মঙ্গলবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১২
অন্যের মোবাইলে বা কম্পিউটারে ফেসবুক লগআউট করতে ভুলে গেলে যা করবেন
এই পোস্ট টা ফেসবুক এর সিকিউরিটি নিয়ে ।
যারা বিষয়টি জানেন না , তাদের এটা জানা আকান্ত জরুরি ।
কোন কোন সময় এমন হয় যে, কোন সাইবার ক্যাফের কম্পিউটার বা অন্য কার কম্পিউটারে ফেসবুক লগইন করেছেন কিন্তু আসার সময় বিদ্যুৎ চলে গেছে বা আপনি লগ আউট করতে ভুলে গেছেন বা কারো মোবাইল থেকে ফেসবুক লগইন করেছেন লগ আউট করতে ভুলে গেছেন। এটা একটি বিশাল বিপদ। এখন যে কেউ ওই কম্পিউটার বা মোবাইল দিয়ে আপনার ফেসবুক আক্সেস করতে পারবে । এখন আপনি কি করবেন ? আবার ওই কম্পিউটার বা মোবাইল এ গিয়ে লগ আউট করে আসবেন !! নাহ, ফেসবুক সিকিউরিটি এর দউলতে এটা আপনাকে করতে হবে না । আপনি আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল থেকেই ঐ কম্পিউটার বা মোবাইল এর ফেসবুক লগ আউট করতে পারবেন।
এজন্য যা করতে হবে দেখে নিন ……
১. প্রথমে আপানার PC থেকে ফেসবুক এ লগইন করুন।
২. এবার Account Setting এ যান।
৩. তারপর Security অপশনে Active Sessions এ ক্লিক করুন
৪. এখন Current Session এ আপনার চলতি PC এর তথ্য দেখাবে আর Also Active এ শিরোনামে লগইন সক্রিয় আছে এমন কম্পিউটারের সময়, ডিভাইসের নাম, কোন শহর, আইপি কত, কোন ব্রাউজার, কোন অপারেটিং সিস্টেম তা দেখাবে।
৫. এবার ঐ আগের কম্পিউটার লগ আউট করতে End Activity ক্লিক করুন তাহলেই Computer থেকে লগ আউট হয়ে যাবে।
যারা বিষয়টি জানেন না , তাদের এটা জানা আকান্ত জরুরি ।
কোন কোন সময় এমন হয় যে, কোন সাইবার ক্যাফের কম্পিউটার বা অন্য কার কম্পিউটারে ফেসবুক লগইন করেছেন কিন্তু আসার সময় বিদ্যুৎ চলে গেছে বা আপনি লগ আউট করতে ভুলে গেছেন বা কারো মোবাইল থেকে ফেসবুক লগইন করেছেন লগ আউট করতে ভুলে গেছেন। এটা একটি বিশাল বিপদ। এখন যে কেউ ওই কম্পিউটার বা মোবাইল দিয়ে আপনার ফেসবুক আক্সেস করতে পারবে । এখন আপনি কি করবেন ? আবার ওই কম্পিউটার বা মোবাইল এ গিয়ে লগ আউট করে আসবেন !! নাহ, ফেসবুক সিকিউরিটি এর দউলতে এটা আপনাকে করতে হবে না । আপনি আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল থেকেই ঐ কম্পিউটার বা মোবাইল এর ফেসবুক লগ আউট করতে পারবেন।
এজন্য যা করতে হবে দেখে নিন ……
১. প্রথমে আপানার PC থেকে ফেসবুক এ লগইন করুন।
২. এবার Account Setting এ যান।
৩. তারপর Security অপশনে Active Sessions এ ক্লিক করুন
