আসসালামু আলাইকুম

মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

উইন্ডোজ এর শুরুতে নিজের বার্তা

কেমন আছেন সবাই ।।।
আসা করি ভালই আছেন ।।।
কেমন কাটলো আজকের দিনটা ।।।
তো সুরু করা জাক ।।।
উইন্ডোজ এর শুরুতে নিজের বার্তা দেখা যাবে ??? হ্য। যাবে ।।।

আর এর জন্য আমরা RUN কমান্ড ব্যবহার করবো ।।।

RUN এ গিয়ে Regedit লিখে enter চাপতে হবে ।।।
নতুন WINDOW আসবে ।।।
এখান থেকে HKEY_LOCAL_MACHINE click করতে হবে ।।।
software আসবে সেখানে Microsoft এ গিয়ে Windows NT তে ক্লিক করলে নতুন মেনু আসবে ।।।
সেখান থেকে Current Version এ ক্লিক করে সবসেশে WINLOGON এ ক্লিক করতে হবে ।।।
এবার ডান দিকের BOx থেকে Legal Notice Caption এ দুবার ক্লিক করতে হবে ।।
নতুন বক্স এ আপ্নের বার্তার শিরোনাম লিখে ok করতে হবে ।।।।
এরপর Legal Notic Text এ আপ্নের পুরা বার্তা লিখে ফেলুন ।।।
এবার OK করে বের হয়ে আসুন ।।।
আগের অবস্থায় যেতে Legal Notice Caption & Legal Notic Text এ ঢুকে আগের লিখা বার্তা গুলো মুছে
OK করে বের হয়ে আসুন।।।।

ভালো থাকুন অথবা ভালো থাকার চেষ্টা করুন ।।।।।।

যারা Adsense Account করার জন্য ছুটছেন কিন্তু হচ্ছেনা ? তারা এই ভাবে একবার ট্রাই করে দেখুন

সবাই কেমন আছেন ? আমরা সবাই কষ্ট করে একটা সাইট বানাই কিছু আয়ের জন্য আর আয়ের সব চাইতে ভাল মাধ্যম হল Google Adsense ।
গত কিছু দিন হল বাংলাদেশে Adsense Approve হয়না তার কারন আমরা নিজেরাই । ভাজে কন্টেইন, কপি পেস্ট, আর নিজের এডে নিজে ক্লিক করা, Fake Ip । আমি নিজে Google এ অনেক খুঁজাখুঁজি করে একটা Way পেলাম Adsense Account Approve করার, তাও আবার 100% revenue shares । তাই ভাবলাম এই রকম একটা Great News আপনাদের সবাইকে জানাই । আসুন তাহলে দেখি কি করতে হবে ? ।
প্রথমে এই লিঙ্ক এ যান তার পর সাইনআপ করে লগইন করুন ।
১. আপনার প্রোফাইল ৬০% পর্যন্ত পিলাপ করুন
২. Photo আপলোড করুন ১০ টি
৩. ভিডিও আপলোড করুন ৩ টি
৪. দুই থেকে পাঁচটি ব্লগ লিখুন , কপি পেস্ট থেকে বিরত থাকুন
৯. এবার প্রোফাইল এ গিয়ে Earnings (Google AdSense) এ ক্লিক করুন তার পর Create Google AdSense ক্লিক করে আপনার নতুন gmail আইডি দিয়ে Next করুন দেখবেন একটা মেইল আসবে Google AdSense থেকে সেই লিঙ্ক এ যান আপনার ডিটেইলস দিন আর অপেক্ষা Approve এর জন্য ।
আজকে এখানেই শেষ করলাম সবাই ভাল থাকবেন আল্লাহ হাফেজ । account পেলে অবশ্যই জানাবেন ধন্যবাদ,
পর্বে প্রকাশিত : banglatechnologyblog.blogspot.com

Control panel থেকে যে কোন আইটেম হাইড করুন………..

সালাম ও শুবেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের লেখালেখি আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে আসছি আরেকটি টিউন সেটি হচ্ছে Control panel এর আইটেম গুলো হাইড সম্বন্ধে অর্থাৎ চাইলে আপনার Control panel এর যেকোন হাইড বা লুকিয়ে রাখতে পারবেন…তাহলে দেখে নিন কিভাবে করতে হয় ………..

