আসসালামু আলাইকুম

সোমবার, ১৫ এপ্রিল, ২০১৩

মাইক্রোওয়ার্কার্সে বেশী জব পাওয়ার কৌশল এবং একটি অসাধারণ প্লাগিন

আমাকে অনেকেই জিজ্ঞেস করে থাকেন মাইক্রোওয়ার্কার্সে বেশী জব পাওয়ার কৌশল কি? আসলে উত্তর একেবারে সহজ। বেশী করে রিফ্রেশ দিবেন,এইটার কোন বিকল্প নাই কারন মাইক্রোতে প্রতি মুহুর্তে জব আপডেট হয় এবং কিছু কিছু অল্প পজিশনের জব আছে যেইগুলা ৩০ সেকেন্ড থেকে ১ মিনিটে শেষ হয়ে যায়… সুতরাং পারলে প্রতি ৫ সেকেন্ডে একবার রিফ্রেশ দিবেন।
microworkersএইভাবে রিফ্রেশ দেওয়াটা আসলে খুবই বিরক্তিকর। কারন তখন অন্য কোন কাজ করা যায় না। রিফ্রেশ দিতে দিতে হাতের আঙ্গুল ব্যথা হয়ে যায়। অনেক সময় জব আসলেও রিফ্রেশ এর অভ্যাসবশত F5 এ চাপ দেওয়ায় অইটা আবার চলেও যায়। রাগে তখন মাথার চুল ছিড়তে ইচ্ছা করে (আমি নিজেই ভুক্তভোগী)। আবার অনেকে বলেছেন রিফ্রেশ দিতে দিতে কিবোর্ডের F5 বাটন এর অবস্থা নাকি কেরোসিন,আর কিছুদিন গেলে জানাজা দেওয়া লাগবে। তো এইটা থেকে বাচার উপায় কি? কখনো ভেবেছেন কি এমন কোন উপায় যদি থাকত রিফ্রেশ এর কাজটা অটোমেটিক হয়ে যেত আর জব আসলে এলার্ট দিয়ে দিত?
হ্যা,আপনার মনের কথাটা আমি বুঝি,আর তাই আপনার কষ্টের সমাধানের জন্যই এই পোস্ট। এইবার একটু নড়েচড়ে বসেন।
অটোমেটিক  রিফ্রেশ এর জন্য আমি একটি অসাধারন প্লাগিন ইউজ করি। প্লাগিনটির নাম হচ্ছে Auto Refresh Plus. এটি শুধু গুগল ক্রোম ইউজারদের জন্য । আপনাদের অনেকের কাছে হয়তো আরো অনেক অটো রিফ্রেশ এর জন্য প্লাগিন আছে। আমিও অনেকগুলা ইউজ করেছি। আমার কাছে এটিই সেরা মনে হয়েছে। কারন, এইটার কিছু ফিচার এটাকে অন্যগুলা থেকে আলাদা করে দিয়েছে। অন্য রিফ্রেশার প্লাগিন দিয়েও ৫/১০ সেকেন্ড পর পর অটোমেটিক রিফ্রেশ দেওয়া যায়,কিন্তু ওইগুলার অসুবিধা হল জব আসলেও রিফ্রেশ বন্ধ হয় না যদি না আপনি নিজে বন্ধ করেন। যার ফলে ভুলবশত রিফ্রেশ বন্ধ না করলে জব আসলেও আবার চলে যায় (রাগে চুল ছিড়ার ইমো হবে)।কিন্তু Auto Refresh Plus এর চমৎকার সুবিধা হচ্ছে জব আসলে রিফ্রেশ অটোমেটিক বন্ধ হয়ে যায় এবং একটি পপআপ নটিফিকেশন দিয়ে জানিয়ে দেয় জব হাজির :) । ভাবছেন কিভাবে সম্ভব? বলছি বলছি…
প্রথমে ক্রোম অয়েব স্টোর থেকে Auto Refresh Plus ডাউনলোড এবং ইন্সটল করে নিন। সরাসরি এই লিঙ্কে গিয়ে ডাউনলোড করুন।
Add to Chrome এ ক্লিক করুন। ডাউনলোড হয়ে গেলে ইন্সটল এ ক্লিক করুন।
ইন্সটল হয়ে গেলে ব্রাউজার এর উপরে ডান কোনায় Auto Refresh Plus বাটন দেখতে পাবেন। এইটার উপর মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে Options এ যান।
নিচের চিত্রের মতো দেখতে পাবেন। স্ক্রল করে নিচে আসুন। পেজ মনিটর অপশন থেকে Enable This Feature এ ঠিক চিহ্ন দিন। Page Monitor Pattern থেকে Popup Notification once FIND the target সিলেক্ট করুন। Play Sound অপশন থেকে  Play sound candidate 1 (1 second) অথবা Play sound candidate 2 (6 seconds) সিলেক্ট করুন। Save করে বেরিয়ে আসুন। ভালভাবে বুঝার জন্য নিচের স্ক্রিনশটটি দেখুন।
1
কাজ অর্ধেক শেষ। এবার ব্রাইজার এর উপরের ডান কোনায় থাকা Auto Refresh Plus বাটনে সরাসরি ক্লিক করুন। Time Interval থেকে 5 Seconds সিলেক্ট করুন। আপনি চাইলে ম্যানুয়েলি ইচ্ছামত টাইম বসাতে পারবেন। এখন Page Monitor Once Find The Target বক্সে লিখুন 1 Jobs ।উপরের Start বাটনে ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন। ভালভাবে বুঝার জন্য নিচের স্ক্রিনশটটি দেখুন।
2
এখন প্রতি ৫ সেকেন্ড পর পর অটোমেটিক রিফ্রেশ হতে থাকবে। আপনি চাইলে এখন বিশ্রাম নিতে পারেন অথবা অন্য ট্যাব খুলে কাজ করতে পারেন। এবার কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন। যখনই আপনার মাইক্রো পেইজে ১টি জব আসবে তখনি রিফ্রেশ বন্ধ হবে এবং Auto Refresh Plus সাউন্ডসহ নিচের চিত্রের মত পপআপ নোটিফিকেশন দিবে।
3
যেহেতু সাউন্ডসহ নোটিফিকেশন দিবে সুতরাং আপনি অন্য কাজে ব্যস্ত থাকলেও এলার্ট পাবেন। এবার জবটি কমপ্লিট করুন এবং আগের মত Auto Refresh Plus বাটনে ক্লিক করে টাইম সিলেক্ট করে Start বাটনে ক্লিক করুন। আপনি চাইলে এখন ফেসবুক ব্রাউজ/চ্যাট করতে পারেন অথবা অন্য কাজ করতে পারেন আগের মত রিফ্রেশ হতে থাকবে এবং জব আসলে সাউন্ডসহ এলার্ট দি‍য়ে বলবে বান্দা হাজির :) । আশা করা যায় এখন থেকে কোন জব মিস হবে না :D ।অলস মানুষ আমি।অনেক কষ্ট করে লিখেছি। এর মাঝে দুইবার কারেন্ট চলে গেছে। যাই হোক,কেমন লাগল জানাবেন।

মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্টে টাইম কাউন্টডাউন অ্যানিমেশন (mega post)

আজকের পর্বে থাকছে পাওয়ারপয়েন্টে টাইম কাউন্টডাউন অ্যানিমেশন করার কৌশল। পুরনো দিনের সাদাকালো মুভি শুরুর আগে গোলাকার চাকতির মাঝে উল্টো দিক থেকে সংখ্যা গণনা করার পর মুভি শুরু হতো। অ্যাডোবি ফ্ল্যাশ দিয়ে কাজটি করা যায়, তবে তা করতে বেশ ঝামেলা পোহাতে হবে। ফ্ল্যাশের চেয়েও আরো কম সময়ে ও খুব সহজেই পাওয়ারপয়েন্টে করা যাবে। পাওয়ারপয়েন্ট স্লাইড বানানোর পর যদি তা ফ্ল্যাশ ফাইল হিসেবে সংরক্ষণ করা হয় তবে কারো বোঝার উপায় থাকবে না যে তা পাওয়ারপয়েন্টের সাহায্যে করা হয়েছে। টাইম কাউন্টডাউন ইফেক্টযুক্ত স্লাইড বানানোর কৌশল ধাপে ধাপে নিচে বর্ণনা করা হলো।
countdown animation
ধাপ-১ :
প্রথমে পাওয়ারপয়েন্ট চালু করে খালি একটি স্লাইড নিতে হবে। তারপর স্লাইডের ব্যাকগ্রাউন্ডের রঙ কালো নির্বাচন করতে হবে। ২০০৭ ভার্সনে কাজটি করার জন্য খালি স্লাইডে বাটন ক্লিক করে Format Background-এ নির্বাচন করতে হবে। তারপর Solid Fill রেডিও বাটন চেক থাকা অবস্থায় কালার বাকেট থেকে কালো রঙ নির্বাচন করে Apply to all-এ ক্লিক করুন, এতে নতুন স্লাইড যোগ করা হলে তা কালো রঙয়ের হবে ।
ধাপ-২ :
ব্যাকগ্রাউন্ড নির্বাচনে স্লাইডের মাঝখানে সাদা রঙয়ের বড় আকারের একটি বৃত্ত আঁকুন। বৃত্ত আঁকার কাজ করার জন্য Insert থেকে গোলাকার শেপ নির্বাচন করতে হবে এবং সুন্দরভাবে স্লাইডের মাঝ বরাবর বড় করে একটি বৃত্ত আঁকতে হবে। বৃত্তের আকার একটি নির্দিষ্ট মাপে থাকলে দেখতে নিখূঁত লাগবে, তাই তার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ একই হতে হবে। বৃত্তের ওপরে ডবল ক্লিক বা বৃত্তটি সিলেক্ট করে রিবন বার থেকে Format সিলেক্ট করতে হবে। এরপর ফরমেট বারের ডানপাশে Size লেখা ঘরে দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের স্থানে ৬ লিখে এন্টার চাপুন। এরপর বৃত্তটি সিলেক্ট করে তা স্লাইডের একেবারে মাঝ বরাবর স্থাপন করতে হবে ।
ধাপ-৩ :
বৃত্তটি সিলেক্ট করে Shape Fill-এ No Fill এবং Shape Outline থেকে সাদা রঙ নির্বাচন করতে হবে। এরপর Shape Outline > Weight > More Lines অপশন থেকে বৃত্তের ধার মোটা করার জন্য উইডথ লেখা স্থানে ১০ বা ১২ এবং Compound Type থেকে Double লাইন সিলেক্ট করতে হবে (চিত্র-১)।
ধাপ-৪ :
বৃত্তের ভেতরে সংখ্যা বা অক্ষর লেখার জন্য ইনসার্ট থেকে টেক্সট বক্স এনে তা বৃত্তাকার শেপটির মাঝখানে স্থাপন করতে হবে। টেক্সট হিসেবে ৫ লিখুন এবং ফন্ট বদলে তা Arial Black এবং ফন্টের আকার ২০০ বা ২৫০ টাইপ করতে হবে। খেয়াল রাখবেন যাতে অক্ষরটি বৃত্তের পরিধির বাইরে চলে না যায়। অন্য যেকোনো ফন্ট ব্যবহার করা যাবে তবে অবিকল আসল ইফেক্টের জন্য এরিয়াল ফন্টটিই ভালো দেখাবে ।
ধাপ-৫ :
টাইম কাউন্টডাউনের ব্যাপারটি পুরোপুরি ফিল্মের মতো বানানোর জন্য বৃত্তের বা স্লাইডের মাঝখানে উলম্ব ও আড়াআড়িভাবে একটি করে দাগ টানতে হবে। দাগ টানার জন্য Insert থেকে Line নিতে হবে। এর মতো করে স্লাইডে দুটি দাগ টানতে হবে। দাগ মোটা করার জন্য শেপ আউটলাইন থেকে ওয়েইটের মান ৬ বা ৮ করতে হবে।
ধাপ-৬ :
এরপর বৃত্তটিকে সিলেক্ট করে Custom Animation থেকে Add Effect >Entrance >Wheel নির্বাচন করতে হবে। এরপর বৃত্তটিকে সিলেক্ট থাকা অবস্থায় ডানপাশে আসা কাস্টম অ্যানিমেশন প্যানেল থেকে Start অপশনে On Click-এর পরিবর্তে After Previous এবং Spokes-এর ঘরে ৪-এর বদলে ১ লিখে দিতে হবে। অ্যানিমেশনের স্পিড মিডিয়াম বা ফাস্ট করে দিতে হবে।
ধাপ-৭ :
এবার ৫ লেখাটিকে বা টেক্সট বক্সটিকে সিলেক্ট করে একই পদ্ধতিতে Add Effect > Entrance > Fade দিয়ে অ্যানিমেশন প্রয়োগ করতে হবে। Start অপশনে On Click-এর পরিবর্তে With Previous এবং স্পিড মিডিয়াম বা ফাস্ট প্রয়োগ করতে হবে।
ধাপ-৮ :
এবার Exit Effect ব্যবহার করার পালা। বৃত্ত ও টেক্সট বক্স উভয়কেই একসাথে সিলেক্ট করতে হবে। উভয়কেই সিলেক্ট করার জন্য Ctrl বাটন চেপে মাউসের সাহায্যে বৃত্ত ও বক্স সিলেক্ট বা Ctrl+A চেপেও দুটিকে একসাথে সিলেক্ট করা যাবে। Add Effect > Exit > Fade সিলেক্ট করে Start অপশনে On Click-এর পরিবর্তে After Previous এবং স্পিড মিডিয়াম বা ফাস্ট করে দিতে হবে। বৃত্ত ও টেক্সট বক্স উভয়কেই একই রকম স্পিড ও অ্যানিমেশন স্টাইল দিতে হবে।
ধাপ-৯ :
এবার স্লাইড ট্রান্সমিশনের ক্ষেত্রে Advance Slide-এর ঘরে On Mouse Click-এর পরিবর্তে Automatically After-এ টিক চিহ্ন দিতে হবে।
ধাপ-১০ :
এবার বামপাশে ছোট করে দেখানো স্লাইড প্রিভিউতে ১নং স্লাইড সিলেক্ট করে Ctrl+C চেপে কপি করে Ctrl+V চেপে তা পাঁচবার পেস্ট করতে হবে। এ কাজ করার পর একই রকমের ৬টি স্লাইড দেখা যাবে। প্রথম স্লাইডে ৫ লেখা থাকবে এবং পরের স্লাইডগুলোর টেক্সট বক্সের অক্ষর বদলে যথাক্রমে ৪,৩,২,১ ও ০ লিখতে হবে।
ধাপ-১১ :
এখন প্রথম স্লাইড সিলেক্ট করে F5 চেপে বা মাউসের সাহায্যে স্লাইড শোতে ক্লিক করে স্লাইডগুলো ঠিকমতো টাইম কাউন্টডাউন ইফেক্ট কাজ করে কি না পরীক্ষা করে দেখতে হবে। যদি কোনো ভুল থাকে তবে কাস্টম অ্যানিমেশনে ঠিকভাবে অ্যানিমেশনের গতি ও স্লাইডের অ্যানিমেশন চালু হবার ধারাবাহিকতা ঠিক আছে কি না তা খতিয়ে দেখতে হবে।
ধাপ-১২ :
সব কিছু ঠিক থাকলে এবং পাওয়ারপয়েন্টকে ফ্ল্যাশে রূপান্তর করার থার্ড পার্টি সফটওয়্যার (ispring Free) ইনস্টল করা থাকলে তা ফ্ল্যাশ ফাইল হিসেবে সেভ করে চালিয়ে দেখুন। ফ্ল্যাশের কাজ আর পাওয়ারপয়েন্টে করা কাজের মাঝে কোনো তফাৎ খুজে পাওয়া যাচ্ছে কি?
কাজটিতে আরো নতুন মাত্রা যোগ করার জন্য স্লাইডগুলো কপি করার আগে প্রথম স্লাইডে টিকটিক বা ঘড়ির কাঁটার আওয়াজ যুক্ত করতে পারেন Add Sound অপশন থেকে। এতে ইফেক্টটি আরো বেশি আকর্ষণীয় হবে। শেষ স্লাইডে ০ লেখার বদলে GO বা START লিখে দিলে আরো ভালো লাগবে। কাজটি আলাদা ৬টি স্লাইডে না করে এক স্লাইডেও করা যায়, তবে তা এডিট করার সময় কিছু সমস্যার সম্মুখীন হয়ে হয়। তাই সহজ পদ্ধতিতেই কাজটি দেখানো হয়েছে। আশা করি টিউটরিয়ালটি আপনাদের কাজে আসবে।