৪. এখন Current Session এ আপনার চলতি PC এর তথ্য দেখাবে আর Also Active এ শিরোনামে লগইন সক্রিয় আছে এমন কম্পিউটারের সময়, ডিভাইসের নাম, কোন শহর, আইপি কত, কোন ব্রাউজার, কোন অপারেটিং সিস্টেম তা দেখাবে।
৫. এবার ঐ আগের কম্পিউটার লগ আউট করতে End Activity ক্লিক করুন তাহলেই Computer থেকে লগ আউট হয়ে যাবে।
হার্ডডিস্কের যেকোনো ড্রাইভ লুকিয়ে রাখুন একদম সহজে [ কোন সফটওয়্যার ছাড়া
শুভ সকাল বন্ধুরা ।
আমাদের কম্পিউটারে অনেক সময় অনেক ব্যক্তিগত তথ্য থাকতেই পারে, যেগুলো আমরা অন্যদের দেখাতে চাই না।
সে ক্ষেত্রে আপনি চাইলে হার্ডডিস্কের যেকোনো ড্রাইভ সব বাক্তিগত তথ্য রেখে ড্রাইভটি লুকিয়ে রাখতে পারেন।
এজন্য যা করবেন , দেখে নিন ……
প্রথমে স্টার্ট মেনু থেকে Run-এ যেতে হবে বা কীবোর্ড থেকে Windows+R প্রেস করতে হবে ।
এর পর সেখানে cmd লিখে এন্টার করুন।কমান্ড প্রম্পট চালু হবে।
কমান্ড প্রম্পট চালু হলে diskpart লিখে এন্টার করুন।
উইন্ডোজ সেভেনের ক্ষেত্রে একটি নোটিফিকেশন আসবে। সেটাতে ইয়েস করে দিলেই নতুন একটি কমান্ড প্রম্পট (নতুন উইন্ডো) চালু হবে।
সেখানে DISKPART> এর পরে লিখুন list volume এবং এন্টার করুন।সব কটি ড্রাইভের একটি তালিকা চলে আসবে।
এখন যে ড্রাইভটি আপনি লুকাতে বা হাইড করতে চান, সেটির ভলিউম নম্বর লিখুন।
একটু খেয়েল করলে দেখতে পাবেন, প্রতিটি ড্রাইভের পাশেই এর ভলিউম নম্বর দেয়া আছে।
যেমন—আপনি যদি E:\ ড্রাইভ হাইড করতে চান, তাহলে E:\ ড্রাইভের ভলিউম নম্বর লিখে এন্টার করুন।
E:\ ড্রাইভের ভলিউম নম্বর 4 হলে লিখুন DISKPART>-এর পরে লিখুন select volume 4, তাহলে আপনার E:\ ভলিউমটি নির্বাচন করা হবে।
তারপর হাইড করার জন্য DISKPART>-এর পরে লিখুন remove letter E, তাহলে আপনার নির্বাচিত ড্রাইভটি হাইড হবে।
এবারে মাই কম্পিউটারে গেলে ড্রাইভটি আবার দেখতে পাবেন না ।
যদি ড্রাইভটি আবার দেখতে চান, তাহলে হাইড ড্রাইভটি একই পদ্ধতিতে নির্বাচন করে লিখুন assign letter E এবং Command Prompt বন্ধ করে দিন।
এবারে মাই কম্পিউটারে গেলে ড্রাইভটি আবার দেখতে পাবেন।
সবাই ভালো থাকুন ।
আমাদের কম্পিউটারে অনেক সময় অনেক ব্যক্তিগত তথ্য থাকতেই পারে, যেগুলো আমরা অন্যদের দেখাতে চাই না।
সে ক্ষেত্রে আপনি চাইলে হার্ডডিস্কের যেকোনো ড্রাইভ সব বাক্তিগত তথ্য রেখে ড্রাইভটি লুকিয়ে রাখতে পারেন।
এজন্য যা করবেন , দেখে নিন ……
প্রথমে স্টার্ট মেনু থেকে Run-এ যেতে হবে বা কীবোর্ড থেকে Windows+R প্রেস করতে হবে ।
এর পর সেখানে cmd লিখে এন্টার করুন।কমান্ড প্রম্পট চালু হবে।
কমান্ড প্রম্পট চালু হলে diskpart লিখে এন্টার করুন।
