আসসালামু আলাইকুম

বুধবার, ৭ জানুয়ারী, ২০১৫

উইন্ডোজ ৭ একটিভ না করেই ছোট একটি সফটওয়্যার দিয়ে জেনুইন করে নিন

উইন্ডোজ সেভেন সেটআপ দিয়েছেন? একমাসের ট্রায়াল পিরিয়ড শেষ হয়ে গেছে?উইন্ডোজ স্টার্টআপের সময় উইন্ডোজ একটিভেশনের ম্যাসেজ আসে? আপনার কম্পিউটারের ডেস্কটপের নিচে ডার কোনায় উইন্ডোজ নট জিনুইন লেখা আসছে?
৭ অ্যাক্টিভ
আপনার ডেস্কটপের ব্যাকগ্রাউন্ড কালো হয়ে গেছে? ট্রায়াল শেষ হয়ে যাবার পর আর কোন ‘কী’নিচ্ছে না? আবার সেটআপ করার কথা চিন্তা করছেন? আর আপনাকে নতুন করে উইন্ডোজ সেভেন সেটআপ করতে হবে না।
কারণ,উইন্ডোজ সেভেন একটিভেট করার জন্য একটিভেশন ‘কী’আর দরকার নেই। শুধুমাত্র একটি ছোট্ট সফটওয়্যার দিয়ে আপনি উইন্ডোজ সেভেন সেটআপ করতে পারেন। সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার পর ইনস্টল করুন।
তারপর ডেস্কটপ শর্টকার্ট থেকে সফটওয়্যারটি চালু করে ‘Use the default loader (v0.91)’ সিলেক্ট করে ইনস্টল বাটনে ক্লিক করুন। কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন…… কিছুক্ষন পর কম্পিউটার রিস্টার্ট নিবে।
ব্যস হয়ে গেলো!! আপনার উইন্ডোজটি আসলেই একটিভেট হয়েছে কিনা তা আপনি নিজেই দেখতে পারেন, আর এজন্য ‘My Computer’-এর উপর মাউস রেখে রাইট বাটন ক্লিক করুন তারপর ‘Properties’-এ ক্লিক করুন।
সফটওয়্যারটি ডাউনলোড এখানে ক্লিক করুন

Windows PC-র হার্ডওয়্যার সম্পর্কে জানুন বিস্তারিত(সবকিছু)!!



Windows PC চালাচ্ছেন কিন্তু, আপনি জানেন না আসলে আপনার পিসি’টি কিভাবে চলছে, কি হচ্ছে ভেতরে, তাপমাত্রার কি অবস্থা সবকিছু জানুন একটি সফটওয়্যার HWinfo32 দিয়ে   আরও জানা যাবে:

1. Processor
2. Memory
3. Bus
4. Video Adapter
5. Monitor
6. Drives
7. Audio
8. Network
9. Ports

Software-টির রয়েছে চমৎকার সব সুবিধা যা একটি হার্ডওয়্যারের বিস্তারিত তথ্যের পাশাপাশি জানা যাবে System Summary আবার এগুলো রিপোর্ট হিসেবে সেভ করে রাখার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।

