পড়ুন” এই লেখাটি স্থাপন করুন

সবাই কেমন আছেন । আশা করি ভালই আছেন । আমরা কম বেশী সবাই ব্লগিং করি।তাই ব্লগ সম্পর্কে এর কিছু বলার নাই। কিন্তু আপনার বানানো ব্লগটি কতটা সুন্দর সেটা নিয়ে ভাবনার আছে।


ব্লগ সাজানোর এই পোস্টে আজ দেখব কিভাবে ব্লগের পোস্টের শেষে “বিস্তারিত পড়ুন” এই লেখাটি স্থাপন করতে হয়।

কাজ করার আগে উদারন হিসাবে একবার আমার ব্লগ ঘুরে আসতে পারেন।

কাজ শুরু করা যাকঃ
ড্যাশবোর্ডে (Dashboard) লগইন (Login) করে Layout অংশের Edit HTML অংশে যান। সেখানে Expand Widget Templates এ ক্লিক করে টিক (Tick) চিহ্ন দিয়ে দিন।

এবার অংশের ঠিক আগে / উপরে নিচের কোডটি স্থাপন করুন।

[ লিখাটি কাটবেন না]

কোড:
//

এবার লেখাটি খুঁজে বের করুন।

এটাকে সম্পূর্ণ সিলেক্ট (Select) করে নিচের কোডটি (Code) দিয়ে প্রতিস্থাপন (Replace) করুন।

[ লিখাটি মুছে দিবেন]

কোড:

createSummaryAndThumb("summary-");
// ]]>
বিস্তারিত পড়ুন ... »

SAVE TEMPLATE বোতামে ক্লিক করে আপনার ব্লগের টেমপ্লটের পরিবর্তনকে (Change) সংরক্ষণ (Save) করুন।
SAVE করার আগে PREVIEW করে দেখতে পারেন।

আপনার বেঁধে দেয়া সময়ে কম্পিউটার বন্ধ হবে এবং লক করে রাখতে পারেন আরও কিছু আছে দেখুন।

আজ আপনাদের সামনে ছোট একটি সফটওয়্যার নিয়ে হাজির হলাম, যার নাম Lock My PC মাত্র 1.61 মেগাবাইটের এই সফটটি দিয়ে আপনি আপনার কম্পিউটার কে নিরাপদ রাখতে পারেন, যেন আপনার কম্পিউটার অন্য কেউ ব্যবহার করতে না পারে। প্রথমে এখান থেকে সফটটি ডাউনলোড করে নিন। rar ফাইল extract করলেই সেট আপ ফাইল সহ ফুল ভার্সন করার জন্য সিরিয়াল কি পাবেন। ইন্সটল করুন পাসওয়ার্ড দিয়ে, তারপর রিস্টার্ট দিন এবং রেজিস্ট্রেশন করে নিন সিরিয়াল নাম্বার দিয়ে। ডেস্কটপের ডান দিকের ঘড়ির আইকনের পাশে Lock My PC র আইকন পাবেন। আপনি এখান থেকে সিডি ড্রাইভ লক করে দিতে পারেন এবং প্রয়োজন বোধে আবার আনলক করতে পারেন। Lock Computer এ ক্লিক করলে কম্পিউটার লক হয়ে যাবে এবং এন্টার চাপ দিয়ে পাসওয়ার্ড প্রয়োগ করে আপনাকে কম্পিউটার ওপেন করতে হবে। পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে চাইলে Change Password এ ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মত আসবে, এখান থেকে আপনি পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে নিতে পারেন

Settings এ ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মত পাবেন এবং এখান থেকে আপনি Settings করে নিতে পারেন বেশ কিছু বিষয়, যেমন

Genarel এ পাবেন উপরের বিষয় গুলি আপনি এখানে Log off user after এ সময় নির্ধারণ করে দিতে পারেন এই মনে করে যে, আপনাকে কম্পিউটার থেকে উঠে যেতে হবে এবং আপনি কম্পিউটার সাট ডাউন দিতে না পারলেও স্বয়ংক্রিয় ভাবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সাট ডাউন হয়ে যাবে। Lock Screen এ পাবেন লক করার ইমেজ ফাইল, আপনি লক করলে সেই ইমেজটা দেখা যাবে। Hotkeys এ পাবেন সাট ডাউন করার শর্ট কার্ট কি তৈরি করার উপায়।

বন্ধুরা মজার ব্যাপার হল আপনার কম্পিউটার এই সফট দিয়ে লক করা থাকলে কেউ সেফমুডে ওপেন করতে পারবে না। তবে আপনার কম্পিউটার যদি ৬৪ বিটের হয়, তবে এক্ষেত্রে ওপেন হয়েও যেতে পারে। তাহলে দেরি কেন ডাউনলোড করুন এবং উপভোগ করুন।