প্রথমে আপনি আপনার কম্পিউটারে Run এ গিয়ে gpedit.msc লিখে OK করে administrative template -control panel -Hide the specified control panel item এ ক্লিক করে Enable করে দিয়ে show তে ক্লিক করে folder options লিখব অতঃপর OK করে বেরিয়ে আসব এখন Control panel অপেন করে দেখেন folder options টি নেই আমরা চাইলে অন্যান্য আইটেম গুলো এভাবে হাইড করতে পারব শুধু মাত্র আমরা show তে ক্লিক করে folder options জায়গায় আইটেমের নামটি লিখে দিব যেমন… mouse, keyboard ,system ইত্যাদি………নিচের চিত্র দেখুন…………

ভুলে যান সব কিছু Search Everything আছে না!!! (৫০০জিবি-১টেরা কোন ব্যাপার না)

আস্‌সালামূআলাইকুম’-কেমন আছেন সবাই? আমি আজ যে সফটয়ার টির কথা আপনাদের কে বলব তার নাম হলো Search Everything . বর্তমানে হার্ড ডিস্কের জায়গার পরিমাণ এত বৃদ্ধি পেয়েছে যে সমুদ্রের সাথে তুলনা করা চলে। ৫০০জিবি , ১ টেরা এখন ছেলে খেলায় পরিনত হয়েছে।কম্পিউটারের এই বিশাল পরিমাণ স্পেস যখন ফাইলে, মুভিতে পরিপূর্ণ তখন কাংখিত ফাইল খুজে বের করা খড়ের গাদায় সুই খোজারই নামান্তর। ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন যেটা থাকে তা দিয়ে ফাইল খোজা আর কচ্ছপ দিয়ে রেস খেলা একই কথা।তাহলে উপায়? হ্যা উপায় একটা আছে। আর তা হলো Search Everything নামের ছোট কিন্তু অসাধারণ একটা সফটওয়্যার ব্যবহার করা।কি এমন আছে যা অন্য সফটওয়্যারে নেই?

আপনি একবার ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন এর কার্যকারিতা।

Everything search engine এর সিম্পল ফিচারঃ
ডাউনলোড
Download Everything for Windows 2000, XP, 2003, Vista, 2008 and Windows 7
ছোট ইন্সটলেশন ফাইল। (পোর্টেবলও আছে)
পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ইন্টারফেস।
কুইক ফাইল ইনডেক্সিং। ( সেকেন্ডে ২০০০০ ফাইল)
কুইক সার্চ ইঞ্জিন।
অল্প রিসোর্স লাগে।
সব চেয়ে বড় কথা হলো সম্পুর্ন ফ্রী।
কিভাবে ব্যবহার করবেন? খুব সিম্পল। শুধু আপনার প্রয়োজনিয় ফাইলের নাম লিখবেন আর নিমিষেই সেই ফাইল চলে আসবে। আপনি ইচ্ছা করলে সেখান থেকেই ঐ ফাইল ওপেন করতে পারবেন। Tools থেকে আপনার প্রয়োজনমতো কাস্টমাইজ করে নিন।
তাহলে এত কষ্ট করে ফোল্ডার লোকেশন মনে রাখার কি দরকার? Everything search engine আছে না!
ইন্সটল করার পর কিছুক্ষন সময় দিন ইনডেক্স করার জন্য। তারপর কম্পিউটার আপনার হাতে মুঠোয়!
আশা করি সবার কাজে লেগেছে।
ধন্যবাদ সবাইকে।