পাসওয়ার্ড protected মেমোরি কার্ড আনলক করুন (১০০% কার্যকরী মিনি টিউন)

আজকে ছোট কিন্তু কার্যকারী একটি টিউন নিয়ে এসেছি আপনাদের মাঝে। মিনি টিউন করতে মাঝে মাঝে বেশ মজা লাগে যদিও চেষ্টা করি বড় কিছু লিখার। যাক, আজকের টিপস হল আপনার পাসওয়ার্ড protected মেমোরি কার্ড আনলক করতে পারবেন সহজেই। তাহলে চলুন কোন চিত্র ছাড়া একটি মিনি পোস্ট।
memory-card-password-unlock
প্রথমেই আপনার ছোট একটি মোবাইল সফটওয়্যার প্রয়োজন হবে ডাউনলোড করুন এখান থেকে
এবার আনলক করুন:
  1. এবার কার্ড প্রবেশ করুন মোবাইল এর মাঝে। (তবে অবশ্যই কার্ড টি ওপেন করবেন না কোন ক্লিক করবেন না।)
  2. এখন FExplorer সফটওয়্যার ওপেন করে এখানে যান path C:\system.
  3. এবার দেখুন mmcstore নামের একটি ফাইল আছে সেটির নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম দিন mmcstore.txt
  4. এবার (mmcstore.txt) এটি কপি করে আপনার কম্পিউটার এ নিয়ে আসুন এবং notepad.দিয়ে ফাইল্টি ওপেন করুন।
  5. এবার দেখুন এটির ভিতরে আপনার সেই পাসওয়ার্ড টি জল জল করে জলছে। মানে আপনার পাসওয়ার্ড টি দেখে যাবে এখানে। মোবাইল এর পাসওয়ার্ড গুলো এই ফাইলের মাঝে সেভ হয়। এবার আপনি নিজের পাসওয়ার্ড জেনে নিলেন তাহলে আনলক করতে দেরি কেন?