Software-টি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

কিভাবে উইন্ডোজ ৭ হতে অটো রান বন্ধ করবেন

কিভাবে উইন্ডোজ ৭ হতে অটো রান বন্ধ করবেন
How to stop auto run from windows7
কিভাবে উইন্ডোজ ৭ হতে অটো রান বন্ধ করবেন
আশা করি সবাই ভালো আছেন আজ আমি আপনাদের সাথে ছোট একটি টিপস নিয়ে হাজির হলাম যেটা অনেক দিন আগে পত্রিকায় দেখেছিলাম । আমরা সবাই যারা উইন্ডোজ 7 চালাই তারা লক্ষ করবেন যে কোন পেনড্রাইভ পিসি তে দেয়ার সাথে সাথে অটো রান হয়ে যাই যার ফলে ওই পেনড্রাইভে কোন ভাইরাস থাকলে সহজেই আপনার পিসি তে প্রবেশ করে । বিশেষ করে shortcut virus বেশী বিরক্তিকর এটা সহজেই প্রবেশ করে । আজকের পোস্ট পরার পর আপনার আর অটো রান হবে না আপনি চাইলে ।
কথা বাড়িয়ে লাভ নাই কাজের কথাই আসা যাক নিচের ধাপ গুলো অনুসরন করুন
১. প্রথমে স্টার্ট মেনুতে গিয়ে কন্ট্রোল প্যানেলে ক্লিক করুন
২. তারপর system & security তে ক্লিক করুন
৩. তারপর administrative tools এ ক্লিক করুন
৪. এরপর service এ ডাবল ক্লিক করুন
৫. তারপর shell hardware detection এ ডাবল ক্লিক করুন
৬. এবার startup type automatic থেকে disable করে দিন এবং service status stop করে দিন
৭. সবশেষে apply করে ok করে বের হয়ে আসুন
এখন থেকে আর কোন পেনড্রাইভ আপনার পিসি তে অটো রান হবে না । আপনি এই সেবা বন্ধ করতে চাইলে startup type disable থেকে automatic করে দিন এবং service status stop থেকে start করে apply করে ok করে বের হয়ে আসুন ।
আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে screenshoot দেয়া হল।
step 1
step 2
step 3
step 4
step 5
step 6
পোস্ট টি প্রথম প্রকাশিত এখানে

উইন্ডোজ ৭ ও উইন্ডোজ ৮ এর VPN কানেকশান সেটআপ করবেন কীভাবে!!!

Virtual Private Network কে সংক্ষেপে VPN বলা হয়। একটি VPN, অথবা ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক নির্মাণ ইন্টারনেটের একটি ভার্চুয়াল “টানেল” যার মাধ্যমে আপনার ডাটা আপনার কম্পিউটার থেকে আদান প্রদান করতে পারে। UCR এ VPN হার্ডওয়্যার হিসাবে কাজ করবে. মনে করুন ভিপিএন বলতে একটি কাল্পনিক প্রাইভেট নেটওয়ার্কের কথা বলা হচ্ছে। একটা কম্পানির অনেক গুলো কম্পিউটার এর মাঝে নেটওয়ার্কিং করা থাকলে খুব সহজেই সবাই একে অপরকে ইমেইল, ফাইল ইত্যাদি তথ্য আদান প্রদান করতে পারে। প্রাইভেট নেটওয়ার্ক আর পাবলিক নেটওয়ার্কের মধ্যে মূল পার্থক্য হল প্রাইভেট নেটওয়ার্কে শুধুমাত্র ওই নেটওয়ার্কের সদস্যগণ একজন আরেকজনের সাথে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে কিন্ত পাবলিক নেটওয়ার্কে পৃথিবীর যে কেউ যে কারো সাথে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে। পাবলিক নেটওর্য়াক বা ইন্টারনেটে যেহেতু পৃথিবীর সবাই সংযুক্ত তাই এখানে তথ্যের গোপনীয়তা ফাঁস হয়ে যাবার একটা ঝুঁকি থেকে যায়। যেহেতু ইন্টারনেট ব্যবহার করে সরাসরি তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে তথ্যের গোপনীয়তা ফাঁস হয়ে যাবার একটা ঝুঁকি থাকে, তাই ইন্টারনেট ব্যবহার করে নিজের নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হওয়ার নিরাপদ পদ্ধতি হল VPN। এই পদ্ধতিতে ব্যবহারকারী এবং প্রাইভেট নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করার জন্য ইন্টারনেটে একটি কাল্পনিক সুড়ঙ্গ তৈরী হয়।
https://www.facebook.com/TunerPageCom