ORB Change করুন খুব সহজেই

ORB বলতে আমি বুঝিয়েছি যে Start Menu Icon,

আমি একটা প্যাক দিচ্ছি আপনাদের এতে ২৮টি Special Icon আছে,

ফাইল গুলো ডাওনলোড করুন,

তারপর Orb Changer Software টা ওপেন করুন,

Change a click করুন,তারপর আপনার পছন্দের ORB Select করুন,

Download Link

সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

বাংলাদেশ-ভারত সাইবার যুদ্ধের খবর এবার প্রথম আলোতে প্রকাশ পেল

বাংলাদেশ ও ভারতের কম্পিউটার হ্যাকাররা সাইবার-জগতে ওয়েবসাইট বেদখল ও অকার্যকর করার প্রতিযোগিতায় নেমেছেন। বিষয়টিকে এখন বলা হচ্ছে সাইবার-যুদ্ধ।

হ্যাকারদের ফেসবুক গ্রুপ, বিভিন্ন বাংলা ব্লগসাইটের একাধিক ব্লগে বাংলাদেশি হ্যাকারদের আক্রমণের হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে। বাংলাদেশি হ্যাকার পরিচয় দানকারীরা বলছেন, ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সীমান্তে হত্যকাণ্ড ও অত্যাচার বন্ধের দাবিতে বাংলাদেশি হ্যাকাররা এই সাইবার-যুদ্ধ শুরু করেছেন। টিপাইমুখ বাঁধসহ অন্যান্য বিষয়ের কথাও তাঁরা বলছেন।

৯ ফেব্রুয়ারি ভিডিও আদান-প্রদানের ওয়েবসাইট ইউটিউবে ভারত সরকারের প্রতি একটি ভিডিও বার্তা প্রকাশ করে ‘বিডি ব্ল্যাকহ্যাট হ্যাকারস’। ভিডিওতে মুখোশ পরা একজন হ্যাকারকে যান্ত্রিক (রোবটিক) গলায় কথা বলতে দেখা যায়। তাঁর বক্তব্য হলো, ‘হ্যালো বাংলাদেশের নাগরিকরা, আমরা বাংলাদেশ ব্ল্যাকহ্যাট হ্যাকারস। এখন সময় আমাদের চোখ খুলবার। বিএসএফ এক হাজারের বেশি বাংলাদেশি নাগরিককে হত্যা করেছে, তাদের গুলিতে আহত হয়েছে আরও ৯৮৭ বাংলাদেশি। অপহূত হয়েছে হাজারো মানুষ। এটি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। তারা অবিচার করছে। সংকটময় এ মুহূর্তে বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে আমাদের কিছু দায়িত্ববোধ রয়েছে, আমরা চাই ভারত সরকার নিরপরাধ বাংলাদেশিদের হত্যা করা বন্ধ করুক। নতুবা আমরা ভারতীয়দের বিরুদ্ধে সাইবার-যুদ্ধ শুরু করব। এটি চলতেই থাকবে।’

তথ্যমতে, গত ১৫ দিনে ভারতের বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বাংলাদেশি হ্যাকাররা টুকটাক আক্রমণ চালালেও শুক্রবার রাত থেকে ব্যাপকভাবে আক্রমণ চলে ভারতীয় বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। পাল্টা আক্রমণ হিসেবে ভারতীয় হ্যাকাররাও বাংলাদেশের সরকারি-বেসরকারি বেশ কিছু সাইট অচল করে দেন। তবে গতকাল রোববার দেখা যায় বাংলাদেশের বেশির ভাগ আক্রান্ত সাইট ঠিকঠাক করা হয়েছে।

অনলাইনের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল রাত পর্যন্ত ভারতীয় প্রায় ১০ হাজার ওয়েবসাইটে হামলা চালানো হয়েছে বলে হ্যাকাররা দাবি করেছেন। এ ছাড়া হ্যাকাররা গতকাল বিএসএফের বিকল্প ওয়েবসাইট (bsf.nic.in) দখল করে সেটির প্রোগ্রামিং সংকেত (সোর্সকোড) উন্মুক্ত করে দেন। অপরদিকে ভারতীয় হ্যাকারদের দাবি অনুযায়ী বাংলাদেশের ৩০০ সাইটে আক্রমণ করা হয়েছে।