ধন্যবাদ

জেনে নিন কিবোর্ডের সবগুলো F এর কাজ

আমরা যারা windows ব্যবহার করি তারা সকলে কি জানি কিবোর্ডের F কি-এর কাজ ? আসুন জেনে নিই keyboard এর সবগুলো F এর কাজ -

F1 : উইন্ডোজের সমস্যায় সাহায্যের জন্য F1 চাপতে হয়।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের (রিনেম) জন্য এটি ব্যবহৃত হয় । Alt+Ctrl+F2 চেপে ms word এর নতুন ফাইল খোলা হয়।এছাড়া Ctrl+F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।
F3: এটি দিয়ে windows এর প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। এছাড়া Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ অনায়াসে করা যায়।
F4 : এই কি দিয়ে word এর last action performed আবার পুনরায় (Repeat) করা যায়। Alt+F4 চেপে activd সব প্রোগ্রাম close করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে। কঠিন রিফ্রেশের জন্য ctrl+F5 চাপতে হবে । ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : এই key দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় addressbar নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে ms word এ active prograame চালু করবেন।
F7 : ওয়ার্ডে বিভিন্ন ব্যাকরন এবং বানান ঠিক করা হয়।এছাড়া ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করতে পারেন। এছাড়া Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডের কোন selected শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার জন্য চালু করতে পারেন।
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু করার সময় অনেক সময় এই কি ব্যবহৃত হয় । যেমন, উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালাতে এই কি ব্যবহৃত হয় ।
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার open করার জন্য এই কি ব্যবহৃত হয়।
F10 : browser অথবা যেকোন active উইন্ডোর মেনুবার select করা যায়। Shift+F10 চেপে selected লেখা/attach/লিংক.ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা যায় এই কি চেপে।
F11: Browserকে Full Screen-এ দেখা যাবে ।
F12 : ms word এর Save as উইন্ডো open করা যায় এই কি চেপে। এছাড়া Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করতে পারবেন। Ctrl+Shift+F12 চেপে ms word এপ ফাইল print করা হয়।


সোমবার, ১০ অক্টোবর, ২০১১

hotmail ইঞ্জেকশন – মাত্র ২ অক্ষরের আইডি বানিয়ে নিন নিমিষেই

অনেক দিন পরে মনের মত একটা পোস্ট করতেছি, আসলে ভাই টাইপ পাই না। বেঁকার মানুষের টাইমের খুব অভাব অনটন লেগেই থাকে। আজকে একটা ফাটাফাটি জিনিশ শিখাবো আপনাদের সবাইকে। আপনারা সবাই জানেন যে hotmail এ একাউন্ট খুলতে গেলে আপনাকে অবশ্যই মিনিমাম ৬ অক্ষরের নাম দিয়ে আইডি খুলতে হয়। কিন্তু আজকে আমরা শিখব কিভাবে মাত্র ২ অক্ষর দিয়েও আইডি খুলতে পারবেন। এটি আসলে hotmail এর ইনজেকশন করা। আসলে কাজটা খুব ই সহজ। চলেন শুরু করি।


১। প্রথমে নিচের লিংক টি কপি করে এড্রেস বারে পেস্ট করুন।

https://signup.live.com/signup.aspx?ru=http%3a%2f%2fmail.live.com%2f%3frru%3dinbox&wa=wsignin1.0&rpsnv=10&ct=1245434474&rver=5.5.4177.0&wp=MBI&wreply=http:%2F%2Fmail.live.com%2Fdefault.aspx&lc=1033&id=64855&mkt=en-US&bk=1245434407&rollrs=12&lic=1

২। এখন এড্রেস বারে নিচের নতুন কোড টি পেস্ট করে এন্টার চাপুন। বাস হয়ে যাবে। কাজ শেষ ।এখন আপনি স্বাভাবিক ভাবে সমস্ত ফর্ম পুরন করে আপনি মাত্র ২ অক্ষরের আইডি খুলে নিতে পারবেন।

How to Change your Drive Letters in Windows XP


See this Viedo

অটো হাইড আইপি 5.1.8.8 ফুল প্যাচ


আইপি হাইড করার জন্য আউটো হাইড আইপি একদম প্রথম সারির…আজ্কে শেয়ার করব প্যাচ সহ,তার উপর যদি হয় মিডিয়া ফায়ার লিন্ক তাহলে ত লুফে নেয়ার কথা হ্যাকার ভাইরা

img

Download LInk

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More