ফ্রীতে VPN (Virtual Private Network) কানেকশন তৈরি করুন

সুরক্ষা, গোপন এবং অনব্লক থাকুন ৯টি ফ্রী VPN দিয়ে

আজ আমি আপনাদের জন্য যে টিউটোরিয়ালটি নিয়ে হাজির হয়েছি তা উইন্ডোজ ৭ ও উইন্ডোজ ৮ এর উপর। কিভাবে এটি সেটআপ করবেন তা এখান থেকে দেখে নিন ফ্রীতে VPN (Virtual Private Network) কানেকশন তৈরি করুন। কিন্তু কিভাবে আপনি আপনার উইন্ডোজ ৭ ও উইন্ডোজ ৮ এ এর কানেকশান কনফিগারেশান করবেন, তাই দেখুন আমার এই টিউটোরিয়ালটিতে।

VPN কানেকশান কনফিগারেশান করা

________________________________________________________________________________________________

নতুন কানেকশান তৈরি করা

  • প্রথমে এখানে যানঃ Control Panel —> Network and Sharing Center
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার এখানে ক্লিক করুনঃ “Change adapter settings”.
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার এখানে যানঃ File —> “New Incoming Connection”.
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • কনফিগারেশানের প্রথম উইজার্ড এটি। এখান থেকে আপনি আপনি কোন কোন ইউজারকে অ্যাকসেস দিতে চান তা সিলেক্ট করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার “Through the internet” সিলেক্ট করে Next করুন।
  • এবার আপনার ইন্টারনেট প্রোটোকল সিলেক্ট করুন ও “Internet Protocol Version 4 (TCP/IPv4) এ ডাবল ক্লিক করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার নিচের ছবির মতো সেটিং করে OK করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • আপনি সেটআপের শেষ উইজার্ডে চলে আসলেন। এবার Finish বাটনে ক্লিক করে শেষ করুন। তবে অবশ্যই আপনার পিসির নামটা মনে রাখবেন। নিচের মতো দেখাবে।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
এই মাত্র আমরা আমাদের VPN connection সেটআপের কাজ শেষ করলাম। এবার আসুন আমরা উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল কনফিগারেশান করি।

উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল কনফিগারেশান

  • প্রথমেই এখানে যানঃ Control Panel —> Windows Firewall.
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • বামপাশের মেনু থেকে “Advanced Settings” এ ক্লিক করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার “Inbound Rules” এ ক্লিক করুন।
  • এবার “Actions” —> “New Rule…” এ ক্লিক করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • তাহলে একটি নতুন উইজার্ড আসবে।
  • এখান থেকে Port সিলেক্ট করে Next করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবারের উইজার্ড থেকে “TCP” সিলেক্ট করুন ও “Specific remote ports” এ “1723” লিখুন ও Next করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার “Allow the connection” সিলেক্ট করে Next করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার প্রত্যেকটি অপশান সিলেক্ট করে Next করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার Description ফিল্ডে আপনার ইচ্ছা মতো আজাইরা যত প্যাঁচাল আছে লিখুন :P ও Finish বাটনে ক্লিক করুন।
https://www.facebook.com/TunerPageCom
  • এবার আপনার Router configuration টা করে নিন। কিভাবে করবেন? কষ্ট করে একটি পিপি ভাইকে বলবেন আমি এখনও এটা শিখতে পারি নি :( :cry:
ব্যস আপনার কাজ শেষ। এবার ব্যবহার করতে থাকুন।

রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৪

একটি জিপি মডেম দিয়ে ব্যাবহার করুন যে কনো কোম্পানির সিম কার্ড (gpcare) ছবি সহ টিউটোরিয়াল