বাংলাদেশের ‘বাংলাদেশ সাইবার আর্মি’, ‘বিডি ব্ল্যাকহ্যাট হ্যাকারস’, ‘এক্সপায়ার সাইবার আর্মি’—এই তিনটি হ্যাকার দল এই সাইবার-যুদ্ধে নেতৃত্ব দিচ্ছে। কয়েকজন হ্যাকার এই প্রতিবেদককে জানান, ‘বাংলাদেশি হ্যাকারদের সমর্থন দিয়েছে আন্তর্জাতিক হ্যাকার দল ‘অ্যানোনিমাস’। এ ছাড়া পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া ও সৌদি আরবের শক্তিশালী হ্যাকাররা বাংলাদেশি হ্যাকারদের সমর্থন দিয়ে গতকাল থেকে ভারতীয় সাইটে আক্রমণ করছেন।


অপরদিকে ভারতের ‘ইন্ডিশেল’ হ্যাকার দল বাংলাদেশি সাইটগুলোতে আক্রমণে নেতৃত্ব দিচ্ছে। ইন্ডিশেল অনেকগুলো ভারতীয় ওয়েবসাইট থেকে বাংলাদেশি হ্যাকারদের হটিয়ে দিয়ে রোববার রাত পর্যন্ত সময় দিয়েছে। এই সময়ের মধ্যে ভারতের সাইটগুলোতে আক্রমণ বন্ধ না করলে বাংলাদেশের ওয়েবসাইটগুলো আক্ষরিক অর্থেই গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে বলে ইন্ডিশেল হুমকি দিয়েছে।
প্রথম আলোয় পাঠানো ব্ল্যাকহ্যাট হ্যাকারস দলের একটি ই-মেইলে বলা হয়েছে, এই আক্রমণ চলতেই থাকবে। ওই ই-মেইলে বাংলাদেশের কোনো সাইট আক্রান্ত হলে বা আক্রমণ ঠেকাতে ওয়েবমাস্টারদের কী করতে হবে, তার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিসচিব রফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘সাইবার-যুদ্ধের মতো কোনো ঘটনার কথা আমাদের জানা নেই। আমাদের সরকারি পাঁচটি সাইট গত শনিবার ঘণ্টা দেড়েকের জন্য বন্ধ ছিল, তবে তা হ্যাকিং কি না, নিশ্চিত নই।’ সচিব আরও বলেন, ‘সরকারি ওয়েবসাইটগুলো সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় রক্ষণাবেক্ষণ করে। আমরা আইসিটি মন্ত্রণালয় থেকে অনেক সময় বিশেষজ্ঞ পরামর্শ দিয়ে থাকি।’

তথ্যপ্রযুক্তির নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা বিডি সার্টের (কম্পিউটার ইমারজেন্সি রেসপন্স টিম) চেয়ারম্যান সুমন আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘এসব হ্যাকিংয়ের ঘটনা মূলত তরুণ প্রজন্মের প্রোগ্রামাররা ঘটিয়ে থাকেন। তবে যেহেতু পাল্টাপাল্টি আক্রমণ হচ্ছে, তাই আমাদের দিক থেকে সতর্ক থাকতে হবে। আর এই হ্যাকিংকে রাজনীতির সঙ্গে জড়ানো ঠিক হবে না। হ্যাকারদের অন্য কোনো উপায়ে দমন না করে সচেতন করতে হবে। তাঁদের বোঝাতে হবে, এসব করে কোনো ইতিবাচক ফল আসে না।’

ছদ্মনামধারী বাংলাদেশি কয়েকজন হ্যাকার প্রথম আলোকে জানান, এখন বিচ্ছিন্নভাবে ভারতীয় ওয়েবসাইটে আক্রমণ চালানো হচ্ছে। সারা বিশ্বে এখন প্রায় এক হাজার হ্যাকার এতে সক্রিয় আছেন। তিনি হুমকি দিয়ে বলেন, ‘১০ হাজার ওয়েবসাইটে আক্রমণ কিছুই না। আমাদের আসল আক্রমণ শুরুই হয়নি।’