উইন্ডোজের ড্রাইভার সমস্যা একটি বড় সমস্যা – নিয়ে নিন চিরমুক্তি

আমরা যারা উইন্ডোজ ব্যবহার করি, তারা কখনো ড্রাইভার সমস্যায় পড়িনি একথা বলা যাবে না। উইন্ডোজের ড্রাইভার সমস্যা একটি বড় সমস্যা। কারণ সঠিক ড্রাইভারটি খুঁজে পাওয়া না গেলে সংশ্লিষ্ট ডিভাইস ঠিকমতো কাজ করবে অথবা একেবারেই কাজ করবে না। সাধারণত কমপিউটারের যেকোনো ডিভাইস কেনা হলে তার সাথে সিডি বা ডিভিডিতে করে ড্রাইভার দিয়ে দেয়া হয়। কিন্তু কোনো কারণে তা হারিয়ে গেলে অথবা অপারেটিং সিস্টেম পরিবর্তন করার ফলে যদি আগের ড্রাইভার কাজ না করে তাহলেই সমস্যার শুরু।
ড্রাইভার সমস্যা নানা কারণে হতে পারে। অনেক সময় হার্ডওয়্যারের কারণেও হয়। কোনো ডিভাইসের নির্দিষ্ট অংশ ঠিকমতো কাজ না করলেও ড্রাইভার নিয়ে সমস্যা হয়। সফটওয়্যারের কারণে বা ড্রাইভারের যেসব সমস্যা সৃষ্টি হয়, তা বেশিরভাগ সময় ড্রাইভার রোল ব্যাক করে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যায়। ডিভাইস ড্রাইভার আসলে কিছু ইনস্ট্রাকশন সেটের বাইরে আর কিছুই নয়। কোনো ডিভাইস কিভাবে চলবে তা নির্ধারিত হয় এসব ড্রাইভারের মাধ্যমে। ড্রাইভার আপডেট করতে গেলে প্রায়ই সমস্যা হয়, কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভুল ড্রাইভার সিলেক্ট করার কারণে ডিভাইস কাজ করে না।
এ ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে প্রত্যেকটি ডিভাইসের ড্রাইভার আলাদাভাবে সংরক্ষণ করা জরুরি। অপারেটিং সিস্টেমের সাথে সাথে হালনাগাদ করা ড্রাইভার ইন্টারনেট থেকে নিয়মিত ডাউনলোড করে রাখলে প্রয়োজনের সময় বিপদে পড়তে হবে না। কিন্তু এমন যদি হয় যে ডিভাইসের মডেল নম্বর পাওয়া যাচ্ছে না বা ঠিক কোন ড্রাইভারটি সঠিক তা বের করা যাচ্ছে না তাহলে ডিভাইসটি অকার্যকর অবস্থায় থাকবে। খুব বেশি সমস্যা হয় যখন ৩২ বিট অপারেটিং সিস্টেম থেকে ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেমে পরিবর্তন করা হয়।
উইন্ডোজের ড্রাইভার সমস্যা, কম্পিউটার সমস্যা, পিসির ড্রাইভার সমাধান
উইন্ডোজ এক্সপি, ভিসতা বা উইন্ডোজ সেভেনে এই সমস্যার বেশ ভালো সমাধান আছে। এসব অপারেটিং সিস্টেমে অটোমেটিক আপডেট নামে একটি অপশন আছে, যেগুলো এনাবল করা থাকলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রত্যেকটি ডিভাইসের ড্রাইভার আপডেট হয়ে যায়। লিনআক্সের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার। তবে উইন্ডোজের ক্ষেত্রে একটু ঝামেলা আছে। শুধু লাইসেন্সড অপারেটিং সিস্টেমেই এই সুবিধা পাওয়া যায়।
যেসব ব্যবহারকারী লাইসেন্স করা অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করছেন না তাদের জন্য এই সুবিধা কাজে লাগানো যাবে না। বিকল্প কিছু থার্ড পার্টি সফটওয়্যার আছে, যেগুলো নিজে থেকেই আপডেটেড ড্রাইভার সিস্টেমের জন্য নির্বাচন করবে এবং যা ওয়েব থেকে ডাউনলোড ও ইনস্টল করবে। এ ধরনের সফটওয়্যার বেশ কার্যকর। এমনকি সিস্টেমের বায়োস আপডেটের জন্যও এসব থার্ড পার্টি সফটওয়্যার কাজ করে থাকে।
যদি এমন হয়, যে কারো ডিভাইস ড্রাইভার আছে এবং তা কাজ করছে বলে আপডেটেড ড্রাইভার প্রয়োজন নেই ব্যাপারটি কিন্তু তা নয়। আপডেটেড সফটওয়্যার ব্যবহারের ফলে ডিভাইসের পারফরম্যান্সের প্রভাব পড়ে। সাধারণত একেবারে হালনাগাদ করা ডিভাইস ড্রাইভার প্রতিটি ডিভাইসে সর্বোচ্চ পারফরম্যান্স দেয়।
এমন দুটি সফটওয়্যার হচ্ছে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান এবং ড্রাইভার ডিটেকটিভ। তবে এসব সফটওয়্যার কোনোটাই কিন্তু ফ্রি নয়। তবে অনেক পুরনো কোনো ডিভাইসের ড্রাইভার বের করার জন্য এসব সফটওয়্যার বেশ ভালো কাজে দেয়। এই লেখায় আলোচনা করা হয়েছে কিভাবে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান কাজ করে।
ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান

ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান প্রতিটি ডিভাইসের সঠিক ড্রাইভার খুঁজে বের করতে ও তা ইনস্টল করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে। www.drivermagician.com এই ওয়েবসাইট থেকে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান সফটওয়্যার ডাউনলোড করা যাবে। প্রথমেই এই সফটওয়্যারের ফিচারগুলো নিয়ে আলোচনা করা যাক।
ফিচার
০১. সর্বমোট চারটি মোডে এই সফটওয়্যার ডিভাইস ড্রাইভারের ব্যাকআপ নিতে পারে।
০২. খুব সহজেই ড্রাইভার রোল ব্যাক করা বা পুরনো ড্রাইভারে ফিরে যাওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
০৩. নিজে থেকেই ড্রাইভার আপডেট করতে পারে যাতে করে সিস্টেমের পারফরম্যান্স ও স্থায়িত্ব নিশ্চিত হয়।
০৪. খুব সহজেই ডিভাইসের ড্রাইভার আনইনস্টল করা যায়।
০৫. ডিভাইস ড্রাইভারের লাইভ আপডেটের ব্যবস্থা আছে।
০৬. পুরোপুরি অজানা ডিভাইসকে খুব সহজেই খুঁজে বের করতে পারে।
০৭. সিস্টেমের ডেস্কটপ ও মাই ডকুমেন্টস ফোল্ডার খুব সহজেই ব্যাকআপ নিতে পারে।
০৮. খুব সহজেই ব্যাকআপ নেয়া ফাইল ও ফোল্ডার রিস্টোর করতে পারে। ব্যাকআপ নেয়ার জন্য ফোল্ডার সিলেক্ট করে দিতে হয়। তাহলেই নিজে থেকেই ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান ব্যাকআপ নিয়ে নেবে।
০৯. নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করার জন্য ড্রাইভারগুলোর ক্লোন করে রাখা যায়, যাতে পরবর্তী সেটআপের সময় ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান ইনস্টল না করেই কাজ করা যায় এবং এই ক্লোন এক্সিকিউটেবল ফাইল হিসেবে সেভ করে রেখে দেয়া যায়। শুধুই এক্সিকিউটেবল ফাইল নয়, ইনস্টলেশন শিল্ড উইজার্ড হিসেবেও ড্রাইভার সংরক্ষণ করা যায়।
এই সফটওয়্যারের ওয়েবসাইট থেকে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান ডাউনলোড করার পর তা ইনস্টল করতে হবে। ইনস্টল করার পর তা চালু করলে নতুন ড্রাইভার খোঁজা, ড্রাইভার আপডেট, ড্রাইভার রিস্টোর, লাইভ আপডেট প্রভৃতি অপশনগুলো পাওয়া যাবে। অজানা ডিভাইসের ড্রাইভার খুঁজে বের করার জন্য লাইভ আপডেট করে নিতে হবে। তারপর টুল মেনু থেকে ডিটেক্ট আননোন ডিভাইস সিলেক্ট করে নিলে ড্রাইভারের ডাটাবেজ থেকে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান নিজে নিজেই তার ড্রাইভার খুঁজে বের করবে। তবে মনে রাখতে হবে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান খোলার জন্য অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ রাইট প্রয়োজন পড়বে। যদি সিস্টেমের ইউজার অ্যাডমিন নিজেই হন, তাহলে এই সফটওয়্যার খোলার জন্য কোনো পাসওয়ার্ড লাগবে না।
তবে এই সফটওয়্যার যাতে ঠিকমতো কাজ করতে পারে সেজন্য সবার আগে সিস্টেমের ইন্টারনেট সংযোগ থাকা বাধ্যতামূলক। সেই সাথে অন্তত একটি ইন্টারনেট ব্রাউজার থাকতেই হবে। তা না হলে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান কাজ করবে না। কারণ কোনো ড্রাইভার ইন্টারনেট থেকে খুঁজে পেলে তা ম্যানুয়ালি ব্যবহারকারীকেই ডাউনলোড করতে হবে। শুধু লিঙ্কটা দেখিয়ে দেবে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান।