জিপি মডেম এ আপনি যে কোনো অপারেটরের  সিম ব্যাবহার করতে পারবেন। কনফিগারেশন পরিবর্তন করে জিপি মডেম দিয়ে আন্য অপারেটরের নেট চালানো যায়।
 প্রথমে জিপি মডেমের বাইডিফল্ট সফটওয়্যার টি ওপেন করুন।
এখন উপরেরে দিকের টুলস থেকে অপশন এ ক্লিক করুন (Tools > Options)।
মডেমে যে কোন সিম
 এখন যে পেজ টা আসবে ওখান থেকে আপনাকে প্রফাইল ম্যানেজমেন্ট এ ক্লিক করতে হবে, নিচের ছবির মতোন…
 মডেমে যে কোন সিম2
 প্রফাইল নাম হিসাবে জিপি ইন্টারনেট দেয়া থাকবে কিন্তু নতুন কানেকশনটার জন্য এখানে আপনাকে একটা নতুন প্রফাইল তৈরি করতে হবে। ডান দিকে New এ ক্লিক করুন।
মডেমে যে কোন সিম3
 এবার কোন ইন্টারনেট কানেকশন এর জন্য কিভাবে কনফিগার করতে হবে তা স্ক্রিন শটের মাধ্যমে দেয়া হলঃ
 রবি/একটেলের  জন্যঃ
Profile Name এ Aktel type করুন। APN টা Static Select করে বক্সে internet/robi লিখুন। এখানে Access Number হিসাবে *99# দেয়া থাকবে আর যদি না থাকে তবে আপনাকে *99# লিখতে হবে। এখন Save এ ক্লিক করে Profile সেভ করুন এবং OK চেপে বেড়িয়ে আসুন। নিচের ছবির মতোন…
মডেমে যে কোন সিম4
বাংলালিংকের জন্যঃ
Profile Name এ Banglalink type করুন। APN টা Static Select করে বক্সে blweb লিখুন। এখানে Access Number হিসাবে *99# দেয়া থাকবে আর যদি না থাকে তবে আপনাকে *99# লিখতে হবে। এখন Save এ ক্লিক করে Profile সেভ করুন এবং OK চেপে বেড়িয়ে আসুন।
ওয়ারিদের/এয়ারটেলের জন্যঃ
Profile Name এ Warid Internet type করুন। APN টা Static Select করে বক্সে internet লিখুন। এখানে Access Number হিসাবে *99# দেয়া থাকবে আর যদি না থাকে তবে আপনাকে *99# লিখতে হবে। এখন Save এ ক্লিক করে Profile সেভ করুন এবং OK চেপে বেড়িয়ে আসুন।
টেলিটকের জন্যঃ
Profile Name এ Teletalk type করুন। APN টা Static Select করে বক্সে gprsunl লিখুন। এখানে Access Number হিসাবে *99# দেয়া থাকবে আর যদি না থাকে তবে আপনাকে *99# লিখতে হবে। এখন Save এ ক্লিক করে Profile সেভ করুন এবং OK চেপে বেড়িয়ে আসুন।
এখন মডেমে আপনার নির্দিষ্ট সিম ভোরে নিন আর জিপি’র ডিফল্ট Software এর Connection পেজ থেকে GP-internet এর পরিবর্তে নির্দিষ্ট operator (যে সিম ভরবেন তার নাম টেলিটক হলে Taletalk, বাংলালিংক হলে Banglalink-wap etc)  কে Select করে Connect এ Click করুন । ব্যস হয়ে গেলে জিপি মডেমে টেলিটক নেট চালু।