উইন্ডোজ সেভেনের ক্ষেত্রে একটি নোটিফিকেশন আসবে। সেটাতে ইয়েস করে দিলেই নতুন একটি কমান্ড প্রম্পট (নতুন উইন্ডো) চালু হবে।
সেখানে DISKPART> এর পরে লিখুন list volume এবং এন্টার করুন।সব কটি ড্রাইভের একটি তালিকা চলে আসবে।
এখন যে ড্রাইভটি আপনি লুকাতে বা হাইড করতে চান, সেটির ভলিউম নম্বর লিখুন।
একটু খেয়েল করলে দেখতে পাবেন, প্রতিটি ড্রাইভের পাশেই এর ভলিউম নম্বর দেয়া আছে।
যেমন—আপনি যদি E:\ ড্রাইভ হাইড করতে চান, তাহলে E:\ ড্রাইভের ভলিউম নম্বর লিখে এন্টার করুন।
E:\ ড্রাইভের ভলিউম নম্বর 4 হলে লিখুন DISKPART>-এর পরে লিখুন select volume 4, তাহলে আপনার E:\ ভলিউমটি নির্বাচন করা হবে।
তারপর হাইড করার জন্য DISKPART>-এর পরে লিখুন remove letter E, তাহলে আপনার নির্বাচিত ড্রাইভটি হাইড হবে।
এবারে মাই কম্পিউটারে গেলে ড্রাইভটি আবার দেখতে পাবেন না ।
যদি ড্রাইভটি আবার দেখতে চান, তাহলে হাইড ড্রাইভটি একই পদ্ধতিতে নির্বাচন করে লিখুন assign letter E এবং Command Prompt বন্ধ করে দিন।
এবারে মাই কম্পিউটারে গেলে ড্রাইভটি আবার দেখতে পাবেন।
সবাই ভালো থাকুন ।
এখন 10 মিনিটে Xp ইনস্টল করেন
খন 10 মিনিটে Xp ইনস্টল করেন
আমাদের মধ্যে এমন কিছু মানুষ আছে যারা প্রায়ই কারনে / অকারনে Xp ইনস্টল করেন।আর Xp ইনস্টল করতে গেলে ঝামেলাও কম নয়। সময় ও লাগে অনেক। আজ আমি যে টিপসটি দিতে যাচ্ছি সেটা হয়ত অনেকেই জানেন! কিন্তু যারা জানেন না আশাকরি তাদ ের খুব উপকারে আসবে! সাধারণত Xp ইনস্টল করতে 40 মিনিট লাগে, কিন্তু আপনি যদি আমার পদ্ধতিতে ইনস্টল করেন তাহলে আশাকরি আপনি 10 মিনিটে করতে পারবেন! কি ভাবতেই অবাক লাগছে তাইনা?তো কথা না বাড়িয়ে কাজে চলে আসলাম: • Windows Xp সিডি সিডি-রম এ প্রবেশ করান। • এবার ঐ সিডি দিয়ে বুট করান। • সব ফাইল গুলো লোড হবার পর আপনি পার্টিশন নির্বাচন Option পাবেন। • তারপর আপনার পছন্দের ড্রাইভ নির্বাচন করুন। • এবার পার্টিশানটির Format System- NTFS অথবা FAT সিলেক্ট করুন। • Format করা হয়ে গেলে ইনস্টলেশনের জন্য প্রয়োজনীয় সব ফাইল সয়ংক্রীয়ভাবে আপনার সিস্টেমে কপি করতে থাকে। • কপি হয়ে গেলে কম্পিউটার Restart নিবে বা আপনি নিজেই Enter টিপে Restart করুন। এখন 10 মিনিটের ব্যাপারটা দেখুন: • পুনরায় বুট হবার পর আপনি একটি স্ক্রিন দেখতে পাবেন।সেখানে লেখা আছে আপনার উইন্ডোজ সেটআপ নিতে 40 মিনিট সময় লাগবে। • এখন আপনার কি-বোর্ডের Shift+F10 কী প্রেস করুন। • এখন কমান্ড প্রম্পট প্রর্দশিত হবে। • Enter “Taskmgr” কমান্ড দিলে উইন্ডোতে একটি টাস্ক ম্যানেজার খুলবে। • Process ট্যাবে ক্লিক করুন। • এখানে setup.exe লেখাটি খুজে বের করুন। • Setup.exe উপর রাইট ক্লিক করুন। • তারপর Set Priority ক্লিক করুন। • সেখান থেকে High অথবা Above Normal লেখাটি নির্বাচন করুন।