আরও কয়েকজন হ্যাকার জানিয়েছেন, বিএসএফ সীমান্তে হত্যা বন্ধ করছে না। বারবার বলেও কোনো কাজ হচ্ছে না। তাই এই আক্রমণ। ভারতের সাইট হ্যাক করলে দুনিয়াজুড়ে বাংলাদেশের দাবিদাওয়া ছড়িয়ে যাবে। তাই আক্রমণ চলছে। ভারত সরকার দাবি মেনে নিলে আক্রমণ বন্ধ হবে।

হ্যাকিং শিখার ১০০টির বেশী ই-বুকস ফ্রী ডাউনলোড

আবারো এই সিরিজের আরেকটি পর্ব নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম। এর আগে ৭ পর্বে মোট ৭০টি হ্যাকিং এ বুক শেয়ার করেছি আমি। আজকের আরো ১০টি হ্যাকিং ই বুক নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম। দুনিয়ার সব থেকে ভালো ভালো হ্যাকিং বই গুলো বেছে বেছে আপনাদের জন্য মিডিয়া ফায়ারে আপলোড করেছি আমরা। পার্ট বাই পার্ট করা হয়েছে যেনো সবাই সহজে ডাউনলোড করতে পারেন। আসলে ভাইয়া দেখুন, কিছুটা পড়াশুনা ছাড়া হ্যাকার হওয়া কনো দিন ও পসিবল না, আপনি হয়ত জানেন না। নিচে মিডিয়া ফায়ার ডাউনলোড লিংক আছে ডাউনলোড করে নিন এখুনি একদম ফ্রী অবশই।

আজকের পার্ট ৯ এ আপনারা পাবেন ১০টি বই। সব এক সাথে দিলে লাভ নাই জগা খিচুড়ি লেগে যাবে। হাহাহহা

এখানে ক্লিক করুন ফ্রী ডাউনলোড করতে

মিডিয়া কনভার্টার এর সিরিয়াল কী নিয়ে মহা বিপদে আছেন……এসে পড়েছি বিপদ থেকে উদ্ধার করতে!!!!

বিভিন্ন ধরণের মিডিয়া ফাইল বিভিন্ন কাজে আমাদের এক ফরম্যাট থেকে অন্য ফরম্যাটে কনভার্ট করা প্রয়োজন হয়। কিন্তু অনেক সময় যে সব কনভার্টার আমরা ব্যবহার করি তার অধিকাংশই ট্রায়াল ভার্সন, ফলে কিছুদিন পর সিরিয়াল কী নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে হয়……

অনেক সময় পাওয়া ও যায় না, তখন কি করা???

আর চিন্তা নয়! নিয়ে এসেছি এমন একটি কনভার্টার, যার কোন সিরিয়াল কী লাগে না। এবং সফটওয়্যার টি একদম ফ্রী!!! যার নাম “Format Factory”.

এই সফটওয়্যার দিয়ে আপনি যে কোন ধরণের ভিডিও, অডিও, পিকচার যে কোন ফরম্যাট এ কনভার্ট করতে পারবেন। তাই এখন আর কনভার্টার নিয়ে বা ট্রায়াল ভার্সন এর জন্য সিরিয়াল কী নিয়ে চিন্তার কোন দরকার আছে বলে আমি মনে করি না। নিশ্চিন্তে ব্যবহার করুন “Format Factory”.

ভাল থাকুন সবাই।

ধন্যবাদ।

Download Link: http://download.cnet.com/FormatFactory/3000-2194_4-10968547.html

রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

task managerছাড়াই এক ক্লিকে বন্ধ করুন হ্যাং হয়ে যাওয়াprogram

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর বিভিন্ন বিরক্তিকর সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি হল প্রোগ্রাম রেসপন্স না করা অর্থাৎ হ্যাং হয়ে যাওয়া। র‌্যাম এর স্বল্পতা, ভাইরাস, নিম্নমানের প্রোগ্রাম ডিজাইন ইত্যাদি বিভিন্ন কারনে এই সমস্যা হতে পারে। যখন কোন সফটওয়্যার হ্যাং হয়ে যায় তখন আমরা সাধারনত Alt+Ctrl+Del চেপে টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করে সেই সফটওয়্যার বন্ধ করে থাকি। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে টাস্ক ম্যানেজার খুলতেও যথেস্ট সময় লাগে, কারন এটি শুধু সেই হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রাম নয় বরং আরও অনেক কিছু নিয়ে লোড হয়। আর তাই টাস্ক ম্যানেজার ওপেন না করে এক ক্লিকে হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রাম বন্ধ করে দিলে কেমন হয় ? দেখা যাক এটি কিভাবে করা যায়।
***প্রথমেই ডেস্কটপ এ রাইট ক্লিক করে New > Shortcut সিলেক্ট করুন।