ডিভিডি রম না থাকলে পেনড্রাইভের মাধ্যমে উইন্ডোজ ইনস্টল করে নিন

ইউএসবি পেনড্রাইভটি বুটেবল করে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করা খুবই সহজ একটা প্রক্রিয়া । আপনার পিসি বা ল্যাপটপের ডিভিডি রম না থাকলে বা কোনো কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হলে বুটেবল পেনড্রাইভ একটি ভালো সমাধান। কমপক্ষে ৪ গিগাবাইট অথবা তার চেয়ে অধিক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন একটা পেনড্রাইভ হলেই চলবে।
এটি করতে উইন্ডোজের স্টার্ট বাটনে ক্লিক করার পর সার্চ বক্সে cmd লিখলে যে প্রোগ্রামটি আসবে, তাতে রাইট বাটন ক্লিক করে Run as administrator হিসেবে ওপেন করুন, ইউজার অ্যাকাউন্ট কন্ট্রোল ডায়ালগ বক্স এলে ইয়েস চাপুন। এবার কমান্ড প্রম্পট উইন্ডো চালু হলে তাতে diskpart লিখে এন্টার চাপুন। ডিস্কপার্ট অবস্থায় এলে list disk লিখে এন্টার চাপলে আপনার সিস্টেমে যেসব ড্রাইভ সংযুক্ত আছে, তার লিস্ট ও পাশেই সাইজ দেখাবে। এখানে একটা বিষয় ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে। সাধারণত আপনার হার্ডডিস্ক হবে Disk 0, যার সাইজ গিগাবাইটে দেওয়া আছে। নিচেই পাবেন আপনার পেনড্রাইভ Disk 1 অথবা Disk 2 এ রকম, যার সাইজ মেগাবাইট আকারে পাবেন।
এখান থেকে আপনার পেনড্রাইভটি সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে হবে। Disk 1 আপনার পেনড্রাইভ হলে select disk 1 অথবা Disk 2 হলে select disk 2 লিখে এন্টার চাপুন। এরপর clean লিখে এন্টার চাপতে হবে। তারপর create partition primary লিখে এন্টার চাপলে পার্টিশন তৈরি হবে। এবার ড্রাইভটি ফরমেট করতে হবে। লিখুন format fs=ntfs quick এবং এন্টার চাপুন। ফরমেট হতে সামান্য একটু সময় নেবে। এটাই শেষ ধাপ। active লিখে এন্টার চাপুন। তারপর exit লিখে বের হয়ে আসুন। বুটেবল পেনড্রাইভ তৈরি হয়ে গেল।
এখন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের ভিডিডি (Windows Vista, 7, 8 অথবা 8.1) থেকে সব ফাইল কপি করে পেনড্রাইভে পেস্ট করে দিন। ইমেজ ফাইল বা ISO ফাইল থাকলে সেটাকে উইনরার, উইনজিপ অথবা সেভেন-জিপ—যেকোনো একটা দিয়ে এক্সট্রাক্ট করে পেনড্রাইভে কপি করতে হবে। যে কম্পিউটারে ওএস ইনস্টল করতে হবে, তাতে পেনড্রাইভ প্রবেশ করিয়ে মেশিন চালু করে বুট মেন্যু থেকে পেনড্রাইভ বা রিম্যুভেবল ডিস্ক নির্বাচন করে দিন। উইন্ডোজ ইনস্টলেশন শুরু হয়ে যাবে।

ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার এবং ইল্যান্সের মত ব্যতিক্রমী কিছু ওয়েবসাইট