আমাদের মধ্যে এমন কিছু মানুষ আছে যারা প্রায়ই কারনে / অকারনে Xp ইনস্টল করেন।আর Xp ইনস্টল করতে গেলে ঝামেলাও কম নয়। সময় ও লাগে অনেক। আজ আমি যে টিপসটি দিতে যাচ্ছি সেটা হয়ত অনেকেই জানেন! কিন্তু যারা জানেন না আশাকরি তাদ ের খুব উপকারে আসবে! সাধারণত Xp ইনস্টল করতে 40 মিনিট লাগে, কিন্তু আপনি যদি আমার পদ্ধতিতে ইনস্টল করেন তাহলে আশাকরি আপনি 10 মিনিটে করতে পারবেন! কি ভাবতেই অবাক লাগছে তাইনা?তো কথা না বাড়িয়ে কাজে চলে আসলাম: • Windows Xp সিডি সিডি-রম এ প্রবেশ করান। • এবার ঐ সিডি দিয়ে বুট করান। • সব ফাইল গুলো লোড হবার পর আপনি পার্টিশন নির্বাচন Option পাবেন। • তারপর আপনার পছন্দের ড্রাইভ নির্বাচন করুন। • এবার পার্টিশানটির Format System- NTFS অথবা FAT সিলেক্ট করুন। • Format করা হয়ে গেলে ইনস্টলেশনের জন্য প্রয়োজনীয় সব ফাইল সয়ংক্রীয়ভাবে আপনার সিস্টেমে কপি করতে থাকে। • কপি হয়ে গেলে কম্পিউটার Restart নিবে বা আপনি নিজেই Enter টিপে Restart করুন। এখন 10 মিনিটের ব্যাপারটা দেখুন: • পুনরায় বুট হবার পর আপনি একটি স্ক্রিন দেখতে পাবেন।সেখানে লেখা আছে আপনার উইন্ডোজ সেটআপ নিতে 40 মিনিট সময় লাগবে। • এখন আপনার কি-বোর্ডের Shift+F10 কী প্রেস করুন। • এখন কমান্ড প্রম্পট প্রর্দশিত হবে। • Enter “Taskmgr” কমান্ড দিলে উইন্ডোতে একটি টাস্ক ম্যানেজার খুলবে। • Process ট্যাবে ক্লিক করুন। • এখানে setup.exe লেখাটি খুজে বের করুন। • Setup.exe উপর রাইট ক্লিক করুন। • তারপর Set Priority ক্লিক করুন। • সেখান থেকে High অথবা Above Normal লেখাটি নির্বাচন করুন।
বৃহস্পতিবার, ৩০ আগস্ট, ২০১২
কিভাবে পার্মানেন্ট ডিলেট করা ফাইল ফিরে পাবেন (আরেকটি সফটওয়্যার)

আমরা ভুলবশত অনেক সময় প্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলি কম্পিউটার। আর সেই পরিস্থিতি থেকে বাচার জন্য আপনাদের কাছে আজ শেয়ার করব একটি সফটওয়্যার। অনেকেই হয়তবা ব্যাবহার করেছেন। যারা করেননি তাদের জন্য এই সফটওয়্যার।
নামঃ Kissass Undelete
ডাউনলোড লিঙ্কঃ http://sourceforge.net/projects/kickassundelete/files/latest/download
সব প্রচলিত উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে ব্যাবহার করতে পারবেন।
ফ্রী এবং ওপেন-সোর্স।
কিভাবে ব্যাবহার করবেন?