উইন্ডোজের ড্রাইভার সমস্যা একটি বড় সমস্যা – নিয়ে নিন চিরমুক্তি

আমরা যারা উইন্ডোজ ব্যবহার করি, তারা কখনো ড্রাইভার সমস্যায় পড়িনি একথা বলা যাবে না। উইন্ডোজের ড্রাইভার সমস্যা একটি বড় সমস্যা। কারণ সঠিক ড্রাইভারটি খুঁজে পাওয়া না গেলে সংশ্লিষ্ট ডিভাইস ঠিকমতো কাজ করবে অথবা একেবারেই কাজ করবে না। সাধারণত কমপিউটারের যেকোনো ডিভাইস কেনা হলে তার সাথে সিডি বা ডিভিডিতে করে ড্রাইভার দিয়ে দেয়া হয়। কিন্তু কোনো কারণে তা হারিয়ে গেলে অথবা অপারেটিং সিস্টেম পরিবর্তন করার ফলে যদি আগের ড্রাইভার কাজ না করে তাহলেই সমস্যার শুরু।
ড্রাইভার সমস্যা নানা কারণে হতে পারে। অনেক সময় হার্ডওয়্যারের কারণেও হয়। কোনো ডিভাইসের নির্দিষ্ট অংশ ঠিকমতো কাজ না করলেও ড্রাইভার নিয়ে সমস্যা হয়। সফটওয়্যারের কারণে বা ড্রাইভারের যেসব সমস্যা সৃষ্টি হয়, তা বেশিরভাগ সময় ড্রাইভার রোল ব্যাক করে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যায়। ডিভাইস ড্রাইভার আসলে কিছু ইনস্ট্রাকশন সেটের বাইরে আর কিছুই নয়। কোনো ডিভাইস কিভাবে চলবে তা নির্ধারিত হয় এসব ড্রাইভারের মাধ্যমে। ড্রাইভার আপডেট করতে গেলে প্রায়ই সমস্যা হয়, কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভুল ড্রাইভার সিলেক্ট করার কারণে ডিভাইস কাজ করে না।
এ ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে প্রত্যেকটি ডিভাইসের ড্রাইভার আলাদাভাবে সংরক্ষণ করা জরুরি। অপারেটিং সিস্টেমের সাথে সাথে হালনাগাদ করা ড্রাইভার ইন্টারনেট থেকে নিয়মিত ডাউনলোড করে রাখলে প্রয়োজনের সময় বিপদে পড়তে হবে না। কিন্তু এমন যদি হয় যে ডিভাইসের মডেল নম্বর পাওয়া যাচ্ছে না বা ঠিক কোন ড্রাইভারটি সঠিক তা বের করা যাচ্ছে না তাহলে ডিভাইসটি অকার্যকর অবস্থায় থাকবে। খুব বেশি সমস্যা হয় যখন ৩২ বিট অপারেটিং সিস্টেম থেকে ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেমে পরিবর্তন করা হয়।
উইন্ডোজের ড্রাইভার সমস্যা, কম্পিউটার সমস্যা, পিসির ড্রাইভার সমাধান
উইন্ডোজ এক্সপি, ভিসতা বা উইন্ডোজ সেভেনে এই সমস্যার বেশ ভালো সমাধান আছে। এসব অপারেটিং সিস্টেমে অটোমেটিক আপডেট নামে একটি অপশন আছে, যেগুলো এনাবল করা থাকলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রত্যেকটি ডিভাইসের ড্রাইভার আপডেট হয়ে যায়। লিনআক্সের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার। তবে উইন্ডোজের ক্ষেত্রে একটু ঝামেলা আছে। শুধু লাইসেন্সড অপারেটিং সিস্টেমেই এই সুবিধা পাওয়া যায়।
যেসব ব্যবহারকারী লাইসেন্স করা অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করছেন না তাদের জন্য এই সুবিধা কাজে লাগানো যাবে না। বিকল্প কিছু থার্ড পার্টি সফটওয়্যার আছে, যেগুলো নিজে থেকেই আপডেটেড ড্রাইভার সিস্টেমের জন্য নির্বাচন করবে এবং যা ওয়েব থেকে ডাউনলোড ও ইনস্টল করবে। এ ধরনের সফটওয়্যার বেশ কার্যকর। এমনকি সিস্টেমের বায়োস আপডেটের জন্যও এসব থার্ড পার্টি সফটওয়্যার কাজ করে থাকে।
যদি এমন হয়, যে কারো ডিভাইস ড্রাইভার আছে এবং তা কাজ করছে বলে আপডেটেড ড্রাইভার প্রয়োজন নেই ব্যাপারটি কিন্তু তা নয়। আপডেটেড সফটওয়্যার ব্যবহারের ফলে ডিভাইসের পারফরম্যান্সের প্রভাব পড়ে। সাধারণত একেবারে হালনাগাদ করা ডিভাইস ড্রাইভার প্রতিটি ডিভাইসে সর্বোচ্চ পারফরম্যান্স দেয়।
এমন দুটি সফটওয়্যার হচ্ছে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান এবং ড্রাইভার ডিটেকটিভ। তবে এসব সফটওয়্যার কোনোটাই কিন্তু ফ্রি নয়। তবে অনেক পুরনো কোনো ডিভাইসের ড্রাইভার বের করার জন্য এসব সফটওয়্যার বেশ ভালো কাজে দেয়। এই লেখায় আলোচনা করা হয়েছে কিভাবে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান কাজ করে।
ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান

ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান প্রতিটি ডিভাইসের সঠিক ড্রাইভার খুঁজে বের করতে ও তা ইনস্টল করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে। www.drivermagician.com এই ওয়েবসাইট থেকে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান সফটওয়্যার ডাউনলোড করা যাবে। প্রথমেই এই সফটওয়্যারের ফিচারগুলো নিয়ে আলোচনা করা যাক।
ফিচার
০১. সর্বমোট চারটি মোডে এই সফটওয়্যার ডিভাইস ড্রাইভারের ব্যাকআপ নিতে পারে।
০২. খুব সহজেই ড্রাইভার রোল ব্যাক করা বা পুরনো ড্রাইভারে ফিরে যাওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
০৩. নিজে থেকেই ড্রাইভার আপডেট করতে পারে যাতে করে সিস্টেমের পারফরম্যান্স ও স্থায়িত্ব নিশ্চিত হয়।
০৪. খুব সহজেই ডিভাইসের ড্রাইভার আনইনস্টল করা যায়।
০৫. ডিভাইস ড্রাইভারের লাইভ আপডেটের ব্যবস্থা আছে।
০৬. পুরোপুরি অজানা ডিভাইসকে খুব সহজেই খুঁজে বের করতে পারে।
০৭. সিস্টেমের ডেস্কটপ ও মাই ডকুমেন্টস ফোল্ডার খুব সহজেই ব্যাকআপ নিতে পারে।
০৮. খুব সহজেই ব্যাকআপ নেয়া ফাইল ও ফোল্ডার রিস্টোর করতে পারে। ব্যাকআপ নেয়ার জন্য ফোল্ডার সিলেক্ট করে দিতে হয়। তাহলেই নিজে থেকেই ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান ব্যাকআপ নিয়ে নেবে।
০৯. নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করার জন্য ড্রাইভারগুলোর ক্লোন করে রাখা যায়, যাতে পরবর্তী সেটআপের সময় ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান ইনস্টল না করেই কাজ করা যায় এবং এই ক্লোন এক্সিকিউটেবল ফাইল হিসেবে সেভ করে রেখে দেয়া যায়। শুধুই এক্সিকিউটেবল ফাইল নয়, ইনস্টলেশন শিল্ড উইজার্ড হিসেবেও ড্রাইভার সংরক্ষণ করা যায়।
এই সফটওয়্যারের ওয়েবসাইট থেকে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান ডাউনলোড করার পর তা ইনস্টল করতে হবে। ইনস্টল করার পর তা চালু করলে নতুন ড্রাইভার খোঁজা, ড্রাইভার আপডেট, ড্রাইভার রিস্টোর, লাইভ আপডেট প্রভৃতি অপশনগুলো পাওয়া যাবে। অজানা ডিভাইসের ড্রাইভার খুঁজে বের করার জন্য লাইভ আপডেট করে নিতে হবে। তারপর টুল মেনু থেকে ডিটেক্ট আননোন ডিভাইস সিলেক্ট করে নিলে ড্রাইভারের ডাটাবেজ থেকে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান নিজে নিজেই তার ড্রাইভার খুঁজে বের করবে। তবে মনে রাখতে হবে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান খোলার জন্য অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ রাইট প্রয়োজন পড়বে। যদি সিস্টেমের ইউজার অ্যাডমিন নিজেই হন, তাহলে এই সফটওয়্যার খোলার জন্য কোনো পাসওয়ার্ড লাগবে না।
তবে এই সফটওয়্যার যাতে ঠিকমতো কাজ করতে পারে সেজন্য সবার আগে সিস্টেমের ইন্টারনেট সংযোগ থাকা বাধ্যতামূলক। সেই সাথে অন্তত একটি ইন্টারনেট ব্রাউজার থাকতেই হবে। তা না হলে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান কাজ করবে না। কারণ কোনো ড্রাইভার ইন্টারনেট থেকে খুঁজে পেলে তা ম্যানুয়ালি ব্যবহারকারীকেই ডাউনলোড করতে হবে। শুধু লিঙ্কটা দেখিয়ে দেবে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান।

বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০১৩

এবার নিজেই তৈরি করুন রিংটোন এবং আরো অনেক কিছু!

অনেকেই তাদের মোবাইলে রিংটোন লোড করার জন্য ছুটে যান অডিও দোকানে। তারপর টাকার বিনিময়ে বাগিয়ে নেন গুটিকয়েক রিংটোন। তবে আপনি চাইলে আপনার পিসি দিয়েই রিংটোন বানাতে পারেন (আমার মতো)।

আপনার পিসি দিয়ে রিংটোন বানাতে চাইলে আপনার যা যা লাগবেঃ

১। একটি স্পিকার/হেডফোন সহ একটি কম্পিউটার।
২। একটি গান বা যেকোন অডিও ফাইল। (যেটা থেকে রিংটোন বানাবেন)
৩। Create Ringtone নামক একটি ছোট্ট সফটওয়্যার।
সফটওয়্যারটির ডাউনলোড লিংক পোষ্টের শেষে দেওয়া আছে। আগে দেখুন , পরে পছন্দ হলে ডাউনলোড করিয়ে নিবেন।
যেভাবে রিংটোন বানাবেনঃ
১। প্রথমে Create Ringtone সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে ফুল ভার্সন একটিভ করে নিয়ে সফটওয়্যারটি ওপেন করুন। নিচের মত একটি বক্স আসবে।

২। এখন সরাসরি Ringtone লেখায় ক্লিক করুন। ক্রিয়েট রিংটোন অডিও কনভার্টটার সফটওয়্যারটি ওপেন হবে।

৩। ফাইল থেকে ওপেন কমান্ড দিন।
ওপেন ডায়ালগ বক্স আসলে আপনার পছন্দের একটি অডিও ফাইল সিলেক্ট করুন যেটি কে রিংটোন এ রুপান-র করবেন।
৪। ফাইলটি ওপেন করলে নিচের মত আসবে।

5। এখানে দেখছেন যে , অডিও ফাইলটি চিত্রাকারে ওপেন হয়েছে। এখন আপনাকে যা করতে হবে তা হলো, গ্রাফের যেকোন জায়গায় মাউসের বাম বাটনটি ক্লিক করে ড্রাগের মাধ্যমে একটি সিলেক্টশন তৈরি করুন। এই সিলেক্টশনকৃত অংশটুকুই হলো রিংটোন।

৬। এখন কয়েকটি বিষয়ের দিকে আপনাকে নজর দিতে হবে। প্রথমত, আপনি যেই সিলেক্টশন টি তৈরি করলেন সেটি গানের / অডিও ফাইলের আপনার পছন্দ মত হয়েছে ত?? এটা জানার জন্য উপরের টুলবারের ডান দিকের প্রথম প্লে -বাটনে ক্লিক করতে হবে। এটিতে ক্লিক করলে শুধুমাত্র সিলেক্টকৃত অংশটি বাজবে।

৭। এখন যদি আপনার সিলেক্টকৃত অংশটি আপনার পছন্দ না হয় তবে সিলেক্টশনের মাঝখানে কার্সরটি নিয়ে গানটির / অডিও ফাইটির আগে / পিছে নিতে পারেন এবং সিলেক্টশন টি বাজাতে পারেন। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গানটির / অডিও ফাইলটির মধ্যে রিংটোন এর জন্য আপনার পছন্দের অংশটি বাছুন।
৮। দ্বিতীয় বিষয়টি হলো, রিংটোন এর দৈর্ঘ্য কতটুকু হবে?
এটি নির্ভর করছে আপনার উপর। সাধারণত একটি ফোনকল ৩০ সেকেন্ড ধরে বাজে। সেই হিসেবে রিংটোন এর সাধারণ দৈর্ঘ্য হচ্ছে ৩০ সেকেন্ড।
আপনি যেই সিলেক্টশনটি তৈরি করলেন সেটির দৈর্ঘ্য আপনি সর্বনিচে দেখতে পারবেন।

৯। এখন হলো সেভ এর পালা।
সিলেক্টকৃত ফাইলটি সেভ করার আগে আপনাকে নির্বাচন করতে হবে যে আপনি কি ফরমেটে ফাইলটি সেভ করবেন।
mp3 & wav এর যেকোন একটি কে রিংটোন ফরমেট হিসেবে বাছুন।
ক) mp3 ফরমেটে সেভ করতে চাইলে আগে নিচের দিকের কনফিগারেশন মেনু থেকে এম.পি.৩ ফরমেট টি কনফিগার করে নিন।

এখানে বিটরেট যত বেশি দিবেন রিংটোনটির অডিও কোয়ালিটি তত ভাল হবে এবং ফাইলের সাইজ বাড়বে। সাধারণত ১২৮ কেবিপিএস দিলেই হয়।