মার্কেটপ্লেস হিসাবে আমরা সবাই ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার এবং ইল্যান্সের মত সাইটগুলোকে চিনি। এই সবগুলো সাইট প্রায় একইভাবে কাজ করে। তবে এর বাইরেও ব্যতিক্রমী কিছু মার্কেটপ্লেস রয়েছে।
৯৯ ডিজাইন
গ্রাফিক ডিজাইন নিয়ে যারা কাজ করেন তাঁরা এটার সঙ্গে বেশ পরিচিত। এখানে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে কাজের পুরস্কার প্রদান করা হয়। আর এ সাইটের পুরস্কারের টাকার পরিমাণ অন্য যেকোনো সাইটের তুলনায় বেশ ভাল। বিষয়টা এরকম, ক্লায়েন্ট এর একটা লোগো বা টি-শার্ট ডিজাইন লাগবে। তিনি তার চাহিদা অনুযায়ী বিবরণ পেশ করলেন। এখানে আপনাকে কোন অ্যাপ্লিকেশন করতে হবে না। তার বর্ননা করা চাহিদা অনুযায়ী আপনি ডিজাইন করবেন এবং তা প্রতিযোগিতার পেইজে আপলোড করবেন। আপনার ডিজাইনটি সংশ্লিষ্ঠ ক্লায়েন্ট দেখবেন। আপনার মত আরও অনেক ডিজাইনার তাঁর নিজের ডিজাইন আপলোড করবেন ক্লায়েন্টের কাছে। ক্লায়েন্ট এর যে ডিজাইন পছন্দ হবে তিনি সেটিই বেছে নেবেন এবং সবশেষে পারফেক্ট ডিজাইনারকে পুরস্কার বা প্রজেক্টের টাকা প্রদান করবেন।
থিমফরেস্ট
থিমফরেস্ট হলো এনভাটোর সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইট। গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা এখানে তাঁদের ডিজাইন টেমপ্লেট বিক্রি করতে পারেন এবং ডেভেলপার হলে ডিজাইনের পাশাপাশি এইচটিএমএল এবং সিএসএস কোডিংও বিক্রি করা যায়। আপনার ডিজাইন ও ফাংশনালিটি যদি ক্রেতাদের একবার নজর কাড়তে পারে তবে তো কথাই নেই, আপনি লাখোপতি এক ডিজাইনেই (এক্সট্রা অর্ডিনারি কিছু তৈরি করতে পারলে কোটিপতি হওয়াও কঠিন কিছু নয়, থিমফরেস্টে এমন এমন সব ডিজাইন আছে যার একেকটি কয়েক কোটি টাকা করে বিক্রি হয়েছে!)। থিমফরেস্টে থিম বিক্রি হয়, আর গ্রাফিক্স বিক্রি করার জন্য গ্রাফিকরিভার, কোড বিক্রি করার জন্য কোডক্যানিয়ন, স্টক ফটোগ্রাফি বিক্রি করার জন্য ফটোডিউন এবং থ্রিডি অ্যানিমেশন বিক্রির জন্য থ্রিডিওশান বেশ জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস।
, ফ্রিল্যান্সার
ডিজাইন ক্রাউড
উপরে যে ৯৯ ডিজাইন এর কথা বললাম, এটাকে তার কপি হিসেবে ধরতে পারেন। ডিজাইন কনটেস্টের জন্য এটি আরেকটি জনপ্রিয় কো¤পানি। সাইটটির কনটেস্টের মাধ্যমে এখানেও আপনি আপনার ক্রিয়েটিভিটি নিয়ে বাঘা বাঘা ডিজাইনারদের সাথে লড়াই করতে পারেন।
ফাইভআরআর
এটি বেশ ভিন্ন। এখানে বায়ার কোন জব পোস্ট করে না, কর্মীরাই পোস্ট করে তাঁরা বায়ারদের জন্য কি কি কাজ করতে পারবে। পোস্ট যদি কোন বায়ারের ভালো লেগে থাকে তবে ক্লায়েন্ট আপনার কাছ থেকে তা কিনে নেবেন। যতজন বায়ার এই সার্ভিসটা কিনবেন আপনি ততবার টাকা পাবেন। বিষয়টি ঠিক এমন, আপনি একটি পোস্ট করলেন আমি ৫০০ ওয়ার্ডের একটি আর্টিকেল লিখে দিবো, এর জন্য আমাকে ৫ ডলার দিতে হবে।
এখন যত বায়ারের আর্টিকেল প্রয়োজন হবে তাঁরা আপনাকে আর্টিকেলের অর্ডার দিয়ে দিবে এ পোস্ট দেখে। এ সাইটটির একটি মজার দিক হচ্ছে, আপনি যাই করেন না কেন, আপনাকে তা মাত্র ৫ ডলারে করতে হবে! তাই ছোট ছোট কাজ এখানে সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে।