হাতের বাম দিক থেকে আপনার ফ্ল্যাশ-ড্রাইভ অথবা, ডিরেক্টরি সিলেক্ট করুন। তারপর, হাতের ডান দিকের বড় করে স্ক্যান (SCAN)বাটন ক্লিক করুন।
দেখুন, কিছু ফিরে পেলেন কিনা…
ফিচারঃ
- FAT এবং NTFS দুই ধরনের ফরমেটের ফাইল রিকভার করতে সক্ষম।
- ফাইল নেম, অথবা এক্সটেনশন দিয়ে স্ক্যান করতে পারবেন।
- খুব সহজ ইন্টারফেস
আশা করি, এই সফটওয়্যার থেকে অনেকেই উপকার পাবেন।
dll ফাইল মিসিং ? তাহলে File Fixer দিয়ে ঠিক করে নিন (২ মেগা)
কম্পিউটারে কাজ করতে করতে অনেক সময় DLLফাইল মিসিং বা ইরর দেখায়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য ছোট একটি এপলিকেশন নিয়ে আসলাম আপনাদের জন্য। DLL-files Fixer নামের এ সফ্টওয়্যারটি আসলেই দারুন কাজের।
যেসব সুবিধা আছে এটাতে তা দেখে নিন :
> Registry অপটিমাইজ করতে পারবেন,
> রেজিষ্ট্রি Defrag করতে পারবেন,
> সমস্ত DLL ফাইলগুলোর সমস্যা খুজে বের করা এবং সমাধান করতে পারবেন,
> বিভিন্ন এপলিকেশন ক্র্যাশ করা বন্ধ করতে পারবেন,
> কম্পিউটারের কার্যদক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারবেন,
> সবথেকে বড় কথা যে ফাইলটা মিসিং পাবেন তা সরাসরি ডাউনলোড করতে পারবেন।
লিংক > http://www.mediafire.com/?st9om7sriwgb2uv
এটার ওজন খুবই সামান্য এবং পোর্টেবল, তাই ইনষ্টল করতে হবে না।

যেসব সুবিধা আছে এটাতে তা দেখে নিন :
> Registry অপটিমাইজ করতে পারবেন,
> রেজিষ্ট্রি Defrag করতে পারবেন,
> সমস্ত DLL ফাইলগুলোর সমস্যা খুজে বের করা এবং সমাধান করতে পারবেন,
> বিভিন্ন এপলিকেশন ক্র্যাশ করা বন্ধ করতে পারবেন,
> কম্পিউটারের কার্যদক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারবেন,
> সবথেকে বড় কথা যে ফাইলটা মিসিং পাবেন তা সরাসরি ডাউনলোড করতে পারবেন।
লিংক > http://www.mediafire.com/?st9om7sriwgb2uv
এটার ওজন খুবই সামান্য এবং পোর্টেবল, তাই ইনষ্টল করতে হবে না।
পেন-ড্রাইভকে এমনভাবে প্রটেক্ট করুণ ফ্রীতে এবং সবচেয়ে কার্যকরী উপায়ে যাতে কেউ ক্র্যাক করতে না পারে

আমরা অনেকেই পেন-ড্রাইভ ব্যাবহার বিভিন্ন কম্পিউটারে। মানুষ মাত্রই ভুল বলে অনেক সময় ভুলে যাই কোথায় রেখে এসেছি। তাই, আমরা কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করতে পারি যেন আমাদের যাবতীয় তথ্য সুরক্ষিত থাকে অথবা, অন্যের হাতে না চলে যায়।
আজ আপনাদের সবচেয়ে কার্যকরী একটি ইনক্রিপ্সন মেথড সম্পর্কে জানাবো, যাতে করে আপনার ইউএসবি/পেন-ড্রাইভ অন্যের হাতে চলে গেলেও তা আপনি ছাড়া অন্য কেউ ক্র্যাক করতে পারবে না।
কি কি লাগবে?
- অবশ্যই পেন-ড্রাইভ
- TrueCrypt নামে সফটওয়্যার যা আপনি এখান থেকেঃ http://www.truecrypt.org/downloads আপনার অপারেটিং সিস্টেম অনুযায়ী ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
কিভাবে ইনক্রিপ্ট করবেন?