খ) wav ফরমেটে সেভ করতে চাইলে আগে নিচের দিকের কনফিগারেশন মেনু থেকে ওয়াভ ফরমেট টি কনফিগার করে নিন
১০। mp3 & wav এর কনফিগারেশন ঠিক করা হয়ে গেলে এখন শুধু রিংটোনটি সেভ করার পালা। যথানিয়মে টুলবার থেকে ফ্লপি-ডিস্ক আইকনে ক্লিক করে অথবা ফাইল মেনু থেকে Save my ringtone অথবা Ctrl+S কমান্ড দিন।
রিংটোন ফাইলটির নাম এবং ফাইলটির টাইপ (mp3 or wav) নির্ধারণ করে রিংটোন টি সেভ করুন।
এই তো, হয়ে গেল। নিজেই তৈরি করে ফেললেন রিংটোন! :D
এতক্ষণ শুধু সফটওয়্যারটির রিংটোন কনর্ভাটার নিয়ে ”বক বক” করছিলাম, এখন সফটওয়্যারটির অন্যান্য বৈশিষ্ট্য নিয়েও হালকা-পাতলা ”বক বক” করি!!
সফটওয়্যারটি শুধুমাত্র রিংটোন এর জন্য তৈরি করা হয় নি। এ সফটওয়্যারটির দ্বারা আপনি একই সাথে অনেক কাজ করতে পারবেন। যেমনঃ
১। যেকোন অডিও ফরমেট এর ফাইলকে এমপি৩ / ওয়াভ ফরমেটে কনর্ভাট করতে পারবেন।
২। এমপি৩ থেকে ওয়াভ কিংবা ওয়াভ থেকে এমপি৩ তে কনর্ভাট করতে পারবেন।
৩। আপনার পিসিতে ব্লু-টুথ এডাপটারের মাধ্যমে বা ল্যাপটপের ব্লু-টুথ এর মাধ্যমে এই সফটওয়্যার আপনার মোবাইলে সরাসরি রিংটোন / যেকোন ফাইল পাঠাতে পারে।
এছাড়াও এই সফটওয়্যারে রয়েছে আরো দুটি এক্সটা ফিচার রয়েছে। আর তা হল Wallpaper Converter & WAP.
WAP ফিচার টি ব্যবহার করতে হলে ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে এবং আরো কিছু ”ঝামেলা”র কাজ রয়েছে। তাই এটি ব্যবহার না করাই ভাল। (এটাকে আমি ”খানদানী” ফিচার বলে থাকি!)
এখন আসেন Wallpaper Converter এ। নাম দেখেই বুঝতে পারছেন এইটার কাজ কি। এই ফিচার এর দ্বারা আপনার পিসিতে সংরক্ষিত ছবি/ওয়ালপেপার সমূহকে আপনার মোবাইলের ব্যবহার উপযোগী করে তুলতে পারেন।

তো দেখলেন তো অনেক কাজের কাজি এই সফটওয়্যারটি।
এবং এই সফটওয়্যারটির ডাউনলোড সাইজ মাত্র ২.৫০ এমবি। সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোড লিংকঃ (২.৫০ এম.বি.)

অল ইন ওয়ান মোবাইল ভিডিও কনভার্টার।

আমরা অনেকেই মোবাইলে বিভিন্ন গান/মুভি/ভিডিও ফাইল লোড করি। এর জন্য বিভিন্ন ধরণের ভিডিও কনভার্টার সফটওয়্যার ব্যবহার করি। এদের মধ্যে আমার মতে সবচেয়ে ভাল একটি কনভার্টার সফটওয়্যার হল “অল ইন ওয়ান মোবাইল ভিডিও কনভার্টার ’’। এই সফটওয়্যারটির বৈশিষ্ট্য এতে বিভিন্ন রকম মোবাইলের ভিডিও (যেমন, এম.পি ৪, থ্রি.জি.পি, এ.ভি.আই ইত্যাদি) ফরমেটের সুবিধা অটোমেটিক্যালি যুক্ত আছে। এর মানে আপনি শুধু আপনার মোবাইল মডেল টি নির্বাচন করবেন তারপর সফটওয়্যারটি নিজে নিজেই আপনার সেটের জন্য ভিডিও ফরমেটে কনভার্ট করে নিবে।
সফটওয়্যারটি এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন। সাইজ মাত্র ৪.৫০ এম.বি। এর সাথে একটি রেজিষ্টেশন ফাইল দেওয়া আছে। সফটওয়্যারটি ইনষ্টল এর পর রেজিষ্টেশন ফাইলে ক্লিক করে ফুল ভার্সনটি একটিভ করে নিবেন।
এখন আমি দেখাচ্ছি যে কিভাবে সফটওয়্যারটি ইনষ্টল থেকে কনভার্ট করবেন।
ডাউনলোড এবং ইনষ্টলেশনঃ
১। প্রথমে উল্লেখিত লিংক হতে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।
২। জিপ ফাইল টি আনজিপ করুন।
৩। স্বাভাবিক নিয়মে সফটওয়্যারটি পিসিতে ইনষ্টল করুন।
৪। এবার ডাউনলোড কৃত ফোল্ডারে Reg.File এ ডাবল ক্লিক করে ওকে বাটনে চেপে ফুল ভার্সনটি একটিভ করুন।
ভিডিও কনভার্টঃ
১। প্রথমে সফটওয়্যারটি ওপেন করুন।
1
২। সবার বামে ইনপুট ডায়ালগ বক্সে এড বাটনে ক্লিক করে আপনার পছন্দের ভিডিও ফাইলটি সিলেক্ট করুন যেটি আপনি কনভার্ট করতে চান।
2
৩। এখন আউটপুট ডায়ালগ বক্স থেকে মোবাইল>মেনুফেকচার থেকে আপনার মোবাইল কোম্পানির নাম (যেমন নোকিয়া)> মডেল থেকে আপনার সেটের মডেল সিলেক্ট করুন
3
৪। এখন ভিডিও এবং অডিও কোয়ালিটি অপশনে আপনার পছন্দ মত অপশন সিলেক্ট করুন।
44444
৫। এখন Save Files to folder অপশন থেকে ব্রাউজ করে আপনার কনভার্ট কৃত ফাইলটি কোথায় সেভ হবে তা সিলেক্ট করে দিন। এবার সবার নিচে কনভার্ট বাটনে ক্লিক করুন।
5
৬। এখন ফাইলটি কনভার্ট হওয়া পযর্ন্ত অপেক্ষা করুন।
66
৭। সবশেষে আপনি যেখানে ফাইলটি সেভ করেছেন সেখানে দেখুন আপনার ফাইলটি আপনার মোবাইলের জন্য উপযুক্ত হয়ে সেভ হয়ে আছে।
উল্লেখিত পদ্ধতিতে যদি কোন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে কমেন্টর মাধ্যমে আমাকে জানান।
ধন্যবাদ।