উইন্ডোজ এর “Run” অপশনের জন্য ৫০ টি প্রয়োজণীয় শর্টকাট

আচ্ছালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমি ও আছি ভালোই আলহামদুলিল্লাহ্। যাই হোক আজ আমি যেই পোস্ট টির কথা বলছি সেটি সম্পর্কে অনেকে হয়তো জানেন, যারা না জানেন তারা দেখে নেন কাজে লাগতে পারে।
আমরা প্রয়জনের তুলনায় RUN (Win + R ) এর ব্যবহার খুব কম করি।
এবার কিছু র্সটকী থেকে Run অপশন একবার ব্যবহার করে দেখেন
দেখুন আপনার ব্যবহার কতটা দ্রুত এবং মজাদার :
যেমন ক্যালকোলেটর এর জন্য শুধু RUN এ গিয়ে
calc লিখে এন্টার ……… বাস Calculator হাজির ।
এগুলো Run অপশনে গিয়ে লিখুন।
Add/Remove Programs – appwiz.cpl
Adobe Photoshop (if installed)- photoshop
Bluetooth Transfer Wizard – fsquirt
Calculator – calc
Control Panel – control
Date and Time Properties – timedate.cpl
Firefox (if installed)- firefox
Free Cell Card Game- freecell
Game Controllers- joy.cpl
Help and Support- helpctr
Internet Explorer- iexplore
Pinball Game – pinball
Power Configuration – powercfg.cpl
Printers and Faxes – control printers
Printers Folder – printers
Real Player (if installed)- realplay
Registry Editor – regedit
Remote Access Phonebook – rasphone
Remote Desktop – mstsc
Scanners and Cameras – sticpl.cpl
Scheduled Tasks – control schedtasks
Shuts Down Windows – shutdown
Microsoft Chat – winchat
Microsoft Excel (if installed) – excel
Microsoft Movie Maker – moviemk
Microsoft Paint – mspaint
Microsoft Powerpoint (if installed)- powerpnt
Mouse Properties – control mouse
Mouse Properties – main.cpl
Network Setup Wizard – netsetup.cpl
Notepad – notepad
On Screen Keyboard – osk
Opens AC3 Filter (If Installed) – ac3filter.cpl
Outlook Express – msimn
Paint – pbrush
Keyboard Properties – control keyboard
System Configuration Editor – sysedit
System Configuration Utility – msconfig
System Information – msinfo32.
Task Manager – taskmgr
System Properties – sysdm.cpl
Task Manager – taskmgr
Windows Explorer – explorer
Windows Firewall- firewall.cpl
Windows Magnifier- magnify
Windows Media Player – wmplayer
Windows Messenger – msmsgs
Windows XP Tour Wizard – tourstart
Wordpad – write
10389999_649056971849813_7088372945373028313_n