- ইউএসবি / পেন-ড্রাইভ প্লাগ-ইন করুণ।
- Truecrypt ইন্সটল করে রান করুণ।
- “Create Volume.” ক্লিক করুণ
- একটি নতুন উইজার্ড ওপেন হবে।
- “encrypt a non-system drive.” ক্লিক করুণ।
- “next” ক্লিক করুণ
- “Volume Type” জানতে চেয়ে নতুন স্ক্রিন আসবে
- “Standard TrueCrypt Volume.” সিলেক্ট করুণ
- “next.” ক্লিক করুণ
- এখন, “Volume Location” স্ক্রীন আসবে
- “select device” ক্লিক করুণ স্ক্রীনের ডান দিক থেকে।
- “next.” ক্লিক করুণ।
- “Volume Creation Mode” স্ক্রীন আসবে
- “create encrypted volume and format it.” ক্লিক করুণ
- “next.” ক্লিক করুণ
- “Encryption Options” স্ক্রীন আসবে
- কোন কিছু পরিবর্তন না করে “next.” ক্লিক করুণ
- “Volume Size” স্ক্রীন আসবে
- “next.” ক্লিক করুণ
- “Volume Password” স্ক্রীন আসবে
- ২০ অক্ষরের একটি পাসওয়ার্ড দিন
- “next.” ক্লিক করুণ
- “Large Files” স্ক্রীন আসলে “no” দিন
- “next.” ক্লিক করুণ
- “Volume Format” স্ক্রীন আসবে
- এখন, মাউস নিয়ে স্ক্রিনের ভেতরে নাড়াচাড়া করুণ। যতই নাড়বেন ততই সুরক্ষিত হবে আপনার ড্রাইভ।
- “format” ক্লিক করুণ (পুরনো ডাটা ব্যাকআপ করতে ভুলবেন না যেন)
- “ok” ক্লিক করুণ
- ব্যাস আপনার ড্রাইভকে এখন Uncrackable বলা চলে।
আশা করি অনেকএই এই পোস্ট থেকে উপকার পাবেন।
ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।
Download করুন আজই Latest Version IDM 6.12 Beta Build 10 PreActivated
আসসালামু-আলাইকুমঃ কেমন আছেন সবাই , আশা করি ভাল আছেন। টিউনারপেজে এটি
আমার প্রথম পোষ্ট। কোন প্রকার ভূল হলে ক্ষমা করবেন। এখন আসল প্রসঙ্গে আসা
যাক।
আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম Latest version IDM 6.12 BETA Build 10 PreActivated।
যা আগের তুলনাই এই ভার্সন টা অনেক উন্নত। তাছাড়া IDM PreActivated এর সম্পর্কে কারও অজানা নাই বলে আশা করছি । তারপরও যারা জানেন না, তাদের জন্য একটু বলিঃ PreActivated এর কাজ হচ্ছে, কোন ঝামেলা ছাড়াই মানে, লাইসেন্স কী / Crack ফাইল বাদেই ইন্সটল দেওয়া যাই। এবং অটো Registry হয়ে যাই। এক কথাই কোন বাড়তি ঝামেলা নাই।
তাহলে আর দেরি কেন? এখনিই জলদি করে ডাউনলোড করে নিন।

ডাউনলোড করুন Latest version IDM 6.12 BETA “এখান থেকে”
“Install এর পদ্ধতি ডাউনলোড ফাইল এর ভেতরে পাবেন”
সবাইকে ধন্যবাদ।
আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম Latest version IDM 6.12 BETA Build 10 PreActivated।
যা আগের তুলনাই এই ভার্সন টা অনেক উন্নত। তাছাড়া IDM PreActivated এর সম্পর্কে কারও অজানা নাই বলে আশা করছি । তারপরও যারা জানেন না, তাদের জন্য একটু বলিঃ PreActivated এর কাজ হচ্ছে, কোন ঝামেলা ছাড়াই মানে, লাইসেন্স কী / Crack ফাইল বাদেই ইন্সটল দেওয়া যাই। এবং অটো Registry হয়ে যাই। এক কথাই কোন বাড়তি ঝামেলা নাই।