আসুন এবার নতুন এবং ব্যাতিক্রম একটি প্রিভেসি সফটওয়্যারের সাথে পরিচিত হই

২০১১ সালে আমি একটি ফোল্ডার লকার সফটওয়্যার বানিয়েছিলাম। এতদিন ভাবতাম মানুষ মনে হয় হাসাহাসি করবে, তাই কাউকে বলি নি। আজ ভাবলাম যেহেতু আমি আর আপু এতদিন ধরে ইউজ করে আসছি কোন সমস্যা ছাড়া তাহলে অন্যদের সাথেও শেয়ার করি। আসুন দেখি সফটওয়্যার টি।

Folder Locker 1.0 – Tiny but Xtremely powerful privacy software
shovik_folder_locker
shovik_folder_locker
shovik_folder_locker

এতে নতুন কি আছেঃ
১) মাত্র ১ এমবি সফটওয়্যার যা আপনার হার্ডডিস্কের একটুখানি যায়গা নিবে।
২) যতগুলো ফোল্ডার লক করবেন সবগুলোতে আলাদা আলাদা পাসওয়ার্ড দিতে পারবেন (অন্যান্য সফটওয়্যারগুলোতে সাধারণত একটি মাস্টার পাসওয়ার্ড থাকে যেটি দিয়ে সব ফোল্ডার লক করা লাগে)। একটি মাস্টার পাসওয়ার্ডও থাকবে, কোন ফোল্ডারের ইন্ডিভিজুয়াল পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে এই মাস্টার পাসওয়ার্ড দিয়ে সফটওয়্যারের মেইন ইন্টারফেস থেকে ফোল্ডারটি আনলক করতে পারবেন। অর্থাৎ কোন ফোল্ডারের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলেও সমস্যা নাই।
৩) কোন ফোল্ডার লক করার পর যদি আপনি নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ করেন তাও ফল্ডার লক করা থাকবে এবং নতুন করে Folder Locker ইন্সটল করে আনলক করতে পারবেন।
৪) লক করা ফোল্ডার অন্য কোন কম্পিউটারে বা অন্য কোন অপারেটিং সিস্টেমে (লিনাক্স বা ম্যাক) নিয়ে গেলেও খুলবে না।
৫) সম্পূর্ণ বিনা মুল্যের।
৬) উইন্ডোজ এক্সপি থেকে উইন্ডোজ ৮ পর্যন্ত সব উইন্ডোজ সংস্করণ সমর্থন করে।
৭) এখন পর্যন্ত কোন বাগ পাই নি।
৮) আরো মেলা কিছু এই মুহূর্তে মনে পড়ছে না।
মাত্র ১এমবি একবার ট্রাই তো করে দেখুন, ভাল লাগতেও তো পারে। নিচের লিংক থেকে নামিয়ে নিন সেটআপ সফটওয়্যারটি
Folder Locker 1.0_by_shovik_chowdhury.zip
নামিয়ে ইন্সটল করে নিন। প্রথমবার অন করলে পাসওয়ার্ড চাবে। পাসওয়ার্ড হিসেবে “Admin” লিখুন। এবার User Settings থেকে পাসওয়ার্ড বদলাতে পারবেন। কোন সমস্যা বা মন্তব্য কমেন্টে লিখবেন প্লিজ…

DCE Tools ফটোশপের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্লাগ-ইন {A-Z}

বাই আমার সালাম/নমস্কার নিবেন। আশা করি সবাই ভালো আসেন!! আজ আমি আপনাদের সাথে একটি ফটোশপের প্লাগ-ইন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। প্লাগ-ইন টি প্রফোশনাল ফটোগ্রাফাররা ব্যবহার করে থাকেন। ছবিকে উজ্জ্বল, অটো কালার সেটিং, ছবিতে লাইটিং সেটিং, ছবি অটো ফিনিশিং, ছবি হতে দাগ অপসারন করা সহ ইত্যাদি অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ এই প্লাগ-ইন টি দ্বারা করা যায়।

প্রথমে এই লিংঙ্ক থেকে প্লাগ-ইন টি ডাউনলোড করে নিন।
আর হ্যাঁ প্লাগ-ইনটির সাথে সিরিয়াল কি সহ দেওয়া আছে।
সম্পূর্ণ ফাইলে সাইজ মাত্র ১.৭৯ এমবি।

ইনস্টল করার পদ্ধতি

ডাউনলোড করা ফাইলটি প্রথমে আনরার করুন। তারপর Setup ফাইলটি ডাবল ক্লিক করে ওপেন করি।
তারপর Yes এ ক্লিক করতে হবে।
 দীপ্ত


তারপর Next এ ক্লিক করুন।
দীপ্ত (1)

পরবর্তী চার্ট আসলে উপর থেকে Adobe Photoshop সিলেক্ট করে Install এ ক্লিক করুন।
দীপ্ত (2)

সবশেষে Finish এ ক্লিক করুন।
দীপ্ত (3)

কিভাবে প্লাগ-ইন টি রান করবেন ?


ফটোশপ ওপেন করে মেনু থেকে Fitter এ ক্লিক করে DCE Tools থেকে ইচ্ছা মত অপশন নির্বাচন করে কাজ শুরু করে দিন।


এবার চলুন DCE Tools প্লাগ-ইন দিয়ে করা কিছু কাজ দেখি
tutorial (2)
tutorial (10) tutorial (8)
তাও যদি প্লাগ-ইন টি কিভাবে ব্যবহার করতে হবে তা যদি না বুঝতে পারেন তাহলে এখানে ক্লিক করুন অথবা ইউটিউব এ DCE Tools লিখে সার্চ দিন আশা করি পারবেন।

বুধবার, ১৩ মার্চ, ২০১৩

সকলের চোখের আড়ালে পেনড্রাইভের ডাটা কপি করুন (পিসিতে পেনড্রাইভ লাগালেই পেনড্রাইভে থাকা ডাটা অটোমেটিক আপনার…

ন্ধুরা আজ আমি আপনাদের যে সফট্ওয়ারটি উপহার দেব সেই সফট্ওয়ারটির  নাম নেই বললেই চলে। এই সফট্ওয়ারটি আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল দিলে অন্যের পেনড্রাইভ আপনার কম্পিউটারে ঢুকানো মাত্র পেনড্রাইভে রাখা ফাইল সবার অজান্তে অটোমেটিক ভাবে আপনার কম্পিউটারে কপি হয়ে যাবে ।

প্রথমে সফট্ওয়ারটি এখানথেকে ডাউনলোড করে নিন

ডাউনলোড করার পর এটি ওপেন করুন ওপেন করার পর নিচের মত স্কিন আসবে
এখন আপনি ডান পাশে Browse এ ক্লিক করে যে স্থানে অটোমেটিক পেনড্রাইভের ফাইল কপি হবে সে ফোল্ডারটি ধরিয়ে দিন । এখন স্টার্ট বাটনে ক্লিক করে সফট্ওয়ারটি মিনিমাইজ করুন । আপনার কাজ শেষ । এখন অন্যের পেনড্রাইভ আপনার কম্পিউটারে ঢুকিয়ে অন্যের ফাইল কপি করে নিন সবার অজান্তে ।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More