কি ধরনের প্রিন্টে মুভি ডাউনলোড করবেন এবং ভালো প্রিন্ট কিভাবে বুঝবেন

আমারা দেখি মুভির নামের পাশে অনেক ধরনের ফরমেটের নাম লেখা থাকে যেমন  Blu Ray/BDRip/R5/DVDRip/TELESYNC/CAM/ ইত্যাদি । এই সব দ্বারা কি বুঝায় তা নিচে দেয়া হলো :
 ডাউনলোড
CAM : এটা হচ্ছে সরাসরি হল প্রিন্ট । দেখা মানে সময় নষ্ট ,ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে লুকিয়ে হলের কোন-কানা থেকে এটার ভিডিও করা হয়, মাঝে মাঝে ক্যামেরা নড়ে যায়, সামনে দিয়ে লোক হেটে যায়, কথা শোনা যায় না এবং ঝাপসা রং ছাড়া প্রিন্ট ।
TELESYNC : এটার প্রিন্ট ক্যাম প্রিন্টই পার্থক্য যেটা সেটা হলো সাউন্ডে। এটার অডিও এক্সার্টানাল অডিও সোর্স (যেমনঃ হেড ফোন) থেকে রেকর্ড করা হয়। অনেকক্ষেত্রেই ক্যামের চেয়ে ভালো প্রিন্ট পাওয়া যায় যদি খালি সিনেমা হলে বা প্রোজেকশন রুম থেকে ভিডিও করা হয়।
DVD-SCREENER : এটা হলো মূল ডিভিডি প্রিন্টের প্রি ভার্সণ। এটার কোয়ালিটি ডিভিডির মতই ।কিন্তু এটাতে নানারকম ওয়াটার মার্ক লেখা থাকে সাধারনতঃ এগুলো প্রমোশনাল কাজে নানা জায়গায় পাঠানো হয়
R5 : এটা হচ্ছে পাইরেসিকে টেক্কা দেবার জন্য মুভি ইন্ড্রাস্টির চেষ্টা…মূলত রাশিয়া জোনের জন্য এই প্রিন্ট বের করা হয়। এটা হলো কম খরচে, লো কোয়ালিটি প্রিন্টের ডিভিডি যেটা বের করা হয় স্ক্রিণার প্রিন্টের সময়েই…বেশির ভাগ সময়ে এটাতে ইংরেজী ডাব থাকে না…সেসময় এর উপর হল থেকে ইংরেজী অডিও ডাব করা হয় এবং লেখা থাকে- R5 LINE
WORKPRINT : এই ভার্সনে পুরো মুভিটি থাকে না..ডিভিডি তৈরি করার সময়ে নন-প্রসেসড ভার্সন এটা।
DVDRip : এটা হলো ফাইনাল ডিভিডি রিলিজ ।চমৎকার সাউন্ড এবং ভিডিও কোয়ালিটি ।ফাইল ফরম্যাট সাধারনত: DivX/XviD থাকে।
BDRip : এটা  DVDRip এর উপরের ভার্শন।  এটার রেগুলেশন অসাধারন।
Blu Ray : এটা হলো মুভির অরিজিনাল ভার্শন। এটা সরাসরি মুভির কম্পানি অনলাইন রিলিজ করে।
BrRip ( 720 & 1080p) : এটা হলো ইনকোড ভার্শন।  বিভিন্ন আপলোডাররা এটা বিভিন্নভাবে ইনকোড করে। ফ্রির ভেতর এটাই সব থেকে ভালো প্রিন। ৪২০,৭২০ এবং ১০৮০ দিয়ে মুভির রেগুলেশন ও মনিটরের পরিমাপ দেখানো হয়।আমার মতে  Blu Ray > BrRip > DVDRip > R5 পর্যায় ক্রমে প্রাধান্য দেয়া উচিত ডাউওনলোড করার ক্ষেত্রে , তবে অপেক্ষাকৃত ভালো প্রিন্টের জন্যে নতুন মুভি দেখার ক্ষেত্রে অপেক্ষা করা উচিত ।

পেনড্রাইভ লক করে রাখুন সফটওয়্যার ছাড়া

প্রথমে পিসির সাথে আপনার পেনডাইভটি সংযোগ করুন, যেটি আপনি লক করবেন। আমি আমারটা করলাম।
এবার My Computer ঢুকে Pendrive এর উপর রাইট বাটন এ ক্লিক করে Turn on BitLocker এ ক্লিক করুন ।
01
তাহলে নিচের মত আসবে।
03
এবার Use a Password to unlock the drive এ টিক চিহ্ন দিয়ে Type your Password এবং Retype your Password এর ঘরে একই পাসোয়ার্ড দিয়ে Next এ ক্লিক করুন।
04
এবার Save the Recovery key to a file এ ক্লিক করে ফাইলটি সেভ করে রাখুন।
05
এবার Use Encrypting বাটনে ক্লিক করুন।
06
তারপর ১০০ % হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
07
এবার পিসি থেকে Pendrive টি খুলে আবার লাগান দেখুন আপনার পেন ড্রাইভ টি লক হয়ে নিচের মত শো করছে।
10
আজ এই পর্যন্ত। আল্লাহ হাফেজ।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More