তাহলে আর দেরি কেন? এখনিই জলদি করে ডাউনলোড করে নিন।

ডাউনলোড করুন Latest version IDM 6.12 BETA “এখান থেকে”
“Install এর পদ্ধতি ডাউনলোড ফাইল এর ভেতরে পাবেন”
সবাইকে ধন্যবাদ।
কিভাবে Windows Genuine Advantage Notifications Nag Screen ডিজেবল/আনইন্সটল করবেন
Windows Genuine Advantage Notifications Nag Screen এই
প্রবলেমটা অনেকরই বিরক্ত বোধ মনে হয়। তাই আমি একটি সহজ সমাধান দেওয়ার
জন্য চেষ্টা করলাম মাত্র। যাদের প্রয়োজন লাগবে তারা দেখতে পারেন।
কার্যপ্রণালী:
১. ধাপ: কিবোর্ড থেকে Clt + Alt + Del চেপে Windows Task Manager ওপেন করুন, তারপর Process ট্যাবে ক্লিক করে wgatray.exe তে ক্লিক করে End Process এ ক্লিক করুন এবং ইহা ক্লোজ করুন।২. ধাপ: কম্পিউটার Restart দিয়ে Safe Mode ওপেন করুন (safe mode এ ওপেন করার জন্য কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় F8 চাপতে থাকেন)
৩. ধাপ: C:\Windows\System32 এই ডাইরেক্টরীতে গিয়ে WgaTray.exe ডিলিট করে ফেলি ডিলিট ।
৪. ধাপ: C:\Windows\System32\dllcache এই ডাইরেক্টরীতে গিয়েও WgaTray.exe ডিলিট করে ফেলি ডিলিট ।
৫. ধাপ: Start \ Run: regedit টাইপ করুন, তারপর HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\Current Version\Winlogon\Notify তে গিয়ে WgaLogon ফোল্ডারটি Delete করে দিই।
৬. ধাপ: কম্পিউটার Restart দিই। ব্যস হয়ে গেল! ভালো লাগলে Comment করতে ভূলবেন না।
শুক্রবার, ১৭ আগস্ট, ২০১২
ফটোশপ টিপ::: ছবির যে কোনও জায়গার রঙ পরিবর্তন করুন সহজে
অনেকেই হয়তো কাজটা করতে চান, কিন্তু ফটোশপে কিভাবে করা হয়, নতুনরা তা
জানেন না ! একটা ছবিতে হয়তো আপনার শার্টের কালার কালো আছে, আপনি সেটাকে
ছাই কালার করতে চান, ফটোশপে কাজটা অনেক সহজে করা যায়। চলেন দেখা যাক।
১// প্রথমে ফটোশপে ছবিটি ওপেন করুন।
২// Image>>Adjustments>>Replace Color এ ক্লিক করুন।

৩// নিচের ছবির মত একটা উইন্ডো ওপেন হবে, আপনি যেখানে কালার চেঞ্জ করতে চান, সেখানে মাউস দিয়ে ক্লিক করেন, সেই জায়গাটা সিলেক্ট হয়ে যাবে উইন্ডো তে।

৪// এবার নিচের ছবিতে দেখানো অপশনগুলোর মত চেঞ্জ করে দেখেন, প্রিভিউ দেখাবে, তাই আপনি ইচ্ছেমত সবকিছু বাড়িয়ে/ কমিয়ে দেখতে পারেন যে কোনটা ভালো লাগে।

৫// এবার দেখুন চেঞ্জ হল কিনা।
১// প্রথমে ফটোশপে ছবিটি ওপেন করুন।
২// Image>>Adjustments>>Replace Color এ ক্লিক করুন।

৩// নিচের ছবির মত একটা উইন্ডো ওপেন হবে, আপনি যেখানে কালার চেঞ্জ করতে চান, সেখানে মাউস দিয়ে ক্লিক করেন, সেই জায়গাটা সিলেক্ট হয়ে যাবে উইন্ডো তে।

৪// এবার নিচের ছবিতে দেখানো অপশনগুলোর মত চেঞ্জ করে দেখেন, প্রিভিউ দেখাবে, তাই আপনি ইচ্ছেমত সবকিছু বাড়িয়ে/ কমিয়ে দেখতে পারেন যে কোনটা ভালো লাগে।

৫// এবার দেখুন চেঞ্জ হল কিনা।