***এবার একটি ডায়ালগ বক্স দেখা যাবে যেখানে আপনার শর্টকাট এর লোকেশন জানতে চাইবে। সেখানে নিচের লেখাটি কপি করে পেস্ট করে নেক্সট বাটনে ক্লিক করুন।
taskkill.exe /f /fi “status eq not responding”

***শর্টকাটটির পছন্দমত একটি নাম দিন এবং ফিনিশ বাটনে ক্লিক করুন।

ব্যাস কাজ শেষ। এখন কোন প্রোগ্রাম হ্যাং হয়ে গেলে শুধু এই শর্টকাটে ডাবল ক্লিক করলেই সেই প্রোগ্রামটি বন্ধ হয়ে যাবে। টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করার আর কোন ঝামেলা থাকল না।

মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

How You Can Test Your Internet Speed With Your PC

অনেকেই একটি বিষয় লক্ষ করে থাকবেন যে আমরা বিভিন্ন ভাবে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধিকরন নিয়ে অনেক ধরনের লেখা পড়ে থাকি। অনেক সময় সেগুলো অনুসরণ করে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধিকরার চেষ্টা করি। কিন্তু কিভাবে আপনি পরীক্ষা করে দেখবেন যে এই টিপসগুলো সত্যিকার অর্থে কাজ করে? বিষয়টি আপনি এখন খুব সহজেই বুঝতে পারবেন।
নিন্মের লেখা গুলো মনযোগ সহকারে পড়ে দেখুনঃ
১. প্রথমে আপনি ইন্টারনেটের গতি বিষয়ক টিপসগুলো অনুসরনের পূর্বে আপনার পিসিতে ইন্টারনেটে যুক্ত থাকা অবস্থায় যেকোন বড় আকারের ফাইল ডাউনলোড শুরু করুন। এটি হতে পারে 1MB বা অন্যকোন আকারের যাতে কিছু সময় অতিবাহিত হয়।
২. এখন, উক্ত সময়ের মধ্যে Run > taskmgr > Ok করে অথবা Ctrl+Alt+Delete চেপে টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় করুন।
৩. এবার সেখান থেকে Networking ট্যাবটিতে যেয়ে দেখুন, আপনি আপনার provider -এর কাছথেকে কতটা সার্ভিস পাচ্ছেন বা আপনার সিষ্টেম, আপনার ইন্টারনেট সার্ভিসকে কতটা Utilize করতে পারছে। সেটি নিশ্চই 50% এর বেশি নয়?
খুব সুন্দরভাবে গ্রাফে চিত্রের মাধ্যমে সেটি কি দেখতে পেয়েছেন?
৪. এবার ডাউনলোড cancel করে ইন্টারনেটের গতি বিষয়ক টিপসগুলো অনুসরন করুন এবং একটি রিষ্টার্টের পরে পূনরায় টিপসের নিয়মগুলি মেনে ইন্টারনেট ব্যবহার আরাম্ভ করুন।
৫. এখন পূনরায় সেই বড় আকারের ফাইল ডাউনলোড শুরু করুন। তারপর, Ctrl+Alt+Delete চেপে টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করুন এবং এবার সেখান থেকে Networking ট্যাবটিতে যেয়ে দেখুন, আপনার নেটওয়ার্কের Utilization কতটা বৃদ্ধি পেয়েছে!
এছাড়া ইন্টারনেটের মাধ্যমেও আপনি আপনার নেটওয়ার্কের গতি পরিমাপ করতে পারেন। এটি করতে www.speedtest.net ঠিকানায় যেয়ে সেখানের পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী কাজগুলো সম্পন্ন করুন।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More